এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • নির্বাচিতা - নির্মলেন্দু গুণ ।

    tareq
    বইপত্তর | ১৯ ডিসেম্বর ২০০৫ | ১৪০৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • tareq | 211.28.***.*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৩:২৮401238
  • নির্বাচিতা- কবি নির্মলেন্দু গুণ-এর বাছাই করা কবিতার সংকলন।
    আমি এখানে এই বই থেকে অল্প কিছু কবিতা তুলে দিতে থাকব, নিয়মিত। ভাটিয়ালির সবাইকে ওঁর কবিতার সাথে পরিচয় করানৈ আমার মূল উদ্দেশ্য।
    সবার ভালো- মন্দ মন্তব্যকে স্বাগত জানাই ।
  • tareq | 211.28.***.*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৩:৩৫401247
  • মানুষ
    --------------------

    আমি হয়তো মানুষ নই, মানুষগুলো অন্যরকম,
    হাঁটতে পারে, বসতে পারে, এ-ঘর থেকে ও-ঘরে যায়;
    মানুষগুলো অন্যরকম, সাপে কাটলে দৌড়ে পালায়।

    আমি হয়তো মানুষ নই, সারাটা দিন দাঁড়িয়ে থাকি,
    গাছের মতো দাঁড়িয়ে থাকি।
    সাপে কাটলে টের পাই না, সিনেমা দেখে গান গাই না,
    অনেকদিন বরফমাখা জল খাই না।
    কী করে তাও বেঁচে থাকছি, ছবি আঁকছি, সকালবেলা,
    দুপুরবেলা অবাক করে সারাটা দিন বেঁচেই আছি
    আমার মতো। অবাক লাগে।

    আমি হয়তো মানুষ নই, মানুষ হলে জুতো থাকতো,
    বাড়ি থাকতো, ঘর থাকতো,
    রাত্রি বেলায় ঘরের মধ্যে নারী থাকতো,
    পেটের পটে আমার কালো শিশু আঁকতো।

    আমি হয়তো মানুষ নই,
    মানুষ হলে আকাষ দেখে হাসবো কেন?
    মানুষগুলো অন্যরকম, হাত থাকবে, নাক থাকবে,
    তোমার মতো চোখ থাকবে,
    নিকেল মাখা কী সুন্দর চোখ থাকবে।
    ভালোবাসার কথা দিলেই কথা রাখবে।

    মানুষ হলে উরুর মধ্যে দাগ থাকতো,
    চোখের মধ্যে অভিমানের রাগ থাকতো,
    বাবা থাকতো, বোন থাকতো,
    ভালোবাসার লোক থাকতো,
    হঠাৎ করে মরে যাবার ভয় থাকতো।
    আমি হয়তো মানুষ নই,
    মানুষ হলে তোমাকে নিয়ে কবিতা লেখা
    আর হতো না, তোমাকে ছাড়া সারাটা রাত
    বেঁচে-থাকাটা আর হতো না।

    মানুষগুলো সাপে কাটলে দৌড়ে পালায়;
    অথচ আমি সাপ দেখলে এগিয়ে যাই,
    অবহেলায় মানুষ ভেবে জাপটে ধরি।

    (কাব্যগ্রন্থ : প্রেমাংশুর রক্ত চাই, প্রথম প্রকাশ ১৯৭০ )
  • indo | 195.***.*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৫:৪০401248
  • আহা হা!
    বেঁচে থাকার মেটে দাওয়ার পাশে লাউয়ের ডগা উঠলো লকলকিয়ে।
    রাখালী দিনের সুনীল মনে পড়ে যায়।
    আরো শোনা, তারেক। সোনা ছেলে।
  • tareq | 211.28.***.*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৬:৪৫401249
  • পরের দু'টো ভাটে তুলে দিয়েছিলাম কিছুদিন আগে, স্মৃতি থেকে। আজ তবু দিলাম এখানে, সবগুলো একসাথে পড়ার সুবিধার জন্যে।

    সুন্দর
    ---------

    সুন্দর এসে থেমে আছে তার
    নাসিকার শেষ প্রান্তে।

    নাকপাশা যেন সোনা দিয়ে মোড়া
    ঘুঘু চোখ ঘুমে বুঁদ,
    অথবা শীতের পিঁপড়ের মুখে
    আলতা মাখানো খুদ।

    আমার জীবন যাবে আজীবন
    তোমার জীবন জানতে।

    -- (অচল পদাবলী, প্রথম প্রকাশ ১৯৮২ )
  • tareq | 211.28.***.*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৬:৫৫401250
  • ৩।

    যাত্রা- ভঙ্গ
    -----------

    হাত বাড়িয়ে ছুঁই না তোকে,
    মন বাড়িয়ে ছুঁই,
    দুইকে আমি এক করি না
    এক কে করি দুই।

    হেমের মাঝে শুই না যবে,
    প্রেমের মাঝে শুই
    তুই কেমন করে যাবি?
    পা বাড়ালেই পায়ের ছায়া
    আমাকেই তুই পাবি।

    তবুও তুই বলিস যদি যাই,
    দেখবি তোর সমুখে পথ নাই।

    তখন আমি একটু ছোঁব,
    হাত বাড়িয়ে জাড়াব তোর
    বিদায় দুটি পায়ে,
    তুই উঠবি আমার নায়ে,
    আমার বৈতরনী নায়ে।

    নায়ের মাঝে বসব বটে,
    না-এর মাঝে শোব।
    হাত দিয়েতো ছোঁব না মুখ,
    দুক্ষ্‌খ দিয়ে ছোঁব।

    তুই কেমন করে যাবি?

    (আনন্দ কুসুম , ১৯৭৬ )
  • tareq | 211.28.***.*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৭:০৩401251
  • ৪।

    যুদ্ধ
    -----

    যুদ্ধ মানেই শত্রু শত্রু খেলা,
    যুদ্ধ মানেই
    আমার প্রতি তোমার অবহেলা।

    (প্রেমাংশুর রক্ত চাই; ১৯৭০)
  • tareq | 211.28.***.*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৭:০৯401252
  • ৫।

    আগ্নেয়াস্ত্র
    -------------

    পুলিশ স্টেশনে ভিড়, আগ্নেয়াস্ত্র জমা নিচ্ছে শহরের
    সন্দিগ্‌ধ সৈনিক। সামরিক নির্দেশে ভীত মানুষের
    শটগান, রাইফেল, পিস্তল এবং কার্তুজ, যেন দরগার
    স্বীকৃত মানৎ; টেবিলে ফুলের মত মস্তানের হাত।

    আমি শুধু সামরিক আদেশ অমান্য করে হয়ে গেছি
    কোমল বিদ্রোহী, প্রকাশ্যে ফিরছি ঘরে,
    অথচ আমার সঙ্গে হৃদয়ের মতো মারাত্মক
    একটি আগ্নেয়াস্ত্র, আমি জমা দিই নি।

    (প্রেমাংশুর রক্ত চাই, ১৯৭০)
  • tareq | 211.28.***.*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৭:১৫401253
  • ৬।

    ফুলদানি
    ----------

    যেকোনো বাগান থেকে যেটা ইচ্ছে সেই ফুল,
    যেকোনো সময় আমি তুলে নিয়ে যদি কভু
    তোমার খোঁপায়, আহা, অজগর তোমার খোঁপায়
    সাজাবার সুজোগ পেতাম--; তাহলে দেখতে লীলা,
    তোমার শরীর ছুঁয়ে লাবণ্যের লোভন ফুলেরা
    উদ্বেল হৃদয়ে নিত্য বিপর্যস্ত হতো, মত্ত মমতায়
    বলতো আশ্চর্য হয়ে, হতো বলতেই;
    " খোঁপার মতন কোনো ফুলদানি নেই। '

    ( প্রেমাংশুর রক্ত চাই, ১৯৭০ )
  • tan | 131.95.***.*** | ২০ ডিসেম্বর ২০০৫ ০১:৫২401254
  • তারেক,বড়ো ভালো তুমি।
    এইগুলি শুনতে পাইনা বলেই তো এপারে আমরা ক্রমে হয়ে গেছি ছাঁচে ঢালা নকলনবীশ! জড়,মৃতপ্রায়,ইঁটে গাঁথা রুখুসুখু, কৃত্রিম! সফি সফি হতে গিয়ে আমাদের সুফী গেছে হারিয়ে।
    রাখালী হাওয়া থেমে গেছে,পরিপাটী হয়ে গেছে,মিঠে মিঠে জয় জয় বোল।
    ওহ,কি আশ্চর্য লাইন,"হৃদয়ের মতন মারাত্মক আগ্নেয়াস্ত্র..."
    আরো শোনাও,খুব ভালো।
  • tareq | 211.28.***.*** | ২০ ডিসেম্বর ২০০৫ ০৮:৪৮401239
  • হুলিয়া, অসমাপ্ত কবিতা- এরকম কিছু অসাধারন কবিতা আছে নির্মলেন্দু-র। বড় বলে আপাতত ওগুলো তুলছি না। আগে ছোটগুলো দিচ্ছি। পরে দিব বড়গুলো।
  • tareq | 211.28.***.*** | ২০ ডিসেম্বর ২০০৫ ১১:০৮401240
  • ৭।

    তুলনামূলক হাত
    ------------------

    তুমি যেখানেই স্পর্শ রাখো সেখানেই আমার শরীর।
    তোমার চুলের ধোয়া জল তুমি যেখানেই
    খোঁপা ভেঙ্গে বিলাও মাটিকে;
    আমি এসে পাতি হাত, জলভারে নতদেহ আর
    চোখের সামগ্রী নিয়ে ফিরি ঘরে, অথবা ফিরি না ঘরে,
    তোমার চতুর্দিকে শূন্যতাকে ভরে থেকে যাই।

    তুমি যেখানেই হাত রাখো, যেখানেই কান থেকে
    খুলে রাখো দুল, কন্ঠ থেকে খুলে রাখো হার,
    সেখানেই শরীর আমার হয়ে ওঠে রক্তজবা ফুল।

    তুমি যেখানেই ঠোঁট রাখো সেখানেই আমার চুম্বন
    তোমার শরীর থেকে প্রবল অযত্নে ঝরে যায়।
    আমি পোকা হয়ে পিচুটির মতো
    তোমার ঐ চোখের ছায়ায় প্রতিদিন খেলা করে যাই,
    ভালোবেসে নিজেকে কাঁদাই।

    তুমি শাড়ির আঁচল দিয়ে আমাকে তাড়িয়ে দিলে
    আমি রথ রেখে পথে এসে তোমারই দ্বৈরথে বসে থাকি
    তোমার আশায়। তুমি যেখানেই হাত রাখো
    আমার উদগ্রীব চিত্র থাকে সেখানেই। আমি যেখানেই
    হাত পাতি সেখানেই অসীম শূন্যতা, তুমি নেই।

    ( না প্রেমিক না বিপ্লবী; ১৯৭২ )
  • rimi | 71.109.***.*** | ২০ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৩:২২401241
  • খুব ভালো লাগছে।
  • tareq | 211.28.***.*** | ২০ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৬:০৪401242
  • ৮।

    এবারই প্রথম তুমি
    -----------------

    ভুলে যাও তুমি পূর্বেও ছিলে
    মনে করো এই বিশ্ব নিখিলে
    এবারই প্রথম তুমি।

    এর আগে তুমি কোথাও ছিলে না
    ছিলে না আকাশে, নদী জলে ঘাসে
    ছিলে না পাথরে ঝর্ণার পাশে।
    এবারই প্রথম তুমি।

    এর আগে তুমি কিছুতে ছিলে না।
    ফুলেও ছিলে না, ফলেও ছিলে না
    নাকে মুখে চোখে চুলেও ছিলে না।
    এবারই প্রথম তুমি।

    এর আগে তুমি এখানে ছিলে না
    এর আগে তুমি সেখানে ছিলে না
    এর আগে তুমি কোথাও ছিলে না।
    এবারই প্রথম তুমি।

    রাতের পুণ্য লগনে ছিলে না
    নীল নবঘন গগনে ছিলে না।
    এবারই প্রথম তুমি।

    এর আগে তুমি তুমিও ছিলে না।
    এবারই প্রথম তুমি।

    (অচল পদাবলী, ১৯৮২ )
  • tareq | 211.28.***.*** | ২০ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৬:১০401243
  • ৯।

    নাস্তিক
    -------

    নেই স্বর্গলোভ কিংবা কল্প-নরকের ভয়,
    অলীক সাফল্যমুক্ত কর্মময় পৃথিবী আমার।

    চর্মচোখে যা যা দেখি, শারীরিক ইন্দ্রিয় যা ধরে,
    তাকেই গ্রহন করি। জানি, নিরাকার অপ্রত্যক্ষ
    শুধুই ছলনা, বিশ্বাস করি না ভাগ্যে, দেবতার বরে।

    আমার জগৎ মুগ্‌ধ বাস্তবের বস্তুপুঞ্জে ঠাসা,
    তাই সে ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য, অতীন্দ্রিয় নয়।
    অন্ধতার বধ্যভূমি আমার হৃদয়।

    সেই শ্রেষ্ঠ মানব-সন্তান, যার মন মুক্ত ভগবান।
    আমার মস্তক নিত্য নত সেই নাস্তিকের তরে।

    (দূর হ দু:শাসন ; ১৯৮৩ )
  • indo | 195.***.*** | ২০ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৭:০৯401244
  • দু:শাসনের কবিতাটা বেশ খাজা।
    মানে এমনিতে ঠিকই আছে, ভালো ভালো কথা; শুধু একটু কবিতা হলে ভালো লাগতো।
  • tareq | 211.28.***.*** | ২০ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৭:৩০401245
  • ইন্দোদা,
    এটা কেমন? কবিতা হলো? :-)

    ১০।

    উপেক্ষা
    -------

    অনন্ত বিরহ চাই, ভালোবেসে কার্পণ্য শিখিনি।
    তোমার উপেক্ষা পেলে অনায়াসে ভুলে যেতে পারি
    সমস্ত বোধের উৎস গ্রাস করা প্রেম; যদি চাও
    ভুলে যাবো, তুমি শুধু কাছে এসে উপেক্ষা দেখাও।

    আমি কি ডরাই সখি, ভালোবাসা ভিখারি বিরহে?

    ( দীর্ঘ দিবস দীর্ঘ রজনী; ১৯৭৪)
  • samik | 59.16.***.*** | ৩০ ডিসেম্বর ২০০৫ ২৩:৪৬401246
  • শেষ লাইনে কপোতাক্ষ নদীতীরের হাওয়া, মধু কবির ছক্কা?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন