এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ২০০৯-২০১৯, দশ বছরে যাদবপুরের পরিবর্তন ও রাজ্যের ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যত

    কৌশিক মাইতি
    অন্যান্য | ১৮ জানুয়ারি ২০১৯ | ৯৪৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কৌশিক মাইতি | ***:*** | ১৮ জানুয়ারি ২০১৯ ১০:৩৬380582
  • ***-২০০৯-২০১৯, দশ বছরে যাদবপুরের পরিবর্তন ও রাজ্যের ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যত***

    ঠিক দশটা বছর আগে(২০০৯) ভর্তি হয়েছিলাম যাদবপুরে, হোস্টেলে থাকতাম। ইঞ্জিনিয়ারিং-এর প্রতিটা বিভাগই জেলার ছেলেমেয়েতে ভর্তি ছিল। এমনিই ইঞ্জিনিয়ারিং এ মেয়ের সংখ্যা খুব কম। জেলার বিখ্যাত কিছু স্কুল ছিল যেমন বাঁকুড়া জেলা স্কুল, জলপাইগুড়ি জেলা স্কুল, কয়েকটা রামকৃষ্ণ মিশন, আরামবাগ হাইস্কুল, কৃষ্ণনগর কলেজিয়েট স্কুল, বর্ধমান সিএমএস স্কুল ইত্যাদি- এই সব স্কুল থেকে অনেক ছেলে চান্স পেত যাদবপুরে। তারা তো সিবিএসই র ছেলেমেয়েদের সাথে প্রতিযোগিতা করেই চান্স পেতো মেধার জোরেই।

    যাদবপুরে ভর্তিতে ডোমিসাইল নীতি ছিল। সেটা উঠে গেল। গ্রাম-বাংলার মানে জেলার ছেলেমেয়েদের, গরীব ছেলেমেয়েদের পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে নানা ভাবে। ডোমিসাইল একটা গুরুত্বপূর্ণ ট্যুল। যাদবপুরে ডোমিসাইল নীতি উঠে যাওয়ায়, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে বাইরের রাজ্যের ছেলেমেয়ে হু হু করে ঢুকছে। মানে রাজ্য সরকারি কলেজে ভর্তি হতে আসলে উত্তর ভারতের ছেলেমেয়েদের সাথেও প্রতিযোগিতায় যেতে হচ্ছে। এটা অন্যায্য। এটা অনৈতিক। অন্যান্য রাজ্যে তো এসব হয় না। রাজ্য সরকারি কলেজ আর কেন্দ্র সরকারি কলেজের মধ্যে পার্থক্য কি? রাজ্যের কলেজে রাজ্যের ছেলেমেয়েরা অগ্রাধিকার পাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু রাজ্যের ছেলেমেয়েদের সে অধিকার কেড়ে নেওয়া হল অনৈতিক ভাবে।

    এর ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। আজ সালটা ২০১৯ যাদবপুরের ইঞ্জিনিয়ারিং বহিরাগত ছাত্র-ছাত্রীতে ভরে গেছে। রিজারর্ভড সীটে শুধুমাত্র রাজ্যের ছেলেমেয়েরা সুযোগ পায়, এটাই নিয়ম। কিন্তু জেনেরাল ক্যাটেগোরিতে রাজ্যের ছেলেমেয়ের সংখ্যা তলানীতে। আর গ্রাম-বাংলা, মফঃস্বল বা জেলা সদরের বড় স্কুল গুলো থেকেও আর যাদবপুরে চান্স পাচ্ছে না। এভাবেই ভ্রান্ত ডোমিসাইল নীতির কারণে গ্রাম-বাংলা তথা রাজ্যের ছেলেমেয়েদের পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে রাজ্য বোর্ডকে।

    শিবপুর বি ই কলেজ কেন্দ্রীয় কলেজ হয়ে গিয়ে এমনিই রাজ্যের কোটা কমে গেছে। বাংলার ছেলেমেয়েদের ক্ষতি হয়েছে বিস্তর, একটা বড় সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পড়ার সুযোগ হারিয়েছে।

    তাই রাজ্যের ছেলেমেয়েদের স্বার্থ সুরক্ষিত করতে যাদবপুর সহ সব সরকারি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সঠিক ডোমিসাইল নীতি চাই
    এটা সময়ের দাবি।
  • spa | ***:*** | ১৮ জানুয়ারি ২০১৯ ১৮:৪৮380593
  • ছাত্র ইউনিওন কেন কিছু বলে না, সেই ব্যাপারে কিছু জানা আছে?
  • কৌশিক মাইতি | ***:*** | ১৮ জানুয়ারি ২০১৯ ২১:৫৪380601
  • ছাত্র সংগঠন গুলির মধ্যে পিডিএসএফ ডোমিসাইলের পক্ষ বলেছে। বাকি কেউ পাশে দাঁড়ায়নি। কেউই আন্দোলন করছে না কেন কেউ জানে না।

    আশা রাখছি আগামী দিনে সব ছাত্র সংগঠনই ডোমিসাইলের পক্ষে দাঁড়াবে। না দাঁড়ানো মানে বাংলার ছেলেমেয়েদের সাথে শত্রুতা করা।
  • Spa | ***:*** | ১৮ জানুয়ারি ২০১৯ ২২:২১380602
  • যাদবপুরে মনে হয় এখনও 200 টাকা মাসে দিয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া যায়। প ব সরকারের দেওয়া ভর্তুকি তে চলা উনিভার্সিটিতে বাইরের রাজ্য থেকে এসে 200 টাকায় ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে চলে যাবে, এতে কতটা যুক্তি আছে, কে জানে।
    আমার মনে হয় এটা দিদি এখনো টের পায় নি।
  • AS | ***:*** | ১৮ জানুয়ারি ২০১৯ ২৩:১২380603
  • এর থেকে কি বোঝা যাচ্ছেনা যে অন্য রাজ্যের ছাত্ররা আমাদের ছাত্রদের থেকে পড়াশুনায় ভাল? আমরা সোজাসুজি প্রতিযোগিতায় ওদের সঙ্গে পারবোনা? তাই ডোমিসাইলের সুরক্ষা কবচ চাই আমাদের?
  • কৈশিক মাইতি | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ০১:৫৮380604
  • রাজ্য সরকারি কলেজে কাউকে বাইরের ছেলের সাথে প্রতিযোগিতায় যেতে হয়না। বাংলা ছাড়া।

    আর রাজ্য সরকারি কলেজ ও কেন্দ্র সরকারি কলেজের তফাৎ আছে। সেটা বুঝলে এই প্রশ্ন আসতো না।
  • AS | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ০৯:০৬380605
  • তাহলে তো পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে যে -
    ১. অন্য রাজ্যের সরকারী কলেজে তাদের রাজ্যের ছাত্ররা সহজে সুযোগ পাচ্ছে।
    ২. তার নীচের স্তরের ছাত্ররা রাজ্যে সুযোগ না পেয়ে বাইরে মানে পব তে এসে এখানের প্রথম স্তরের ছাত্রদের হারিয়ে বেশিরভাগ সীট দখল করছে।
    ৩. তাহলে যা দাঁড়াচ্ছে তা হল, বাইরের রাজ্যে ডোমিসাইল নীতি তুলে দিলেও পব’র ছাত্ররা, যারা ওদের না পাওয়া ছাত্রদের থেকেও পড়াশুনায় দুর্বল, কোনমতেই কিছু পাবেনা।
    ৪. আমাদের নিজেদের ভিত শক্ত না করে অন্যকে দোষ দিয়ে লাভ নেই।
  • Ishan | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১১:২০380606
  • এটা কী করে বোঝা গেল? মানে অন্য রাজ্যের সরকারি কলেজের চেয়ে যাদবপুরের প্রেফারেন্স সেই রাজ্যের ছেলেপুলের কাছে বেশি নয় এটা কী করে জানা গেল।
  • a | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১১:২৪380607
  • আমার মনে হয় ধরে নেওয়া হয়েছে রাজ্যের কলেজে পেলে আর বাইরে আসবে কেন। Kইন্তু এর বিরোধী কি কোন তথ্য আছে? মানে যাদবপুর অন্য রাজ্যের তুলনায়্ব্বেশি প্রেফারেবল?
  • Ishan | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১১:৩৪380583
  • তথ্য নেই। তবে লজিকালি তাই হওয়া উচিত। সেন্টার অফ এক্সেলেন্স হিসেবে নটা না কটা ইউনিভার্সিটি বেছেছে। তার মধ্যে যাদবপুর একটা।

    এছাড়া শিবপুরেও শুনি প্রচুর বহিরাগত এবং এবিভিপি/বিজেপির রমরমা। সেটা এখন সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি। কো-রিলেশন/কজেশন জানা নেই। কারণ ভর্তির প্রসিডিওরটাই জানিনা ঠিকঠাক।
  • sswarnendu | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৪:৩২380584
  • আর প্রেফারেন্সের কারণ শুধুই অ্যাকাডেমিক উৎকর্ষই নয়, যাদবপুরের খরচা কম ( understatement of year এর দৌড়ে থাকবে বাক্যটা
    :) ).
  • S | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৬:৩৯380585
  • সেকি এই ব্যাপারটা তো জানতাম না। একটা রাজ্য সরকার পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়ে সেই রাজ্যের ছেলেপিলেদের অধিকার সবার আগে। ডোমিসাইল নীতির তো একটা ভিত্তি আছে। সেইটাই তো এতোকাল ছিলো। এখন হঠাত সেই নীতির থেকে পিছিয়ে আসার কারণও বা কি? আর অন্য রাজ্যের ছেলেপিলেরা পড়লে ফুল টিউশান (নো ভর্তুকি) দিয়ে পড়ুক। কি যে হচ্ছে, কিছুই বুঝিনা। আর এইসব ব্যাপার স্যাপার সব চুপিসাড়ে হয়ে যায়। অ্যালামনিদের তো কোনোকালেই যদুপুর কোনো প্রয়োজনেই ডাকেনা, সে আর কি বলবো।
  • lcm | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৭:০৮380586
  • যাদবপুরে ইঞ্জিনিয়ারিং-এ অ্যাডমিশন ক্রাইটেরিয়া তো পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য লেভেলে WBJEE পরীক্ষায় বসে ভাল র‌্যাংক করা। ভারতের যে কোনো রাজ্যের ছাত্র এই পরীক্ষায় বসতে পারে। ভাল র‌্যাংক করলে ঢুকতেই পারে।

    একই কথা অন্য রাজ্যের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

    পশ্চিমবঙ্গের কেউ ইচ্ছে করলে ওড়িশা JEE তে পরীক্ষা দিয়ে কেওনঝড়ে ওড়িশা গভর্নমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে যেতেই পারে। বা, অন্য কোনো রাজ্যের পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে। যায়ও অনেকে।

    তফাৎ হল, কেওনঝড়ে ওড়িশা সরকারী ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে টিউশন ফি গড়ে বছরে ৩৫,০০০ টাকা করে। যাদবপুরে বছরে ৪০০০ টাকা। পড়াশোনার মান যাদবপুরে খারাপ নয়।

    শস্তা, তাই অন্য রাজ্যের স্টুডেন্টরা যাদবপুরে আসে।

    এখন প্রশ্ন হল যাদব্পুরে কি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ফান্ড থেকে টাকা যায়? যদি যায় তাহলে সেটি পশ্চিমবঙ্গ বাসীদের ট্যাক্সের থেকে আসা টাকা। সেক্ষেত্রে, পশ্চিমবঙ্গের ইন-স্টেট অ্যাপ্লিক্যান্ট-দের কোটা থাকা উচিত। কিন্তু তেমন কোনো আইন বোধহয় নেই।
  • S | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৭:২৬380587
  • এইযে ওড়িশা JEE তে কি লেখা আছেঃ

    Candidates belonging to ‘S category’ will be eligible for admission on the basis of their rank in the merit list to the Government & Private colleges and for the category of lateral entry (LE). Outside state candidates (ZZ) will be considered only for admission into Private colleges.

    https://odishajee.com/important_doc/Information-Brochure-OJEE_GENERAL-INSTRUCTIONS.pdf
    ১০ নম্বর পাতা।
  • S | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৭:২৮380588
  • যদুপুর রাজ্য সরকারের টাকায় চলে।
  • lcm | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৭:৪৭380589
  • সেকি! আমাদের চেনা একজন তো দিব্যি ওড়িশা জয়েন্ট দিয়ে কেওনঝড়ে পড়তে গেল, পাশও করে গেছে বোধহয়। ওর দুজন বন্ধু তো পাঞ্জাবে গভর্নমেন্ট কলেজে গেল।
  • S | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৭:৫০380590
  • সেইসব বন্ধুদের গ্রীন কার্ড আছে কি?
  • lcm | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৭:৫৩380591
  • না, না, পশ্চিমবঙ্গের - চেতলার ছেলে। আমেরিকার সঙ্গে কিস্যু নাই।

    কেওনঝড়ের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে কিন্তু লেখা রয়েছে -

    Admission criteria to Under-graduate- Engineering Programs are made through JEE-Main only and Lateral Entry through O-JEE.

    http://www.gcekjr.ac.in/admission/ug-admission/
  • lcm | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৭:৫৫380592
  • ও তো বলেছিল, আজকাল নাকি গাদা গাদা ছেলেমেয়েরা অন্য রাজ্যের সরকারি এবং বেসরকারি কলেজে পড়তে যায়।
  • S | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৮:০১380594
  • হ্যাঁ। ঐ ক্রাইটেরিয়াটাই তো দিলাম।
  • lcm | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৮:১০380595
  • কিসের ক্রাইটেরিয়া - বুঝলাম না। এক রাজ্যের ছেলেমেয়েরা অন্য রাজ্যের সরকারি কলেজে অ্যাডমিশন পায়, না পায় না? পেলে কি নিয়ম আলাদা কিছু? টিউশন ফি কি আলাদা কিছু?
  • lcm | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৮:১২380596
  • Main JEE টা কি? এটা কি সেন্ট্রাল কোনো পরীক্ষা? এটা দিলে কি পাওয়া যায়?
  • S | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৮:৩৩380597
  • Outside state candidates (ZZ) will be considered only for admission into Private colleges.
    এইটা ঐ ক্রাইটিরিয়া ডকুতে বহু জায়্গায় লেখা আছে।

    মেইন-JEE দিয়ে iit, iiit, nit, central government funded enginneering college এ অ্যাডমিশান পাওয়া যায়। যেমন শিবপুর। এছাড়া বোধয় কিছু সেল্ফ সাসটেইনিঙ্গ ইনস্টিটিউটও কিছু ছেলেপিলে এই পরীক্ষা থেকে নেই। কেওনঝার সেই লিস্টে হতে পারে।
  • lcm | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ১৯:১১380598
  • হ্যাঁ, কিন্তু ঐ ক্লজটা লেখা আছে শুধু S-ক্যাটাগরির কলেজের জন্য
  • spa | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ২০:১০380599
  • MHRD 3 বছর হলো national institutional ranking framework বার করছে। 2018 এর ranking এ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলোর মধ্যে যাদবপুর আছে 12 নম্বরে। কিছু IIT, Anna University আর NIT, Trichy র পরে। কোনো রাজ্যের govt কলেজ ই যাদবপুরের ওপরে নেই। তার ওপর যাদবপুরে পড়তে সবথেকে কম টাকা লাগে। তাই পশ্চিমবঙ্গের আশপাশের অনেক রাজ্যের ছেলেদের কাছেই যাদবপুর preference পায়।
    JEE Mains দিয়ে এখন NIT(আগের RE College) গুলো তে, Indian Institute of Information Technology তে আর কিছু central institute তে যেমন IIEST(আগের B E College ) ভর্তি হওয়া যায়। NIT আর IIEST তে 50% state quota আর বাকি 50 % other state এর ছেলেদের মধ্যে rank দেখে ভর্তি করে। তাই এখন IIEST তে এতো বাইরের ছেলে।
    JEE Mains এখন দেয় প্রায় 12 থেকে 13 লাখ ছেলেমেয়ে। তাদের মধ্যে মোটামুটি প্রথম দুই থেকে আড়াই লাখ ছেলেমেয়ে JEE Advance দিতে পারে। JEE Advance দিয়ে ভাল rank করতে পারলে তারা IIT তে ভর্তি হতে পারে।
    JEE Mains দিয়ে IIT তে ভর্তি হওয়া যায় না। LCM যে কলেজে ওনার পরিচিতরা চেতলা থেকে পড়তে গেছে বললেন, সেগুলো ওই central institute, যেখানে 50% state আর 50 % other state এর ছেলেরা rank হিসেবে ভর্তি হয়।
  • spa | ***:*** | ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ ২০:১৯380600
  • আর যেখানে NIT তে পড়তে এখন 4 বছরে 7 থেকে 8 লাখ লাগে, সেখানে যাদবপুরে চার বছরে পড়তে10 থেকে 12 হাজার টাকা লাগে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন