এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা   সমাজ

  • যীশু ও রামকৃষ্ণ মিশন 

    দীপ
    আলোচনা | সমাজ | ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৭৩৮ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • রামকৃষ্ণ মঠ ও‌ মিশনের যীশুপূজা নিয়ে অনেকেই চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। একদিকে হিন্দুধর্মের ধ্বজাধারীদের দাবি এঁরা আদৌ হিন্দু নামের যোগ্য নন, বরং এঁরা নাকি খ্রিস্টধর্ম প্রচারে সহায়তা করছেন। অন্যদিকে আরেকদলের দাবি এই পূজা মিশনের ধান্দাবাজি ও ব্যবসায়িক মনোবৃত্তির নিদর্শন! এই দুই দাবির সারবত্তা নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক!
    রামকৃষ্ণের জীবনীপাঠক খুব ভালো‌ভাবেই রামকৃষ্ণের সর্বধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীলতার কথা‌ জানেন। সকল ধর্ম ও ধর্মগুরুদের উদ্দেশ্যে রামকৃষ্ণ তাঁর সশ্রদ্ধ প্রণতি জানিয়েছেন। দক্ষিণেশ্বরে তাঁর ঘরে বিভিন্ন ধর্মের ধর্মগুরুদের ছবি রাখা থাকত, তাঁর মধ্যে যীশুর ছবিও ছিল। সন্ধ্যাবেলায় তিনি এই ছবিগুলির সামনে ধূপ দিয়ে প্রণাম করতেন। কথামৃতেও যীশু ও বাইবেলের প্রসঙ্গ এসেছে। একাধিকবার তিনি তাঁর শিষ্যদের বাইবেল পড়ে শোনাতে বলেছেন, মেরীনন্দন যীশুকে প্রণাম জানিয়েছেন! অর্থাৎ স্বয়ং রামকৃষ্ণই যীশুর একনিষ্ঠ ভক্ত!
    গুরুর আদর্শ শিষ্যের মধ্যেও সঞ্চারিত হয়েছে! গুরু প্রয়াত হবার পর নরেন্দ্রনাথ তাঁর তরুণ শিষ্যদের পরিচালনা করেছেন। তাঁর নেতৃত্বে আঁটপুরে ১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দের ২৪শে ডিসেম্বর গভীর রাতে ধুনি জ্বালিয়ে রামকৃষ্ণের শিষ্যরা প্রতিজ্ঞা করেন, তাঁরা আর সংসারে ফিরবেন না, গুরুর আদর্শকে সামনে‌ রেখে ত্যাগের জীবনযাপন করবেন! যীশুর শিষ্যরা যেমন তাঁদের গুরুর আদর্শ প্রচার করেছেন, তাঁরাও তেমনি গুরুর শিক্ষা জনসমাজে প্রচার করবেন! এরপর ১৮৮৭ সালের জানুয়ারি মাসে বিরজাহোমের মাধ্যমে তাঁরা সন্ন্যাসব্রত গ্রহণ করেন। অর্থাৎ রামকৃষ্ণ ভাবান্দোলনের সঙ্গে ২৪শে ডিসেম্বর ও যীশু অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত!
    রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের আদিপর্ব বরাহনগর মঠ। রামকৃষ্ণের ষোলো-সতেরোজন শিষ্য এই ভাঙাবাড়িতে চূড়ান্ত আর্থিক অনটনের মধ্যে জীবনযাপন করতেন। এই আর্থিক দৈন্যের মধ্যেও মঠে খ্রিস্টমাস ইভ তাঁরা পালন করতেন। শুধু তাই নয়, মঠে বিভিন্ন সময় যীশুর জীবনী ও বাণী নিয়ে আলোচনা হত। মহেন্দ্রনাথ দত্ত ও স্বামী সদানন্দের স্মৃতিচারণা থেকে আমরা এইকথা জানতে পারি। প্রসঙ্গত, বরাহনগর মঠে থাকার সময় বিবেকানন্দ প্রখ্যাত খ্রিস্টসাধক টমাস ও কেম্পিসের "ইমিটেশন টু ক্রাইস্ট" গ্রন্থের অনুবাদ করতে শুরু করেন। এই আংশিক অনুবাদ "ঈশানুসরণ" নামে বিবেকানন্দ রচনাবলীতে প্রকাশিত হয়েছে। অর্থাৎ সূচনাকাল থেকেই রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন ত্যাগমূর্তি যীশুর আদর্শের প্রতি গভীরভাবে শ্রদ্ধাশীল!
    পরবর্তীকালে বেলুড় মঠ প্রতিষ্ঠার পর‌ও এই অনুষ্ঠান শ্রদ্ধাসহকারে পালিত হয়েছে। মহেন্দ্রনাথ দত্তের স্মৃতিচারণা থেকে জানা যায় স্বামী শিবানন্দ তরুণ সন্ন্যাসীদের বলেছেন, স্বয়ং বিবেকানন্দ এই অনুষ্ঠান সূচনা করেছেন, শ্রদ্ধার সঙ্গে এই অনুষ্ঠান পালন করতে হবে! এইকথা মনে রেখে বেলুড় মঠ ও অন্যান্য শাখাকেন্দ্রে প্রত্যেক বছর এই পূজা অনুষ্ঠিত হয়!
    তবে এখানে আরেকটি কথা বলা প্রয়োজন। বিবেকানন্দ খ্রিস্টের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাশীল হলেও প্রচলিত খ্রিস্টধর্ম, ধর্মযাজকদের ছলেবলে ধর্মান্তরকে তীব্রভাবে সমালোচনা করেছেন। ইতিহাসের ছাত্র হিসাবে বিবেকানন্দ জানতেন কিভাবে খ্রিস্টধর্ম ইউরোপীয় সাম্রাজ্যবাদের সহায়করূপে কাজ করেছে! পাশ্চাত্যে দাঁড়িয়ে তাই তিনি খ্রিস্টধর্মের নামে অত্যাচার ও শোষণকে তীব্রভাবে আক্রমণ করেছেন, প্রকাশিত করেছেন পাদরীপুঙ্গবদের ভণ্ডামি ও মিথ্যাচারকে! মনে করিয়ে দিয়েছেন আধুনিক ইউরোপের জন্ম‌ই হয়েছে চার্চকে অস্বীকারের মাধ্যমে! যদি চার্চের ক্ষমতা আগের মতো হতো; তবে ভলতেয়ার, পাস্তুর, ডার‌উইন- এঁদের পরিণতিও গ্যালিলিও বা ব্রুনোর মতো হতো! তবে যীশু ও যথার্থ সাধকের প্রতি তিনি বারংবার সশ্রদ্ধ প্রণাম জানিয়েছেন! আবেগাপ্লুত কণ্ঠে তিনি বলেন- যীশুর সময় জন্মালে চোখের জলে নয়, বুকের রক্ত দিয়ে যীশুর পা ধুয়ে দিতেন!
    এই লেখার মাধ্যমে আমরা ত্যাগমূর্তি মেরীনন্দন যীশুর প্রতি রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করেছি! রামকৃষ্ণ বলতেন "যত মত, তত পথ!" গুরুর এই উদার আদর্শকে মনে রেখে তাঁর শিষ্যরা খ্রিস্টসন্ধ্যা পালন করতেন, যীশুর পুণ্যজীবনী পাঠ করতেন, গাইতেন খ্রিস্টসঙ্গীত। রামকৃষ্ণ মিশন আজো এই উদার আদর্শকে পালন করে চলেছে! হিন্দুধর্মের ধ্বজাধারী ও অন্যান্য মাতব্বরদের পক্ষে এই উদার চিন্তাকে উপলব্ধি করা সম্ভব নয়! তবে তাঁদের অসংখ্য কটূক্তি ও আক্রমণ এই উদার চিন্তাকে মন্দীভূত করতে পারবেনা! যতো দিন যাবে, এই উদার ভাবনা সমাজকে পরিপ্লাবিত করবে!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীপ | 42.***.*** | ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৪:৩৫741715
  • “এই সময় বাইবেল পড়া খুব চলিত। নরেন্দ্রনাথ শরৎচন্দ্রকে ও অপর সকলকে বাইবেল উপাখ্যান বলিতেন ও Nicodemus-এর উপাখ্যানটা সর্বদাই আবৃত্তি করিতেন। নরেন্দ্রনাথ কি এক মহাভাবে বিভোর হইয়া চক্ষু নিমীলিত করিয়া প্রায় এই কথাটি উচ্চারণ করিতেন, “Thou shalt be born again.” সময় অসময় Nicodemus-এর গল্পটি মুখে লাগিয়া থাকিত যীশু যেমন নিজের লইয়া একটা সঙ্ঘ করিয়াছিলেন এবং শিষ্যেরা যীশুর অন্তর্ধানের পর পরস্পরে প্রগাঢ় ভালবাসার সহিত একীভূত হইয়াছিলেন, নরেন্দ্রনাথও সেই দৃশ্যটি চোখে রাখিয়া আপনার অল্পবয়স্ক গুরুভাইদিগকে অজ্ঞাতভাবে শুনাইতে লাগিলেন। যীশুর জীবনটা যেন সেই সময় তাহার আদর্শ হইয়াছিল এবং শরৎ মহারাজেরও সেই ভাবটি তখন প্রবল হইয়া উঠিয়াছিল। হইবারই ত কথা। শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণের আত্মত্যাগ ও ভগবানের উপর নির্ভরতা, অমানুষিক ভালবাসা এবং অল্পবয়স্ক কতিপয় যুবক একত্রিত হইয়া মনপ্রাণ দিয়া ভগবান লাভের জন্য গুরুর শুশ্রূষা করিতেছে,—যীশুর সহিত এই অবস্থার সৌসাদৃশ্য খুবই হইয়াছিল। যীশুর ছবি আনিয়া দেওয়ালে রাখিতে লাগিলেন। শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকে দেখিয়া যীশুর ভাব বুঝিতে লাগিলেন বা যীশুর বই পড়িয়া শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকে বুঝিতে লাগিলেন। একভাব অপর ভাবকে প্রক্ষুটত করিতে লাগিল। এই জন্যই নরেন্দ্রনাথের গল্পটি এমন ভাল লাগিত এবং নিতান্ত অনুগত শরৎচন্দ্রও সেই গল্পটি মনেপ্রাণে হৃদয়ঙ্গম করিতে লাগিলেন।”
     
    -মহেন্দ্রনাথ দত্ত
  • দীপ | 42.***.*** | ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৪:৪২741716
  • এই ঈশ্বরের দূত বার্তাবহ যীশু সত্যলাভের পথ দেখাইতে আসিয়াছিলেন। তিনি দেখাইতে আসিয়াছিলেন যে, নানারূপ অনুষ্ঠান ক্রিয়াকলাপাদি দ্বারা সেই যথার্থ তত্ত্ব - আত্মতত্ত্ব লাভ হয় না। আপনার যদি কিছুমাত্র বিদ্যা না থাকে, সে বরং আরও ভাল; আপনি যদি সারা জীবনে একখানি পুস্তকও না পড়িয়া থাকেন; সে আরও ভাল কথা। এগুলি আপনার মুক্তির জন্য একেবারেই আবশ্যক নয়; মুক্তিলাভের জন্য ঐশ্বর্য বৈভব উচ্চপদ বা প্রভুত্বের কিছুমাত্র প্রয়োজনা নাই - এমনকি পান্ডিত্যের কিছুমাত্র প্রয়োজন নাই; কেবল একটি জিনিসের প্রয়োজন, পবিত্রতা - চিত্তশুদ্ধি।
     
    - স্বামী বিবেকানন্দ
  • দীপ | 42.***.*** | ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৫:২৪741717
  • দীপ | 42.***.*** | ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৫:২৭741718
  • বেলুড় মঠ সহ প্রত্যেকটি শাখাকেন্দ্রে এই দিনটি বিশেষ শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করা হয়।
    এর অসংখ্য ফোটো ও ভিডিও নেটে পাওয়া যায়, আগ্রহী ব্যক্তি দেখে নিতে পারেন।
    এর পাশাপাশি মহেন্দ্রনাথ ও অন্যান্য লেখা পড়তে পারেন।
     
  • মত  | 173.49.***.*** | ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ ২০:৩৯741719
  • বেশ 
  • দীপ | 42.***.*** | ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৫:১৪741721
  • টেলিগ্রাফ পত্রিকার প্রতিবেদন।
  • Ranjan Roy | ১৬ জানুয়ারি ২০২৪ ০৫:৩১741898
  • দীপ
    ভাল লাগল।  এরকম আরও লিখুন। 
  • সমরেশ মুখার্জী | ১৬ জানুয়ারি ২০২৪ ০৯:১৭741899
  • ক্রমবর্ধমান বিভিন্ন ধরণের অসহিষ্ণুতা‌র পরিপ্রেক্ষিতে খুব সুন্দর একটি প্রতিবেদন। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন