এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০১৯ ১১:৪৫388242
  • আমি একাধিক বার (ক্যাজুয়ালি) অনুরোধ করেছি গুরুর ছেলে মেয়ে দের যে একটা ক্লাসিফায়েড সেকশন তো করা যায় তো তাতে তোদের এত খরচ এর দু টো পয়হা ওঠে, দ্বিতীয়তঃ নিজেদের বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে লোকে এসে আজে বাজে পোস্ট করে যাওয়ার হাত থেকে রেহাই মেলে। কিন্তু সেটায় গুরু র লোকেরা পাত্তা দেয় নি, ক্লিয়ারলি দেওয়া সম্ভব না বলে। আমি আবার স্বভাবত কারো উপকার করি না বলে, আর নানা কারণে যোগ্যতা কম থাকায়, কারো কাজে লাগ্তে পারি না, উদ্যোগ নিয়ে যে ওয়েব সাইট টার একটা ক্লাসিফায়েড সেকশন ট্রায়াল রানে বানিয়ে দেব, দিয়ে ট্রাস্ট কে পাশ করার জন্য ঘ্যান ঘ্যান করব তাও হয় না। এই সব সমস্যার একমাত্র সমাধান হল টই, যেটি কিনা একটি চলমান অডিসি ইত্যাদি ;-) তো আমি বাপু এই সব এন আর সি , ডিমনিটাইজেশন, ব্যাংকিং ক্রাইসিস, আর কর্পোরেট ধাষ্টামি এই সব নানাবিধ বালে প্রচন্ড বিরক্ত হয়ে দেখেছি, অনেক মানুষ সৎ বা অসৎনা না ভাবে লোকাল বিজনেস চালাচ্ছে, এবং যাই করুক করে খাচ্ছে এবং এটা প্রায় একটা রেজিস্টান্স । শুধু লোকাল বিজনেস বহুত হারামি টাইপের হয় মিনিমাম ওয়েজ দেয় না সব সময় সেটা একটু বাজে। সে তো আমরাও বাড়ির কাজের লোকেদের ফর্মাল কন্ট্রাক্ট, ই এস আই, পি এফ দি কজন, শুধু কত উপকার করেছি তার ফিরিস্তি। তো যাই হোক, নানা বিধ রাজনৈতিক কারণে আমি ঠিক করেছি, গুরুচন্ডালি, যে কিনা গত পনেরো বছর ধরে আমার কেন অনেকের ই ব্ল্যাবার রেকর্ড, মামুর এই অপূর্ব কলে, আমি মাইরি লোকাল বিজনেস ইউজ যা করছি তার রেকর্ড করব। মানে যতক্ষন পোষাবে। খ
  • | ***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০১৯ ১২:০৮388248
  • এখন যদিও লোকাল বিজনেস অনেকটা অ্যাপ অ্যাগ্রিগেটর গুলোর মাধ্যমে পাবা যায়। তবে সেটা সব ইনডাস্ট্রি তে না। আর সব ইনডাস্ট্রি সব লাস্ট মাইলার দের ক্ষেত্রে না।

    যাদের ফোন নামবার শেয়ার করার কথা বলা আছে, তাদের গুলো করছি বাকি দের গুলো করছি না।

    ১ - ভুটানে বেড়াতে যাবার জন্য গাড়ি বা অন্যান্য লোকাল হোটেল এর ব্যবস্থা, মানে ধরুন জয়্গাওন , ফুন্ট শোলিং, আলিপুরদুয়ার ইত্যাদি তে, অন্যান্য ডুয়ার্স বেড়ানোর জন্য

    - ভুটান ট্রান্সপোর্ট - ৯৬৪৭১ ০১১৭৭ - সঞ্জীব বাবু।
    -- গাড়ি - মহম্মদ শাহিল - ৯৫৯৩৫৩৮৩৬৩, জয়্গাওন ও মূলত ভুটান, সিকিম, কালিংপং, অসাম ইত্যাদি।
    -- ডুয়ার্সে গাড়ি - বাপি দা, নিউ আলিপুর দুয়ার ৯৮৫১৩ ১০৬৫২, আমাদের অনেক রাত্রে স্টেশনে পৌছে দিয়েছিলেন, কোর্ট চত্তরে ব্যাপক বাঙালি খাবা দাবার করানোর পরে। বোয়াল, ইলিশ ও পাঁটা।

    -- আমরা ভুটানের নানা খবরের জন্য হোটেল বুক করেছি, ট্রিপ অ্যাডভাইসর দেখে, কিন্তু কনসালটিং এর জন্য আমরা একটা ভুটান বুকিংস বলে একটা কোম্পানীর সঙ্গে কথা বলে এগিয়েছি। তারা ইনটারনেটে আছে। রিজনেবল লোক জন।

    --হোটেল যেগুলো তে থেকেছি, সেগুলোঃ

    --লাখি ইয়াংঅচুক- থিম্পু
    --কিংগালিং - পুনাখা
    --নিরভানা রিসর্ট (মোটামুটি অর্গানিক ইন প্র্যাকটিস) --পারো

    পারো বাজারে কি যেন একটা দোকানে ব্যাপক পিজা আর কফি খেলাম, নাম টা ভুলে গেছি, ওরা রেড রাইস বিক্রি করে। উপহার প্যাকেট ও আছে।

    এরা পারোর গাইড গুলো তে আছে।
  • | ***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০১৯ ১৫:২৮388249
  • ক্লিয়ারলি কোন ট্রাস্ট মেম্বর এর আপত্তি থাগলে এটা ডিসকন্টিনিউ করে দেব

    আবার অনেক স্মল বিজনেস এর লোক, স্কেল আপ করতে পারছে না, বলে ইনটারনেটে অকারণ প্রেমের কোন প্রয়োজন দেখছে না।

    ঃ-)))))

  • | ***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০১৯ ১৫:৪১388250
  • মেনকা সিনেমার কাছে, সাদার্ন এভিনিউ এর উল্টো দিকটায়, বেসিকালি লেক টেরেসের ওদিকটায়, রজনী সেন রোডে, একটা ভালো সাউথ ইন্ডিয়ান রেস্তোরা হয়েছে, নাম 'সুরফিরে(surfire)' , ব্যাপক লেগেছে খাবার টা। মানে ফেনোমেনাল খাবার।
    আরেকটা আছে, মনোহরপুকুর রোডে, আম্মিন না কি যেন নাম। এরা সকলেই প্রফেসনাল রেস্তোরা, সুতরাং জোমাটো , সুইগি তে বোধ হয় আচ্চে। আমি লোক মুখে শুনে গেছিলাম খেতে, রিয়েলি ভালো লেগেছে।
    আম্মিন এ পরোটা মাংশ ভালো , আর সি ফুড টা সুর ফিরে তে বেটার লেগেছে।

    বহুত ভালো খেতে। সুরফিরে টা একটু দাম বেশি। কিন্তু বহুত অকারণ যত্ন করেন স্টাফ এবং ম্যানেজমেন্ট।

    আমার অবশ্য দক্ষিনী খাবার ভালো লাগে। পয়সার কিছু সমস্যা না চললে প্রতি মাসে একবার যেতাম।

  • রসনা | ***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০১৯ ১৬:৩৬388251
  • এসব রেস্তোরায় গেলে মেনু কার্ডের ছবি তুলে নেবেন ফোনে। সেগুলো দিয়ে দেবেন এখানে। নইলে অন্তত নেট প্রেজেন্সটা খুঁজে দিয়ে যাবেন, মানে লোকের হয়ে অ্যাড যখন করছেনই তখন যেটুকু অ্যাড অলরেডি দেওয়া হয়ে রয়েছে, সেটুকু রেফার অবধিই না হয় করে দিলেন। রিভিউটা অবিশ্যি দরকারি। সেটাও যখন করছেনই কাজেই লাগবে লোকের।
    আপাততঃ "সুরফিরে"
    https://www.dineout.co.in/kolkata/surfire-the-coastal-cafe-kalighat-south-kolkata-44704/menu
    "আম্মিনি"
    https://www.zomato.com/kolkata/ammini-hazra/menu#tabtop
  • | ***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০১৯ ১৭:৩৪388252
  • শান্তিনিকেতনে এখন একটা নতুন জিনিস শুরু হয়েছে। সেটা অবশ্য 'বিজনেস' না। মানে পয়সা কেউ নিলেন না।

    একটা বাড়িতে , পারসোনাল স্পেসে থিয়েটার হচ্ছে। মানে চ্যালেঞ্জ টা হল, লোকাল নাট্যকার রা নাটক লিখলে ওঁরা নাটক করে দেন, আর নইলে নিজের পছন্দ মত নাটক করেন, এটা আমার বেশ পছন্দ হয়েছে। সুতোরাং থিয়েটার বাফ রা শান্তিনিকেতন গেলে একটু খোঁজ নিতে পারেন।

    এবার কেস একটা হয়েছে। আমি ভদ্রমহিলা, যিনি মেন লোক নাটক টার, তাঁর নাম ও ভুলে গেছি, বাড়িটার নাম ও ভুলে গেছি। কিন্তু শুনেছি ওঁরা ফেসবুকে আ্ছেন। বাকি টা খোঁজ নিয়ে জানাচ্ছি।

    এছাড়া আমাদের পাড়ায় একটা অপুর্ব লস্যি র দোকান হয়েছে। সেটা অবশ্য কলকাতায়।

    নামটা মনে পড়লে বলছি।

  • | ***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০১৯ ১৭:৩৮388253
  • আমার আম্মিনি তে মাংশ আর সুরফিরে তে কা`কড়া আর চিংড়ি ভালো লেগেছে।

    আর একটা উডিপি ধোসা বড়া ইডলি ইত্যাদির দোকান হয়েছে, প্রচন্ড শস্তা কিন্তু বেস্ট সিরিয়াসলি, সেটার রাস্তা টার নাম ভুলে গেছি, কিন্তু সেটাও ওখানেই, বিবেকানন্দ পার্ক দিয়ে ঢুকে, সব্যসাচির ফ্যাশন স্টোরের পাশে। অসম্ভব শস্তায় পুষ্টিকর।

    শান্তিনিকেতনে প্রনব দার দোকান বলে শিক্ষা ভবন মোরের কাছে একটা ভাতের হোটেল হয়েছে, প্রনব দা একটু বুড়ো হয়ে গেছে , কিন্তু খুব ভালো খাবার। ছাত্র ছাত্রী রা অনেকে খাছেন দেখলাম। তবে ওঁরা বাড়িতে টিপিন কেরিয়ারে খাবার দেন না। গিয়ে খেতে হয়। এঁদের কোন মেনু নেই, কিচেন টা ওপেন, বেশ ভালো। ওপেন মানে ঝক্কাস না, সামনেই, যথেষ্ট পরিষ্কার, ভালো না লাগলে খাবেন না।

  • | ***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০১৯ ১৭:৪৪388254
  • শান্তিনিকেতনে, রামকৃষ্ণ দাস বলে একটি ছেলে ক্লাব মোরে বই য়ের দোকান করেছে, ফুটপাথ নেই, রাস্তার পাশে। কেউ যদি যান, যাঁরা বই ভালো বাসেন দাঁড়াতে পারেন। খুব ভালো ব্যবহার ছেলেটির, আর বইয়ের সঙ্গ্রহ দেখলে বুঝবেন বই ভালো বাসে, আমার সেদিন সবচেয়ে আনন্দ লেগেছে, দেখছি কয়েকজন ছাত্র এসে কোরক এর একটা সংখ্যা কিনে নিয়ে গেল, তার মধ্যে একজনের টাকা ছিল না, তখন আরেকজন তাকে ধার দিল। এটা খুব ভালো।

  • | ***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০১৯ ১৭:৪৬388255
  • শান্তিনিকেতনে একজন সরা তে ডিজাইন করে বিক্রি করছে, ট্র্যাডিশনাল শান্তিনিকেতন ঘরানার ডিজাইন। আমরা কিনেছি। চমৎঅকার, কিন্তু সে এখন অর্ডার নিচ্ছে না। ডিসেম্বর এর আগে স্কেল আপ করতে পারবে না বলছে, হাত ভরতি। আমাদের থেকে একটু সিনিয়র কলাভবন। লিখে রাখলাম যাতে মনে থাকে।

  • ভুটান | ***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০১৯ ২১:০৫388243
  • ভুটান গাইড হিসেবে, একক থাকতে, আর কোনো রিসোর্স লাগার কথাই নয়। পূর্ণ কৃতজ্ঞতা। গুরুতেই তার ভুটান গাইড রয়েছে, পুরো হ্যান্ডবুক।

    সোজা ট্রেনে হাসিমারা যাওয়ার কাঞ্চনকন্যা না পেয়ে আমরা নিউজলপাইগুড়ি স্টেশনে রিটায়ারিং রুমে রাত কাটিয়ে পরদিন ভোরে ট্রেন ধরে হাসিমারা পৌঁছই। সেখান থেকে ফুন্টশোলিং ৬০০ টাকা নিয়েছিল স্টেশনে দাঁড়ানো বিভিন্ন গাড়ির একটি, সুমো। 40-45 মিনিট জার্নি, তবে জয়গাঁও এর শেষ মাথায় ভয়ানক ট্রাফিক জ্যাম হতে পারে (আমাদের কেস এ হয়নি)। জয়গাঁও বর্ডার পেরিয়ে ফুন্টশোলিং ইমিগ্রেশনের সামনে ছেড়ে দিয়ে এই গাড়িগুলি ফিরে আসে। বর্ডার ক্রস করার আগে, সাথে থাকা সমস্ত প্লাস্টিক ফেলে দেবেন বা খুব ভালো করে লুকিয়ে ফেলবেন। প্লাস্টিক সহ ভুটানে ঢুকলে, বর্ডারে চেক করে ধরা পড়লে ফেলে দেবে। তারপরে ভুটানের মধ্যে ধরা পড়লে বিশাল ফাইন নেবে। শনি রবি আর ছুটির দিন ইমিগ্রেশন বন্ধ, সুতরাং ওই দিনগুলোয় ফুন্টশোলিং না পৌঁছনোই সুবিধের। বেকার হোটেল খরচা লাগবে না ফুন্টশোলিং বা জয়গাঁওতে। ভুটানের সময় ভারতের থেকে আধঘন্টা এগিয়ে। সুতরাং ভারতের সাড়ে বারোটা মানে ভুটানের একটা-র থেকে ইমিগ্রেশনের লাঞ্চ টাইম শুরু। এক ঘন্টা। তার কিছটা আগে ফুন্টশোলিং পৌঁছতে পারলে তবেই ফর্ম ফিলাপ করে পারমিট পেয়ে যাবেন লাঞ্চব্রেকের আগে। ইমিগ্রেশন থেকে বেরিয়ে লাঞ্চ সেরে বেরিয়ে পড়তে পারবেন গাড়ি বুক করে। নইলে বেরোতেই বেশ দেরি হয়ে যাবে। থিম্ফু বা পারো (যেটাতেই আগে যান) পৌঁছবেন বেশ রাতে। সবচেয়ে ভালো হয় কলকাতা থেকেই ভুটানের পারমিট করে নিয়ে যাওয়া। একেবারে হেডেকফ্রি। সাথে সবার পাসপোর্ট সাইজ ছবি রাখবেন অবশ্যই। পুরো ভুটানে থাকার খরচই ভারতীয় টাকায় নিয়ে যাবেন। ভুটান কারেন্সি তে কনভার্ট করার খুব দরকার নেই। কোনো দরকারে লাগলে (লোকাল ছোটো খাবার দোকান বা ভিতরের দিকে যথা বুমথাং এ দরকার হলেও হতে পারে) সেটুকু ওখানে যেকেউ খুশী খুশী করে দেবে। কনভার্সন 1:1 হলেও ভারতীয় কারেন্সির তুল্যমূল্য বেশি যেহেতু সেটা দুটো দেশেই চলে, কিন্তু ভুটানি কারেন্সি শুধু ভুটানেই চলে।

    আমাদের সেভেন সিটার ২৬০০ টাকা নিয়েছিল দিনপ্রতি, এটা মোটামুটি ২৫০০-৩০০০ হয়। এর বেশি দেওয়া মানে ঠকা। পরের দিন থেকে ভারতে ভোট উপলক্ষে বর্ডার সিল হয়ে যাবে, সুতরাং ব্যবসা পাবে না, এই সব কনসিডার করে ড্রাইভার ওই রেট এ রাজি হয়। নইলে সে বলছিল ২৫০০ ওয়াগনার এর রেট। ইমিগ্রেশন থেকে শুধু পারো আর থিম্ফুর পারমিটই দেয় মোট সাতদিনের জন্য। থিম্ফুতে পারমিট এক্সটেন্ড করাতে হয়। সেখানে পুনাখা, চেলেলা, হা, বুমথাং এসবের জন্যেই একস্টেন্ড করে নিতে হবে, প্রয়োজনে দিনসংখ্যাও বাড়াতে হবে। বুমথাং লম্বা ড্রাইভ, যাতায়াতের দুদিনই প্রতিপিঠে বেশি তেল পোড়ে, অন্যদিকে পারো থিম্ফু পুনাখার স্পটগুলো সব কাছাকাছি। তাই ড্রাইভার বুমথাং যেতে চাইবে না। ফুন্টশোলিং থেকেই পরিস্কার কনট্রাক্ট করে নেবেন। থিম্ফু তে পারমিট এক্সটেন্ড করানোর সময়েও সাথে থাকলে ভালো নইলে কায়দা করে বুমথাং এর পারমিট পায়নি বলে পুনাখা অবধি ঘুরিয়ে কাটিয়ে দেবে। এদিকে হা-তেও যেতে চায়না। অদ্দুর গিয়ে কী হবে, চেলেলা পেরিয়ে কেউ যায় না - এসব বাজে বোঝাতে পারে। আমাদের ড্রাইভার ছিল দোরজি ওয়াংছু। +97517600328 তবে একে রেকমেন্ড করব না। ওপরচালাক, কনভিন্সিংলি ব্লাফ দেয়, টুপি পরানোর চেষ্টা করে, খুব যে ভালো চেনে সব স্পট তেমন নয়, নিজের হোটেল ব্যবসা আছে। মানে, নিজে হোটেল ওন করে না, কিন্তু সিজনের জন্য আগে থেকে বিভিন্ন স্পটের বিভিন্ন হোটেলের ঘর অ্যাডভান্স বুক করে নেয়। পরে নিজের টুরিস্টকে বেশি দামে সেখানে স্টে করায় বা অন্য গাইড/ড্রাইভারকে সেই সব ঘর বেশি দামে বিক্রি করে। এতে একটা সুবিধে অবশ্য, ভরা সিজনেও এর টুরিস্ট এর ঘর পেতে অসুবিধে হয় না, তবে ওই, দাম বেশি পড়ে। মূলত সাদা চামড়া পয়সা ওড়ানো ট্যুরিস্ট ক্যাটার করে অভ্যস্ত, বাজেট ট্যুরিস্ট, যারা এক একটা জায়গার সমস্ত অ্যাট্রাকশন পয়েন্ট লিস্ট করে এনেছে, পেলে বোর হবে স্বাভাবিক। তবে এমনিতে ভদ্র, ড্রাইভার হিসেবেও ভালোই।

    সময় একটু বেশি পেয়ে গেলে দোচুলা ইকো রিট্রিট রিসোর্টটায় থাকতে পারেন, বেশ কস্টলি, ভিউ রুম ৩২৪০, নর্মাল রুম ২৭৬০। ভিউ রুম আসলে লাগে না, সামনের দুটো বারান্দা কমন, সকলের জন্য। আসল ভিউ সেখান থেকেই। ভিউ রুমে শুধু একখানা জানালা থেকেও পাহাড় দেখা যায়। এইই। কাঠের ঘর, পুঁচকে ইঁদুর-টিঁদুর আছে, কিন্তু বারান্দা থেকে খুব ভালো ভিউ। একটা বারান্দায় একটা বায়নাকুলার আছে, সানরাইজের সময় বা পরিষ্কার রাতে ভালো টাইমপাস। +97517629289 / +97517671418 মালিক - কর্মা ফুন্টছো dochularetreat@gmail.com হোটেলের খাওয়া দাওয়া অবশ্য খুব খারাপ, আর বাইরে গিয়ে খাবার অপশন মানে, ড্রাইভার সাথে থাকলে থিম্ফু গিয়ে খেয়ে আসা। এককের এক্সপেরিয়েন্স শুনে ভেবেছিলাম পুনাখা থেকে মাছ কিনে এনে ভেজে খাবো। ড্রাইভার বলল মাছ এখন ব্যান আছে কিনতে পাবেন না হয়তো। হোটেল মালিকও বলল মাছ এখন সম্ভবত ব্যানই আছে। এবার ড্রাইভার অকারণ ১ ঘন্টা ড্রাইভ করে পুনাখা গিয়ে বাজার করে আবার ১ ঘন্টা ফিরতে চায় না, বরং আমাদের গ্যারেজ করে দিয়ে থিম্ফু ফিরে গিয়ে বন্ধুর টুরিস্ট সামলানোর কাজে সাহায্য করবে। হোটেল মালিকের পক্ষে হোটেলের খাদ্য সেল হওয়া প্রায়োরিটি। এসব আছেই। তবে জানা গেল প্রিজারভেটিভ ব্যবহারের কারণে নানা সময় ভুটানে মাছটাছ ব্যান হয়। নর্মালি হোটেলে মেনুতে মাছ অফার করছে কিনা দেখে বুঝতে হবে। তেমনটা সেই দোচুলায় বসে লিমিটেড হোটেল কনট্যাক্ট নিয়ে কনফার্ম করা মুশকিল। দোচুলায় থাকলে পুনাখা থেকে ফেরার পথে মাছ কিনে একেবারে এসে থাকা বেটার। থিম্ফু থেকে গিয়ে থাকলে থিম্ফু থেকে মাছ কিনে নিয়ে যেতে পারেন। রুমে সব আলো ঠিকঠাক নাও জ্বলতে পারে, রুম হীটার ভাঙা, ইন্টারকম কাজ করেনা, মেনুকার্ডে লেখা থাকলেই সেসব খাবার যে পাবেন এমন গ্যারান্টি নেই, খাবারের দামও খুব বেশি - এসবের পক্ষে হোটেল ভাড়া শুধুই সিনিক ভিউ-র জন্য খুবই বেশি আরকি।

    ভুটানের মূলত পারো বা থিম্ফু-র হোটেলগুলো কিছুদিন পরে পরে হাতবদল হয়। একজন বেচে দেয়, অন্যজন কিনে নিজের মতো সাজিয়ে গুছিয়ে ব্যবসানোর চেষ্টা করে। ফলে একই হোটেলে সবার এক্সপেরিয়েন্স সমান হবে না। আমরা গেছিলাম ২০১৯ এপ্রিল।

    থিম্ফু, পারো, পুনাখাতে থাকার মিনিমাম ভাড়ার বাজেট হোটেল-এর র‍্যাঙ্ক, কনট্যাক্ট ইন্ডিয়ামাইক ইত্যাদি ঘুরে বেড়ানোর সাইটে পেয়ে যাবেন। কোনো মিডলম্যান ছাড়া সরাসরি মালিককে হোয়াটস্যাপ করে বুক করে গেলে ডিসকাউন্ট ও পাবেন, বেশ কমও পড়বে।
    থিম্ফু তে Hotel Tandin +9717600328 // +975-2-323380/ +975-2-323381 // hoteltandin@gmail.com লোকেশন - Norzin Lam, ৯৭৫২৩২৩৩৮০/৮১ এ ছিলাম। মালিক - টানডিন দোরজি। একেবারে মেন রাস্তার উপরে খুব ভালো লোকেশন, ভালো ঘর ও পেয়েছিলাম। খাবারও ভালো। double room @ Rs 2300/- সম্ভবত একটু বেশিই। কিন্তু বেশি হোটেলের রেট ট্যালি করতে পারি নি। Ghasel হোটেলের একটা কনট্যাক্ট পেয়েছিলাম +9752324002 যোগাযোগ হয়েছিল কিনা মনে নেই। হোটেলটা দেখার সুযোগও পাইনি।

    পারোতে Tashiling Hotel প্রচুর রিসেন্ট মডিফিকেশন করেছে, একমাত্র পারোর হোটেল যাতে লিফট আছে। ঘর, বেড সবই খুব ভালো। কিন্তু দাম সরাসরি বুক নয়, ড্রাইভারের সাথে কমিশনের হিসেবে আরেকটু বেশি সম্ভবত ১৭০০ বা ১৮০০, সঠিক মনে নেই। লিফটে আলো জ্বলে না (আজ সকাল থেকেই জ্বলছেনা, লোক আসছে ঠিক করতে), রুমে ওয়াইফাই আসছে না, যদিও ঠিক রুমের বাইরেই মোডেমটা লাগানো (আজকেই ওটা কিছু গন্ডোগোল করছে, দেখছি), চেক ইন করার সময় ঘরের সামনে রাখা অন্য রুমের এঁটো প্লেট থালা পরদিন সকাল অবধি ঘরের সামনেই ছিল। ইত্যাদি। রাস্তার উল্টোদিকেই Hotel KK +97 17111416 / +৯৭৫৮২৭১১২২ tsheringthinley61@gmail.com, খুবই বাজেট হোটেল। @১৪০০ তিনতলায় যে ঘরের সামনে মোডেম লাগানো সেটা এক লামা ৩৬৫ দিনের জন্য বুক করে রেখেছেন। ফলে তিনতলায় না থাকলে ওয়াইফাই খুব দুর্বল। দোতলার রুমে দেওয়ালের নিচের অংশ ভেঙে গেছে, রঙিন কাপড় গ্যাটিস দিয়ে ইন্টেরিয়র করা আছে, চট করে বোঝা যাবে না। খুটকাট শব্দ হলে সাবধান, দেওয়াল থেকে ইঁদুর বেরনো অসম্ভব নয়। তবে মালকিন খুবই অমায়িক, ব্রেকফাস্ট তৈরি করে নিতে চাইলে রান্নাঘর ছেড়ে দিলেন। নিজেই সকালে উঠে ঘরদোর সুন্দর করে পরিষ্কার করেন, ফলে বেশ পরিচ্ছন্ন, ব্যবহার আন্তরিক, সদ্য কিনেছেন হোটেলটি,নিজের মতো করে সাজিয়ে নিচ্ছেন আস্তে আস্তে। Hotel Phunsum +97517904838 ঘর ছোটো কিন্তু প্রথম দর্শনে ভালোই, @১৬০০। হোটেল পেলজোরলিং চিল্ড্রেন্স পার্ক এর পিছনে, +9758271365 @১৯০০ এসবই ইনক্লুডিং ট্যাক্স। Hotel Dorjee Ling - +৯৭৫৮২৭২৮৭৪/৫ সম্ভবত ১৯০০ বা আরো বেশি। পারোতে ভুটানি কিউজিন ট্রাই করতে না হলে কেউ নিজের হোটেলে মনে হয় খায় না। দু-পাঁচ মিনিটের হাঁটা পথে ভালো ইন্ডিয়ান/নেপালি লাঞ্চ / ডিনার খাবার দোকান (সম্ভবত বিমল, ফ্রায়েড রাইস কিন্তু জঘন্য)। অবশ্য সারাদিন ঘুরে ফিরে বিকেলে হোটেলে ঢুকে রাতে খেতে বেরোতে ল্যাদ খেলে আলাদা কথা।

    পুনাখা তে নদীর একেবারে ধারে একটা হোটেল আছে বারান্দা থেকে পুরো নদীর দারুণ ভিউ। হেঁটে নদীর ধারে গিয়ে জলের পাশে বালিতে নামা যায়। Hotel Lingar, 17348664 / 77401324 77228491, @১৫০০ এটাও ড্রাইভারের রেকমেন্ডেশনে, রুম থেকে ওয়াইফাই খুবই দুর্বল, নেইই প্রায়, সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে যেতে হবে। গীজার খারাপ ছিল, সেই সারানো নিয়ে গোটা সন্ধে অসীম ভোগান্তি। খাওয়ার দাম অবশ্য অস্বাভাবিক বেশি। তবে একটু হেঁটে গিয়ে পেট্রল পাম্পের পাশে ভালো ভারতীয় খাবার পাওয়া গেল, রিজনেবল দামে। বাকি সব থাকার জায়গা নদীর উল্টোদিকে মূল শহরের ভিতর। সেখান থেকে নদীর ভিউ সম্ভবত পাওয়া যায় না।

    সাজেস্টেড রুট হল লাঞ্চের মধ্যে পারমিট করিয়ে থিম্ফু। থিম্ফুতে পারমিট এক্সটেন্ড করে পুনাখা, সেখানে লোকাল দেখে রেস্ট। পরদিন বুমথাং। বুম্থাং লোকাল দেখা ও থাকা। বুমথাং থেকে ফিরে পুনাখা থেকে মাছ কিনে দোচুলা বা মাছ না কিনে থিম্ফু। থিম্ফুতে লোকাল দেখে পারো। হা-চেলেলা-পাখাং-লোকাল দেখে ব্যাক টু ফুন্টশোলিং। ফেরার দিন হাসিমারা থেকে কাঞ্চনকন্যা ধরলে একরকম, অন্যথায় বাগডোগরা ফিরলে অন্যরকম টাইমিং। আমরা ফেরার সময় সোজা রিশপ গিয়ে উঠেছিলাম। হাসিমারা থেকে ট্রেনের টাইমিং খুব গোলমেলে। রোডে এন জে পি বরং খুব তাড়াতাড়ি পৌঁছয়, দারুণ রাস্তা। হাসিমারা স্টেশন থেকেই একটা বোলেরো সিধে রিশপ নিয়ে গেল।

    ভুটান গেলে গুগুল ম্যাপে গিয়ে প্রতিটা লোকেশন খুব ভালো করে দেখে সেখানের থাকার জায়গা, খাওয়ার জায়গা, দেখার জায়গা খুব করে লিস্টি করে নিয়ে গেলে আর থাকার জায়গা গুলোয় হোয়াটস অ্যাপ বা মেল করে দরদস্তুর করে বুকিং কমপ্লিট করে গেলেই সুবিধে। কারো উপর ডিপেন্ড করবেন না। থিম্ফু, পারোয় পর্যাপ্ত হোটেল।
  • | ***:*** | ০২ নভেম্বর ২০১৯ ০৮:১৬388244
  • যে খবর টা আধা খ্যাচড়া দেওয়া হয়েছিল, সেটা হল শান্তিনিকেতনে নাটকের।

    নাটকের দলের নাম চতুর্থ মাত্রা। অচিরা বলে একটা বাড়িতে হয়, শ্যামবাটীতে। নাটক অর্গানাইজ করেন , লেখেন অভিনয় করেন, স্থানীয় নাট্যকার দের নাটক অভিনয় করেন, কাবেরি বসু এবং শান্তনু।
    ফেসবুকে আছেন শুনেছি। ওখানে বোধ হয় ওনাদের যোগাযোগ ও দেওয়া আছে। মেসেজ করলে বা ফোন করলে, যদি জায়্গা থাকে, ওনারা বলে দেন শো এর কথা, কি ভাবে আসতে হবে ইত্যাদি।

    পার্সোনাল সেটিং এ নাটক করেন।

    আমি যেহেতু নাটক দেখি না বেশি, এটা আমার খুব সৌভাগ্য যে এই নতুন ধরণের নাটক দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। শান্তিনিকেতনে অলটারনেটিভ শনিবারে নাটক করেন। নাটক বুঝি না, বিশেষ বক্তব্য নেই, এই ধরণের নাটক আমি কখনো দেখি নি।

    যদি কেউ আগ্রহ পান দেখতে পারেন। এটা কে লোকাল বিজনেস এর ক্যাটিগোরি তে রাখলাম কেন সেটা জানি না, কিন্তু আমার মনে হল ওঁরা পয়সা ইত্যাদি তে খুব ইন্টারেস্টেড নন, কিন্তু মানুষের সঙ্গে মিশতে, মানুষ কে নিজেদের দর্শনের কথা বলতে উদগ্রীব। আর এটা শান্তিনিকেতনে যাঁরা কাজে বা বেড়াতে যান তাঁদের একটা নতুন অভিজ্ঞতা হতে পারে। একটা ইউনিক ব্যাপার হল, ওনারা ছোটো গদ্য কেও নাটকে র মত করে প্রেজেন্ট করেন। ইন ফ্যাক্ট আমি যেটা দেখেছি সেটাও ওরকম ই।

    আমি ওনাদের কোন কাজের সঙ্গে পরিচিত ছিলাম না।

  • গবু | ***:*** | ০৪ নভেম্বর ২০১৯ ০৮:২১388245
  • ভুটানের পারমিট এখন আর কলকাতা থেকে হচ্ছেনা বলেই জানি - biometric করা চালু হয়নি বলে। এমনিতেও ভুটান টুরিস্টদের পাত্তা দিতে চায়না।

    ট্রেনে গেলে ফুঁৎসিলিং আর প্লেনে পারো। এছাড়া আর কোথাও থেকে এন্ট্রি পারমিটের সুবিধে নেই। এখন একটা গাইড আবশ্যিক গোছের কিছু একটা হয়েছে, সেটা ঠিক জানিনা।
  • Ekak | ***:*** | ২১ নভেম্বর ২০১৯ ১৫:০৩388246
  • দোচুলা রিসর্টের সার্ভিস আপডেট পেয়ে ভালো হল। এরপর কেও গেলে বলে দেব। আমি যখন থেকেছি বেশ ভালো ফেসিলিটী ছিলো। ভুটানীজ ডিশ ভালৈ।

    প্রসঙ্গত, ভুটান বেড়ান মনে হয় আর ফীসিবল থাকবে না। ভারতীয় টৌরিস্ত নিয়ে এম্নিতেই খুব নেগেটিভ মনোভাব, তার উপোর কমাস আগে, একদল ইন্ডিআন বাইকার গিয়ে বুদ্ধের চোর্তেন এর উপোর দান্রিয়ে পোজ দিয়েছিলো। বিশাল রিপর্কেশন হয়।
    এখন শুনছি ভারতিও দের খেত্রে এ ছার আছে সেটা তুলে নেবে। সেখেত্রে ,ইন্ডিআন দের প্রতিদিন প্রায় আঠেরো হাজার এক্স্ট্রা ফী দিতে হভে। বিদেশি টুরিস্ট্দের এখন যা দিতে হয়। ইন্ডিআন টৌরিস্ত ঝার খাবে ,কিন্তু ভুটান টুরিজ্ম এ ব্যাপারে বেশ স্টাবর্ন।
  • Ekak | ***:*** | ২১ নভেম্বর ২০১৯ ১৫:১৩388247
  • আগে বাইকার এন্ট্রি ছিলো না। যভে থেকে বাইকার ঢুকছে, লিটারিঙ্গ আর ফাল্তু বাওআল চালু। সব বাইকার এক না, কিন্তু এক্টা লার্জ পোর্শন জাস্ট নুইসেন্স।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন