এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • রয়্যাল কলকাতা টার্ফ ক্লাব 

    Sanghasree Sengupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৬ জুন ২০২২ | ৫৩৪ বার পঠিত
  • গায়ে মাছি ভনভন করছে, নোংরা শতচ্ছিন্ন শাড়ির আদতে কি রঙ ছিলো ভগবান জানে, বুড়ি কাউকে থুতু ছেটায় কাউকে বিচ্ছিরি গালি দেয় তবুও শনিবার সকালবেলা হলেই মতিলাল রোডের দত্ত বাড়ির নিচে বড়লোক বাবু বিবির ভীড়। কারোর হাতে মিষ্টির প্যাকেট,কেউ বা শাড়ি এনেছে, কেউ আবার কুকিজারের কেক। বলা তো যায় না বুড়ি কার বইতে হাত দেবে। বই বলতে আবার পড়াশোনা ভেবে বসবেন না, রেসের বই। ঘোড়ার নাম, একজনকেই কানেকানে বলবে। ব্যাস তার জ্যাকপট। ব্যাপারটা কী করে বোঝা গেল বলি, যে বাড়ির নিচে বুড়ি আস্থানা গেড়েছে, সে বাড়ির মালিক দত্তবাবু রেসের মাঠের নিয়মিত যাত্রী।অমন চমৎকার বাড়ির নিচে এমন বিচ্ছিরি পাগলি, গায়ে গন্ধ, হতকুচ্ছিত বুড়ি বসে থাকলে কেমন একটা বেমানান লাগে না, তাই দত্তবাবু এক শনিবার বিকেলে বাড়ি থেকে রেসের মাঠে যাবার সময় রেগে আগুন। "আরে এই পাগলিটা কোথা থেকে এলো, তোল এটাকে, ভাগ বুড়ি,আরে সিংজী দেখিয়ে জরাহ "বলে ড্রাইভারকে হাঁকডাক করতে লাগলেন। 

             সিংজী বুড়িকে তুলে দিতে দৌড়ে আসতেই,দত্তবাবুর কাছে রবিনসন সাহেবের ফোন এলো। জুবিলি না রূবল কার ওপর বাজি লাগবেন এটা নিয়ে কথা হচ্ছিলো, পাগলি বুড়ি কেমন অদ্ভুতভাবে বলল, জুবিলি জুবিলি। তারপরও ফিসফিস করে কি একটা বলল, শুনতে পেলেন না দত্তবাবু।মাঠে গিয়ে জুবিলী তে বাজি লাগাতেও গিয়েও সাতপাঁচ ভেবে লাগালেন রূবলে। সেদিন জুবিলীর ওপর বাজি লাগালে আজ কোথায় পৌঁছে যেতেন দত্তবাবু। 

              বাড়ি ফিরেই খোঁজ খোঁজ কোথায় বুড়ি, সারা পাড়া খুঁজে দেখা গেল বুড়ি বসে আছে যদুবাবুর বাজারের ডাস্টবিনের পাশে। সেখান থেকে বাবা বাছা করে বুড়িকে এনে তুললেন দত্ত। তবে বুড়ি ঘরে যাবেনা, শাড়ি জামা কাপড় নেবে না, এমন কি ভালোমন্দ খাবেও না,ওই বাড়ির নিচে গ্যারাজের পাশেই বসে থাকবে।জুবিলির ওপর বাজি না লাগিয়ে কি ভুল যে করেছেন দত্ত, একথা ভেবে  এত অন্যমনস্ক ছিলেন যে পরেরদিন বড়রাস্তায় আরেকটু হলে বাস চাপা পড়ছিলেন। 

              দত্ত আপসোস করে কেজরিওয়ালকে বলেছিলেন জুবিলীর ব্যাপারটা। ব্যাস আগুনের মত ছড়িয়ে পড়ল খবরটা।এখন প্রতি শনিবার হৈহৈ ভীড়। তবে বুড়ি বলে শুধু শনিবার তাও আবার একবার একজনকে। মর্জিমাফিক।তারপর শত সাধনায়ও বলে না।দত্ত অবশ্য আইনের লোক পাক্কা হিসেবী, বুড়ির কাছে আসার চার্জ হিসেবে পাঁচহাজার টাকা করে নিচ্ছেন। গত শনিবার মারাত্মক ভীড় হয় তবে ত্রিশজনকে ভেতরে ঢোকায় দারোয়ান।রেসের চেয়ে আয় বেশি বই কম নয়। তবে বুড়ি বলে তো একজনকে,বাকিরা চান্স নেয় । 

            প্রথমদিন জিতলো নবীন জয়সোয়াল। বুড়িকে পরপর ঘোড়ার নাম বলছিলো নবীন, বুড়ি ওর গলা ধরে ওকে স্নোয়ির নাম বলে দিলো ফিসফিস করে। স্নোয়ি সেদিন সবার আগে ছুটলো। তারপর আর ভাবতে হয়নি দত্তর। হাওয়ার আগে কথা ছোটে। পরের শনিবার বুড়ি যেমন রেঙ্গুনওয়ালাজীকে কানে কানে কি বলল, ব্যাটা সুইটির ওপর বাজি লাগিয়ে বিশাল দাঁও মারলো।তবে বুড়ি শুধু ঘোড়ার নামই বলে না, তারপর ফিসফিস করে কিছু বলে,কেউ কান দেয় না।  তবে দত্ত শুধু টাকাই কামাচ্ছে না। খরচাও আছে।চারজন দারোয়ান রাখতে হয়েছে, কে জানে বুড়ি কোথাও উঠে পালাবে কিনা। আর চাই কি কেউ বুড়িকে তুলে নিয়ে পালাতে পারে।শনিবারের ভীড় সামলানোর জন্য ও লোক লাগে। সরুগলি, বাড়ির নিচে কুড়ি তিরিশের বেশি লোক ধরে না, তাই দত্ত ভাবছে হল ভাড়া করে বেশি লোক আনবে নাকি?  পাঁচহাজার করে টিকিট বেচবে,লাল হয়ে যাবে কয়েক মাসে। কিন্তু বুড়ি তো কথা বলতে গেলেই থুতু দেয় গায়ে। দত্ত বারকয়েক চেষ্টা করে হাল ছেড়ে দিয়েছে।চলুক যেমন চলছে। 

            মরিয়ম ম্যাডাম তো এই নিয়ে তিনবার এলেন, দামী কেক, পেস্ট্রি আনেন।  বু্ড়িকে দিয়ে বলেন "প্লিজ বুড়িমা, স্পিক স্পিক " বুড়ি হাসে ফিকফিক , কিস্যু বলে না। গরমে মেকাপ গলে পড়ে ম্যাডামের তবুও বুড়ির হেলদোল নেই। বোসবাবু তো গতবার আমিনিয়ার বিরিয়ানি নিয়ে হাজির।বুড়ি ছড়ালো ছেটালো, কিস্যু বলল না।সেবার শিকে ছিঁড়লো প্যাটেলের, ছোঁড়ার কান টেনে বুড়ি কী বলল,আর ছোঁড়া জিতলো ব্ল্যাক বিউটির ওপর বাজি লাগিয়ে।পাঁচটা শনিবারে দত্তর রোজগার কিছু কম হল না,তবে টিকিট বেচে আর কি!!  বুড়ি দত্তকে আর বলেনি কিছুই।যাকে মনে হয় বিড়বিড় করে একটা ঘোড়ার নাম বলে, পরেও কিছু বলে,তবে শোনে কে?  জিজ্ঞেস করলে মুখে কুলুপ, বেশি প্রশ্ন করলে থুতু দিয়ে তাড়াবে। তবুও সাহেবী কেতাওয়ালা মানুষ এই নোংরা বিচ্ছিরি কুৎসিত বুড়ির কাছে গিয়ে হাত ধরে, ঘোড়ার নামটা একটু জানতে চায়। 

            গোলমালটা ধরা পড়ল আরও কিছুদিন পর। দত্তবাবু একটা অদ্ভুত যোগাযোগ খেয়াল করলেন।মরিয়ম ম্যাডামের ছেলে অস্ট্রেলিয়াতে একটা বিশাল গাড়ি অ্যাকসিডেন্ট থেকে অলৌকিক ভাবে রক্ষা পেলো যেদিন, সেদিনই নবীন জয়সোয়ালের মা গ্যাসের আগুনে সাঙ্ঘাতিক ভাবে পুড়ে মারা গেল।এরপরের ঘটনা গুলো আরও অদ্ভুত। দত্তবাবু খেয়াল করে দেখলেন, যেদিন রেঙ্গুনওয়ালা জেতে পরের দিনই তার ভাই রাঁচিতে খুন হয় আবার মনসুর মিঞা যেদিন বুড়ির কাছে চার ঘন্টা বসে হাহুতাশ করে চলে যায় সেদিনই একটা বিরাট অ্যাকসিডেন্ট থেকে বেঁচে যায় মনসুরের একমাত্র মেয়ে। আবার একই ঘটনা বোসবাবুর সাথেও ঘটল। হিরেন পাকরাশীর ঘটনাটাও কেমন অদ্ভুত, যেদিন জ্যাকপট জিতলো হিরেন, পরদিনই বউ তার প্রেমিকের সাথে মিলে খুন করল হিরেনকে। কাকতালীয়!!  এবার একটু ভয় করতে লাগলো হাইকোর্টের দুঁদে উকিল দত্তর। তার মানে এই, আজ যে বুড়ির কথায় জ্যাকপট হাঁকাবে কাল  অস্বাভাবিক মৃত্যু হবে তার বা তার প্রিয়জনের। এমন আবার হয় নাকি!! আর যাকে বুড়ি বলবে না, সে বেঁচে যাবে, অ্যাকসিডেন্ট হলেও মরবে না।

            ধুর!! কুসংস্কার যত্তসব,দত্ত নিজেই বলে ওঠে নিজেকে। ব্যাপারটা দত্তবাবু ছাড়া কেউ খেয়ালও করেনি।তবুও মনের খোঁচা থেকে রেহাই পাচ্ছিলেন না দত্ত। তাই এই শনিবার সকালেই কায়দা করে ফোন করতে শুরু করলেন।প্রথমে বিপিন বিশ্বাসকে ফোন করলেন। বিপিন জিতেছিলো তৃতীয় সপ্তাহে , ফোন করেই জানলেন বিপিন গেছেন হরিদ্বারে। ছেলে আর ছেলের বউ এর বডি আনতে, শোনপ্রয়াগের থেকে গাড়ি নিয়ে ফেরার সময়  মন্দাকিনীতে তলিয়ে গেছে দুজনে। কোনো রকমে পুলিশ উদ্ধার করেছে তাদের দেহ। দত্তবাবু ঘামতে শুরু করলেন আর ফোন করার সাহস হচ্ছে না।তবুও জাস্ট খোজখবর নিচ্ছেন এমন ভাবে রঘুরামনকে ফোন করেছিলেন।রঘুরামন পঞ্চম সপ্তাহের ঘোড়ার নাম পাওয়া ব্যক্তি , ধরল তার স্ত্রী। ফুড পয়জনিং থেকে হসপিটালে ভর্তি হয়েছিলেন রঘুরামন, পরশু ভোরে মারা গেছেন।ডাক্তাররা সন্দেহ করছে খাবারে বিষ দেওয়া হয়েছে। দত্ত আর পারলেন না। আতঙ্কে গলা বুজে আসছে। তবুও বনবিহারি সরকারকে ফোন করলেন। তিনি ও জিতেছিলেন একবার,তিনি ফোন ধরলেন। কাঁদতে কাঁদতে যা বললেন  একমাত্র নাতিটা ছাদ থেকে পড়ে... দত্তর মাথা ঘুরে উঠলো। 
       
           আজ শনিবার, যেভাবেই হোক আজ বন্ধ করতে হবে লোকজনের আসা। তারপর আজ রাতেই সিংজী, আর গোর্খা দারোয়ানদের দিয়ে বুড়িকে ছেড়ে আসতে হবে শহরের বাইরে দূরে কোথাও। ভয়ে কাঁপছেন দত্ত,জ্বর আসছে তার , চাদর চাপা দিয়ে শুতে শুতেও বউকে ডেকে বলেও দিলেন, "গোর্খা দারোয়ান গুলোকে বলে দাও  একজনও যেন বাড়িতে ঢুকতে না পারে" দত্তের ঘুম ভাঙলো বিশাল হৈহল্লার মধ্যে।বউ ছুটে এলো, গদগদ মুখে বলল, ''দেখো ছেলেকে তো খালি গালাগালি দাও। তোর কিস্যু হবে না বলো,আজ ফাঁকা দেখে বুড়ির কাছ থেকে ঘোড়ার নাম জেনে, জ্যাকপট জিতেছে বনি। কেমন বুদ্ধি হয়েছে দেখো ছেলের। আনন্দে পার্টি দিয়েছে এখন। বন্ধু বান্ধব নিয়ে হৈ-হুল্লোর করছে একটু" দত্তবাবুর মাথা ঘুরতে লাগলো, গিন্নি হেসে বললেন, "বুড়ি শুধু ঘোড়ার নামই বলে না গো!! উপদেশও দেয়। বনি শুনে এসেছে বুড়ি বলে,লোভে পাপ আর পাপে......' কানে আর কথা পৌঁছায়না দত্তর।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন