এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  সিনেমা

  • পিকু

    k
    সিনেমা | ১১ মে ২০১৫ | ১৭২৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • কল্লোল | 111.63.***.*** | ১৩ মে ২০১৫ ১৮:২৯677255
  • ধ্যুস। ওটা সৌমিত্র হলেই ঠিক হতো। তাতে হিন্দীটা খুব খারাপ বলতো। তো? সেটাই তো ঠিক হতো।
  • Tim | 101.185.***.*** | ১৩ মে ২০১৫ ১৮:৩৪677256
  • বা ধৃতিমান। হিন্দী বাংলা দুইই হতো কিন্তু হাসি পেতনা উল্টে দর্শকেরো কনস্টিপেশন। কিন্তু তাতে কী?
  • 4z | 79.157.***.*** | ১৩ মে ২০১৫ ১৮:৩৯677257
  • বাংলা উচ্চারণ ফ্যাক্টর নয় বলেই তো বোমান বেটার অপশন হত।
  • Tim | 101.185.***.*** | ১৩ মে ২০১৫ ১৮:৪৩677258
  • আফনেরা ক্ষি প্রাদেশিক। এত বিপর্যয় তাও পোসেনজিত কে সুযোগ দেবেন্না
  • pipi | 108.253.***.*** | ১৩ মে ২০১৫ ১৯:০২677259
  • এবার আপ্নেরা এট্টুস কষ্ট করে বেলাশেষে টা দেখে নিন। আম্নাদের হয়তো চ্যাটচেটে গ্যাদগেদে স্টিকি ইমোশনাল ড্রামা মনে হতেই পারে। আমার বাপু বে এ এশ লেগেছে। সৌমিত্র অ্যাজ ইউজুয়াল। কিন্তু বড় পাওনা স্বাতীলেখা। খালি শেষটা প্রেডিক্টেবল। আমি হলে অমন স্বামীকে নড়া ধরে ঘর থেকে বের করে দিতাম। পরিচালক অতটা বীরপুরুষ হয়ে ঊঠতে চান নি পাব্লিকের পৈটিক গোলযোগের আশ্ন্কাতেই হয়তো।
  • san | 113.24.***.*** | ১৩ মে ২০১৫ ১৯:০৭677260
  • পোটকেদাকে ক ( বোমান বিষয়ে)। আগে ভাবিনি , কিন্তু এই পোস্ট পড়ে মনে হল ওর চেয়ে ভাল চয়েস আর হয় না।

    সোসেনদিকে ঙ দিলাম একটি।

    বাই দ্য ওয়ে আমার ডায়ালগগুলিও ভাল্লেগেছে , অমিতাভর নিন্দে করতে গিয়ে লেখা হয়নিকো।

    দে-দি এইটা কি করল :-(
  • Arpan | 125.118.***.*** | ১৩ মে ২০১৫ ২০:৩৭677261
  • ইয়েস, বোমান সবচেয়ে ভালো চয়েস হত।

    ইনফ্যাক্ট আমার বুড়ো ঋষি কাপুরকেও চমত্কার লাগছে আজকাল।
  • b | 24.139.***.*** | ১৩ মে ২০১৫ ২০:৪৭677262
  • কবে শুনেছিলাম আমার বন্ধুরা রিক্শা করে "গুপ্ত" দেখতে গেছিলো। হলে নেমে রিক্শাওয়ালার সাথে ভাড়া নিয়ে প্রচুর ঝামেলা হয়। মনোমত ভাড়া না পেয়ে রিকশাওয়ালা দ্রুত প্যাডেল মারতে মারতে চিৎকার করে বলেছিলো "যা দিখগে যা, কাজল খুনি হ্যায়।"

    আর তারপরে দে-র এই।
  • dd | 132.17.***.*** | ১৩ মে ২০১৫ ২১:২৩677263
  • কোনো স্পয়লারই নেই।

    এটা বেসিকেলি বাবার গল্পো। মানে একজন বাবাকে নিয়ে গল্পো। তো গল্পের বাবারা সব সময়েই মরে যায়। খুব খুব মিষ্টি কুষ্টি আদিখ্যেতার সিনেমা বা গল্পো - কিন্তু বাবা মারা যাবেই। কুকুরের গল্পেও তাই। ভেরী সুইট। ভেরী কিউট। কিন্তু শেষটায় কুকুরটা মারা যাবে।

    কুকুর বা বাবা, এরা অসম্ভব সুইট হলেও শেষ পর্যন্ত্য টেঁকে না।
  • Bhagidaar | 216.208.***.*** | ১৩ মে ২০১৫ ২১:৪২677265
  • বি এর গপ্পটা বেশ !
  • সিকি | ১৩ মে ২০১৫ ২৩:২৩677266
  • পিকু দেখে উঠলাম।

    না, বোমান ইরানি মানাত না। অমিতাভ বচ্চনই একদম ঠিক। হয় তো সৌমিত্র বেটার হতে পারতেন।

    এবং দীপিকা অ্যান্ড ইরফান। অসাম বললে কম বলা হয়। অত্যন্ত ভালো অভিনয়।

    কলকাতা, দিল্লির সি আর পার্ক, আর যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে দেখতে আমার সবসময়েই ভালো লাগে, ঠিক ঠিক জায়গাগুলো দেখানোতেই আমার মন ভরে গেছে অনেকটা। ডায়ালগ খুব ভালো, না বেশি না কম।

    দীপিকা ভীষণ মন দিয়ে চরিত্রকে নিজের সঙ্গে মেশায়। চেন্নাই এক্সপ্রেসে ওর সেই তামিল অ্যাক্সেন্টে হিন্দি শুনে মুগ্ধ হয়েছিলাম - নিখুঁত উচ্চারণ। এখানে ওর বাংলা শুনে মুগ্ধ হলাম। আশা করি ডাবিং করে নি।

    অমিতাভ ভালো, খুব ভালো। বাংলা উচ্চারণ বেটার হতে পারত, কিন্তু ঠিক আছে।

    স্পেশালি ভালো লাগার কারণ, এই চরিত্রগুলো আমার ভীষণ চেনা। এই খিটখিটে তেঁতো স্বভাব অথচ মন থেকে নট সো ব্যাড মানুষজন, এই ইরফানের মত চরিত্র, রেয়ার কিন্তু ভালো দিল্লিওয়ালা, এই লোকগুলোকে আমি চিনি। পরিচালক সেটুকুই তুলে দেখিয়েছেন।

    শেষটাও ভালোভাবেই হল। টিপিকাল হিন্দি সিনেমার এন্ডিং নয়।

    শনিবার হলএ গিয়ে দেখে আসব।
  • d | 116.79.***.*** | ১৩ মে ২০১৫ ২৩:২৮677267
  • আহ তেঁতো নয় তেতো, বানান ভুল দেখলে কেমন একটা লাগে আমারও।
  • সিংগল k | 212.142.***.*** | ১৪ মে ২০১৫ ০০:০১677268
  • ডিডিদার এ সব কি অলক্ষুনে কথা। সব বাবাই মিষ্টিকুষ্টি এবং বেশীভাগই প্রচন্ড টেঁকসই।

    যাগ্গে আমার একপিস ওইরকম বাবা ছিল। মানে ভারী মিষ্টিকুষ্টি কিন্তু নট সো টেঁকসই। পুরো ডিডিদা বর্নিত কুকুর/বাবার মত বাবা।
    তো আমার সেই বাবা যেবার মারা গেলেন, আমরা কফি হাউসে সম্মিলিত হয়ে হেবি শোকসভা লাগিয়ে দিয়েছি। সে এক মোচ্ছোব ব্যাপার। কেউ গান গাচ্ছে, কেউ গাল পাড়ছে, কেউ বা গালে ছাতুর পকোরা পুরে একমনে শুধু চিবিয়েই যাচ্ছে। সে টোটাল ক্যায়স আর কি। তারই মধ্যে এক বুড়োটে ভদ্রলোক উঠে দাঁড়িয়ে বললেন যে উনি আমার প্রয়াত বাবার ব্যাপারে কিছু স্মৃতিচারণ করতে চান। সবাই একবাক্যে বলল- হোক্ হোক্, কিন্তু উনি কুচকুচে কালো ছিলেন, কানের পেছনে নীল কালির ছাপ ছিল, দুইপুরুষ ধরে ওই হোঁত্কা হাতলওলা চেয়ারটায় বসে বসে পাছার দাগ ফেলে গিয়েছেন, ওর প্রতিটি ছারপোকা ওনার রক্তের স্বাদ জানে ইত্যাদি প্যাচাল আর পাড়বেন না, ওসব নিয়ে বহু আলোচনা ইতিমধ্যেই বিদগ্ধজন করে গিয়েছেন। আপনি পারলে নতুন কিছু বলুন। আপনি নিজেই তো নতুন লোক মশাই। এ চত্বরে তো আপনাকে আমরা কেউ দেখি নি।
    ভদ্রলোক হাত জোড় করে স্বীকার করে নিলেন যে তিনি বাস্তবিকই কফি হাউসের দিকটা মাড়ান না। আজ নিতান্ত নিচে কার শোকসভা হবে সেটা প্ল্যাকার্ডে লেখা দেখেই উনি ঢুকেছেন। কারন তিনি ওনার সহকর্মী ছিলেন।
    শুনেই তো আমার বাবার ওরিজিন্যাল সহকর্মীরা ওনাকে ধরে এই মারে তো সেই মারে - বললেই হল মশাই, আমরা চল্লিশ বছর ধরে ওমুকদার সঙ্গে পড়াচ্ছি, আপনাকে কোনদিন কলেজের ত্রিসীমানায় দেখি নি, আজ কোত্থেকে উড়ে এসে সহকর্মী বলে ক্লেম করলেই হল?
    ভদ্রলোক বললেন তাই তো বলছি ,আপনাদের নতুন কথা শোনাব, আপনারা কি জানতেন যে উনি আপনাদের কলেজে ঢোকার আগে জিওলজিক্যাল সার্ভেতে চাকরী করতেন?
    শুনে তো ফুল হাউস ভ্যাবাচ্যাকা। কলেজে তো পড়াতেন বাংলা, আর ছিলেন বাংলা ইংরিজিতে ডবোল এমএ। তিনি জিওলজিক্যাল সার্ভেতে কোনদিন কিছু করতেন সেটা তো কেউ বলতে পারল না। নিতান্ত বাল্যবন্ধুরাও না। পুরো হাউসে পিনড্রপ সাইলেন্স। ভদ্রলোক বলে চললেন – পড়াশোনা শেষ করেই উনি জিওলজিক্যাল সার্ভেতেই চাকরী পেয়েছিলেন। কপিরাইটারের কাজ। কিন্তু বেশীদিন করেন নি চাকরীটা। কিছুদিন বাদেই বড়কর্তার সঙ্গে মনোমালিন্যের ফলে ছেড়ে দেন চাকরীটা।
    আবার বাবার সহকর্মীরা খেঁকিয়ে উঠল। কী বলছেন মশাই যাতা। ওমুকদার সঙ্গে কখনো কারো মনোমালিন্য হতেই পারে না। সামান্য মতপার্থক্য দেখা দিলেই উনি কফি হাউসের ফিশফ্রায়ের মধ্যস্থতায় সেটা মিটিয়ে নিতেন। আর আপনি বলছেন কিনা বসের সঙ্গে....
    ভদ্রলোক জানালেন যে - এতে বড়কর্তা বা আমার বাবা কারোরই বিশেষ কিছু করার ছিল না। কারন মনোমালিন্যের কারনটা দৈব, প্রাকৃতিকও বলা চলে। তখন সবে বৃটিশ আমল শেষ হয়েছে, কিন্তু জিওলজিক্যাল সার্ভেতে পুরো বৃটিশ ঠাটবাট বজায় রয়েছে। এরই মধ্যে চাকরী পাবার পর বাবা কিন্তু প্রত্যেকদিনই অফিসে দেরী করে ঢুকতেন। সঙ্গত কারনেই বড়কর্তা জবাবদিহি করেন।
    ব্যস্ আমার বাবার সহকর্মীরা, বাল্যবন্ধুরা এমনকি কফি হাউসীয় অ্যাংরি ইয়ং বন্ধুরাও খেপে গেল – দূর মশাই, এ আপনি অন্য লোকের গল্প ফেঁদেছেন। আমাদের ওমুকদা একেবারে সেকেন্ড মিলিয়ে পাংচুয়াল ছিলেন। একটা ইনফ্যুশন শেষ করতে ওনার লাগত ঠিক সতেরো মিনিট তেরো সেকেন্ড, একটা সিগু শেষ করতে ঠিক সাড়ে সাত, ক্লাসে ঢুকতে কোনদিন পাঁচ মিনিটের বেশী দেরী করেন নি।
    ভদ্রলোক স্মিত হেসে জানালেন যে উনি ঠিক লোকের কথাই বলছেন এবং আমার বাবা সম্পর্কে ওনার এবং ওনার বাকি সহকর্মীদের ধরনাও কতকটা সেরকমই।
    তবে সেই লোক (মানে বাবা) কি করে বাড়ির কাছে হাঁটাপথের নতুন চাকরীতে রোজ রোজ দেরী করে ঢুকতে পারে এবং ওপোরোলার কাছে সেই দেরী যুক্তিসংগত বলে দাবী করতে পারে? না বাসট্রামের সমস্যা না কিচ্ছু।
    ভদ্রলোক বললেন ওনারাও রেজিগনেশন দেবার পর বাবাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন রহস্যটা কি। বাবা জবাব দিয়েছিলেন - করব বলুন, হাতে সময় নিয়েই তো বেরোই হেঁটে হেঁটে অপিশ যাব বলে, কিন্তু আমার প্রাতকৃত্যের সময় হয় ঠিক সকাল সাড়ে নটা নাগাদ। ফলে পড়িমরি করে বিধানবাবুর(মুখ্যমন্ত্রী) বাড়ির সামনে( ওয়েলিংটন স্কোঃ) থেকে বাড়ি ফিরি। খোলসা হয়ে আবার পড়িমরি করে ট্রাম ধরে ধর্মতলা পৌঁছালেও সেই দেরী হয়েই যায়। আমার পোষাবে না মশাই অমন দশটা পাঁচটার চাকরী। রইল ছাতার চাকরী। আমি দরকার হলে বাকি জীবন টিউশানি করেই খাব। চাকরী আগে, না প্রাতকৃত্য আগে।।।
    সত্যিই আমার বাবা জীবনে প্রাতকৃত্যকেই অগ্রাধিকার দিয়ে কিছুদিন টিউশনি করেই কাটিয়েছিলেন। কিছুদিন পরেই অবশ্য কলেজে পড়ানোর কাজটা পেয়ে যান। সেটা দশটা পাঁচটার ডিউটি ছিল না বলে বাবার সে চাকরীতে আর প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হয় নি।

    আজ আর বাবা নেই, কিন্তু বৌবাজারের মোড়ে দাঁড়ালে আজও দেখতে পাবেন রং উঠে গিয়ে টিনের ওপর নেগেটিভের মত লেখা - "আইডিয়াল কোচিং সেন্টার" - প্রকৃতির ডাকে আমার বাবার সাড়া।
  • সিংগল k | 212.142.***.*** | ১৪ মে ২০১৫ ০০:০৩677269
  • ভাল কথা,
    এই টই এর আহ্বায়ক স্মল k কিন্তু আমি নই।
    আমি দীঈঈঈঈর্ঘদিন কোন পোস্ট করি নি। তার মধ্যে অন্য কোন k , কিছু লিখে থাকলে তার দায়িত্ব আমার নয়।
  • achintyarup | 125.187.***.*** | ১৪ মে ২০১৫ ০০:২৮677270
  • সিংগল k -র লেখা পড়ে মনটা ভারি ভাল হয়ে গেল
  • I | 127.99.***.*** | ১৪ মে ২০১৫ ০০:৫৩677271
  • সিংগল k হেব্বি ভালো লেখে।
  • sosen | 122.79.***.*** | ১৪ মে ২০১৫ ১১:১১677272
  • বড্ড ভালো কে-দা!
    মোট্টেই বোমান ইরানিকে ওখানে মানাত না। ওমপুরী কে মানাতে পারে।
    বোমান ইরানির সারাক্ষণ মুখ খিঁচানো, উফ্ফ। ভাগ্যিস।
  • d | 144.159.***.*** | ১৪ মে ২০১৫ ১১:৩২677273
  • হুঁ কেলোদাদা ভারী ভাল লেখেন।
  • Tim | 101.185.***.*** | ১৪ মে ২০১৫ ১১:৩৭677274
  • ভারি মন ভালো করা লেখা, কেলোদা।
  • san | 11.39.***.*** | ১৪ মে ২০১৫ ১৫:০১677276
  • যারা দেখেছেন একটু মনে করে বলতে পারেন যীশু সেনগুপ্তর চরিত্রটিকে বাঙালি বা অবাঙালি কোনোটা মেনশন করেছে কিনা ? একজনের ক্রিটিসিজমে দেখলাম ওকে নাকি বড্ডো বাঙালি-বাঙালি দেখাচ্ছে !
  • নেতাই | 169.245.***.*** | ১৪ মে ২০১৫ ১৫:০৩677277
  • মনে পড়ছে না। মেনশন করেনি বোধয়। তবে ওর কোষ্টকাঠিন্য ছিল।
  • সিকি | ১৪ মে ২০১৫ ১৫:০৯677278
  • যীশুর নাম ছিল সৈয়দ।
  • R | 131.24.***.*** | ১৪ মে ২০১৫ ১৫:৩০677279
  • আমার আবার কেনো জানি না, মনে হয়, অমিতাভের জায়্গাটা উৎপল দত্ত পেলে ফাটিয়ে দিতেন। যাক গে, সে রামও নেই.... ইত্যাদি ইত্যাদি।
  • | ১৭ মে ২০১৫ ২৩:০৪677280
  • দেখে ফেললাম। একবার দেখতে ভালই লাগল। কিন্তু আবার আবার্বারবার দেখার মত কিসু না। অন্তত আমি আবার দেখব না।
  • ranjan roy | 132.176.***.*** | ২০ মে ২০১৫ ০১:২২677281
  • আমার মেয়েরা ধরে বেঁধে পিকু দেখিয়েই ছাড়ল।
    বুঝলাম কেন।
    সিআরপার্কে এতদিন থাকার ফলে সব বড্ড চেনা, এমনকি পুল কারে মেয়ের অফিস যাওয়াও।
    আর ওরা নাকি হলে ভ্যাঁ করে কেঁদেছিল।
    কারণ আমি নাকি অনেকটা ওরকম সেল্ফ অবসেস্ড বাবা! আর বকবক করে মাথা ধরিয়ে দিই! সবাইকে সব ব্যাপারে লেকচার দিই।শুধু আমার নামে দিল্লিতে কোন বাড়ি নেই। আর আমার পাঁচ ফুট এগার ইঞ্চি বড়মেয়ের নাম টুকু!
    আমি বললাম-- বুঝে গেছি কী কী করব না।কিন্তু ওইরকম কাউকে বিরক্ত না করে শান্তিতে শেষঘুমে ঘুমোতে চাই।
    শুনে আবার চোখ ছলছল এবং বকুনি।
  • Abhyu | 118.85.***.*** | ২৩ মে ২০১৫ ০২:৫৫677282
  • কেলোদার লেখাটা মিস করে গিয়েছিলাম। দারুণ লাগলো।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন