এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হোটেল ম্যানেজার - ৩

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৮ জানুয়ারি ২০২২ | ৭০২ বার পঠিত
  •     পরদিন সকাল নটা নাগাদ নিখিল উদভ্রান্তভাবে সারা লজে ছোটাছুটি করতে লাগল। সে নাকি ঘুমোচ্ছিল। ঘুম থেকে উঠে দেখে অনিন্দিতা বিছানায় নেই। বিছানা থেকে উঠে দেখল বাথরুমে কেউ নেই। ঘরের দরজা খোলা। নিখিল দেখল টেবিলের ওপর রাখা সুটকেসের ডালায় ফাঁক। নিখিল পোড় খাওয়া লোক। তার বুক ছ্যাঁত করে উঠল।

       দুলাল বলল, ‘ কিরে অ্যাত হাঁফাচ্ছিস কেন ? ‘
    — ‘ আরে কি বলব,  পাখি উড়ে গেছে। সুটকেস থেকে আমার দশ হাজার টাকা ঝেড়ে পালিয়েছে। শি ইজ এ হোর..... অ্যাবসোলিউট হোর। নিজের ভাসুরের সঙ্গে ফিজিক্যাল  রিলেশান ছিল .... কি জিনিস বুঝতে পারছ ! ‘
     দুলালকে জিনিসটা পুরোপুরি বোঝানো যেন তার আশু কর্ত্তব্য হয়ে দাঁড়াল। ‘ ইশশ্ এতগুলো টাকা ঝাড় গেল। এখন চেজও করতে পারব না মেয়েছেলেটাকে। ওর এলাকায় গিয়ে ওকে ধরতে গেলে আমিই তো ফেঁসে যাব।মাগী আমাকেই ফাঁসিয়ে দেবে .... না:,  কিচ্ছু করার নেই এখন ....’
       দুলাল নিখিলের কাছে অন্তত মানসিক সহায়তার দিক দিয়ে যথেষ্ট ঋণী। সে নিখিলকে নাস্তানাবুদ করার সুযোগ নিতে চাইল না। সে মনে মনে ভাবল, শঙ্করীবাবার ভবিষ্যবাণী এত তাড়াতাড়ি মিলে যাবে মোটেও ভাবিনি। মুখে বলল, ‘ দু:খ করিসনি নিখিল .... ভগবান যা করেন মঙ্গলের জন্য। ব্যাপারটা তাড়াতাড়ি ঘটল এটা ভাল হল। দেরিতে হলে হয়ত অনেক বেশি ক্ষতি হয়ে যেত । এখন থেকে একটু সাবধান হবার চেষ্টা কর।’
       নিখিল কোন কথা না বলে চুপ করে দাঁড়িয়ে রইল ।
       
      পরদিন সকালবেলায় মদন বেরার উকিলকে টাকা দিতে কোর্টে যাওয়ার ফুরসৎ হল না। রসুলপুরে তার বাড়ি থেকে ফোন এল—তার মেজ মেয়ে সাঁঝবাতির 
    এখন তখন অবস্থা। মদন যেন এক্ষুণি রওয়ানা দেয়। 
      মদনের গা দিয়ে দরদর করে ঘাম দিতে আরম্ভ করল। সে ধপ করে চেয়ারে বসে পড়ল। যুক্তি বলে যে, তার মানসিক প্রস্তুতি থাকা উচিৎ ছিল। সাঁঝবাতির শারীরিক জটিলতা জন্মাবধিকালপ্রসূত। আকস্মিক কোন দুর্ঘটনা না এটা। কিন্তু অঙ্কের ফর্মূলায় যদি মনের ঘড়ি চলত তাহলে  সমস্যা অনেক কমে যেত। মদনের মনের মাটি মোটে শক্ত নয়। ভেজা এবং নরম। সাঁঝবাতি তার জীবনে সাঁঝের আঁধার ঘনিয়ে আকাশপারে মিলিয়ে যাবে যে কোনদিন, একথা সে বুঝেও বোঝে না এখনও। মদন আশেপাশে দেখে, লোকজন সব কত শক্ত মনের। তারা কেমন স্থির মনে নিশ্চিন্তে জীবন যাপন করে। বাৎসল্যরসে কাদা হয়ে ঘুরে বেড়ায় না তারা। মদন ভাবে,  সে কেন তাদের মতো শক্তপোক্ত হতে পারে না। এত বড় বড়, সোমত্ত হয়ে গেল, এখনও ছেলেমেয়েগুলোর জন্যে কলজে উপচে বয়ে যায় মায়ার নদী।
       দুলাল বেসিনে দাঁত মেজে কাউন্টারের দিকে আসছিল। তাকের ওপর ব্রাশটা রেখে পেছন ফিরতে দেখে চেয়ারে মদন বেরা বসে আছে। কুলকুল করে ঘামছে। মাথা ঝুঁকে পড়েছে।
       দুলাল তাড়াতাড়ি মদনের কাছে গেল। তার কাঁধে হাত রেখে মুখ ঝুঁকিয়ে প্রশ্ন করল, ‘ মদনবাবু .... আপনার কি হয়েছে ? ‘

       কেলেঘাইয়ের আর এক নাম হলদি নদী। বর্ষায় জল থৈ থৈ। দুপারের চর জলে টইটুম্বুর। চারটে নৌকো দুলছে নদীর পাড়ে। আকাশ এখনও বেশ মেঘলা। রসুলপুরের যাত্রী উঠছে একটা দুটো করে। এত সকালে আর কেই বা যাবে !  দুপুরবেলা নৌকো ভরিয়ে লোক ওঠে। বাস যায় ঘুরপথে। অনেক সময় লাগে। তাই নৌকো ধরে।
      মদনকে সঙ্গে নিয়ে দুলাল আর নিখিল নদীর ধারে পৌঁছল। একটু আগে মদন বেরার মোবাইল থেকে ফোন করে দুলাল খবর নিয়েছে যে সাঁঝবাতি আর এ পৃথিবীতে নেই। কথাটা শুধু নিখিলকে জানিয়েছে। মদন শেষ খবরটা জানে না, কিন্তু তার ভেতর থেকে কেউ তাকে খবর জানিয়ে দিয়েছে। প্রাণের মানুষ প্রাণের ভেতর থেকে গহন গভীর খবর 
    ঠি ক জানিয়ে দেয়। তার চোখ দিয়ে অবারিত ধারায় জল পড়তে লাগল। চোখের দৃষ্টি হয়ে গেল মেঘে ছাওয়া বিবর্ণ আকাশের মতোই ধূসর। 
     নৌকোয় উঠতে গিয়ে দুলাল আর নিখিলের চোখ আটকে গেল। দেখল, গলুইয়ের ওপর গেরুয়া কাপড় জামায় ঢাকা শরীর নিয়ে একজন বসে আছে। মাথায় চুলের জট, একমুখ দাড়ি গোঁফ। দুলালরা ভীষণ অবাক হয়ে গেল।
    নিখিল বলল, ‘ একি .... শঙ্করীবাবা আপনি ! আপনি কোথায় যাচ্ছেন ? ‘
      শঙ্করীবাবা পশ্চিমদিকে নদীর ওই দূর বাঁকের দিকে তাকিয়ে আনমনে বললেন, ‘ যাব তো অনেক দূর .... ও..ই ওপারে । কিন্তু তার আগে একবার রসুলপুরে যেতে চাই .... সাঁঝবাতির বাড়ি।’
       দুলাল অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করে , ‘ কেন , ওখানে কেন যাচ্ছেন ? ‘ 
     — ‘ সাঁঝবাতিকে দেখতে ‘
    — ‘ মানে, মদনবাবুর মেয়েকে ? কি দেখবেন ? তাকে আপনি চিনলেন কি করে ? ‘
    — ‘ যেভাবে তোমাদের চিনেছি ‘ শঙ্করীবাবার চঞ্চল চোখ কেমন ধীর শান্ত হয়ে এল। উদাস দৃষ্টিতে দূরের চরাচরের দিকে তাকিয়ে রইলেন। মদন প্রবল আবেগে শঙ্করীবাবার কাছ ঘেঁসে এল। বলল, ‘ ভগবান কি আমার ওপর মুখ তুলে চাইবেন বাবা ? মেয়েটাকে কি ফিরে পাব ? ‘
     শঙ্করীবাবা মদনবাবুর দিকে তাকালেন না। দূর চরাচরের দিকেই তাকিয়ে রইলেন। নৌকোয় আর বিশেষ কেউ উঠল না। দড়ি খুলে ঠেলা মারতে নৌকো ভেসে পড়ল জলে। 
      এই শঙ্করীবাবা দুলাল নিখিলদের অজানা । ছটফটে বাক্যবাগীশ শঙ্করীবাবাকেই তারা চেনে। এরকম ভাবগম্ভীর শঙ্করীকে তারা দেখেনি। এ ভটভটি নৌকো নয়। দুটো মাঝি দাঁড় বেয়ে চলেছে। প্রায় চল্লিশ মিনিট লাগল ঘাটে ভিড়তে। এ গাঁয়ের নাম শিউলি। ঘাটের ধারে দুটো গরু নিশ্চিন্তে ঘাস খাচ্ছে। চরে কাদার গায়ে লগার ঠেকা দিয়ে নৌকো ভেড়ালো মাঝি। সঙ্গে আরো একটা পরিবার ছিল। এ গাঁয়েরই লোক হবে। মদন বেরাকে চেনে বোধহয়। বারবার অশ্রুসজল মদনের দিকে তাকাচ্ছিল। তারা কাচ্চা বাচ্চা সমেত আগে নেমে গেল কাদা টপকে লাফিয়ে লাফিয়ে।
       
       দুলালরা, শঙ্করীবাবাকে ধরে চারজন। মদনের বাড়ির হাতায় গিয়ে দাঁড়াল ওরা। 
     সাঁঝবাতিকে শোয়ানো আছে উঠোনের একপাশে একটা শিউলি গাছের নীচে ।  পনের বিশজন লোক ছড়িয়ে ছিটিয়ে দাঁড়িয়ে এবং বসে আছে। 
      দুলাল মদনকে ধরে বারান্দায় একটা চেয়ারে বসাল। শঙ্করীবাবা আর নিখিল সাঁঝবাতির কাছে গেলেন । শঙ্করীবাবা সাঁঝবাতির পাশে হাঁটু গেড়ে বসলেন । মুখ ঢাকা চাদর সরিয়ে দিলেন এবং  যেভাবে সকলের চোখমুখ জরিপ করেন সেভাবে সাঁঝবাতির মুখের দিকে তাকিয়ে রইলেন ।
      না, অলৌকিক কিছু ঘটেনি। সাঁঝবাতি পরম শান্তিতে ঘুমিয়ে রইল এবং শঙ্করীবাবা পরম যোগীর চোখে তার মুখের দিকে তাকিয়ে বোধহয় কোন অপার্থিব সংযোগ স্থাপন করার চেষ্টা করতে লাগলেন।
       প্রায় আধঘন্টা পরে শঙ্করীবাবা ওখান থেকে উঠে গেলেন মদনবাবুর কাছে। তার মাথায় হাত রাখলেন। একটা স্নিগ্ধ প্রবাহ মদনের মাথা থেকে সারা শরীর বেয়ে নীচে নেমে গেল। মদনের মনে হল সে যেন গ্রীষ্মের প্রখর দাবদাহের পর কোন নদীর স্নিগ্ধ শীতল জলে স্নান করে উঠল।
     
       শঙ্করীবাবা বললেন, ‘ আমি এইটুকুই দিতে পারি। মৃতদেহে প্রাণ ফিরিয়ে দিতে পারি না। মদন ... তোমার মেয়ে তোমারই থাকবে। প্রতি পূর্ণিমায় তুমি তাকে দেখতে পাবে। ..... চলে যাচ্ছিলাম গঙ্গোত্রিতে ..... রসুলপুরের এই গাঁয়ের স্বপ্ন দেখলাম কাল রাত্রে।গুরুদেব স্বপ্নে দেখা দিয়ে আদেশ করলেন মদনবাবু এবং সাঁঝবাতির কাছে যাবার জন্য। তাই আমার এখানে আসা। আমার কাজ শেষ। আমি এবার আসি’ বলে শঙ্করীবাবা তাড়াতাড়ি হেঁটে রাস্তার দিকে চলে গেলেন। ঘোলাটে আকাশের ম্লান আলোয় গাছপালায় ভরা মেঠো রাস্তায় তিনি যেন কোথায় মিলিয়ে গেলেন। 
      দুলাল রাস্তার দিকে খানিক এগিয়ে গিয়েও শঙ্করীবাবাকে আর দেখতে পেল না। অবাক হয়ে ভাবল — এই কি তিলোত্তমা লজের দোতলার বারান্দায় জ্যোতিষের আসর বসানো শঙ্করীবাবা !
     নিখিল ভাবল,..... শালা পাক্কা দুনম্বরী। .... গুরুদেব স্বপ্নে বলেছেন না ব্যাঙ.... ব্যাটা নির্ঘাত কারো কাছে খবর পেয়েছে .... অনিন্দিতার সঙ্গেও ষড় আছে কিনা কে জানে ! চারদিকে ঘোরে ব্যাটা। গঙ্গোত্রী গেল না আমড়া। দেখ গে কোলাঘাটে বসে আছে ....

        নিখিল যাই ভাবুক, মদনবাবুর যে বেশ একটা ভাব উন্মীলন হল এটা অস্বীকার করার উপায় নেই।সন্তানশোকও যে অতি দ্রুত প্রশমিত  হতে পারে সেটা তো জানা গেল । নিখিল যাই ভাবুক ।
    কিন্তু প্রত্যেক পূর্ণিমায় সাঁজবাতির দেখা পাওয়ার কথা কি একটা বলে গেল মদনকে সেটা ঠি ক বোঝা গেল না।
    ( এরপর পরের পর্বে )
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন