এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও আদিবাসী সমাজ 

    Zaheed Rudro লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৭ জুলাই ২০২২ | ৪৫২ বার পঠিত
  •  
    আমরা নতুন করে আবারও প্রথম আদিবাসী মহিলা রাষ্ট্ৰপতি পেতে চলছি। ভারতে সম্ভবত ১৫তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শ্রীমতি দ্রৌপদী মুৰ্মু নির্বাচিত হতে চলেছেন। 

     ১৮ জুলাই , ২০২২ তারিখে অর্থাৎ আগামীকাল আমাদের দেশের রাষ্ট্ৰপতি নিৰ্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বৰ্তমান রাষ্ট্ৰপতি মাননীয় রামনাথ কোবিন্দের কাৰ্যকাল শেষ হওয়ার পর এই নিৰ্বাচন হবে স্বাধীন ভারতের পঞ্চদশতম রাষ্টপতি নিৰ্বাচন৷ আগামী ২১ জুলাই, ২০২২ তারিখে দেশ নতুন এবং পঞ্চদশতম রাষ্ট্ৰপতি লাভ করবে। ইতিমধ্যে এন ডি এ- র তরফ থেকে বিজেপি দলের সদস্য, প্রাক্তন বিধায়িকা, প্ৰাক্তন মন্ত্ৰী এবং ঝারখণ্ডের প্রাক্তন রাজ্যপাল দ্রৌপদী মুৰ্মুকে এবং ইউ পি এ- র তরফ থেকে প্রাক্তন প্ৰশাসনিক বিষয়া, প্ৰাক্তন কেন্দ্ৰীয় বিত্তমন্ত্ৰী, প্রাক্তন বিজেপি নেতা এবং বৰ্তমানের তৃণমূল কংগ্ৰেসের সদস্য যশোবন্ত সিনহাকে রাষ্ট্ৰপতি পদের প্রাথী হিসেবে  মনোনয়ন প্রদান করা হয়েছে।

    স্বাধীন ভারতের রাষ্ট্ৰপতি নিৰ্বাচন সমূহের ভিতরে হয়তো এই বারের নিৰ্বাচনটাই সৰ্বাধিক চৰ্চিত রাষ্ট্ৰপতি নিৰ্বাচন হিসেবে পরিগণিত হয়েছে। মূলত: এই দুইজন প্ৰাৰ্থীর রাজনৈতিক জীবন বিজেপি দল থেকে আরম্ভ হয়েছিল। অবশ্য যশোবন্ত সিনহা প্রধানমন্ত্ৰী নরেন্দ্ৰ মোদীর সঙ্গে থাকা মতানৈক্যের জন্য বিজেপি ছেড়ে তৃণমূল কংগ্ৰেসে যোগদান করেছিলেন।

    বিজেপি নেতৃত্বাধীন এন ডি এ- র তরফ থেকে ভারতের অন্যতম আদিবাসী জনগোষ্ঠী সাওঁতাল জনগোষ্ঠীর মহিলা দ্ৰৌপদী মুৰ্মুক প্ৰাৰ্থীত্ব প্ৰদান করে আদিবাসীদের প্রতি সহানুভূতি দেখানোর চেষ্টা শাসকগোষ্ঠী বিজেপি দলের। অন্যদিকে কেন্দ্ৰতে শাসনে থাকা দলীয় প্রাৰ্থী প্রায় প্ৰতিবারই জয় সাব্যস্ত করে আসছে। সেই দিক থেকে চিন্তা করলে এইবারের রাষ্ট্ৰপতি নিৰ্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এন ডি এ- র প্ৰাৰ্থী মুৰ্মুরের জয়লাভ করার সম্ভাবনাই প্রবল।

    গত নিৰ্বাচনে এন ডি এ- র দলিত প্ৰাৰ্থী রামনাথ কোবিন্দ ইউ পি এ- র দলিত প্ৰাৰ্থী মীরা কুমারকে হারিয়ে রাষ্ট্ৰপতি হিসেবে নিৰ্বাচিত হয়েছিলেন। একজন দলিত রাষ্ট্ৰপতি লাভ করার পর ভারতের শোষিত, বঞ্চিত এবং পদে পদে লাঞ্চিত দলিতরা সামাজিক অন্যায়ের থেকে মুক্তি পাওয়ার আশা দেখেছিল। কিন্তু কাৰ্যতঃ তা কতটা হয়েছে সবারই প্রায় জানা। বরং দলিত হত্যা এবং উচ্চ বৰ্ণের দ্বারা দলিতদের প্রতি চলে অন্যায় অবিচার।

    আজকের তারিখে এন ডি এ- র প্ৰাৰ্থী আদিবাসী সাওঁতাল মহিলা দ্ৰৌপদী মুৰ্মুকে নিয়ে ভারতের আদিবাসী সমাজে এক স্বপ্ন দেখছে। এটা স্বাভাবিক। সাধারণ খেটে খাওয়া দরিদ্ৰ, যুগে যুগে বঞ্চিত সকল আদিবাসী  ভাবছে যে দেশের রাষ্ট্ৰপতি একজন আদিবাসী মহিলা হবে আর তার দ্বারা আদিবাসীদের কঠোর জীবন যাত্ৰা মুক্তির পথ খোঁজে পাবে। পক্ষান্তরে এভাবেই বোঝানোর চেষ্টা করা হচ্ছে তাদেরকে।

    কিন্তু সচেতন মহল তথা সচেতন আদিবাসী সমাজ এই কথা ভালভাবে বোঝতে পারছ যে দ্ৰৌপদী মুৰ্মুকে প্ৰজেক্ট করে বিজেপি দল ভোট বেংকের রাজনীতি করার জন্যে সকল আদিবাসীর জল, জংগল এবং জমিনের উপরে পুঁজিপতির অবাধ দখলের সুক্ষ্ম চিন্তা করছে। ইতিমধ্যে Forest Conservation Rules এর সংশোধন করে নেয়া হয়েছে। যার ফলে ট্ৰাইবেল/আদিবাসী এবং অন্যান্য যারা জঙ্গলে বসবাস করা জনগোষ্ঠীর থেকে জঙ্গল কাটতে কোন ধরনের অসুবিধা নাহয় সরকার অনুমোদন গ্রহণ করতে পারবে।

    এবার দেখে নেয়া যাক তিনি পিছিয়েপড়া তথা সংখ্যালঘুদের পাশে কতটা সরব ছিলেন।দ্ৰৌপদী মুৰ্মুর এই ধরনের ট্ৰাইবেল বিরোধী রাজনৈতিক ঘটনা পরিঘটনার কোনো কালেই বিরোধিতা করেন নাই। তিনি উড়িষ্যাতে হওয়া খৃষ্টান মিশনারি এবং খৃষ্টান মানুষের হত্যার সময়েই মৌন ছিলেন। তিনি উড়িষ্যায় বিজেডি-বিজেপি এলাইন্স সরকার থাকা কালীন একজন বিধায়িকা এবং মন্ত্ৰী ছিলেন। সেই সময়েও ২০০২ সনের ০২ জানুয়ারি তারিখে উড়িষ্যা পুলিশ ১৩ জন আদিবাসী  গুলি করে হত্যা করেছিল। সেইসময়ে ও তিনি মৌন অবস্থায় ছিলেন। প্ৰতিবাদের কোনো শব্দ উচ্চারণ ছিল না তার মুখে।

    অসমে বসবাস করে থাকা বহু হাজার সাওঁতাল এবং অন্যান্য আদিবাসী  দীৰ্ঘদিন ধরে জনজাতির স্বীকৃতি, মাটির অধিকার এবং চা শ্রমিকের দৈনিক মজুরি বৃদ্ধি ইত্যাদি দাবী পূরণের জন্য করে আসা সংগ্ৰামের প্রতি, তাদের সমস্যা সমূহের সমাধানের প্রতি দ্ৰৌপদী মূৰ্মুরের কোনো সমৰ্থন কখনও আমরা দেখ নাই। অসমের চা বাগানগুলো পুঁজিপতির দ্বারা শোষিত হয়ে থাকা বহু লক্ষ আদিবাসী মানুষের দুৰ্দশার বিষয়ে তিনি নিশ্চয় জানেন। কখনওবা তিনি তাদের হয়ে একটা শব্দ ও বলেছেন? আমরা দেখি নাই, আমরা শুনি নাই।

    ডলু চা বাগানের অন্যায়ের কথা তিনি কি শুনেন নি? বুলডজার দিয়ে কিভাবে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছিল। যোরহাট, গোলাঘাট জিলায় বিগত কিছু দিন পূর্বে ঘটে যাওয়া অবৈধ এবং বিষাক্ত চুলাই কাণ্ডে প্রায় ১৫০ জন আদিবাসী চা শ্রমিকের প্রাণ হারানোর ঘটনা সমগ্ৰ দেশ অনুতপ্ত হয়েছিল। বা কিভাবে সমস্ত দেশে বুলডজার রাজ চলছে এ নিয়ে কিছু বলতে। এইধরণের ঘটনা নিয়ে তিনি কোনো ধরনের কথা রেখেছেন বলে আমরা দেখি নাই।

    ২০০৭ সনের ২৪ নভেম্বর বেলতলা কাণ্ড সমগ্ৰ দেশ কেঁদে ছিল। লক্ষ্মী ওরাং এর উপরে হওয়া নিৰ্যাতনের ঘটনা সমগ্ৰ দেশের সচেতন মহল এক বাক্যে ধিক্কার দিয়েছিল। অসমে কংগ্ৰেস সরকারের দিনে ঘটা এই নিকৃষ্ট ঘটনার মামলা বিজেপি র  সময়ে প্রায় বন্ধ করে দেয়া হয়। কারণ হিসেবে বলা হয় যে লক্ষ্মী ওরাং কাপড় খুলে রাজপথে ধাওয়া ও মারধরের কোনো প্রমাণ নেই। অসমে ভোট পাওয়ার জন্য তো মাননীয়া রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী আসলেন তো ঠিকই। কিন্তু লক্ষ্মী ওরাং এর বিষয়ে কি কোন খবর নিয়েছেন? নিম্ন অসমে গোষ্ঠী সংঘৰ্ষে বলি হওয়া উনারই স্বগোষ্ঠী সাওঁতাল মানুষের কি তিনি কোনো খবর নিয়েছেন ? তিনি কি জানেন তারই স্বগোষ্ঠীয় বহু শিশু, মহিলা, বৃদ্ধ অসমে সন্ত্ৰাসবাদী হামলায় হত্যা করা হয়েছে ?

    দ্ৰৌপদী মূৰ্মু ঝাড়খন্ডের রাজ্যপাল হয়ে থাকা সময়ে ঝাড়খন্ডের বিজেপি সরকার রাষ্ট্ৰদোহ  মামলায় ভারতের ভিতরে সৰ্বাধিক যুবক-যুবতীদের কারারুদ্ধ করেছিল। বিজেপি শাসিত ছত্তিশগড়ে প্রায় ৬ লাখ লোক নিজের ঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়ে ছিল। সেইজন্য একজন আদিবাসী মহিলা ভারতের রাষ্ট্রপতি হলেই যে বৰ্তমানের রজনৈতিক ব্যবস্থা সকল আদিবাসীদের দীৰ্ঘদিনের শোষণ এবং নিপীড়ন থেকে মুক্ত করতে পারবে তার কোনো নিশ্চয়তা নাই।

    এখন প্রশ্ন হল এন ডি এ- র দ্ৰৌপদী মুৰ্মু রাষ্ট্ৰপতি নাহয়ে যদি ইউ পি এ- র যশোবন্ত সিনহা হন তাহলে সকল আদিবাসীদের সাপে বর হবে নাকি? উত্তরটা হবে- মুঠেই না। যশোবন্ত সিনহার জয়ের সম্ভাবনা নাই। জিতলেও ভারতের একজন রাষ্ট্ৰপতি এমনিতেই বিশেষ কোনো ক্ষমতা নাই যে এই ধরনের এক বৈপ্লবিক কিছু একটা করবেন।আদিবাসীদের উন্নয়ন, অধিকার বা আত্ম নিয়ন্ত্ৰণের ক্ষেত্ৰে উনার ভূমিকা শূন্য এবং দ্ৰৌপদী মুৰ্মুরের মত তিনি একদিকে বিজেপি আর এ এস- র  লোক। অন্যদিকে রাষ্ট্ৰপতি নিৰ্বাচন নিয়ে এন ডি এ- র তুলনায় ইউ পি এ- র রণনীতি নেহাত দুর্বল এবং অসংঘবদ্ধ৷

    আরেকটি প্রশ্ন হতে পারে যে ট্ৰাইবেল/আদিবাসী তথা চা শ্রমিকের দুৰ্দশাতে কথা না বলার জন্য একা দ্ৰৌপদী মুৰ্মুকে কেন জবাবদিহি হতে হবে? আরও বহু নেতা-নেত্ৰী, দল-সংগঠন আছে। তাদের ভূমিকা কি? এর উত্তরটা হল- ভারতের ওরাং, মুণ্ডা, সাওঁতাল, খেরিয়া, গৌড়, ভূমিজ, পানিকা, প্ৰজা, চাওঁরা,কোল, ভীল আদি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জন্য গুলমূল দুৰ্ভাগ্যজনক কথাটা হচ্ছে যে স্বগোষ্ঠীয় নেতা এবং দল-সংগঠনগুলো তাদেরকে বেশিরভাগ সময় ঠকিয়েছে এবং রাজনৈতিক মুনাফা লাভের জন্য ব্যবহার করে নিজে মন্ত্ৰী, সাংসদ হয়ে ঘর, মাটি, গাড়ী নিয়ে বিলাসীতায় জীবন কাটাচ্ছে। দুএকজন নেতা বা সংগঠন অবশ্যই ব্যতিক্ৰম।

    অতএব দ্ৰৌপদী মুৰ্মুরের মতো আদিবাসী নেত্ৰী বহুবার বিধায়ক এবং মন্ত্ৰী হওয়ার পরও নিজের গ্রামটার ও বিদ্যুৎ সংযোগ করতে পারেন নাই খুবই দুঃখজনক এবং হতাশাজনক ও বটে। একজন আদিবাসী মহিলা রাষ্ট্ৰপতি পদের প্ৰাৰ্থী হিসেবে দাড়াঁনো আদিবাসীদের আশা আকাংক্ষাকে আরও একবার আঘাত করে আদিবাসীদের জল, জঙ্গল এবং জমিন পুঁজিপতিকে হস্তান্তর করা এই কুচকাওয়াজের শব্দ হলো ভয়ানক বিষয়। ভারতের যষ্ঠদশ একজন রাষ্ট্ৰপতি আদিবাসী মহিলা হলে ভারতের আদিবাসী সমাজ যা পাবে তার চাইতে বহু বেশি পরিমাণে যে অনেক কিছু হারাতে হবে সেই কথা ইতিমধ্যে সচেতন মহলে খুব ভালো করে বোঝতে পারছে।

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন