এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ধর্মীয় পরিচিতির সমস্যা

    bip
    অন্যান্য | ১০ জানুয়ারি ২০১৫ | ৯৯৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • bip | 83.2.***.*** | ১০ জানুয়ারি ২০১৫ ১২:২৩667033
  • পেশোয়ার থেকে প্যারিস। ইসলামিক সন্ত্রাসবাদিদের দৌঁড়াত্বে বিরক্ত অমুসলিমদের মনে একটাই প্রশ্ন। চারিদিকে ইসলামের এত কদর্য্য রূপ দেখার পরেও কি করে কোন সুস্থ মস্তিস্কের মুসলমান ইসলামকে আঁকড়ে ধরে থাকে? তাহলে কি মডারেট মুসলমান বলে কেও নেই ? ধার্মিক মুসলমান মাত্রই মৌলবাদি? নইলে কেন সহি ইসলামের প্রহেলিকায় এখনো নিজেদের ধর্মীয় পরিচিতিটাকে আঁকড়ে ধরে থাকতে চাইছে ইসলামি বিশ্ব ? মার্ক জুকারবার্গ যেখানে বাক স্বাধীনতার পক্ষে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করেছেন, সেই পেজে ১০০% মুসলিমদের কমেন্ট এটাই তারা বাক স্বাধীনতার চেয়ে ইসলামে থাকতে পছন্দ করবেন বেশী। কেন এই ধর্মীয় পরিচয়কে আঁকড়ে থাকার চেষ্টা ?

    না সমস্যা অন্যত্র? যে ধর্মীয় পরিচয় বা রিলিজিয়াস আইডেন্টিটা আমাদের সবার জীবনে এতটাই গুরুত্বপূর্ন সেটা ছাড়া যায় না ? না ধর্মীয় পরিচয়ের সমস্যাটা বস্তবাদি-মোটেও ভাববাদি না ? এর পেছনেও আছে ধান্দা-মানুষ আসলেই যুক্তিবাদি এবং সেই যুক্তিটা টিকে থাকার?

    প্রথমে পরিচিতির প্রশ্নে আসি। কেন লোকে মুসলমান, ভারতীয়, পাকিস্তানি, বাঙালী , হিন্দু ইত্যাদি নিয়ে গর্ব অনুভব করে? এটা কি ভাববাদি না বস্তুবাদি সমস্যা? না ছোটবেলা থেকে ব্রেইন ওয়াশিং এর ফল ? যে হিন্দুরা শ্রেষ্ঠ-মুসলমানরা শ্রেষ্ঠ ইত্যাদি? বাংলাদেশে যেমন নৃশংস লুঠেরা বখতিয়ার খিলজিকে হিরো হিসাবে দেখানো হয় ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমান করার জন্য। পাকিস্তান বাংলাদেশে টেক্সট বুকে মহম্মদ ঘোরি, বখতিয়ার খিলজির মতন সন্ত্রাসবাদি লুঠেরা হচ্ছে হিরো। তাহলে মুসলিমরা কেন প্যারিসের সন্ত্রাসবাদিদের সমর্থক হবে না যদি ছোটবেলা থেকে ব্রেইনটা ওইভাবে ড্যামেজ হয়ে থাকে ? আবার রবীন্দ্রনাথ যশোররাজ প্রতাপাদিত্যকে মুঘলদের বিরুদ্ধে লড়া বিখ্যাত হিন্দু বীর হিসাবে পূজো করার জন্য বিশেষ হিন্দু অনুষ্ঠান চালু করেছিলেন। বাস্তব এটাই প্রতাপাদিত্য আরেক লুঠেরা জমিদার ছিলেন-মুঘলদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে শ্রেফ কয়েক ঘন্টায় তার নৌসেনাবাহিনী সম্পূর্ন ধ্বংস হয়। বিবেকানন্দ বারংবার গর্বিত হিন্দু হওয়ার জন্য ডাক দিয়েছেন। বিজেপি, আর এস এস, বজরং দল-চারিদিকে এখন "গর্বিত হিন্দু", গর্বিত ভারতীয় হওয়া ডাক। এজ ইফ গরুকে পূজো করে গর্বিত না হলে আপনি অপরাধী!

    এই সমস্যাটা শুধু ভারত, পাকিস্তান, হিন্দু মুসলমানের না । আমেরিকাতেও চারিদিকে গর্বিত আমেরিকান হওয়ার ডাক। আমেরিকা পৃথিবীর অর্থনীতির চালক, আবিস্কারের পূন্যভূমি, গণতন্ত্রের রক্ষাকর্তা-তাই সারাদিন আমেরিকান টিভিগুলো জনগণকে গর্বিত হওয়ার জন্য ডাকছে। এম এন বিসিএর মতন লিব্যারাল টিভিতেও কোনদিন দেখলাম না আমেরিকার বিদেশনীতিতে কিভাবে অন্যদেশের মানুষেরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে তাই নিয়ে সমালোচনা। আমেরিকায় থাকলে মনে হয় পৃথিবীতে তিনতে জাত আছে-আমেরিকান যারা শ্রেষ্ঠ, সব কিছু যাদের হাতে, ইউরোপিয়ান যারা আমাদের পূর্বপুরুষ কিন্ত সোশালিস্ট কেয়ারে আছে বলে গরীব আর অলস-এর বাইরে সবাই বর্বর অসভ্য!!

    সুতরাং পরিচয় নিয়ে গর্ব করার সমস্যাটা শুধু মুসলমানদের না -এটা সার্বজনীন। কেন এমন সেটাই ভাবতে হবে।

    ধরুন বাঙালীদের নিয়েই শুরু করি। বাঙালী হিসাবে আপনি গর্বিত? না লজ্জিত? সৎ উত্তর হচ্ছে নিশ্চয় আমরা আমাদের গান, সাহিত্য, সহজিয়া সাধনা, বাউলদের নিয়ে গর্বিত। আবার রাজনীতিতে, অর্থনীতিতে আমাদের সার্বিক ব্যর্থতা নিয়ে লজ্জিতও বটে।

    হিন্দু হিসাবে আপনি গর্বিত ? যে ধর্মে বর্নপ্রথা চালু সে ধর্ম নিয়ে কিভাবে গর্বিত হওয়া সম্ভব ? আবার উপনিষদের দর্শনে যেসব জীবন প্রশ্নের সম্মুখীন আমরা হই -সেগুলি আমার ত মনে হয়েছে জীবনটাকে আরো গভীরে বোঝার জন্য বিশেষভাবে দরকার । সুতরাং হিন্দু ধর্মে জন্ম গ্রহণ করে আমি একই সাথে গর্বিত এবং লজ্জিত।

    মুসলমান হিসাবে আপনি গর্বিত? ইসলামের ইতিহাসে এত রক্ত, এত খুন, এত নৃশংসতা -এমন ধর্ম যার নবী নিজেই নিষ্ঠুরতা, লুঠ এবং নারীলোলুপতার জন্য বিখ্যাত-সেই ধর্ম নিয়ে কোন সুস্থ মস্তিস্কের মানুষ কিভাবে গর্ব বোধ করতে পারে ? প্যারিসের বা পেশোয়ারের সন্ত্রাসবাদিদের কথা ছেড়ে দিলাম-নবীজির নিজের জীবনের ইতিহাসই ত গোলমেলে। কিন্ত এর বাইরেও ইসলামের একটা গর্বিত দিক আছে। সেটা সুফী ইসলামে। ইসলাম, খ্রীষ্ঠান ইত্যাদির বাইরে বেড়িয়ে, আমাদের প্রথম পরিচয় যে মানুষ-সেই সহজিয়া ভাবের প্রথম পাঠ কিন্ত বিশ্ব পেয়েছে জালালুদ্দিন রুমির কাছ থেকে। যদিও জালালুদ্দিন রুমি তথা সুফীদের মানবিকতাবাদ সমস্ত ইসলামিক বিশ্বেই ব্রাত্য।

    ভারতীয় হিসাবে আপনি গর্বিত? যেদেশের সব থেকে উচু থেকে নীচুতে এত দুর্নীতি, ঘুস ছাড়া কিছু হয় না - মেয়েদের কোন নিরাপত্তা নেই-সমগ্র বিশ্বের চল্লিশ শতাংশ নিরক্ষর লোকেরা বাস করে-ত্রিশ শতাংশ লোক একবেলা খেয়ে থাকে-সেই দেশ নিয়ে লজ্জিত না হলে কোন দেশ নিয়ে লজ্জা পাবেন? আবার এটাও ঠিক, ভারত পৃথিবীর একমাত্র দেশ যেখানে এত ধর্ম, এত বর্ণ, এত ভাষার লোক পাশাপাশি আছে -যেটা আর কোন দেশ পারে নি। বিবিধের মাঝে এই মহান মিলন পৃথিবীর আর কোথাও নেই । এটা অবশ্যই ভারতের বিরাট সাফল্য এবং গর্বের উপাদান ও বটে।

    নাস্তিক হিসাবে আমি গর্বিত? স্টালিন, গত শতাব্দির অন্যতম সেরা খুনী এবং রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসবাদি নাস্তিক ই ছিলেন। সঙ্গে পলপট বা অন্যান্য নাস্তিক কমিনিউস্টদের খুনের ইতিহাস নাই বা আনলাম। চলুন যদি বলি কমিনিউস্ট নাস্তিকরা খারাপ-ক্যাপিটালিস্ট নাস্তিকরা না -তাহলে এনরনের সি ই ও জেফ্রি স্কিলিং বা আচার্য্য রজনীশের দিকে তাকাই। যারা বস্তবাদি ভোগকেই মানুষের পরম উদ্দেশ্য বলে গণ্য করতেন। প্রথমজন গত শতাব্দির সব থেকে বড় অপরাধিদের একজন-আর আচার্য্য রজনীশ ভোগবাদি জীবন নিয়ন্ত্রনে রাখতে না পেরে খুন থেকে একাধিক অপরাধ করেছেন। আবার এটাও সত্য যে পাশ্চাত্যে বিজ্ঞানীদের ৯০% নাস্তিক। পাশ্চাত্যে বুদ্ধিজীবি বা ব্যবসার শীর্ষস্থানীয় লোকেদের সিংহ ভাগ নাস্তিক। আমেরিকাতে মূলত গরীব প্রান্তিক লোকেরাই ধার্মিক হয়।

    আমেরিকান হিসাবে আমি গর্বিত ? পৃথিবীর যাবতীয় আবিস্কার, ব্যবসার ভরকেন্দ্র আমেরিকা । এখানকার লোকেদের কর্ম এবং উদ্ভাবন শক্তিতে আমি অবশ্যই গর্বিত। আবার আমেরিকার বিদেশনীতি -যেখানে স্বার্থ আছে, দিয়ে আসি দুই ঘা- পাড়ার এই দাদাগিরি এবং মস্তানির জন্য লজ্জিত ও বটে।

    খুব সামান্য ক্রিটিক্যাল দৃষ্টি ভংগী নিয়ে দেখলেও এটা পরিস্কার কোন পরিচিতি নিয়েই ওই ভাবে গর্বিত বা লজ্জিত হওয়ার কিছু নেই । সেটা যারা করে তারা শ্রেফ অশিক্ষিত, অজ্ঞানের অন্ধকারে আছে ডুবে।

    তাহলে কেন লোকে তার ধর্মীয় পরিচিতি থেকে বেড়োতে চায় না?

    এর কারন স্যোশাল ইউটিলিটি ভ্যালু [২]। অর্থাৎ আপনার আমার সামাজিক মূল্য অন্যের চোখে। খুব বাস্তব কারনেই আমরা সামাজিক ভাবে বিচ্ছিন্ন থাকতে চাই না । কারন নানান কারনে এই সমাজকে আমাদের দরকার হয়। ধরুন আমেরিকাত বিজনেস মিটিং এ আমি কি আরো পাঁচ জন আমেরিকানের সামনে দেখাতে চাইব আমি আমেরিকা বিরোধি? না প্রমান করার চেষ্টা করব আমেরিকা ভুল?

    এটা মুসলিমরাও ফেস করে। মুসলমান ফ্যামিলিতে জন্ম নেওয়ার জন্য তাদের মুসলিমদের মধ্যেই মেলামেশা করতে হয়। সুতরাং একজন মুসলমান যখন আরো পাঁচজন মুসলিমদের সাথে ওঠা বসা করছে-করতে হচ্ছে -সে কি করে বলবে বা দেখাবে আমি মুসলমান হিসাবে গর্বিত না ? একটা সামাজিক চাপ থাকেই বিচ্ছিন্ন না হওয়ার। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে সকলেই যতটা পারা যায় কর্মক্ষেত্রে আমেরিকান, স্যোশাল গ্যাদারিং এ বাঙালী বা হিন্দু বা মুসলমান-এই পজিশনিং রেখে চলতে হয়। এটা যুক্তিবাদি অবস্থান। সমাজ এবং চাকরি থেকে বেনিফিট পেতে।

    এটা আস্তে আস্তে কমে আসবে যখন সমাজের ওপর আমাদের নির্ভরশীলতা কমবে।

    [১] স্যোশাল ইউটিলিটি এবং ধর্মীয় পরিচিতি --[ https://sites.google.com/site/biplabpal2000/ReligiousIdentity.pdf ]
  • robu | 233.223.***.*** | ১০ জানুয়ারি ২০১৫ ১৩:০৪667034
  • খুব সহজিয়া লেখা। বাউল গানের মতই।
  • dde | 132.172.***.*** | ১০ জানুয়ারি ২০১৫ ১৫:৩৭667035
  • বিপের ল্যাখা - এম্নিতেই তো ভাল্লগে।
    এটা বেশী ভাল্লাগ্লো।
  • dd | 132.17.***.*** | ১০ জানুয়ারি ২০১৫ ১৫:৫৩667036
  • dd'র পরে আবার e টা কোত্থেকে এলো রে দাদা?
  • dd | 132.17.***.*** | ১০ জানুয়ারি ২০১৫ ১৬:২১667037
  • এই প্রসংগো কল্লোল পই পই করে লিখেছে। কিন্তু কেউ শুনতেই চায় না।

    দেখুন, আধুনিক (মানে পোস্ট বৈদিক ভারোত) ইন্ডিয়াতেও"হিন্দু" কথাটাই গোলমেলে। প্রাচীনতম সেনসাসেও বোষ্টুম/শৈব/শাক্ত/তান্ত্রিক ইঃ করে গননা হতো। নট অ্যাস হিন্দু। "হিন্দু" অ্যাস জেনেরাইলজড কনসেপ্ট পরের ব্যাপার। পোস্ট ভিক্টোরিয়ান ঘটনা।

    মাস ছয়েক আগে ছেন্নাইতে থাকা কালীন নানাবিধ পুরানো জর্নল/কিতাব পড়ে দেখলাম ইটি হুবহু ঠিক কথা। কিন্তু কোনোটারই রেফেরেন্স তুলে রাখিনি। সর্বস্ব ভুলে গেছি। তাই লিং দিতে পার্বো নি, জজেও মানবে না।
  • b | 24.139.***.*** | ১০ জানুয়ারি ২০১৫ ১৯:০৯667038
  • ranjan roy | 113.24.***.*** | ১০ জানুয়ারি ২০১৫ ২০:১০667039
  • বিপ এর এই লেখাটা বেশ ভাল লেগেছে।
  • বিপ | 83.2.***.*** | ১২ জানুয়ারি ২০১৫ ০০:১০667040
  • কল্লোলের লেখাগুলো এখানে পোষ্ট করলে ভাল হয়।
  • Atoz | 161.14.***.*** | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০২:৪৫667041
  • তুল্লাম
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন