এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বিশয়ঃ বাংলায়, নাস্তিকতা, ধর্মীয় সমালোচনা এবং বর্তমান পরিস্থিতি

    Arup Keshri লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ৩১ মার্চ ২০১৭ | ২৯৫০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Arup Keshri | ৩১ মার্চ ২০১৭ ২১:১৮364850
  • আমরা সবাই উৎপল দত্তের বিখ্যাত সিনেমা 'আগন্তুক' দেখেছি। আগন্তুকের একটা সিনে উৎপল দত্ত বলেছেন, “আমি ধর্ম মানি না। যে জিনিস মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে, আমি তাকে মানি না। ধর্ম এটা করে”। এই সিনেমাটা এই বাংলার প্রায় বহু বহু মানুষ দেখেছেন। এটা সত্যজিত রায়ের শেষ সিনেমা। উৎপল দত্তের মুখ দিয়ে সত্যজিত রায় আসলে নিজের মনের কথাই বলতে চেয়েছিলেন। এখানে তিনি স্পষ্টভাবেই বলেছেন “ধর্ম মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে, তাই তিনি ধর্ম মানেন না”। সিনেমাটা বাংলার মানুষের ভালো লাগার অর্থই হল তারা পর্দায় উৎপল দত্তের কথার সাথে বা পর্দায় পেছনে সত্যজিত রায়ের মতের সাথে একমত। এই বাংলায় নাস্তিকতা ও ধর্মের সমালোচনা বহু যুগ ধরেই চলে আসছে। আলাদা করে “বিদ্রোহী কবি” বা “কবিগুরুর” লাইন তুলে দেব না।
    সেদিন উৎপল দত্তের কথায় কেউ ক্ষেপে যায় নি। কেউ তার হত্যা করার কথা বলে নি। কিন্তু আজকের দিনে দাঁড়িয়ে কি সত্যজিত রায় সেই কথা বলতে পারতেন? কি এমন পালটে গেলো গত ২০-২৫ বছরে? কেন আজ বাংলার মানুষ চরমভাবে ধার্মিক হয়ে যাচ্ছে? কেন নাস্তিকতা, ধর্মীয় সমালোচনা বেমানান শব্দ হয়ে দাঁড়িয়েছে? হিন্দি-হিন্দু এবং আরব প্রভাব? নাকি আর.এস.এস ও জামাত প্রভাব? নাকি বিজেপি / তৃনমূল প্রভাব? নাকি নিজেরদের মধ্যেকার হতাশা, একাকীত্ব, অনিশ্চয়তা, শিকড়বিহীন অস্তিত্ব দায়ী? নাকি টিভি চ্যানেল, নিউজ, সিনেমা, সিরিয়্যাল, ইত্যাদি দোষী? আদৌ কি আমরা দোষী খুঁজতে আগ্রহী?
    ছোটবেলায় স্কুলের নাটকে অভিনয় করার জন্য ছবি আঁকা রামায়নের চটি বই পেয়েছিলাম। যেকোনো গল্পের বইয়ের মতই বইটা পড়েছিলাম। পরে বইয়ের পাতা গুলো কেটে কেটে কাগজের বিভিন্ন ডিজাইন বানিয়েছিলাম। আজকের দিনে রামায়নের পাতা ছিঁড়ে কাগজের ডিজাইন বানালে আমার নামে এফআইআর হবে। হয়ত এই লেখাটা লিখেছি বলেও এফআইআর হতে পারে। যারা এফআইআর করে তাদের কথা বোঝা যায় কিন্তু বাকিরা? আমি কি ধরে নেব বাকিরা এফআইআর-ওয়ালাদের উল্টো দিকে হেঁটে নাস্তিকতাবাদ এবং ধর্মের সমালোচনা করার অধিকারকে তুলে ধরার জন্য এগিয়ে আসবে? না, কখনই না। এই বাংলার মানুষ প্রচণ্ডভাবে ধার্মিক হয়ে গেছে। প্রচণ্ডভাবে তারা ধর্মকে আঁকড়ে ধরেছে। বাঙালি থেকে হিন্দু বাঙালি, মুসলমান বাঙালি এবং সেখান থেকে হিন্দু আর মুসলমানে পরিণত হয়ে গেছে। নাস্তিকতা ও ধর্মের সমালোচনা তো বহুদুরে থাক, ধর্মীয় সহিষ্ণুতাও এখন দুর্লভ। সে জুলফিকার হোক বা শ্রীজাত, ধর্মীয় ভাবাবেগ এখন বাঙালীর চোখের মণি।
    বাংলার মানুষ এখন নিজের ইতিহাস, নিজের পরিচয়, নিজের ঐতিহ্যকে লাথি মেরে হিন্দি-হিন্দু এবং আরব পন্থি হয়ে উঠছে। তবে এটা জেনে রাখা ভালো, যে জাতি নিজের ইতিহাস ভুলে লোকের ইতিহাসকে আপন করে, সেই জাতি পরবর্তীকালে “দোগলা” আখ্যা পায়। আমাদের বিচার করতে হবে আমরা দোগলা হব কি হব না।
  • SD | 228.248.***.*** | ০১ এপ্রিল ২০১৭ ১২:৪৩364861
  • হিন্দুর থেকে হিন্দিকে বেশী ভয় করুন।
  • s | 108.209.***.*** | ০১ এপ্রিল ২০১৭ ২২:০২364869
  • আগন্তুকের একটা সিনে উৎপল দত্ত বলেছেন, “আমি ধর্ম মানি না। যে জিনিস মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে, আমি তাকে মানি না। ধর্ম এটা করে”
    ----------------------------------
    আসল ডায়লগ হলঃ
    - রিলিজিওন। আমি লোকটা জানেন মি সেনগুপ্ত একটু আনার্থডক্স।
    - সে তো ভালো কথা।
    - যে জিনিস মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে আমি তাকে মানি না। রিলিজিওন এটা করেই। আর অর্গানাইজড রিলিজিওন তো বটেই। সে একই কারনে আমি জাতও মানি না।

    এখানে দুটো কথাঃ
    ১। মানুষে মানুষে বিভেদ রাজনীতিও সৃষ্টি করে। আগ্ন্তুকের কথা মানতে গেলে রাজনীতিটাও না মানার চেষ্টা করুন।
    ২। organized religion বলতে ইসলাম, খ্রীষ্ঠ ধর্ম, জুডিয়াসম, বুদ্ধ ধর্ম, বাহাই, জৈন ধর্ম এসবকেই বোঝানো হয়। হিন্দু ধর্ম আগে এই ক্যাটাগরিতে পড়ত না, এখনও হিন্দুত্ববাদীদের রমরমা সত্বেও অন্যান্য ধর্মগুলোর তুলনায় একেবারেই organized বলা যায় না।

    --------------------------
    এটা সত্যজিত রায়ের শেষ সিনেমা।
    ---------------------
    যদ্দুর মনে পড়ছে আগুন্তুকের পরেই শাখাপ্রশাখা রিলিজ করেছিল। সে হিসেবে আগুন্তুক শেষ সিনেমা না।

    ------------------------------
    সেদিন উৎপল দত্তের কথায় কেউ ক্ষেপে যায় নি।
    ------------------
    ক্ষেপে যাবার মতো কোন কথা উৎপল দত্ত বলেনও নি। আজকে এর থেকে অনেক গুন তীব্র (এবং অনেক ক্ষেত্রেই শালীনতার সীমা অতিক্রম করা) কথা বার্তা ধর্ম ও ধর্মবিশ্বাসের বিরুদ্ধে বলা হচ্ছে।
    -----------------
    বাকী লেখাটা নিয়ে বলার বিশেষ কিস্যু নেই। অতি পাতি লেখা এবং এরকম আরও পাঁচশো পঞ্চান্ন লেখার মতই আর একটা।
  • সিকি | ০১ এপ্রিল ২০১৭ ২৩:১৭364870
  • রাজনীতিকে নিরন্তর প্রশ্ন করা যায়। রাজনেতা জনতার কাছে দায়বদ্ধ থাকেন। নতুন মতাদর্শ নিয়ে নতুন রাজনীতিক উঠে আসেন।

    রিলিজিয়ন প্রশ্ন করতে মানা করে। রিলিজিয়ন প্রশ্নহীন আনুগত্য দাবি করে।
  • s | 108.209.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ০৬:৫৮364871
  • ব্লাঙ্কেট স্টেটমেন্ট।
    রাজনীতিতে প্রশ্নহীন আনুগত্যের অসংখ্য উদাহরণ আছে। প্রাক পেরেস্ত্রৈকা সোভিয়েট, উত্তর কোরিয়া, আফ্রিকার মিলিটারি শাসন, অথবা এককালের আলিমুদ্দিন, এখনকার তিনুরাজ, এ সবই কম বেশী প্রশ্নহীন আনুগত্য, এবং তা না হলে শাস্তির অনেক উদাহরণ নিয়ে আছে।

    রিলিজিয়নে সেরকমই প্রশ্ন করার অজস্র উদাহরণ আছে। হিন্দু ধর্মের ক্ষেত্রে অতীতে নিয়মীত তর্ক হত পন্ডিতেদের মধ্যে ধর্মের সুক্ষাতিসুক্ষ বিশ্লেষনের জন্য। বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন সময়ে নানান রকম অ্যামেন্ডমেন্ট করেছেন, প্রশ্ন করেছেন বলেই। যেমন মনু মোনোগামি ক্লস, আদি শঙ্কর অদ্বৈত বেদান্ত, রাজা রামমোহন অ্যান্টি সতি, বিদ্যাসাগর বিধবা বিবাহ। প্রশ্ন উঠেছিল বলেই তো এগুলো হয়েছে। হিন্দু ধর্মে অনেক ইশ্বর থেকে একেশ্বর সব মতই চলে ও স্বাগত। বৌদ্ধ ধর্ম নাস্তিক এবং হিন্দু ধর্ম থেকে এই প্রশ্নের জন্যেই বেরিয়ে আসতে পেরেছে। জৈনধর্ম তো সম্পূর্ণ নাস্তিক ধর্ম। ক্রিস্চিয়ানিটিতেও প্রোটেস্টান্টরা আলাদা হতে পেরেছে, ক্যাথলিক ছাড়াও আরও ছোট বড় প্রচুর গ্রুপ আছে যাদের আলাদা চার্চ, আলাদা রিচুয়াল্স। বরং ইসলামেই প্রশ্ন করার বিশেষ উদাহরণ পাওয়া যায় না (হতে পারে আমার জানা নেই)। তবে এখন শিক্ষিত মুসলমানরা নিশ্চয়ই প্রশ্ন করবেন।

    এ সবই জানা কথা। নতুন কিছু নয়। কিন্তু ব্লাঙ্কেট স্টেটমন্ট করলে এসবই আর একবার মনে করিয়ে দিতে হয়।
    সমস্যাটা ধর্ম নিয়ে নয়, সমস্যাটা ধর্ম নিয়ে রাজনীতির মধ্যে। এই দুই মিশ্রন বিভেদ সৃষ্টি করে।
  • কল্লোল | 233.227.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ০৭:৩৪364872
  • ইয়ে, যদ্দুর মনে পড়ে আগন্তুকই সত্যজিতবাবুর শেষ সিনেমা।
    ধর্ম বা সে অর্থে যেকোন বিশ্বাসই মানুষে মানুষে ভেদ সৃষ্টি করে। বিশ্বাস যার যার, সে নিয়ে মৌলবাদী অবস্থানে চলে যাওয়াটা কাম্য নয়, সেটা ধর্ম হোক বা অন্য কোন বিশ্বাস।

    সুকুমার রায় আজ জন্মালে হয়তো লক্ষণের শক্তিশেল লেখা হতো না।
  • অরিন | 213.184.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ০৮:১২364873
  • মুশকিল হল, এই খেলাটা যে কেউ খেলতে পারে। ধর্ম নিয়ে, রাজনীতি নিয়ে, এমনকি বিজ্ঞান নিয়েও ।

    যেটা দরকার, সেটা সব কিছুকে অবিশ্বাস করার সাহস রাখা, এবং সেই অবিশ্বাসকেও অবিশ্বাস করার প্রতি আস্থা রাখা।
    কিন্তু গুরুবাদের দেশে হবে কি?
  • কল্লোল | 233.227.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ০৯:২০364874
  • ঠিক যেমন একটা সময়ে আইনস্টইন কোয়ন্টাম মেকনিক্সের আন্সার্টেনিটি প্রিন্সিপল মানতে পারেন নি। বলেছিলেন ভগবান কখনো জুয়া খেলেন না।
  • dc | 132.164.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ০৯:৩৯364875
  • "যেটা দরকার, সেটা সব কিছুকে অবিশ্বাস করার সাহস রাখা, এবং সেই অবিশ্বাসকেও অবিশ্বাস করার প্রতি আস্থা রাখা।"

    খুব ভাল্লাগলো।এটা বোধায় মানুষ হওয়ার জন্য সবচেয়ে জরুরি।
  • | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ১০:২০364851
  • শাখাপ্রশাখা আর আগন্তুক দুইই ১৯৯২ সালে কিন্তু আগন্তুক অনেক পরের দিকে সম্ভবতঃ পুজোর আগে আগে রিলিজ হয়। শাখাপ্রশাখা বছরের শুরুর দিকে বা এপ্রিল মে নাগাদ রিলিজ হয়েছি যদ্দুর মনে পড়ছে।
  • সিকি | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ১৩:২০364852
  • দ ঠিক বলেছে। শাখাপ্রশাখা রিলিজ হয় ১৯৯২ সালের ফেব্রুয়ারি নাগাদ। ঐ সময়েই সত্যজিৎ অস্কার পান। মার্চে ভারতরত্ন। এপ্রিলের ২৪ তারিখে মৃত্যু। আগন্তুক রিলিজ হয় তার পরে।
  • sm | 52.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ১৪:৫৯364853
  • একটা কথা বুইতে পারছিনা-শিক্ষা ,অর্থ,ধর্ম,বর্ণ ,রাজনীতি -সব কিছুই মানুষের মধ্যে বিভেদ তৈরী করে।
    যেমন কেউ শিক্ষিত ,কেউ অশিক্ষিত -কেউ ধনী,কেউ গরিব।তো কি আর করা যাবে?
    বরঞ্চ ধর্ম তো অনেক সময় প্রচুর বিভেদ যুক্ত মানুষের মধ্যে সংহতি বজায় রাখে। তারকেশ্বরে উঁচু,নিচ ধনী ,দরিদ্র নির্বিশেষে জল ঢালতে যায়।
    সম্প্রতি মতুয়া মেলায় ঠাকুর নগরে দশ লক্ষাধিক জন সমাগম হয়েছিল।
  • PT | 160.129.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২১:১৬364854
  • কোন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী যদি গোটা দশেক পাথরের আংটি দিয়ে আঙুল শোভিত করে রাখেন তাহলে সে রাজ্যের বেড়ে ওঠা বাচ্চাগুলো "সব কিছুকে অবিশ্বাস করার" সাহস কোথা থেকে পাবে?

    সপ্তাহ দুয়েক আগে উত্তর বাঙলার একটি প্রত্যন্ত গ্রামীণ কলেজে বিজ্ঞান জনপ্রিয় করার কাজে দিন দুয়েক কাটিয়ে এলাম। রসায়নের অনার্স পড়ানোর জন্যে একজনমাত্র পূর্ণ সময়ের শিক্ষক তাঁর প্রাক্তন জনাদুয়েক এমএসসি ছাত্রদের পার্শ্বশিক্ষক নিয়োগ করে "কাজ" চালাচ্ছেন। কলেজের প্রায় কেউই প্রজেক্টর ব্যবহার সম্পর্কে বিশেষ অবহিত নন। এই রকম একটি ভীষণ কঠিন অবস্থার মাঝে দেখা গেল
    সেই কলেজের সভাপতির দশ আঙুলে বোধহয় গোটাকুড়ি আঙটি। ইনি ছাত্রদের "অবিশ্বাস" করতে শেখানোর কাজে ব্রতী হবেন কি করে?
    (এটাকে হীরাভ করার কোন উদ্দেশ্য নেই!!)
  • sm | 52.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২২:৫৯364855
  • আমিতো বাম আমলে শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ ,সত্যসাধন এদের ধুতি পড়তে দেখতাম।তাবলে কি কোনো ধুতি পড়েছি?
    জ্যোতি বসু পাস্ করা ব্যারিস্টার।কোনো দিন আদালতে সওয়াল করতে দেখিনি।
    তাবলে প্রফেশনাল ডিগ্রি হোল্ডার হয়ে কি কেউ প্র্যাকটিস করবেনা?
    তামিল নাড়ু তে অনেক বাঘা বাঘা বিজ্ঞানী কপালে ভস্ম মেখে কাজে নেমে পড়ে। তো তাঁরা কি বিজ্ঞান এর কিছু বোঝে না?
    বিজ্ঞানের কাজ কাউকে আঘাত করা নয়।বরঞ্চ বিজ্ঞানের কাজ হোলো যুক্তি দিয়ে বোঝানো।
    যেমন তথ্য/উদাহরণ দিয়ে বোঝানো ঝাড় ফুঁক না করে এন্টি ভেনম দিলে ফল ভালো হয়।
    কিডনির অসুখ হলে আংটি না পড়ে ডায়ালিসিস করলে বেশি দিন বাঁচা যায়।এই সব আর কি!
  • PT | 160.129.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২৩:০৭364856
  • বাঁচোয়া এই যে, যে সমস্ত পন্ডিতেরা ধুতি পরা আর জ্যোতিষের আংটির ওপরে নির্ভরশীলতার ফারাক বোঝেনা তাদের বোঝানোর দায়িত্ব আমার ওপরে ছিল না।
  • sm | 52.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২৩:২০364857
  • বাঁচোয়া এই যে খুব বেশি ছাত্র ছাত্রী কে আপনার মতো পন্ডিত মন্য ব্যক্তির সম্মুখীন হতে হচ্ছে না।
    কারন বিজ্ঞান প্রকৃত পক্ষে কি সে সম্পর্কে আপনার কোনো ধারণাই নেই।কিছু হাওয়ায় ভাসানো কথাই সম্বল।
    যাই হোক তামিল নাড়ুর কপালে ভস্ম মাখা বিজ্ঞানী দের নিয়ে আপনার কি বক্তব্য?
  • PT | 160.129.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২৩:৩১364858
  • তারা নির্বোধ!!
  • sm | 52.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২৩:৩৫364859
  • যাগ্গে এতো দিন ট্রাম্প কে মেগালো ম্যানিয়ার শীর্ষ স্থানে রেখেছিলাম।এখন মত বদলালাম।
  • Du | 57.184.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০১৭ ০৫:৫৩364860
  • যাক বেঁচে আছে।
  • PM | 127.194.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০১৭ ১২:৩২364862
  • আজকের দিনে মেঘনাদবধ লিখলে , মাইকেলের হাল জোয়ান ওফ আর্ক এর মোতো হতো ঃ( রামমোহন ও বাচতেন কিনা কে জানে
  • কল্লোল | 233.227.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০১৭ ১৩:০৫364863
  • মাইকেল ইতিমধ্যেই আক্রান্ত। ক্রিশ্চান কবি, লম্পট - এসব বিশেষন ফেবুতেই দেখেছি।
    তবে অন্য জনের (আর নাম করলাম না) লেখা বোধহয় এরা পড়ে নাই।
  • Arin Basu | ০৩ এপ্রিল ২০১৭ ১৩:০৬364864
  • এই বাজারে পরশুরাম "শ্রী শ্রী সিদ্ধেশ্বরী লিমিটেড" কি "বিরিঞ্চি বাবা" লিখলে নির্ঘাত তিনদিনের ফাঁসী আর সাতদিনের জেল।
  • PT | 213.***.*** | ০৬ এপ্রিল ২০১৭ ০৬:৪২364867
  • গদী বাঁচাতে তিনোরা এবারে হনুমানের কাঁধে চড়েছেঃ
    "`অন্যত্রও রামনবমীর মিছিলে ভিড় বাড়ান সঙ্ঘের কর্মীরা। কোথাও মোটরবাইক নিয়ে। কোথাও তাঁদের হাতে ছিল অস্ত্রও। এই আগ্রাসী মূর্তি দেখে কিছু এলাকায় ধন্ধে পড়ে যায় তৃণমূল। ফলে শিলিগুড়ি, হাওড়া, উত্তর কলকাতার একাংশে তারা রামনবমীর মিছিল করে। বীরভূম জুড়ে হনুমান পুজো করেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা।"
    http://www.anandabazar.com/state/mamata-banerjee-slams-bjp-saying-do-not-claim-ram-navmi-as-your-exclusive-matter-1.593030?ref=hm-ft-stry#
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন