এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • বাংলায় রামায়ণ এবং সীতার জন্ম

    TANJAN BOSE লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৭ জুলাই ২০২৩ | ৭৯২ বার পঠিত
  • #বাংলার_উপকথা ৪

    আজকের লেখা বাংলায় রামায়ণের এক নির্দিষ্ট গল্প নিয়ে। তবে গল্পে আসার আগে বাংলায় রামায়ণ নিয়ে একটু আলোচনা হোক। আমি আগে একটা লেখায় বলেছিলাম যে রামায়ণ শুধুমাত্রই বাল্মীকির নয়। বিভিন্ন প্রখ্যাত গবেষকের লেখাতেও এই উক্তির সমর্থন মেলে। প্রখ্যাত আইরিশ গবেষক ফাদার কামিল বুল্কেও মনে করেন যে বাল্মীকির পূর্বেও রামকথার বিভিন্ন আখ্যান প্রচলিত ছিল। পরবর্তী কালে কালের স্রোতে সেই আখ্যান হারিয়ে যায় এবং বাল্মীকিই আদি কবি হিসাবে রয়ে যান। বাংলায় ডঃ অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ও মনে করেন যে বাল্মীকির আগেই রামকথা ওরাল ট্র‍্যাডিশনে ছিল। বাল্মীকি রামায়ণের শুরুতেই এই কথার প্রমাণ মেলে, যেখানে চারণ কবি নারদ এবং ব্রহ্মার মুখে বাল্মীকি রামায়ণের গল্প শোনেন এবং পরে তা নিজের মতন করে রচনা করেন। এ কে রামানুজন তার তিনশো রামায়ণ প্রবন্ধে একটি লৌকিক গল্পের উল্লেখ করেন। গল্পটি এইরূপ, রাম সিংহাসনে বসে। এমন সময় তার হাতের আঙটিটা আঙুল থেকে খুলে মেঝের ফুটো দিয়ে পাতালে চলে যায়। হনুমান সেই আঙটির খোঁজে পাতালে গিয়ে পাতাল রাজের সাথে দেখা করেন। তিনি তাকে একটা থালা দেখালেন। তাতে কয়েকহাজার আঙটি। পাতাল রাজ সেই আঙটিগুলোর মধ্যে হনুমানকে খুঁজে জিতে বলেন। হনুমান ব্যর্থ হয়। তখন পাতালরাজা বলেন যে সবই রামের আঙটি। কয়েক হাজার রাম যেমন আছে, তেমনই রয়েছে কয়েক হাজার রামকথা। বাংলায় রামায়ণ রচনার ইতিহাসেও এই ভিন্ন রামকথার সমাহার দেখা যায়। তাই বাংলায় সর্বাধিক প্রচলিত রামকথা কৃত্তিবাস ওঝা বিরচিত শ্রীরাম পাঁচালি যখন পড়ি তখন দেখি তা শুধুই বাল্মীকি রামায়ণ অনুসরণ করে রচনা হচ্ছেনা। এর আখ্যানগুলোর সাথে কখনো পুরাণের, কখনো অধ্যাত্ম রামায়ণের আবার কখনো সুদূর কোঙ্কণি রামায়ণের আখ্যানের মিল পাওয়া যায়। কৃত্তিবাসের পরেও যখন অন্যান্য কবিরা রামকথার রচনা করেন তাঁরাও শুধুই বাল্মীকিতে সীমাবদ্ধ থাকেন না, ভিন্ন রামকথার গল্প এক করে নিজেদের রচনা রচিত করেন। আজকের গল্প এরকমই দুই রামকথা জগদ্রামী-রামপ্রসাদী রামায়ণ আর চন্দ্রাবতীর রামায়ণ নিয়ে।

    প্রথমে আসি চন্দ্রাবতী রামায়ণ নিয়ে। সপ্তদশ শতকে জন্ম এই মহিলা কবির। মনসামঙ্গলের রচয়িতা দ্বিজবংশী বা বংশীদাস চক্রবর্তীর কন্যা ইনি। অভিবক্ত বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার গীতিকাগুলোর যে সংকলন দীনেশচন্দ্র সেন করেন তাতে এই চন্দ্রাবতী বিরচিত রামায়ণের খোঁজ পাওয়া যায়। ময়মনসিংহ অঞ্চলে বহু স্ত্রীলোকের কন্ঠস্থ এই রামায়ণ। বিবাহ বাসরে বা অন্যান্য মহিলা সম্মেলন উপলক্ষে এই রামকথার পালা গাওয়া হত।

    অন্য যে রামকথার উল্লেখ করব তা হল জগদ্রামী রামপ্রসাদী রামায়ণ। অষ্টাদশ শতকের এই কবির জন্ম বর্তমানে বাঁকুড়া জেলার ভুলুই গ্রামে। জগদ্রাম এবং তাঁর পুত্র রামপ্রসাদ এই রামকথার রচনা করেন। এই রামকথার দুটি বিশেষত্ব। প্রথমত এটি সাতটি নয়, আটটি কাণ্ডে বিভক্ত। পুষ্কর কাণ্ড নামের এই অষ্টম কাণ্ডে সহস্রস্কন্ধ রাবণ বধের কথা উল্লেখ আছে। এছাড়াও বাল্মীকি রামায়ণে নেই এরকম অনেক কথারই উল্লেখ পাওয়া যায় এই রামিকথায়। এতে অনুমান করিতে অসুবিধা হয়না যে এই রামকথা শুধুই বাল্মীকি রামায়ন নয়, ভিন্ন রামকথা থেকে আখ্যান নিয়ে এই বৃহৎ রচনা সাজিয়েছেন। এই রামকথার দ্বিতীয় বিশেষত্ব হল এর ভাষা। এটি বাঁকুড়ার নিজস্ব কথনশৈলি অনুসরণ করে লেখা। ফলত তৎসম শব্দ এবং বাঁকুড়ার নিজস্ব ক্রিয়াপদের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণ দেখা দেয় এই রামকথায়। যেমন রামের বিয়ের সময়ের এই পঙক্তিগুলি দেখলেই বোঝা যায় বিষয়টি,

    " এ সময়ে নারীগণ দিল হুলাহুলি।
    রামগলে মালা দিল্য সেকালে মৈথিলী।।
    তাঁহার পশ্চাৎ রঘুনাথ মাল্য দিলা।
    ততক্ষণে দেবগণে পুষ্পবৃষ্টি কল্যা।।"

    এবার আসি গল্পটির বিষয়ে। গল্পটি মূল উপজীব্য সীতার জন্মকথা। এই গল্প মূলত পাওয়া যায় জাভা, মালয়, কাশ্মীরি রামকথায়। কিন্তু অদ্ভুত ভাবে উপরের দুটি রামকথাতেই গল্পটি পাওয়া যায়। ভিন্নরূপে যদিও, তবে মূল আখ্যান একই। দীনেশচন্দ্র সেনের মতে বাংলায় ব্রাহ্মণ্য প্রভাব কতকটা আধুনিক। তার আগে এই দেশে জৈন, বৌদ্ধ প্রভৃতি সম্প্রদায়ের নানা কাহিনী প্রচলিত ছিল। এগুলিই সংকলিত হয়েছে এই সব রামকথায়। এই লেখাতে উপরোক্ত দুটি রামকথারই গল্পগুলোকে এক করে সীতার জন্মকথা কাহিনীটা লিখব। আশা করি ভালই লাগবে।
    (ক্রমশঃ)

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৮ জুলাই ২০২৩ ০৩:৩৫521377
  • সেই ধীবরের জালে জড়িয়ে সোনার ডিম উঠে আসার গল্পটা? লিখুন লিখুন। শীগগীর লিখুন। বেশিদিন অপেক্ষায় রাখবেন না।
  • kk | 2607:fb91:87b:8018:195:626:df12:***:*** | ১৮ জুলাই ২০২৩ ০৪:৪৩521378
  • খুব ইন্টারেস্টিং। লিখুন, আগ্রহ নিয়ে পড়বো। সবই রামের আংটি, কয়েক হাজার রাম আছেন, এইটা পড়ে আমার মাল্টিভার্সের কথা মনে হচ্ছে :-)
  • :|: | 174.25.***.*** | ১৮ জুলাই ২০২৩ ০৫:১৬521380
  • শিরোনাম অনুসারে এটি চার নং; ১-২-৩ কই? ভালো লেখা সব পড়তে চাই। 
  • TANJAN BOSE | ১৮ জুলাই ২০২৩ ১১:২৯521384
  • এই লেখাটা কালকে লিখেছিলাম তাই দিলাম৷ আজ বাকি গল্পটা লেখার চেষ্টা করব৷ হলে দেব৷ আগেরপগুলোও এরপর এক এক করে দিয়ে দেব৷ 
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ১৮ জুলাই ২০২৩ ১২:১১521385
  • KK, এটা কিন্তু দারুণ লাগল শুনতে, মাল্টিভার্স অব রাম। ভাবুন, তিন জন রাম তীর ধনুক নিয়ে একসাথে ছুটছেন, একটা মহারাবন কে বধ করবেন বলে। অন্যদিকে হেল্প করছেন এমন একজন লক্ষণ যাঁর ইউনিভার্সে রাম মারা গেছেন, তাই তিনি রিভেঞ্জ নিতে এসেছেন সমস্ত রামদের জড়ো করে। বিভিন্ন মাল্টিভার্স ঘুরে রামদের একটা টিম বানিয়েছেন। আর সব মাল্টিভার্স এর হনুমানরা নিজেদের মধ্যে গল্প করছে লেজ নাড়ানাড়ি করে। আবার একটা ইউনিভার্সে সীতাই যোদ্ধা। অস্ত্র শিক্ষা করে মাল্টিভার্সাল যুদ্ধে যোগ দিতে এসেছে। ইনফিনিট পসিবিলিটি, ইনফিনিট রামায়ণ । দুর্দান্ত হবে।
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ১৮ জুলাই ২০২৩ ১২:১৫521386
  • আর তাতে দেখা যাবে, হনুমানই একমাত্র ব্যক্তি যে নিজে ইচ্ছায় মাল্টিভার্স টু মাল্টিভার্স ভ্রমণ করতে পারে। পোর্টাল তৈরি করতে পারে নির্দিষ্ট পাহাড় থেকে লাফ দিয়ে। 
    একটাতে আবার ইন্দ্রজিৎ বিভীষনের কাজ করেছে, একটাতে আবার রাম কোনদিন বনেই যান নি। সুখে রাজপাট সামলেছেন। কিন্তু সীতার সঙ্গে বিয়েও হয়নি। দারুন সব প্লট মাথায় ঘুরতে শুরু করলো।
  • গঙ্গারাম | 115.187.***.*** | ১৮ জুলাই ২০২৩ ১২:৩৭521387
  • পড়লাম । তাঞ্জনদা যে গুরুতেও লেখেন জানতাম না। বাংলায় এবং সারা পৃথিবীতে প্রায় ৩০০ রকম রামায়ণের কাহিনী - এই বিষয়টা বেশ ইন্টারেস্টিং। আমার খুব আগ্রহ আছহে।লিখুন , সাগ্রহে পড়ব ,এটাও পড়লাম ,অন্য পর্বগুলোও সম্ভব হলে দিন।
  • TANJAN BOSE | ১৮ জুলাই ২০২৩ ১৩:৫৫521391
  • @গঙ্গারাম, আমার লেখালেখির শুরু গুরু থেকেই৷ আর এই মাল্টিভার্সের কনসেপ্ট কিছু তো আছেই৷ যেমন কোথায় সীতা জনকের কন্যা, আবার কোথাও দশরথের৷ কোন গল্পে রাবণ নেইই৷ কোথাও আবার রাম যুদ্ধ করতে যাচ্ছে বলদ নিয়ে বাঁদরের বদলে৷ কোথাও আবার লক্ষ্মণই আসল হিরো৷ রাম ভীতু৷ রামকথা পড়ার আসল মজা এখানেই৷ 
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ১৮ জুলাই ২০২৩ ১৬:১০521393
  • মাল্টিভার্স তো আছেই কিন্তু সেটা কনভারজ করলে আরো এন্টারটেনিং গল্প বেরিয়ে আসবে। কানেক্টেড মাল্টিভার্স হবে।
  • kk | 2607:fb91:87b:8018:9796:8c15:7ab8:***:*** | ১৮ জুলাই ২০২৩ ২১:২৪521411
  • তাঞ্জন, রমিত,
    আপনাদের মাল্টিভার্সাল আইডিয়াগুলো চমৎকার!

    তাঞ্জনের কাছে অনুরোধ, শুধু সীতার জন্মের গল্পটা কেন? অন্য সব রামকথার অন্যন্য গল্পগুলোও লিখুন না। সময় নিয়েই লিখুন, তাড়া নেই। পড়তে খুব ভালো লাগবে আমার।
  • TANJAN BOSE | ১৮ জুলাই ২০২৩ ২২:৪১521417
  • আস্তে আস্তে লিখছি৷ আজ জন্মের গল্পটা পোস্টালাম৷ আস্তে আস্তে অন্য লেখাগুলিও দেব৷ 
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৮ জুলাই ২০২৩ ২৩:৩২521421
  • একটা মাল্টিভার্সে যদি আশোকবনে সীতা আর মন্দোদরী (ত্রিজটারাও কয়েকজন ) গাছকোমর করে কাপড় পরে গাছে উঠে কাঁচা আম পেড়ে আনে, তারপরে আম কেটে লঙ্কা নুন তেল দিয়ে মেখে খুব করে আমমাখা খায়, তাহলে খুব ভালো হয়। (এই মাল্টিভার্সে রাবণ-মন্দোদরী দু'জনেই জানে যে সীতা তাদের কন্যা, সীতাও জানে। ত্রিজটারাও সবাই জানে। কিন্তু রামেরা জানে না, ওরা সীতাকে জনকের পালিতা কন্যা হিসেবেই জানে। বিকেলে মন্দোদরী সীতার চুল আঁচড়ে বেঁধে দেয় আর ত্রিজটা ঠোঁট উল্টিয়ে বলে -ভুট্টাবেণী করো না কেন? আমাকে দাও না, করে দিই। ডগায় ডগায় ছোটো ছোটো কাচকড়ার পুতুল ঝুলিয়ে দেবো। সীতা হাঁ হাঁ করে বলে- ওরে বাবা ওই বেণী আমি ম্যানেজ করতে পারি না। মা, ত্রিজটামাসী, তোমরা ওই ভুট্টাবেণী নিয়ে স্নান করো কীভাবে? আমার বাপু এই সোজা ত্রিবেণীই ভালো, হয়তো অজন্তা খোঁপা )
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন