এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • চিতা

    সুষুপ্ত পাঠক লেখকের গ্রাহক হোন
    ৩১ মে ২০২৪ | ৫৫৩ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • আমাদের মেসবাড়িতে যদি কেউ আমার খোঁজ করতে এসে সিঁড়িঘরে একটা চিতাবাঘকে দেখতে পান তো ভড়কে যাবেন না যেন। একটা তোষকের উপর চিতাটা পড়ে পড়ে ঘুমায়। কেউ এলে চোখ মেলে কুটিল চোখে একপলক চেয়ে দেখে কেবল। তারপরই মৃদু নাকডাকার শব্দ পাওয়া যায়। আজ পর্যন্ত কাউকে কামড়ে দিয়েছে এমন রেকর্ড নেই।

    আমাদের বাড়িওয়ালা এখানে থাকেন না। কোথায় থাকেন আমরা কেউ জানি না। তার অবর্তমানে চিতাটাই বাড়ির মালিক। আমাদের ধারণা চিতাটা বাড়িওয়ালার সঙ্গে মানুষের ভাষায় কথা বলে। সারাদিন পড়ে পড়ে ঘুমিয়ে থাকার ভান করে জন্তুটা আসলে সব দেখে। নইলে বাড়িওয়ালা কি করে ভাড়াটিয়াদের সব খবর জানেন? একেকদিন ফোন করে একেকজনকে ধমকান। কে জানালার কাঁচ ভেঙেছে। কাদের ঘরে মেঝেতে দাপাদাপির শব্দ হয়। রাতদুপুরে কে মেঝেতে শব্দ করে মসলা পিষে- এইসব তো তার জানার কথা নয়। সেদিন আমাদের বুড়ো গবেষককে ডেকে বাড়িওয়ালা নাকি বলেছেন, তার ঘরে ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ হয়। তিনি তো ঝিঁঝি পোকাকে ঘর ভাড়া দেননি। রকম শব্দ হলে এ বাড়িতে থাকা চলবে না! গবেষক বুড়োও মুখের উপর শুনিয়ে দিয়েছে, দেখুন আপনি যে বাড়ির নিচে একটা চিতাবাঘ পুষে রেখেছেন কই আমরা তো সেসব নিয়ে কিছু বলিনি? ওটা যে একদিন আমাদের ধরে ধরে খাবে না তার গ্যারান্টি কি আপনি দিতে পারবেন?
    বাড়িওয়ালা তখন চিবিয়ে চিবিয়ে বলেছে, না পোষালে ঘর ছেড়ে দেন, কে না করেছে? এ বাড়িতে থাকতে হলে চিতাবাঘের সঙ্গেই থাকতে হবে!

    ঝিঁঝি পোকার কথাটা সত্যি। আমার পাশের ঘরেই গবেষক থাকেন। সেখান থেকে ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ আমিও শুনতে পাই। বুড়ো ঝিঁঝিঁ পোকার স্বরলিপি লিখছেন। ৯৯৬৪টি স্বরলিপি খেলা শেষ হয়েছে। ঝিঁঝিঁ পোকার গানের পাঠোদ্ধারে তার গবেষণাও চলছে। বনজঙ্গল ঘুরে রোজ তিনি ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ রেকর্ড করে এনে বাজান। বারবার টেনে টেনে শোনেন। গভীর রাত পর্যন্ত গবেষক জেগে জেগে স্বরলিপি লিখেন। আমার সঙ্গে বেশ আলাপ আছে বুড়োর। ঝিঁঝিঁ পোকার স্বরলিপি আমাকে দেখিয়ে প্রায়ই বলেন, বুঝলেন, এই ঝিঁঝিঁ পোকা সাড়ে চারশো বছর ধরে পৃথিবীতে আছে। অনেক গোপন কথা ওরা জানে। সেসব লিখে রাখছি বুঝলেন? সব ফাঁস করে দিবো! অনেকের মুখ বন্ধ হয়ে যাবে! সবার গর্ব কী রকম চুপসে যাবে দেখবেন!

    আজ সন্ধ্যেবেলা থেকে বৃষ্টি। ও ঘরের এলিয়েন গবেষকের মেজাজ খিটখিটে হয়ে আছে। বৃষ্টি হলে নাকি রাডার ভালো কাজ করে না। তখন এলিয়েনদের সঙ্গে যোগাযোগে সমস্যা হয়। ভদ্রলোক ঘর ছেড়ে বারবার লম্বা বারান্দাটার কাছে এসে এন্টিনা ঘুরাচ্ছেন। আমার ঘরের দরজাটা খোলাই ছিল। এলিয়েন গবেষককে দেখে জিজ্ঞেস করলাম, কী ব্যাপার অস্থির লাগছে যে?

    ভদ্রলোক থেমে গিয়ে আমার ঘরের সামনে দাঁড়ালেন। মুখ কালো করে বললেন, একে তো বৃষ্টি নেটওয়ার্ক পাচ্ছি না তার উপর এই বিশ্রী ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ! চিন্তা করুন তো, আজকের যুগে এইসব পুরোনো আমলের ঝিঁঝিঁ পোকা নিয়ে কেউ পড়ে থাকে? না ভাই, যাই বলেন, এরকম ননসেন্স লোকজনের সঙ্গে আর থাকা যাচ্ছে না...।

    বৃষ্টি বলে সন্ধ্যে থেকে ঝিঁঝিঁ পোকা গবেষক আজ ঘরেই ছিলেন। ফলে ঝিঁঝিঁর রেকর্ড বাজিয়ে শুনছিলেন। সে শব্দ আজকে যে কারণেই বেশ বেশ কানে লাগছিল। আমার দারজার সামনে গলা চড়িয়েই কথাগুলো বলেছিলেন এলিয়েন গবেষক।  ঝিঁঝিঁর শব্দ ছাপিয়ে সে কন্ঠ ঝিঁঝিঁ পোকার গবষেকের  কানে পৌঁছে গেছে বুঝতে পারলাম তার দরজাটা ধড়াস করে খুলে গেলো। ভদ্রলোক চোখ মুখ পাঁকিয়ে আঙ্গুল তুলে এলিয়েন গবেষকের উদ্দেশ্যে বললেন, তা কে থাকতে বলেছে আপনাকে এই মেসবাড়িতে? যান না ফাইভ স্টার হোটেলে গিয়ে উঠুন! এলিয়েনরা আপনার জন্য কি ডলার-টলার পাঠায় না?

    তারপর তুমুল লেগে গেলো দুজনের মধ্যে বাকযুদ্ধ।

    আপনি কি বুঝবেন এলিয়েনের বিষয়ে? সে জ্ঞান আপনার আছে? যতসব পোকামাকড় নিয়ে কারবার!

    শুনুন, মুখ সামলে কথা বলবেন! এই ঝিঁঝি পোকারা কি বলছে সে কথা খুব শ্রীঘ্রই প্রকাশিত হবে। তখন অনেক ভদ্রলোকের আর মুখ দেখানোর উপায় থাকবে না বলে দিচ্ছি!

    ছাই করবেন আপনি! ঝিঁঝিঁরা জানেটা কি যে বলবে? চিরকাল ছিল এঁদো পাড়াগাঁয় পড়ে! আর এই সভ্যতা, এই টেকনোলজি, রেঁনেসা সব কিছু কারা করেছে? এলিয়েনরা! সব ফাঁস করে দিবো! আপনাদের সভ্যতার গর্ব সব ফাঁস করে দিবো...!

    কচু করবি শালা!

    চুপ কর শালা! খুনখারাবী হয়ে যাবে কিন্তু!

    খুনখারারী একপক্ষে হবে না হারামজাদা!

    এমন সময় নিচের তলার সিঁড়িঘরের টেলিফোনটা ক্রিং ক্রিং করে এমন জোরে শব্দ করতে থাকল কী আর বলবো। চিতাটা যেখানে শুয়ে থাকে তার সামনে একটা কাঠের টুলে কালো রঙের একটা টেলিফোন। আদ্যিকালের পুরোনো টিএনটি একটা ফোন। ফোনটা কোন রকম না থেমে বেজেই চলছে! এদিকে আমার ঘরের সামনে থেকে ঝিঁঝিঁ পোকার গবেষক আর এলিয়েন গবেষক ধস্তাধস্তি করতে করতে পাশের ঝিঁঝিঁ পোকার ঘরে ঢুকে পড়েছে। পুরো মেসবাড়িতে কি আজ কেউ নেই? ফোনটা এমন করে বাজছিল আমার বুকটা কেমন ধকধক করছিল। ঠিক কোনটা আমার করা উচিত বুঝতে পারছিলাম না। এদের দুজনকে থামাবো নাকি নিচে দৌড়ে কি অস্থির বাজতে থাকা ফোনটা রিসিভ করবো?

    দুর্নিবার এক আকর্ষণে শেষে সিঁড়ি ভেঙে নামতে থাকলাম ফোনটা ধরতে। ফোনটা এমন শব্দ করে বাজতে শুনিনি আগে। সত্যি বলতে কি ফোনটা আগে কখনো বেজেও উঠেনি। নিচে নেমে দেখি চিতাটা নেই। অন্ধকার নিচতলায় গিয়ে হাঁপিয়ে হাঁপিয়ে রিসিভার তুলে বললাম, হ্যালো...

    একটা গম্ভীর কন্ঠ তখন বলল, আপনার ঘরের পাশে দুটো মার্ডার হয়ে গেলো আর আপনি এখানে?

    মানে? কে বলছেন?

    এই খুনের সাক্ষি কি আপনি হতে রাজি আছেন?

    কে আপনি?

    আপনার ঘরের পাশে খুন হয়েছে। দায়টা আপনি এড়াতে পারেন না...।

    খট করে ফোনটা ওপাশ থেকে কেউ রেখে দিল। কেউ শুনলে কিভাবে নিবেন জানি না, আমার দৃঢ় বিশ্বাস ফোনটা করেছিল এই চিতাবাঘটা! কেমন করে এটা আমার মনে হলো সে ব্যাখ্যা আমি দিতে পারবো না। কিন্তু আমি জানি, ঠিক চিতার গলাটাই শুনেছি...।

    নিচ থেকে উপরে উঠে এলাম। এসে দেখি তাজ্জাব ব্যাপার! আমার ঘরে ঝিঁঝিঁ পোকা গবেষক আর এলিয়েন গবেষক খাটে পা তুলে আরাম করে বসে হা হা করে হাসছেন!

    সেকী, আপনাদের ভাব হয়ে গেছে এরিমধ্যে?

    ভাব আর বলতে! আমরা ঠিক করছি আমাদের বন্ধুত্বের সেলিব্রেট করতে আজ সারারাত না ঘুমিয়ে থাকবো। আপনাকেও আমাদের সঙ্গে থাকতে হবে কিন্তু! এলিয়েন গবেষক আহ্লাদের সঙ্গে বলল।

    আসুন লুডু খেলি। কই আপনার মোবাইলটা বের করুন। লুডু খেলি... ঝিঁঝিঁ পোকা গবেষক খুশি খুশি গলায় বলল।

    তিনজনে তারপর মোবাইলে লুডু খেলতে শুরু করলাম। কেন জানি না, তিনজনই হাহা করে কেবল হাসছিলাম। হাসতে হাসতে চোখে জল এসে পড়ছিল। পেট ব্যথা করছিল। তবু হাসি থামাতে পারছিলাম না। তখন আমার আধভেজানো দরজার বাইরে চিতাটাকে দেখতে পেলাম। কী রকম রাগী চোখে রাজকীয় ভঙ্গীতে সে আমার ঘরের দিকে তাকাচ্ছিল।

    ওর মতলবটা কি? আমি বললাম দুজনের উদ্দেশ্যে হাসতে হাসতে।

    হাহাহা কী জানি। তবে আমাদের দুজনের সেসব নিয়ে আর না ভাবলেও চলবে...। এলিয়েন গবেষক বলল।

    তার মানে? বললাম আমি।

    হাহাহা ওটা আর আমাদের খাবে না। ছায়াকে কি কেউ খায়? ঝিঁঝিঁ পোকা গবেষক বলল হাসতে হাসতে।

    তাদের হেঁয়ালী কথাবার্তা আমি কিছুউ বুঝছিলাম না। তখন ঝিঁঝিঁ পোকা গবেষক বলল, একবার আমার ঘরের দিকে একটু উঁকি মেরে আসুন না! এত কথার কী আছে হাহাহা...

    পাশের ঘরে উঁকি মেরে দেখি দুজন খুন হয়ে পড়ে আছে। দুজন দুজনকে জখম করেছিল দেখেই বুঝা যায়। নিজের ঘরে এসে তাদের দুজনকে বললাম, আপনারা দেখে মনে হচ্ছে মারা গেছেন।

    হ্যাঁ তাই! চিতাটা আমাদের চিবিয়ে আর স্বাদ পাবে না। তারচেয়ে বরং আপনি বেঁচে আছেন, আপনার মাংস ওর পছন্দ হবে। মজা পাবে হাহাহা...

    তখন চিতাটা মাথা দিয়ে ঠেলা দিয়ে আমার ঘরের দরজাটা পুরোটা হাট করে খুলে ফেলে। সেটা দেখে দুই গবেষক ঘর ফাটিয়ে হাসতে থাকে। চিতাটা মুখ হা করে তার বিকট দাঁতগুলো দেখায়। আমি চিত্কার করে উঠি, কী হচ্ছে এসব! এ ঘোরতর অন্যায়!

    গবেষক দুজন আরো জোরে হেসে উঠে। চিতার গর্জনটাও তাতে ঢেকে পড়ে।
     
    লেখক: সুষুপ্ত পাঠক

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন