এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 144.159.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৪:৩৪370341
  • সে আর দুঃখের কথা কি বলব, আমার আজকাল সদাশিব পড়তেও খুব সমস্যা লাগে, ছোটবেলায় বেশ লেগেছিল যদিও। তবে 'শঙ্খ কঙ্কন' বা আরো অনেক গল্প খুব খুউউব সমস্যার।
  • de | 24.139.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৪:৫৮370342
  • আহা - রাজকাহিনী পড়তে ভালো লাগবে না কেন, সে তো সাহিত্যগুণে - এমনকি আমার মেয়েও রাজকাহিনী পড়তে খুব ভালোবাসে - সেদিনকেই বলেছে, রাজকাহিনী পড়ার পর পদ্মাবতী দেখা যায় না, ও সিনেমা তুমি একাই দেখো।

    সাহিত্য ভালো লাগে বলে এটা তো ভুলে যেতে পারি না যে হাজারে হাজারে মেয়েকে কি আফিং খাওয়ানো হোতো যে একসাথে এইভাবে পুড়ে মরতে তারা রাজী হয়ে যেতো! এই যে মাস-সুইসাইড, সারা পৃথিবীর ইতিহাসে এমন ঘটনা আর ক'টা আছে? এটাই কি ভারতীয় মেয়েদের চরিত্রের একটা রিপ্রেজেন্টেশনও? পুরুষ রক্ষা করতে না পারলে মরে যাওয়াই তারা শ্রেয় মনে করে? নিজেকে রক্ষা করার দায়িত্ব সবার থেকে বেশী নিজের - এটাই মেয়েরা জানতো না? ঐ বারো হাজারের একজনেরও বাঁচতে ইচ্ছে হয়নি? এমনিই সব প্রশ্ন গিজগিজ করে!
  • T | 165.69.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৫:১৩370343
  • অন্য লেখাটাতে জিগিয়েছি, এখানেও করে রাখি। পৃথ্বীরাজ হেরে যাওয়ার পর সংযুক্তা কি করেছিলেন?
  • San | 116.202.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৫:২৫370344
  • এই প্রশ্নটা অবশ্য আমার মনেও কিলবিল করে - এত চয়েস , চয়েস শুনে আর কি - ঐ বারো হাজার মেয়ের মধ্যে একজনের যদি বাঁচতে ইছে করে থাকে, তার কি জহরব্রত না করার 'চয়েস' ছিল?

    ছোটাইদি যেন রেগে যেও না, ওরা ক্যানো শত্রুদের বিয়ে করে বিষ খাইয়ে দিলো না, এই প্রশ্ন করায় ছুটোব্যালায় আমায় স্লাইট বকা খেতে হয়েছিল :/
  • San | 116.202.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৫:২৬370345
  • *ইচ্ছে
  • pi | 24.139.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৫:২৮370346
  • গল্প হিসেবে পড়তে আমার অসুবিধে হয়নি, অন্ততঃ তখন তো হয়নি, রাজকাহিনি পড়তে।
    কিন্তু ইতিহাসের জহরব্রত কেমন একটা অস্বস্তিদায়ক লাগত, তবে সেটা তো খুব ট্র্যাজিক একটা ব্যাপার হিসেবেই দেখতাম তখন।
    এখনে এই গল্প্কে সত্যি প্রমাণ, আর সত্যি হোক কি গল্প, এই চরম গ্লোরিফিকেশনে, তার সাথে এই বন্ধ করার হুঙ্কারে, মাথার দাম ঘোষণায় অসম্ভব অস্বস্তি হচ্ছে। সে গটাপ হোক, যা হোক।
    অভিজিতের আজকের লেখাটা একটা গ্রুপে শেয়ার করাতে এই মন্তব্য এসেছে, '#সত‍্যি মিথ‍্যা কে বা কারা জানে ? তবে #রানী #পদ্মাবতীর রাজপুতানি #ক্ষাত্রতেজ, নিজের ও অন‍্যান‍্য #রাজনারীদের #সন্মান, #অস্মিতা রক্ষার যে গাথা এতদিন যাবৎ মানুষের মনে যে #বিশ্বাস #শ্রদ্ধার সহিত জড়িয়ে আছে তার গায়ে একটু #আঁচর লাগলে মানুষ তা #সহ‍্য করবেনা ।'

    এতেও অস্বস্তি হবেনা ? এই 'সম্মান, অস্মিতা' নিয়ে ?
  • i | 212.159.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৬:০৫370347
  • কী আশ্চর্য আমি রেগেই বা যাব কেন , স্যান?
    ছোটোবেলায় পড়তে গিয়ে এত কথ মনে হয় নি বলেই তো কুন্ঠিত বোধ করি বললাম। অনেকেরই মনে প্রশ্ন এসেছে ছোটোবেলাতেই, আমার আসে নি ঐ ভাষা আর গল্পের মুগ্ধতাতেই খুব সম্ভব।

    দে, আমি গল্পর কথাই বলেছি আর গল্প দিয়ে গল্প কাউন্টার করার কথা।
    অন্য কথা লিখতে গেলে অনেক কিছু লিখতে হয়, সে সময়,যোগ্যতা কোনটাই নাই।
    ভারতীয় মেয়ে মানে কী ,কারা, কী তাদের চরিত্রের রিপ্রেসেন্টেশন-এক কথায় বলা তো সম্ভব নয়। একদম অন্য প্রসঙ্গের একটা গল্প মনে হল লিখতে বসে। একদম অন্য প্রসঙ্গ কিন্তু। সাহিত্য নয়, সত্যি ঘটনা।সেটাই বলি।
    অনিতা অগ্নিহোত্রীর এক কইতা কমি নামে একটা লেখা আছে।অনিতা বলছেন মারাঠওয়াড়ার (পরভনী-নান্দেড-লাতুর-ওসমানাবাদ-জালনা-বীড-ঔরঙ্গাবাদ) বীডের কথা। ২০১১র জনগণনায় দেখা গেছে, মরাঠওয়াড়ায় ছয় বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের মধ্যে বালক শিশুর তুলনায় বালিকার সংখ্যা কমে গেছে দারুণ ভাবে, বিশেষ করে বীডে। কারণ দেখা গেছে-কন্যা ভ্রূণ হত্যা।একজন ডাক্তারের কথা লিখেছেন অনিতা-১৫০ একর জমিতে তাঁর বাড়ি, বড়ো বড়ো কুয়ো, খান পঁচিশেক কুকুর, কুকুরের স্টেপল ডায়েট হল নিষ্কাশিত কন্যাভ্রূণ। তো যাই হোক, অনিতা গিয়েছ্হেন,বীডের এক চিনিকলে। চিনিকলে সপরিবার ৮ মাস থাকেন চিনিশ্রমিক। দাদনের যে টাকার বিনিময়ে সম্পূর্ণ আত্মবিক্রয় করে উদ্বাস্তু আখ শ্রমিক, তার একটা বড় খরচ হয় কন্যাভ্রূণ নিষ্কাষণে। কাস্তেকে মরাঠিতে বলে কইতা। মেয়ে বিয়ের পর গ্রাম ছেড়েচলে যায়-তাই মেয়ে জন্মালে বীড জেলায় বলে এক কইতা কমি। মেয়ের বিয়ে হলে পরিবার একটি কাস্তে হারায় তাই অনিতা লিখছেন, 'লক্ষ লক্ষ ছিন্ন মূল আখ-শ্রমিকের প্রয়োজনের পয়লা নম্বরে উঠে এসেছ্হে ভ্রূণের লিঙ্গ নির্ধারণ এবং বালিকা ভ্রূণের হত্যা।'
    সময়টা আধুনিক ভারত। দেশের মধ্যে দেশ। কোন ভারতীয় মেয়ের কথা বলব আমি?
  • de | 24.139.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৬:৩২370348
  • ঠিকই তো ছোটাই - বলতে গেলে তো শেষ হবে না - কন্যাভ্রূণ হত্যা, সোস্যাল ডিস্ক্রিমিনেশন, অনার কিলিং, ডাউরি কিলিং, ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স, ম্যারিটাল রেপ -- পাতার পর পাতা লিস্ট চলবে। তবুও বলতে তো হবে, অন্ততঃ যে কজন বলার মতো অবস্থায় আছে, তারা যদি না বলে, তাহলে আর মেয়েরা মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকবে না এদেশে - সব কাঠপুতলী হয়ে যাবে!
  • Ramiz Ahamed | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৬:৩৩370349
  • ছোটোবেলাতে অনেকবার রাজকাহিনী পড়েছিলাম, তখন কাঁচা মাথায় ব্যাপারটা ঢোকেনি, জওহর ব্রত নামক এই নৃশংস প্রথা যে কিভাবে সংস্কৃতির অঙ্গ হতে পারে, আর নারীর সংখ্যা উদ্ধৃতি দিয়ে যে গ্লোরিফাই করার ব্যাপারটা চলছে এটার প্রতি ধিক্কার জানাই, একটা সৃজনশীল কাজের অপমৃত্যু ঘটাতে যারা ব্যতিব্যস্ত হয়ে উঠেছেন, তাদের প্রতি অনেকটা ঘৃণা।
  • i | 212.159.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৬:৫১370351
  • আর গল্প দিয়ে গল্পকে কাউন্টার করতে গেলে কাজটা খুব কঠিন। চারণের গাথা বা অবন ঠাকুরের লেখার প্লটটিও কিন্তু খুব সরলরৈখিক নয়। ভাষার কথা বাদই দিলাম। পদ্মাবতীকে নিয়ে প্রচলিত এতবছরের গাথা/ মিথ অথবা আমার মত কারোর মনে আশৈশব বসে থাকা অবন ঠাকুরের চিতোরের গল্পকে শুধু আগুন তীর নিয়ে শত্রু বধ করার অতি সরল কয়েক লাইনের গল্প দিয়ে কাউন্টার করা যায় না- আবারও বলি, একান্তই আমার মত।

    এইবারে আসি।
  • ??? | 116.208.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৭:০০370352
  • উইকি থেকে বাংলায় ভাবানুবাদের সাথে সাথে লিঙ্কও থাক। নইলে ওসব লেখার বিশ্বাসযোগ্যতা আমার মত পাঠকের কাছে কমে যায়। https://en.m.wikipedia.org/wiki/Jauhar
  • একক | 53.224.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৭:০২370353
  • সাহিত্যপ্রচেষ্টার ক্ষেত্রে ঠিক-ভুল তর্কে যাবনা :)

    শুধু লিবারাল বন্ধুদের একটি কথা খ্যাল করানোর ........ভীল রমণীরা আলু কন্দ খুঁড়ে শেয়াল শার্দুলের সঙ্গে লড়ে পুরুষের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ দিয়ে তীর চালানো শিখলেন , আর আরেকদিকে বড়লোকের বেটি রাজপুতানি গয়না চড়িয়ে বাপের প্যাত্রিয়ার্কি থেকে খসমের প্যাত্রিয়ার্কির কোলে এসে উটলো .......সে হঠাত তীর ধনুক হাতে নিলে আপনাদের মহান হিস্টরিসিজম এ আটকাবে নে কো ? ভীল রমণী যা অর্জন কল্লো , ইচ্চেঘোড়ায় চেপে রাজ্পুতানিকে তার যজ্ঞভাগ দিলে সে বনশালীর চেয়ে কয়েক কাঠি ওপরের মিথ্যে ফক্কুরবাজি হবে যে ? পেয়ারের ডায়ালেকটিকস কী কয় ? :):)
  • ??? | 116.208.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৭:০৩370354
  • ওপরের ঐ লিঙ্ক পড়ার আগে আমি ভাবছিলাম পুরোটাই গুল্প কিন্তু ১৩০১ সালে রণথম্ভোরে বোধহয় সত্যি সত্যি জহরব্রত পালিত হয়েছিল। তবে সাথে ডিসক্লেইমার দেওয়া ভাল উইকির রেফারেন্স এখনো চেক করা হয়নি।
  • | 144.159.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৭:২০370355
  • কিন্তু চাড্ডি ভাইয়েরা যে গোমাতা থেকে পদ্মাবতীকে "রাশ্ট্রমাতা" বলতে শুরু করেছেন এতে আমি বলতে কি খানিক খুশীই হয়েছি।
  • de | 24.139.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ১৭:২৩370356
  • ভীল রমণীও এসেছিলেন তো রাজপুতেদের বৌ হয়ে - মনে নেই সেই - জনারের শিষ দেখিয়ে "ইসিসে ঘায়েল কিয়া" - সে অবিশ্যি পদ্মিনীর পরের ঘটনা। তবে হ্যাঁ, এই কথাটা ঠিক যে রাজপুতানীরা মোটেও যুদ্ধু-টুদ্ধু পারতো না - পুরো রাজকাহিনীতে ওই বুনো শুয়োর মারা ছাড়া আর কোন রমণী বীরগাথা নেই । তা ও ভীলরাণীর ছেলেদেরও তো খুবই দূর্দশা ছিলো রাণা মকুলের সভায়।

    আমার বক্তব্য এটুকুই যে জহরব্রত একটা অসম্মানের ঘটনা, তাকে গ্লোরিফিকেশনের কিসু নাই। বাকী যুদ্ধু ইঃ কল্পনায় না দেখালেও চলবে।
  • | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ২২:৪৫370357
  • এখানে থাকুক এটা

  • Du | 182.58.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০১৭ ২৩:৫৫370358
  • স্বর্ণ্লংকা পোড়েনি তাহলে?
  • Atoz | 161.14.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১৭ ০২:৪৩370359
  • ছোটাইদি,
    "রাজকাহিনী" র ওই অংশটা আমারও খুব প্রিয় । ওই প্রসঙ্গে বারে বারে মনে পড়ে জোড়াসাঁকোতে এই বিষয়ে যখন নাটক অভিনয় হবে, তখন একটা গানের দরকার হচ্ছিল, তখন কিশোর রবি লিখে দিলেন "জ্বল জ্বল চিতা দ্বিগুণ দ্বিগুণ" । এইরকমই কিছু পড়েছিলাম, পুরোপুরি মনে নেই।
    এই জহরব্রতের কথায় আর একজনকেও মনে পড়ে , মান্ডুর রূপমতী। সে বিখ্যাত কেউ না, সামান্য রাজ্যের সামান্য রাণী, গানবাজনা নিয়েই থাকতেন, শিল্পী। বাজবাহাদুর নিজেও ঐ গানের জন্যই রূপমতীকে বিয়ে করেন অনেক শর্ত পূর্ণ করে। নিজেও গান ভালোবাসতেন। তো আকবরের সেনার আক্রমণে বাজবাহাদুর পরাজিত হলেন আর রূপমতী বিজয়ী সেনাপতি উধম খাঁয়ের বন্দী হতে অস্বীকার করে নিজের সমস্ত গান সঙ্গে নিয়ে হীরাচূর বিষ খেয়ে প্রাণ দিলেন।
    এই ধরণের আত্মাহুতির সমস্ত গল্পে ব্যক্তিগতভাবে অপরাজেয় মানবাত্মার ছায়া পাই। মানুষের যে সত্তাকে কিছুতেই পরাজিত করা যায় না, সেই সত্তার কন্ঠস্বর। বিজয়ী স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে বিজিতের সামনে। মৃত ক্লিওপ্যাট্রার সামনে স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে অক্টাভিয়াস আর তার সেনাপতিরা। রবীন্দ্রনাথের একটি কবিতায় যেমন ছিল, "আমি মৃত্যু চেয়ে বড়, এই কথা বলে, যাবো আমি চলে।"
    এই এখনই পড়ছি বিভূতিভূষণের "কেদার-রাজা"। সেইখানেও এরকম কত কিংবদন্তীর কথা, কালো পায়রার দিঘির কিংবদন্তী। ভুল করে কালো পায়রা উড়ে এলো রাজার পরাজয়ের সংবাদ নিয়ে, রাণী দিঘির জলে আত্মবিসর্জন দিলেন। পরে বিজয়ী রাজা ফিরে এসে শুনলেন কী সর্বনাশ ঘটে গিয়েছে, তিনিও বারাহী দেবীর মূর্তির পায়ের কাছে বসে প্রায়োপবেশণে প্রাণ দিলেন।
  • hu | 108.228.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১৭ ০৩:১৪370360
  • এই গল্পটা রাজা এজিয়াসের মত না? থেসিয়াস ক্রীট জয় করে ফিরছে। সাদা পতাকার বদলে ভুল করে কালো পতাকা ওড়ানো হল জাহাজে। কালো পতাকা দেখে রাজা ভাবলেন ছেলে বুঝি ফিরল না। সমুদ্রে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করলেন। সাগরের নাম হল এজিয়ান সি।
  • hu | 108.228.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১৭ ০৩:২৪370362
  • যুদ্ধাপরাধের বিচার এড়াতে, শত্রুর হাতে বন্দী হওয়া এড়াতে, শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার এড়াতে আত্মহত্যার প্রচলন নারী-পুরুষ নির্বিশেষেই খুব একটা বিরল নয় কিন্তু। একটি মেয়ের শরীর ছুঁলেই সে নষ্ট হয়ে গেল, তার চেয়ে তার মরা ভালো - আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত এতটাও সরলরৈখিক নয় সবসময়।
  • Atoz | 161.14.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১৭ ০৩:২৮370363
  • হ্যাঁ, এজিয়ান সী এর কাহিনিটাও এরকম।
    আর ট্রয়ের যুদ্ধের শেষদিকেও এরকম স্বেচ্ছামৃত্যুর কাহিনি প্রচুর। যাতে শত্রুর হাতে না পড়ে ওরা।
  • S | 202.156.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১৭ ০৪:১৮370364
  • ট্রেইলার দেখে তো বাহুবলী ৩ মনে হচ্ছে।
  • pi | 24.139.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১৭ ০৬:৪০370365
  • আত্মহত্যা আর গণ আত্মহত্যা, তাও আবার তা যখন রিচ্যুয়াল হয় তফাত আছে তো। রিচ্যুয়ালে বাধ্যবাধকতা থাকে।
  • hu | 108.228.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১৭ ০৯:০৮370366
  • হুঁ, একমত। আমার জহরব্রত নিয়ে গ্লোরিফিকেশনে অস্বস্তি। আবার কেন পুড়ে মরল, কেন শত্রুবধ করল না এই সব সাজেশনেও অস্বস্তি।
  • Ishan | 108.222.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১৭ ০৯:৩৮370367
  • আরে জহরব্রতে আবার চয়েস কি? এ কি ঠান্ডা মাথায় ইতিহাস পড়ব না সংস্কৃত, বেছে নেবার প্রশ্ন নাকি? যুদ্ধে হেরে গেছি, শত্রুদের হাতে জ্যান্ত ধরা দেওয়া যাবেনা, এবার মরতে হবে, এটা একটা সংস্কৃতি। এতে মেয়েদের আলাদা করে খুব বেছে নেবার কিছু নেই। ছেলেদেরও নেই। এইটার জেন্ডার অ্যাঙ্গল একটা আছে, সেটা ওই ধর্ষণ সংক্রান্ত, কিন্তু চয়েসের প্রশ্নে আলাদা কোনো জেন্ডার অ্যাঙ্গল নাই। অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে থাকার কথাও না। সেইজন্যই আমি যুদ্ধবিগ্রহ পছন্দ করিনা। :-)
  • aranya | 83.197.***.*** | ২২ নভেম্বর ২০১৭ ১০:৪৪370368
  • অনেকদিন পর হুচি-কে দেখলাম, ভাল লাগল
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন