এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • যাদবপুরের র‍্যাগিং বিভীষিকা - এক কলঙ্কিত প্রাক্তনীর বিড়ম্বনা 

    Souvik Ghosh লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৩ আগস্ট ২০২৩ | ৬১৭ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের যে ঘটনা নিয়ে গত দুদিন গোটা বাংলা তোলপাড় তা অত্যন্ত জঘন্য, মর্মান্তিক ও কলঙ্কময়।  বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তনী হিসেবে এই ঘটনা আমাকে ভিতর থেকে কিভাবে বিক্ষত করে রেখেছে সেটা হয়তো একমাত্র আমার সতীর্থরা বা অন্যান্য প্রাক্তনীরাই বুঝবে, কারণ তারাও হয়তো একইরকম ভাবে বিক্ষত। এই ঘটনার প্রভাব আমার উপর দু রকমভাবে পড়েছে। একটা তো অবশ্যই তীব্র কলঙ্কবোধ। যে নিষ্পাপ ছেলেটির প্রাণ গেল, তার বাবা-মায়ের আর্তচিৎকার যতবার টিভির পর্দায় দেখছি, বুকটা মুচড়ে উঠছে আর একই সাথে চোয়াল শক্ত হয়ে উঠছে এই ভেবে যে কতটা নিষ্কর্মা মেরুদণ্ডহীন হলে, কিছু মানুষ এই রকম জানোয়ার হয়ে উঠতে পারে। যাদবপুরকে "এলিট" বলে যারা ব্যঙ্গ করেন, কোনোরকম ভাবে তার প্রতিবাদ না করেই তাদের জন্য একটা কথা বলছি - যাদবপুর থেকে পাশ করা মানেই কৃতী হয়ে যাওয়া নয়। এই যারা পাশ করে যাওয়ার পরও মাসের পর মাস এমনকি বছর খানেক অবধি হোস্টেলের ঘর দখল করে পড়ে থাকছে তারা শুধু ডিগ্রিটুকুই জোটাতে পেরেছে। তার বেশি কিছু জোটানোর এদের মুরোদ হয়নি, মাথা উঁচু করে নিজেদের বাড়ি ফেরার রাস্তাটাও হয়তো বন্ধ। তাই দিনের পর দিন হোস্টেলে পড়ে থেকে নতুনদের উৎপীড়ন করে এরা নিজেদের অপদার্থতার গ্লানি থেকে মুক্ত হওয়ার চেষ্টা করে। তাদের সাথে অবশ্যই যোগ দেয় বর্তমান পড়ুয়ারাও যারা এককালে নিজেরাও একইরকম হেনস্থার শিকার হয়েছে। কিন্তু আজ আর সেই সাইকেলটা ভাঙার কোনো প্রবৃত্তি তাদের হচ্ছে না। কোনো এক বছর কোনো এক ব্যাচ এই সাইকেলটা ভাঙলেই যেন প্রলয় নেমে আসবে। যুগ যুগ ধরে চলে আসা র‍্যাগিঙের পরম্পরায় ছেদ পড়লেই যেন কোনো এক  ইষ্টদেবতা ভয়ঙ্কর রুষ্ট হয়ে যাবেন। তাই পরম্পরা চালিয়ে যেতেই হবে, মন যতই তাতে না সায় দিক। 

    এবার আসি দ্বিতীয় বিষয়ে। প্রতিষ্ঠান "এলিট" হতে পারে, "চান্স" হয়তো উৎকৃষ্ট মেধাবীরাই পেতে পারে, কিন্তু তারা সবাই যে পরবর্তীকালে প্রতিষ্ঠানের আদর্শ ধরে রাখতে পারে, তা নয়। ঠিক যেমন প্রতিষ্ঠানের সব পড়ুয়ারা নির্মম র‍্যাগিঙ বা নবীনদের ওপর অত্যাচারে লিপ্ত হয় না। স্বপ্নদীপের সাথে হওয়া ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তার অপরাধীদের চাইতেও বেশি করে কাঠগড়ায় তোলা হচ্ছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে। না, কর্তৃপক্ষকেও ততটা নয় যতটা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম আর ঐতিহ্যকে। যাদবপুরের সমালোচকদের অভাব নেই, কোনোকালেই ছিল না। ঠিক যেমন জে.এন.ইউ, ইসলামিয়া ইত্যাদি মিলিয়ে আরও বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়েও সমালোচনার অন্ত নেই। কেউ "এলিট" তো কেউ "নক্সাল" তো কেউ "জেহাদি"। অবশ্য সব রকম সমালোচনাই যে অসংগত তা বলা যায় না। আমি প্রাক্তনী হয়েও নিজেই নিজের বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোর সমালোচক। কিন্তু সমস্যা হল এই সব সমালোচকেরা, বিশেষ করে রাজনৈতিক কারণে বিরূপ একদল মানুষ সাম্প্রতিক এই র‍্যাগিঙের ঘটনার স্রোতে তাদের হাত চোবাচ্ছেন মাত্র। এদের জন্য কিছু কথা বলতে চাই :

    ১) র‍্যাগিঙ একটি অত্যন্ত ঘৃণ্য অপরাধ কিন্তু যাদবপুর তার আঁতুরঘর নয়, একমাত্র আঙিনাও নয়। জঘন্য থেকে জঘন্যতম র‍্যাগিঙের ঘটনা, যেখানে স্বপ্নদীপের মতই আক্রান্ত ছাত্রের মৃত্যু পর্যন্ত হয়েছে, এমন নজির গত বিশ বছরে সারা ভারতবর্ষের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অসংখ্য। এবং যে কারণে ২০০৯-এ ইউ.জি.সি-র দ্বারা র‍্যাগিং প্রতিরোধ করতে জাতীয় স্তরে নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়। পরবর্তীকালে ২০১১ এ কেন্দ্রীয় সরকার Prohibition of ragging act আনেন। আর এর পাশাপাশি বিভিন্ন রাজ্য যেমন মহারাষ্ট্র ও তামিল নাডুও নিজেদের র‍্যাগিং প্রতিরোধক আইন লাগু করে।

    ২) যাদবপুর একমাত্র " এলিট" প্রতিষ্ঠান নয় যেখানে র‍্যাগিং হয়। এন.আই.টি (যা আগে ছিল আর.ই.সি), আন্নামালাই, কলকাতা একাধিক নাম করা মেডিকাল কলেজ থেকে নিয়ে বেশ কিছু আই.আই.টি-ও র‍্যাগিঙের জন্য কুখ্যাত। আর যদি তথাকথিত "এলিট" বাদ দেওয়া হয় তাহলে এক পশ্চিমবঙ্গেই শুধু র‍্যাগিং কেন, ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক  সন্ত্রাস আর হিংসা, খুনোখুনির জন্য কুখ্যাত এমন প্রতিষ্ঠানের বেশ লম্বা লিস্ট তৈরি হয়ে যাবে।

    ৩) স্বপ্নদীপের মৃত্যু আমাদের স্বাভাবিকভাবেই বাকরুদ্ধ করেছে । এই ঘটনা আরও বেশি লজ্জাজনক এই কারণে যে এমন ঘটনার নজির অতীতে একাধিক থাকা সত্ত্বেও এবং anti-ragging act লাগু হওয়ার পরেও আমরা এই ধরনের ঘটনা আটকাতে পারছি না। ১৯৯৬-এ তামিল নাডুর আন্নামালাই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া পন নাভারাসুর ছিন্নভিন্ন দেহ, ২০০৯ এ হিমাচল প্রদেশের রাজেন্দ্রপ্রসাদ মেডিকাল কলেজে অমন কছরু হত্যাকাণ্ড, ২০১৪ এ ক্যালকাটা ইন্সটিটিউট অফ ফারমাসটিকাল টেকনোলোজির পড়ুয়া আকাশ আগরওয়ালকে পিটিয়ে হত্যা - এই ধরণের অসংখ্য ঘটনা আমাদের দেশের ছাত্র সমাজের র‍্যাগিং নামক এই এক কুৎসিত ব্যাধির সব থেকে ভয়ঙ্কর স্বরূপ। আমরা আজও এর প্রতিকার করতে পারিনি সেটাই আমাদের লজ্জা, আমাদের ছাত্র সমাজ আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো নয়। এরা সবাই র‍্যাগিঙ প্রতিরোধে ব্যার্থ, কিন্তু এরা সবাই আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার কলঙ্ক নয়। 

    র‍্যাগিঙের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার জন্য একটা মর্মান্তিক মৃত্যুর অপেক্ষা করতে লাগে না। অপেক্ষা করতে লাগে না সেই ঘটনা কোনো "এলিট" প্রতিষ্ঠানে ঘটবার। যদি না অবশ্য আপনার লড়াইটা র‍্যাগিঙের বিরুদ্ধে না হয়ে সেই বিশেষ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে হয়। আর আপনি তখনই জেগে উঠবেন যখন এমন কোনো ঘটনা প্রচারের আলোয় আসবে। যদি সত্যিই র‍্যাগিঙ নিয়ে বিচলিত হন, তাহলে পরিচিত মহলে যে সব বোর্ডিং স্কুল বা কলেজ পড়ুয়ারা আছেন তাদের সাথে কথাবার্তা বলে অনেক সত্যই জানতে পারবেন।

    এখানে আরেকটা বিষয় যোগ করি - যৌনতা বা বিবিধকাম নিয়ে যাদবপুরের মানসিকতা। আমি ২০০৫ এর ইঞ্জিনিয়ারিঙের পাস আউট। আমার এক বছর সিনিয়র কৌশিকদাকে আজ খুব মনে পড়ছে। কোথায় আছে জানি না, আজ আর যোগাযোগ নেই। আমার নিজের যৌনতা নিয়ে self acceptance তো দূরস্থান, তখনও সমকামীতা নিয়ে আমার কোনো স্পষ্ট মতামতই তৈরি হয়নি। অথচ কৌশিকদা  যে সমকামী সে কথা ফার্স্ট ইয়ার থেকেই সবার মুখে শুনে শুনে যেন একরকম মজ্জাগত হয়ে গিয়েছিল। আর এটা কোনো রিউমার ছিল না। এই তথ্যের সূত্র ছিল কৌশিকদা নিজেই। এখনও মনে আছে ফেয়ারওয়েলের দিন স্টেজে স্পিচ দিতে উঠে কৌশিকদা গোটা ডিপার্টমেন্টের সামনে অকপটে বলেছিল - "আমি যে হোমো সেটা আর নতুন করে কি বলবো, জানিসই  তো সবাই।" চমকে উঠেছিলাম। আরও অবাক হয়েছিলাম বিদায়ী ব্যাচের সবাইকে মানে ওর ব্যাচমেটদের সেই কথাটায় হাততালি দিতে দেখে৷ হ্যাঁ, যাদবপুরের কথাই হচ্ছে, অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান নয়। এই যাদবপুরেই ফার্স্ট ইয়ারে আমারও র‍্যাগিং হয়েছিল, নির্দিষ্ট ফরম্যাটে ইন্ট্রোও দিতে হয়েছিল। জামাকাপড় অবশ্য খুলতে হয়নি, কিন্তু বিয়ে করতে হয়েছিল। আর তার জন্য পাত্রী বাছার অধিকারও দেওয়া হয়েছিল। তবে সেই নিয়ে, যাকে বলে আমার genuine dilemma দেখে আর এক সিনিয়র বলেছিল - "কি হল? ছেলে চাই? তাহলে বল, সেরম বন্দোবস্ত করবো, কোনো প্রবলেম নেই।" আউট হই চাই না হই, স্বছন্দ সেদিন থেকেই হয়ে গিয়েছিলাম। তার মানে এই নয় যে সবাই দারুণ কুইয়ার ফ্রেন্ডলি ছিল। আমার নিজের ব্যাচমেটদের মুখ থেকেই টানা চার বছর অসংখ্য সেক্সিস্ট হোমোফোবিক রসিকতা শুনে শুনে ভিতরে ভিতরে প্রচুর কুঁকড়ে উঠেছি। আবার কখনো কখনো সেসবে নিজেই যোগ দিয়েছি। আজকে স্বপ্নদীপের ঘটনার পর যাদবপুরের "liberalness" "openness" "queer friendliness" ইত্যাদি নিয়ে যারা কটাক্ষ করছেন, তারা বোধহয় সেই আদর্শ ক্যাম্পাসের সন্ধান পেয়ে গেছেন যেখানে একটিও হোমোফোব নেই। তাই যাদবপুর তাদের queer friendliness র মানদণ্ডে পতিত। যেমনটা বলেছিলাম - আমি নিজেও ঘোর সমালোচক। কি জানি, হয়তো সেই যাদবপুর সত্যিই আজ আর নেই।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Bratin Das | ১৩ আগস্ট ২০২৩ ১৭:৫৮522390
  • এই সব ঘটনা গুলো সামনে আসা খুব দরকার ।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন