এমন একটা ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী একবারও ঘটনাস্থলে যাওয়ার কথা না বলে উত্তেজিত ভাষণ দিয়ে গেলেন ?আর ঘটনার পরে এতগুলো ঘণ্টা কেটে গেল বাম্ফ্রন্ট একবারও গুলি চালনার নিন্দে করতে পারল না কেন ?
মমতা কেন্দ্রীয় বাহিনী পেটানোর ট্রেনিং দিচ্ছেন: মোদী |
কোচবিহারের শীতলকুচিতে শনিবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলি ও ৪ জনের মৃত্যুর ঘটনায় শুরু থেকেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যকে দায়ী করছে বিজেপি। এ বার শিলিগুড়ির সভায় একই সুর শোনা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর গলাতেও। সরাসরি মমতার বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর আক্রমণের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ তুললেন তিনি। মোদী বলেন, ‘‘উনি জনসভায় নিজের ছাপ্পা পুরোটা পড়ুন |
প্রশ্নগুলো সহজ আর উত্তরও তো জানা।
মাইরি ছিপিয়েমের কি করুন দশা! মুখ ফুটে মোদীশার বিরোধিতা করতে পারছে না, পরের লাইনেই মমতার ঘাড়ে দায় চাপাচ্ছে। মমতার উস্কানির যে তত্ত্ব বিচিপি দিয়েছে, বামেরা সেটাই সমর্থন করল। বোঝাই যাচ্ছে কাস্তে হাতুড়ি কেন গোপনে পদ্মফুলে ছাপ মারছে।
বামেরা যে চরম বিজেপি বিরোধী সেটার সার্টিফিকেট সাম্প্রদায়িক তিনোদের কাছ থেকে প্রয়োজন নেই। চিন্তা করবেন না বিজেপিতে আপনাদের জায়্গা হবে।
আজকের এরকম মর্মান্তিক ঘটনার পর শোকস্তব্ধ শুভবুদ্ধিসম্পন্ন লোকেরা এইভাবেই প্রতিক্রিয়া দেয়। লাফিয়ে ঝাপিয়ে মানুষের মধ্যের বিভাজনকে আরো বাড়িয়ে দিয়ে রাজনৈতীক ফায়দা তুলতে যে চাননি, সেইজন্য মিশ্রবাবুকে অভিনন্দন।
চিন্তা তো আপনারা করবেন। একাউন্টে অমিতজির টাকা ঢুকল কিনা ঠিকঠাক।
বামেরা এত বেশি শোকস্তদ্ধ যে বিচিপির বিরুদ্ধে পোতিবাদ করতে পারছেনা গো! আহা!
যেদল পার্লামেন্টে সিএএ এনারসির বিরুদ্ধে ভোট দিতে পারেনা, তারা বেশি কথা না বললেই ভালো হয়। তিনোদের বিজেপি বিরোধীতা শুরু হয়েছে ২০১৯এ, যখন ক্ষমতা চলে যাওয়ার ভয় এসেছে।
অনেস্টলি স্পিকিং আজকে এই ঝগড়া করতে ভালো লাগছেনা। আপনারা চালিয়ে যান। লেটস অ্যাগ্রি টু ডিস্যাগ্রি।
যেদল নিজেদের গণহত্যা জাস্টিফাই করার জন্য বিচিপির বিরুদ্ধে স্ট্যান্ড নিতে পারেনা, তাদের বাতেলা ঝাড়া উচিত নয়। বামেদের বিচিপি সহজোগিতা শুরু হয়েছে ক্ষমতা চলে যাবার পর থেকেই। ওপরতলার নেতাদের নীরব সমর্থনে নীচুতলার কর্মীরা পদ্মফুলে ছাপ মারে। আসামে সিএএ এনারসি নিয়ে বামেরা কত পোতিবাদ করেছে দেখা আছে।
আসাম এন আর সি তে সিপিএম দিব্বি সইসাবুদ করে সায় দিয়েছিল। ২০১৯ এও সুজ্জিডাক্তার বুক ফুলিয়ে বলেছে আসাম এনারসি ঠিক আর বাংলা এনারসি ভুল। ভন্ডের হাতবাক্স্যদের আবার বড় বড় কথা
আসাম এন আর সি তে সিপিএম দিব্বি সইসাবুদ করে সায় দিয়েছিল। ২০১৯ এও সুজ্জিডাক্তার বুক ফুলিয়ে বলেছে আসাম এনারসি ঠিক আর বাংলা এনারসি ভুল। ভন্ডের হাতবাক্স্যদের আবার বড় বড় কথা
গুলিটা চালিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী, যাদের দায়িত্বে বিজেপি সরকার। রাজ্যের দায়িত্বে তিনোদের সরকার। কিন্তু দোষ বামেদের। এইতো আপনাদের বক্তব্য? ওকে।