এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sm | ***:*** | ১৪ জুলাই ২০১৯ ২২:০৩383098
  • Atoz | ***:*** | ১৪ জুলাই ২০১৯ ২২:১৬383099
  • একটা খানাপিনার অ্যাপোয়েন্টমেন্ট করে নিলে পারতেন। কাজের শেষে ভূতের সঙ্গে বসে স্কচ খাওয়া কিন্তু বেশ থ্রিলিং হত। ভূত বলে কি মানুষ নয়? কম্প্যানি হয়তো তারও দরকার। ঃ-)
  • রঞ্জন | ***:*** | ১৫ জুলাই ২০১৯ ১৬:২৫383100
  • মৃধা,
    আপনাকে তিনটে প্রশ্নঃ
    ১ যদি আপনি ও আমি একই অনন্তের অংশ, তাহলে ধর্ম আপনার জন্যে উপনয়নের ব্যবস্থা রেখেছে, আমার জন্যে রাখে নি কেন?
    ২ সমস্ত নারী ও পুরুষ একই অনন্তের অংশ; তবে নারীদের উপনয়ন হবে না কেন?
    ৩ ঈশ্বর ও মানবজীবনের সম্পর্ক ইত্যাদি নিয়ে মাঞ্জার জট ছাড়াতে হলে আগে দরকার আপনি ঈশ্বর বলতে কি ভাবছেন সেটা ডিফাইন করা। কোন সর্বসম্মত সংজ্ঞা নেই যে।
  • রঞ্জন | ***:*** | ১৫ জুলাই ২০১৯ ১৬:৪০383101
  • এস এম,
    ফাউল! ফাউল!
    আপনার দেওয়া লিং আবার দেখুন । তার হেডিং বলছে ইন্ডিয়ান ফিলজফি, হিন্দু ফিলজফি নয় ।
    এবং তার নীচে 'হিন্দু ফিলজফি' বোলে অ্যার একটা লিং দেওয়া আছে , সেটাতে স্পষ্ট করা যে হিন্দু ফিলজফি বলতে শুধু বেদে আস্থাবান ষড়দর্শনকেই বোঝায়।
    তবে 'ভারতীয় ফিলজফি' বললে কোন কথা নেই ।
    আপনিও কি শেষে ভারত মানে শুধু 'হিন্দু ভারত' এই কন্সেপ্টের পক্ষে?
  • sm | ***:*** | ১৫ জুলাই ২০১৯ ১৮:৩৮383103
  • আবার লিংক দিচ্ছি।সর্বদাই হিন্দু ফিলোসফি উল্লেখ করছে।ষড় দর্শন ছাড়াও নাস্তিক দর্শন এর কথাও উল্লেখিত আছে।এক প্যারাগ্রাফ এর মধ্যেই সব কিছু দেওয়া আছে।
    সুতরাং কোন ফাউল ই হয়নি
  • রঞ্জন | ***:*** | ১৫ জুলাই ২০১৯ ১৮:৫৮383104
  • এস এম,
    আপনার লিং থেকেঃ
    While Buddhism and Jainism are considered distinct philosophies and religions, some heterodox traditions such as Cārvāka are often considered as distinct schools within Hindu philosophy।
    দেখুন, চার্বাককে নাস্তিক বলেও হিন্দু দর্শনের অন্তর্গত আলাদা মতবাদ ধরা হয়েছে। কিন্তু বৌদ্ধ এবং জৈনকে স্পষ্ট করে আলাদা দর্শন এবং আলাদা ধর্ম বয়লা হয়েছে।
  • sm | ***:*** | ১৫ জুলাই ২০১৯ ১৯:৩২383105
  • রঞ্জনবাবু এখানেও বোধ হয় একটু বুঝতে ভুল হচ্ছে।চার্বাক নাস্তিক দর্শন।কিন্তু আলাদা ধর্ম নয়।বৌদ্ধ ও জৈন আলাদা ধর্ম।এঁদের দর্শন ও হিন্দু দর্শনের আস্তিকতা কে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই সৃষ্টি হয়েছে।তাই বোধ হয় আলাদা দর্শন বলা হয়েছে।কিন্তু হিন্দু দর্শনের সঙ্গে প্রচুর সিমিলারিটি রয়ে গেছে।
  • রঞ্জন | ***:*** | ১৫ জুলাই ২০১৯ ১৯:৪৭383106
  • এস এম।
    অবিনশ্বর আত্মা, জন্মান্তরবাদ, সর্বশক্তিমান সর্বজ্ঞ ঈশ্বর ।
    এই তিনটে হল হিন্দু ধর্ম এবং দর্শনের স্তম্ভ। জৈন এবং বৌদ্ধ দর্শন এই তিনটে ক্ষেত্রেই অন্য অবস্থান নিয়েছে। তাহলে অ্যার বাকি রইল কি ?
  • sm | ***:*** | ১৫ জুলাই ২০১৯ ১৯:৫৭383107
  • কর্মফল ভোগ।এটা আপন করে নিয়েছে।আবার পুনর্জন্ম বা জন্মান্তর ইস্যুটাও গুঁজে দিয়েছে।
    নাকী ভুল বললাম?
    নিজ গুনে মার্জনা করবেন।
  • Atoz | ***:*** | ১৬ জুলাই ২০১৯ ০১:৫৬383108
  • আরে বৌদ্ধধর্মে তো পরের দিকে বহুরকম দেবদেবী পর্যন্ত ঢুকে পড়েছে। তারা, নীলতারা, অমুক তমুক ইত্যাদি নানা দেবদেবী।
    হীনযান মহাযান থেরবাদী অমুক তমুক কত শাখাপ্রশাখা হয়ে সে এক তুমুল বহুলিথিক কেস হয়ে গেছে। আর জাতকের কাহিনি দেখলে তো একেবারে রেকারিং ডেসিম্যাল। জম্মের পর জন্ম ধরে বোধিসত্ত্ব একবার হাতি হয়ে জন্মাচ্ছেন, একবার হরিণ, একবার রাজপুত্র, একবার কৃষকপুত্র, একবার মাছ, একবার সিংহ .... জন্মান্তরের একেবারে যাকে বলে পৌনঃপুনিক কেস। ঃ-)
  • S | ***:*** | ১৬ জুলাই ২০১৯ ০২:৪৬383109
  • ভগবান আছে কি নেই সেই নিয়ে মুল বৌদ্ধ ধর্মের কি বক্তব্য? আদৌ কোনও বক্তব্য আছে কি?
  • S | ***:*** | ১৬ জুলাই ২০১৯ ০২:৫৯383110
  • আমি যা বুঝেছি তা হলো জীবনের/কাজের আউটপুট তোমার ইনপুট + আদার আনকন্ট্রোলেবল ফ্যাক্টরস দ্বারা নির্ণয় হবে। ধরে নাও আদার আনকন্ট্রোলেবল ফ্যাক্টরস অ্যাজ আ হোল ভগবানের কম্ম, অতেব ওটি তুমি পাল্টাতে পারবেনা (তাই আনকন্ট্রোলেবল), তাই সেই নিয়ে ভেবোনা। বরং নিজের কাজটি (ইনপুট) ভালো করে করো। নইলে এনভায়রণমেন্ট তোমার ফেভারে থাকলেও ভালো ফল পাবেনা।
  • S | ***:*** | ১৬ জুলাই ২০১৯ ০৩:০৩383111
  • লাইফ অব পাইতে লাস্টে একটা দারুন এক্সপ্লানেশন ছিলো।
  • Atoz | ***:*** | ১৬ জুলাই ২০১৯ ০৩:০৮383112
  • বৌদ্ধধর্ম নিয়ে একজন গুর্চতে চমৎকার একটা পোস্ট দিয়েছিলেন, টেনশানের সময় ওটা খুব কাজে লেগেছিল রোল্যাক্স করতে। বক্তব্যটা ছিল অনেকটা এইরকম, "আরে দূর দূর, জরা ব্যাধি মৃত্যু কোনোটার কোনো কিনারা তো করতে পারলেনই না, মাঝখান থেকে অহিংসা ফহিংসা চৌষট্টি ফৈজৎ।"
    ঃ-)
  • Atoz | ***:*** | ১৬ জুলাই ২০১৯ ০৪:২৭383114
  • বৌদ্ধধর্ম নিয়ে একজন গুর্চতে চমৎকার একটা পোস্ট দিয়েছিলেন, টেনশানের সময় ওটা খুব কাজে লেগেছিল রিল্যাক্স করতে।
    বক্তব্যটা ছিল অনেকটা এইরকম, "আরে দূর দূর, জরা ব্যাধি মৃত্যু কোনোটার কোনো কিনারা তো করতে পারলেনই না, মাঝখান থেকে অহিংসা ফহিংসা চৌষট্টি ফৈজৎ।"
    ঃ-)
  • sm | ***:*** | ১৬ জুলাই ২০১৯ ০৯:৩৪383115
  • গৌতম বুদ্ধ কিন্তু মুক্তির কথা বা সল্যুশন বলে গেছেন।
    ওনার তত্ত্ব অনুযায়ী জ্বরা, ব্যাধি ও মৃত্যু হলো জীবনের তিনটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।
    মানুষ তার কর্ম (ইন্টেনশন) অনুযায়ী কর্মফল ভোগ করে।জীবনের তিনটি অবিচ্ছেদ্য পরিণতির সম্মুখীন হয়।পুনরায় নতুন জীবনে (জন্মান্তর)সেম চক্র চলে।
    এই যে সত্য কথা বলা,অহিংসা,সদ আচরণ প্রভৃতি প্রিন্সিপল এর কথা বলেছেন,সেগুলি পালন করলে এই চক্র থেকে মুক্তি মেলে।
    অর্থাৎ সৎ কর্ম ,সংসার থেকে মুক্তির একমাত্র পথ।
    খারাপ আইডিয়া নয়।বেশ ভালোই।
    রঞ্জনবাবু, আরো কিছু জানান।
  • rivu | ***:*** | ১৬ জুলাই ২০১৯ ১০:৪০383116
  • অবিনশ্বর আত্মা, জন্মান্তরবাদ, সর্বশক্তিমান সর্বজ্ঞ ঈশ্বর ।

    এই তিনটে সম্পর্কে বৌদ্ধ বা জৈন ধর্মের মতামত স্পেসিফিকালি কি? কেউ একটু লিখবেন?
  • dc | ***:*** | ১৬ জুলাই ২০১৯ ১০:৪৭383117
  • এই তিনটে নিয়ে বৌদ্ধ আর জৈন ধর্মের স্পেসিফিক মত এরকমঃ

    এক সর্বশক্তিমান সর্বজ্ঞ ঈশ্বর ছিল/আছে/থাকবে। সে/সেটা/ওটা অবিনশ্বর আত্মা বানিয়েছে। আর জন্মান্তরবাদ নামের একটা সিস্টেমও বানিয়েছে, যাতে অবিনশ্বর আত্মাগুলো জন্মাতেই থাকে, জন্মাতেই থাকে।

    এই তো হলো ব্যপার।
  • S | ***:*** | ১৬ জুলাই ২০১৯ ১০:৪৯383118
  • বৌদ্ধ ধর্মে আদৌ ভগবান আছেন সেরকম কিছু কি লেখা আছে?
  • dc | ***:*** | ১৬ জুলাই ২০১৯ ১০:৫৩383119
  • বৌদ্ধ ধর্মে বোধায় অনেক ভগবান ভুত পেত্নী দৈত্য দানোর কথা আছে, কিন্তু বুদ্ধ হলো রিয়েল ডিল।
  • রঞ্জন | ***:*** | ১৭ জুলাই ২০১৯ ০০:২৩383120
  • @এস,
    আমাদের শিবাংশু দে বুদ্ধ, তাঁর জীবন এবং দর্শন নিয়ে দশবছর অনুসন্ধানের পর এক পেল্লায় বই লিখেছেন "বুদ্ধ" নামে, ঋতবাক প্রকাশন থেকে এবারের বইমেলায় বেরিয়েছে। তাতে কাল্পনিক গল্প, মিথ এসব বাদ দিয়ে ডকুমেন্টেড হিস্ট্রি এবং তার উৎস ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা আছে।
    তাতে চারটে মহাসংগীতি এবং ক্রমশঃ হীনযান/মহাযানের উদ্ভব, তায় বজ্রযান ডাকিনীযান সব নিয়ে তথ্য এবং বিশ্লেষণ আছে ।
    আমি গত মাসে একটা টই খুলে এ নিয়ে পাঠ-প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে কিছু বকবক করেছি।

    গোদা বাংলায় বললে আদি বৌদ্ধধর্ম ঈশ্বর --অর্থাৎ বিশ্বব্রহ্মান্ডের সৃষ্টি-পালন-বিনাশকর্তা বা নৈতিক বিধানের কর্তা -- মানে না । কোন শাশ্বত সত্য মানে না । দেহের অতিরিক্ত আত্মা মানে না । নিজেদের বোলে অনাত্মবাদিন। এবং ক্ষণিকবাদী। এঁদের মতে সমস্ত কিছুই পরিবর্তনশীল এবং ক্ষণিক। বুদ্ধ স্ব্য়ং ঈশ্বর আত্মা এসব নিয়ে আলোচনা সময়ের অপব্যয় এবং নিরর্থক মনে করতেন।
    এঁর মতে জীবন দুঃখময়। দুঃখের নির্দিষ্ট কারণ আছে , যেমন আকাঙ্খা ।
    সেই কারণ দূর করা যায় , সেই সৎমার্গ মেনে জীবন যাপন করলে ( অতি বাদ দিয়ে মধ্যপন্থা) ক্রমশঃ আকাঙ্খাহীন হয়ে নির্বাণ প্রাপ্তি সম্ভব। আসলে এটা প্রচলিত ধর্মের চেয়ে আলাদা--বেসিক্যালি নৈতিক জীবন যাপন ও চিন্তার উপর জোর দেয় । অবশ্য পরে এঁরাও বিভিন্ন যানের অনুগামী হয়ে তন্ত্রমন্ত্র ,ভূত-প্রেত, দেবদেবী, বিশাল মঠ সবই ব্যাক ডোর দিয়ে নঈয়ে আসেন। তার মাঝে কয়েক শতাব্দী গড়িয়ে যায় ।
    ঠিক যেন মার্ক্সের সময়ের কমিউনিস্ট পার্টি ও আজকের কমিউনিস্ট আন্দোলন।
    আচার্য ধর্মকীর্তি বলছেনঃ
    আত্মায় বিশ্বাস, জাতিভেদে বিশ্বাস, যাগযজ্ঞ বলিতে বিশ্বাস, দানে পুণ্যলাভে এবং বিশেষ নদীতে স্নানে পুণ্যলাভে বিশ্বাস -- এসব হল মূর্খতার লক্ষণ।
  • S | ***:*** | ১৭ জুলাই ২০১৯ ০৩:৫১383121
  • রঞ্জনদা, ধন্যবাদ। এইটা আমিও শুনেছি যে ঈশ্বর আছে কি নেই সেই ব্যাপারে বৌদ্ধধর্ম চুপ। সেইজন্যই প্রশ্নটা বারবার করছিলাম।
  • রঞ্জন | ***:*** | ১৭ জুলাই ২০১৯ ১৮:১৩383122
  • জৈন ধর্মের আধার হল এক খটো মটো নাস্তিক্য দর্শন।
    শুধু বেদবিরোধী বোলে নয় , জৈন মেটফিজিক্সে ঈশ্বরের কোন রোল নেই ।
    এরা মানে দুটো তত্ত্বকে --জীব( আত্মা) এবং অজীব (অনাত্মা)। অজীব আবার পাঁচ রকম-- কাল, আকাশ, পুদ্গল ( জড়পদার্থ), ধর্ম এবং অধর্ম।
    এই দর্শন যে শুধুমাত্র ঈশ্বর মানে না তাই নয় , এরা ন্যায় এবং অন্য দর্শনের ঈশ্বরবাদী যুক্তিকে খন্ডনে পাতার পর পাতা আরগুমেন্ট করেছে।
    এদের হিসেবে ভুল কাজ (পাপ) ইত্যাদি করার ফলে জীব অজীবের ফাঁসে আটকে যায় । একমাত্র সঠিক জ্ঞান, সঠিক অনুভব, এবং সম্যক কার্য বা ব্যবহারের সমন্বয় হলে এই চক্র ঠেকে বেরিয়ে জীবের মুক্তি হয় ।
    খেয়াল করুন, জৈন দর্শনের জীব (আত্মা) কিন্তু বহু (প্লুর‍্যাল); বেদান্তের মত একমেবাদ্বিতীয়ম না । কিন্তু এদের ধর্ম গুরুমুখী।
    এরা জিনেন্দ্র বা মহাবীর পার্শ্বনাথ আদি নিজেকে জয় করা সর্বজ্ঞ তীরথংকরদের প্রায় ভগবানের আসনে বসিয়েছে। বলে তাঁর কৃপা হলে তবেই ওই সম্যক জ্ঞান , সম্যক অনুভব এবং সম্যক ব্যবহারের সমন্বয় সম্ভব। তাহলেই মুক্তি, তিনটের একটা কম হলে হবে না ।
    শ্বেতাম্বরদের মতে নারীর মুক্তি বাই নেচার সম্ভব নয় । কি ডেঞ্জারাস!
    এদিকে এদের 'স্যাদবাদ' লজিক ভারি ভজখট।
    এটাকে বোলে সপ্তভংগী ন্যায়। সেভেন স্টেপ লজিক।
    একটি বস্তু একই সঙ্গে স্যাদ অস্তি, স্যাদ নাস্তি, স্যাদ অস্তি-নাস্তি ( হয়তো হ্যাঁ, হয়তো না , হয়তো একইসংগে হ্যাঁ এবং না ) হতে পারে ।
    আমার মোট মূর্খের চোখে এসব সফিস্ট্রি বা কথার মারপ্যাঁচ। সাধারণ
    জৈনদের (বেশির ভাগ ট্রেডার্স কমিউনিটি) সঙ্গে কথা বোলে দেখেছি কেউ স্যাদবাদ নিয়ে মাথা ঘামায় না । ওরা বিশ্বাস করে (মহাযানী বৌদ্ধদের মত ) মন্ত্রতন্ত্র লিখে টাঙিয়ে দিলে এবং জপ করলে মুনিদের প্রবচন শুনলে কাজ চলে যাবে। লোকসান আধিব্যাধি ছোঁবে না ।
    অ্যার কি চাই ! জয় জিনেন্দ্র !
  • a | ***:*** | ১৮ জুলাই ২০১৯ ১৮:৪৯383123
  • ভগবান ভগবান করেই গেল দেশটা। রাস্তা চওড়া করতে গাছ কাটতে যাও, দেখবে সেখানে ঠাকুরের থান করে রেখে দিয়েছে। মাইনিং করতে যাও, শুনবে পাহাড়টা নাকি ভগবান। নদীতে ড্যাম করবে, গঙ্গা মাঈয়ের ওপর অত্যাচার বলে রে রে করে আসবে। তার উপর উপোস কর, নিরামিষ খাও, মদ ছুঁয়ো না, ঠাকুর সবেতে পাপ দিতে বসে আছে। এ জন্মে কিছুই নেই, ভোগের পেছনে ছুটো না, ইকনমির বারটা বাজাও। ভগবানের ভূত ঘাড় থেকে না নামা অব্দি দেশের হাঁড়ির হাল ঘোচার না।
  • sm | ***:*** | ১৮ জুলাই ২০১৯ ২১:৪১383125
  • ওপরে যেগুলো উদাহরণ তোলা হলো,সবেতেই ভগবান নয় পরিবেশবিদ নামক সর্বজ্ঞ দের হাত আছে।
    যশোর রোড বাড়ানো যাচ্ছে না কারণ ওই গাছ গুলো প্রতাপাদিত্যের দাদু নিজের হাতে পুঁতেছিলেন আর বালক প্রতাপ গাছে গাছে জল ছিটিয়ে খেলা করতেন।গঙ্গার ওপর এমনিতেই প্রচুর ড্যাম আছে,যথা ফারাক্কা।কিন্তু মেধা তখন ছোট ছিলেন।
    আর নিয়মগিরি পাহাড় কাটলে একটা জনগোষ্ঠী লোপ পেয়ে যেতে পারে।
    বাকি রইলো, উপোস করো,মদ নাখাওয়া,নিরামিষ খাওয়া ইত্যাদি।এগুলো খারাপ কিছু না।শরীল ভালো থাকে।
    ঠাকুর বলেছেন, পলান্নকে পরমান্ন ভাববি আর মদ কে গঙ্গাজল।মায়ের কৃপায় সব শুদ্ধ।
    আর খপর্দার নিরামিষ খাবিনা।ওতে আত্মা বিচলিত হয়,বায়ু ঊর্ধ্বগামী হয়।
  • PT | ***:*** | ১৮ জুলাই ২০১৯ ২১:৫৭383126
  • কি ভাট! কি ভাট!
  • Albert | ***:*** | ২৬ জুলাই ২০১৯ ১৩:০১383129
  • I maintain that the cosmic religious feeling is the strongest and noblest motive for scientific research. Only those who realize the immense efforts and, above all, the devotion without which pioneer work in theoretical science cannot be achieved are able to grasp the strength of the emotion out of which alone such work, remote as it is from the immediate realities of life, can issue.
  • sm | ***:*** | ২৬ জুলাই ২০১৯ ১৩:৫৪383130
  • আলবার্ট ভাই,একটু বাংলায় অনুবাদ করে দিলে ভালো হতো।লাস্টের দিকটা ঠিকমতো বুইতে পারছি না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন