এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • কমিনিউস্ট ধ্বংসস্তুপ থেকে ফেরাতে এস্টোনিয়া কি বাঙালীদের কাছে রোল মডেল হতে পারে ?

    bip
    অন্যান্য | ০১ নভেম্বর ২০১৫ | ১১৭২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • bi[ | 81.244.***.*** | ০১ নভেম্বর ২০১৫ ১৮:৩৩688726
  • http://biplabbangla.blogspot.com/2015/11/blog-post.html
    টাইমস অব ইন্ডিয়ার রিপোর্ট, আনন্দবাজারের রিপোর্টে কোলকাতায় বৃদ্ধের সংখ্যা বাড়ছে, তরুন ছেলে মেয়েদের সংখ্যা অস্বাভাবিক হারে কমছে। ফার্টালিটি রেট নেগেটিভ-মানে পপুলেশন সাসটেইন করার ক্ষমতা নেই। সব থেকে উদ্বেগের কথা কোলকাতায় দম্পতিরা সন্তান নিতে চাইছেন না। না এটা চাইল্ডলেস বাই চয়েস লিবারলিজম না। এর কারন কোলকাতায় ওয়েল পেইং জব খুব কম। ফলে ফ্যাইনান্সিয়াল কারনেই এখানে কাপলরা সন্তান নিচ্ছেন না। আর যারা সক্ষম কর্মক্ষম তাদের বৃহত্তর অংশ অনেক আগেই কোলকাতা ছেড়েছে।

    গোটা শহরটাই এখন কাকু মাসীদের। এদের দেখার জন্য যুবক সম্প্রদায় প্রায় নেই।

    ৩৪ বছরের বামপন্থা বা ভ্রান্ত ভামপ্যান্টিদের ভোট দেওয়ার কুফল বইতেই হত। পাপের ফল কোন না কোনদিন ত ফলতই!

    কমিউনিজম যেখানেই যায়, সেই জাতিকে ধ্বংস করে। অতীতে ধ্বংস হয়েছে রাশিয়ান, রুমানিয়ান, হাঙ্গেরিয়ান, ইউক্রেনিয়ানরা। ধ্বংস হয়েছে সমৃদ্ধশালী রাশিয়ান সাহিত্য। এখন ধ্বংসের পথে বাঙালীরা, বিশেষত বাঙালী হিন্দুরা। তবে আশার আলোও আছে। ইস্ট ইউরোপিয়ানরা খুব দ্রুতই আই টি এবং আধুনিক শিল্পের ওপর ভিত্তি করে, মার্কেটে ইকোনমির উইং এ ভর করে ফিরে এসেছে। কমিনিউস্টদের হাতে ধ্বংস হওয়ার পরে ইস্টোনিয়া এখন আই টি হাব-স্কাইপ , কাজার জন্মস্থান। ওদের পার ক্যাপিটা জিডিপি এখন আটাশ হাজার ডলারের কাছাকাছি। যা উন্নত বিশ্বের কাছাকাছি। ২০২২ সালের মধ্যে এস্টোনিয়ার পার ক্যাপিটা জিডিপি জার্মানি, ইউকের সমান হবে। ফ্রান্স, ইটালিকে ছাড়িয়ে যাবে।

    এস্টোনিয়ার উদাহরন নিলাম এইজন্যে -যে এস্টোনিয়া বাঙালীদের কাছে রোল মডেল হতে পারে। ১৯৪০ সালে স্টালিন স্বাধীন এস্তোনিয়া দখল করেন। এস্তোনিয়ার বুদ্ধিজীবি বিজ্ঞানী প্রযুক্তিবিদ-এদের অধিকাংশই দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায় বাল্টিক দেশগুলিতে। সমৃদ্ধশালী দেশ এস্তোনিয়া সোভিয়েত ইউনিয়ানের আরেকটা ব্যর্থ পরাধীন প্রদেশ হয়ে কাটিয়েছে পঞ্চাশ বছর । কিন্ত ১৯৮৯ সালে কমিউনিজমের পতন হতেই প্রবাসী এস্তোনিয়ানরা দেশে ফিরতে শুরু করেন এবং সেখানে উচ্চ প্রযুক্তির শিল্প স্থাপনে মন দেন। এই ভাবেই সেখানে জন্ম হয়ছে কাজা, স্কাইপের মতন কোম্পানী। বর্তমানে এই উদ্ভাবনী শিল্পের ওপর ভিত্তি করেই দ্রুত এগোচ্ছে ইস্টোনিয়া।

    বাঙালীদের ও এক হাল। কমিনিউসস্টদের ৩৪ বছরের রাজত্বে রাজ্য ছেড়েছে সমস্ত সক্ষম বাঙালীরা। বলা যায় বাধ্য হয়েছে। রাজ্যটাকে বামপন্থার ভাইরাসশুন্য করতে পারলে, শিল্পের পরিস্থিতি ফেরালে অনেক বাঙালীই ফিরতে পারে-রাজ্যে উদ্ভাবনী শিল্প স্থাপন করতে পারে। কমিনিউস্ট ধ্বংসস্তুপ থেকে রাজ্যকে উদ্ধার করতে এস্টোনিয়া একটা মডেল হতে পারে। তবে তার জন্য দরকার এস্টোনিয়ার মতন প্রশাসন-যেখানে নাগরিক সুবিধা সব অক্ষুন্ন রেখেও মার্কেট ইকনোমিকে সব থেকে বেশী গুরুত্ব দেওয়া হয়। যারা দেশে ফিরে শিল্প গড়তে চাইছে সরকার তাদের সব ধরনের সুবিধা দেয়। ইনফ্যাক্ট এস্তোনিয়া স্টার্ট আপের জন্য এখন আমেরিকার থেকেও বেশী সুবিধা দিচ্ছে।

    সেই জন্য যখনই কোন বামপন্থীকে হেজাতে দেখবেন- তাদের মনে করিয়ে দেবেন, তারা আসলেই মূর্খ কালিদাস। যে ডালে বসে আছি, সেই ডাল কেটে উন্নয়ন হয় না।
  • pi | 24.139.***.*** | ০১ নভেম্বর ২০১৫ ১৯:১৮688737
  • 'সব থেকে উদ্বেগের কথা কোলকাতায় দম্পতিরা সন্তান নিতে চাইছেন না। না এটা চাইল্ডলেস বাই চয়েস লিবারলিজম না। এর কারন কোলকাতায় ওয়েল পেইং জব খুব কম। ফলে ফ্যাইনান্সিয়াল কারনেই এখানে কাপলরা সন্তান নিচ্ছেন না'

    এটা বেরিয়েছে ? একটু দেবেন লেখাটা ?
  • সে | 198.155.***.*** | ০১ নভেম্বর ২০১৫ ২১:০৯688748
  • পপুলেশন ইমপ্লোশান তো ইয়োরোপে! কোলকাতায় কবে থেকে হোল? বিপবাবু ভুল খবর দিচ্ছেন তো!
    এস্টোনিয়া প্রসঙ্গে পরে।
  • PT | 213.***.*** | ০১ নভেম্বর ২০১৫ ২৩:১৩688750
  • এস্টোনিয়া একটা দেশ আর পব একটা দেশের মধ্যে একটা রাজ্য- এই গোদা ফারাকটা জানা আছে তো?
  • সে | 198.155.***.*** | ০১ নভেম্বর ২০১৫ ২৩:৫৮688751
  • ইদানীং তালিন ঘুরে এলাম। ওরা ইইউ মেম্বার এবং ইউরোজোনে। দেশের প্রচুর নিয়মকানুন ইইউ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ, সেমসেক্স রিলেশনশিপ অপরাধ নয়, ইত্যাদি। কিন্তু আইটি বিপ্লব করে এরা আর্থিক অবস্থা ফিরিয়েছে - এই সমীকরণ ঠিক নয়। বেসিক ইন্ফ্রাস্ট্রাকচার অনেক আগের তৈরী। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম অসম্ভব ভালো (এদের দেখে অ্যামেরিকার শেখা উচিৎ) শুধু নয় - শুনলে হয়ত বিশ্বাস হবে না - পুরো ফ্রি। টিকিট নামের বস্তুটিই নেই। ঐ একই ব্যবস্থা শিক্ষাক্ষেত্রে (এটাও অ্যামেরিকা শিখে নিলে পারে) এবং স্বাস্থ্য (ঐ - ঐ)। ঐটুকুন দেশ থেকে অ্যামেরিকার অনেক কিছু শিখবার আছে। রাশিয়ার শিখবার আছে সমকামী সম্পর্কের ব্যাপারে। হয়ত ওরা ইইউ মেম্বার স্টেটগুলোর মধ্যে বড়োলোক নয়, কিন্তু তাতে কী? এমনকি ইভোলিউশান নিয়েও মূর্খের মত কথা বলে না। এস্টোনিয়ার মডেল নিজভূমে ইম্পলিমেন্ট করেদেখবার অপশনটা ভুলবেন না কিন্তু বিপবাবু। আপনাদের অ্যামেরিকায় তো পাব্লিক ট্রান্সপোর্টের অবস্থা কহতব্য নয়, শিক্ষাক্ষেত্রেও দেনার বোঝা নয় অগাধ বড়লোক হতে হয়, গরীবদের চিকিৎসা আটকে থাকে ইনশিওরেন্সের চক্করে। তারপরে ব্ল্যাক লাইভ্স ম্যাটার কি নয় - সেটাও প্রশ্ন। টেনে হিঁচড়ে ক্লাসরুম থেকে কালো চামড়াদের পুলিশ অ্যারেস্ট করে নিয়ে যাচ্ছে, গুলি করে কালোদের মারছে এবং ছাড়াও পেয়ে যাচ্ছে, গান কন্টরোল নেই - এসব কী হচ্ছে বলুন তো? কাদের ভোট দেন? কেমন সরকার গড়েছেন? এসব সমস্যা সারাবেন কবে? শুধু আইটি বিপ্লব করে হবে? হিউম্যান রাইট্স্ ভায়োলেশনের হদ্দমুদ্দ। একটু ভেবে দেখুন। কীরকম পোলিটিক্যাল সিস্টেম ওখানে? টাকাপয়সার তো অভাব নেই ওদেশে - তাও অ্যাতো করাপ্ট পোলিটিক্যাল সিস্টেম কেন? অ্যাতো অমানবিক সিস্টেম ক্যানো? বাইরের দেশের সঙ্গে কীকী করে সেসব তুলছিই না- নিজের দেশের ভেতরেই এত্তা জঞ্জাল?
  • সে | 198.155.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৫ ০০:০৮688752
  • আপনাদের তো পঞ্চাশটা স্টেট। সবগুলোয় একসঙ্গে হবে না। যেকোনো একটা স্টেটে এস্টোনিয়ার মডেলের কোনো একটা ইম্প্লিমেন্ট করুন শিক্ষা বা স্বাস্থ্য বা ট্রান্সপোর্ট বা পেনশন সিস্টেম বা ব্ল্যাক লাইফের মূল্য - জাস্ট একটা। পায়ে পড়ে যাব আপনার। মেনে নেব সব। জাস্ট যেকোনো একটা যেকোনো একটা স্টেটে। জিডিপি তো আপনাদের অ নে ক বেশী।
  • SS | 183.66.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৫ ০২:৪৯688753
  • এস্তোনিয়ার থেকে হিউম্যান রাইট্স অ্যাবিউস নিয়ে লেক্চার শুনলে শুধু হজমোলায় কুলোবে না। ইউরোপে পার ক্যাপিটা নাম্বার অফ প্রস্টিটিউট সবথেকে বেশী এস্তোনিয়ায়। সেক্স ট্র্যাফিকিং এ নাম্বার ওয়ান হাব এবং সোর্স। টালিন ইউরোপে নাম্বার ওয়ান সেক্স টুরিসম হাব। ফ্রী শিক্ষাব্যবস্থার এই পরিণতি !!! এছাড়া আরো অন্য সেক্টরে যেমন কন্সট্রাক্শান ইত্যাদিতে ভিনদেশীদের চুড়ান্ত এক্সপ্লয়েট করা হয়, অলমোস্ট স্লেভারি কন্ডিশন। আমেরিকার কোনো স্টেটেই এই মডেল ইম্প্লিমেন্টেশান চাই না।
  • সে | 198.155.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৫ ০২:৫৯688754
  • তারমানে এইসব দিক দিয়ে অ্যামেরিকা সত্যিই পিছিয়ে আছে। নাগরিকরা ভোট দিয়ে কীরকম সরকার বানাচ্ছে। একজন ক্যান্ডিডেট জোকার/কমিডিয়ান, একজন ডাক্তার কিন্তু ইভোলিউশন থিয়োরী "বিশ্বাস" করে না। দুঃখজনক এডুকেশন। কোন কলেজ থেকে পাশ কে জানে, যেখানে বেসিকস শেখায়নি জীবনবিজ্ঞানের। এরাই প্রতিনিধি। এদের মধ্যেই কেউ নির্বাচিত হয়ে দেশ চালাবে।
  • SC | 60.242.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৫ ০৬:১৩688755
  • "কোন কলেজ থেকে পাশ কে জানে, যেখানে বেসিকস শেখায়নি জীবনবিজ্ঞানের। "
    Yale University
  • সে | 198.155.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৫ ০৮:৪০688727
  • সর্বনাশ!
  • সে | 198.155.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৫ ০৮:৪২688728
  • কমিডিয়ানকে প্রেসিডেন্ট বানানোর হলে এস্টোনিয়া নয় কিন্তু। গুয়াতেমালা মডেল খাপে খাপ।
  • lcm | 118.9.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৫ ১১:৫২688729
  • হা, হা, এদিকে সেই '৯২ থেকে ইউএস এইড পায় এস্টোনিয়া এবং ইস্ট ইউরোপের অনেক দেশ। ২০১২ সালেও এস্টোনিয়ায় মাথাপিছু প্রায় সাড়ে ছয় ডলার অনুদান দিয়েছে ইউএস।
  • সে | 198.155.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৫ ১৩:০৯688730
  • সে তো তাহলে আরো লজ্জার কথা। হাসির নয়।
  • সে | 198.155.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৫ ১৪:০৫688731
  • দেশের প্রায় এক দশমাংশ নাগরিক জেলে থাকে। ট্যাক্স পেয়ার্স মানি না প্রিজন ইন্ডাস্ট্রি? পাবলিক ট্রান্সপোর্ট নেই অথচ সবকটা গাড়ির নাম্বারপ্লেট কয়েদিদের দিয়ে বানানো হয়। একটা গোটা ইন্ডাস্ট্রি প্রিজনের মধ্যে একজিস্ট করছে। দুনিয়ার কোন দেশে একদশমাংশ নাগরিক জেলে থাকে? কোন দেশে এক দশমাংশ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত? কত শতাংশ বন্দি কালো চামড়ার এবং কেন? স্কুল টু প্রিজন পাইপলাইন কেন চলে আসছে? গরীব দেশে এইড পাঠানোর চেয়ে দেশের অভ্যন্তরীণ এই সমস্যার সমাধান কেন গৌন?
  • সে | 198.155.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৫ ১৪:৩৮688732
  • ভয়ংকর ফরেস্ট ফায়ার নেভাতে জোর করে আনস্কীল্ড প্রিজনারদের ঠেলে দেওয়া হয় কেন? দেশে যথেষ্ট ফায়ারফাইটার নেই?
  • সে | 198.155.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৫ ১৪:৩৯688733
  • একদশমাংশ নয় একশতাংশ হবে। ভুল লিখেছিলাম।
  • lcm | 118.9.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৫ ০৯:১২688734
  • আরো একটা হাস্যকর ব্যাপার হল, এস্টোনিয়া এবং ইস্ট ইউরোপের দেশগুলির টপ ইমিগ্রেশন ডেস্টিনেশন হল ইউএসএ।

    About 44 percent of European immigrants were from Eastern Europe in 2010. In 2010, 2.1 million European immigrants living in the United States were born in Eastern Europe (Albania, Bulgaria, Slovakia, Czech Republic, Czechoslovakia, Hungary, Poland, Romania, Estonia, Latvia, Lithuania, Macedonia, Russia, Belarus, Moldova, Ukraine, Croatia, Montenegro, Serbia, Bosnia, Slovenia, Kosovo, Yugoslavia)

    এবং সংখ্যা বেড়েই যাচ্ছে পূর্ব ইউরোপে।

    আর একটা ছোট্ট হাস্যকর তথ্য হল - প্রেসিডেন্সিয়াল ক্যান্ডিডেট ডোনাল্ড ট্রাম্প-কে বিয়ে করেছেন এক স্লোভেনিয়ান মহিলা - মেলানিয়া ট্রাম্প।
  • | 183.17.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৫ ০৯:৩২688735
  • http://www.priyo.com/2013/09/13/31155.html
    পড়ে ভাল্লাগলো।এখানেই দিয়ে রাখলামঃ)
  • দেব | 135.22.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৫ ১৬:৪২688736
  • তা মমব্যান কি - "এস্টোনিয়ার মতন প্রশাসন-যেখানে নাগরিক সুবিধা সব অক্ষুন্ন রেখেও মার্কেট ইকনোমিকে সব থেকে বেশী গুরুত্ব দেওয়া হয়" - এই জিনিস গড়ে তুলবেন?

    হাহাহাহাহা

    আর প্লিজ। অলরেডি সাড়ে ন'কোটি লোকের বাস এই পুঁচকে রাজ্যটাতে। লোকজন যে শেষ পর্যন্ত বাচ্চা প্যায়্দা করা কমিয়েছে এটাতেই খুশি থাকুন না।
  • 0 | ০৩ নভেম্বর ২০১৫ ১৯:১৩688738
  • Estonia on global indices :

  • ঊমেশ | 118.17.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৫ ২১:৩৭688739
  • বিপ কবে পশ্চিমবঙ্গে ফিরছে????
    এস্টোনিয়া তো উন্নতি করেছে প্রবাসী'র দেশে ফিরে দারুন কিছু করার জন্যে।
    একই যুক্তিতে, বিপেও বঙ্গে ফিরে কিছু করা উচিত।

    না কি উপদেশ টা অন্যদের জন্যে, নিজে আড়ালে থাকতে চাই।
  • সে | 198.155.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৫ ২১:৫৪688740
  • বিপবাবুর দেশ তো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। উনি ওদেশের নাগরিক।
  • pi | 24.139.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৫ ২১:৫৮688741
  • উমেশের কথায় মনে হল, জাফর ইকবালও বলেছেন দেখলাম,

    'আমাদের দেশে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও সেগুলোতে সত্যিকার অর্থে গবেষণা শুরু হয়নি (শিক্ষা এবং গবেষণার জন্য সরকার যে পরিমাণ টাকা খরচ করে, সেটা একটা কৌতুকের মতো)। তাই এই দেশের উৎসাহী ছেলেমেয়েরা প্রতি বছর বাইরে পি.এইচ.ডি. করতে যায়। এদের অনেকে এত উৎসাহী, এত সৃজনশীল, এত প্রতিভাবান যে, তাদের একটা ছোট অংশও যদি দেশে ফিরে আসতো তাহলে দেশে মোটামুটি একটা বিপ্লব ঘটে যেত। কিন্তু তারা আসলে দেশে ফিরে আসে না। আমি আশায় আশায় থাকি, যে কোনোদিন এই দেশের সরকার একটি দুটি ছোট বিষয় নিয়মের মাঝে নিয়ে আসবে এবং আমাদের এই উদ্যমী সোনার টুকরো ছেলেমেয়েরা দেশে ফিরে আসতে শুরু করবে। যতদিন তারা দেশে ফিরে না আসছে, আমার খুব ইচ্ছে তারা অত্যন্ত এই দেশটির কথা তাদের বুকের ভেতরে লালন করুক, এর বেশি আমার কিছু চাইবার নেই।
    আমাদের দেশ থেকে যারা লেখাপড়া করতে বিদেশে গিয়ে সেখানে থেকে যায়, তাদেরকে আসলে মোটামুটি দুই ভাগে ভাগ করা যায়। এক ভাগ কখনো ভুলতে পারে না যে, তারা এই দরিদ্র দেশটির মূলন্যবান সম্পদ ব্যবহার করে লেখাপড়া করেছে। প্রতিদানে তারা দেশকে কিছু দেয়নি। দরিদ্র দেশে প্রায় বিনামূল্যে পাওয়া শিক্ষাটুকু ব্যবহার করে আমেরিকাকে (বা সেরকম কোনো একটা দেশকে) সেবা করে যাচ্ছে। সেজন্য তাদের ভেতর একটা অপরাধ বোধ কাজ করে, তারা সবসময়ই দেশের ঋণটুকু শোধ করার জন্য নানাভাবে চেষ্টা করে।
    আরেক ভাগ মানুষ এই অপরাধ বোধ থেকে বের হওয়ার জন্য অত্যন্ত বিচিত্র একটা উপায় খুঁজে বের করেছে। সেটা হচ্ছে- সবকিছুর জন্য নিজের দেশটিকেই দায়ী করা। তারা প্রতি মুহূর্তে দেশকে গালাগাল দেয়। তারা বড় গলায় সবাইকে জানিয়ে দেয়, এই পোড়া দেশে জ্ঞান বিজ্ঞান গবেষণোর সুযোগ নেই, তাদের মেধা কিংবা প্রতিভা ব্যবহারের সুযোগ নেই, এই দেশে জন্ম হওয়াটাই অনেক বড় ভুল হয়েছিল। এখন আমেরিকাতে আসন গেড়ে সেই ভুল সংশোধনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। নিজের দেশটি কীভাবে রসাতলে যাচ্ছে তার সমস্ত পরিসংখ্যান তাদের নখদর্পণে। দেশের অবিবেচক মানুষ কীভাবে রাজনীতি করে, হরতাল দিয়ে, সন্ত্রাস করে দুর্নীতি করে পুরো দেশটাকে ডুবিয়ে দিচ্ছে, সেটা তারা শুধু নিজেদের মাঝে নয়, বাইরের সবার সাথেও আলোচনা করে সময় কাটায়।
    আমার যে ছাত্রছাত্রীরা আমেরিকা লেখাপড়া করতে যাচ্ছে, তাদের এই স্বার্থপর অংশ থেকে সতর্ক থাকতে বলেছি। সম্ভব হলে একশ হাত দূরে থাকতে উপদেশ দিয়েছি। '

    ঃ)
  • lcm | 60.242.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৫ ২২:০৭688742
  • জিরো যে চার্ট-টা দিয়েছে, ইন্টারেস্টিং।
    এতে 'State of World liberty index'-এ দেখাচ্ছে ২০০৬-এ এস্টোনিয়া ছিল এক নম্বরে।
    এটা গুগল করে দেখলাম - The State of World Liberty Index was a ranking of countries according to the degree of economic and personal freedoms that their citizens enjoy. - ভেরি ইম্প্রেসিভ।

    এই দেশগুলোতে একবার যাবার খুব ইচ্ছে, দেখি ঠাকুর কি করেন।
  • মালসাছাগলা | 186.***.*** | ১০ নভেম্বর ২০১৫ ১৭:০৪688743
  • ‘আমার মনে হয়, দেশের জনসাধারণকে অবহেলা করাই আমাদের প্রবল জাতীয় পাপ এবং তাহাই আমাদের অবনতির অন্যতম কারণ। যতদিন না ভারতের সর্বসাধারণ উত্তমরূপে শিক্ষিত হইতেছে, উত্তমরূপে খাইতে পাইতেছে, অভিজাত ব্যক্তিরা যতদিন না তাহাদের উত্তমরূপে যত্ন লইতেছে, ততদিন যতই রাজনীতিক আন্দোলন করা হউক না কেন, কিছুতেই কিছু হইবে না। ঐ-সকল জাতি আমাদের শিক্ষার জন্য—রাজকর-রূপে পয়সা দিয়াছে। আমাদের ধর্মলাভের জন্য—শারীরিক পরিশ্রমে বড় বড় মন্দির নির্মাণ করিয়া দিয়াছে। কিন্তু এই-সকলের বিনিময়ে তাহারা চিরকাল লাথিই খাইয়া আসিয়াছে। তাহারা প্রকৃতপক্ষে আমাদের ক্রীতদাস হইয়া আছে। ভারতের পুনরুদ্ধারের জন্য আমাদিগকে অবশ্যই কাজ করিতে হইবে। আমি যুবকগণকে ধর্মপ্রচারকরূপে শিক্ষিত করিবার জন্য প্রথমে দুইটি কেন্দ্রীয় শিক্ষালয় বা মঠ স্থাপন করিতে চাই—একটি মান্দ্রাজে ও অপরটি কলিকাতায়। কলিকাতারটি স্থাপন করিবার মত টাকার যোগাড় আমার আছে। আমার উদ্দেশ্যসিদ্ধির জন্য ইংরেজরাই—বিদেশীরাই টাকা দিবে।’

    ‘উদীয়মান যুবকসম্প্রদায়ের উপরেই আমার বিশ্বাস। তাহাদের ভিতর হইতেই আমি কর্মী পাইব। তাহারাই সিংহবিক্রমে দেশের যথার্থ উন্নতিকল্পে সমুদয় সমস্যা পূরণ করিবে। বর্তমানে অনুষ্ঠেয় আদর্শটিকে আমি একটি সুনির্দিষ্ট আকারে ব্যক্ত করিয়াছি। এবং উহা কার্যতঃ সফল করিবার জন্য আমার জীবন সমর্পণ করিয়াছি। যদি আমি ঐ বিষয়ে সিদ্ধিলাভ না করি, তাহা হইলে আমার পরে আমা অপেক্ষা কোন মহত্তর ব্যক্তি জন্মগ্রহণ করিয়া উহা কার্যে পরিণত করিবেন। আমি উহার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করিয়াই সন্তুষ্ট থাকিব। আমার মতে দেশের সর্বসাধারণকে তাহাদের অধিকার প্রদান করিলেই বর্তমান ভারতের সমস্যাগুলির সমাধান হইবে। পৃথিবীর মধ্যে ভারতের ধর্মই শ্রেষ্ঠ, অথচ দেশের সর্বসাধারণকে কেবল কতকগুলো ভুয়া জিনিষ দিয়াই আমরা চিরকাল ভুলাইয়া রাখিয়াছি। সম্মুখে অফুরন্ত প্রস্রবণ প্রবাহিত থাকিতেও আমরা তাহাদিগকে নালার জলমাত্র পান করিতে দিয়াছি। দেখুন না, মান্দ্রাজের গ্রাজুয়েটগণ একজন নিম্নজাতীয় লোককে স্পর্শ পর্যন্ত করিবে না, কিন্তু নিজেদের শিক্ষার সহায়তাকল্পে তাহাদের নিকট হইতে রাজকর বা অন্য কোন উপায়ে টাকা লইতে প্রস্তুত। আমি প্রথমেই ধর্মপ্রচারকগণের শিক্ষার জন্য পূর্বোক্ত দুইটি শিক্ষালয় স্থাপন করিতে ইচ্ছা করি, এখানে সর্বসাধারণকে অধ্যাত্ম ও লৌকিক বিদ্যা—দুই-ই শেখান হইবে। শিক্ষাপ্রাপ্ত প্রচারকগণ এক কেন্দ্র হইতে অন্য কেন্দ্রে ছড়াইয়া পড়িবে—এইরূপে ক্রমে আমরা সারা ভারতে ছড়াইয়া পড়িব। আমাদের সর্বাপেক্ষা গুরুতর প্রয়োজন—নিজের উপর বিশ্বাসী হওয়া; এমন কি—ভগবানে বিশ্বাস করিবারও পূর্বে সকলকে আত্মবিশ্বাস-সম্পন্ন হইতে হইবে। দুঃখের বিষয়, ভারতবাসী আমরা দিন দিন এই আত্মবিশ্বাস হারাইতেছি। সংস্কারকগণের বিরুদ্ধে ঐ জন্যই আমার এত আপত্তি। গোঁড়াদের ভাব অপরিণত হইলেও তাহাদের নিজেদের প্রতি বিশ্বাস অনেক বেশী। সেজন্য তাহাদের মনের তেজও বেশী। কিন্তু এখানকার সংস্কারকেরা ইওরোপীয়দিগের হাতের পুতুল-মাত্র হইয়া তাহাদের অহমিকার পোষকতাই করিয়া থাকে। অন্যান্য দেশের সহিত তুলনায় আমাদের দেশের জনসাধারণ দেবতাস্বরূপ। ভারতই একমাত্র দেশ, যেখানে দারিদ্র্য পাপ বলিয়া গণ্য নহে। নিম্নবর্ণের ভারতবাসীদেরও শরীর দেখিতে সুন্দর—তাহাদের মনেরও কমনীয়তা যথেষ্ট। কিন্তু অভিজাত আমরা তাহাদিগকে ক্রমাগত ঘৃণা করিয়া আসার দরুনই তাহারা আত্মবিশ্বাস হারাইয়াছে। তাহারা মনে করে, তাহারা দাস হইয়াই জন্মিয়াছে। ন্যায্য অধিকার পাইলেই তাহারা নিজেদের উপর নির্ভর করিবে এবং উঠিয়া দাঁড়াইবে। জনসাধারণকে ঐরূপে অধিকার প্রদান করাই মার্কিন সভ্যতার মহত্ত্ব। হাঁটুভাঙা, অর্ধাশনক্লিষ্ট, হাতে একটা ছোট ছড়ি ও এক পুঁটলি কাপড়-চোপড় লইয়া সবেমাত্র জাহাজ হইতে আমেরিকায় নামিতেছে, এমন একজন আইরিশম্যানের আকৃতির সহিত কয়েক মাস আমেরিকায় বাসের পর তাহার আকৃতির তুলনা করুন। দেখিবেন, তাহার সেই সভয় ভাব গিয়াছে—সে সদর্পে ঘুরিয়া বেড়াইতেছে। কারণ, সে এমন দেশ হইতে আসিয়াছিল, যেখানে নিজেকে দাস বলিয়া জানিত; এখন এমন স্থানে আসিয়াছে, যেখানে সকলেই পরস্পর ভাই ভাই ও সমানাধিকারপ্রাপ্ত।’

    ‘বিশ্বাস করিতে হইবে যে, আত্মা অবিনাশী, অনন্ত ও সর্বশক্তিমান্। আমার বিশ্বাস, গুরুর সাক্ষাৎ সংস্পর্শে গুরুগৃহবাসেই প্রকৃত শিক্ষা হইয়া থাকে। গুরুর সাক্ষাৎ সংস্পর্শে না আসিলে কোনরূপ শিক্ষাই হইতে পারে না। আমাদের বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয়গুলির কথা ধরুন। পঞ্চাশ বৎসর হইল ঐগুলি প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে, কিন্তু ফল কি দাঁড়াইয়াছে? ঐগুলি একজনও মৌলিকভাবসম্পন্ন মানুষ তৈরী করিতে পারে নাই। এগুলি শুধু পরীক্ষাকেন্দ্ররূপে দণ্ডায়মান। সাধারণের কল্যাণের জন্য আত্মত্যাগের ভাব আমাদের ভিতর এখনও কিছুমাত্র বিকশিত হয় নাই।’
  • সে | 198.155.***.*** | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫ ০২:৪০688744
  • ট্রাম্পবাউ ফাইনালে উঠবেন মনে হচ্ছে। খুব পপুলার ইনি। উনি জিতবার আগেই ওনার পূর্বঘোষিত প্রতুশ্রুতি পালন হচ্ছে। মুসলিমদের ট্রাভেল ডিনাই করা হচ্ছে কোনো কারণ না দেখিয়েই।
    ট্রাম্পসায়েব প্রেসিডেন্ট হলে খুব বন্ধুত্ব হবে পুতিন দাদার সাথে। ফিউশন রাজনীতি কয় তারে। খুব এনার্জি বেরুবে। আপনারা ট্রাম্পবাবুকে ভোট দিয়ে জয়ী
  • : সে  | 198.155.***.*** | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫ ০২:৪৪688745
  • করুন।
  • aka | 80.193.***.*** | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫ ১২:৫০688746
  • লুরু শেষ কলকাতাই রাস্তা, কিন্তু কলকাতাকে আগে এস্টোনিয়া হতে হবে। এস্টোনিয়া থেকে আবার সবাই ইউএসে যায়। নাকি এক এক টইতে এক এক রকম স্পেকট্যাকল।
  • SC | 117.206.***.*** | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫ ১৩:৪০688747
  • trump কে গালাগাল করে কি লাভ। trump যে কথাগুলো প্রকাশ্যে বলে দিয়েছে, নির্লজ্জের মত, সে ধরনের কথাবার্তা তো
    অনেক অভিজাত উচ্চশিক্ষিত দের আড্ডা তেও শুনেছি। "ওই মোল্লাগুলো যত নষ্টের গোড়া ইত্যাদি"। শুধু সেই বাবু বিবিরা প্রকাশ্যে বলেন না, এই তো।
    কিন্তু দাদা, পলিটিকাল correctness এর শাক দিয়ে আর কদিন পচা মাছ ঢেকে রাখা যায়।
  • সে | 198.155.***.*** | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫ ১৩:৪৪688749
  • না না সেটি হচ্ছে না, সেসব হবার নয়। অ্যাদ্দিন যা হয়েছে, হয়েছে। ট্রাম্পসায়েব আর সেসব হতেই দেবেন্না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন