এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মুখ দিয়ে যায় চেনা

    π লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২৭ অক্টোবর ২০১৩ | ২১৫৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • π | ২৭ অক্টোবর ২০১৩ ২৩:২৯620458
  • সেদিন ভাটে 'সোশ্যাল ব্রেইন' প্রসঙ্গে ফেস রিকগনিশন নিয়ে কিছু কথা হচ্ছিল। এটা বয়ঃসন্ধির অর্জন, নাকি আরো অনেক আগে থেকেই এটা শুরু হয়।
    তো এই ফেস রিকগনিশন নিয়ে বেশ কিছু ইন্টারেস্টিং স্টাডিপত্তর পড়েছিলাম। সেগুলো নিয়ে দু'চার কথা। কোন লেখা ঠিক নয়। এই নিয়ে কোন বৈজ্ঞানিক রিভ্যু নয়, কিছু কিছু পয়েন্ট ইন্টারেস্টিং মনে হয়েছিল, সেগুলো শেয়ার করতে ইচ্ছে হল।
    এমনিতে ফেস রিকগনিশনের ব্যাপারটাই বেশ ইন্টারেস্টিং। গ্রসলি দেখতে গেলে প্রায় একই রকম মুখ, তার মধ্যে মোটামুটি ভাবে একই জায়গায় একই সব ফিচার, তাও তো হাজার হাজার মুখের মধ্যে তার উনিশ বিশ আমরা আলাদা করে ফেলি ! এমনকি একই মুখে ইমোশনের কয়েক চুল এদিক ওদিক।
    তো এই ফেস রিকগনিশন ক্ষমতা জন্মসূত্রেই হার্ডওয়ারড নাকি পরিবেশের প্রভাবে আস্তে আস্তে তৈরি হয় সেনিয়ে বেশ বিতর্ক আছে। হার্ডওয়ারিং এর পক্ষে বলা হয়, একদম সদ্যোজাত বাচ্চাও (এক থেকে সাত দিন) নাকি বেশি সুন্দর, আকর্ষণীয় মুখের দিকে বেশিক্ষণ চেয়ে থাকে! (ওদিকে নতুন একটা স্টাডি দেখিয়েছে মুখের বেলায় যা, চেহারার বেলায় তার উল্টো। কম আকর্ষণীয় চেহারার দিকেই নাকি তাদের নজর বেশি ! )। এখন 'সুন্দর' , 'আকর্ষণীয়' মুখ কাকে ধরা হয়েছে সেটা নিয়ে অবশ্য প্রশ্ন তোলাই যায়। সৌন্দর্যের ধারণা তো সেভাবে ইউনিভার্সাল নয়, তাই এই স্টাডিকে আমার অন্তত বেশ অসুবিধাজনক মনে হয়। কিছুকাল আগে যমজদের নিয়ে স্টাডি থেকে বলা হচ্ছে, মানুষে মানুষে এই ফেস রিকগনিশন ক্ষমতার তারতম্য নাকি জন্মসূত্রে প্রাপ্ত। তবে সেই এই স্টাডির ডেটা থেকে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছে যাওয়া তর্কের অতীত নয়।

    সে যাই হোক, এব্যাপারে পরিবেশের প্রভাব নিয়েও অনেক স্টাডি হয়েছে, কিছু প্রমাণ পাওয়া গেছে।
    যেমন, তিন মাস বয়স নাগাদ বাচ্চারা মেয়েদের মুখ নাকি বেশি প্রেফার করে। কিন্তু এটাও খুব সম্ভবতঃ পরিবেশেরই প্রভাব। মা বা কোন মেয়েকেই বেশি দেখে বলে। বাবারা মূল দেখাশোনা করেন, এরকম কিছু বাচ্চাকে নিয়ে স্টাডি করে দেখা গেছিল, তারা ঐ বয়সে ছেলেদের মুখ বেশি প্রেফার করছে।
    আর তারপর তো আস্তে আস্তে আলাদা করতেও শিখে যায়। মজার ব্যাপার হল, ছ মাস বয়সেই দিব্বি মানুষের মুখ আলাদা করে চিনতে তো পারেই, এমনকি জন্তুজানোয়ারের মুখও আলাদা করতে পারে। দুটো বাঁদরের মুখ আলাদা করে চিনে ফেলতে পারে ! বড় হয়ে ওঠার সাথে সাথে এই ক্ষমতাটা আসতে আসতে বাচ্চারা হারিয়ে ফেলে। ন মাস বয়সের পর বাচ্চারা নাকি আর দুটো বাঁদরকে আলাদা করতে পারেনা। সোশ্যাল এক্ষপেরিয়েন্স হবার সাথে সাথে আমরা কিছু কিছু ক্ষমতা হারিয়ে ফেলি। এক্ষেত্রে সোশ্যাল এক্ষপেরিয়েন্সটা হল বাঁদর বা বাঁদরের ছবি আশেপাশে না দেখা। এই নিয়েও পরীক্ষা করে দেখা হয়েছিল। ছ মাস বয়সে যে বাচ্চাদের ওপর পরীক্ষা করা হয়েছিল, তাদেরই কিছুজনকে তার পরের তিন মাস নিয়মিতভাবে বাঁদরের ছবি দেখানো হতে থাকে। দেখা যায়, ন মাস বয়সেও তারা দুটো বাঁদরকে আলাদা ভাবে চিনতে পারে, যাদের ছবি দেখানো হয়নি, সেইসব বাচ্চারা আর পারেনা। আমরা বড়রা যেমন পারিনা, সাধারণতঃ।
    এই ব্যাপারটা অন্য জাতির লোকজনের মুখ সেভাবে আলাদা করে চিনতে পারা না পারার বেলাতেও সত্যি। আনকমন কিছু হলেই তার মধ্যে তফাত করার ক্ষমতাটা বড় হতে থাকলে কমে যায়।

    এটা সত্যি শব্দ চেনার বেলাতেও। জাপানীজরা R আর এর তফাত করতে পারেনা। জাপানীজ বাচ্চারা ন'মাস বয়স নাগাদ কিন্তু এই দুটো বর্ণকে দিব্বি আলাদা করে চিনতে পারে। পরে বড় হয়ে ওঠার সাথে সাথে কেবল জাপানী ভাষা শুনতে শুনতে বর্ণদুটো তফাত করার ক্ষমতাটা হারিয়ে যায়।
    বড় হয়ে ওঠা মানে কেবল নতুন নতুন জিনিস শেখা নয়, কিছু কিছু জিনিস ভুলে যাওয়াও।

    তবে শুধু ভুলে যাওয়াই নয়, নতুন নতুন জিনিস শেখাও আছে। ন' মাস বয়স নাগাদই বাচ্চারা মুখের নানা ইমোশনকে মনিটর করা শুরু করে, এক দু বছর নাগাদ দিব্বি আলাদাভাবে বুঝতে পারে। কারুর কারুর মতে, আরো অনেক আগেই এটা শুরু হয়।
    এখানেও পরিবেশের প্রভাব আছে, বলাই বাহুল্য। অটিস্টিক বাচ্চারা, যাদের অনেকেই এই মুখের ইমোশন সেভাবে আলাদা করে চিনতে পারে না, তাদেরকে নানা ইন্টারভেনশনের মাধ্যমে ইমোশন মুখের চেনানোর চেষ্টা করা হয়। মাইন্ডরিডিং ডিভিডি ইত্যাদির মাধ্যমে। তাতে কিছু সুফল পাওয়া গেছে বলেও কিছু স্টাডি দেখিয়েছে।

    তবে ছোটোবেলায় মুখ চেনার পদ্ধতিটা নাকি হয় অনেকটা খণ্ড খণ্ড ভাবে। নাক, চোখ আলাদা আলাদা করে। আস্তে আস্তে সেটা একসাথে পুরো মুখ চেনা হয়ে যেতে থাকে। (এনিয়েও যথারীতি, বিতর্ক আছে। কোন কোন স্টাডি দেখিয়েছে, ছ বছরের বাচ্চার ফেস রিকগনিশনের মধ্যেও হোলিস্টিক এলিমেন্ট আছে)। ইমোশনগুলো ধরতে পারাও আরো সঠিক হতে থাকে। গ্রস ইমোশনগুলো অনেক ছোটো থেকেই আলাদা করতে পারলেও ইমোশানের সূক্ষ্ণ পার্থক্যগুলো ধরতে পারার ক্ষমতা বড় হবার সাথে সাথে বাড়তে থাকে। সেটা বয়ঃসন্ধিকালেও পুরোটা এসে যায় , এমন নয়। এমনকি প্রাপ্তবয়স্ক হবার পরেও বয়সের সাথে আরো ভালো হয়, এমনটাও কোন কোন স্টাডি দেখিয়েছে।
    তবে মোটের উপর মুখের আমি মুখের তুমি, মুখ দিয়ে এই চেনাচেনির একটা বড় অংশ খুদেবেলা থেকেই হয়ে আসে। এমনকি খুদেরা কোথাও কোথাও বড়দেরও হার মানায় ! আর এর মধ্যে কিছু জন্মগত ব্যাপার যেমন আছে, পরিবেশও আছে ভালো মাত্রায়।
  • siki | 126.202.***.*** | ২৭ অক্টোবর ২০১৩ ২৩:৪০620459
  • ভালো বিষয়। এই মুখ চেনার ব্যাপারে কি নিকটতম জনের মুখ আলাদা করে চেনার কোনও প্রেফারেন্স আছে সদ্যোজাত বাচ্চাদের মধ্যে? স্পেশালি বাবা / মা? জিনে কোনও পরিচিতির ক্ষমতা বহন করে বাচ্চারা?
  • π | ২৭ অক্টোবর ২০১৩ ২৩:৫৭620460
  • সেরকম কিছু পড়িনি। মূল কেয়ারগিভার যিনি হন, তাঁর মুখের প্রতি একটা প্রেফারেন্স তৈরি হয়।

    আরেকটা যেটা ইন্টারেস্টিং সেটা হল, মুখের বেলায় বাচ্চারা অনেক আগে রেসপণ্ড করতে শুরু করে। যেকোন একটা বস্তু দেখালে মস্তিষ্কে যেসব স্পাইক দেখা যায়, সেটা কচি বাচ্চা আর বড়দের অনেক আলাদা। কিন্তু মুখের বেলায় এই নিউরোনাল রেসপন্স অনেকটাই এক। এবার এই ব্যাপারটা ব্রেনে হার্ডওয়ারড নাকি বাচ্চারা মুখ বেশি দেখে বলে এরকমটা হয়, সে নিয়ে তর্কের অবকাশ আছে।
  • anirban | 146.152.***.*** | ২৯ অক্টোবর ২০১৩ ২৩:৩৭620461
  • পাই, এইটার ব্যাকগ্রাউন্ডটা একটু লিখবি? কেন বাচ্চাদের ফেসিয়াল রেকগনিশন-এর বিষয়টা ইমপরট্যান্ট। "বিগ পিকচার" টা কি? আসলে এইটা পড়তে পড়তে অনেক দিন আগে পড়া গুল্ডের (স্টিভেন জে গুল্ড) একটা প্রবন্ধের কথা মনে পড়ে গেল। নাম ছিল - Genes on the brain. সোসিওবায়োলজির পলিটিক্সের উল্টোদিকে অনবদ্য আর্গুমেন্ট। য
  • সিকি | ২৯ অক্টোবর ২০১৩ ২৩:৪৩620462
  • আমার কেসটা এট্টু শেয়ার করি। ভূতো যখন হয়, তার ঠিক একমাস পরে তাকে মায়ের সঙ্গে হুগলি পাঠিয়ে দেওয়া হয়। প্রায় পাঁচ মাস পরে যখন আমি যাই, তখন প্রথম আমাকে দেখে পাঁচ মাসের ভূতো এমন একটা স্মাইল দেয় যেন বহুকাল বাদে কোনও পরিচিত লোককে দেখছে।

    হয় তো স্নেহবশত ভুলও দেখে থাকতে পারি, তবে উপস্থিত সকলেই বলেছিল ভূতোর সেই মুহূর্তের হাসিটা একদম অন্যরকম ছিল।

    জন্মের পর একমাস দেখেছে আমাকে, তার মধ্যে প্রথম কদিন চোখ ফোটে নি। তার পাঁচমাস পরে আমাকে দেখে চিনল কী করে? মানে আদৌ চিনে হেসেছিল, নাকি এমনি হেসেছিল?
  • π | ৩১ অক্টোবর ২০১৩ ০০:২৭620463
  • সিকি, ঐ একমাসে চিনেছে, হতেই পারে। কয়েক হপ্তার মধ্যেই মায়ের মুখ অন্য অপরিচিতদের দেখে আলাদা করতে পারছে, এটা পড়েছিলাম। তবে ঐ, সেটা মা না হয়ে অন্য কেয়ারগিভারও হতে পারেন। তিন মাসের স্টাডিটা সেদিনেই পয়েন্ট আউট করে।

    অনির্বাণ, বিগ পিকচার বলতে এটাই, যে জিনে সব ল্যাখা নাই। সোসিওবায়োলজির ঐ জিন দ্বারাই সবকিছু নিয়ন্ত্রিত, এটা তো সত্যি প্রশ্নযোগ্য। এ নিয়ে লিওন্টিনের ক্রিটিসিজমগুলো পড়তে শুরু করেছিলাম। গুল্ডের বক্তব্য নিয়ে আলোচনা হোক না !
  • jhiki | 190.214.***.*** | ৩১ অক্টোবর ২০১৩ ০৭:৪৯620464
  • মা নয় কেয়ারগিভার। আর মুখেরও আগে কোল (স্পর্শ) চেনে। এগুলো আমার ফার্স্ট হ্যান্ড এক্সপি! আমার ছেলে তার দশমাস বয়স অবধি তার ন্যানির কাছেই সবচেয়ে ভাল থাকত, ন্যানি ছাড়া কোথাও নিয়ে গেলে ওকে খুঁজত। দশমাস বয়সে আমরা মাসখানেকের জন্য দেশে যাই। সেই সময়ই আমাকে ভালো করে চেনে!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন