এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • দোলাচল, মুহাম্মদ ফজলুল হক। 

    Fazlul Huque লেখকের গ্রাহক হোন
    ০২ নভেম্বর ২০২৫ | ১৬৪ বার পঠিত
  • দোলাচল
    মুহাম্মদ ফজলুল হক 

    সৃষ্টিলগ্ন থেকেই দ্বৈত চেতনার অধিকারী মানুষ।  সময়ের প্রবাহে দ্বৈততা মসৃণ ও সূক্ষ্ম হয়েছে।  একই সঙ্গে একাধিক চিন্তা করার ক্ষমতা থাকায়  মানুষ অন্যসব প্রাণীর চেয়ে শক্তিশালী। অভিও তার ব্যতিক্রম নয়। এই মূহুর্তে সে শম্পার কাছে সমর্পিত অথচ ভাবছে চৈতীর কথা। এখন শম্পাকে শান্ত করলেও আগামীকাল চৈতীকে সমালাবে কিভাবে? সে অবাক হয় দীর্ঘদিন যাবত কত নিখুঁত ভাবে দুজনের সাথে সম্পর্ক রেখে চলছে। তাকে যদি একজনকে বেছে নিতে বলা হয় সে কাকে নিবে? শম্পা না চৈতী! সেকি দুজনকে ভালোবাসে। একই সময়ে কি দুজন ভালোবাসা সম্ভব। এই দ্বৈততা কি তার নিয়তি!

    নিরিবিলি শান্ত স্বভাবের শম্পা। কখনোই কাউকে অধিকার করতে চায় না। বিশ্বাসের প্রবনতা প্রবল। তার উপলব্ধি আমিতো ঠকাইনি কাউকে। আমাকে কথা দিয়ে যদি কেউ যদি সে কথা না রাখে সেইতো বিশ্বাস ঘাতকতা করল। তার প্রায়শ্চিত্ত সে করবে। শম্পার ব্যতিক্রমতা অভির চোখ এড়ায়নি।  চলনে-বলনে, ফ্যাশনে, চিন্তা-চেতনায় সব তার নিজের মত। সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্কে পারিবারিক ঐতিহ্য প্রকাশ থেকে বিরত।

    চৈতী বিপরীত। মধ্যবিত্ত ঘরনার হলেও ধ্যান-ধারনায় অন্যরকম। বাড়িয়ে প্রকাশ করার প্রবনতা।বাচালতা ও মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা কম। চেহারায় সরলতার আবরণ থাকায় সবাই পছন্দ করে। বকবকানি করলেও মানুষ হিসেবে মন্দ নয়। ন্যায়নীতি আদর্শ ধরে রাখার চেষ্টা করে। অকপটে নিজের মতামত প্রকাশে দ্বিধা করে না।

    বিরূপ পরিবেশে বড় হয়েছে অভি। বড় হওয়ার আগেই বুঝতে পারে বাবা তাদের ছেড়ে আলাদা সংসার করছে। বাবার কথা মনে না থাকলেও মায়ের সব নখদর্পনে। অল্প বয়সে মাকে আবিষ্কার করে তুহিন অ্যাঙ্কেলের বাহুডোরে।

    অভির জীবনে সম্পর্কগুলো জটিল। সম্পর্ক নিয়ে কখনোই দ্বন্দ্ব অনুভব করে না সে। দ্বৈততা তার নিকট খেলা। এক্ষেত্রে সে নিজেকে দক্ষ খেলোয়াড় মনে করে। শম্পা তাকে ভালোবাসে বিশ্বাস করে। চৈতীও তাকে ভালোবাসে। তাদের ভালোবাসায় অধিকারবোধ আছে। শম্পার নীরবতা আর চৈতীর স্পষ্টবাদিতা। দুই বিপরীত মেরুর মাঝে অভি নিজকে শক্তিমান মনে করে।

    অভি ভাবে অনন্যতা বলতে কিছু নেই। সমগ্র মানব জীবনই অনন্য। জীবনের ভগ্নাংশ অনন্যরূপে ধরা দেয় ভালোবাসায়। ভালোবাসাময় জীবন হয়ে উঠে সুখময়। প্রচুর ভালোবাসতে হবে। শম্পা ও চৈতী দুজনকে প্রগাঢ়ভাবে ভালোবাসবে সে। এই উপলব্ধি তাকে আরো শক্তিশালী ও প্রানবন্ত করে।

    জীবনের জটিলতা স্পর্শ করে না অভিকে। তার বেড়ে উঠার জীবন তাকে এই শিক্ষা দিয়েছে। মায়ের প্রতিমূহুর্তের কালিমা সব সহ্য করতে শিখিয়েছে। একবার মা ও তুহিন অ্যাঙ্কেলকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে। তাদের বোহেমিয়ান জীবন অসহ্য ঠেকছিল। বাবার অবহেলা ও অ্যাঙ্কলের বিশ্বস্ততায় সব অন্যায় মেনে নেওয়ার বোধ জম্ম নেয়। 

    বাবা চলে যাওয়ার পর অভিকে নিয়ে নানার বাড়িতে চলে আসে মা। গ্রামটি পছন্দ হয় তার। নান্দনিক সজ্জিত। গ্রামের সামনে ও পিছনে একটি করে নদী। কয়েক বাড়ি পর পর ছোট ছোট পুকুর। ফসলে ভরা প্রায় জমি। সবুজ হলুদের মিশ্রণে একাকার। চেনা অচেনা গাছগাছালি ভরা ঝুপঝাড়। লতাপাতার মিলেমিশে বুনো জঙ্গল। উঁচু গাছের শাখায় শাখায় স্বর্ণলতা। অপরিকল্পিত গাছগাছালি ভরা সবুজে পরিবেষ্টিত অনিন্দ সুন্দর গ্রাম। গাছে গাছে পাখির কলতান উঠানে হাঁস-মুরগি, ঘরের চালে কবুতরের মধুর ডাকাডাকিতে স্বপ্নময় পরিবেশ।

    গ্রামে এসেই বন্ধুত্ব হয় অনেকের সাথে। সবার চেয়ে এগিয়ে শশী। তাকে নিয়ে পুকুরে গোসল করে। বাড়ী থেকে একটু এগুলে মসজিদ। মসজিদ পিছনে সরু খাল। সামনে দিয়ে হাটে যাওয়ার রাস্তা। একটু এগুলে ডানপাশে পুকুর। বসন্তের তাপদাহে নদী নালা খাল বিল প্রায় পানি শূন্য। । কোথাও পানি নেই। অল্প পানি পুকুরে। কাদা ভর্তি পুকুর কচুরি পানায় ভরপুর। কচুরিপানা সরিয়ে গাছের গুড়িতে বসে মগ দিয়ে শরীরে পানি ঢালে শশী। অভিকে আরো কাছে ডাকে। সবান ঘষতে ঘষতে নিজের বুক দেখায়। কিছু না দেখলেও অভির ভালো লাগে। 

    অভির বাড়ীর সামনেই বিশাল বটগাছ। গাছের পাতা নড়ার শব্দে ভূতরে পরিবেশের সৃষ্টি হয়। গাছ পেড়িয়ে এগুলে মসজিদ। পাশে সওদাগর বাড়ি। বাড়ি ও মসজিদের মাঝে ফাকাঁ জায়গায় মলিসহ অন্যরা খেলাধুলা করছে। খেলার ছলে মলি অভিকে কাছে টেনে নিয়ে বলে, তুই জানিস, তুই দেখতে কত সুন্দর। আমার  ভাইয়ের থেকেও বেশি সুন্দর। অভির অস্বস্তি হলেও শশীর চোখের উজ্জ্বলতা তাকে মুগ্ধ করে।

    ছোট খালা আসে বেড়াতে। সারাক্ষণ চোখে চোখে রাখে। রাতে অভিকে সাথে নিয়ে ঘুমায়। চাঁদের আলো বেড়ার ফাঁকে ঘরে ঢুকে। পাটখড়ির তৈরি ঘর। দরজা নেই বললেই চলে। লাঠি দিয়ে আড়াআড়ি ভাবে দরজা আটকানো। লাঠি সরিয়ে দরজা খোলে অভির হাত ধরে বাহির হয়। রাতের স্তব্ধতা ভালো লাগে অভির। তাকে সামনে রেখেই প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেয় খালা। চাঁদের আলোতে পাহারাদার হয়ে নিশ্চুপ দাড়িয়ে একই কর্ম করে অভি।

    নারী আসক্তি পুরোপুরি জাগ্রত না হলেও সব নারীই তাকে পছন্দ করে অভিকে। তাঁর চারপাশে নারীর আনাগোনা বেশি। দিনে দিনে তার পৌরুষ জাগ্রত হয়। নারী সঙ্গে সুখী হয় সে। তবে তাঁর সচেতনতা তাকে রক্ষা করে। শম্পা ও চৈতীর সাথে মিট হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত তার পৌরুষ অক্ষুণ্ণ ছিল।

    জীবনের জটিলতায় বার বার আবদ্ধ হলেও ঠিকই পথ খুঁজে পেয়েছে অভি। শুধু একবার থমকে যায়। চারপাশ অন্ধকার হয়ে আকড়ে ধরে । এমন পরিস্থিতির জন্য তৈরি ছিল না। শীতের রাত। নিকষ কালো অন্ধকার। ছনের বিছানায় কাথামুড়ে বরাবরের মত ঘুমিয়ে সে। গোঙ্গানোর শব্দে ঘুম ভাঙ্গে। মূহুর্তে সব স্পষ্ট হয়। তুহিন অ্যাঙ্গেল লেপ্টে আছে মাকে। নড়াচড়া করছে দুজন। অবাক হলেও সামলে নেয় নিজকে। অসহায়ত্বে চোখে পানি চলে আসে। আগলহীন খুপড়ি দিয়ে চলে যায় তুহিন অ্যাঙ্কেল। সকালে বুদ্ধিমত্তার সাথে সব ঘুছিয়ে বলে নানুকে। সন্ধার আগেই মায়ের বিয়ে হয়। অ্যাঙ্কেল থেকে পিতা হয়ে উঠে তুহিন অ্যাঙ্কেল।

    অভি বুঝতে পারে একসঙ্গে দুজনকে ভালোবাসা মানে আসলে কাউকেই পুরোপুরি ভালোবাসতে না পারা। একদিকে শম্পার নিঃশব্দ ভালোবাসা অন্যদিকে চৈতীর স্পষ্টবাদিতা। দুজনের টানাপোড়েনে সে ক্লান্ত । অভি ভাবে সে কি আদৌ কারও জন্য উপযুক্ত? শৈশব থেকে সে শুধু ভালোবাসাকে পেয়েছে। কখনো ভালোবাসার প্রকৃত রূপ অনুধাবন করেনি।

    চৈতী অভিকে বলে, তুমি আমাকে ভালোবাসো?
    চৈতীর সরাসরি প্রশ্নে সে চমকে যায়। হাসি লুকিয়ে স্বাভাবিকভাবে বলে। তুমি তো জানো, ভালোবাসা একক অনুভূতি নয়।
    আমি জানতে চাই। আমার জন্য তোমার ভালোবাসা ককটুকু?
    অভি কিছু বলতে চায়। তার কণ্ঠ আটকে যায়।
    সে জানে এই মুহূর্তে সত্য বললে চৈতীকে হারাবে। মিথ্যে বললে নিজেকে হারাবে। জবাব দেয় না। চৈত্রীকে জড়িয়ে ধরে। নিঃশ্বাসের শব্দের সাথে অভির হৃৎস্পন্দন চৈতীকে জানান দেয়। চৈতীর মন ভালো হয়ে যায়। চৈতী ধীরে ধীরে বলে। আমার কাছে তোমার নীরবতাই উত্তর। অভি উপলদ্ধি করে চৈতী আর কখনো তাকে ভুল বুঝবে না।
    তুমি কখনো সত্যিটা বলতে পারবে না?
    সত্যিটা কী  ?
    সত্যি হলো তুমি একা থাকতে ভয় পাও। শূন্যতা ঢাকতে আমাদের সাথে ভালোবাসার অভিনয়  করছ।
    আমি কি অন্যায় করছি ? সবাই তো ভালোবাসা চায়।
    ভালোবাসা ভিক্ষা করে পাওয়া যায় না, অভি। 
    তুমি কখনো  আমার কষ্ট অনুভব করেছ?
    চুপ থাকে অভি।
    আমি তোমার বিকল্প ছিলাম।

    শম্পা কি এই দ্বৈততার কথা জানে? নীরব থেকেই সব মেনে নেবে? অভি জানে না। শুধু জানে তার পৃথিবী সবসময় সংঘাতময়। যা সে উপভোগ করে।

    শম্পা বলে, তুমি কি জান, তোমার চোখে আমি কী দেখি? এক অদ্ভুত শূন্যতা। তুমি ভালোবাসতে জানো না। শুধু পেতে চাও, নিজকে দিতে চাও না। অভি থমকে যায়। সত্যিই কি সে কাউকে ভালোবাসে?
    ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া নয়। ভালোবাসা মানে নিজেকে বিলিয়ে দেওয়া। তুমি কখনো নিজেকে কাউকে দিয়েছ?
    উপলব্ধি করেনি
    তুমি শুধু নিতে চেয়েছ, ভালোবাসার নামে খেলেছ।
    আমি কাউকে কষ্ট দিতে চাইনি, শম্পা।
    তুমি শুধু কষ্ট দিয়েছ। চৈতীকে কষ্ট দিয়েছ, আমাকে কষ্ট দিয়েছ। শেষ পর্যন্ত নিজেকেও কষ্ট দিচ্ছ।
    ক্ষমা করে দাও।
    ক্ষমা!
    অভির দ্বৈততা তার জন্য অভিশাপে পরিণত হয়। চৈতী জানতে পারে শম্পার কথা। অভিমানে সে অভির কাছ থেকে সরে যায়। শম্পাও চলে যায় কোন অভিযোগ না করে। অভি তখনো বুঝতে পারে না দুই নারীর অনুপস্থিতি তার জীবনে কী প্রভাব ফেলবে। অভি প্রথমবারের মতো শূন্যতা অনুভব করে। যে দ্বৈততা তাকে শক্তিশালী করেছিল। সেই দ্বৈততা সব কেড়ে নিয়েছে। 
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৩ নভেম্বর ২০২৫ ১৫:৪৬735436
  • পুরো লেখাটাই পড়লাম। আমার একটা মুদ্রাদোষ আছে, বানানে ভুল দেখলেই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ব'লে ফেলা। একটু বানানে খেয়াল করবেন। আসল কথা যেটা বলতে চাই সেটা হচ্ছে, নতুন কোনও কিছুর স্বাদ পেলাম না এই লেখায়। সেই একই গল্প, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলা! একটা স্তরের পরে এই লেখা এগোতেই পারেনি। আমার লেখালেখির ক্ষেত্রেও হয়েছে, একটা স্তরের পরে এগোতে পারিনি। পারছি না। এই সমস্যা আপনার একার নয়, আসলে অনেকেরই। সেভাবে বলতে গেলে সবারই। যাইহোক, আশা রাখছি যে পরের বারে আপনার থেকে আরও নতুন ধরনের কোনও লেখা পাব। ভালবাসা জানবেন! 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন