এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • রথযাত্রা

    Mira Bijuli লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৭ জুলাই ২০২৪ | ৫৩০ বার পঠিত | রেটিং ২ (২ জন)
  • প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী জগন্নাথ তার মাসী গুন্ডিচা দেবীর বাড়ি বেড়াতে যান রথে চড়ে। বিভিন্ন ভক্তের হৃদয়ে তিনি বিভিন্ন ভাবে প্রকাশিত হন, কারও কাছে তিনি বিমলা মায়ের ভৈরব আবার স্নানযাত্রার দিন তিনি ভক্তের ইচ্ছেয় গজানন হয়েছেন। একটা ভাবনায় তিনি জগৎপতি দ্বারকাধিশ শ্রীকৃষ্ণ যিনি চলে এসেছেন বৃন্দাবন এর রম্য কানন ছেড়ে। সবাইকে কাঁদিয়ে তিনি নিজেও যে খুব ভালো আছেন এমনটা বলা যায় না। তিনি ভগবান, তাঁর আবার কষ্ট কিসের, প্রশ্ন হতেই পারে। প্রিয়জনদের ছেড়ে তিনিও ভালো নেই, সমূহ দুঃখে কর্তব্যের খাতিরে এখন বিরহ যাপন করছেন। কিন্তু ফিরে আসতে কি ইচ্ছে করে না তাঁর আপনজনদের কাছে? তাই তিনি একটা ভ্রমণের ব্যবস্থা করলেন - রথে যাত্রা। কোথায় যাবেন? কদিনের জন্য রাজঐশ্বর্য্য ছেড়ে বৃন্দাবনের কাননে ভ্রমণ করবেন।

    আসলে এই আগমন ভক্তদের দর্শন দিতে ভক্তবৎসল ভগবানের প্রমোদ কাননে ভ্রমণ। জগন্নাথ মন্দিরে সবার প্রবেশ নিষেধ, কেন? জানিনা। কিন্তু জগন্নাথ তো সবার প্রাণের অস্তিত্ব। তাঁকে না হয় নিয়মের বেড়াজালে বন্দি করে রাখা হয় মন্দিরের গর্ভগৃহে, তাঁর কি একবারও ইচ্ছে করে না ভক্তদের সাথে দেখা করতে? ভক্তদের প্রবল আকুতি উপেক্ষা করতে না পেরে তাঁদের ডাকে সাড়া দিতে তিনি আসেন ভক্তদের সুমুখে রথে চড়ে। শুধু দর্শন দিতেই নয়, ভক্তের আর্তি দর্শন করতেও তাঁর কত ইচ্ছা। কতশত বাধা উপেক্ষা করে অসংখ্য ভক্তাভক্ত জড়ো হন। প্রভু তাঁদের দর্শন করতে পদচারণে রাজপথে নামেন, সুবিশাল চকর নয়নে দৃষ্টি নিবদ্ধ করেন তাঁর জগৎ সংসারের প্রতি।

    একলা আসেন না মোটেই। ভ্রাতা ভগিনী বলরাম সুভদ্রা সহ আসেন, তাঁদের আগে পাঠিয়ে নিজে শেষে আসেন। তাঁদের রাথের বর্ণনা বা পরিচয় নাই বা দিলাম। রথে আসীন জগন্নাথ কিন্তু গড়গড়িয়ে চলেন না। খুব ধীরে ধীরে মৃদুমন্দ সমীরণ উপভোগ করতে করতে অগ্রসর হন। কখনও ইচ্ছে করে দাঁড়িয়ে পরেন ভক্ত মুখপানে চেয়ে। আবার কখনও ইচ্ছে হলে দ্রুত রওনা দেন, তাঁর মর্জি।

    এই রথকে যদি জীবন রথ হিসেবে চিন্তা করা যায় তাহলে বলতেই পারি, এই রথ নিত্য চলমান, স্থিতিশীল নয়। রথ চলছে না বলে থেমে থাকলে চলবে না। চেষ্টা করতে হবে যাতে অগ্রসর হওয়া যায়। গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য চেষ্টা আবশ্যক, বাকিটা পরিস্থিতির উপর নির্ভরশীল। এই রথের সারথিকেই ঘাড়ে করে দড়ি টেনে অগ্রসর হতে হয়। জীবনরথের পথিক রথে চড়ে দর্শকাসনে অধিষ্ঠিত হয়ে শুধু দেখবেন কেমন গতিতে চালিত হচ্ছে। তিনি ‘কর্তুম্ অকর্তুম্ অন্যথা কর্তুম্’ হয়েও নিশ্চুপ। রথের পথ খুব মসৃণ বা সুগম হবে এমন আশা করা উচিত নয়। সেই পথের প্রতিটা বাঁক অজানা, অচেনা। সেই অজানা পথের আগন্তুক এগিয়ে চলে। সেই পথে হয়তো আঁধারের যাত্রী হয়ে চলতে হয়। সেখানে নেতৃদ্বয় একমাত্র আলোর উৎস। বোধ বুদ্ধি আদি মানবিক গুণ গুলি পাথেয়। ভাগ্য বলে যদি কোনো একটা বস্তুর অস্ত্বিত্বকে স্বীকার করি তাহলে তাকে চাকা ব্যতীত অন্য কোনো স্থানে আরোপ করা যায় না। সেই চাকাও পূর্ব নির্মিত হলেও তাকে রক্ষা বা সুচালিত করার দায়িত্ব সরথিরই, রথ বা রথীর নয়।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • জমদগ্নি | 2409:4060:2dce:57a0:5d66:7cf8:bc6b:***:*** | ১৯ জুলাই ২০২৪ ১৮:৪৪534974
  • এটি কোথা থেকে টুকলেন?
  • Mira Bijuli | ২০ জুলাই ২০২৪ ০০:০৪534982
  • @ জমদগ্নি, আপনি আবিষ্কার করে জানান মশাই।
  • অরিন | 2404:4404:1732:e000:a861:480c:bc8:***:*** | ২০ জুলাই ২০২৪ ০৪:৪৩534996
  • লেখাটা হয়ত টুকলি হোক না হোক,  রথযাত্রার পুরো ব্যাপারটাই তো বৌদ্ধ ট্র্যাডিশন থেকে টুকলি করা। রথযাত্রার যে মেটাফর লেখায় ইনি দিয়েছেন, সেইটা মিলিন্দ পনহ আর নাগসেনের আলোচনায় ছিল।
  • :|: | 174.25.***.*** | ২০ জুলাই ২০২৪ ০৫:১৫534997
  • ঠিক তা বোধহয় না। কঠোপনিষদে রথ যাত্রার মূল ব্যাপারটি ধরা আছে যা বুদ্ধের জন্মের আগেই যা রচিত। 
  • অরিন | 2404:4404:1732:e000:a861:480c:bc8:***:*** | ২০ জুলাই ২০২৪ ০৫:১৯534998
  • হ্যাঁ, সেটাও মানতে হবে। বৌদ্ধ ধর্মেও তার মানে হয়ত ঐ ঔপনিষদিক ভিত্তিতেই কথাগুলো এসেছে।
  • :/ | 2800:ba0:18:b1::***:*** | ২০ জুলাই ২০২৪ ০৫:৪৯534999
  • মাইরি এই বুদ্ধচাড্ডিটা স্নায়ুবিজ্ঞান থেকে রথযাত্রা সবজায়গায় বৌদ্ধ ধর্ম গুঁজে দিচ্চে!
  • অরিন | 2404:4404:1732:e000:a861:480c:bc8:***:*** | ২০ জুলাই ২০২৪ ০৬:২৬535001
  • @:/, ব্যক্তিগত আক্রমণ না করে আপনার আপত্তির কারণটা লিখবেন? চাড্ডি কথাটা যে অর্থে ব্যবহার করা হয় আমার কথায় কি সেরকম কিছু প্রকাশ পেয়েছে না মনে করার কোন কারণ রয়েছে?
  • &/ | 151.14.***.*** | ২০ জুলাই ২০২৪ ০৭:০২535004
  • চতুর্মাত্রিক, কঠোপনিষদে আছে? কীভাবে? কোথায়? সেই "ক্ষুরস্য ধারা নিশিতা... " ওইটা?
  • :|: | 174.25.***.*** | ২০ জুলাই ২০২৪ ০৮:০৮535008
  • এর পরের শ্লোকটাও পারলে পড়বেন। রথের ঘোড়াগুলি এবং গন্তব্যের অর্থ আছে।  
  • :|: | 174.25.***.*** | ২০ জুলাই ২০২৪ ০৯:১২535011
  • যদি বাংলায় পড়তে ইচ্ছে থাকে তবে এইখানে বইয়ের অষ্টাশি পৃষ্ঠায় (পিডিএফ ডকুর এক শোতিন পৃষ্ঠায়) দেখবেন 
  • অরিন | ২০ জুলাই ২০২৪ ০৯:২৩535012
  • বৌদ্ধধর্মে রথের প্রতীকী (metaphor ) টি এইরকম,
     
    (মিলিন্দাপনহ বা মিলিন্দের  প্রশ্ন থেকে 
    মিলিন্দ ও নাগসেনের প্রশ্নোত্তর 

    3.1.1. Individuality and name; the chariot simile
    Now Milinda the king went up to where the venerable Nāgasena was, and addressed him with the greetings and compliments of friendship and courtesy, and took his seat respectfully apart. And Nāgasena reciprocated his courtesy, so that the heart of the king was propitiated.
    And Milinda began by asking, ‘How is your Reverence known, and what, Sir, is your name?’
    ‘I am known as Nāgasena, O king, and it is by that name that my brethren in the faith address me. But although parents, O king, give such a name as Nāgasena, or Sūrasena, or Vīrasena, or Sīhasena, yet this, Sire—Nāgasena and so on—is only a generally understood term, a designation in common use. For there is no permanent individuality (no soul) involved in the matter.’ Then Milinda called upon the Yonakas and the brethren to witness: ‘This Nāgasena says there is no permanent individuality (no soul) implied in his name. Is it now even possible to approve him in that?’ And turning to Nāgasena, he said: ‘If, most reverend Nāgasena, there be no permanent individuality (no soul) involved in the matter, who is it, pray, who gives to you members of the Order your robes and food and lodging and necessaries for the sick? Who is it who enjoys such things when given? Who is it who lives a life of righteousness? Who is it who devotes himself to meditation? Who is it who attains to the goal of the Excellent Way, to the Nirvāṇa of Arahatship? And who is it who destroys living creatures? who is it who takes what is not his own? who is it who lives an evil life of worldly lusts, who speaks lies, who drinks strong drink, who (in a word) commits any one of the five sins which work out their bitter fruit even in this life ? If that be so there is neither merit nor demerit; there is neither doer nor causer of good or evil deeds ; there is neither fruit nor result of good or evil Karma. —If, most reverend Nāgasena, we are to think that were a man to kill you there would be no murder, then it follows that there are no real masters or teachers in your Order, and that your ordinations are void.—You tell me that your brethren in the Order are in the habit of addressing you as Nāgasena. Now what is that Nāgasena? Do you mean to say that the hair is Nāgasena?’
    ‘I don’t say that, great king.’
    ‘Or the hairs on the body, perhaps?’
    ‘Certainly not.’
    ‘Or is it the nails, the teeth, the skin, the flesh, the nerves, the bones, the marrow, the kidneys, the heart, the liver, the abdomen, the spleen, the lungs, the larger intestines, the lower intestines, the stomach, the faeces, the bile, the phlegm, the pus, the blood, the sweat, the fat, the tears, the serum, the saliva, the mucus, the oil that lubricates the joints, the urine, or the brain, or any or all of these, that is Nāgasena ?’
    And to each of these he answered no.
    ‘Is it the outward form then (Rūpa) that is Nāgasena, or the sensations (Vedanā), or the ideas (Saññā), or the conditions (the constituent elements of character, Saṁkhārā), or the consciousness (Vigññāna), that is Nāgasena ?’
    And to each of these also he answered no.
    ‘Then is it all these Skandhas combined that are Nāgasena?’
    ‘No! great king.’
    ‘But is there anything outside the five Skandhas that is Nāgasena?’
    And still he answered no.
    ‘Then thus, ask as I may, I can discover no Nāgasena. Nāgasena is a mere empty sound. Who then is the Nāgasena that we see before us? It is a falsehood that your reverence has spoken, an untruth!’
    And the venerable Nāgasena said to Milinda the king: ‘You, Sire, have been brought up in great luxury, as beseems your noble birth. If you were to walk this dry weather on the hot and sandy ground, trampling under foot the gritty, gravelly grains of the hard sand, your feet would hurt you. And as your body would be in pain, your mind would be disturbed, and you would experience a sense of bodily suffering. How then did you come, on foot, or in a chariot?’
    ‘I did not come, Sir, on foot . I came in a carriage.’
    ‘Then if you came, Sire, in a carriage, explain to me what that is. Is it the pole that is the chariot?’
    ‘I did not say that.’
    ‘Is it the axle that is the chariot?’
    ‘Certainly not.’
    ‘Is it the wheels, or the framework, or the ropes, or the yoke, or the spokes of the wheels, or the goad, that are the chariot?’
    And to all these he still answered no.
    ‘Then is it all these parts of it that are the chariot?’
    ‘No, Sir.’
    ‘But is there anything outside them that is the chariot?’
    And still he answered no.
    ‘Then thus, ask as I may, I can discover no chariot. Chariot is a mere empty sound. What then is the chariot you say you came in? It is a falsehood that your Majesty has spoken, an untruth! There is no such thing as a chariot! You are king over all India, a mighty monarch. Of whom then are you afraid that you speak untruth? And he called upon the Yonakas and the brethren to witness, saying: ‘Milinda the king here has said that he came by carriage. But when asked in that case to explain what the carriage was, he is unable to establish what he averred. Is it, forsooth, possible to approve him in that?’
    When he had thus spoken the five hundred Yonakas shouted their applause, and said to the king: Now let your Majesty get out of that if you can?’
    And Milinda the king replied to Nāgasena, and said: ‘I have spoken no untruth, reverend Sir. It is on account of its having all these things—the pole, and the axle, the wheels, and the framework, the ropes, the yoke, the spokes, and the goad—that it comes under the generally understood term, the designation in common use, of “chariot.”’
    ‘Very good! Your Majesty has rightly grasped the meaning of “chariot.” And just even so it is on account of all those things you questioned me about— The thirty-two kinds of organic matter in a human body, and the five constituent elements of being—that I come under the generally understood term, the designation in common use, of “Nāgasena.” For it was said, Sire, by our Sister Vajirā in the presence of the Blessed One:
    “‘Just as it is by the condition precedent
    Of the co-existence of its various parts
    That the word ‘chariot’ is used,
    Just so is it that when the Skandhas
    Are there we talk of a ‘being.’”’
    ‘Most wonderful, Nāgasena, and most strange. Well has the puzzle put to you, most difficult though it was, been solved. Were the Buddha himself here he would approve your answer. Well done, well done, Nāgasena!’
    "
    এইরকম ব্যাপার Plato র ক্ষেত্রেও আছে 
    Phaedrus : Chariot Allegory 
    ( 247a, b)
    "Zeus, the mighty lord, holding the reins of a winged chariot, leads the way in heaven, ordering all and taking care of all; 
      and there follows him the array of gods and demigods, marshalled in eleven bands; Hestia alone abides at home in the house of heaven; of the rest they who are reckoned among the princely twelve march in their appointed order. They see many blessed sights in the inner heaven, and there are many ways to and fro, along which the blessed gods are passing, every one doing his own work; he may follow who will and can, for jealousy has no place in the celestial choir. But when they go to banquet and festival,the heavenly procession
          then they move up the steep to the top of the vault of heaven. The chariots of the gods in even poise, obeying the rein, glide rapidly; but the others labour, for the vicious steed goes heavily, weighing down the charioteer to the earth when his steed has not been thoroughly trained: -- and this is the hour of agony and extremest conflict for the soul.
     
    কঠোপনিষদ, মিলিন্দের  প্রশ্ন, বা প্লেটো এগুলো তো একটা দিক ।
     
    কিন্তু রথযাত্রার যে প্রথাগত আয়োজন, সে কিন্তু ভারতে বৌদ্ধ আমল থেকে চলে আসছে, এবং ওডিশা বৌদ্ধ সংস্কৃতির কেন্দ্রবিন্দু (কলিঙ্গ ) । 
     
    ফা হিয়েনের বর্ণনায় বৌদ্ধ ভারতে (৩৯৯-৪১৪) দেখুন,
     
    "... Fa-Hien made his way from Chang’an to the Kingdoms of Loulan and Khotan (in present-day Xinjiang province, China). In Khotan, a lord of the country lodged Fa-Hien and the other monks comfortably in a Mahayana monastery called Gomati. While three men from the group set out in advance for their next destination, Fa-Hien and the others stayed in Khotan for three months to see a chariot-procession that he describes in vivid detail in his writings:
    “At a distance of three or four li (Chinese mile) from the city, they made a four-wheeled image car, more than thirty cubits high, which looked like the great hall (of a monastery) moving along. The seven precious substances [i.e., gold, silver, lapis lazuli, rock crystal, rubies, diamonds or emeralds, and agate] were grandly displayed about it... The (chief) image [presumably Sakyamuni] stood in the middle of the car... When (the car) was a hundred paces from the gate, the king put off his crown of state... went out at the gate to meet the image…”
    This is from the translation of Fa-Hien’s travelogue by Scottish sinologist James Legge, first published in 1887, titled A Record of Buddhistic Kingdoms: Being an Account by the Chinese Monk Fa-Hsien of Travels in India and Ceylon (A.D. 399-414) in Search of the Buddhist Books of Discipline. It is considered the best English translation to date ..."
     
    পুরীর রথযাত্রা খুব সম্ভবত ১২শ শতকে শুরু হয় ।
  • অরিন | ২০ জুলাই ২০২৪ ০৯:২৫535013
  • * বৌদ্ধ ভারতে হবে  না,হবে বৌদ্ধ বৃহত্তর ভারতে (যদি খোটানকে বৃহত্তর ভারতের অংশ হিসেবে ভাবা যায়) 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন