এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বিজয় দিবস ২০১৩: উষা-সন্ধ্যার অনির্ণেয় ক্ষণ, ‘জয় বাংলা’র ওঙ্কার ধ্বনি

    Audity Falguni লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ | ২০৩৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Audity Falguni | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৫:৪২624521
  • নদীমাতৃক বাংলার তেরোশ নদীর জল আজ চর্যাপদে কথিত ‘কামট’ বা কুমীরে-হাঙরে ভরে গেছে। জামাত নামের এই হাঙর-কুমীরকে অগ্রাহ্য করে বাঙালী কি তার আদি জলযান নৌকায় ভর দিয়ে গন্তব্যের মোহনায় পৌঁছতে পারবে? আমার বাসা ধানম-ি-৩২ এর খুব কাছে হওয়ায় প্রতিবার বিজয় দিবসে ভোর রাত থেকেই যেমন গান আর মাইকিংয়ের শব্দে, শ্লোগানে ভরে ওঠে চারপাশ এবার কিন্ত তেমন নয়। একটা চাপা টেনশন টের পাওয়া যাচ্ছে।

    আজকের সংবাদপত্রের খবর অনুযায়ী গত ২০ দিনে সারা দেশে রাজনৈতিক সহিংসতায় প্রাণ হারিয়েছেন ১০৫ জন। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর ১৮-দলীয় জোটের ডাকা হরতাল-অবরোধে ৭৫ জন ও কাদের মোল্লার ফাঁসির পর ৩০ জন নিহত হয়েছেন। গতকাল লালমনিরহাটে ৪ জন নিহত, ১৫টি বাড়িতে আগুন, ২০টি বাড়ি ও দোকানে হামলা, ভাঙচুর ও সড়ক অবরোধ হয়েছে। একইভাবে জয়পুরহাটে নিহত হয়েছে ৩জন, ব্যাঙ্কে পেট্রল বোমা হামলা হয়েছে। বরগুণার পাথরঘাটায় মন্দির ভাঙচুর হয়েছে যথারীতি।

    ’৯০-এর স্বৈরাচার উৎখাতের পরও আমাদের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা আজো মসৃণ হতে পারে নি। ২০০৬-এ বিএনপি ক্ষমতা থেকে চলে যাওয়ার সময় নানা কৌশলে সামরিক বাহিনীর হাতেই ক্ষমতা তুলে দিয়ে যায়। এক শ্রেণীর সুশীল সমাজ দুই প্রধান দলকে বাদ দেওয়ার খেলায় মেতে ওঠে। প্রায় দু’বছর কাল তত্ত্বাবধায়ক তথা সামরিক শাসনের অধীনে থাকার পর নির্বাচনে বর্তমান ক্ষমতাসীন দল আওয়ামি লীগ বিপুল ভোটে জয়ী হয়। আওয়ামি লীগ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করা ও কার্যকর করা, কৃষি ও বিদ্যুতে উদ্বৃত্ত অর্জন, ব্যাঙ্কে রিজার্ভ বাড়ানো, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ দমন সহ নানা ক্ষেত্রে সফল হলেও পদ্মা সেতু বানাতে অসমর্থ হওয়া, শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারি সহ নানা প্রশ্নে প্রশ্নবিদ্ধও হয়। ২০১৩-এর ৫ ফেব্রুয়ারি যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রশ্নে শাহবাগে গণজাগরণ শুরু হলে প্রতিপক্ষ ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতির তাঁবুও সক্রিয় হয়ে ওঠে। বিএনপি-জামাতের নেতৃত্বে আমার দেশ, বাঁশের কেল্লা থেকে শুরু করে আসিফ নজরুল-ফরহাদ মজহার-পিয়াস করিম মার্কা বুদ্ধিজীবী চক্র চাঁদে সাঈদিকে দেখতে পাওয়া থেকে শুরু করে ৫ই মে রাতে হেফাজতের ১৯-২০ জন মানুষের মৃত্যুকে ফটোশপে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু হিসেবে প্রচার করার মাধ্যমে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিদ্যমান সরকারের ধস নামানোয় সাফল্য অর্জন করে।

    একটা সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষে কঠোর আন্দোলন করলেও ২০০৬-এর সেনা শাসনের অভিজ্ঞতা থেকে বর্তমান সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রশ্ন থেকে সরে এসে সব রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের প্রস্তাব দিলেও বিরোধী দলীয় নেত্রী তা’ অস্বীকার করেন। পশ্চিমে সক্রিয় বিএনপি-জামাতি লবির বিপুল টাকার জোরে জাতিসঙ্ঘ-আমেরিকা-ইইউ সহ অনেকেই জামাতি যুদ্ধাপরাধীদের জন্য কান্নাকাটি করছে। চিরদিনই পশ্চিম মুসলিম বিশ্বের ধর্ম প্রশ্নে সংবেদনশীলতার অপব্যবহার করে উদারপন্থী ও গণতান্ত্রিক শাসকের পরিবর্তে মুসলিম বিশ্বে রাজতন্ত্র, সামরিক তন্ত্র বা মৌলবাদীদের টিঁকিয়ে রাখার মাধ্যমে নিজের ফায়দাই লুটতে চেয়েছে। জাতিসঙ্ঘের বিশেষ দূত তারানকো অবশ্য এসে সব দেখে-শুনে বুঝেছেন যে দেশে বর্তমান ‘আন্দোলন’ কোন ‘আন্দোলন’ নয়; একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠির জঙ্গী নাশকতা এবং এ সরকার গ্রহণযোগ্য কিছু নির্বাচন করেছে। বিএনপি নিজে নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলেও খুনী জামাত তাকে অংশ নিতে দিচ্ছে না।

    ১৯৪৭-এ ধর্মের ভিত্তিতে পাকিস্থান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে পূর্ববঙ্গের বাঙালী মুসলিমই ছিল উপমহাদেশের মুসলিম সমাজের ভেতর সবচেয়ে সোচ্চার। হয়তো শিক্ষা-দীক্ষা-চাকরি-ব্যবসা-শিল্প-সাহিত্য সহ নানা ক্ষেত্রে প্রতিবেশী হিন্দু সম্প্রদায়ের চেয়ে বহুগুণে পিছিয়ে থাকাটা এর একটা বড় মনস্তাত্বিক কারণ ছিল। দেশভাগের পর পূর্ববঙ্গের হিন্দু সম্প্রদায় বিংশ শতকের সবচেয়ে বড় দেশত্যাগ করলেও অচিরেই পশ্চিম পাকিস্থানের ভাষিক-নৃ-তাত্ত্বিক-সাংস্কৃতিক ভাবে ভিন্ন ও শুরু থেকেই রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ও শাসনগত সুযোগ-সুবিধা কুক্ষিগত করাটা পূর্ব বাংলার কিছুদিন আগেই ধর্মের ভিত্তিতে স্বাতন্ত্র্যের দাবি করা বাঙালী মুসলিমকে ভাষা ও জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের দিকে ঠেলে দেয়। ১৯৫২-৭১ অবধি এই ভাষা ও জাতীয়তা ভিত্তিক আন্দোলনের নেতৃত্ব দানকারী দল হয়ে ওঠে আওয়ামি লীগ এবং দীর্ঘ কারাবরণ ও আরো নানা আত্মত্যাগের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হয়ে ওঠেন এর নেতা। কিন্ত মূলত: কিছুটা মধ্যবিত্ত শ্রেণী চারিত্র্যগত কারণেই আদর্শিক শত্রুকে কিভাবে মোকাবিলা ও নিশ্চিহ্ন করতে হয় তা’ শেখ মুজিবুর রহমান বোঝেন নি। যে তীব্রতায় যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হওয়া উচিত ছিল সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে তা’ হয় নি। হয়তো বৈশ্বিক নানা প্রতিকুলতাও ছিল। তিনি সময়ও পেয়েছিলেন খুব কম।

    শেখ মুজিব তাঁর আদর্শিক শত্রুদের সাথে ‘মিলে-মিশে থাকতে চাইলেও’ শত্রুরা তা’ চায় নি। ১৯৭৫-এ সপরিবারে নিহত হয়ে সেই ভুলের মূল্য তাঁর যদি বা ঘুচল, পরবর্তী ২১ বছর ক্রমাগত পাকিস্থানীকরণের প্রক্রিয়ায় ও মধ্যপ্রাচ্যে বিপুল পরিমাণ বাংলাদেশী শ্রমিকের কাজ পাওয়া, এদেশে পেট্রোডলার প্রবাহ ও সেই প্রবাহের হাত ধরে ওয়াহাবি ইসলামের প্রবেশও বাড়তেই থাকে।

    স্বৈরাচারী বিশ্ববেহায়া এরশাদ তার যাবতীয় ছাত্রহত্যা, নারী কেলেঙ্কারি তথা অপকর্ম ঢাকতে ইসলাম ধর্মকেই বারবার ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছেন। ইতোপূর্বে জিয়াউর রহমানের দ্বারা সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতাকে উঠানোর পর এরশাদ কর্তৃক রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলামকে ঘোষণা, একাধিকবার হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা উস্কে দেওয়ার মত কাজ সম্পন্ন হয়। পৃথিবীর প্রচলিত সব ধর্মেই নানা গোঁড়ামি ও কূপম-ুকতা থাকলেও কালের প্রবাহে ঐ ধর্ম সম্প্রদায়গুলো তা’ কাটিয়ে উঠেছে। বরং সময়ের বিচারে এককালের অগ্রবর্তী ধর্মই এর কাঠমোল্লা শ্রেণীর অজর-অজল ধর্ম ব্যখ্যার কারণে পিছিয়ে পড়েছে। ফলে গণতন্ত্র, অন্য ধর্মাবলম্বীদের নিরাপদে থাকতে দেওয়া, নারী সমতার মত বিষয়গুলো পৃথিবীর অধিকাংশ মুসলিম রাষ্ট্রে আজো অনুপস্থিত। পৃথিবীর অমুসলিম রাষ্ট্রগুলোয় বুর্জোয়া শাসক শ্রেণীর দূর্নীতি ও ব্যর্থতায় জনগণ যেখানে আরো বিপ্লবী রাজনীতি বা সমাজতন্ত্রী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়ে (যেমন, বাড়ির কাছের নেপাল, ল্যাটিন আমেরিকার চিলি বা ইকুয়ডরই ধরুন), সেখানে মুসলিম রাষ্ট্রে সেক্যুলার সরকারের তিলার্দ্ধ ব্যর্থতায় দেশের মানুষ মৌলবাদীদের আলিঙ্গণে উদগ্র ভাবে ঝাঁপিয়ে পড়তে চায় (উদাহরণ: ইরাণ-আফগানিস্থান-পাকিস্থান-বাংলাদেশ)। দেশের বৃহত্তম সেক্যুলার দল আওয়ামি লীগ তার যাবতীয় সদিচ্ছা সত্ত্বেও ৫০%+ জনগণ যদি জামাত-বিএনপিকেই ভালবাসে, যদি তারা শরিয়া শাসন আর অমুসলিম নিধনই চায় (আলজেরিয়ায় যেমন), তবে গণতন্ত্র অনুসারে সেটাই হতে হবে। সে এ্যারিস্টটল গণতন্ত্রকে ‘মূর্খের শাসন’ মানলেও তাই। তৃতীয় শক্তি বা সামরিক সরকার দিয়ে শুভবোধের অনুশীলন বেশি দিন টিঁকবে কি? কোন মুসলিম রাষ্ট্রেই ধর্মনিরপেক্ষতা শেষাবধি জয়ী হয় নি। বাংলাদেশেও হবে বলে আশা করা যায় না। এই যে আওয়ামি লীগের তুচ্ছাতিতম ভুলে সুশীল-বাম-বুদ্ধিজীবী সবার ভেতর যে ভয়ানক ঘৃণা বা প্রতিবেশী ভারতের প্রতি তার একাত্তরে অবিস্মরণীয় সাহায্য ভুলে কথায় কথায় যে তীব্র ধিক্কার প্রকাশিত হয়, গণহত্যা ও ধর্ষণকারী পাকিস্থানের প্রতি খেলার মাঠে যে বিপুল সমর্থন দেখা যায়, তাতেই প্রমাণিত যে এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ অসাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মনিরপেক্ষতা চায় না। শাহবাগ তার শেষ লড়াইটা লড়লো। ‘জয় বাংলা’র ওঙ্কার ধ্বনি সম্বল করে আমরা হয়তো হেরে যাব জেনেই শেষ লড়াইটা লড়ছি। তাতে আক্ষেপ নেই।

    ডিসেম্বর ১৬ 2013
  • দেব | 111.219.***.*** | ০৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:৫৬624522
  • বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় জিতল লীগ।

    এটা ঠিক হল না বোধহয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক প্রতিক্রিয়া দিন