এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • জল-মাটি-মানুষ

    pi
    অন্যান্য | ১৪ আগস্ট ২০১৩ | ৮৬৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 118.22.***.*** | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ০৭:৩৮620044
  • অন্য টইতে প্রেসিডেন্সির জল গিয়ে পুকুরে জমেছিল, তাই আলাদা টই খুলে দিলুম। এখানে আলোচনা চলুক !

    Name: sch

    IP Address : 132.160.114.140 (*) Date:13 Aug 2013 -- 05:20 PM

    পিটি বাবু আপনি দৈনিক জীবনে রিসার্চের নমুনা চাইছিলেন তো? কোর ইঞ্জিনিয়ারিং এর একটু খোঁজ দি?

    বিই কলেজের প্রফেসার অনির্বান গুপ্ত আর লেহাই ইউনিভার্সিটির প্রফেসার অরূপ সেনগুপ্তর যুগ্ম কাজের ফসল আর্সেনিক ফিল্টার পশ্চিমবঙ্গের কত্ত গ্রামে ইনস্টল্ড হয়েছে এবং সাধারণ মানুষকে আর্সেনিক্ মুক্ত জল যোগাচ্ছে খোঁ রাখেন কি? প্রফেসার গুপ্তর পড়াশোনা ভারতবর্ষেই আর প্রফেসার সেনগুপ্ত গ্রাজুয়্যশান করেছেন JU থেকে। এই কাজের প্রয়োগ সুদূর ল্যাটিন আমেরিকাতেও হচ্ছে - বাংলাদেশে তো হয়েছেই

    Name: PT

    IP Address : 213.110.243.23 (*) Date:13 Aug 2013 -- 07:16 PM

    আরও দুচারজনকে পাবেন যারা আর্সেনিক সমস্যার সমাধান করে দিয়েছেন!! আর ওদিকে দীপঙ্কর চক্রবর্তী প্রতি বক্ট্রিতাতেই দেখিয়ে যাচ্ছেন যে আর্সেনিক কিভাবে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে!!

    Name: sch

    IP Address : 126.202.216.91 (*) Date:13 Aug 2013 -- 11:44 PM

    PT বাবু আপনি তো জ্ঞানী মানুষ - এতো ফালতু ভাট মারান কেন? আর্সেনিক প্রবলেম কেউ "সমাধান" করতে পারেনা। "দু'চারজন" কেন - সারা পৃথিবীতে অনেকেই ভূগর্ভস্থ জল থেকে আর্সেনিক রিমুভালের চেষ্টা করছেন নানা পদ্ধতিতে। অরূপ সেনগুপ্ত ও অনির্বাণ গুপ্তder পদ্ধতিতে গ্রামবাংলার যেসব আর্সেনিক অধ্যুষিত জায়গায় আর্সেনিক ফিল্টার ইন্সটল করা হয়েছে দীর্ঘসময় ধরে মনিটরিং করে দেখা গেছে সেই জল নির্ধারিত সীমার মধ্যে আর্সেনিকের মাত্রা রাখতে পেরেছে। বহু দেশী ও বিদেশী সংস্থা এর পারফরম্যান্স ইভ্যালুয়েট করেছেন - অনেক লিঙ্কের মধ্যে দু'একটা দিলাম
    http://www4.lehigh.edu/news/newsarticle.aspx?Channel=%2FChannels%2FNew
    s%3A+2007&WorkflowItemID=d63d464d-2e05-43ff-9fcf-dd2892015202
    http://www.becollege.org/news/news_item.asp?NewsID=3

    আর গবেষণা তো এখন ছন্নছাড়া হয় না - পৃথিবী জুড়ে লোকেরা চেষ্টা করে একটা সমস্যার সমাধানে - তার বিবরণী এখানে রয়েছে http://support.waterforpeople.org/site/DocServer/arsenic_solutions_ind
    ia.pdf?docID=381

    আরো জানতে চাইলে অরিজিন্যাল পেপার পড়ূন http://www.iwaponline.com/w21/00306/w21003060000.htm

    এবার যদি ব্যক্তিগত সাফল্য ধরেন, প্রফেসার সেনগুপ্ত'র award list আর US patent list দেখুন - এগুলো সবই বিদেশী পেটেন্ট আর পুরষ্কারগুলোও তাই - কাজেই এদেশের ডানপন্থী পৃষ্ঠপোষকতার দোহাই দিতে পারবেন না
    http://sengupta-research.web.lehigh.edu/node/36

    প্রফেসার দীপঙ্কর চক্রবর্তীর কাজের ক্ষেত্র তো মূলতঃ আরসেনিক অধ্যুষিত জায়গার সনাক্তকরণ আর মানুষের শরীরে আর্সেনিকের প্রভাবের ওপর।. যত পরিকল্পনাহীন ভাবে ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহার করা হবে আর্সেনিক দূষণের সম্ভাবনা তত বাড়ার সুযোগ - সেদিক থেকে Dr Chakrabarty ঠিকই বলেন যে আর্সেনিক ক্রমশঃ ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে - আর আমাদের মতো অপোগন্ড সরকার যেসব দেশে রয়েছে - সেক্ষেত্রে ব্যক্তিগত "দু'চারজনের" ওপর নির্ভর করতে হবে সস্তায় আর্সেনিকমুক্ত জল বানানোর "সমাধান" বের করার জন্যে। স্টেপলার, ঘরমোছা রোবট তৈরীর থেকে একটু বেশীই প্রয়োজনীয় গবেষণা এটা

    Name: pi

    IP Address : 172.129.44.87 (*) Date:14 Aug 2013 -- 12:02 AM

    sch এর সাথে একমত। আর যেরকম নির্বিচারে টিউবওয়েল খোঁড়াখুঁড়ি হয়েছে এবং এখনো সেভাবে বন্ধ হয়নি, তাতে As দূষণ তো হবেই !

    Name: কৃশানু

    IP Address : 213.147.88.10 (*) Date:14 Aug 2013 -- 12:44 AM

    নির্বিচারে যখন খোঁড়া-খুঁড়ি হয়েছে, তখন বোধ হয় এতটা জানা ছিলনা। আর কখনো কখনো কিছু জিনিসে প্রায়োরিটি বোধ হয় দিতে হয়। হ্যাঁ, ভুমি সংস্কার এর সময়ে যে প্রচুর জলের প্রয়োজন হয়েছিল, তারই প্রভাব আজকের আরসেনিক দূষণ। কিন্তু খাদ্য সমস্যা সমাধান আর অন্যান্য ভুমি-সংস্কার জনিত পরিকল্পনাগুলোকে রূপায়িত করতে সে সময়ে আর উপায় ছিল না বোধ হয়। কিন্তু সব দেখে-শুনে-বুঝে থেমে যাওয়াটা আর হয়নি।
    চারলি উইলসন এর মতো বলি, উই ফাকড আপ দা এন্ডগেম। মানে, সিপিয়েম হিসেবে বললাম।

    এসসিএইচ এর সাথে মোটামুটি একমত।

    Name: pi

    IP Address : 172.129.44.87 (*) Date:14 Aug 2013 -- 12:53 AM

    কিছুটা নির্বিচারে তো হয়েছে বটেই। সবসময় পানীয় জলের জন্যেই ব্যবহৃত হয়েছে, তা নয়, যেসব কাজের জন্য পুকুরের জল অনায়াসে ব্যবহার করা যেত, করা হয়নি। পুকুর সংস্কার, ঠিকঠাক পদ্ধতিতে নতুন পুকুর কাটা, সেগুলোও সেভাবে করা হয়নি।
    আর এনিওয়ে, খাদ্য সমস্যা সমাধান নিয়ে সবুজ বিপ্লবের সুফল কুফল নিয়ে তো আরেক তক্কো রয়েছে। পঞ্জাবে আজ জলস্তরের কী অবস্থা। যাইহোক, এই টই আর বেলাইন করবোনা।

    Name: sosen

    IP Address : 218.107.178.181 (*) Date:14 Aug 2013 -- 01:09 AM

    টই এমনিতেই বেলাইন তাই এইটুকু লিখে গেলাম। পাইয়ের সঙ্গে একদম একমত, নির্বিচারে হচ্ছে , হয়েছে , হবে। কলকাতা ও তার সংলগ্ন এলাকায় গত পাঁচ বছরে হাজার হাজার ডিপ টিউবওয়েল ও হাই ক্যাপাসিটি পাম্প বসেছে, বাড়তে থাকা বহুতল গুলোর জন্য। মানুষের ঘনত্ব বেড়েছে প্রতি একরে। এক-ই সঙ্গে সারফেস ওয়াটার ধীরে ধীরে জলস্তরে নামা যে একটি দীর্ঘকালীন প্রসেস সেটি হওয়ার জন্য আর খোলা জমি নেই। কংক্রিটে ঢেকে গেছে শহর। যে চাষের জমি জুড়ে আজকের নিউ টাউন , এক বিরাট এলাকার বর্ষার জল সেখানে গড়িয়ে ঢালে নামত, জমত , ইভেনচুয়ালি নিচে যেত । তার পরিবর্তে , ঘ্যাঁশ দিয়ে ভরাট করা জমি জল ধরে রাখছে উপরের স্তরে, অথবা সোজা sewage এ চলে যাচ্ছে। রিসাইকল করার কোনো স্কোপ নেই। স্ট্রিপ অফ গ্রিন নামে মাত্র। বড় গাছ কেটে এভিনিউ ট্রি লাগানো হচ্ছে যারা জল টানে বেশি, অথচ মাটি ধরে রাখে না, শিকড় গভীরে যায়না। এরা সমস্ত সারফেস ওয়টার টেনে নিচ্ছে। নারকোল গাছ যে হারে কাটা হচ্ছে দেখলে কান্না পায়। অথচ নারকোল একমাত্র পাম যা আমাদের গঙ্গা-তীরবর্তী এলাকার নরম মাটিকে স্টেবল রাখে। জমি ভরানোর জন্য কোথা কোথা থেকে লাল মাটি ও ছাই নিয়ে এসে ফেলা হচ্ছে। শহর হচ্ছে। একেবারেই নির্বিচারে।

    Name: কৃশানু

    IP Address : 213.147.88.10 (*) Date:14 Aug 2013 -- 01:20 AM

    আমি কিন্তু একান্তভাবেই ভুমিসংস্কার এর সময়কার সমস্যার কথা বলছি। আরবানাইজেশন এর সমস্যা নিয়ে নয় :-)
    টই এর ধর্মই বেলাইন হওয়া। আমার তাতে মনস্তাপ নেই :-)

    Name: pi

    IP Address : 172.129.44.87 (*) Date:14 Aug 2013 -- 01:26 AM

    কৃশানু, এই লেখাটা পড়েছিস ?
    http://www.guruchandali.com/default/2012/06/05/1338835329081.html#.Ugq
    ObZJvOLE

    Name: pi

    IP Address : 172.129.44.87 (*) Date:14 Aug 2013 -- 01:31 AM

    সোসেন, হ্যাঁ। এবং এইভাবে চললে হাজার ভালো কোন 'আবিষ্কারের' বাবার সাধ্য নেই সমস্যা মেটায়।

    Name: কৃশানু

    IP Address : 213.147.88.10 (*) Date:14 Aug 2013 -- 01:35 AM

    পড়লাম। দিব্যি লেখা। কিন্তু আমার বক্তব্য কাউন্টার হল না তো!!

    Name: pi

    IP Address : 172.129.44.87 (*) Date:14 Aug 2013 -- 01:37 AM

    ১২ঃ৫৩ এ লিখলাম যে !

    Name: sch

    IP Address : 126.202.216.91 (*) Date:14 Aug 2013 -- 01:41 AM

    সোসেন দিদি, পরিকল্পনা বিহীন অনিয়ন্ত্রিত ডিপ বোর ওয়েলের ব্যবহার সারা দেশজুড়েই আছে - তবে নিম্ন গাঙ্গেয় উপত্যকায় পশ্চিমবঙ্গে,মানে উত্তর প্রদেশ, বিহার আর পশ্চিমবঙ্গের কিছু অংশে এবং বাংলাদেশে আর্সেনিক সমস্যার মূল কারণ কিছুটা কিন্তু এখানকার ভূতাত্বিক গঠন
    http://indiaenvironmentportal.org.in/files/Status%20of%20groundwater%2
    0arsenic%20contamination.pdf - এই পেপারের 3,9 section পড়ে দেখতে পারেন বিশদ আলোচনার জন্যে বা http://www.cgwb.gov.in/documents/papers/incidpapers/Paper%208%20-%20Gh
    osh.pdf এর ৫ নম্বর পাতার মুড়োর দিকটা
    আরো ভালো কিছু লেখা ছিল - এখন খুঁজে পাচ্ছি না

    Name: কৃশানু

    IP Address : 213.147.88.10 (*) Date:14 Aug 2013 -- 02:18 AM

    সচদা, আপনি বোধ হয় জল আর টাউন প্ল্যানিং, সিউয়ার সিস্টেম এর ওপর কিছু খবর রাখেন, ওতেই কাজ করেন। একটা টই খুলে লিখুন না?

    Name: anirban basu

    IP Address : 34.5.197.153 (*) Date:14 Aug 2013 -- 06:00 AM

    Sch, Pi, Sosen খুব ভালো লিখেছেন। আরও সমস্যার ব্যাপার হল groundwater এর ব্যবহার যত বাড়ছে, যত নির্বিচারে groundwater কে সেচের কাজে লাগানো হচ্ছে, আমরা তত ভয়ংকর দিকে এগোচ্ছি। ডিপ টিউবওয়েলের কারণেই Shallow aquifer থেকে আর্সেনিক কন্টামিনেশন ক্রমশ deeper aquifer এ পৌছাবে এবং পুরো groundwater -ই কন্টামিনেটেড হবে। শুধু সময়ের অপেক্ষা, যদি না খুব তাড়াতাড়ি এই নিয়ে পলিসি তৈরী করে সরকারী লেভেলে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
  • pi | 118.22.***.*** | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ০৯:০৫620055
  • কলকাতায় ৭৬ টা ওয়ার্ডে আর্সেনিক সমস্যা ও দীপঙ্কর চক্রবর্তীর বক্তব্য ঃ

    ২ঃ৪০ মিনিট থেকে।

    কিছু এলাকায় ডিপ টিউবওয়েল বসাতে বারণ করেছিলেন। বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে চিঠি দিয়েছিলেন, তিনবার রিমাইণ্ডার দিয়েছিলেন। কোনোটার উত্তর আসেনি।
    পিটিদা আশা করি শুনছেন।
  • sch | 126.203.***.*** | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ০৯:২১620060
  • পাই দিদি একটা ছোট্ট ঘটনা বলে যাই এই প্রসঙ্গে। ২০০২ সালে ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্তিক্যাল ইন্সতিউটে Dr Chakrabartyর একটা বক্তৃতা সামনা সাম্নি শোনার সুযোগ হয়েছিল (তার পরেও কয়েক বার হয়েছে)। তাতে উনি জানিয়েছিলেন - পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন গ্রামে ঘুরে ঘুরে ওরা যখন প্রতিটি অঞ্চলে "সেফ" বা আর্সেনিক মুক্ত টিউবওয়েলগুলো (অনেক জায়গাতেই সমস্ত টুবোয়েল একসাথে এফেক্টেদ হয় না, কিছু সেফ জোন থেকে যায়, হয়তো অনেক পরে প্রভাবিত হয়), সনাক্ত করছিলেন - তখন সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে সেগুলো সবুজ রং করে দিচ্ছিলেন।, কিছুদিন বাদে জানতে পারেন স্থানীয় মানুষ যাতে নির্বাচিত জন প্রতিনিধির ওপর আরো "সেফ" টিউবওয়েল বসানোর জন্যে চাপ না আনতে পারে তাই শাসকদঅলের লোকেরা রাতারাতি সব টিউবোয়েল সবুজ করে দিয়েছেন

    এর কোনো ওডিও রেকর্দিং আমার কাছে নাই। প্রমাণ দিতে পারবো না
  • sch | 126.203.***.*** | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১০:২২620061
  • পাই দিদি রাজনীতির প্রশ্ন তুললেন - তাহলে এটা পড়ুন
    http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2012-06-11/kolkata/32174021_1_arsenic-poisoning-arsenic-level-deep-tubewells

    "With the supply of surface water being erratic, a wider area of Jadavpur area has been facing water scarcity in this peak summer. The KMC decided to dig a few deep-tubewells to bail the local residents out of the grave situation. There has been an embargo on digging deep tubewells in the city because of shrinking ground water level. But the civic body is relaxing the embargo for the time being for its own advantage. Hwoever, the study of JU's School of Environmental Studies has come as a big jolt"

    সবাই সমান - সবাই.
  • j | 230.227.***.*** | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১১:২৫620063
  • দেদির দেওয়া লিংকের রিপোর্টতো ভয়ংকর

    কেন জানি না , আজকাল চারিদিকে বড্ড বেশি ক্যান্সার রোগীর খবর আসছে হয়তো এর ফলেই
  • sch | 132.16.***.*** | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৫:৪৭620064
  • এদ্দিন পুকুর চুরি হতো - এবার নদীও চুরি হচ্ছে - ক'দিন আগে DEBU বলে কে একটা বলছিলেন যে বালি চুরি আর দুর্গাশক্তির কেসটা পলিটিক্যাল - এবার খোদ পশ্চিমবঙ্গে দেখুন, আজকে আবাপের রিপোর্ট

    "অবৈধ ভাবে বালি তোলার জেরে রাজ্যে প্রায় ১০০টি সেতু ও রাস্তা বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে। বর্ধমানের পলেমপুরের কৃষক সেতু থেকে শুরু করে কলকাতা ছোঁয়া বিবেকানন্দ সেতুর অবস্থা সঙ্গীন। রাজ্যের অন্তত ২৪৮টি এলাকায় বালি তোলা হচ্ছে বলে চিহ্নিত করেছে সেচ দফতর। "

    "মহাকরণ ও সেচ দফতরের কাছে খবর, ছ’টি জেলার বেশ কয়েকটি ব্লকে বালি মাফিয়াদের রমরমা। সেই ব্লকের ভূমি ও ভূমি সংস্কার আধিকারিক এবং বিডিওদের সংশ্লিষ্ট জেলাশাসকের অফিসে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে। গোটা দামোদর উপত্যকা জুড়ে বেআইনি ভাবে বালি তোলা চলেছে। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বালি তোলায় আশেপাশের সেতু ও বাঁধ ভেঙে যে কোনও সময়ে বড় ধরনের বিপদ হতে পারে। নদীর পাড়ের ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাটেরও ক্ষতি হচ্ছে। বর্ধমানে পাল্লা রোড, ইদিলপুর, জামালপুরের হরেকৃষ্ণ কোঙার সেতু, হুগলির আরামবাগে কালীপুর সেতু, নদিয়ার কল্যাণী থেকে হুগলি যাওয়ার ঈশ্বর গুপ্ত সেতু তালিকায় রয়েছে।"

    http://www.anandabazar.com/14raj2.html

    এবার এই আজম খান জাতীয় পব্লিকগুলো কি বলে দেখার ইচ্ছে
  • pi | 172.129.***.*** | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ২৩:৩৭620065
  • sch সেই, সবই সমান। কিন্তু পিটিদা দীপঙ্কর চক্রবর্তীর বক্তব্য নিয়ে কিছু বললেন না ?
  • pi | 118.22.***.*** | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২২:৩৭620066
  • এই ডকুটা ইন্টারেস্টিং লাগলো। সময় পেলে দেখবেন।

    http://www.aidjhu.org/home
  • sch | 132.16.***.*** | ২১ আগস্ট ২০১৩ ১১:২৮620046
  • পাই দিদির লিঙ্কের শেষ লাইনটা খুব ইন্টারেস্তিং
    "কলকাতা পুরসভার নতুন বিল্ডিং রুলসেই কিন্তু বৃষ্টির জল সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতার নির্দিষ্ট উল্লেখ রয়েছে। তবু কেন তার প্রয়োগ হচ্ছে না, সে নিয়ে পুর-কর্তৃপক্ষের সদুত্তর মেলেনি।"

    এই মুহূর্তে কলকাতা পুরসভার নতুন বিল্ডিং রুলস হাতের কাছে নেই - তবে পশ্চিমবংগ সরকারের The West Bengal Municipal (Building) Rules, 2007 এ দেখতে পাচ্ছি

    "Roof top RWH system shall form a part of all buildings and shall have to be included in the plan in a distinctive manner" . clause 168(13), Page 75.
    এটা যে কেউ দেখতে পারেন http://www.wbdma.gov.in/PDF/The%20WB%20Municipal%20_Building_%20Rules,%202007.pdf

    আমি খুব নিশ্চিত নই যে এই রুলের বাইরে কলকাতা কি না ।

    আমার একটা ছোট্ট প্রশ্ন/অনুরোধ আছে গুরুতে যাঁরা লেখেন তাঁদের কাছে- আপনাদের অনেকেরই পশ্চিমবঙ্গে ফ্ল্যাট আছে বহুতলে বা কোনো আবাসনে - কোথায় কি রেন ওয়াটার হার্ভেস্টিং এর ব্যবস্থা আছে?
  • কৃশানু | 177.124.***.*** | ২১ আগস্ট ২০১৩ ১১:৩৯620047
  • দেখিনি। চেন্নাইতে এরকম কিছু বাড়ি দেখেছি। সাকসেসফুলি রেন ওয়াটার হার্ভেস্টিং করতে পারলে ওখানে সম্ভবত প্রপার্টি ট্যাক্স এ ছার পাওয়া যায়।
  • kc | 204.126.***.*** | ২১ আগস্ট ২০১৩ ১১:৪২620048
  • আমাদের ফেলাটে আছে। অনেক অনেক ফেলাটেই আছে।
  • sch | 132.16.***.*** | ২১ আগস্ট ২০১৩ ১১:৫৮620049
  • কেসি দা খুব ভালো ব্যাপার। লোকেশান কোথায় জানতে পারি? মানে KMC এরিয়াতে না অন্য কোনো মিউনিসিপ্যালিটিতে ? আপনাদের রেন ওয়াটার হার্ভেশ্তিং-এর জল কি কোনো কাজে লাগানো হয়? মানে টয়লেট ফ্ল্যাশিং বা বাগানে জল দেওয়া বা এই ধরণের কিছু।

    লেকটাউন, সল্টলেক, রাজারহাট এবং মূল কল্কাতার বেশ কিছু অঞ্চলে অনেক মাঝারি সাইজের ফ্ল্যাটে খোঁজ নিয়ে দেখেছি এটা কিন্তু নেই।

    ইতিমধ্যে KMC র বিল্ডিং সঙ্ক্রান্ত রুলটা খুঁজে পেয়েছি (Kolkata Municipal Corporation Building Rules, 2009)

    144. Rain Water Harvesting and Tree Cover

    (1) Rooftop Rain Water Harvesting (RWH)
    Rooftop RWH system shall form a part of the building and shall have to be included in the plan,
    either for direct use of the rain water or for ground water recharging or both, in case of–

    (i) new building/ buildings or any housing complex as per EnvironmentalImpect Assessment
    Guide line issued by State Government/ Government of India.

    (ii) expansion of any existing building / buildings or housing complex complex as per
    EnvironmentalImpect Assessment Guide line issued by State Government/ Government of India
    This system shall comply with Central and State statutory requirements laid down in the relevant
    acts and by- Laws.

    এটা কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের যে The West Bengal Municipal (Building) Rules, 2007 আছে তার থেকে অনেক মৃদু । গোটা দায় চাপিয়ে দেওয়া হল EIA guideline -এর ওপর। একই রাজ্যে দুরকম নিয়ম কেন - -জানার ইচ্ছে রইলো
    (West Bengal Municipal Act বোধহয় কলকাতার জন্যে প্রযোজ্য নয় কারণ কলকাতা "মিউনিসিপ্যাল করপোরেশান")
  • kc | 204.126.***.*** | ২১ আগস্ট ২০১৩ ১২:০৪620050
  • সাউথ কলকাতায়। কেএমসি এরিয়া। এর বেশী অফলাইনে। ঃ-)
  • sch | 132.16.***.*** | ২১ আগস্ট ২০১৩ ১২:১৬620051
  • না না KC -da আমার বেশী জানার দরকার নেই - শুধু KMC এরিয়া কিনা জানতে চাইছিলাম - তার মানে তোমার বিল্ডাররা ভালো লোক। এনারা KMC- r -rule এর সুযোগ কাজে লাগান নি - অথবা এতটাই বড়ো যে সেখানে EIA করতে হয়েছিল এবং EIA তে রেন ওয়াটার হার্ভেশ্তিং কম্পালশারি ছিল
  • pi | 118.22.***.*** | ২১ আগস্ট ২০১৩ ১২:৩৭620052
  • জয়াদির সাথে আবাপ র লেখাটা নিয়ে কথা হচ্ছিল। লেখাটা নিয়ে জয়াদি বেশ কিছু প্রশ্ন তুললো। মূল কথা হল, জল ধরে রাখা যাচ্ছে না কেন, তার মূল কারণগুলো নিয়ে তো সেভাবে লেখা হয়নি। মূল কারণ বলতে, গাছপালা, জঙ্গল, ঘাসজমি সাফ করে দেওয়া, পুকুর , নালা বুঁজিয়ে দেওয়া, এইগুলো।
    মাটির তলায় গর্ত করে জল ঢোকানোর চেয়েও অনেক বেশি কার্যকর উপায় বেশি করে পুকুর, জলাভূমি থাকা, নতুন করে কাটা, পুরনোগুলোর সংরক্ষণ, সংস্কার। আর ওভাবে ৮০ মিটার গভীরে পাইপে ক'রে ঢোকাতে গেলে জলে সংক্রমণের সম্ভাবনাও থেকে যাচ্ছে না কি , যদি সারফেস ওয়াটার ঢোকানো হয়। আর ঐভাবে যদি বৃষ্টির জল ঢোকানো হয়, তাহলে কি পাইপের মুখে এক বিশাল ফানেল বসানো হবে ? এগুলো জয়াদির প্রশ্ন।
  • sch | 132.16.***.*** | ২১ আগস্ট ২০১৩ ১৫:২৪620053
  • পাই দিদি এমনি ভাবে তো কিছু করা যায় না - 15 m এর ওপরে যদি ডাইরেক্ট গ্রাউন্ড ওয়াটার রিচার্জ করতে হয় তাহলে সেটাকে কিছু quality criteria মীট করতে হয় - পরে সময় পেলে আরো লিখছি
    আপাতত এই লিঙ্কটা দেখতে পারেন - কল্কাতার কাছেই central ground water Board এর ডীপ আকুইফার রিচার্রজের কাজ
    http://cgwb.gov.in/er/arti_patuli.htm
  • netai | 131.24.***.*** | ২১ আগস্ট ২০১৩ ১৫:৫৫620054
  • জল মাটি মানুষ?
    মা কোথায় গেলেন?
  • pi | 172.129.***.*** | ২৩ আগস্ট ২০১৩ ২২:৪৪620056
  • 'Is it possible to get a good yield without using chemical fertilizers? Will a shift to organic affect our food security? Can we manage insect pests without using pesticides? Will organic cultivation still be profitable for farmers??'

    জানতে হলে এই এনাবাভি গ্রামের কথা পড়ুন। পুরো গ্রাম অর্গ্যানিক পদ্ধতিতে চাষ করছে এবং সফলভাবে, এবং কেমিক্যাল , পেস্টিসাইড দিয়ে চাষের থেকে কম খরচে, আরো ভালো ভাবে।

    http://www.thehindu.com/sci-tech/agriculture/organic-cultivation-learning-from-the-enabavi-example/article5045359.ece
  • anirban | 34.5.***.*** | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৯:৫৮620057
  • পরমানু বিদ্যুতের টইটা খুঁজে পেলাম না। তাই এইটা এখানেই দিলাম।

    http://www.theguardian.com/environment/2013/sep/01/fukushima-radiation-levels-higher-japan

    Radiation levels 18 times higher than previously reported have been found near a water storage tank at the Fukushima Daiichi nuclear power plant, prompting fresh concern over safety at the wrecked facility.

    The plant's operator, Tokyo Electric Power (Tepco), said radiation near the bottom of the tank measured 1,800 millisieverts an hour – high enough to kill an exposed person in four hours.

    অথচ মজার ব্যাপার দেখুন - দু বছর আগে বিকাশ সিনহা কি বলছেন। "তথ্য" দিয়ে বলছেন ভয়ের কিছু নেই। এই "তথ্য" উনি কোথায় পেলেন কে জানে।

    Even though the radiation hazard in the aftermath of Japan’s Fukushima nuclear disaster was minimal, the accident helped anti-nuclear energy campaigners spread fear among people. That’s the opinion of Bikash Sinha, Homi Bhabha professor in the central government’s department of atomic energy.

    “The radiation hazard rate at Fukushima city (65km from the nuclear plant) was merely 0.38 units, Tokyo 0.13 units, Calcutta 0.104 units and Manavalakurichi (Kerala) 0.449,” said Sinha while interacting with members of American Chamber of Commerce (Amchams) at Bengal Club on Friday. “And the hazardous dose for a nuclear industry employee is 20 units,” he explained through a presentation.

    http://www.telegraphindia.com/1110919/jsp/calcutta/story_14525261.jsp
  • pi | 24.139.***.*** | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১১:৩৯620058
  • pp | 122.79.***.*** | ২০ মে ২০১৪ ১৭:১০620059
  • দারুন সব ব্যাপার ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক প্রতিক্রিয়া দিন