এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • "ভালোবাসার তুমি কি জান"?

    ranjan roy
    অন্যান্য | ০৬ মে ২০১৫ | ৩৭৫৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • aranya | 154.16.***.*** | ১৯ মে ২০১৫ ১০:২৮678003
  • বেশ লাগছে
  • ranjan roy | 192.69.***.*** | ১৯ মে ২০১৫ ১৩:২৫678004
  • টাইটান থেকে টাইটানিক। এরা সহজে নতজানু হয় না। ভেঙে পড়ে না। সুপ্রতীকও সাময়িক অবসাদ কাটিয়ে ওঠে।
    ওর কলেজে সেকন্ড ইয়ার। কিন্তু ওর ক্লাসে কমই যাওয়া হয়। বন্ধুরা নোট্স এনে দেয়।
    কিন্তু নাচ আর নাটক? ভাবনাচিন্তা শুরু হয়।
    ওকে কেন্দ্র করে একটু একটু করে দানা বাঁধে একটা স্বপ্ন, একটা দল, একটা গোষ্ঠী। আগের বিদ্যায়তন ছেড়ে ওর সঙ্গে জোটে তিনজন; বাঁশী, গিটার আর পারকাশন। সে না হয় হল, কিন্তু ওর দলের মূল উদ্দেশ্য কী? নাচ না নাটক? যাই হোক, করবে কারা? ছেলেমেয়ে কোথায়? তিনজনের ভরসায় তো আর নিয়মিত প্রোডাক্শন নামানো সম্ভব নয়।
    শেষে সুপ্রতীকই বলে, নাচ। আর নাচের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নাটক, নৃত্যনাট্য গোছের। কী নাচ? কেমন নাচ?
    ব্যালে।
    সুপ্রতীক দাঁড়িয়ে ওঠে, পায়ের আঙুলের উপর ভর দিয়ে পিরুয়েট করে দেখায়। বন্ধুরা স্তব্ধ, হতবাক।
    এক বন্ধুর বাড়ির বাইরের ঘরের সামনের দেয়ালে সাদা কাপড়ে নীল রঙে লিখে টাঙানো হয় ---ক্যালকাটা ব্যালে ট্রুপ। শস্তা গোলাপি কাগজে ধারে হ্যান্ডবিল ছাপানো হয়, ছাত্র ভর্তির জন্যে -- যারা আধুনিক করিওগ্রাফি শিখতে চায়, বিশেষ করে ছেলেরা।
  • বিপ্লব রহমান | ১৯ মে ২০১৫ ২০:৩২678005
  • রঞ্জন দা,

    গল্প-০১ সত্যিই বড় মাপের কাজ হতে পারে। উপাদান আছে যথেষ্ট। হুট করে ফুরিয়ে যাওয়া, বুড়ো মেমের আকস্মিকতা আরোপিত মনে হয়েছে। আরেকটু রয়েসয়ে রসেবসে লিখলে পারতেন!

    পরেরগুলো আর টানে নি। হাফ ধরে যায়। আরো লিখুন। শুভেচ্ছা
  • ranjan roy | 132.176.***.*** | ১৯ মে ২০১৫ ২৩:০২678006
  • বিপ্লব,'
    আপনার কথা গুলো ভাবব। এই টইটা খুলেছি দশটা অন্য র্রকম ভালবাসার মেটিরিয়ালগুলো নিয়ে হাতমক্শ করব বলে। আমি নিশ্চিত নই কিভাবে কোনটা হ্যান্ডেল করব,
    আবার সতর্ক থাকতে হচ্ছে যাতে অন্যেরা চিনে না ফেলে। প্রিয়জন, বন্ধুবান্ধব অপ্রস্তুত না হয়ে পড়েন। এগুলো খসড়া হয়ে থাকবে। পরে কাজে দেবে।
    তাই আপনাদের মত বন্ধুদের সুচিন্তিত মতামত মোস্ট ওয়েলকাম। খারাপ লাগলে বলতে দ্বিধা করবেন না।
  • ranjan roy | 132.176.***.*** | ২০ মে ২০১৫ ০১:০০678007
  • প্রথম প্রোডাকশন কী হবে? নতুন ছেলেদের নিয়ে। একটিও মেয়ে যোগ দেয় নি যে! আর সুপ্রতীকের নাচের এখনও কোন নিজস্ব শৈলী রূপ নেয় নি। তো?
    ঠিক হল দেড় ঘন্টার প্রোগ্রামে থাকবে আলাদা আলাদ কিছু নাচের কোলাজ। ঠিক করে বলাতে গেলে বিভিন্ন শৈলীর ফিউশনে তৈরি কিছু স্কেচ। সত্তরের দশকের কোলকাতায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মানেই বামপন্থী প্রগতিদর্শনের ছোঁয়া। তাই আটপৌরে জীবন ও কিছু প্রহসনকে নাচের ভাষায় ধরার চেষ্টা ছাড়াও ছিল ভিয়েতনাম-কাম্বোডিয়া-লাওস নামের মার্কিন আক্রমণের বিরুদ্ধে সংযুক্ত প্রতিরোধের স্কেচ। তাতে অন্যরকমের কস্টিউম, ওখানকার লোক সংগীতের সুর ও নাচের কিছু মুদ্রা এই নতুন দলটিকে আলাদা করে চেনালো।

    বেলফাস্টের শিপইয়ার্ড থেকে টাইটানিক সাউদাম্প্টন বন্দরে এল। এবার আটলান্টিকে পাড়ি দেবার প্রস্তুতি।
    টাকা দরকার। অনেক টাকা। বড় হল ভাড়া নিতে হবে। নিজেদের কিছু লাইটিং এর মেশিন, অন্ততঃ ডিমার কেনা দরকার আর কিছু মাস্ক। কস্টিউম সেলাই করাতে হবে। সাউন্ড সিস্টেম চাই। দলের ছেলেদের অন্ততঃ টিফিন খরচ দিতে হবে। আনন্দবাজারে বিজ্ঞাপন দিতে হবে।
    এগিয়ে এল পারকাশন বাদক শিখ ছেলেটি। গুরজিন্দর সিং রণধাওয়া। টাইটানিকের প্রাথমিক সাফল্যে উৎসাহিত। ভবানীপুরে ওদের বড় বাড়ি, মোটরপার্টসের দোকান। টাকা ধার হিসেবে নেওয়া হবে। আস্তে আস্তে ফেরত দিলেই চলবে।
    গুরজিন্দর যেন ওর মেন্টর। অনেক চেনাশুনো। হল বুক করা, প্রেসে ছাপতে দেওয়া, কস্টিউম সেলাই করানো-- সবজায়গাতেই কিছু অ্যাডভান্স দিয়ে কাজ শুরু হয়ে যায়। ও অনেক প্র্যাকটিক্যাল পরামর্শ দেয়।
    ধীরে ধীরে ওর বাড়ির একটি ঘরেই সুপ্রতীকের অস্থায়ী আস্তানা গড়ে ওঠে। সুপ্রতীক দেখে যে সঙ্গীত-নৃত্যের নান্দনিক বোধেও গুরজিন্দরের সঙ্গে ওর বেশ মিল। কত কথা জমে থাকে দুজনের। তাই রাতের খাওয়াটাও ওর বাড়িতেই।
    এবার সুপ্রতীকের বাড়ির লোকজন পড়লেন চিন্তায়। ছেলেটা ক্লাস পালাচ্ছে, অ্যাটেন্ডেন্স কম, বাড়িতে চিঠি এসেছে। ও কি পার্ট ওয়ান দেবে না? আজকাল তো খুব কম রাতেই বাড়ি ফেরে।
    সুপ্রতীক চলছে এক নেশার ঘোরে। সময় যে কিভাবে কাটছে! টাকা পয়সার ব্যবস্থা হয়ে যাচ্ছে। রিহার্সাল চলছে জোর কদমে। সত্যি, গুরজিন্দর না থাকলে ও যে কি করত! আর একদিন তো গজব হয়ে গেল, জনা দুই মেয়ে এসে ওদের দলে যোগ দিল।

    সেদিন মাঝরাত্রে এক অস্বস্তিকর অনুভূতিতে ওর ঘুম ভেঙে গেল। ওকে পাশবালিশের মত করে জড়িয়ে ধরেছে গুরজিত। সারাশরীরে খেলা করে বেড়াচ্ছে ওর বলিষ্ঠ হাত। গাঢ় ঘুমে আচ্ছন্ন ক্লান্ত সুপ্রতীক বাধা দিতেও পারছে না। ঠেলে সরিয়ে দিচ্ছে গুরজিতকে। কিন্তু কতক্ষণ? কতবার?
    ঘুমে তলিয়ে যেতে যেতে সুপ্রতীক বুঝতে পারল যে গুরজিতের হাত ওর শরীরে খুঁজে বেড়াচ্ছে এক নারীকে। এই বিশ্বাস ওকে কেমন যেন আশ্বস্ত করল।
    সকালে গুরজিত মাপ চাইল। বলল-- আর এমন হবে না। এগুলো ছোটবেলা থেকে পাশবালিশ নিয়ে ঘুমানোর অভ্যাসের ফল।
    সুপ্রতীক বাড়ি ফিরে গেল। পরীক্ষা এসে গেছে। অন্ততঃ পাশ করার মতন প্রস্তুতি চাই।
  • ranjan roy | 192.69.***.*** | ২৯ মে ২০১৫ ২১:২৯678008
  • ৪)
    টাইটানিক ভেসেছে। বিশাল জাহাজ। সওয়ার হয়েছে সোয়া দুহাজার মানুষ। সবাই নিশ্চিন্ত। জাহাজ ছুঁয়ে যাবে ফ্রান্সের শেরবুর্গ আর আয়ারল্যান্ডের কুইন্সটাউন বন্দর, তার পর পশ্চিমবাহিনী হয়ে পাড়ি দেবে নিউইয়র্কের দিকে। অভিযাত্রীরা অধিকাংশই এসেছে গ্রেট ব্রিটেন, আয়ারল্যান্ড আর স্ক্যান্ডেনেভিয়া থেকে। ভাগ্য পরীক্ষা করবে আমেরিকায়।
    নামল সুপ্রতীকের স্বপ্নের প্রোডাকশন,অবশেষে। হল ভরেনি। কিন্তু খরচ উঠে গেল। কিছু খবরের কাগজে না-ভাল-না-মন্দ গোছের সমালোচনা বেরোল। তবে অক্সিজেন পেল ক্যালকাটা ব্যালে ট্রুপ।
    দু-তিনজন করে নতুন নতুন ছেলেমেয়ে আসছে। দলের সদস্য সংখ্যা এখন চল্লিশ। সবার ভরসা সুপ্রতীকের উপর।
    এখন আর রিহার্সাল হয় সপ্তাহে পাঁচদিন। রিহার্সালের সময় চা আসে প্রায় প্রত্যেক ঘন্টায়, সঙ্গে বিস্কুট। একা গুরজিন্দরই নয়, দলের কয়েক জন সদস্য চাকরি করে। তারা প্রতিমাসে একদিনের মাইনের টাকা দলের তহবিলে দিচ্ছে।
    আগামী প্রোডাকশন " বিস্মৃতির অন্তরালে"। গল্পটা সেই কালিদাসের "অভিজ্ঞান শকুন্তলম্‌" থেকে নেওয়া। বড় করে স্যুভেনির বেরোবে। তাতে মোটা টাকার অ্যাড দেবেন গুরজিন্দরের কাকা হরজিন্দর সিং রণধাওয়া।
    উনি মুগ্ধ আগের প্রোডাকশন দেখে, আশীর্বাদ করেন--পুত্তর, তু বহোত দুর জায়েগা। পিছে মৎ দেখ, হম হ্যায় না!

    টাইটানিকের স্থপতি টমাস অ্যান্ড্রুজ ড্যাবা ড্যাবা চোখের কিশোরী রোজের জিজ্ঞাসার উত্তরে মুচকি হাসেন।
    -- কোন ভয় নেই খুকি। আমি এমন জাহাজ বানিয়েছি যে কোনদিনও ডুববে না, ডুবতে পারে না।
  • Binary | ২৯ মে ২০১৫ ২২:০৬678009
  • রঞ্জন দা'র লেখার বৈঠকি স্টাইল টা চমত্কার
  • ranjan roy | 192.69.***.*** | ০৬ জুন ২০১৫ ২২:২৯678010
  • -- এই দেখ কাকা! এর মধ্যে রোজ নামে সেই মেয়েটা কখন এসে ঢুকে পড়ল? তুমি তো বলেছিলে যে ওই বস্তাপচা জ্যাক আর রোজের ছেলেভুলোনো ভাব-ভালবাসার গল্প শোনাবে না। তবে?
    -- তা তো বটেই। আমার গল্প টাইটানিকের গল্প, ওর আর রোজের গল্প। রোজকে বাদ দিয়ে টাইটানিক হয় নাকি?
    -- বেশ, কিন্তু মেয়েটা এল কখন?
    -- ওই যে, দু'চারজন করে নতুন ছেলেমেয়ের ভীড়ে, ওর মধ্যেই এককোণে রোজ দাঁড়িয়ে আছে।
    --কোনটি? যাকে খুব মন দিয়ে আমাদের সুপ্রতীক , থুড়ি টাইটানিক কিছু ছাতার মাথা বোঝাচ্ছে?
    --অ্যাই ! না বুঝলে যাতা বলবি নে! ও বোঝাচ্ছে মেয়েটি বড্ড বেশি স্পেস খাচ্ছে, তাতে সহ-নৃত্যশিল্পীদের অসুবিধে হচ্ছে আর নিজের ওপর লাইট ঠিক সময়ে নিতে পারছে না। ওই দ্যাখ, সুপ্রতীক চকখড়ি দিয়ে স্টেজের ওপর দাগ কেটে জোন দেখিয়ে দিচ্ছে, যাতে মেয়েটি, মানে শকুন্তলা , ওর বাইরে স্টেপ না নেয়।
    -- বাঃ বেশ দেখতে তো মেয়েটি! সিনিমার গোরা মেমের চেয়ে কিছু কম না। তা রোজ আর টাইটানিক বেশ জমে গেছে মনে হচ্ছে।
    -- দূর বোকা! ও কেন রোজ হবে? ও হল আগামী প্রোডাকশনের শকুন্তলা।
    --- কী যে বল কাকা! তাহলে রোজ কে?
    -- ওই যে উইংসের পাশে দাঁড়িয়ে বুড়ো সরদারজি হরজিন্দরের সঙ্গে গল্প করছে আর হিংসুটে চোখে শকুন্তলাকে দেখছে!
    -- এটা একেবারে যা তা! মেয়েটা তো কালো আর মুখে ব্রণ। আমাদের টাইটানিক তো ওর দিকে ফিরেও দেখছে না! ওকে কোন পার্টটা দিয়েছে? অনুসূয়া? প্রিয়ংবদা/
    -- ও নতুন এসেছে, এখনও কোন পার্ট পায়নি।
    -- হরি! হরি! এ তোমার রোজ? ভগবান অন্ধ নাকি? গোলাপ কেন? ও তো ঘেঁটুফুল!
    --- আরে এই ঘেঁটুফুলই গোলাপ হয়ে ফুটবে, ভগবানে ভরসা রাখ। ওকে দু-তিনটে মাস টাইম দে, তবে না!
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন