এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ল্যান্ডমার্ক জাজমেন্ট

    Abhyu
    অন্যান্য | ০৭ জুলাই ২০১৫ | ১০৪৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Abhyu | 118.85.***.*** | ০৭ জুলাই ২০১৫ ০৪:৪০680993
  • Abhyu | 118.85.***.*** | ০৭ জুলাই ২০১৫ ০৪:৪০680985
  • আশার কথা - সমাজ এগোচ্ছে, নানারকম চাড্ডিদের উপদ্রব সত্ত্বেও।
  • Abhyu | 118.85.***.*** | ০৭ জুলাই ২০১৫ ০৪:৪২680994
  • http://www.anandabazar.com/national/%E0%A6%95-%E0%A6%AE-%E0%A6%B0-%E0%A6%AE-%E0%A7%9F-%E0%A6%B0-%E0%A6%AA-%E0%A6%B6-%E0%A6%86%E0%A6%A6-%E0%A6%B2%E0%A6%A4-1.171745#

    দরকার হবে না বাবার পরিচয়
    কুমারী মায়ের পাশে আদালত

    কোনও অবিবাহিত মা একাই তাঁর সন্তানের পূর্ণ অভিভাবক হতে পারেন। তার জন্য জন্মদাতা বাবার উপস্থিতি বাধ্যতামূলক নয়— এমনটাই জানিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। বিশেষ ক্ষেত্রে বাবার পরিচয় জানাতেও মা বাধ্য নন বলে মনে করছে সুপ্রিম কোর্ট।

    বিচারপতি বিক্রমজিৎ সেন এবং বিচারপতি অভয়মনোহর সাপ্রের বেঞ্চের মতে, পিতৃপরিচয়ের তুলনায় সন্তানকে ভাল রাখার দিকটিই সব চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আর সেই বিবেচনাতেই এক অবিবাহিত মায়ের অভিভাবকত্বের আবেদনে সাড়া দিয়ে সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, তাঁকেই অভিভাবক বলে ঘোষণা করা হোক। প্রথমে ওই মহিলা নিম্ন আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। সেখানে তাঁর আর্জি খারিজ হয়ে যায়। শীর্ষ আদালত কিন্তু তাঁর ইচ্ছাকেই স্বীকৃতি দিল।

    আবেদনকারিণীর পরিচয় গোপন রেখে শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, ওই অবিবাহিত খ্রিস্টান মহিলা এক পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন ২০১০ সালে। তিনি যথেষ্ট শিক্ষিত এবং ভাল চাকরি করেন। ছেলের জন্মের পর থেকে তিনি একাই সব দায়িত্ব পালন করে এসেছেন। জন্মদাতা বাবার কোনও সাহায্যই পাননি। কিছু বিমা এবং সঞ্চয়ের ক্ষেত্রে ছেলেকে ‘নমিনি’ করার জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন। তখন কর্তৃপক্ষ তাঁকে জানান— হয় তাঁকে ছেলের বাবার নাম জানাতে হবে, নইলে কোর্টের কাছে থেকে অভিভাবকত্বের শংসাপত্র জোগাড় করতে হবে। তখনই ওই মহিলা তাঁর সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব চেয়ে আদালতে (গার্ডিয়ান কোর্ট) আর্জি জানান। কিন্তু সেখানেও তাঁকে ছেলের বাবার নাম এবং অন্যান্য তথ্য জানাতে বলা হয়। কিন্তু মহিলা রাজি হননি। তাঁর আবেদন খারিজ হয়ে যায়। সেটা ২০১১ সালের ঘটনা।

    এর পরে ওই মহিলা দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। কিন্তু সেখানেও তাঁর আর্জি নাকচ হয়ে যায়। সুপ্রিম কোর্টে মামলা আসার পরে আদালত জানতে পেরেছে, ওই মহিলার সন্তানের জন্মদাতা এখন অন্য মহিলাকে বিয়ে করে সংসার পেতেছেন। ফলে অভিভাবকত্বের প্রশ্ন তুললে এখন সেই পরিবারেও প্রভাব পড়বে। তা ছাড়া মহিলা নিজে স্বীকার করেছেন, ওই ভদ্রলোক তাঁর এই সন্তানের অস্তিত্ব সম্পর্কে অবহিতই নন। ওঁরা দু’জন মাত্র দু’মাস একসঙ্গে ছিলেন। ফলে অভিভাবকত্বের কোনও দাবি ওই জন্মদাতার তরফ থেকে ওঠার কথা নয়। মহিলার আরও প্রশ্ন ছিল, পাসপোর্ট আবেদনের ফর্মে যদি বাবার পরিচয় জানানো বাধ্যতামূলক না হয়, তা হলে অভিভাবকত্ব বিচারের ক্ষেত্রেই বা কেন বাধ্যতামূলক হবে?

    সুপ্রিম কোর্ট তার পর্যবেক্ষণে বলেছে, শিশুর ভাল ভাবে বড় হয়ে ওঠাটাই গুরুত্বপূর্ণ। কোনও অবিবাহিত মা যদি সন্তানের বাবার নাম গোপন রাখতে চান, তা হলে আদালতও তাঁকে সে ব্যাপারে জোর করতে পারে না। শীর্ষ আদালত সহজ করতে চেয়েছে শিশুর জন্মের শংসাপত্রের দিকটিও। প্রশাসনিক জটিলতা প্রথম থেকেই লঘু করার জন্য সর্বোচ্চ আদালত বলেছে, ‘‘কোনও অবিবাহিত মা তাঁর গর্ভের সন্তানের জন্য জন্মের শংসাপত্রের আবেদন জানালে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাঁর কাছ থেকে শুধু একটি হলফনামা চাইতে পারে। তার পরে শংসাপত্র দিতে তারা বাধ্য।’’

    একাকী মায়ের পাশে দাঁড়িয়ে সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ, আজকের সমাজে যখন মহিলারা নিজের সন্তানকে একাই বড় করে তোলার দায়িত্ব নিচ্ছেন, সে ক্ষেত্রে কোনও অনিচ্ছুক ব্যক্তিকে এর মধ্যে জড়ানোর মানে হয় না। আমরা মনে করি, যে বাবা তাঁর দায়িত্ব নিজেই ঝেড়ে ফেলতে চান, সন্তানের মঙ্গলের জন্য সেই বাবাকে দরকার নেই।

    আজকাল অনেক ক্ষেত্রেই একাকী মহিলারা নিজ দায়িত্বে সন্তানের জন্ম দিতে চাইছেন অথবা সন্তান দত্তক নিচ্ছেন। আইভিএফ পদ্ধতিতে মা হওয়ার জন্য এগিয়ে আসছেন অবিবাহিত মহিলারাও। যেমনটা দেখা গিয়েছিল ওনিরের ছবি ‘আই অ্যাম’-এ। সেখানে একটি গল্পে অভিনেত্রী নন্দিতা দাশ বিবাহবিচ্ছেদের পরে মা হতে চেয়েছিলেন আইভিএফ পদ্ধতিতে। সুপ্রিম কোর্টের আজকের রায়ে এই মহিলারাও সন্তানের অভিভাবকত্ব পাওয়ার ক্ষেত্রে বাধা কাটাতে পারবেন কি? প্রবীণ আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের মত সে রকমই। তাঁর কথায়, ‘‘আজকের রায়ের ফলে যে একাকী মেয়েরা সন্তান দত্তক নিতে চান বা বিবাহবিচ্ছিন্না মেয়েরা, যাঁরা একার দায়িত্বে সন্তান মানুষ করছেন, তাঁরা সকলেই উপকৃত হবেন।’’

    এ শহরে একাকী মায়েদের মধ্যে অন্যতম পরিচিত মুখ চিত্রশিল্পী ইলিনা বণিক। তিনি বিবাহবিচ্ছিন্ন হওয়ার বেশ কিছু বছর পরে সন্তানের জন্ম দেওয়ার কথা ভেবেছিলেন। বেছে নিয়েছিলেন আইভিএফ। এখন তাঁর মেয়ে অমরাবতীর বয়স তিন। ইলিনা বললেন, ‘‘আইভিএফ পদ্ধতিতে মা হতে চেয়ে প্রথমে বাধা পেয়েছিলাম স্বনামধন্য চিকিৎসকদের কাছেই। নীতি পুলিশের ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল তাঁদের। পরে ২০১২-য় অবশ্য এখানকার চিকিৎসকের সাহায্য নিয়েই সন্তানের জন্ম দিয়েছি।’’

    কেন ইলিনাকে প্রথমে বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছিল, তার খানিকটা আভাস পাওয়া গেল চিকিৎসক সুদর্শন ঘোষদস্তিদারের কথায়। তিনি জানালেন, এত দিন বিভিন্ন ইনফার্টিলিটি সেন্টারগুলি এই সব ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিত নিজস্ব ‘এথিকাল কমিটি’র মাধ্যমে। তাঁরা ওই মেয়েটির শারীরিক-মানসিক অবস্থা, সামাজিক নিয়ম, সর্বোপরি শিশুটির কল্যাণের বিষয়টি বিচার করে সিদ্ধান্ত নিত। সুদর্শনবাবুর বক্তব্য, ‘‘আমাদের বিশ্বাস ছিল, এই আইন এক দিন হবে। কারণ জননের অধিকারকে অস্বীকার করা যায় না। আইনি স্বীকৃতির ফলে এ বার মাতৃত্ব নিয়ে বেআইনি কারবারেও রাশ টানা যাবে।’’

    ইলিনা অবশ্য এখনও সব বাধা পেরোতে পারেননি। বাচ্চাকে স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে তার বাবা কে, এই প্রশ্নটা শুনতেই হচ্ছে। রায়কে স্বাগত জানিয়ে তাই ইলিনা বলছেন, এ বার হয়তো পথটা একটু সহজ হবে। আর এক একাকী মা, চিত্রপরিচালক অনিন্দিতা সর্বাধিকারী বললেন, ‘‘খুব আবেগতাড়িত লাগছে। দেশের সর্বোচ্চ আদালত যখন এমন অধিকারের স্বীকৃতি দেয়, তখন মনে হয় দেশ সত্যিই এগোচ্ছে।’’

    মহাভারতে কুমারী মা কুন্তী নিজের সন্তান কর্ণকে কাছে রাখতে পারেননি। কর্ণ সূতপুত্র হিসেবে বড় হন। শর্মিলা ঠাকুর অভিনীত সুপারহিট ছবি ‘আরাধনা’য় দেখা গিয়েছিল, সন্তানকে অন্য একটি পরিবারের হাতে তুলে দিচ্ছেন অবিবাহিত মা। সুপ্রিম কোর্টের রায়ে এই সব কাহিনি অতীত হয়ে গেল আজ। বরং অভিনেত্রী নীনা গুপ্ত যে ভাবে সব রকম সামাজিক বাধা জয় করে নিজের মেয়ে মাসাবাকে বড় করেছেন, সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন, আজকের রায় সেই অধিকারকেই আইনি সিলমোহর দিল।

  • সুশ্রুত সরখেল | 212.54.***.*** | ০৭ জুলাই ২০১৫ ১০:০৬680995
  • ব্যাপারটাকি এতই সোজা? মা বাবার কোন একজনকে বাদ দিয়ে নিজের শৈশবের কথা ভাবতেই পারিনা। নিজের আনন্দ/মজা/ইগো বা অন্য কোন কারণে শিশুটিকে বঞ্চিত করার অধিকার কে দেয়? পপুলিস্টমত ছাড়া অন্য দৃষ্টিকোণ থাকতে পারে বলেই লিখলাম। বাচ্চাগুলোর সম্ভাব্য ভয়েসটুকুও আসা দরকার।
  • san | 113.245.***.*** | ০৭ জুলাই ২০১৫ ১০:৪৮680996
  • সে কত লোকেই কতকিছু ভাবতে পারেনা। এই লজিকে বাপ-মায়ের লিগাল সেপারেশনের অধিকারও কেউ কেড়ে নিতে চাইতে পারে। বাপ-মায়ের পুনর্বিবাহের তো কথাই নেই।
  • সুশ্রুত সরখেল | 212.54.***.*** | ০৭ জুলাই ২০১৫ ১১:৩২680997
  • কোন কিছুই কাড়া হচ্ছেনা, শুধু বলা হচ্ছে পৃথিবীতে মানুষের কিছু কমতি নেই তাই একে অপরকে ভাল করে বুঝে নিয়ে তারপরে নতুন অতিথি আনলে ভাল। নইলে আপ্যায়ন করে বাড়িতে লোক ডেকে তাকে ভাঙ্গা পিড়িতে বসতে দেওয়ার তুল্য হয়ে যায়না?
  • সিকি | ০৭ জুলাই ২০১৫ ১১:৫২680998
  • একে অপরকে ভালো করে বুঝে নিয়ে -

    সারা জীবনেও কি বোঝা যায় একে অপরকে?
  • সুশ্রুত সরখেল | 212.54.***.*** | ০৭ জুলাই ২০১৫ ১২:০৯680999
  • পুরোপুরি বোঝা সম্ভব না হলেও বেশ খানিকটা নিশ্চয়ই বোঝা যায়। মোদ্দা কথা হল, আজকের যুগে সন্তানের জন্মদানের পেছনে খানিকটা মানসিক প্রস্তুতির দাবী যুক্তিযুক্ত মনে হয়। হয়ত বা এই কারনেই কৈশোরে মা/বাবা হওয়া আইনত নিষিদ্ধ। তবে শুধু আইন করে আর কি হবে ওর স্পিরিট কে বোঝায়!
  • de | 24.139.***.*** | ০৭ জুলাই ২০১৫ ১২:১০681000
  • বাবা-মা আলা শিশুর ভয়েস নয়- সিঙ্গল পেরেন্টের হাতে বড় হওয়া শিশুর ভয়েস চাই। তাদের কেমন লাগে তাহলেই সেটা বোঝা যাবে।

    আর এসব মায়েরা তো একা মানুষ করবেন বলেই বাচ্চা আনছেন পৃথিবীতে - সেখানে বাবার আসার তো প্রশ্নই নেই। বাবা বা মা দুজনেই চাই - একজনের কাছে বাচ্চা মানুষ হয় না - এটা পুরোটাই একটা ট্যাবু!
  • de | 24.139.***.*** | ০৭ জুলাই ২০১৫ ১২:১৪680987
  • ভুল্লিং -

  • সিকি | ০৭ জুলাই ২০১৫ ১২:২৪680988
  • দুনিয়া জুড়ে গুচ্ছ গুচ্ছ সিঙ্গল পেরেন্ট আছে। বহু মানুষ স্বেচ্ছায় সিঙ্গল পেরেন্টশিপ বেছে নেন, অনেকে অবশ্য অনিচ্ছাতেও সিঙ্গল পেরেন্ট হন।

    তো, যাঁরা স্বেচ্ছায় সিঙ্গল পেরেন্ট হন, তাঁরাও তো যথেষ্ট মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই হন, অসুবিধেটা কোথায়?

    কৈশোরে বাবা-মা হওয়া বা বিয়ে হওয়া নিষিদ্ধ সম্পূর্ণ অন্য কারণে। এর সাথে সিঙ্গল পেরেন্টশিপের জাস্ট কোনও সম্পর্ক নেই।
  • সুশ্রুত সরখেল | 212.54.***.*** | ০৭ জুলাই ২০১৫ ১৩:০৭680989
  • অসুবিধে বলতে সেঅর্থে তাত্ত্বিকভাবে কোন অসুবিধেই প্রতিষ্ঠা করা শক্ত। তবে এসবই নতুন। সময় না গেলে বোঝা যাবেনা। জনসংখ্যার একটা সাইজেবল প্রোপোর্শন এগোত্রের অপশন না নিলে এর কোন গ্রস ইম্প্যাক্ট হতে পারে কিনা সেবিষয়েও যুক্তিগ্রাহ্য সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব নয়। তবে de যেমন বললেন এরকমভাবে বড় হয়েছে এমন অনেকের সাথে কথা বলে বোঝা যেতে পারে। নিঃসন্দেহে ওদের বড় হওয়ার অভিজ্ঞতা অন্যরকম। সেটা কতটা আলাদা আর ভবিষ্যৎ জীবনে তার প্রভাব নিয়েও চিন্তাভাবনার অবকাশ ও প্রয়োজনীয়তা আছে।
  • একক | 24.99.***.*** | ০২ আগস্ট ২০১৫ ০১:৪২680991
  • এগুলো ব্যাগরা-পন্থী মানসিকতা । সন্তানের বাবা-মা দুজন না হলে হবেনা । এরপর বলবে ভাই-বোন না থাকলে হবেনা । একটা "ন্যাচেরাল" এর দোহাই দিয়ে ক্ষতির ভয় দেখানো । ফালতু হ্যাজ এসব ।

    ধরা যাক সিঙ্গল প্যারেন্ট এর কাছে বড় হওয়া শিশুরা একটা সময় গিয়ে বাপ বা মা-কে গাল দেবে ।নতুন নতুন সামাজিক পরিস্থিতি তৈরী হবে ।তাতে কী ?? পরস্থিতি হবে সমাধান ও আসবে নিজের মত করে।

    ন্যাচেরাল বলে কিস্যু হয়না । আর যদি হয়ও ,প্রাইমারি নেচার অফ হিউম্যান বিইং ইস ইঞ্জিনিয়ারিং । সে সমাজ হোক বা প্ল্যানেট ইকোলজি । মানুষ তার সমাজ-পরিবার গঠন-প্রকৃতি সবকিছুকেই ইঞ্জিনিয়ার করবে এটাই স্বাভাবিক । এগুলোকে বাধা দেওয়ার চেষ্টাও একরকম ব্যাগরাবাদ ।
  • Abhyu | 118.85.***.*** | ০২ আগস্ট ২০১৫ ০১:৪৭680992
  • আইনের দরকার তো সেই জন্যেই। সতীদাহ বিলোপ বা বিধবা বিবাহ আইনের সময় থেকেই সেই ট্রাডিশন সমানে চলেছে :)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন