এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বিষয় - রম্য - আজ জর্জ'দা মানে আমাদের প্রাণের মানুষ দেবব্রত বিশ্বাসের জন্মদিন। তাঁর স্মরণে আমার স্মৃতি-বিস্মৃতি।

    Goutam Dutt লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২২ আগস্ট ২০১৬ | ২৭৪১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Goutam Dutt | ২২ আগস্ট ২০১৬ ২৩:২৮719794
  • বাঙাল বাউল—

    গৌতম দত্ত

    আমার সেই প্রাক্তন অফিসের রমণী’দাকে কি মনে আছে আপনাদের ?

    হয়তো কেন নিশ্চয়ই নেই এতদিন পরে। আমার সেই প্রথম অফিসের এক উজ্জ্বল চরিত্র ছিলেন আমাদের রমণী’দা। একমাথা টাক। চোখে হাই মাইনাস চশমা। আমাদের গুরু, কলীগ, দাদা, কাকা এমন কি মাথার ওপর ছাতা ধরে থাকা আমাদের বে-আইনি অভিভাবক। খুব ভাগ্যবান ছিলাম আমরা, মানে যারা তখন সবে চাকরী পেয়েছিলাম সেই সত্তরের দশকে। বর্ণময় এক চরিত্র ছিলেন সেই হাওড়া’র রমণী’দা।

    চাকরী পেয়ে একটা টেপ-রেকর্ডার কেনার ইচ্ছে হল আমার। রমণী’দার প্রচন্ড উৎসাহ। অফিস ছুটির পরে একদিন আমরা রমণী’দাকে সঙ্গী করে হাঁটা দিলাম মেট্রো গলিতে। ওখানে রমণী’দার জানাশোনা গোপালে’র দোকান। কিন্তু ওই দোকানে ঢোকার আগেই প্রায় খান ছয়েক দোকানে টেপ-রেকর্ডার দেখা আর দাম জানা হয়ে গেল। এবারে সেই গোপালে’র দোকান। দেখা হ’ল টেপ-রেকর্ডার। দর দামে পোষাল না। নতুন কেনা সিটিজেন হাত ঘড়ি’তে দেখলাম প্রায় দু-ঘন্টা ধরে ঘুরছি আমরা। কি করে গৌতমে’র দু-টাকা বাঁচানো যায় তার চেষ্টায় তখন মরীয়া রমণী’দা। আরো প্রায় ঘন্টাখানেক গোটা চাঁদনী চত্বর ঘোরাঘুরি করে আমি যখন নতুন একখান ‘বুশ’ টেপ-রেকর্ডার কিনে ফেলে বাস ধরবো বলে তিন জনেই চৌরঙ্গী রোডে’র দিকে হাঁটছি, ঠিক ইউসিস লাইব্রেরী’র সামনে (এখন বিগ বাজার যেখানে) রমণী’দা কেমন যেন অন্যমনস্ক হয়ে দ্রুত পায়ে এগিয়ে গেলেন ঠিক এখন যেখানে পিয়ারলেস ইন্ হোটেল’টা তার সামনে। এখন যেখানে ‘ক্যাপিট্যাল ইলেক্ট্রনিক্স’, সেই দোতলার একটা দোকানে দুটো বড় বড় লাউডস্পীকারে রোজ সন্ধ্যে হলেই বেজে উঠতো বাঙলা গান আর তার রেশ ছড়িয়ে যেত ঐ চৌরঙ্গী অঞ্চলে ঠিক যেমন, পার্ক স্ট্রীট আর চৌরঙ্গী ক্রশিংয়ে বৈশাখ মাসে ভেসে বেড়াত যুঁই ফুলের গন্ধ – ফুলওয়ালাদে’র হাতে রাখা মালাগুলোর থেকে। সেদিন বাজছিল দেবব্রত বিশ্বাসে’র “...তাই তো বসে আছি, এ হার তোমায় পরাই যদি তবেই আমি বাঁচি।……” রমণী’দা মন্ত্রমুগ্ধের মতো নির্বাক, নিশ্চুপ। দেবব্রত বিশ্বাস-এর গান ছিল রমণী’দার ধ্যান-জ্ঞান।
    কোথায় হারিয়ে গেল আমাদের সেই কলকাতা’র সন্ধ্যে’র বাতাস। এখন ঠিক ঐ জায়গায় দু- দিকে দু-খানা মেট্রো রেলের গেট। আর দুর্দমনীয় হকারভাই-দের রুজি-রোজগারের বৃন্দাবন। ফুটপাথে হাঁটাই দায় !

    আমার চাকরী’তে জয়েন করার আগের একটা গপ্প শুনেছিলাম এই রমণী’দার মুখে। সেটাই এবার বলি আপনাদের।

    দূর্গাপুর-এর স্টীল ফ্যাক্টরী’তে চাকরী করতেন রমণীদা’র এক শালাবাবু। তিনি জানতেন রমণীদা’র এই দেবব্রত বিশ্বাস প্রীতি। তিনি একবার রমণীদা’কে ফোনে জানালেন যে দূর্গাপুর স্টীল ফ্যাক্টরী’র একটা অনুষ্ঠানে দেবব্রত বিশ্বাস আসবেন এবং শুধু উনিই একা গান শোনাবেন। সুতরাং রমণীদা দূর্গাপুর চলে এলে প্রাণ ভরে দু-তিন ঘন্টা ধরে ওঁনার গান একদম সামনের সারিতে বসে শুনতে পারবেন। যদিও এখনো অব্দি তাঁকে চাক্ষুষ দেখা হয় নি। খবরের কাগজে দুএকবার তাঁর ছবি দেখেছেন বটে কিন্তু সে ঝাপসা ঝাপসা একটা অবয়ব মাত্র।

    রমণীদা’র আনন্দ দেখে কে ! শালা বাবুর ওখানে যাওয়াও হয়ে ওঠে না। সে বেশ একজন উঁচু দরের অফিসার আর তার বাংলোটাও নাকি দারুণ। গেলে এক ঢিলে দুই পাখী মারা হয়ে যাবে। বিশেষ করে বিনে পয়সায়, গোটা সন্ধ্যে ধরে জর্জদা’র গান শোনা যাবে তাও আবার একেবারে সামনের সারিতে বসে। যথারীতি শালা বাবুকে জানিয়ে দিলেন যে তিনি একাই যাবেন দূর্গাপুর।

    যথা দিনে নির্দিষ্ট ট্রেনে উঠে পড়লেন রমণীদা হাওড়া ষ্টেশন থেকে। ট্রেন সেদিন মোটামুটি ফাঁকাই ছিল। রমণীদা উঠেই একটা জানলার ধারের সীট দখন ক’রে বসলেন। সাধারণ কামরা। ভাড়াও কম তাই মহা আনন্দ। ট্রেন ছাড়বো ছাড়বো করছে এমন সময়ে একজন বাউল উঠে এসে বসলেন ঠিক রমণীদার মুখোমুখি। দুটি ছেলে এসে একটা চৌকো বড় বাক্স ঢুকিয়ে রেখে গেল সীটের তলায়। একটু খটকা লাগল রমণীদা’র। বাউল মানুষের তো হাতে একটা একতারা আর কাঁধে একটা ঝোলা থাকেই, কিন্তু এই সামনে বসা বাউল মানুষটির হাতে একটা ছোট্ট চামড়ার ব্যাগ আর সীটের তলায় টিনের ট্রাঙ্কের সাইজের একটা বেঢপ কাঠের বাক্স। ট্রেন ছাড়ল যথা সময়ে।

    কিছুক্ষণ পরেই শুরু হল সেই বাউলে’র কাশি আর হাঁপের টান। সে কি কাশি! তার সাথে মাঝে মাঝে জানলা দিয়ে মুখ বাড়িয়ে হাঁ করে পানের পিক্ ফেলা। কি লোক্ রে বাবা। একে কাশছে তার ওপর আবার পানও খেয়ে চলেছে একটার পর একটা। সাথে বড় বড় করে নিঃশ্বাস নেওয়া তো আছেই। রমণীদা’র ওই কুপে ওনারা দুজন ছাড়া উল্টো দিকের দু-জানলায় আর দুটো প্যাসেঞ্জার। ঘন্টা খানেক পর সেই বাউল মানুষটি আলাপ শুরু করলেন রমণীদা’র সাথে। ততক্ষণে ট্রেন চলার হাওয়ায় মনে হল ওনার শ্বাসের টানটা একটু কমেছে। রমণীদা একেবারে হাওড়ার ঘটি। আর ওই বাউল কথা কইছিলেন খাঁটি পুর্ববঙ্গীয় ভাষায়। রমণীদা ভাষাটা এখন অল্পবিস্তর বোঝেন, অফিসে বেশ কিছু কাঠবাঙালের কথাবার্তায়। একথা সেকথা’র পর সেই বাউল মানুষটি রমণীদা’কে গন্তব্য জানতে চাইলেন। রমণীদা এমনি আলাপী মানুষ। তাই খুব উৎফুল্ল মুখে তাকে জানালেন যে তিনি দূর্গাপুর যাচ্ছেন একটা অনুষ্ঠান দেখতে। বাউলটি বললেন যে তাঁরও গন্তব্য দূর্গাপুর। ব্যস, জমে গেল দুজনের গল্প। কথায় কথায় বাউলটি জানলেন যে এই রমণীবাবু দূর্গাপুরে যাচ্ছেন এক বিখ্যাত রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পীর গান শুনতে। আর রমণী’দা মন প্রাণ খুলে বলতে লাগলেন যে কত দিনের আশা তার পূর্ণ হতে চলেছে। একেবারে সামনের সারিতে বসে তিনি জর্জদা’র গান শুনবেন। শালা বলে রেখেছেন। রমণীদা কথা বলতে বলতে মনে হলে যে উনি বাউল মানুষ হলেও বেশ খবরা খবর রাখেন রবীন্দ্রসঙ্গীতের। বিশেষ করে দেবব্রত বিশ্বাসের কোন কোন গান খুব শোনে লোকে তাও জানেন তিনি। কত গল্পই যে হ’ল রমণীদা আর বাউল ভদ্রলোকটির মধ্যে। যদিও প্রথম দিকে ওই কাশি আর পানের পিক্ ফেলা দেখে রমণীদা একটু অস্বস্তি বোধ করেছিলেন কিন্তু বর্ধমান যে কখন সেই বাউলের সাথে কথায় কথায় পেরিয়ে গেল তা আর মনে রইল না রমণীদা’র। আরও আশ্চর্য্য হয়ে গেলেন যে তিনি যে গান গুলোর পুরো কথা প্রায়ই ভুলে যান কিন্তু এই বাউল মানুষটি কাশতে কাশতেই অবলীলায় গোটা গানগুলো’র কথা দিব্যি কেমন বলে যাচ্ছেন। রমণীদা যত দেখছেন বাউল ভদ্রলোকটিকে ততোই বিস্ময়ের পারদ চড়ছে তার। গেরুয়া ফতুয়া আর লুঙ্গী পরিহিত বাউলদের সম্বন্ধে কত শ্রদ্ধা বেড়ে যাচ্ছে রমণীদা’র। কিন্তু লজ্জায় জিজ্ঞেস আর করতে পারছেন না ওই একতারাটা কোথায় ওনার !

    দূর্গাপুর ঢুকছে রমণীদা’র ট্রেন। একা ট্রেন যাত্রা খুব বেশি করা নেই বলে একটু ছটফটে ভাব রমণীদা’র। এই দেখে সেই বাউল মানুষটি যতই বলছেন যে চিন্তার কিছু নেই, ট্রেন মিনিট পাঁচেক থামবে দূর্গাপুরে। সুতরাং নামতে কোনোই অসুবিধে হবে না কারোর। কিন্তু কে শোনে কার কথা ! ব্যাগ বগলে করে উঠেই পড়লেন ট্রেনের দরজার দিকে যাবেন বলে। বাউল মানুষটিকে যথাসম্ভব টা টা করে দরজার কাছে এসে দাঁড়ালেন আমাদের রমণীদা।

    ট্রেন থামতে না থামতেই রমণীদা নামতে গেলেন কিন্তু একদল ছেলে হৈ হৈ করে উঠে পড়লো এই কামরায়। শুধু শুনলেন ছেলেগুলে বারবার বলছে যে খুব সাবধানে নামাতে হবে ওনাকে—। ওই ছেলের দলের ওঠা সাঙ্গ হলে রমণীদা নামলেন ট্রেন থেকে। আর নেমেই দেখতে পেলেন শালার হাসি মুখ খানা। অতঃপর শালার পেছন পেছন ষ্টেশনের বাইরে এসে শালার গাড়িতে উঠে বসলেন। গাড়ি চললো শালা’র বাংলোয়।

    বাংলো পৌঁছে বেশ গুছিয়ে গল্প করা হোলো সবার সাথে। এবং যথারীতি সেই বাউলে’র প্রসঙ্গও বাদ পড়লো না। বিকেল হয়ে আসছে। সেদিনই সন্ধ্যে বেলা প্রোগ্রাম। একটু গড়িয়েও নিলেন রমণীদা।

    শালার গিন্নী’র আদুরে ডাকে তন্দ্রাবিচ্ছিন্ন হলেন অতঃপর। এবারে রেডি হবার পালা। বারংবার শালাবাবুকে জিজ্ঞেস করছেন যে সত্যি সত্যিই তাকে সামনের সারিতে বসানো হবে তো ! সেজে গুজে ধুতি পাঞ্জাবী পরিধান করে রমণীবাবু রেডি হলেন। বাংলো থেকে অল্প দূরেই সেই অনুষ্ঠান। সুতরাং হেঁটেই যাওয়া স্থির হ’ল। তিনজনে মিলে চললেন জর্জদা’র গান শুনতে।

    অকুস্থলে পৌঁছলে ভল্যান্টিয়ারবৃন্দ খুবই সম্মান করে তাদের এই উচ্চপদস্থ ম্যানেজার আর বাকি দু-জনকে নিয়ে গিয়ে বসিয়ে দিলেন সামনের সারির মাঝামাঝি। রমণীদা’র চেয়ার থেকে স্টেজের ডায়াস খুব জোর আট ফুট হবে। খুব খুশী রমণীমোহন !

    তৈরী করা খুব সুন্দর মঞ্চ। বিশাল প্যান্ডেল। এদিকে দূর্গাপুরের আকাশ আস্তে আস্তে অন্ধকার হচ্ছে। সময় ক্রমশ: এগিয়ে আসছে। রমণীদা'র মনের ভেতরে সমুদ্রের ঢেউ-এর আছাড়ি পিছাড়ি উৎকন্ঠা। এই এতদিনে একটা বয়ে আসা স্বপ্ন আজ পূর্ণ হতে চলেছে। প্রাণমন দিয়ে আজ অনুভব করবেন তার অত্যন্ত প্রিয় রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী দেবব্রত বিশ্বাসের স্বকন্ঠে গান। আনন্দ আর ধরে না রমণীদা'র।
    হাল্কা করে সানাই বাজছিল চতুর্দিকে। ঘোষক ঘোষণা করলেন, আর কিছুক্ষণের মধ্যেই শুরু হতে চলেছে দেবব্রত বিশ্বাসের একক অনুষ্ঠান। আর অল্প অপেক্ষা।
    এবারে প্যান্ডেলের উজ্জ্বল আলো কমতে শুরু করল। আস্তে আস্তে মঞ্চের মাঝখান থেকে পর্দা খুলতে শুরু হ'ল। কিন্তু এ কি ??

    রমণীদা হতবাক। মঞ্চের ওপর আর একটি ছোটো বেদী বা মঞ্চ। খুব সুন্দর করে রজনীগন্ধায় মোড়া। আর ওই বেদীর ওপরে দুজন বসে আছেন। একজন তবলায়। আর সেই ট্রেনের বাউল মানুষটি হারমোনিয়াম প্রায় কোলে নিয়ে। কি আশ্চর্য্য চশমা পড়ে তাঁকে যেন কেমন দেখাচ্ছে। পাশে বসা শালাকে জিজ্ঞেস করলেন যে ইনি আবার কে। শালা থামিয়ে দিয়ে বললেন চুপ চুপ। কি মুস্কিল, রমণীদা একবার ভাবছেন, যে বাউল মানুষটি কি তার সাধের জর্জ দা, আবার পরক্ষণেই মনে হচ্ছে, তিনি দেবব্রত বিশ্বাসের ছবি যা তার মনে আবছা গেঁথে আছ তিনি তো ইনি নন। এদিকে শালাবাবুও গম্ভীর !

    রমণীদা ও এবার গম্ভীর হলেন পরিস্থিতির চাপে। মুখ তুলে দেখেন, সেই বাউল মানুষটি এক দৃষ্টে রমণীদা'র দিকেই তাকিয়ে মিটি মিটি হাসছেন। কথা শুরু করলেন তিনিই।

    -- বলেন রমণীবাবু, কোন গানটা দিয়্যা শুরু করি ?

    সামনের সারির সবার চোখ তখন রমণীদা'র দিকে। আর রমণীদা কেমন যেন ভ্যাবাচ্যাকা মেরে নির্বাক হয়ে গেছেন। কি করবেন, কি বলবেন বুঝতে পারছেন না। শুধু অবাক বিস্ময় চেয়ে আছেন বাউল মানুষটির দিকে।

    -- তাইলে আপনের প্রিয় গানডা দিয়াই শুরু করি আজ্ঞা.....

    শুরু হল জর্জদা’র গান। “এ মণিহার আমায় নাহি সাজে.........।”

    রমণীদা'র চোখে তখন গড়িয়ে নেমেছে জল। মাথা নীচু করে লজ্জায় মিশে গেছেন একেবারে।*

    *(ঘটনাটি আমার চাকরী জীবনের প্রায় শুরু’র দিকে শোনা। ১৯৮০/৮১ হবে। তাই একটু এদিক ওদিক ও হয়ে যেতে পারে। তবু স্মৃতিকেই ভর করলাম)

    @২১শে আগস্ট, ২০১৬
    কলকাতা।
  • Ranjan Roy | ২২ আগস্ট ২০১৬ ২৩:৩৮719800
  • অসা!!
  • রোবু | 213.132.***.*** | ২৩ আগস্ট ২০১৬ ১০:৪৬719801
  • একবার সাপ্তাহিক বর্তমানে ময় সেন-এর স্মৃতিচারণা ছিল, জর্জদাকে নিয়ে। অসাধারণ।
    আর পীযুষকান্তির সেই "একটু অনেকডোট করি, আপনারা তো আমার পরমাত্মীয়। জর্জদা আমাকে বললেন ই: প্র:"
  • d | 144.159.***.*** | ২৩ আগস্ট ২০১৬ ১০:৫৩719802
  • বাহ
  • প্রতিভা | 127.2.***.*** | ২৩ আগস্ট ২০১৬ ১০:৫৮719803
  • ভালো লেখা। ছবির মতো সব দেখতে পেলাম।
  • lcm | 83.162.***.*** | ২৩ আগস্ট ২০১৬ ১১:৫৪719804
  • বেড়ে গপ্পো, আর একবার শুনলাম - - ... তবেই আমি বাঁচি....
  • শিবাংশু | ২৩ আগস্ট ২০১৬ ১৩:৫৮719805
  • বাহ, ভারি ভালো লাগলো....
  • Abhyu | 126.202.***.*** | ২৪ আগস্ট ২০১৬ ১৪:০৮719806
  • বড় ভালো লাগল
  • maximin | 127.194.***.*** | ২৪ আগস্ট ২০১৬ ১৪:৩৮719807
  • কী যে ভালো লাগলো, কী আর বলি।
  • | 213.132.***.*** | ২৪ আগস্ট ২০১৬ ১৪:৪৪719795
  • মন টা ভরে গেল।
  • অভি | 37.63.***.*** | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২০:২৫719796
  • বোঝো! এটা মিস করে গেছি কোদ্দিয়ে! দারুণ লাগলো।
  • Ekak | 53.224.***.*** | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৪:১৮719799
  • এই অনুবাদ গানগুলো অখাদ্য ,গায়কের উচ্চারণ ইত্যাদিও । এনারা বাংলা গায়ক হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত । খামোখা এই বিটকেল অনুবাদ এর গুঁতো কেন বাপু :(
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন