এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মুজিবের হত্যাকারীদের ফাঁসি?

    vikram
    অন্যান্য | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ | ১৬৯৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • quark | 202.14.***.*** | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৫:২৮435753
  • হয়ে গেছে তো!
  • kallol | 124.124.***.*** | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৫:৪২435764
  • আমি মৃত্যুদন্ডের বিরোধী। যদিও মুজিবকে যেভাবে মারা হয়েছিলো, তাতে হত্যাকারীদেরও মেরে ফেলতে সাধ যায়। বিশেষ করে রাসেল আর অন্য বাচ্চাদের যেভাবে মারা হয়েছিলো। তবে মুজিবর যে বেঁচে থাকলে আর একজন একনায়ক তৈরী হতেন সেটা প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেছিলেন - নিজেকে আমৃত্যু রাষ্ট্রপতি আইন করে, আর সম্ভবত: একদলীয় শাসন কায়েম করার দিকে যচ্ছিলেন।
    তবুও তাকে হত্যা করার যেমন বিরোধী, তেমনি গতকালের মৃত্যুদন্ডেরও বিরোধী।
    মৃত্যুদন্ড - উঠে যাক।
  • kc | 213.132.***.*** | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৫:৫৮435770
  • একদলীয় শাসন কায়েম করেওছিলেন বোধহয়, বাকশাল নাম দিয়ে। খুনিদের মধ্যে, মহিউদ্দিন কে নিয়ে অনেক লেখালেখি হয়েছিল
    জীবন নেওয়ার কোনো অধিকার কারুর হতে পারেনা। মৃত্যুদন্ড উঠে যাওয়া উচিত।
  • vikram | 193.12.***.*** | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৬:৫৩435771
  • পক্ষে বিপক্ষে নয়। কিন্তু অনেকের অনেক জমে থাকা কথা বহুদিন চুইঁয়ে চুইঁয়ে পড়েছে। এই ফাঁসিটা একটা বিরাট মাইলস্টোন।
  • de | 59.163.***.*** | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৬:৫৪435772
  • মৃত্যুদন্ড উঠে যাওয়াই উচিৎ। সারা পৃথিবী থেকেই। যত বড়ো অপরাধই হোক না কেন, alternative solution ভাবা উচিত শাস্তির।
  • kallol | 124.124.***.*** | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৭:৩৫435773
  • এই টইটা শুধু মৃত্যুদন্ড নিয়ে নয় (যদিও সাঁকোটা নাড়া আমিই দিয়েছি), মুজিবর রহমন ও সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে হোক।

    আমাদের যৌবন বয়সের অনেক আবেগ আর শিহরণ জড়িয়ে আছে বাংলাদেশের জন্মের সাথে। বিশেষ করে আমরা যারা বাঙ্গাল তাদের তো খুবই আছে। আমরা দেশভাগ দেখিনি, কিন্তু বুঝেছি। কিউবা, বলিভিয়া, ভিয়েৎনাম, পড়েছি- শুনেছি, ততো বুঝিনি। নকশালবাড়ির লড়াই শুরু হতে না হতেই শেষ। তখন, বাংলাদেশ আমাদের প্রতক্ষ অভিজ্ঞতায়। ওপার বংলা থেকে মানুষ আসছেন এপারে আশ্রয় নিতে। তাদের কাছে শুনছি পাকিস্তানী সৈন্যবাহিনীর অত্যাচার আর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিরোধের গল্প। ভিয়েৎনাম-কম্বোডিয়া-কিউবা-বলিভিয়া বাংলাদেশ হয়ে উঠে আসছে। হাত কামড়াচ্ছি কেন আমাদের পূর্বজেরা ছেড়ে চলে এলেন। তা নাহলে আজ আমরাও সুযোগ পেতাম রাইফেল হাতে লড়ে যাবার। আমাদের সদ্য ব্যর্থ লড়াই যখন আমাদের পারাজিতের জীবন বাঁচতে বলছে, তখন আমারই প্রতিবেশী, আমারই মতো বাঙ্গালী, আমারই বয়সী, একটা সফল বিপ্লবে অংশ নিচ্ছে।
    মুজিব যখন ক্ষমতায় আসেন তখন তাকে চ্যালেঞ্জ করার কেউ নেই। অথচ ক্রমাগত ভারতীয়/রাশিয়ান চাপের কাছে মাথা নুইয়ে অর্থনীতিকে খাদের ধারে নিয়ে গেছেন। শুনেছি একটা গামছার দাম ভারতীয় টাকায় ছিলো প্রায় ৪০ টাকার মতো। সেটা সামলাতে গিয়ে ডিক্টেটর হয়ে উঠছিলেন।
    এরকমটা কি হতেই হবে?
  • PT | 203.***.*** | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ ২০:০৭435774
  • মুজিবের ডিক্টেটর হওয়ার খানিকটা সত্যি আর বেশ অনেকটাই গরম হাওয়া। এই গপ্পের জন্মদাতারা অনেকেই আগের কিংবা পরের ডিক্টেটরদের সঙ্গে দিব্য ঘর করেছে। কেউ আবার রাসেলের মত শিশুকে হত্যার জাস্টিফিকেশনের জন্য এই তত্বের ব্যবহার করেছে। সাদ্দাম হোসেনের পুরো পরিবারকে শেষ করে দেওয়ার সঙ্গে কেমন যেন মিল পাওয়া যায়।

    অনেকে বলেন যে মুজিব, বাংলাদেশের বামপন্থীদের সঙ্গে নিয়ে কিউবার ধাঁচে কোন রাষ্ট্রব্যবস্থা তৈরির কথা ভেবেছিলেন। সেটা ভাল কি মন্দ হত সেটা অন্য কথা। কিন্তু গণতন্ত্রের প্রভুরা খাদ্যের জাহাজ মাঝ সমুদ্রে দাঁড় করিয়ে রেখে বাংলাদেশে কৃত্রিম দুর্ভিক্ষের সৃষ্টি করে মুজিবের হত্যার পথ প্রসস্ত করেছিলেন। সেই সময়ে ভারত সরকারের সৈন্য না পাঠানোর সিদ্ধান্তটাও প্রশ্নাতীত নয়।
  • PT | 203.***.*** | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ ২০:০৮435775
  • *প্রশস্ত
  • kallol | 115.184.***.*** | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ ২১:২৩435776
  • মুজিব বামপন্থীদের নিয়ে কি করতে চেয়েছিলেন, জানা নেই। জানতে পারলে ভালো লাগবে। মহম্মদ তোহাদের ইপিসিপিএমএল, রাশেদদের জাসদ, বরুদ্দিন ওমরদের কমিউনিষ্ট পার্টি কেউই মুজিবের সাথে ছিলেন না। নিজেকে আমৃত্যু রাষ্ট্রপ্রধান ঘোষনার সাথে সাথে এরা সকলেই তার বিরোধীতা করেন। মাঝসমুদ্রে জাহাজ দাঁড় করিয়ে রেখেছিলেন যারা, তাদের উল্টোদিকে যারা ছিলেন সেই সমাজতন্ত্রের পিতৃভুমি এবং তাদের প্যারা বৃহত্তম গণতন্ত্র কেউই সেদিন কড়ে আঙ্গুলটিও নাড়েন নি।
    কিন্তু তাই বলে ওরকম জঘন্য হত্যাকান্ডের কোন সাফাই হয় না।

  • kc | 89.203.***.*** | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ ২২:৩৪435754
  • শুধু জঘন্যতম হত্যাকান্ডই নয়, তারপরে ইনডেমনিটি জারি করে হত্যাকারীদের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়, আর এটা হয় সংসদের সদস্যদের ২/৩ মেজরিটি ভোট নিয়ে, একটা দেশের রাজনীতি কতটা পোলারইজড হতে পারে তার উদাহরন এটা। এক খুনি বজলুল হুদা নাকি একবার বলেছিলেন যে মুজিবরের খুনের বিচার সেদিন হবে যেদিন ওনার হাতের তালুতে লোম গজাবে।
    পুরো ব্যাপারটাই জঘন্য, জঘন্যতম। শুধু একটাই ব্যাপার, এই খুনের নায়কেরা কিন্তু পরে শাসনযন্ত্রে প্রতক্ষ্যভাবে অংশ নেয়নি, বিভিন্ন দূতাবাসের চাকরী নিয়েই সময় কাটিয়েছেন।
  • de | 117.98.***.*** | ২৯ জানুয়ারি ২০১০ ০৮:০৬435755
  • আচ্ছা, সেই সময়কার ঘটনাবলী নিয়ে ঠিকঠাক ডেস্ক্রিপশান কোথায় পাবো? কোন নেটলিংক বা কোন বইয়ের রেফারেন্স দিতে পারেন? খুব ছাড়া-ছাড়া আবছায়া ভাবে জানা আছে ঘটনাগুলো -- আমার জম্নের আগের ঘটনা --- সেইসময়কার সংবাদমাধ্যম কি বলেছিলো সেসবও তাই জানা নেই। সবচেয়ে ভালো হতো -- যদি কেউ ভালো করে এখানেই লিখতেন।
  • PT | 203.***.*** | ২৯ জানুয়ারি ২০১০ ০৮:৫১435756
  • বাংলাদেশের কম্যুনিস্ট দলগুলি কিন্তু ইন্দিরা গান্ধীর স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে খুব একটা সরব ছিলেন না। দু এক জনের সঙ্গে ব্যক্তিগত আলাপচারিতাতে মনে হয়েছিল যে ৭০-এর দশকে এনারা ইন্দিরা গান্ধীর ওপরে বেশী আস্থা রাখতেন। এখন মনে নেই- কিন্তু ভাবার চেষ্টা করছি যে বাংলাদেশের বেশীর ভাগ বামপন্থী দল এদেশের CPI বা সোভিয়েতপন্থী ছিল কিনা। এবং মুজিবের (বাকশাল) বিরোধীতা করাটা সোভিয়েত লাইন কিনা। মুজিব হত্যার পরে এই বামেরা কিন্তু বাংলাদেশকে অনেক লম্বা সময়ের জন্য প্রায় একনায়কতন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা করতে পারেনি আর নিজেরাও প্রায় মুছে যাওয়ার পর্যায়ে চলে গিয়েছে।
  • PT | 203.***.*** | ২৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৩:৩০435758
  • মুজিবের হত্যাকারীদের ফাঁসীর ব্যাপারে বিভিন্ন মানুষ, দল ও দেশের অবস্থান বোধহয় পরিষ্কার বুঝিয়ে দেবে যে মুজিবের ""একনায়কতন্ত্র"" ইত্যাদি হত্যাকারী এবং তাদের সহযোগীদের অছিলা মাত্র ছিল।
  • kc | 89.203.***.*** | ২৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৩:৪৯435759
  • ব্যাপারটা অত সহজ নয়। মুজিবরের হত্যার পরদিনই বোধহয় সৌদি আরব বাংলাদেশকে সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেয়। সেই সময়ে মুজিবের সেমি একনায়কতন্ত্র, শক্তিবাহিনীর গঠন, এরকম অনেক কিছু, তার সঙ্গে তাঁর কিছু নিকট আত্মীয়দের জীবনচর্যা অনেকের কাছেই অসহ্য হয়ে ওঠে। হত্যার পরদিন তার ক্যাবিনেটের একজন মন্ত্রী লন্ডনে সফরকালে বিবৃতি দেন ""ফেরাউনের পতন হয়েছে""।
    পুরো ঘটনাক্রমে সবথেকে দুর্ভাগ্যের বিষয় হল বিচারটা হল একটা সাধারণ খুনের হিসেবে, কোনও রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হলনা। তাহলে সত্য নির্ধারনের অনেক ব্যাপক আশা ছিল। এত দিন পরে এই বিচার ""বাঙালীর হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ মানুষ""টাকে যেন একদমই সাধারণ পর্যায়ে নামিয়ে আনল। বিচারের বাণী কিন্তু কাঁদতেই থাকল।
  • PT | 203.***.*** | ২৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৩:৫৯435760
  • একনায়কতন্ত্র, শক্তিবাহিনী, আত্মীয়দের জীবনচর্চা.......

    বাংলাদেশের একটি দল বা একজন নেতার নাম করুন যে/যাঁরা মুজিবের কাজের ভাল-মন্দের বিচার করার যোগ্যতা রাখে। যদি ভাল কারণের জন্য হত্যাকারীরা মুজিবের গোটা পরিবারকে নির্মূল করতে চেয়ে থাকে তাহলে তারা পালিয়ে না গিয়ে নতুন দেশ গঠনের কাজে লাগতে পারত। তারা অন্য কোন দেশের নির্দেশে এই হত্যাকান্ড ঘটায়নি তো?
  • kc | 89.203.***.*** | ২৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৪:২১435761
  • PT বাবু, আপনার সঙ্গে তক্ক করা, আমার কম্ম নয়, ইচ্ছাও নাই। আমার আগের কথাটা ছিল রাজদীপের দেওয়া খবরের লিঙ্কটা নিয়ে।
    আমি ইতিহাসটা যেরকম পড়েছি তার হিসেবেই বলছিলাম।
  • kallol | 124.124.***.*** | ৩০ জানুয়ারি ২০১০ ১৬:৫৪435762
  • পিটি - এভাবে বলা বোধহয় যায় না - ""বাংলাদেশে একটা নেতার নাম.......""। বাংলাদেশের কটা রাজনৈতিক দল তখন ছিলো, তার খোঁজ রাখেন কজন। নেতা হিসাবে মুজিবের চাইতে কিছু কম ছিলেন না মৌলনা ভাসানী।
    এই উপমহাদেশে বামেরা চিরকালই ফুস পাট্টি। তারা কোনদিনই জাতীয় রাজনীতিতে পাতে দেবার মত কিছু নয়। তাই তারা কোনদিনই কোনকিছুই ঠেকাতে পারে না। শুধু ঘটনার পেছনে ছোটা - এটাই তাদের কাজ।
    মুজিবের হত্যা জঘন্যতম কাজ। তাই বলে, মুজিব যে একনায়ক হয়ে উঠছিলেন তা অস্বীকার করা যায় না।
  • kc | 89.203.***.*** | ৩০ জানুয়ারি ২০১০ ১৮:৫৬435763
  • শেখ মুজিবের আত্মস্বীকৃত খুনিদের সাক্ষাৎকার

    সাক্ষাৎ গ্রহনকারী অ্যান্টনি মাসকারেনহাস। এনাকে মুক্তিযুদ্ধ ও তার পরবর্তী সময়ের বাঙলাদেশের ইতিহাসের একজন নিরপেক্ষ প্রতিবেদক বলে মনে করা হয়। সাক্ষৎকারটিতে পুরো ঘটনাটিকে কিন্তু রাস্ট্রদ্রোহের মতই লাগে।
    বড়ই দুর্ভাগা এই দেশ। ৭১এর স্বাধীনতার পর, ধর্মনিরপেক্ষ স্বাধীন বাঙলাদেশের সংবিধান রচনার ক্ষেত্রে সবথেকে বেশী অবদান ছিল সেদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদের। তাঁকে ও আরো তিনজনকে হত্যা করা হয় পুলিশ হাজতে। কোনও বিচার হয়নি।
  • Mmu | 78.236.***.*** | ৩১ জানুয়ারি ২০১০ ০১:২৯435765
  • মৃত্যু দন্ড উঠে যাওয়া উচিত যারা বলছেন তাদের কাছে কি অন্য কোন সল্যুসান জানা আছে মৃত্যু দন্ডের পরিবর্তে?? মনে করুন মুজিবর রহমানের হত্যাকারীদের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেওয়া হলে কি ব্যাপারটা ঠিক হত। ব্যাপারটা আরও বেশি মর্মান্তিক হত কি না ?
  • bb | 117.195.***.*** | ৩১ জানুয়ারি ২০১০ ১১:২৬435766
  • @ MMU মৃত্যুদন্ড উঠে যাওয়া উচিত কারণ যা আমরা দিতে পারি না , তা নেওয়ার অধিকার ও আমাদের নেই।
    একটি প্রাণের বদলে আরেকটি প্রাণ নেওয়া কোন সমাধান নয়।
    কোন মৃত্যুই কাম্য নয়।সাময়িক উত্তেজনা প্রশমিত হলে ভেবে দেখলে বোঝা যায় অপরাধ দমন করার আরো ভালো উপায় আছে।
  • kallol | 124.124.***.*** | ৩১ জানুয়ারি ২০১০ ১১:৪১435767
  • মৃত্যুদন্ড নিয়ে একটা আলাদা সুতো হতে পারে।
    এখানে ছোট করে।
    ১) বিবিকে ডিট্টো
    ২) মৃত্যুদন্ড আসলে প্রাণের বদলে প্রাণ, যা দাঁতের বদলে দাঁত, চোখের বদলে চোখের সমান। একই যুক্তিতে চোর দোষী সাব্যস্ত হলে চোরের ঘরে চুরি করাটা ঠিক শাস্তি।
    ৩) মানা হচ্ছে কেউই জন্ম অপরাধী নয়। সকলকেই শোধরানো যায়(তাই জেলগুলোকে সংশোধনাগার নামে ডাকা হয়)। মৃত্যুদন্ডে অপরাধীকে শোধরানোর জায়গা নেই।

    বিকল্প নিয়ে অনেক কিছু বলার আছে। এখানে নয়। আসলে শাস্তি বব্যস্থা আমূল পাল্টানো দরকার - এটা আমার মত।
  • kc | 213.132.***.*** | ৩১ জানুয়ারি ২০১০ ১১:৪৯435768
  • কল্লোলদা ওসব ছেড়ে বাঙ্‌লাদেশের ৭০ ও তার পরবর্তী ইতিহাস নিয়ে যা জানেন তা লিখুন। আমিও মাঝে মঝে ধরতাই দেওয়ার চেষ্টা করব।
    দেশটার ইতিহাসে কোনো ভাবেই যেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ছলাকলার থেকে কম নয়, এ যেন আধুনিক রূপে মহাভারত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন