এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 78.48.***.*** | ০১ এপ্রিল ২০১৩ ২১:১৮394375
  • এটা এখানে থাক ঃ
    Late last year, two young men decided to live a month of their lives on the income of an average poor Indian. One of them, Tushar, the son of a police officer in Haryana, studied at the University of Pennsylvania and worked for three years as an investment banker in the US and Singapore. The other, Matt, migrated as a teenager to the States with his parents, and studied in MIT. Both decided at different points to return to India, joined the UID Project in Bengaluru, came to share a flat, and became close friends.

    The idea suddenly struck them one day. Both had returned to India in the vague hope that they could be of use to their country. But they knew the people of this land so little. Tushar suggested one evening — “Let us try to understand an ‘average Indian', by living on an ‘average income'.” His friend Matt was immediately captured by the idea. They began a journey which would change them forever.

    To begin with, what was the average income of an Indian? They calculated that India's Mean National Income was Rs. 4,500 a month, or Rs. 150 a day. Globally people spend about a third of their incomes on rent. Excluding rent, they decided to spend Rs. 100 each a day. They realised that this did not make them poor, only average. Seventy-five per cent Indians live on less than this average.

    The young men moved into the tiny apartment of their domestic help, much to her bemusement. What changed for them was that they spent a large part of their day planning and organising their food. Eating out was out of the question; even dhabas were too expensive. Milk and yoghurt were expensive and therefore used sparingly, meat was out of bounds, as were processed food like bread. No ghee or butter, only a little refined oil. Both are passionate cooks with healthy appetites. They found soy nuggets a wonder food — affordable and high on proteins, and worked on many recipes. Parle G biscuits again were cheap: 25 paise for 27 calories! They innovated a dessert of fried banana on biscuits. It was their treat each day.

    Restricted life

    Living on Rs.100 made the circle of their life much smaller. They found that they could not afford to travel by bus more than five km in a day. If they needed to go further, they could only walk. They could afford electricity only five or six hours a day, therefore sparingly used lights and fans. They needed also to charge their mobiles and computers. One Lifebuoy soap cut into two. They passed by shops, gazing at things they could not buy. They could not afford the movies, and hoped they would not fall ill.

    However, the bigger challenge remained. Could they live on Rs. 32, the official poverty line, which had become controversial after India's Planning Commission informed the Supreme Court that this was the poverty line for cities (for villages it was even lower, at Rs. 26 per person per day)?

    Harrowing experience

    For this, they decided to go to Matt's ancestral village Karucachal in Kerala, and live on Rs. 26. They ate parboiled rice, a tuber and banana and drank black tea: a balanced diet was impossible on the Rs. 18 a day which their briefly adopted ‘poverty' permitted. They found themselves thinking of food the whole day. They walked long distances, and saved money even on soap to wash their clothes. They could not afford communication, by mobile and internet. It would have been a disaster if they fell ill. For the two 26-year-olds, the experience of ‘official poverty' was harrowing.

    Yet, when their experiment ended with Deepavali, they wrote to their friends: “Wish we could tell you that we are happy to have our ‘normal' lives back. Wish we could say that our sumptuous celebratory feast two nights ago was as satisfying as we had been hoping for throughout our experiment. It probably was one of the best meals we've ever had, packed with massive amounts of love from our hosts. However, each bite was a sad reminder of the harsh reality that there are 400 million people in our country for whom such a meal will remain a dream for quite some time. That we can move on to our comfortable life, but they remain in the battlefield of survival — a life of tough choices and tall constraints. A life where freedom means little and hunger is plenty...

    Plenty of questions

    It disturbs us to spend money on most of the things that we now consider excesses. Do we really need that hair product or that branded cologne? Is dining out at expensive restaurants necessary for a happy weekend? At a larger level, do we deserve all the riches we have around us? Is it just plain luck that we were born into circumstances that allowed us to build a life of comfort? What makes the other half any less deserving of many of these material possessions, (which many of us consider essential) or, more importantly, tools for self-development (education) or self-preservation (healthcare)?

    We don't know the answers to these questions. But we do know the feeling of guilt that is with us now. Guilt that is compounded by the love and generosity we got from people who live on the other side, despite their tough lives. We may have treated them as strangers all our lives, but they surely didn't treat us as that way...”

    So what did these two friends learn from their brief encounter with poverty? That hunger can make you angry. That a food law which guarantees adequate nutrition to all is essential. That poverty does not allow you to realise even modest dreams. And above all — in Matt's words — that empathy is essential for democracy.

    http://www.thehindu.com/opinion/columns/Harsh_Mander/barefoot-the-other-side-of-life/article2882340.ece
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন