এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • টুইঙ্কল টুইঙ্কল লিটল ম্যাগ

    Paramita
    বইপত্তর | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৬ | ১৬৬৭৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • তাপস দাশ | ২৭ এপ্রিল ২০১৪ ১১:২৮671099
  • আমি ১৯ এপ্রিল ২০১৪ - ৩:৩৫ পি এম এর পোস্টে একটা গুরুতর ভুল করেছিলাম । লিখেছিলাম - দেবাশিস বিশ্বাস সম্পাদিত বিষয়মুখ । অথচ যে কোনো বিষয়মুখ কাগজ যদি কেউ খোলেন - তাহলে দেখবেন দেবাশিস বিশ্বাস ও বিকাশ গণ চৌধুরী সম্পাদিত । এই এরর অফ অমিশন কী হেতু - তা নিয়ে চর্চা হতে পারে - তবে আজকাল যেমন ভাবে জেনেবুঝে নাম বাদ দেওয়া দস্তুর হয়ে দাঁড়িয়েছে - সেরকম কিছু ছিল না ।
  • তাপস দাশ | ২৭ এপ্রিল ২০১৪ ১১:৩৩671100
  • আর মি আরেকটা পত্রিকার নাম করতে ভুলে গেছিলাম । কবিতীর্থ ।
    অনেক ছোট পত্রিকাই এখন প্রকাশক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে । কবিতীর্থ এবং মুশায়েরার কথা আজকের আসল এবিপিতেই বেইরেছে ।
    সেই জন্যেই আমি একবার বলেছিলাম এই টইয়েই - যে ছোট প্রকাশনা ও তাদের বইপত্র নিয়ে একটা টই খোলা হোক ।
  • .... | 127.194.***.*** | ২৭ এপ্রিল ২০১৪ ১২:৪৫671101
  • এখানেই হোক না, ছোটো পত্রিকা আর ছোটো প্রকাশনা আসলে তো একই শ্রেণীর, একই লোকজনের ভালোবাসার ও। এখানেই থাক প্রকাশক হিসেবে এদের উদ্যোগ ও বইপত্রের কথা।
  • gajaa | 121.93.***.*** | ২৮ এপ্রিল ২০১৪ ১১:১২671102
  • আদিসপ্তগ্রাম থেকে একটি মননশীল কগজ বেরোয় নাম "মনন"। বর্তমান সংখ্যা টি বাংলা ছোটো গল্প নিয়ে। পরের টা কবিতা নিয়ে হবে বলে অঙ্গিকার করেছে দেখলাম।
    ময়দানে যখন বইমেলা হত তখন লিটিল ম্যাগ স্টল থেকে একটা পত্রিকা কিনেছিলাম "সাঁঝবাতি"। সেখানে খুব সুন্দর একটা গল্প পড়েছিলাম "আমন আলোয় ব্যাঙ্গমী"। লেখকের নাম সম্ভবত আদিত্য নারায়ন হাজরা। পত্রিকাটি পরে আর দেখতে পাই নি, না ঐ লেখকের অন্য কোনও লেখা।
  • তাপস দাশ | ৩০ এপ্রিল ২০১৪ ১৪:৪২671103
  • উত্তর বঙ্গ, উত্তর পূর্ব ভারত ও বাংলাদেশের লিটল ম্যাগাজিন প্রায় ধরা হয়নি । এগুলো নিয়ে যদি কেউ জানেন বা পরিচিত কাউকে জানেন, যাঁর এ নিয়ে জানাশোনা আছে - লিখুন কিম্বা লিখতে বলুন না ! আর আপনাদেরও তো অনেকের নানা পত্রিকার কথা জানা আছে ।
  • Biplob Rahman | ৩০ এপ্রিল ২০১৪ ২০:১৫671104
  • আগেই জানিয়ে রাখি, পুরো আলোচনা পড়িনি।

    ০১. বরাবরই এপার বাংলায় ছাপার খরচ খুব বেশী। বরাবরই এখানে সব জেলা থেকে অসংখ্য লিটল ম্যাগ প্রকাশ হয়েছে। স্বাধীনতার পর মাওবাদীরাও ট্যাবুলয়েড প্রকাশনার পাশাপাশি লিটল ম্যাগ প্রকাশে মনযোগ দেয়। এ মুহূর্তে "বিউগল" ও "প্রাক্সিস জার্নাল" নামে দুটি লিটল ম্যাগের কথা মনে পড়ছে।... সে সব কোনোই অস্ত্র নির্ভর গোষ্ঠি বিপ্লবী রাজনীতির মতোই খুব বেশীদিন টেকেনি।

    ০২. আটের দশকে কলেজে পড়ার সময় আমি নিজেও জড়িত হয়ে পড়ি লিটল ম্যাগ প্রকাশনার সঙ্গে। সে সময় আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে প্রকাশ করতাম "ত্রিমাত্রা" নামে প্রথা বিরোধী ছোট কাগজ। এই কাজ করতে গিয়ে সেই প্রথম ছাপখানার সংগে পরিচয়। লেটার প্রেসে নিউজ প্রিনটে ছাপা হতো আমাদের লিটল ম্যাগ। প্রচ্ছদ তৈরি হতো বাতিল শক্ত কাগজের মলাটে। ছাট কাগজ হিসেবে এগুলো কমদামে আলাদা করে বিক্রি হতো। প্রচ্ছদ ও অলংকরণ করে দিতে স্থাপত্য বিদ্যার একজন ছাত্র রম্য রহিম চৌধুরী।

    মনে পড়ছে, "গান্ডিব" ও "ছাঁট কাগজের মলাট" নামে আরো দুটি লিটল ম্যাগের কথা। তবে সেগুলো মূলত ছিলো কবিতা পত্র। চট্টগ্রাম থেকে সে সময় "লিরিক"সহ বেরুত বেশ কিছু মান সম্মত লিটল ম্যাগ। "লিরিক" একবার আখতারুজ্জামন ইলিয়াস সংখ্যা প্রকাশ করে হৈচৈ ফেলে দিয়েছিল। সম্ভবত সেই প্রথম কোনো জীবিত লেখককে নিয়ে এমন মোটাসোটা ও মান সম্মত লিটল ম্যাগ প্রকাশ হয়েছে।

    পরে লিরিক গ্রুপটির সংগে আমরা চিঠিতে যোগাযোগও করি। সে সময় তাদের আমন্ত্রণে দু-তিনবার আমি চট্টগ্রাম ভ্রমণও করেছি।

    ঢাকায় লিটল ম্যাগের আড্ডা ছিল শাহবাগে পিজি হাসপাতাল (এখন বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) সংলগ্ন মার্কেটে "সিনোরিটা" ও "সিলভানা" নামক দুটি রেঁস্তোরায়। তুমুল প্রতিযোগিতা ছিল একেকটি লিটল ম্যাগ গ্রুপের সংগে। দলবাজীও ছিল।

    ০৩. এখন ভাবতেই অবাক লাগে, ঢাকা মহানগরীর বিখ্যাত যানজট উপেক্ষা করে পত্রিকার জন্য খর রোদের ভেতর কিভাবে পৌঁছাতাম এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে! তখন পকেটে টাকা-পয়সাও তেমন থাকতো না। শুধুমাত্র অক্ষরের প্রতি তীব্র ভালবাসা আমাদের টেনে নিয়ে যেতো ভূতগ্রস্থের মতো। ...

    লেখা সংগ্রহ করতে আমরা সে সময় চষে বেড়াতাম সর্বত্র। তবে কখনো কোনো বিখ্যাত লেখকের লেখা প্রকাশের ধার ধারিনি। বিজ্ঞাপনের জন্যও খুব হা-পিত্যেশ ছিলো না। বন্ধু-বান্ধবরা চাঁদা তুলেই মুলতঃ মেটাতাম প্রকাশনার খরচ। ২০০ থেকে ৫০০ র বেশী কপি কখনো ছাপি নি। বইয়ের দোকান ঘুরে ঘুরে লিটল ম্যাগ বিলি করতাম। কলেজের ব্যাগেও থাকতো নতুন সংখ্যার কয়েকটি কপি। যখন যেখানে সুবিধা, সেখানেই গছিয়ে দিতাম স্বপ্নের প্রকাশনা।

    পুরনো ঢাকার নয়াবাজার থেকে কিনতাম কাগজ। ছাপাখানা আবার নতুন ঢাকায়। প্রধানত আরামবাগে। সেখানে ছাপা ও বাঁধাই। বাকীতে কেউ আমাদের কাগজ বা ছাপার খরচ দেয়নি। তবে ছাত্র দেখে ছাপখানার মালিকরা অনেক কমদামে পত্রিকাগুলো ছেপে দিতো। আলাদা খাতিরও করতো বৈকি।

    ধীরে ধীরে লেটার প্রেসের জায়গায় এলো মনো কম্পোজ। তারপর লাইনো। আরো পরে কম্পিউটার ও ডিমাই সাইজ অফসেট ছাপাখানা। ...তবে ততদিনে আমার ছাত্রত্ব শেষ হতে চলেছে। আর আমার মাথা থেকেও নামতে থাকে লিটল ম্যাগের ভুত। আমি পুরোপুরি জড়িয়ে পড়ি নয়ের দশকের জেনারেল এরশাদ বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে। ...

    ০৪. আমার পর্যবেক্ষণ বলছে, মূলত ছাপা খরচ ব্যয় বহুল হওয়ার কারণেই এদেশে লিটল ম্যাগ আন্দোলন খুব বেশী দানা বাধেনি। তবে এখনকার তরুণ লেখক-সাংবাদিকদের তৈরি করে দিয়েছিলো সে সময়ের লিটল ম্যাগ। তখন লিটল ম্যাগ সম্মেলন বা লিটল ম্যাগ মেলার কথা কেউ ভাবতেই পারেনি।

    এরই মধ্যে নযের দশকের শুরুতে বাংলা একাডেমির অমর একুশে গ্রন্থমেলার বহেরা তলায় পুরোনো ব্যানার বিছিয়ে মাটিতে বসে পড়েছিল লিটল ম্যাগের দু-একটি গ্রুপ। পরে সেটিই স্থায়ী রূপ পায়। এখনো বই মেলার মূল স্টলগুলোর পাশে বহেরা তলায় লিটল ম্যাগের আলাদা দোকোন বসে। মুখে মুখে সেটি "লিটল ম্যাগ" চত্বর হিসেবে প্রচার পেয়েছে।

    কিন্তু এখন আর পাড়ায় পাড়ায় লিটল ম্যাগ প্রকাশের জন্য তারুণ্য মত্ত হয়না। তাদের মত্ত হওয়ার জন্য রকমারী-ঝকমারি সব ব্যপার-স্যাপার আছে। ফার্স্ট ফুডের আড্ডা এখন খুব জনপ্রিয়। এছাড়া ভিডিও গেম বা হোম ভিডিও। দিনরাত ফেসবুকিং তো আছেই। মোবাইল কম্পানিগুলোও "সারাদিন ফেসবুক প্যাকেজ" নামে বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রচার করছে বিশেষ ইন্টারনেট প্যাক।

    তবে এরই মধ্যে লিটল ম্যাগ ফিরে এসেছে নব রূপে, অনলাইনেই। বাংলা ব্লগই এখন বোধহয় লিটল ম্যাগের ডিজিটাল ভার্সন। অর্থাৎ সত্য প্রকাশের দুরন্ত সাহস, প্রথা বিরোধী লেখালেখি। ...

    ০৫. রাজনৈতিকভাবে অগ্রসর পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে অন্তত একদশক ধরে প্রকাশ হচ্ছে "মাওরুম", "জুম", "হুচ" নামে কিছু লিটল ম্যাগ। আদিবাসী সাহিত্য, প্রবন্ধর পাশাপাশি রাজনৈতিক বিশ্লেষণ প্রধান্য পায় এসব প্রকাশনায়। এছাড়া গারো (মান্দি) ছাত্র-ছাত্রীরা "আবির্ভাব" নামে আরেকটি মান সম্মত লিটল ম্যাগ প্রকাশ করে। আদিবাসী উৎসব, এমএন লারমা দিবস, একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে এসব লিটল ম্যাগ প্রকাশ করে বিশেষ সংখ্যা। বলতে দ্বিধা নেই, প্রায়ই এই অধমেরও ডাক পড়ে সে সংখ্যাগুলোতে লেখার। ...

    আপনাদের আলোচনা চলুক।
  • তাপস দাশ | ০১ মে ২০১৪ ১২:৩৪671105
  • বাংলাদেশে মিজানুর রহমানের পত্রিকা - খুব বিখ্যাত ছিল না? ই ঈ উ ঊ ভুল হতে পারে
  • তাপস দাশ | 122.79.***.*** | ২৬ জুলাই ২০১৪ ২১:৩৪671106
  • বন্ধুবর কবি শ্রী কৌশিক গুপ্তের প্ররোচনায় কিনে ফেলেছিলাম ক্যানেস্তারা । প্রথম সংখ্যা । মে সংখ্যা হাতে পেতে জুন । হাতে পেয়ে মনে পড়ল এ কাগজ নিয়ে ফেবুতে বেশ প্রচার হয়েছিল । কবিতা ও কবিতা সম্পর্কিত বিষয়ের আরও একটা কাগজ । ঝকঝকে ছাপা । দারুন মানের কাগজ ।
    এরকম কবিতা পত্রিকায় খুব প্রত্যাশিতভাবেই কোনো না কোনো খ্যাত/মৃত কবির কবিতা থাকে । এখানে সে স্থান নিয়েছেন, বিনয় মজুমদার । দু পৃষ্ঠা জোড়া সূচিপত্র । কিন্তু তার আগেই খটকা । বোল্ড হরফে ভুল বানান - 'সহযোগীতা' । পরে এই বানানের আরও প্রয়োগ দেখে বোঝা যায়, এ ভুল নেহাৎ ছাপার নয় ।

    এ কাগজে অনেক কবিতা, অনেক কবির । এবং বিভিন্ন বয়সীদের । জহর সেন মজুমদারের কবিতা যেমন আছে, আছে অতি তরুণ কৌশিক গুপ্তের কবিতাও । গত শতকের ৮ এর দশক, ৯ এর দশকের থেকে এই ফেবু প্রজন্মের কবিরাও ঠাঁই পেয়েছেন ক্যানেস্তারার অভ্যন্তরে । অনুবাদ কবিতা আছে । আছে কঠিন বিষয়ক গদ্য, কবিতার ছোঁয়া নিয়ে । রয়েছে, বাংলাদেশের কবিতাও । আলাদা করে চিহ্নিত ।

    সে সব কবিতা কেমন, তার বিচার তো পাঠকেরা করবেন । কারণ কবিতার ক্ষেত্রে পছন্দ-অপছন্দের অনুভূতিমালা বড়ই ব্যক্তিগত । তবে কিনা আম্মো পাঠক - আর কৌশিকের প্ররোচনা আছে, তাই বলেই ফেলি । সব মিলিয়ে আমার কাগজটা ভালো লেগে উঠল না । সেটা বোধহয় কাগজের দোষ তত নয়, যতটা না কবিদের বৈশিষ্ট্য । আমার এই চালশেজনিত চশমা পরা চোখে কিছুতেই কবিতার ভাষায় তেমন কোনো বদল খুঁজে পাই না । ৮ এর দশকের কবিদের সঙ্গে নয়া সহস্রাব্দের কবিদের চিত্রকল্পে তেমন খুব পার্থক্য দেখি না । পার্থক্য কি নেই? আছে নিশ্চই, তবে তেমন নেই । যতটা বদল ঘটে গেছে পরিপার্শ্বে, যতটা বদল ঘটে গেছে যাপনে, বোধের তেমন কোনো বদল দেখতে পাই না । খুব রিপিটেটিভ লাগে । লাগতেই থাকে । এরই মধ্যে অনুপম মুখোপাধ্যায় চিহ্ন সংকেত ইত্যাদি এনে, ফর্মে একটা বদল ঘটানোর চেষ্টা করেছেন । চেষ্টাটুকুর কথা আলাদা করে বলার ।
    আর রয়েছে অমিতাভ দাশগুপ্তের স্মৃতিচারণা । প্রতিটি মানুষের স্মৃতিচারণা আলাদা করে ভালো লাগে । অমিতাভর লেখনী শক্তি নিয়ে সন্দেহ নেই । তবে কিনা এরকম সাময়িকীতে লেখা যদি (ক্রমশ) বলে শেষ হয় তাহলে একটু আশংকা জাগে । সত্যিই শেষ হবে তো? আর যদি বা শেষ হয়ও, অভ্যেস অনুসারে ১৫ দিন বা ১ মাসের ব্যবধানেই ধারাবাহিক পড়া যায় । তার বেশি হলে, খেই হারিয়ে যায় । হয়ত এমন দাবি উঠবে, সেরকম কোয়ালিটির লেখা পড়তে হলে, অভ্যেস পাল্টাতে হবে । তেমন কলার তোলা লিটলম্যাগ ঐতিহ্যকে সেলাম জানিয়ে যেতে হয় । তবে একটু ফুট কেটে, যে তেমন কোয়ালিটির লাগেনি কিন্তু, এখনও ।
    আর একটু চোখে লাগল, সম্পাদক নিজের লেখা একদম শেষে রেখেছেন । আলাদা করে সেটা চোখে পড়েছে ।
  • | ২৬ জুলাই ২০১৪ ২৩:১১671107
  • এইটাই মুশকিল। চাদ্দিকে এত পিলপিলে কিলবিলে কবি, খুব অল্প দুই একজনের কবিতাই ভাল্লাগে।
  • তাপস দাশ | ১৬ আগস্ট ২০১৫ ১৩:২৭671109
  • বহু জল্পনা এবং বেশ কিছুজনের প্রতীক্ষার পর, অবশেষে স্ট্যান্ডে এসে গেল ভাষাবন্ধন। নবারুণ ভট্টাচার্যর কাগজ বলে খ্যাত এই পত্রিকার এ সংখ্যা প্রত্যাশিতভাবেই নবারুণকে উতসর্গ করা। দাম ৫০ টাকা। পৃষ্ঠা সংখ্যা ১৫০ মতন। বহুজন নিজের নিজের মতন করে স্মৃতিচারণ করেছেন, কেউ ব্যক্তিগত, কারও লেখা ব্যক্তিগততার সীমানা ছাড়িয়ে বহুদূর অব্ধি বিস্তার লাভ করেছে। আড়বেলের শুভঙ্কর দাসের লেখা রয়েছে, রয়েছে, নবারুণের এক মাসির লেখা। আছে স্ত্রী প্রণতি ভট্টাচার্যর লেখা। এখন সম্পাদকমণ্ডলীর প্রধান তথাগত নিজেও লিখেছেন, বাবাকে নিয়ে। এ লেখাগুলোর মধ্যে ব্যক্তিগত, সামাজিক, পরিচিত, কিছু অপরিচিত নবারুণ উঁকি মেরে যান।

    আরও কিছু লেখা আছে, যে লেখাগুলোর মধ্যে দিয়ে নবারুণ নামক লেখকের পরিসর খুঁজে দেখার তাড়না রয়েছে। বাংলা কথ্যভাষার ডায়াস্পোরার তত্ত্ববিশ্বর মাঝে নবারুণের গদ্যকে স্থাপিত করতে চেয়েছেন কৌশিক চক্রবর্তী। 'ডায়াসপোরা ও ফ্যাতাড়ুর কলকাতা' নামের এই প্রবন্ধে কৌশিক দেখান, " নবারুণের এই ডায়াস্পোরিক সমষ্টি 'ফ্যাতড়ুর বোম্বাচাক' হয়ে ক্রমশ কাঙাল মালসাট (২০০৩) ও 'মসলিয়ম' (২০০৬) উপন্যাসে আরও সরব ও সক্ষম হয়।" কৌশিক দেখেন, " এক counter-myth- এর জন্ম দেয় ফ্যাতাড়ুরা"। বার্থ, বাখতিন, বাঘারুর হাত ধরে ধরে চলা এই রচনা নবারুণকে আর এক আবিষ্কারের সামনে নিয়ে আসে।

    তন্ময় ভৌমিক 'ব্ল্যাক সোয়ান ও নবারুণঃ প্রতিজ্ঞানের নন্দনতত্ত্ব' প্রবন্ধে নলেজের লিমিটকে কী ভাবে নবারুণ চিনেছিলেন এবং সেই সীমানার বাহিরকে কেমনভাবে ধরতে চেয়েছিলেন, তা দেখাতে চেয়েছেন।

    বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত, এক অসম্ভব তাড়িত রাজনৈতিক সত্তার কথা লিখেছেন। সম্ভবত নিজের ওইরকম তাড়িত রাজনৈতিক সত্ত্বা না থাকলে এমন খোঁজ সম্ভব নয়। 'অসহায়তা এবং অসমসাহস' শিরোনাম সম্বলিত এই লেখা নবারুণের বাম রাজনৈতিক যাপন, লিখনের এক তাত্ত্বিক ভূমির সন্ধান দেয়। একই সঙ্গে বোধিসত্ত্ব আমাদের মনে করিয়ে দেন "বামপন্থী অন্তর্দ্বন্দ্ব যা আসছে নবারুণের লেখায়, যেটার একটা ব্যাখা হতে পারে লেখকের আকীর্ণ সংশয়, এটা মনে রাখা প্রয়োজন, তাত্ত্বিক আলোচনায় প্রয়োজনীয় তাত্ত্বিক শ্রেষ্ঠত্বের দায় উপন্যসের নেই। হেরে যাওয়া, না-বোঝা নিয়েও স্বচ্ছন্দে উপন্যাস চলতে পারে, যেমতি মানব জীবন"।

    পত্রিকার শেষে নবারুণ ভট্টাচার্যের গ্রন্থপঞ্জি বহু অনুসন্ধিৎসুর জন্যে উপকারী হয়েছে।
  • | 52.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০১৭ ০২:৪৫671110
  • এই অসামান্য আলোচনা ভাগ করে নেওয়ার জন্যে পিনাকীদা,ঈপ্সিতাদিদের আন্তরিক ধন্যবাদ!!
    তাপসদাকে বিশেষ বিশেষ ধন্যবাদ!! বাকি আলোচনাকারীদেরও!

    কাটোয়া থেকে লোকসংস্কৃতির পত্রিকা কৌলালের কথা যোগ করতে চাইবো।স্বপনকুমার ঠাকুরের সম্পাদনা।
    অভীকদাদের ধ্যানবিন্দুর নিজস্ব (মাসিক?) পত্রিকাও বার হয়েছে ইতিমধ্যে।বইএর খবরের প্যাঁটরা বিশেষ।

    এ সুতো আরও হেলেদুলে এগোক।
  • pi | 57.15.***.*** | ২৯ অক্টোবর ২০১৭ ১০:৫৮671111
  • বারীন ঘোষাল মারা গেলেন।
  • h | 194.185.***.*** | ০৫ নভেম্বর ২০১৭ ২২:৫৭671114
  • ও মাই গড। থ্যাংক ইউ অ। আমি একবার বিশেষ কপাল গুণে, কলেজ স্ট্রীট থেকে একটা ক্রিস্তোফার ইশারউড সম্পাদিত, 'সিলেক্টেড মডার্ন রাইটিং' ইত্যাদি একটা সংকলন কিনেছিলাম। তাতে প্রথম বইয়ের ওরথম মালিক এর সই ছিল, 'আতাউর রহমান, লন্ডন , ১৯৩৭'। সেই উত্তেজনা ফিরে পেলাম।
  • | 52.***.*** | ০৬ নভেম্বর ২০১৭ ০৬:৫৫671115
  • না না ধন্যবাদ প্রাপ্য তো যারা এই আর্কাইভিং করেছেন তাদের। মাঝে মাঝে এই জাতীয় উত্তেজনা পাওয়া দরকার অবশ্য!! চটপট সব ধরে নামিয়ে নিন।বলা যায়না কখন সাইট বসে যায়। :-)
  • sswarnendu | 138.178.***.*** | ০৬ নভেম্বর ২০১৭ ১৬:৫২671116
  • এই টই-এর গল্পগুলো পড়ে রীতিমত ঈর্ষা হল :(
  • বিপ্লব রহমান | ১০ নভেম্বর ২০১৭ ০৯:১৮671117
  • এপারে আর তেমন লিটিল ম্যাগ কই? সে ছিল আমাদের কলেজে পড়ার কালে আটের দশকে। ছয়ের দশকে এর সূত্রপাত।

    নয়ের দশকে ভিডিও গেম, আর এখন স্মার্ট ফোন এসে সব তছনছ করে দিয়েছে, লেখাপড়ার ঝোকটিই এখন নতুন প্রজন্মে তেমন নেই।

    তবু যারা লেখাপড়া ভালবাসেন, মূদ্রনের ব্যয় সহ নানা সমস্যায় তারা লিটল ম্যাগের বদলে তুলে নিলেন ব্লগ সাইট। ব্লগই হয়ে উঠলো একেকটি অনলাইন লিটিল ম্যাগ প্রথা বিরোধী লেখার জগত।

    কিন্তু এখন ফেসবুকে কল্যানে বাংলা ব্লগে অনেকটাই ভাটা পড়েছে শুনতে পাই।

    মতান্তরে, ফেসবুকও তো বড় মাপের ব্লগ, নাকি? মানে ইয়ে, মেগা সাইজ "লিটিল ম্যাগ"?
  • বিপ্লব রহমান | ১০ নভেম্বর ২০১৭ ০৯:২১671118
  • এপারে আর তেমন লিটিল ম্যাগ কই? সে ছিল আমাদের কলেজে পড়ার কালে আটের দশকে। নয়ের দশকে ভিডিও গেম, আর এখন স্মার্ট ফোন এসে সব তছনছ করে দিয়েছে, লেখাপড়ার ঝোকটিই এখন নতুন প্রজন্মে তেমন নেই।

    তবু যারা লেখাপড়া ভালবাসেন, মূদ্রনের ব্যয় সহ নানা সমস্যায় তারা তুলে নিলেন ব্লগ সাইট। ব্লগই হয়ে উঠলো একেকটি অনলাইন লিটিল ম্যাগ প্রথা বিরোধী লেখার জগত।

    কিন্তু এখন ফেসবুকে কল্যানে বাংলা ব্লগে অনেকটাই ভাটা পড়েছে শুনতে পাই।

    মতান্তরে, ফেসবুকও তো বড় মাপের ব্লগ, নাকি? মানে ইয়ে, মেগা সাইজ "লিটিল ম্যাগ"? :)
  • /\ | 127.194.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০২:৩২671121
  • দীপ্তেন্দা, তাপসদা,
    আনৃণ্য পত্রিকার সম্পাদকের নাম চাই। সুবীর পোদ্দার কি? এখনো আছেন কি? যোগাযোগের উপায় চাই।পত্রিকার কোনো কপি থেকে কোনো ঠিকানা পাওয়া যাবে?
  • তাপস | 233.19.***.*** | ১৮ মার্চ ২০১৮ ১১:২৫671122
  • দেবেশ রায়ের সম্পাদনায় বেরোচ্ছে সেতুবন্ধন। এই নিয়ে ৯টি সংখ্যা প্রকাশিত হল। নবম সংখ্যা খুব চমকপ্রদ কিছু হয়নি। নিয়মিত পত্রিকা বের করার চ্যালেঞ্জ থাকলে ভাল লেখার সমাবেশ ঘটানো প্রায় অসম্ভব বললেই চলে, এ বাংলায়, এখন। তবে এসব কথাই দেবেশ রায় সম্পাদনা করছেন বলেই, প্রত্যাশা তুঙ্গস্পর্শী থাকে। প্রচ্ছদ দারুণ। ছাপাও। তবে ওই, বেশ কিছু জায়গায় বানান ভুল পীড়াদায়ক। সম্পাদকীয় একটা বয়ান আছে, " ব্লু হোয়েল গল্পটি, ও হিরে গোয়েন্দার কাহিনীর মধ্যে কোনো একটা যোগসূত্র থাকতে পারে যেমন, ব্যাঙ্কোর ভূত গল্পটিও কোনো একভাবে ওই গল্প ও রিপোর্টিংয়ের সঙ্গে যুক্ত। এ কথাটা বলা এই কারণেই যে আমরা কোনো বিশেষ বিষয়ক সংখ্যা বা ম্যাগাজিন বলতে যেমন বিবিধ বিষয়ক সংখ্যা বোঝায় তেমন কাগজ করছি না। এমনকি আমরা খোঁজার চেষ্টা করি কবিতা বা ছবির মধ্যেও কোনো একটা দৃষ্টিভঙ্গির মিল"। এবারের সংখ্যায় মণীন্দ্র গুপ্তকে নিয়ে নিবন্ধ আছে দেবকুমার সোমের। ভারতে আয়ের বৈষম্য ও দারিদ্র সম্পর্কিত লেখা আছে, শান্তনু মিত্রের। এসবের মাঝে ইসাবেল আইয়েন্দে/আলেন্দের গল্পের একটি অনুবাদ ছাপা হয়েছে, তাপস দাশ কৃত, যা অনুবাদকের অধুনা অপ্রাপ্তব্য একটি বই থেকে পুনর্মুদ্রণ। সেতুবন্ধন ১০ এর বিষয়সূচিও জানিয়ে দেয়া হয়েছে, যা বিলকুল মনোগ্রাহী।
  • h | 212.142.***.*** | ১৮ মার্চ ২০১৮ ১২:৪৬671123
  • "নিয়মিত পত্রিকা বের করার চ্যালেঞ্জ থাকলে ভাল লেখার সমাবেশ ঘটানো প্রায় অসম্ভব বললেই চলে, এ বাংলায়, এখন।" ধুর অত হতাশ হলে চলে? কি ছেলে মাইরি।
  • h | 212.142.***.*** | ১৮ মার্চ ২০১৮ ১৩:২৬671124
  • এই আমি তুমি আমরাই বাংলা পত্রিকার জগতে বিপ্লব আনবো , দেখো। ধরো যদি প্রচন্ড গ্র্যান্ড ভাবে ফেল করি, তাতেই বা মজাটা কম কিসের। ফেল করার অল্প পরেই তো মরে যাবো, তখন অসংখ্য বাজে পত্রিকা নিয়ে পরবর্তী প্রজন্ম প মারাবে কি আর করা যাবে ;-) কিন্তু ফেলতে পারবে না, কারণ প্রতি প্রজন্মেই সোমনাথ দাশগুপ্ত ফিরে ফিরে আসবে। কাউকে কিছু ফেলতে দেবে না ঃ-)))))))))) মেন চ্যালেঞ্জ হল, এ বারা কলকাতা নির্ভরতা চলবে না, আর বিভিন্ন বিচিত্র টাইপের লোক কে বলতে হবে লিখুন, হয়তো লিখতে বললে মারতে আসবে, কিন্তু বলতে হবে। এই ধর বলছি, যথেষ্ট ঘ্যান ঘ্যান করলে হয়তো শোভন চট্টোপাধ্যায় একটা উপন্যাস লিখে ফেল্লেন। নরসিম্হা রাও লিখতে পারলে ইনি পারবেন না কেন। লিখতেই পারেন কিন্তু । ব্যক্তি মানুষের সম্ভাবনা র কোন সীমা ধরে নিলে চলবে না।
  • তাপস | 37.63.***.*** | ১৮ মার্চ ২০১৮ ১৩:৩৯671125
  • আমি-তুমি বিপ্লব কী করে করব আর ফেইলই বা করব কী করে? আমি তো ওরকম প্রজেক্টে আর নেই! আমার এখন বৃহত্তর, মহত্তর স্বপ্ন কল্পনা! বয়সের সাথে কিছু না বাড়ুক কল্পিত প্রজেক্টের পরিধি তো বাড়াতে হবে রে ভাই!
  • | 52.***.*** | ১৮ মার্চ ২০১৮ ১৬:০৯671126
  • ঃ-))))))))
  • উঁহু | 195.165.***.*** | ১৮ মার্চ ২০১৮ ১৬:৫৪671127
  • লিটিল ম্যাগ ওভাররেটেড জিনিস । শৌখিন মজদুরি দিয়ে ডকুমেন্টেশন/ আর্কাইভিং আর অ্যানালিসিস/রিসার্চ এর কাজ হয় না। বিষয়ভিত্তিক নিয়মিত জার্নাল চাই যেটা কোনো একাডেমিক বডির সাথের জড়িত থাকবে কিন্তু সম্পাদকরা হবে স্বাধীণ।
  • তাপস | 52.***.*** | ১৮ মার্চ ২০১৮ ২৩:৩২671128
  • আমার দু চামচ খাঁটি রেডিয়াম, ১৫০০০ টন ইউরেনিয়াম, দুই মিলিয়ন ডলার চাই। কিন্তু...
  • তাপস | 52.***.*** | ১৯ মার্চ ২০১৮ ০০:০৬671129
  • অন আ সিরিয়াস নোট, লিটল ম্যাগাজিনের কাজ অ্যাকাডেমিয়ার ধামাধরা নয়। বরং, সেই ভদ্রলোক যেমন বলেছিলেন, লিটল ম্যাগাজিন আইডিয়া দেবে, অ্যাকাডেমিয়া তা থেকে টুকবে, পেপার পাবলিশ করবে। সেই অ্যাকাডেমিয়ার না-ভদ্রলোকটি লিখেছিলেন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন