এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • দেবভাষায় গুরুর নতুন বইপ্রকাশ অনুষ্ঠান

    Rouhin Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ | ২৬৪৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Rouhin Banerjee | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০১:৩০388498
  • দেবভাষায় আজকে কী ছিল? বইপ্রকাশের অনুষ্ঠান। গুরুচণ্ডা৯র “আড়াইখানা” নতুন বই আজ প্রকাশিত হল দেবভাষা থেকে – যেমন কথা ছিল, হবে বলে। এই “আড়াইখানা”র ব্যখ্যায় পরে আসছি, কিন্তু শুধু এই বইপ্রকাশ হল বলে ছেড়ে দিলে কিছু কথা অবলা থেকে যাবে। যেমন বইপ্রকাশ হল মানেই সেইসঙ্গে একটা মনোজ্ঞ অনুষ্ঠান হল আর সেইসঙ্গে একটা জমাটি ভাট – এটা বললেও সব বলা হল না। তাহলে আরো কী হল? হল বিনিময়, এবং সেতুবন্ধন। মানুষে মানুষে, গুরুতে চণ্ডালে, বিষয়ে বিষয়ে সেতুবন্ধন। কথায়, গানে, বিনিময়ে। দুর্দান্ত দুটি স্বরচিত গান দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করলেন ডাক্তার অনির্বাণ দত্ত।

    “আড়াই নম্বর” বইটা দিয়েই শুরু করা গেল মূল অনুষ্ঠান। বইএর বিষয়টি প্রায় সর্বজনবিদিত – নাগরিকপঞ্জী – বা আরো সহজ করে বললে এন আর সি, আরও সহজতর করে বললে হিং টিং ছট। অর্থাৎ এমন একটা বিষয় যেটা আমরা সবাই জানি এবং প্রায় কেউই বুঝি না। কেউ না মানে কেউই না – আপনি আমি না, বুদ্ধিজীবিরা না, চন্দ্রিলদা না, অগ্নিমিত্রা না, সূর্য মিশ্র না, পার্থ চাটুজ্জে না, অমিত শাহ না, নরেন্দ্র মোদী না – যারা করছে তারা না, যারা বাদ পড়ছেন বা পড়ছেন না তারাও না। তবু এন আর সি আসামে হয়ে গেছে এক দফা হই হই করে – আবারো নাকি আরেক দফা হতে পারে। পশ্চিমবঙ্গেও হবে কিনা এখনি বলা যায় না কিন্তু বহু মানুষ ভাবছেন যে হবেই, এটুকু বলা যায়। আমরা শুধু যে যেটুকু জানি তা আমাদের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা – আসামে কী ঘটে গেছে। আর কিছু আশঙ্কা – পশ্চিমবঙ্গে কী কী ঘটতে পারে। এই দুটি বিষয়ের ওপরেই অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে ছাপা হয়েছে ঐ চটিরও চটি বইটি – তাই বই হিসাবে ওর হিসাব “আধখানা”র – বাকি দুয়ের সাথে যুক্ত হয়ে সাকুল্যে আড়াই। নাম “নাগরিকপঞ্জী", দাম দশ টাকা মাত্র। হ্যাঁ, দশ টাকা মাত্রই – কারণ এই বইটার একটাই উদ্দেশ্য – যত বেশী সংখ্যক মানুষ, সেইসব মানুষ যারা ততটা ইনফর্মেশন প্রিভিলেজড নন, তাদের কাছে বইটি পৌঁছে দেওয়া – যতটা সম্ভব দ্রুততার সঙ্গে। এই বইটি আলাদা করে “উদবোধন” করার কিছু ছিল না – আসামে এন আর সি সম্বন্ধে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা বললেন পার্থপ্রতিম মৈত্র – আমাদের পার্থদা – সেইসঙ্গে চেষ্টা করলেন সহজ ভাষায় এই দুর্বোধ্য বিষয়টিকে একটু ব্যখ্যা করতে। প্রেক্ষিত এবং বাস্তব ও মিথসমূহ – তাদের সত্যাসত্য।

    এরপর রঙ নাম্বার। বহু প্রতিক্ষিত এই বইএর উদবোধন হবার কথা ছিল গতবছর বইমেলায় – কিন্তু বিভিন্ন অনিবার্য কারণে দেরী হতে হতে শেষ অবধি পরের বইমেলার আগে যে করে ফেলা গেল, এইই গুচ’র মামুর (যেহেতু বাবা নেই) ভাগ্য। এর মাঝে অবশ্য এপ্রিল মাসে শুক্লপক্ষে পয়লা বৈশাখের কলেজ স্কোয়ার মেলায় একবার ট্রেলার দেখা গেছিল – কিন্তু আসল আগমার্কা রঙ নাম্বার এর শুভ আবির্ভাব্দিবস হিসাবে আজকের এই ২১শে সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারীখটিই ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে। এই বইতে ঠিক কী আছে? অনেক কিছুই আছে আবার অনেক কিছুই নেই। যেমন ধরুন ন্যাকামি নেই। আছে সোজা সাপটা সপাট কিছু প্রশ্ন আর তার ততোধিক সপাট উত্তর। নির্মেদ, তীক্ষ্ণ কিছু কথা, আলাপচারিতা। হিরণদার, শিল্পী হিরণ মিত্রের দু-খানি সাক্ষাৎকার। একটি পুরনো এবং লিখিত ফর্ম্যাটে – সাক্ষাৎকারটি নিয়েছিলেন প্রয়াত শ্রী অদ্রিশ বিশ্বাস। এই একই নামে সেটি প্রকাশিত হয়েছিল ২০০২ সালে। কিন্তু প্রকাশের এক মাসেরও কম সময়ে বইটি নিঃশ্বেষ হয়ে যায়। বিভিন্ন কারণে বইটির পরবর্তী কোন সংস্করণ আর বেরোয়নি। বস্তুতঃ এই বইটির পুনর্মুদ্রণই ছিল গুরুর প্রাথমিক উদ্দেশ্য। একটিমাত্র কপি পাই কিভাবে জোগাড় করেছিল আমি আজও জানিনা – সেটি ডাঃ বিষাণ বসুকে দিয়ে বলা হয়েছিল ছাপার আগে একবার পড়ে দেখতে – আর পারলে হিরণদার সাথে একবার কথা বলে নিতে – এতদিন পরে পুনর্মুদ্রণ – কোন পরিবর্তনের প্রয়োজন কি না। তার পরের ইতিহাস বইটির গড়ার কথাতেই বিষাণ লিখেছে – মোদ্দা কথা হল বইটা যখন বেরোল তখন দেখা গেল তাতে ঐ পুরনো ইন্টারভিউটি অপরিবর্তিত রয়েছে এবং সম্পূর্ণ নতুন একটি সাক্ষাৎকার, বিষাণ বসুর নেওয়া, তাতে জুড়ে গেছে। আর জুড়েছে অজস্র ছবি। হিরণদার ছবি। আঁকা, ক্যামেরায় তোলা। পুরো পাতাজোড়া এই ছবিগুলির বিন্যাস পরিকল্পনাও হিরণদার নিজের। বইটির উদবোধন করলেন আরেক বিশিষ্ট শিল্পী শ্রী কৃষ্ণেন্দু চাকী মহাশয়। তারপর হিরণদা বইটি নিয়ে এবং বইটি না নিয়েও বললেন তাঁর অননুকরণীয় ভঙ্গীতে। রঙ নাম্বারের রঙবাজী শুরু হল।

    অতঃপর আজকের শেষ বই – ডাঃ অনিরুদ্ধ সেনগুপ্তর “এক গাঁয়ের ডাক্তারের গল্প”। বইএর নামেই মালুম বিষয়বস্তু – কিন্তু নামে যেটা বোঝা যায় না তা হল বইটার আকর্ষণী ক্ষমতা। একবার পড়তে শুরু করলে এই চটি বইটি শতকরা ৯০ জনই শেষ করে তবেই রাখবেন – এটা একরম নিশ্চিত করেই বলা যায়। এই বাংলার তথা ভারতবর্ষের স্বাস্থ্য পরিষেবার হাল আমাদের কারোই অজানা নয়। প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলিতে যেখানে ভাল হাসপাতাল তো দূরস্থান স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ঠিকঠাক ঘরই নেই, যন্ত্রপাতি নেই, ন্যুনতম প্রয়োজনের ওষুধ নেই, প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী নেই, – সেই নেই-রাজ্যের বাসিন্দা হয়ে একজন নিধিরাম সর্দার ডাক্তার যখন বলেন “রোগীকে মেরে ফেলাই বেশী কঠিন কাজ হে, সহজে মরে না” – সেই ডাক্তার, পান থেকে চুণ খসলে যাকে, যাদের মেরে তক্তা বানিয়ে দিতে আমাদের একটুও বাধবে না, সেই ডাক্তারই যখন অসম্ভবের সামনে খুব সাধারণ ভঙ্গীমায় দাঁড়িয়ে তাকে হারিয়ে জীবনকে জিতিয়ে দেন, তখন রূপকথা গড়ে ওঠে। ডাঃ নর্মান বেথুনের এই উত্তরসূরীদেরই একজনের মানুষের মধ্যে বেঁচে থাকার রূপকথার গল্প এই “এক গাঁয়ের ডাক্তারের গল্প”। বইটির উদবোধন করলেন তৎকালীন জেলা স্বাস্থ্য অধিকর্তা এবং এই বইটিরই একজন গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র, ডাঃ অনিরুদ্ধ কর। তিনি এবং তারপরে ডাঃ পূণ্যব্রত গুণ, যিনি এই বইটির ভূমিকাও লিখেছেন, বইটি সম্বন্ধে আলোচনার সূত্রে ভাগ করে নিলেন তাঁদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাও।

    তাহলে এই হল আজকের আড়াইখানা বইএর হিসাব। কিন্তু বই, আড্ডা, ভাট – আর কী ছিল? এখনো শেষ হয়নি তো লিস্টি – এই আড়াইখানি বই এর সাথে বিনামূল্যে আপনি পাচ্ছেন দেবভাষার চিত্র প্রদর্শনী – কৃষ্ণেন্দু চাকী থেকে যোগেন চৌধুরী, গণেশ হালুই থেকে সোমনাথ হোড় – কে নেই সেখানে? সরার ওপর ফুটিয়ে তোলা অসাধারণ ছবির সম্ভার, সুসজ্জিত। এবং সেইসঙ্গে বিনামূল্যে আরো পাচ্ছেন সিঙাড়া এবং চা – আর সে সিঙাড়া এমনই সিঙাড়া, যা একবার খেলে মন আপনার ভরবেই না। এবং সেই সঙ্গে পাচ্ছেন দেবভাষা কর্তৃপক্ষের সুচারু ব্যবস্থাপনা, সহৃদয় উপস্থিতি এবং সহযোগিতা, শুকনো ধন্যবাদে যার মূল্যায়ণ হয় না। এবং সেই সঙ্গে বিনামূল্যে আরো পাচ্ছেন – আজ্ঞে না, আর পায় না। আর পেতে হলে পরের অনুষ্ঠানটা মিস করবেন না। কবে কখন কোথায়? জানতে হলে চোখ রাখুন গুরুচণ্ডা৯র পাতায়।
  • Rouhin Banerjee | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০১:৩৩388509
  • আর হ্যাঁ আরো কিছু ছিল - সমাপ্তিতে কল্লোলদার গান। নিজের লেখা গান। সেই গান শুনলে শুধু আরো ভালবাসতে ইচ্ছে করে - শুধু কল্লোলদাকে না - সব মানুষকে। এটার কথা মূল লেখায় বাদ পড়ে গেল - এটা একটা অপরাধ। ক্ষমাহীন অপরাধ
  • মারিয়া - কোয়েল | ***:*** | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৭:০৫388518
  • অনির্বাণ দত্ত দার গান দিয়ে শুরুটা যতটাই আরামদায়ক ছিল, শেষের পাতে কল্লোল দার ওই গান গপ্প না কী ভেল্কিবাজি না ছাতার মাথা কী যেন একটা (হিরণ দার ভাষায় যা 'সবই তো রং নাম্বার') সেটার উল্লেখকরতে ভুলে যাওয়াটা সত্যিই অপরাধ!

    এতো সহজ ভাষায় মনকে এফোঁড় ওফোঁড় করে দেওয়া, মুখে হাসি, হাতে তাল দিতে দিতে দুলে ওঠা অথচ গানের শেষে বুঝিই না কখন চোখে জ্বালাটা শুরু হল আর কখনি বা বাঁধ ভাঙল!!

    হ্যাঁ। মানুষকে ভালোবাসলেই বুঝি একমাত্র এদের মতো হওয়া যায়
  • পারমিতা | ***:*** | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৯:৩৩388519
  • অনিরুদ্ধ সেনগুপ্তর "এক গাঁয়ের ডাক্তারের গল্প" বইটা পড়তে পড়তে ভাবছিলাম, আমরা যে স্বপ্ন গুলো দেখেছি তার ব্যবহারিক প্রয়োগ করেছেন অনিরুদ্ধ সেনগুপ্ত। পার্থদা NRC নিয়ে খুব প্রাঞ্জল করে বলেছেন।
  • | ***:*** | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১০:২৪388520
  • কালকের অনুষ্ঠান মিস করলাম। পুরোনো দিনের গুরু- চন্ডাল দের বেশি পাই না। সেটাও এই বই প্রকাশ + ভাট গুলোতে না যাওয়ার একটা বড় কারণ।

    আমি গুরুর প্রকাশিত বই গুলো সংগ্রহ করি বইমেলার সময়। এই সময় পাই/ ঈশেন এদের সাথে ও চাট্টি ভাট ও হয়।
  • ফ্যালাসি | ***:*** | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৩:২৯388521
  • না গেলে নতুনদের সংগে ব্যাটেবলেই বা হবে কী করে আর তাঁরা এইরকম 'পুরোনো' তকমাই বা পাবেন কীকরে ? বইমেলাতেও তো দেখা যায় বহু বছর ধরে এই 'নতুন'রাই থাকেন, 'নতুন'রাই সামলান! তাঁরাই তো দেখি বইমেলার গল্প শোনান এই সাইটে। গুরুচণ্ডা৯ র সাইটে মেলার ছবিতে গল্পে অনেকটা জুড়ে তাঁরাই, তাও 'পুরোনো' হলেন না?
  • কি আশ্চজ্জ | ***:*** | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৩:৫০388522
  • বই কিনে না পড়লে কেনা কেন? গুরু তো পাঠক চায় অপাঠক ক্রেতা চায় বলে ত মনে হয় না।
  • | ***:*** | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৪:৩৩388523
  • না আসলে খুব অল্প সময়ের জন্য বইমেলা তে গুরুর স্টলে যাই। তাই হয়তো ব্যাটে বলে হয় না!!

    আর ফেস বুক গুরু তেও আমি নেই।

    না হলে অজানা কে জানার, অচেনা কে চেনার শখ আমার ষোল আনা ছাপিয়ে আাঠারো আনা শখ।
  • নতুন | ***:*** | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৪:৩৭388524
  • কত বছর পুরনো হলে পুরনো হওয়া যায় কে জানে, তবে সে যত পুরনৈ হোক, গুরুর পাঠকগোষ্ঠীতে আরো নতুন নতুন মুখ যোগ হতে থাকুক, এই শুভকামনা রইলো।

    পুরনো চেনাদের প্রতি আকর্ষন তো থাকেই, তবে গুরুরই নানা আলোচনা পড়ে যা জানা গেছে, পুরনো লাইভ ভাটের দু'চারজন মহারথী তো গুরুর পরিচয় তছরুপ থেকে ব্যাকস্ট্যাবিং কোন চেষ্টারই কসুর করেন নি।

    বইপ্রকাশ অনুষ্ঠানে ভাট, আড্ডা, কামারাদারি সবই হোক, তবে বই এবং বই নিয়ে আলোচনাই প্রধান হোক।

    নতুন বইদের শুভেচ্ছা, নতুন পাঠকদের স্বাগত, নতুন নতুন বই বেরোক আরো অনেক। ব্যক্তিগত বৈঠকখানার মেজাজ নয়, নতুন আলোচনা, নতুন ধরনের আলোচনা, নতুন পুরনো সবার কলমে আসতে থাকুক।

    অনুষ্ঠানের লাইভ দেখলাম, খুব ভালো লাগলো আলোচনা। ভিডিও গুলি জুড়ে দিয়ে একটা ফাইল করা গেলে খুব ভালো হয়। এখন পর্যন্ত যত অনুষ্ঠান হয়েছে, সবগুলির একটা রিপোজিটরি এক জায়গায় থাকলেও ভালো হয়।
  • | ***:*** | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৮:৪৪388499
  • এই পোস্ট গুলো বেনামী । এটাই সব থেকে বেশি
    ইন্টারেস্টিং।
  • র২হ | ***:*** | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৯:৪৮388500
  • শুরু থেকে যাঁরা ছিলেন তাঁরা সবাই এখনো সঙ্গে থাকলে ভালো হত তাতে সন্দেহ নেই। তবে যাঁরা সঙ্গে আছেন, তাঁরা নতুন না পুরনো সেটা, অন্তত গুরুচণ্ডা৯ প্রকাশনার কাছে বোধয় ম্যাটার করে না।

    যাঁরা আছেন, যাঁরা এই প্রকাশনার বই পড়েন, দর্শনে সমমনস্ক, কর্মকান্ডে কাছে কিংবা দূরে থেকে যুক্ত, তাঁদের হাত ধরে এগিয়ে চলবে আশা করি গুরুচণ্ডা৯। গুরুচণ্ডা৯’র বই নিয়ে আলোচনা হোক, আরো বেশী করে।

    আর যাঁরা ‘বেনাম’এ লিখছেন, তাঁদের বলি, লেখাটাই মুখ্য, নামটা নয়। যেনামে ইচ্ছে লিখুন।
    অ্যানোনিমিটির সুযোগে কুৎসা না করলেই হলো। সেসব কিছু এখানে অন্তত দেখিনি।
  • | ***:*** | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ২৩:৩৯388501
  • দ্যাটস মাচ মাচ বেটার
  • ?? | ***:*** | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৭:৩৫388502
  • দেবভাষা মানে কী সংস্কৃত? গুরুর বই এখণ সংস্কৃততেও ছাপা হচ্ছে?!?
  • এহে | ***:*** | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৯:৪৮388503
  • কমম্প্রিহেনশানে অক্ষমতা মহামারী হয়ে গেছে দেখি।
  • | ***:*** | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১০:০১388504
  • হাসালে মোরে বালক,
    নেই কি তোমার পালক??
  • | ***:*** | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১০:৪৬388505
  • ঐ মারিয়া পিটিয়া,
    ভিডিওগুলো একজায়গায় কর না মা। দেখতে সুবিধে হয় তাহলে।

    ----

    হ্যাঁ প্রচুর নতুন পাঠক চাই এইই আমার একমাত্র দাবী।
  • | ***:*** | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১০:৪৮388506
  • আর ইসে, এই ১০টাকার বইটা কিনবো কী করে মাইরি!? এ তো ক্যুরিয়ার দিয়ে আনাতে এর ৬-৭ গুণ পয়সা লাগবে!!
  • বেনামী রবাহূত | ***:*** | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১১:৪৩388507
  • এই বেনাম নিয়ে অভিযোগটা রীতিমত গেটিং ইনটু মাই নার্ভস। কোনদিন খিস্তি দিয়ে দেবো।
  • | ***:*** | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১২:৪৬388508
  • এই এনআর সি নিয়ে বই টা করে খুব ভালো কাজ করেছে গুরু। সহজে আম জনতা কে বোঝানো যাবে।

    আর বই টার দাম ১০ টাকা রাখা খুব ভালো সিদ্ধান্ত। কিন্তু এখন ছাপা বা কাগজের যা দাম হয়েছে হয়তো গুরু কে খানিকটা আর্থিক ক্ষতি স্বীকার করতে হবে। তাও .....
  • ডেলিভারী চার্জ | ***:*** | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১২:৫১388510
  • দমদির পোস্ট দেখে মনে হলো, এনআরসির বইটা ইবুক হতে পারে?
  • | ***:*** | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৫:১৯388511
  • আচ্ছা আমি একটা কিনেছিলাম বইমেলায় সীমান্ত কাঁটাতার ইত্যাদি। এটা বোধহয় সেটা নয়, তাই না হুতো?
  • র২হ | ***:*** | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৫:৪৬388512
  • হ্যাঁ, ওটা আলাদা। এটা এই বেরুলো
  • এনআরসি | ***:*** | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৮:১১388513
  • গাঁয়ের ডাক্তারের গল্প | ***:*** | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৮:১২388514
  • রং নাম্বার | ***:*** | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৮:১২388515
  • Rouhin Banerjee | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৭:১৫388516
  • এন আর সি র বইটা ই বুক হতেই পারে। বেশী লোক জানবে এবং পড়বে এটাই একমাত্র লক্ষ্য। হ্যাঁ ছাপার খরচা দশটাকার কিছুটা বেশীই - কিন্তু এক্ষেত্রে সেটা ম্যাটার করে না।

    প্রসঙ্গতঃ এক গাঁয়ের ডাক্তারের গল্পও ছাত্রছাত্রীদের জন্য কিছু বিশেষ ডিসকাউন্টে দেওয়া হবে
  • aranya | ***:*** | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ২২:৩৪388517
  • খুব মিস করি, এই জমায়েতগুলো। রৌহিন-কে ধন্যবাদ, লেখার জন্য
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন