এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ২০১৭ ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিক্যাল এস্ট্যাব্লিশমেন্ট একট :: সমালোচনা :: প্রতিবাদ :: বাস্তবতা

    একক
    অন্যান্য | ২৭ মার্চ ২০১৭ | ৬৮০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • একক | 53.224.***.*** | ২৭ মার্চ ২০১৭ ০৯:৪১364878
  • দশ দিন আগে রিভাইসড একট এসেছে । চারিদিক সমালোচনা ও প্রতিবাদে মুখর । সমালোচক রা বলছেন এই বিল ড্রাকোনিয়ান । ডাক্তাররা দিকে দিকে পিটিশন ছড়িয়ে দিচ্ছেন বিলের বিরুদ্ধে । পিটিশনের লিংক রইলো ।

    https://www.change.org/p/national-president-indian-medical-association-hq-protest-wbce-act-2017?recruiter=457391486&utm_

    এই সঙ্গে বিল টাও রইলো । নিজে পড়ুন । বুঝুন । সিদ্ধান্ত নিন । আমি ডাক্তারির কিছু বুঝিনা । পড়ে দেখে মনে হলো এটি একটি সুস্থ্ বাজার বিরোধী এবং বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো বিল হতে চলেছে । বিশাল বড় লাইসেন্সরাজ তৈরী হবে ।এটা খারাপ দিক । সবাই রেগুলেশন রুলস চাইছিলেন , মুখ্যমন্ত্রী একদম রেগুলেশনের হদ্দমুদ্দ করে দিয়েচেন ।

    বিলটা :

    http://www.wbhealth.gov.in/download/wb_ce_act_2017.pdf

    আলোচনা হোক পয়েন্ট ধরে ধরে ।
  • avi | 57.15.***.*** | ২৭ মার্চ ২০১৭ ০৯:৪৫364880
  • ক।
  • Ekak | 53.224.***.*** | ২৭ মার্চ ২০১৭ ০৯:৪৮364881
  • আর যেটা মূল ব্যাপার , যার জন্যে "ডাক্তারি " বোঝার বোধহয় দরকার হয়না , এই বিলটা র একটা সেন্ট্রাল মোটিফ আছে । তা হলো মেডিক্যাল সার্ভিসকে "ফিজিশিয়ান সেন্ট্রিক" না রেখে "পয়েন্ট অফ সার্ভিস" সেন্ট্রিক করা । ভালো করে পড়ুন । সেটাই ফুটে উঠছে ।
  • অরিন | 111.98.***.*** | ২৮ মার্চ ২০১৭ ০৩:৩৯364882
  • খাতায় কলমে বিলটা খুব খারাপ বা অনৈতিক তা হয়ত বলা যাবে না, কিন্তু এই ধরণের বিল প্রণয়ণ করার আগে কিছু ব্যবস্থা করা দরকার স্বাস্থ্য দপ্তরের/সরকারের পক্ষ থেকে, যা না হলে মনে হতে পারে ডাক্তার ও রোগী উভয় পক্ষের কারো কথাই ভাবা হয়নি। যেমন ধরুন, Chapter 2 Section 7 3 (j):

    "that every clinical establishment shall provide necessary medical treatment to victims of road traffic accident, persons suffering from sudden calamities, acid attack victims and rape victims irrespective of their ability to bear the treatment cost at the relevant time:
    Provided that the clinical establishment shall have the right to recover the cost from the service recipients or his representatives in due course of time;"

    এটা কি বাস্তবিকভাবে সম্ভব? সব ক্লিনিকাল এসটাবলিশমেন্টের পক্ষে সম্ভব নয় যে "necessary medical treatment" দেবার তার নানারকমের কারণ থাকে। তাছাড়া, যে বিষয়গুলোর কথা বলা হয়েছে (road traffic accident, persons suffering from sudden calamities, acid attack victims and rape victims), তাদের চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রেই surgical; necessary শব্দটা নিয়েও সংশয় থাকে, যেহেতু দেশে (যতদূর জানি) clinical guidelines প্রণয়ণ করা হয়নি। necessary না "evidence based"/"guideline adherent"? কোনটা necessary সেটা কে ঠিক করবেন? কিসে নির্ণিত হবে? ডাক্তার নিজ বুদ্ধি, জ্ঞান, ও অভিজ্ঞতা প্রসূত সীমিত সাধ্যের মধ্যে চিকিৎসা করলেন, কারণ "every clinical establishment shall provide necessary medical treatment", কিন্তু evidence based হল না, অতএব/অথচ রোগীর বিপদ হল, সেক্ষেত্রে কে দায়ী থাকবেন?

    আরেকটা দেখুন, Chapter 2 Section 7 3 (o)
    "that every clinical establishment shall strictly follow the fixed rates and charges including the Package Rates for investigation, bed charges, operation theatre procedures, Intensive Care, ventilation, implants, consultation and similar tests and procedures, and any additional treatment or procedure shall not attract additional charges over and above such fixed rates and charges including the Package Rates"

    একবার পড়লে মনে হতে পারে package মানে capitated চিকিৎসা। সেক্ষেত্রে সেইভাবে লেখা উচিৎ, কারণ তাতে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিয়ে যা চিকিৎসা করার করতে হবে। কিন্তু চিকিৎসার প্যাকেজ ডিল যেভাবে পাওয়া যায়, বা দেওয়া হয়, তাতে তো বাস্তবে capitated care সবসময় সম্ভব নয়। যেহেতু মানুষের শরীর, ও চিকিৎসার প্রায় পুরোটাই ডাক্তার রোগীর পারস্পরিক বিশ্বাসের ওপর নির্ভরশীল, একে guidelines এর বালাই নেই, তায় বকলমে capitated ব্যবস্থা করা মানে ডাক্তারবাবু আর রোগী উভয়পক্ষের অসুবিধে। অবশ্য এই নীতি মানা হলে যারা চিকিৎসার খরচা দেবেন তাঁদের পক্ষে কিছুটা সুবিধে হবে। যেহেতু দেশে রোগীরাই অনেকাংশে চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করেন, মনে হয়ে তাঁদের কথা মাথায় রেখে এরকম ধরণের কথা লেখা হয়েছে।

    আরো কিছু লেখার ছিল। এখন আর হাতে সময় নেই।
    :-)
  • Ekak | 53.224.***.*** | ২৮ মার্চ ২০১৭ ১৭:৪১364884
  • মোটামুটি ডাক্তার দের যা ভয়েস উঠে আসছে তা হলো আইনের ফলে যদি ডাক্তারকে জেলে যেতে হয় তাহলে সেই আইন তাঁরা মানেন না ।

    কিন্তু , তাহলে জেলে যাবে কে ?

    "ডাক্তারের গাফিলতি " মাপার কোনো নির্দিষ্ট ও স্পষ্ট কোয়ান্টিফায়ার নেই যা মনে হচ্ছে । রুগী মরলেই ডক্টর জেলে । খুবই গোলমেলে ব্যাপার ।
  • অরিন | 111.98.***.*** | ২৯ মার্চ ২০১৭ ০১:১৬364885
  • দেশে কি হাবিজাবি কোয়াকদের সংখ্যা কম? এরা "ডাক্তার" সেজে সাধারণ মানুষের জীবন নষ্ট করে, এবং এই $$@@@** গুলোর জন্য বছরের পর বছর ধরে তৈরী হয়ে ওঠা, পরিশ্রম করে ট্রেনিং নেওয়া ডাক্তারদের যে কি বাস্তবিক ক্ষেত্রে যে কি হয়রানি যাঁরা ভুক্তভোগী নন, তাঁদের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। কিছু ভুয়ো, দুষ্ট লোকের জন্য যদি একজনও সৎ ডাক্তারকে জেলে যেতে হয়, মেনে নেবেন?

    এই বিলটাতে যেটা স্পষ্ট করে লেখা উচিৎ ছিল কিন্তু লেখা হয়নি, সেটা, আপনি একক যা লিখেছেন, ""ডাক্তারের গাফিলতি " মাপার কোনো নির্দিষ্ট ও স্পষ্ট" -- এখন কোয়ান্টিফায়ার না থাকুক, সেটা সম্ভবপর নয় হয়ত, কিন্তু নির্দিষ্ট করে দেওয়া যে কে বা কাদের চিকিৎসা করার যোগ্যতা থাকবে। আরো একটা বিষয় এখনই করার এবং তা হল clinical guidelines প্রতিষ্ঠা করা। না হলে আরো বিভ্রান্তি বাড়বে।
  • Ekak | 53.224.***.*** | ২৯ মার্চ ২০১৭ ০৫:৫৯364886
  • অরিন বাবু ,
    কোয়াকরা যা করেন সে তো আইন ভেঙেই করেন । ভারত সরকার স্বীকৃত ডাক্তারদের রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিয়েছে । প্যারামেডিকেল স্টাফ দের ও কাজের সীমা নির্দিষ্ট আছে । এর বাইরে "ডাক্তারি " করার অধিনাকর কারো নেই । এ ব্যাপারে একমত ।

    কিন্তু ধরুন এইযে ভ্যাক্সিনেশনের ব্যাপারটা । নতুন আইন অনুসারে শুনছি ডাক্তাররা ভ্যাকসিন দিয়ে কোনো বাচ্চা এক্সপায়ার করে গেলে জেলে যাবেন । এটা এমন একটা ব্যাপার যে জেলে পাঠিয়ে সমাধান করার নয় । এদেশে সরকারি ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্পেইনে যত ভ্যাকসিন হয় তার তুলনায় অনেক বেশি হয় প্রাইভেট এস্ট্যাব্লিশমেন্ট -এ , ডাক্তার দের হাতে । এতে তো ডাক্তারদের সেরকম আর্থিক লাভ নেই , কত টাকা আর ভিসিট পাওয়া যায় একটা বাচ্চাকে ভ্যাকসিন দিয়ে ! এখন বিপদের ভয়ে ডাক্তার রা যদি ভ্যাকসিন দেওয়া বন্ধ করে দেন , তাহলে ভ্যাক্সিনেশন প্রজেক্ট বেশ ধাক্কা খাবে । তাই নয় কী ?
  • অরিন | 111.98.***.*** | ২৯ মার্চ ২০১৭ ০৭:৪৭364887
  • একক,
    আপনি বিলের যে কপিটার লিঙ্ক এখানে দিয়েছেন, তাতে কোথাও পড়ে মনে হল না এরকম মারাত্মক কিছু হতে পারে ("নতুন আইন অনুসারে শুনছি ডাক্তাররা ভ্যাকসিন দিয়ে কোনো বাচ্চা এক্সপায়ার করে গেলে জেলে যাবেন"), তবে যদি সত্যি এরকম হবার আশঙ্কা থাকে সত্যি ভারি অন্যায়!

    "এই সময়" এর রিপোর্টটাও পড়লাম, পড়ে মনে হল শিশুরোগবিশেষজ্ঞরা বেশ ভয় পেয়ে গেছেন, সেটা কতটা বিলটা পড়ে, আর কতটা শোনা কথা ভিত্তিক তাঁরাই বলতে পারবেন। সত্যি বলতে কি ভ্যাক্সিন নিয়ে মৃত্যুর চান্স খুবই বিরল (এটা দেখুন http://www.who.int/features/qa/84/en/), তাছাড়া টিকাকরণ কার্যসূচীতে সরকার ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কিছু রক্ষাকবচ থাকে।
    এ তো একটা দিক।
    আরেকটা ব্যাপার যেটা এই বিলটার ব্যাপারে, সেটা একটা ক্লিনিকাল এস্টাবলিশমেন্ট কেমন হবে ও তাতে ন্যূনতম কি কি থাকতে হবে সংক্রান্ত, যার অনেক কিছুরই কোন প্রামাণিক ভিত্তি নেই যে তাতে রোগীর উন্নতি হয়, বা চিকিৎসা-ব্যবস্থার সরাসরি উন্নতি হয় (যেমন চেম্বারের পরিমাপ, কি কি থাকতে হবে, ইত্যাদি), বরং তাতে একটা চেম্বার তৈরী করতে বা ঢেলে সাজাবার খরচা বেশ বেড়ে যায়। জানিনা নতুন বিলে তা নিয়ে কোন কিছু বলা আছে কিনা ।

    পরিশেষে, একটা ব্যাপার যেটা মানতেই হবে যথাযথ চিকিৎসা চিকিৎসক রোগীর পারস্পরিক সম্পর্ক নির্ভর, তাকে কিন্তু এরকম আইন করে কন্ট্রোল করা যায় না। কাজেই আপনার প্রথম লেখাটায় যে লিখেছিলেন বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো, তার সমূহ সম্ভাবনা থেকেই যায়।
  • s | 79.136.***.*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৭ ০৬:৪৫364879
  • এই যে, বাঘে গরুতে একঘাটে ....
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন