সকল দেশবাসীর আবেগ সুভাষচন্দ্র বসু। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁকে দেশ নায়ক পদে বরণ করেন। নেতাজি ভারতকে বিদেশি শাসনের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করার জন্য জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি না থাকলে আমাদের স্বাধীনতা পেতে হয়তো আরও দেরী হত। তৎকালীন সময়ে ব্রিটিশ শাসকদের মধ্যে ভয়ের সঞ্চার হয়েছিল তাঁর কারণেই। তাঁর স্বদেশপ্রেম অনুপ্রাণিত করেছে লক্ষ লক্ষ মানুষকে। এমনই তাঁর প্রভাব ছিল যে তাঁর গলার মালার দাম উঠেছিল ৫ হাজার, শুধু তাই নয় সুভাষ-উন্মাদনাও এমন মাত্রায় ছিল যে তাঁর গলার মালা কেনার জন্য কোনো যুবক তাঁর যাবতীয় স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ এমনকি বসতভিটা পর্যন্ত হারাতে প্রস্তুত। বিষয়টি আমাদের কাছে নেহাত মুর্খামী মনে হলেও জনমানসে তাঁর প্রভাব বিচার ... ...
মহাবিশ্বে সবই ০ ... ...
প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী জগন্নাথ তার মাসী গুন্ডিচা দেবীর বাড়ি বেড়াতে যান রথে চড়ে। বিভিন্ন ভক্তের হৃদয়ে তিনি বিভিন্ন ভাবে প্রকাশিত হন, কারও কাছে তিনি বিমলা মায়ের ভৈরব আবার স্নানযাত্রার দিন তিনি ভক্তের ইচ্ছেয় গজানন হয়েছেন। একটা ভাবনায় তিনি জগৎপতি দ্বারকাধিশ শ্রীকৃষ্ণ যিনি চলে এসেছেন বৃন্দাবন এর রম্য কানন ছেড়ে। সবাইকে কাঁদিয়ে তিনি নিজেও যে খুব ভালো আছেন এমনটা বলা যায় না। তিনি ভগবান, তাঁর আবার কষ্ট কিসের, প্রশ্ন হতেই পারে। প্রিয়জনদের ছেড়ে তিনিও ভালো নেই, সমূহ দুঃখে কর্তব্যের খাতিরে এখন বিরহ যাপন করছেন। কিন্তু ফিরে আসতে কি ইচ্ছে করে না তাঁর আপনজনদের কাছে? তাই তিনি একটা ভ্রমণের ব্যবস্থা করলেন - ... ...