এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  সিনেমা

  • Flavors

    Tim
    সিনেমা | ০৮ জুন ২০০৭ | ১০৩৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Tim | 71.67.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ১৩:২৩390184
  • সুধিজনের সুবিধার্থে লিন্‌কটাও তুলে দিলাম।
    http://www.flavorsthemovie.com/
    আমার তো বেশ ভাল লেগেছে ছবিটা।
  • d | 202.142.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ১৩:২৬390195
  • টিম,

    আরেকটু বড় করে বেশ একটা রিভিউ গোছের লিখে ফেলুন না প্লীজ।
  • Tim | 71.67.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ১৩:৩৪390202
  • এইরে! আচ্ছা চেষ্টা করব। এট্টু অপেক্ষা করতে হবে কিন্তু। মানে কাল পর্যন্ত।
  • Tim | 71.67.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ১৪:২৩390203
  • আচ্ছা লিখেই ফেলি।
    flavors মূলত প্রবাসী ভারতীয়দের চরিত্র হিসেবে রেখে বানানো সিনেমা। কার্তিক আর রচনা USA এর দুই বিপরীত প্রান্তে থাকে। দুজনেই সমান কেরিয়ারিস্ট। এদের আড্ডা, ঝগড়া আর বন্ধুত্ব কিভাবে একসময় পরিণতি পায় সেটাই ক্লাইম্যাক্স।
    এছাড়া আছে র‌্যাড, যার বাবা-মা ছেলের কাছে বেড়াতে এসেছেন। এই mom আর dad চরিত্রদুটো ফাটাফাটি। বিশেষ করে dad চরিত্রে অঞ্জন শ্রিবাস্তব।
    র‌্যাডের বন্ধু নিখিল আর তার স্ত্রী সঙ্গীতা, এবং ক্যান্ডি-বিবেক-অশোক-জশ ঘুরে ফিরে আসে। এর মধ্যে বিবেক চরিত্রটা দুর্দান্ত। সে খালি একটি বিশেষ মেয়ের কথা ভাবে, কিন্তু তবুও বারবার অন্য মেয়েদের প্রেমে পড়ে যায়।
    গোটা সিনেমাটার সবচে বড় গুণ হল এডিটিং। একটুও বোর হবেন না। তাছাড়া স্মার্ট, সরস চিত্রনাট্য এবং যথাসাধ্য ডিটেল থাকায় দেখতে ভালই লাগে।
    ও হ্যাঁ বলতে ভুলে গেছি, একটাও চরিত্র বঙ্গজ নয়। তবে সেটা দু:খের, না স্বস্তির, সেটা বোঝার জন্যে সিনেমাটা দেখতে হবে।
    :-))
  • Arijit | 128.24.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ১৪:৪১390204
  • আমেরিকান দেসি? গ্রীণ কার্ড ফীভার? এই ধরণের?
  • S | 61.95.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ১৫:২৬390205
  • না, ঠিক সেই ধরণেরও নয়। এটা আসলে আমেরিকায় যাওয়া বিভিন্ন কিসিমের ভারতীয়দের জীবনের টুকরো টুকরো কোলাজ।

    সিনেমাটা সম্ভবত স্লোডাউনের সময়ে বানানো। একটা অ্যাপার্টমেন্টে কিছু ব্যাচেলর ছেলে থাকে, ঐ বডি শপিংয়ের মাধ্যমে আমেরিকায় চাকরি করতে এসেছে, এবং সফ্‌টওয়্যারের চাকরি। স্লো ডাউনের জেরে তারা চাকরি খোয়ায়। ভুলভাল কিছু ফান্ডা দিয়ে তাদের চাকরি খেয়ে নেয় বস। এর মধ্যে দুটো ছেলে একদম বিন্দাস টাইপের, চাকরি গেছে তো কি হয়েছে, আমাদের ট্যালেন্ট আছে, ওর'ম চাকরি আবার পাবো টাইপের। ইন্টারভিউয়ের জন্য কল এলেও বেজায় রোয়াব দেখায়, কত মাইনে দেবেন, কিসের ওপর কাজ, টিম সাইজ কত বড়, ক্লায়েন্ট দেসি না আমেরিকান, এই সব জিজ্ঞেস করে ফোন কেটে দেয়।

    তিন নম্বর ছেলেটা চূড়ান্ত আনস্মার্ট, ইংরেজি বলে কুঁতিয়ে কুঁতিয়ে, প্রচন্ড পেসিমিস্টিক, আর দেশে ছেড়ে আসা এক পুরনো বান্ধবীকে মনে করে কেবলই কান্দে। সে বান্ধবীর সাথে যোগাযোগও নেই, সামনাসামনি কখনও কথাও হয় নি ভালো করে (এগুলো আমরা সিনেমার শেষের দিকে জানতে পারি), কিন্তু মাঝে মাঝেই ফোন করার চেষ্টা করে, আর মেয়েটার বাবার গলা শুনে ফোন রেখে দেয়।

    এরা যে অ্যাপার্টমেন্টে থাকে, তার কেয়ারটেকার একটি ভারতীয় মেয়ে, কোনও একটা সিকিওরিটি এজেন্সিতে কাজ করে। তার চাকরিতে কোনও খতরা নেই। সে মাঝে মাঝে আড্ডা মারতে আসে এদের সাথে।

    ......
  • S | 61.95.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ১৫:৩৫390206
  • একদিন কীভাবে যেন সেই বান্ধবীর বিয়ের কার্ড আসে ছেলেটির হাতে, ছেলেটি প্রাপ্তবয়স্ক ছেলেদের মত ভাব করে ফ্রাস্টুতে কান্নাকাটি করে, মদ খেতে চায়। মানে, সে বয়েসের দিক দিয়ে অ্যাডাল্টই, কিন্তু মনের দিক থেকে একেবারে ইম্‌ম্যাচিওর্‌ড, বাচ্চা ছেলে। তার দুই রুমমেট নিজেদের ঝামেলা ভুলে ঐ কেয়ারটেকার মেয়েটিকে সঙ্গে নিয়ে একে সান্ত্বনা দিতে থাকে। ছেলেটিকে নিয়ে তারা একসাথে মদ খায়। ছেলেটা দূ:খে খুব বেশিই খায়। মাতাল অবস্থায় মেয়েটিকে তার খুব 'মনের-কথা-একেই-বলা-যায়' টাইপের মনে হতে থাকে, এবং নিজেদের অ্যাপার্টমেন্টে ফিরে এসে ইনিয়ে বিনিয়ে পুরনো ব্যথার বৃত্তান্ত শোনাতে থাকে। দূ:খ পাবে বলে মেয়েটা অনেকক্ষন ধরে কিছু না বলে মন দিয়ে শোনার চেষ্টা করে, অবশেষে চূড়ান্ত বোর হয়ে ঘুমিয়ে পড়ে, ঘটনাচক্রে এক বিছানাতেই।

    সকালে মেয়েটার আগে ক্যাবলা ছেলেরই ঘুম ভাঙে, এবং ঘুমচোখে পাশে ঘুমন্ত মেয়েটিকে দেখে মনের মধ্যে কিছু রাসায়নিক ক্রিয়া ঘটে। আগের রাতেই যাকে মাতাল অবস্থায় পুরনো ব্যাথাকে সে কত ভালোবাসে সেই গল্প শুনিয়েছিল, পরদিন সকালেই সেই মেয়েকে সে প্রপোজ করে বসে, এবং উত্তাল ঝাড় খায়।
  • S | 61.95.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ১৫:৩৯390207
  • এদের গল্প এই টুকুই।

    কার্তিক আর রচনা (এই মেয়েটাকে আমার উত্তাল লেগেছে), ঐ, আমেরিকার দুই প্রান্তে থাকে, কখনও ছুটিছাটায় একসাথে আড্ডা মারতে জমায়েত হয় দুজনে। জাস্ট ফ্রেন্ড্‌স। রচনার বিয়ের কথা চলে, প্রস্পেকটিভ হাসব্যান্ডদের সাথে তার প্রাথমিক আলাপ চলে বিভিন্ন রেস্টোর‌্যান্টে, কার্তিক সাহায্যও করে এই সব অ্যাপোতে, এবং পেছন থেকে ক্যারিকেচার করে বোঝাতে থাকে যে এই সব ছেলেরা রচনার জন্য উপযুক্ত নয়। পুরো সিনেমাতে কার্তিকের সেন্স অফ হিউমর অনবদ্য, অসাধারণ। কার্তিক বিলংস টু হায়দরাবাদ। এরা দুজনেই ভালো চাকরি করে, এবং এদের চাকরিতেও কোনও খতরা নেই।
  • S | 61.95.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ১৫:৪৮390208
  • র‌্যাডের একটা ভারতীয় নামও ছিল, কিন্তু সে মনেপ্রাণে আমেরিকান হতে চায়। তার আমেরিকান প্রেমিকাকে সে বিয়ে করবে বলে তার বাবা মা এসেছেন। র‌্যাডের লম্বা চুল পনিটেল করা, মায়ের চোখে ভালো না লাগলেও বাবা মানিয়ে নেন, যে দেশে যেমন বলে। এদিকে র‌্যাডের প্রেমিকা কিন্তু বেশ নরম সরম মেয়ে। ভারতীয় ছেলেকে বিয়ে করছে সে, ভারতীয় কালচারের প্রতি সে যথেষ্ট সম্মান দেখায়। আর র‌্যাড চায় ভারতীয় সমস্ত গন্ধ ঝেড়ে ফেলে আমেরিকান হতে। মেয়েটির বাবা মা ডাইভোর্স্‌ড,

    একদিন র‌্যাডের অনুপস্থিতিতে তার বাবা মা হাওয়া খেতে বেরিয়ে আমেরিকার রাস্তায় হারিয়ে যান। শেষে কার্তিক রচনার সাথে হঠাৎ দেখা, তারাই তাঁদের র‌্যাদের বাড়ির কাছে পৌঁছে দেয়। বদলে ছেলের বিয়ের পার্টিতে কার্তিক রচনাকে নেমন্তন্ন করেন বাবা মা।

    নিখিল সফটওয়্যারে ছিল, রিসেন্টলি লেড্‌ অফ হয়েছে। নতুন বিয়ে করা বউ সঙ্গীতাকে জানায় নি এখনও। রোজ সকালে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যায়, কোনও একটা পাবে বসে মদ খায়, আর চাকরির খোঁজ করে। সঙ্গীতা টিপিক্যাল H4 বা B4 ভিসাধারিনী স্ত্রী। সারাদিন ঘরে বএ থাকে। একবার দেখা টিভি সোপ রিপিট টেলিকাস্ট দ্যাখে, ঘর গোছায়। সংসার করার ইচ্ছে তার ছিল, কিন্তু বর সারাদিন থাকে না, তারও সারাদিনে সময় কাটে না। মাঝে মাঝে বরকে ফোন করে, পাব থেকে বর জানায় সে এখন মিটিংয়ে ব্যস্ত। সঙ্গীতা চুপ করে ঘরে বসে থাকে। কখনও বান্ধবীর সাথে শপিংয়ে বেরিয়ে জীবনের মানে খোঁজে, সে যে কোনওদিন ভালো আঁকতে পারত, তা মনে করার চেষ্টা করে।
  • S | 61.95.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ১৫:৫২390185
  • একদিন নিখিল জানিয়ে দেয় তার চাকরি না থাকার খবর। সঙ্গীতার কাছ থেকে খুব শকিং কিছু এক্সপ্রেশন আশা করেছিল সে, কারণ সঙ্গীতা তার ওপর নির্ভর করেই দেশ ছেড়ে আমেরিকায় প্রবাসী, কিন্তু অদ্ভূতভাবে সঙ্গীতা খুব সমঝদার স্ত্রীয়ের মত স্বামীকে hug করে বলে, চিন্তার কিছু নেই, সে অবশ্যই আবার একটা ভালো চাকরি পেয়ে যাবে। ফ্রাস্টেশনের চূড়ান্ত অন্ধকার থেকে বউয়ের আলিঙ্গনে নিখিল আবার বেঁচে থাকার, লড়াই করার দিশা খুঁজে পায়।
  • S | 61.95.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ১৬:১১390186
  • তার পর? একদিন রচনা ফাইনাল করে একটি ছেলেকে তার হবু বর হিসেবে মেনে নেয়, তখন কার্তিক নিজেদের মনের দিকে চেয়ে দ্যাখে, সে রচনাকে, তার প্রিয় বন্ধুকে একজন অচেনা ছেলের হাতে ছেড়ে দিতে পারছে না। সে রচনাকে শুধোয়, you'll get married, you'll have a family, then what happens to me?

    রচনা প্রাথমিকভাবে কার্তিকের প্রপোজাল উড়িয়ে দেয়, তারা জাস্ট ফ্রেন্ড্‌স, সে এই সব ভাবে নি কার্তিকের সম্বন্ধে। কিন্তু আলটিমেটলি সে-ও বোঝে, মনের অজান্তেই সে-ও কার্তিককে ভালোবেসেছে, কার্তিককে ছাড়া সে থাকতে পারবে না। কার্তিককে ফোন করেও সে নারীসুলভ লজ্জায় 'আই লাভ ইউ' বলতে পারে না, বলে ফ্যালে, 'আই ... আই ... আই'ল ইমেইল ইউ'।

    সেই ফোন যখন কার্তিক রিসিভ করে তখন এক চার্চের ফাদারের সামনে র‌্যাডের বিয়ে হচ্ছিল। আরেক বিয়ের সূচনা হয় মোবাইলের বদখত রিংটোনের মাধ্যমে।

    সেই বিয়েতে হাজির হয় সমস্ত কুশীলবরা। সেই ক্যাবলা ছেলে আচমকা দেখতে পায় নিখিলের বউ সঙ্গীতাকে, যে তার কলেজজীবনে ব্যথা ছিল। সেই ব্যথা। যার বিয়ের খবর পেয়ে সে মদ খেয়েছিল। আজ সামনে দেখেও সঙ্গীতার সাথে সে দুটোর বেশি তিনটে কথা বলতে পারে না, এবং অবশেষে হাল ছেড়ে সে সঙ্গীতার কাছ থেকে সরে যায়।

    সিনেমার মূল চরিত্র কার্তিক আর রচনা-ই, বাকিরা সব পার্শ্বচরিত্র, কিন্তু প্রত্যেকে একেকটা আস্ত গল্প। সিনেমাটা দেখে ফ্যালো।
  • lost wealth | 203.2.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ১৬:৪৪390187
  • বাহ, বেশ লাগল। দেখতে হইব ত ছিনেমাটা।
  • Tim | 71.67.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ২২:০৯390188
  • S
    বাহ। একঘর হয়েছে। ধন্যবাদ
  • Arpan | 193.134.***.*** | ০৮ জুন ২০০৭ ২২:২৮390189
  • বাহ। উত্তাল লিখেছ শমীক। সিনেমাটা দেখতেই হবে।
  • Som | 169.2.***.*** | ১৯ জুন ২০০৭ ১৯:০৪390190
  • সিনেমাটা দেখলাম। টিম এবং শমীক দু জনকেই ধন্যবাদ সাজেস্ট করার জন্যে।
  • Som | 169.2.***.*** | ১৯ জুন ২০০৭ ২০:১৯390191
  • ব্ল্যানক, পরীক্ষার সময়-ও বুঝি সাজেশান ছেড়ে বাকী সব পড়িস???
  • Tim | 129.***.*** | ১৯ জুন ২০০৭ ২১:৫৮390192
  • যাক সোম এতদিনে দেখলি। বাকিরা কেউ দেখল না?
  • DB | 71.14.***.*** | ২০ জুন ২০০৭ ০২:২৩390193
  • মোস্ট ফালতু মুভি।।। বোররিঙ্গ
  • Tim | 71.67.***.*** | ২০ জুন ২০০৭ ০৩:১৮390194
  • DB
    ঠিক কি কি কারনে ফালতু, বা কিভাবে একঘেয়ে সেটা জানিয়ে বিস্তারিত লিখুন। ভেন্নমতের যুক্তিগুলো শুনতে চাই।
  • Anil Bera | 76.199.***.*** | ২৩ জুন ২০০৭ ০২:৩৭390196
  • আনিল এর এমোন অছো আমি ভালো আছি
  • DB | 170.213.***.*** | ২৬ জুন ২০০৭ ০০:৫২390197
  • Flavor এর music director শংকর এর সাথে premier টা দেখেছিলম ৩-৪ বছর আগে।
    ১।থিম টা পুরুনো কারন এই topics এর উপর ৪-৫ টা film already বাজারে ছিলো।
    ২।mobile phone প্রেম্‌টা বহুত বোরিঙ্গ লেগেছিলো।
    ৩।similar Theme এর উপোর Guru বোলে এক্ত ফিল্ম হোয়েছিলো।।দেখতে পারো একবার সময় পেলে
    এটা ভাই আমার মতামত।
    DB
  • Tim | 71.67.***.*** | ২৬ জুন ২০০৭ ০০:৫৯390198
  • ধন্যবাদ DBguru র নাম শুনেছি। সুযোগ পেলে দেখার চেষ্টা করব।
  • S | 61.95.***.*** | ২৬ জুন ২০০৭ ১০:৫০390199
  • গুরু দেখেছি। একবারই। প্রায় তিন বছর আগে। সিন বাই সিন মনে নেই, তবে ওটা বেশ ভাঁড়ামো গোছের সিনেমা ছিল। কথার থেকে কেঅসটাই বেশি ছিল সিনেমা জুড়ে।

    গল্পটা মনে করে পরে লিখে দেব। তবে গুরু-র থেকে ফ্লেভার অনেক বেশি ম্যাচিওর্‌ড।

    গুরু প্রেমের গল্প ছিল না। ফ্লেভার প্রেমের গল্প। চরিত্ররা আনুষঙ্গিক।
  • Jay | 10.175.***.*** | ২৬ জুন ২০০৭ ১২:১০390200
  • S, Tim খুব সুন্দর লিখেছেন, বেশ একটা আগ্রহ তৈরী হয়। DB একটু বিস্তারিত বলুন না সময় করে।
    Tim আপনার "বারবিয়ানা স্কুল থেকে" অসাধারন হচ্ছে।
  • Tim | 71.67.***.*** | ২৭ জুন ২০০৭ ০৪:২৫390201
  • ধন্যবাদ Jay। আমারো ঐ ফোনালাপ বেশ বুদ্ধিদীপ্ত লেগেছিল, বোরিং লাগেনি মোটেই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন