এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা   বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

  • ডারউইনের বিবর্তনতত্ত্বঃ সহজ ভাষায়  

    &/
    আলোচনা | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | ০৩ জুলাই ২০২৩ | ১৮২৬ বার পঠিত
  • জীবের বিবর্তন, প্রজাতির উৎপত্তি, যোগ্যতমের উদ্বর্তন 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • kk | 2607:fb91:87b:8018:81da:151a:1f60:***:*** | ১৬ জুলাই ২০২৩ ২১:১০740338
  • ব্যাক্টেরিয়া বা ভাইরাসের ক্ষেত্রে যে মাঝে মাঝে নতুন স্পিসিসের কথা শুনি তারা তাহলে কীভাবে আসে? মিউটেশন হয়ে নতুন স্পিসিস তৈরী হচ্ছে না?
    সবসময় নতুন প্রজাতি চোখে না পাহাড় কারণ হিসেবে "বিবর্তন লক্ষ লক্ষ বছর ধরে ঘটে, সেটা ঘটে চললেও মানুষ টের পাবে কীভাবে? " দেবাশীষ বাবুর এই ​​​​​​​কথাটাই ​​​​​​​আমার কাছে মেক সেন্স করে।  
     
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৩ ০৪:৪৩740339
  • লক্ষ লক্ষ প্রজাতি যদি থাকে, তাহলে লক্ষ লক্ষ বছর ধরে ঘটলেও নতুন প্রজাতির উদ্ভব দেখা যাবার কথা। কোনোটার কোনোটার ডিউ হয়তো এখন?
    (মানে আমি বাইরের লোক হয়ে যেরকম বুঝছি। হয়তো ঠিক বুঝছি না। একটা তুলনা দিয়ে বলি। রেডিওঅ্যাকটিভ ডিকে --তেজস্ক্রিয় ক্ষয়প্রক্রিয়া---বিলিয়ন বছরে একটি কি দুটি অ্যাটম ডিকে করবে- এরকম সম্ভাবনা। অথচ ডিকে পর্যবক্ষেণ করা যায়। কারণ সিস্টেমে বিলিয়ন বিলিয়ন অ্যাটম থাকে, তার কোনোটা কোনোটা ডিকে করে যায়। )
    হয়তো আমার বুঝতে কোথাও বিরাট ভুল হচ্ছে অথবা কিছু বাদ পড়ছে । প্লীজ কেউ যদি বুঝিয়ে বলেন .
  • Amit | 163.116.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৩ ০৫:২৭740340
  • ১৭ জুলাই ২০২৩ ০৪:৪৩:
     
    কোভিড-১৯ ভাইরাস টাই একটা নতুন ভাইরাস বলা যেতে পারে। বা তার আগে সার্স। এবার এগুলো ন্যাচারালি মিউটেট করে করে হয়েছে নাকি ল্যাবে মুটেট করা হয়েছে সে অন্য তর্ক। এইচ আইভি যেমন ​​​​​​​আগে ​​​​​​​এক ​​​​​​​প্রজাতির ​​​​​​​বাঁদরের ​​​​​​​মধ্যে ​​​​​​​ডরমেন্ট ​​​​​​​ছিল। ​​​​​​​কিন্তু ​​​​​​​মানুষে ​​​​​​​ট্রান্সমিট ​​​​​​​করে ​​​​​​​লাইফ থ্রেটেনিং ​​​​​​​হয়েছে। 
     
    এয়ার পলিউশন বেড়ে যাওয়ায় ব্ল্যাক পেপারড মথ রা কিভাবে  লাইট কালার্ড  পেপারড মথ দের থেকে এভোলুশনারি এডভ্যান্টেজ পেয়েছে সেটা নিয়ে নিচের  পেপারটা পড়ে দেখতে পারেন। ইলিশ মাছের কথাই ধরতে পারেন কিভাবে গঙ্গা দূষণ বাড়াতে সংখ্যা কমে যাচ্ছে। আবার কাদা ঘোলাটে জলে ক্যাটফিশ বা বান টাইপস মাছের সংখ্যা বাড়ছে সেটাও দুয়েক জায়গায় পড়েছি যেগুলো আরো বেশি করে ইনডিজেনাস মিষ্টি জলের মাছেদের খেয়ে খেয়ে শেষ করছে। অস্ট্রেলিয়ার ডিঙ্গো ই ধরেন।কয়েকশো বছর আগে ইউরোপিয়ান কুকুর অস্ট্রেলিয়ার জঙ্গলে ইন্ট্রোডিউসড হয়। এখন ডিঙ্গো র থেকে নরমাল কুকুরের ডিএনএ ম্যাচ থাকলেও তাদের সোশ্যাল বিহেভিয়ার , হান্টিং ট্যাকটিকস ইত্যাদি অনেক আলাদা। আরো কয়েক হাজার বছর পরে পাল্টাতে পাল্টাতে ওটা হয়তো কুকুরের থেকে কমপ্লিটলি আলাদা একটা প্রজাতি হবে। 
     
    তিমি বা ডলফিন একসময় ডাঙায় ছিল। তাপ্পড় মেরিন লাইফ এ এডাপ্ট করেছে। কুমির একসময় সল্ট ওয়াটার এ থাকতো। এখন শুধু নর্থ অস্ট্রেলিয়া য় সল্ট ওয়াটার ক্রক্স দেখা যায়। এখানেই  আবার নদীতে মিষ্টি জলে বুল শার্ক দেখা যায়। আর কোথাও যায়না। এগুলো সবই কয়েক হাজার বা লক্ষ্ বছরের এডাপটেশন এন্ড সিলেকশন। 
     
    রেপিড মিউটেশন দেখতে চাইলে চেরনোবিল এক্সপ্লোশন এর পরে ওখানকার ফ্লোরা ফনা তে বেশ কিছু এবনর্মাল ডেভেলপমেন্ট দেখা গেছে। এগুলো পার্মানেন্ট কিনা সেসব নিয়ে এখনো বিতর্ক চলছে। সম্ভবত রেডিয়েশন লেভেল নরমাল হলে এর অনেকগুলোই আগের স্টেজে ফিরতে পারে। আবার নাও পারে। 
     
    মানুষ বা অন্য মাম্যালস বা বড়ো রেপটাইলস -এমন কমপ্লেক্স স্পিসিস এর এভোলুশনারি সাইকেল টাও অনেক লম্বা হওয়ার কথা। জাস্ট কয়েকশো বছরে একেবারে বাকিদের থেকে আইসোলেটেড ভাবে কমপ্লিট নতুন নতুন স্পিসিস আসা সম্ভব কি ? যারা আছে , এদের মধ্যে থেকেই ন্যাচারাল সিলেকশন হয়ে হয়ে কিছু টিকে থাকবে , কিছু লোপ পাবে। যারা থাকবে তাদের বডি ফাঙ্কশন গুলো চেঞ্জড এনভায়রনমেন্ট এর সাথে অল্প অল্প করে এডজাস্ট করে নেবে। সবই অল্প অল্প চেঞ্জ হতে হতে ঘটে। 
     
     
     
     
  • সোঁদরবনে | 14.139.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৩ ১২:৩৭740341
  • "নর্থ অস্ট্রেলিয়া য় সল্ট ওয়াটার ক্রক্স"
    আরে  আমাদের সোঁদরবনেও পাবেন । 
  • Debasis Bhattacharya | ২০ জুলাই ২০২৩ ১১:০৯740345
  • Amit,
     
    চমৎকার বলেছেন
     
  • &/ | 151.14.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০০:৩০740346
  • অমিত, খুব ভালো লিখলেন। কিন্তু যেসব উদাহরণগুলো দিলেন সেগুলোর একটিও কি স্পিসিসের উৎপত্তি? এগুলো তো জানা স্পিসিসগুলোরই নানারকম অভিযোজন, নতুন নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়া।
  • Amit | 163.116.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০৩:০৩740347
  • নতুন স্পিসিস এর উৎপত্তি বলতে কি বোঝাতে চাইছেন সেটা ঠিক বুঝতে পারছিনা। বাকিদের থেকে একদম আইসোলেটেড ভাবে হটাৎ করে নতুন কোনো স্পিসিস এভল্ভ হওয়া ? 
  • &/ | 151.14.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০৪:৪৮740348
  • হ্যাঁ, নতুন স্পিসিস। আগে যা ছিল না, এরকম স্পিসিস।
  • Amit | 163.116.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০৫:১৬740349
  • সেটা কিভাবে হবে ? হটাত করে একদম নতুন স্পিসিস কিভাবে আসতে পারে ? এতো কোনো ল্যাব নয়। যেকোনো স্পেসিস ​​​​​​​কে ​​​​​​​তো ​​​​​​​আশপাশ ​​​​​​​থেকেই যা আছে সেখান থেকেই ​​​​​​​খেয়ে ​​​​​​​দেয়ে বাঁচতে ​​​​​​​হবে ? সেই ​​​​​​​ফুড ​​​​​​​চেন ​​​​​​​ধীরে ​​​​​​​ধীরে পাল্টালে ​​​​​​​ইভোলুশন ​​​​​​​প্রসেস ​​​​​​​টাও ​​​​​​​স্লো ​​​​​​​হবে। ​​​​​​​হটাৎ করে বিশাল পাল্টালে ​​​​​​​তখন ​​​​​​​অনেক ​​​​​​​প্রাণী ​​​​​​​ই ​​​​​​​লোপ ​​​​​​​পাবে-যেমন হয়তো ডাইনোসর এক্সটিঙ্কশন ইভেন্ট । ​​​​​​​যারা  কোনোভাবে টিকে থাকবে তাদের চেঞ্জ ​​​​​​​টাও কম্পারেটিভলি ​​​​​​​ফাষ্ট ​​​​​​​হবে। ​​​​​​​কিন্তু ​​​​​​​কোনোটাই কয়েকশো ​​​​​​​বছরের ​​​​​​​ব্যাপার ​​​​​​​তো ​​​​​​​নয়। ​​​​​​​হয়তো ​​​​​​​মিলিয়নস অফ ইয়ার্স । 
     
    হারারি র ​​​​​​​"সাপিয়েন্স" ​​​​​​​বইটা ​​​​​​​আর ​​​​​​​একবার ​​​​​​​চোখ ​​​​​​​বুলোতে ​​​​​​​পারেন। ​​​​​​​একটা ​​​​​​​ল্যাব ​​​​​​​এক্সপেরিমেন্ট ​​​​​​​এ ​​​​​​​ব্যাকটেরিয়া পপুলেশন গ্রোথ আর ফল ​​​​​​​নিয়ে ​​​​​​​স্টাডি ​​​​​​​করা ​​​​​​​হচ্ছিলো। ​​​​​​​একটা সাইকেল এ তাদের ​​​​​​​ফুড পুরো ​​​​​​​পাল্টে দেওয়া ​​​​​​​হলো। দেখা ​​​​​​​গেলো  প্রথমে  ​​​​​​​রেপিড ​​​​​​​ড্রপ ​​​​​​​হয়েছে , কিন্তু ​​​​​​​তারপর ​​​​​​​আবার ​​​​​​​রেপিড ​​​​​​​গ্রোথ। ​​​​​​​মানে ​​​​​​​যারা ​​​​​​​শুরুতে নতুন ​​​​​​​কেমিক্যালস ​​​​​​​এর ​​​​​​​সাথে ​​​​​​​মানাতে ​​​​​​​পারেনি ​​​​​​​সেগুলো ​​​​​​​অক্কা ​​​​​​​পেয়েছে। ​​​​​​​কিন্তু ​​​​​​​তাদের ​​​​​​​মধ্যেই ​​​​​​​একটা ​​​​​​​ছোট ​​​​​​​অংশ ​​​​​​​জলদি ​​​​​​​সেটার ​​​​​​​সাথে ​​​​​​​এডাপ্ট ​​​​​​​করে ​​​​​​​নিতে ​​​​​​​পেরেছে ​​​​​​​আর ​​​​​​​তাদের ​​​​​​​পপুলেশন ​​​​​​​বেড়েছে ​​​​​​​আবার। এবার ​​​​​​​ব্যাক্টেরিয়া ​​​​​​​লাইফে ​​​​​​​সাইকেল ​​​​​​​যেটা ​​​​​​​হয়তো ​​​​​​​কয়েক ​​​​​​​ঘন্টা ​​​​​​​বা ​​​​​​​দিন , কমপ্লেক্স স্পেসিস ​​​​​​​এ ​​​​​​​সেটাই ​​​​​​​কয়েক ​​​​​​​লক্ষ্ বছরে ​​​​​​​দাঁড়াবে। 
     
    আইল্যান্ড ​​​​​​​ইভোলুশন ​​​​​​​দেখলে ​​​​​​​কোমোডো ​​​​​​​ড্রাগন ​​​​​​​দ্যাখেন। ​​​​​​​বাকিদের ​​​​​​​থেকে আইসোলেটেড ​​​​​​​হয়ে ​​​​​​​আর ওসবে অন্য কোনো টপ প্রিডেটর না থাকায় ওই কয়েকটা ​​​​​​​দ্বীপে ​​​​​​​ওগুলো ​​​​​​​জাম্বো ​​​​​​​সাইজের ​​​​​​​হোয়ে ​​​​​​​গেছে। ​​​​​​​অন্য জায়গায় ​​​​​​​হয়নি ​​​​​​​নানা ​​​​​​​কারণে।  নানা দেশের পাখিদের ​​​​​​​দ্যাখেন ​​​​​​​কিভাবে ​​​​​​​ওদের ​​​​​​​ঠোঁট ​​​​​​​বা ​​​​​​​নখ ​​​​​​​ইভল্ভ ​​​​​​​হয়েছে ​​​​​​​নানা ​​​​​​​ভাবে নানা ডিফারেন্ট ​​​​​​​কারণে। 
     
    ইভেন লাস্ট এক্সটিংশন ইভেন্ট যেটাতে সব বড়ো ডাইনোসর গুলো লোপ পেল , সেখানেও তো ছোট গুলো আজকের পাখিতে ই ইভল্ভ হলো। সে ভাবে দেখলে ওগুলো ও তো কোনো নতুন স্পেসিস নয়? আজকের পাখিদের জেনেটিক্স এর সাথে তো ডাইনো দের অনেক মিল। 
     
    আজকে তো সাইন্টিস্ট রা ক্লেম করছেন চেষ্টা করলেই তারা উলি ম্যামথ বা তাসমানিয়ান টাইগার এরকম এক্সটিকন্ট প্রাণীদের ফেরত আনতে পারেন। প্রশ্নটা এখন এথিক্স এর - টেকনোলজি র নয়। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০৫:৫৭740350
  • আরে সেটাই তো প্রশ্ন। কম্প্লেক্স লাইফ ছেড়ে দিন, এমনকি ব্যাক্টেরিয়া ধরণের সরল প্রোক্যারিওটিক জীবের ক্ষেত্রেও নতুন স্পিসিস কই দেখা যায়? ওদের ক্ষেত্রে তো মিলিয়ন বছরের ইকুইভ্যালেন্ট মাত্র কয়েকটা বছর, অত অত জেনারেশন ওদের ঘটে যায় মাত্র কয়েকটা বছরে।
    এরকম একটা এক্সপেরিমেন্ট আর অবজার্ভেশন E Coli ব্যাকটেরিয়া নিয়ে, চলছে। কিন্তু নতুন স্পিসিস দেখা গেছে কী? সেরকম দাবী তো দেখলাম না স্পষ্ট করে কোথাও।
  • Amit | 163.116.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০৬:০৫740351
  • আপনার নতুন স্পেসিস এর ডেফিনিশন টা ঠিক কি ? মানে কি কি ক্রিটেরিয়া থাকতে হবে একটা স্পেসিস কে নতুন বলতে হলে ? 
    আজকে না হোক - আগের কোনো উদাহরণ আছে কি ? 
  • &/ | 151.14.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০৬:১১740352
  • এক্দম আগের মতই ডেফিনিশন। 'ওরিজিন অব স্পিসিস' এ স্পিসিস বলতে যা বোঝাচ্ছে সেই জিনিস।
  • Amit | 163.116.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০৬:১৪740353
  • উদা চাইছি। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০৬:১৮740354
  • এই যে মাছেদের বিভিন্ন স্পিসিসঃ
    https://fishingbooker.com/fish
  • Amit | 163.116.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০৬:২১740355
  • শুধু মাছ কেন - সেতো পাখি থেকে ম্যামালস থেকে পোকামাকড় সবার মধ্যেই  নানা স্পেসিস আছে। 
     
    একদম নতুন স্পেসিস মানে টা কি ?
  • &/ | 151.14.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০৬:২৮740356
  • ভাষার দুর্বলতায় বুঝিয়ে উঠতে পারছি না। কমন অ্যান্সেস্টর থেকে ধরুন একশোটা বিভিন্ন স্পিসিস হয়েছে। এরা তো ছিল না? ওই কমনের আমলে? এরা তো হয়েছে ওই কমন থেকে বিবর্তিত হয়ে? এইরকম কোনো নতুন স্পিসিস। কম্প্লেক্স না, খুব সরল জীবের প্রজাতি হলেও চলবে।
  • Amit | 163.116.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০৬:৩৮740357
  • কমন অ্যান্সেস্টর থেকে কেন এতো গুলো সাব স্পেসিস ইভল্ভ হলো ? ডিফারেন্ট এনভায়রনমেন্ট সাথে এডাপ্ট করার এর জন্যেই তো  ? সবকিছু এক থাকলে পাল্টানোর দরকার টাও থাকতো না। সিলাকান্ত মাছের উদাই দেখা যাক না। ওটাকে লিভিং ফসিল বলা হয় - অনেক মিলিয়ন বছর ধরে পাল্টায় নি। কিন্তু আরো অনেক মাছের স্পেসিস ইভল্ভ করে গেছে দুনিয়ার নানা জায়গায় - মিষ্টি জল থেকে নোনা জল থেকে ফুড সোর্স থেকে প্রিডেটর এড়ানো - এমন নানা ফ্যাক্টর অপ্টিমাইজ করতে করতে। 
     
    তাহলে নতুন স্পেসিস কিভাবে ডিফাইন করা যাচ্ছে এর থেকে ? আপনার প্রশ্ন টাই পরিস্কার ভাবে বুঝতে পারছি না। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০৬:৫৫740358
  • হ্যাঁ, এইরকম নতুন স্পিসিস। এই যে বললেন নতুন নতুন নানা স্পিসিস ইভলভ করেছে, সেইরকমই একটা বা একাধিক নতুন স্পিসিস।
  • Amit | 163.116.***.*** | ২১ জুলাই ২০২৩ ০৮:৩৪740360
  • এবারেও কিছু বুঝলাম না প্রশ্নটা। নানা জায়গায় ডিফারেনট এনভায়রনমেন্ট এর সাথে এডাপটেশন ডিফারেন্স দেখানোর জন্যেই তো আগের তিমি , ডিঙ্গো , কোমোডো উদা গুলো দিলাম। সেগুলো আপনার পছন্দ হলোনা। মাছের মধ্যে নতুন নতুন স্পেসিস কি হটাৎ করে ইভল্ভ হয়ে এসেছে ? এসে থাকলে জানিনা। আমার তো ধারণা এইসব মাছেরা লক্ষ্ কোটি বছর ধরে ইভল্ভ করে করে আজকের ফর্মে এসেছে। 
     
    বলা হয় যে ​​​​​​​আট-দশ  মিলিয়ন ইয়ার্স আগে কমন পূর্বপুরুষ থেকে মানুষ ​​​​​​​বাঁদরের এভোলুশন ​​​​​​​পাথ আলাদা ​​​​​​​হয়ে ​​​​​​​যায়। একদিকে নানা ধরণের বাঁদর-শিম্পাঞ্জি গরিলা দের এভোলুশন। অন্যদিকে মানুষের ১স্ট ফর্ম নানা জায়গায় ছড়িয়ে তারপর ​​​​​​​চেঞ্জ ​​​​​​​হতে ​​​​​​​হতে ​​​​​​​২-৩ ​​​​​​​মিলিয়ন ​​​​​​​ইয়ার্স ​​​​​​​থেকে ​​​​​​​মানুষের ​​​​​​​নানা ​​​​​​​সাব স্পেসিস - হোমো সাপিয়েন্স , ইরেক্টাস , নেয়ানথার্ডলস , ফ্লোরেন্সিস , হ্যাবিলিস ​​​​​​​এমন ​​​​​​​অনেকগুলো ​​​​​​​আসে। ​​​​​​​তারপর ​​​​​​​আস্তে ​​​​​​​আস্তে হোমো ​​​​​​​সাপিয়েন্স ​​​​​​​বাকিদের ​​​​​​​হয়তো কিছুটা ​​​​​​​মেরে  আর কিছুটা ইন্টারব্রিডিং ​​​​​​​করে ​​​​​​​করে আজকের ​​​​​​​ডমিনেন্ট ​​​​​​​স্পেসিস ​​​​​​​হয়েছে-বাঁকিরা সব লুপ্ত - কিছু কিছু জীন হয়তো আমাদের মধ্যে ডরমেন্ট রয়ে গেছে। 
     
    ​​​​​​​তো ​​​​​​​এই কমন ​​​​​​​পূর্বজপুরুষ ​​​​​​​থেকে ​​​​​​​আজকের অবস্থায় ​​​​​​​আসতে ​​​​​​​৮-১০ ​​​​​​​মিলিয়ন ​​​​​​​​​​​​​​লেগেছে। তো ​​​​​​​এদের ​​​​​​​মধ্যে ​​​​​​​কোনটা ​​​​​​​নতুন ​​​​​​​স্পেসিস ​​​​​​​? 
     
    আপনার নতুন স্পেসিস এর ডেফিনেশন টা কি ? প্রশ্নটা পরিষ্কার নাহলে বুঝবো কি করে ? 
  • সত্যেন্দু সান্যাল | 2401:4900:1c7b:e88:4cce:ca70:a89c:***:*** | ২৫ জুলাই ২০২৩ ২১:০৪740373
  • যদিও নীচের লেখাটি প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত নয়,মনে হ'লো উতসাহী পাঠক নতুন সূত্র পাবেন।
     
    Invisible barrier that runs through Indonesia finally explained by scientists
    By Harry Baker
     
    Researchers now understand why there is an uneven distribution of animal species on either side of the mysterious boundary, known as the Wallace Line.
    The longstanding puzzle of a gigantic evolutionary line has been solved more than 160 years after the boundary was first drawn up. The confusing line, which is both imaginary and real, arose millions of years ago after a continental collision triggered extreme climate change that impacted the species on each side of the divide in different ways, a new study reveals. 
    The boundary, known as the Wallace Line or Wallace's Line, is a biogeographical barrier first mapped out in 1863 by British naturalist and explorer Alfred Russel Wallace, who famously proposed the theory of evolution by natural selection at the same time as Charles Darwin. 
    On his travels across the Malay Archipelago — a chain of more than 25,000 islands between Southeast Asia and Australia, which includes modern-day countries such as the Philippines, Indonesia, Malaysia, Papua New Guinea and Singapore — Wallace noticed that the species he encountered drastically changed past a certain point. This point later became the boundary of the Wallace Line. (Part of the line has since been redrawn to reflect updated findings in the region.)
    On the Asian side of the line, the creatures exclusively originate from Asia. But on the Australian side of the boundary, animals are a mix of both Asian and Australian descent. For over a century, the asymmetric distribution of species across the Wallace Line bamboozled ecologists. Something happened that enabled Asian species to move in one direction but prevented Australian species from moving in the reverse direction, but it wasn't clear what that was. 
    But in the last few years, a new theory has emerged: Researchers now believe that the uneven distribution of species across the Wallace Line was caused by extreme climate change resulting from tectonic activity around 35 million years ago, when Australia broke away from Antarctica and crashed into Asia, birthing the Malay Archipelago.
    In the new study, published July 6 in the journal Science, researchers used a computer model to simulate how animals were impacted by the climatic effects triggered by the continental mash-up. The model factored in the dispersal ability, ecological preferences and evolutionary relatedness of more than 20,000 species found on either side of the Wallace Line. Results showed Asian species were much better suited for living in the Malay Archipelago at the time.
    Shifting climate
    The main climatic changes at the time were not caused by the movements of the continents themselves but rather by how they impacted Earth's ocean
    "When Australia drifted away from Antarctica, it opened up this area of deep ocean surrounding Antarctica which is now where the Antarctic Circumpolar Current (ACC) is," study lead author Alex Skeels, an evolutionary biologist at the Australian National University, said in a statement. "This dramatically changed Earth's climate as a whole; it made the climate much cooler." (The ACC, which circles Antarctica, is the world's largest ocean current and continues to play a key role in regulating Earth's climate today.) 
    The new model revealed that the changing climate did not affect all species equally. The climate in Southeast Asia and the newly formed Malay Archipelago remained much warmer and wetter than in Australia, which had become cold and dry. As a result, creatures in Asia were well-adapted to living on the Malay islands and used them as "stepping stones" to move toward Australia, Skeels said. But "this was not the case for the Australian species," he added. "They had evolved in a cooler and increasingly drier climate over time and were, therefore, less successful in gaining a foothold on the tropical islands compared to the creatures migrating from Asia."
    The researchers hope their model can be used to forecast how modern-day climate change will impact living species."[It could] help us predict which species may be better versed at adapting to new environments, as changes to Earth's climate continue to impact global biodiversity patterns," Skeels said.
     
  • Amit | 120.22.***.*** | ২৬ জুলাই ২০২৩ ০৩:২১740376
  • অনেক ধন্যবাদ ওপরের লেখাটার জন্যে । ওয়ালেস লাইনে র ওপরে আর একটা লেখা পড়েছিলাম। এরকম লাইন আরো বেশ কয়েকটা প্রেডিক্ট করা হয়েছে। খুব ইন্টারেষ্টিং কিভাবে জিওগ্রাফিকাল আর এনভায়রনমেন্টাল চেঞ্জ এর সাথে সাথে নানা জায়গার ইভোল্যুশন ডিফারেন্ট পাথ নিয়েছে। 
  • Debasis Bhattacharya | ২৮ জুলাই ২০২৩ ১২:০৫740405
  • Amit,
     
    আমি যদ্দুর জানি, যে জীবগোষ্ঠী নিজেদের মধ্যে প্রজনন করতে পারে তাকে 'প্রজাতি' বলা হয়। মোটামুটি এই দিয়ে প্রজাতির সংজ্ঞার কাজ চলতে পারে হয়ত। তবু, ব্যতিক্রমের অস্তিত্ব আছে। শুনেছি, সমুদ্রে নাকি মাঝে মাঝে সঙ্কর তিমির দেখা পাওয়া যায়, যাদের জন্ম হয়েছে ভিন্ন প্রজাতির দুই তিমি-তিমিনীর যৌন মিলনে। 
     
    আর, মানুষ নিয়েও তেমনি গল্প আছে। একটি জোরালো মত হচ্ছে, নিয়ানডার্থাল ও ডেনিসোভান মানুষেরা 'হোমো' গণের মধ্যে পড়লেও আধুনিক মানুষ বা 'স্যাপিয়েন্স'-এর থেকে আলাদা প্রজাতি, এবং তা সত্ত্বেও নাকি তাদের মধ্যে যৌন মিলন ঘটেছে!  
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন