এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আজ সাঈদী রাজাকারের ফাঁসি ও অন্যান্য কথন

    শিমূল
    অন্যান্য | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ | ৫৫৭৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | 127.18.***.*** | ০৮ এপ্রিল ২০১৩ ০৯:০৭587476
  • টানা ৯২ ঘন্টার বিরোতি দিয়ে আবার শুরু হলো বাংলা ব্লগ সাইটগুলোর যাত্রা। সম্মিলিত সিদ্ধান্ত মেনে আমরা "আদিবাসী বাংলা ব্লগ"ও অনলাইন ধর্মঘট প্রত্যাহার করেছি।

    কিন্তু কিছু প্রশ্নের জবাব মিলছে না কিছুতেই। মনের ভেতর কাঁটা বিঁধে আছে।

    ব্লগার গ্রেফতার, বাংলা ব্লগের ওপর সরকারের খবরদারি — ইত্যাদি যে পরিস্থিতিতে ব্লগ ব্ল্যাক আউট কর্মসূচি শুরু হয়েছিলো, সে পরিস্থিতির একটুও বদল হয়নি। তাই হঠাৎ করে ব্ল্যাক আউট কর্মসূচি প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত কি ঠিক হলো?

    এখন যদি সরকার ২৪ ব্লগারের তালিকা ধরে আরো গোটা চারেক ব্লগারকে ধরে চোরের মতো ল্যাপটপ, নেটবুকসহ গণমাধ্যমে হাজির করে, তাহলে কি আবার ব্ল্যাক আউট?
  • বিপ্লব রহমান | 127.18.***.*** | ০৮ এপ্রিল ২০১৩ ০৯:২০587477
  • আমারব্লগ, মুক্তমনা, সচলায়তন, আদিবাসী ব্লগসহ সব প্রগতিশীল ব্লগ সাইটে একটি জরুরি ঘোষণা এখন স্টিকি পোস্ট হয়ে আছে:

    __________

    ["বাংলা কমিউনিটি ব্লগ এলায়েন্সের যাত্রা শুরু হলো
    এপ্রিল ৮, ২০১৩ | লেখকঃ আদিবাসী বাংলা ব্লগ

    সুদীর্ঘ সময় ধরে অনেক ঘাত-প্রতিঘাতের ভেতর দিয়ে বাংলা ব্লগমণ্ডল শত ফুল ফুটিয়েছে। বহু মত, বহু ভাবনা আমাদের অনলাইন জগতকে মুখর করে রেখেছে। কিন্তু সম্প্রতি বাংলাব্লগ যে আন্দোলনের সূতিকাগার সেই, শাহবাগ আন্দোলনের সূত্র ধরেই বাংলা ব্লগ আক্রান্ত হয়েছে তার নেমেসিস, রুদ্ধচিন্তা ও মৌলবাদের নখরের নিচে। রাজনৈতিক প্রজ্ঞাহীন শক্তি, নির্লিপ্ত সামাজিক গোষ্ঠী, চিন্তারহিত বুদ্ধিজীবী, স্বার্থসন্ধানী মিডিয়া, সকলেরই চক্ষুশূল হয়ে দাঁড়িয়েছে আমাদের ভাবনার খেরোখাতা।

    এই আক্রমণকে একা রুখবার দিন ফুরিয়েছে। এখন সময় কাঁধে কাঁধ মেলাবার। তাই আসুন, লেখার খাতাকে রক্ষা করি। রক্ষা করি হাতের কলমকে। আমাদের কণ্ঠ, আমাদের চিন্তা আমরা অন্ধকারের শক্তির পায়ে সমর্পণ করবো না।

    গত ৪ এপ্রিল,২০১৩ তারিখে, আমাদের সহব্লগারদের অবান্তর অভিযোগে গ্রেফতারের প্রতিবাদে, বাংলা কমিউনিটি ব্লগের সম্মিলিত ব্ল্যাকআউটের অভূতপূর্ব ঘটনাটি আমাদের মধ্যে জোটবদ্ধতার একটি ধারণার জন্ম দিয়েছে। আমাদের এই বিশ্বাস জন্মেছে যে, এই ঐক্য আক্রমণের মুখে আমাদের কৌশলগত অবস্থানকে দৃঢ়ই করবে। তাই ভবিষ্যতে যেসব সম্ভাব্য আক্রমণ বাংলা ব্লগকে দুর্বল বা নিশ্চিহ্ন করে দিতে পারে, তার মুখোমুখি হওয়ার জন্যে একটি অভিন্ন কৌশল আমাদের অবলম্বন করতে হবে। জোটবদ্ধ না হয়ে সে কৌশল আমরা কাজে লাগাতে পারবো না।

    তাই সকল দিক বিবেচনা করে এই যুদ্ধে আমরা, বাংলা কমিউনিটি ব্লগগুলোকে জোটবদ্ধ করবার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। প্রাথমিক পর্যায়ে ব্ল্যাক-আউটে অংশগ্রহণকারী পরীক্ষিত ব্লগগুলোকে নিয়েই সুচনা হচ্ছে “বাংলা কমিউনিটি ব্লগ এলায়েন্স (BCBA)” এর। তবে পর্যায়ক্রমে আমাদের চেষ্টা থাকবে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অন্য সকল মুক্তচিন্তার কমিউনিটি ব্লগগুলোকেও অন্তর্ভুক্ত করবার।

    এই জোটের সক্রিয় ও ফলপ্রসূ পরিচালনার জন্যে অত্যন্ত মৌলিক কিছু নীতিমালা ও কর্মপন্থা গৃহীত হয়েছে যেগুলোর ভিত্তিতে এই জোট শক্তিবৃদ্ধি করবে এবং তার কার্যাবলি চালিয়ে যাবে। যে সকল বৃহত্তর নীতি, লক্ষ্য ও কর্মপন্থা নিয়ে “বাংলা কমিউনিটি ব্লগ এলায়েন্স (BCBA)” যাত্রা শুরু করছে, সেগুলো হলোঃ

    চিন্তা ও মত প্রকাশের অধিকারকে সমুন্নত রাখার উদ্দেশ্যে ব্লগ প্লাটফর্মগুলোকে নিয়ে সম্মিলিত প্রেশার গ্রুপ হিসেবে কাজ করার লক্ষ্যে গঠিত বাংলা কমিউনিটি ব্লগ এলায়েন্স (BCBA)

    ১) ব্লগারদের ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষার্থে-

    ১ক) একজন ব্লগারের কী কী তথ্য সংরক্ষণ করা হচ্ছে সেটা পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দেবে,

    ১খ) তথ্য প্রকাশে কোনো তৃতীয় পক্ষ থেকে অনুরোধ বা চাপ এলে তা নিয়ে আলোচ্য ব্লগারের সাথে আলোচনা করবে,

    ১গ) এককভাবে চাপ প্রতিহত না করা গেলে এলায়েন্সের সাথে আলোচনা করবে। এলায়েন্স এসব ক্ষেত্রে সাহায্য করতে প্রস্তুত থাকবে; প্রয়োজনে নীতিগত, কৌশলগত এবং আইনগত সাহায্য দেবে।

    ২) ধর্মীয় মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী অবস্থান নিশ্চিতকল্পে-

    ২ক) জোটভুক্ত কোনো প্লাটফর্মে কোনো ধর্মীয় মৌলবাদতোষী ও সাম্প্রদায়িক লেখা প্রকাশিত হলে সেগুলো নিজ নিজ নীতিমালা অনুসারে মডারেট করবে,

    ২খ) দেশে কোনো ধর্মীয় মৌলবাদ বা সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটলে সে বিষয়ে এককভাবে দ্রুত জনসচেতনতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ এবং এলায়েন্সের মাধ্যমে একটি সম্মিলিত প্রতিবাদের ব্যবস্থা করবে,

    ২গ) প্রয়োজনে ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষকে এলায়েন্সের মাধ্যমে সহায়তা প্রদানের (অর্থনৈতিক, আইনগত, ইত্যাদি) ব্যবস্থা নেবে।

    ৩) মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে অবস্থান চির অটুট রাখতে-

    ৩ক) মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী লেখা সদস্য কমিউনিটি ব্লগে প্রকাশিত হলে সেগুলো নিজ নিজ নীতিমালা অনুসারে মডারেট করবে,

    ৩খ) পৃথিবীর কোনো প্রান্তে সংঘটিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী ঘটনার ক্ষেত্রে এককভাবে দ্রুত জনসচেতনতা মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং এলায়েন্স মাধ্যমে একটি সম্মিলিত প্রতিবাদের ব্যবস্থা করবে,

    ৩গ) প্রয়োজনে এলায়েন্সের পক্ষ থেকে বৃহত্তর প্রতিবাদ, প্রতিরোধ আয়োজন করবে।

    ৪) অপরাধমূলক ও সহিংস কার্যক্রমের উস্কানি বা প্রচার শক্তহাতে দমনের লক্ষ্যে-

    ধর্মীয় মৌলবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও স্বাধীনতাবিরোধী অপতৎপরতার বিরূদ্ধে গৃহীত ব্যবস্থাসমূহের অনুরূপ জনসচেনতা মূলক পোস্ট, ব্যানার, জনসংযোগ এবং অন্যান্য সাহায্যের যথাসাধ্য ব্যবস্থা করবে।

    ৫) কপিরাইট বিষয়ক জটিলতা নিরসনে-

    ৫ক) আন্তঃব্লগ লেখা চুরি হলে ব্লগগুলো একে অপরকে বিষয়টি নিরসনে সাহায্য করবে,

    ৫খ) ব্লগগুলোর কোনো সদস্য অন্য ব্লগের কোনো লেখা চুরি করে এলায়েন্সের বাইরে প্রকাশ করলে ব্লগগুলো প্রতিকারের ব্যবস্থা করবে,

    ৫গ) ব্লগের লেখা বাইরে চুরি হলে ব্লগগুলো একযোগে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেবে। কী ব্যবস্থা নেয়া যায় সেটা সংশ্লিষ্ট ব্লগ এবং সংশ্লিষ্ট লেখাচোর প্রতিষ্ঠানের ওপর ভিত্তি করে এলায়েন্স সিদ্ধান্ত নিবে।

    ৬) ব্লগারের আইডি চুরি করে অপমানসূচক বা ধোঁকার উদ্দেশ্যে একাউন্ট তৈরী করলে জোটভুক্ত ব্লগগুলো এব্যাপারে সহায়তা করবে। প্রয়োজনে এলায়েন্স এব্যাপারে ব্যবস্থা নিবে।

    ৭) BCBA-তে যোগদানের আবেদনের ক্ষেত্রে, কোনো ব্লগ যদি একটি নির্দিষ্ট সময় (অন্তত এক বছর) যাবত বাংলা ব্লগস্ফিয়ারে উপস্থিত থেকে নিজেদের একটি জোরালো প্রগতিশীল অবস্থান সৃষ্টি করতে না পারে সেক্ষেত্রে তাদেরকে জোটভুক্ত করবার ব্যাপারে জোটের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচনা করতে হবে। এক্ষেত্রে যদি জোটভুক্ত হবার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্লগের ওপর কোনো শর্তাবলী আরোপ করা হয়, তা মেনে চলতে তারা বাধ্য থাকবে। অন্যথায় BCBA’র সদস্যপদের জন্য সে অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।

    ৮) ভবিষ্যত কার্যক্রম যেগুলো এই মুহুর্তে অনুমান করা সম্ভব হচ্ছে না, সেগুলো এই নীতিমালায় অন্যান্য ধারাগুলোর সাথে সাংঘর্ষিক না হলে সেসব কাজে ব্লগগুলোর সাথে আলোচনার ভিত্তিতে এলায়েন্স অংশগ্রহন করবে।

    আমরা আশা করি, আমাদের সম্মিলিত ভাবনা বাংলা ব্লগকে এই দুর্যোগের দিনে আশার বাতিঘর হিসেবে টিকিয়ে রাখবে।

    জয় বাংলা।"]

    http://w4study.com/?p=3894
  • pi | 78.48.***.*** | ০৪ মে ২০১৩ ১৮:৪৯587478
  • আপডেট কই ?
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.***.*** | ০৪ মে ২০১৩ ১৯:০৭587479
  • পাই,

    আগ্রহের জন্য আবারো আপনাকে ধন্যবাদ। আমার এখন 'কাজের চাপে পিষ্ট হইয়া সাংবাদিক নিহত' অবস্থা। তাই ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ ছাড়া আপাতত দুটি সংবাদে আপডেট জানাই। বিস্তারিত পরে।
    ___________

    আপডেট ০১:

    সমাবেশে স্লোগান ‘গুঁড়িয়ে দাও ট্রাইব্যুনাল’

    দ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল ভেঙে দেয়ার এবং যুদ্ধাপরাধে দণ্ডিত ও অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতাদের মুক্তির দাবির স্লোগান মুখে নিয়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের সমাবেশে যোগ দিয়েছে ইসলামী ছাত্রশিবিরকর্মীরা।

    শনিবার সকাল ৮টা থেকে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কয়েক হাজার নেতাকর্মী শাপলা চত্বরের সমাবেশস্থলে অবস্থান নিয়েছে। বিকালে ওই সমাবেশে বক্তব্য দেবেন বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া।

    কুরআন তিলওয়াতের মধ্য দিয়ে দুপুর ২টায় সমাবেশ শুরু হয়েছে। সমাবেশ পরিচালনা করছেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক জয়নুল আবদিন ফারুক।

    ‘অবৈধ আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও’/ ‘রক্ত দেবো আরো দেবো, শেখ হাসিনাকে বিদায় দেবো’/ ‘গোলাম আজম, নিজামী, মুজাহিদ, সাঈদীর মুক্তি চাই’- টানা এইসব স্লোগান দিয়ে যাচ্ছেন শিবিরকর্মীরা।

    শাপলা চত্বর থেকে দৈনিক বাংলা মোড় পর্যন্ত সড়কে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের ছবি সম্বলিত বড় ডিজিটাল ব্যানারে ছেয়ে দিয়েছে তারা।

    ব্যানারগুলোতে অভিযুক্ত গোলাম আযম, মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, মো. কামারুজ্জামান, মীর কাসেম আলী এবং দণ্ডিত দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ও আবদুল কাদের মোল্লার মুক্তির দাবি লেখা রয়েছে।

    সমাবেশ মঞ্চের সামনে বাম দিকে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা অবস্থান নিয়েছে। ডান দিকে অবস্থান নিয়েছে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা।

    দৈনিক বাংলা মোড় পর্যন্ত ছাত্রদলের কয়েক হাজার কর্মী ‘খালেদা জিয়া এগিয়ে চলো, আমরা আছি তোমার সাথে’ স্লোগান দিচ্ছে।

    এছাড়া হলুদ-লাল ক্যাপ মাথায় ও গেঞ্জি গায়ে যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মীরা তাদের নির্ধারিত স্থানে অবস্থান নিয়েছে। মঞ্চের আরেক পাশে রয়েছে মহিলা দলের নেতাকর্মীরা।

    সকালে মঞ্চের সামনে আটক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও যুবদলের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের ছবি সম্বলিত দুইটি বেলুন ওড়ানো হয়।

    http://bangla.bdnews24.com/politics/article621129.bdnews
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.***.*** | ০৪ মে ২০১৩ ১৯:১০587480
  • আপডেট ০২:

    সরকারকে সময় ৪৮ ঘণ্টা: খালেদা

    নিজস্ব প্রতিবেদক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
    Published: 04 May 2013 05:19 PM Updated: 04 May 2013 06:42 PM

    সংলাপের প্রস্তাবকে ‘নাটক’ আখ্যায়িত করে নির্দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার দাবি মেনে নিতে সরকারকে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিয়েছেন বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া।

    সংলাপে বসতে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবের দুদিন পর শনিবার মতিঝিলে ১৮ দলীয় জোটের সমাবেশে আসেন বিএনপি চেয়ারপারসন।

    এক ঘণ্টার বক্তব্যে তিনি সংলাপের বিষয়ে বলেন, বিরোধী দলের সমাবেশ ‘বানচালে’ এই নাটক করছে সরকার।

    নির্দলীয় সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান বিএনপি চেয়ারপারসন।

    এই দাবি মেনে নিতে সরকারকে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিয়ে এর মধ্যে দাবি পূরণ না হলে অবস্থান কর্মসূচির ইঙ্গিত দেন তিনি।

    “আমি বসতে বললে আপনারা বসে থাকবেন তো,” সমবেত নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন খালেদা।

    হেফাজতে ইসলামের রোববারের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচিতে কোনো ধরনের বাধা না দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

    সংলাপের বিষয়ে বিরোধী নেতা আরো বলেন, “আগে পরিবেশ তৈরি করেন।”

    সংবিধান সংশোধন করে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকার পদ্ধতি পুনর্বহালের পর সংলাপের ডাক দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান খালেদা জিয়া।

    সেক্ষেত্রে আলোচনার জন্য বিএনপি প্রস্তুত, বলেন তিনি।

    সাভারে ভবন ধস নিয়ে সরকারি কার্যক্রমের সমালোচনাও করেন বিএনপি চেয়ারপারসন।

    “সময়মতো যদি উদ্ধার কাজ চালানো যেত, অনেক মানুষকে বাঁচানো যেত। সরকার নিজেরাও কাজ করেনি, অন্যদেরও কাজ করতে দেয়নি। ”

    “এখনো অনেক মানুষ নিখোঁজ। সরকার সঠিক তথ্য পর্যন্ত দেয়নি।”

    দুপুর ২টায় শুরু হওয়া এই সমাবেশে বিকাল ৩টা ৫০ মিনিটে যোগ দেন খালেদা। তিনি মঞ্চে উঠলে হাজার হাজার নেতা-কর্মী-সমর্থক করতালি দিয়ে তাকে স্বাগত জানায়।

    অফহোয়াইট রঙের শাড়ি পড়া খালেদা জিয়া হাত নেড়ে অভিবাদনের জবাব দেন।

    সমাবেশে জনসমাগমের কারণে খালেদা জিয়াকে বহনকারী গাড়িটি সমাবেশস্থলে নিতে নিরাপত্তা কর্মীদের বেশ বেগ পেতে হয়।

    দুপুর ২টায় জাতীয়তাবাদী উলামা দলের সভাপতি হাফেজ আবদুল মালেকের কুরআন তেলওয়াতের মধ্যদিয়ে সমাবেশের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।

    সাভার ট্র্যাজেডিসহ বিভিন্ন সময়ে সরকারবিরোধী আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে মোনাজাতও পরিচালনা করেন তিনি।

    ঢাকা মহানগর বিএনপির সভাপতি সাদেক হোসেন খোকার সভাপতিত্বে প্রথমেই বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জব্বার।

    ছাত্রশিবির নেতার পর সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি আবদুল কাদের ভুইয়া জুয়েল। এরপর বক্তব্য রাখেন বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।

    সভামঞ্চে ছিলেন বিএনপি নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, মাহবুবুর রহমান, আ স ম হান্নান শাহ, চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, হাফিজউদ্দিন আহমেদ, সেলিমা রহমান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ওসমান ফারুক, ইনাম আহমেদ চৌধুরী, আবদুল মান্নান, শামসুজ্জামান দুদু, মিজানুর রহমান মিনু, বরকত উল্লাহ বুলু, মাহবুব উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

    জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহম্মেদ, এলডিপি সভাপতি অলি আহমদ, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমসহ ১৮ দলীয় জোটের নেতারাও ছিলেন মঞ্চে।

    মঞ্চ শাপলা চত্বরে পশ্চিমমুখী করে তৈরি হলেও দৈনিক বাংলা মোড়, তোপখানা ও রাউজক এভিনিউ, ফকিরেরপুল, আরামবাগসহ হাটখোলা মোড় এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে জনসমাগম।

    মঞ্চের সামনে বাঁশ দিয়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করা হয়। এরপর ছাত্রদলের নেতারা ছিলেন। মঞ্চের উত্তর পাশে স্বেচ্ছাসেবক দল এবং পশ্চিম দিকে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা রঙিন হলুদ-সবুজের গেঞ্জি ও লাল টুপি পরে অবস্থান নেন।

    দৈনিক বাংলা মোড়, মতিঝিল, রাজউক এভিনিউ মোড়ে বড় পর্দা বসানো হয়েছে, যেখান থেকে খালেদা জিয়ার বক্তব্য দেখা ও শোনা যায়। bnplive.com- এই ওয়েব ঠিকানায় দেখা যায় পুরো সমাবেশ।

    সভাস্থলের আশে-পাশের উঁচু ভবনে পুলিশের পাশাপাশি বিএনপির কর্মীরাও অবস্থান নেয়। মঞ্চের চারপাশে ক্লোজসার্কিট ক্যামেরা বসায় পুলিশ।

    http://bangla.bdnews24.com/politics/article621190.bdnews
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.***.*** | ০৪ মে ২০১৩ ১৯:৫২587481
  • ফেবু থেকে কয়েকজন সাংবাদিক-লেখকের টুকরো সংলাপ
    ______________________________________
    ০১. Zahid Newaz Khan
    খালেদা জিয়ার ৪৮ ঘন্টার আল্টিমেটাম। হেলিকপ্টারি হেফাজতের অবরোধও কি ৪৮ ঘন্টার!

    ০২. Fazlul Bari
    সব লাশ এখনও উদ্ধার-শনাক্ত হয়ননি! কিন্তু সাভার থেকে সব মনোযোগ এখন চলে যাবে ৪৮ ঘন্টার আলটিমেটামে, হেফাজতিদের অবরোধ নামীয় নৈরাজ্যে! কারন সরকারের সব মেশিনারিজ এখন নৈরাজ্য সামাল দেয়া নিয়ে ব্যস্ত থাকবে! আসলে গরিব শ্রমজীবী মানুষদের কপালটাই খারাপ! খালেদা-হেফাজতি মোল্লা কারোরই তাদের নিয়ে কোন দরদ-মাথাব্যথা নেই! সরি!!

    ০৩. Shaugat Ali Sagor
    আমাদের রাজনীতি এতোটাই বর্বর? আমাদের ধর্মও কি এতোটা অমানবিক? সাভারে ভেংঙ্গে পড়া ইট সুড়কির নিচে উদ্ধারের অপেক্ষায় থাকা লাশের স্তুপ রেখে রাজনীতিবিদরা ক্ষমতা দখলের নর্দন কুর্দন করে কি ভাবে? শান্তির ধর্ম ইসলামের তথাকতিথ হেফাজতকারীদের মধ্যে আদৌ কোনো ধর্ম আছে কি? ইসলামের কোন রুপ তারা প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছেন????

    ০৪. Masuda Bhatti
    বাংলাদেশ কাঁপানো ৪৮ ঘন্টা শুরু হয়ে গেছে বন্ধুগণ - নিজ দায়িত্বে নিরাপদে থাকুন ৷ আজ সকালেই লিখেছিলাম, গণতন্ত্র রক্ষার দায়িত্ব কি শেখ হাসিনার একার? এতো দ্রুত তা সত্য হবে ভাবিনি ৷

    ০৫. Fazlul Bari
    সংলাপ না, তত্ত্বাবধায়ক মানতে ৪৮ ঘন্টার সময় বেঁধে দিয়েছেন খালেদা জিয়া! আর জামায়াত বলেছে ট্রাইবুন্যাল বাতিল করে যুদ্ধাপরাধী নেতাদের মুক্তি দিতে হবে। অতএব খালেদার উস্কানিতে আগামি ৪৮ ঘন্টা দেশে অনেক পিটাপিটি-খুনাখুনি হবে! হেফাজতের প্রোগ্রামেও নাশকতা করবে জামায়াত-শিবির! খালেদার মুরব্বিরা এখন কি করবেন? পিঠ কিন্তু তাদেরও নিরাপদ থাকবেনা! জয় বাংলা।

    ০৬. Shariful Hasan
    Hasina called for peace but Khaleda declared war for 48 hours. Now people will suffer but history will remember the moment and the role of each leader. In this war time momentum I am requesting Hasina to take lead.

    ০৭. Masudul Alam Tushar
    কানা বগির ছা
    .......................
    দেশের বর্তমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও হেফাজতের কর্মসূচি নিয়ে আলাপ করছিলাম স্ত্রীর সঙ্গে। হঠাত্ আমার চার বছরের মেয়েটা এসে তার প্রতি মনোযোগ পেতে শুরু করে দিলো ছড়া গান --- 'টাট্টু ঘোড়া পাড়লো ডিম, শিয়াল দিলো তা.. দু'ুদিন পরে বের হলো কানাবগির ছা... হা-হা-হা'.. । ভাবছি... মেয়েটা এতো ছোট বয়সে দেশের রাজনীতি বুঝে গেলো নাকি ...... দু'দিন মানে তো ৪৮ ঘন্টা ...
  • pi | 78.48.***.*** | ০৭ মে ২০১৩ ০২:১৩587482
  • কুলদাদার লেখা থেকে পেলাম ঃ

    'হেফাজতের তাণ্ডবে-
    ০ রবিবার রাজধানীতে তাণ্ডব চালিয়ে হেফাজতীরা প্রাণ কেড়ে নিল ১৩ জনের
    ০ আহত করা হয় ২শ’ ব্যক্তিকে
    ০ ফুটপাথের দোকানে আগুন দেয়ায় দেড় হাজার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী নিঃস্ব
    ০ ১৪০টি সোনার দোকান ক্ষতিগ্রস্ত, ক্ষতি ৫শ’ কোটি টাকা
    ০ ইসলামী বইয়ের ৮২টি দোকান পুড়ে ছাই
    ০ সিটি কর্পোরেশনের ক্ষতি ৫ কোটি
    ০ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের ক্ষতি ২০ কোটি
    ০ ব্যাংক, বীমা, দোকানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভাংচুরে আর্থিক ক্ষতি প্রায় হাজার কোটি টাকা।'
  • aranya | 154.16.***.*** | ০৭ মে ২০১৩ ০৪:৫১587483
  • কি ভয়ঙ্কর :-((

    নাস্তিক-রাও যে আল্লারই সৃষ্টি, বিধর্মী মানে ইসলাম ভিন্ন অন্য ধর্মের লোক নয়, যারা মানব-ধর্মের, ন্যায় ও সত্যের বিরুদ্ধে, তারাই বিধর্মী - এই ধরণের কথা বার্তা, কোরানের এইরকম কিছু ইন্টারপ্রিটেশন মুসলিম ইন্টেলিজেন্সিয়া-র কাছ থেকে আসা দরকার। আসছেও হয়্ত, জানি না।

    বিদ্যাসাগর যেমন হিন্দু ধর্মশাস্ত্র থেকেই উদ্ধৃতি দিয়ে, পন্ডিত দের সাথে লড়াই করে বিধবা বিবাহ প্রবর্তন করেন, ইসলাম ধর্মবিশারদ-দের মধ্যে থেকে কি তেমন কোন মুভমেন্ট হচ্ছে ?

    জ্ঞানী-রা আলোকপাত করবেন।
  • aranya | 154.16.***.*** | ০৭ মে ২০১৩ ০৫:২০587484
  • 'ঢাকা জুড়ে গত কাল তাণ্ডব চালানোর পর আজও সারা দেশে মৌলবাদীদের সঙ্গে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষে নিহত হলেন অন্তত ৩২ জন। ' - আজকের আবাপ থেকে।
  • kallol | 125.242.***.*** | ০৭ মে ২০১৩ ০৬:৫৭587486
  • শাহবাগ মঞ্চ ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে দিয়েছে মৌলবাদীরা - আবাপর খবর।
    বিপ্লব আপডেট দাও।
    কিন্তু এটা পরিষ্কার, শাহবাগ আন্দোলন মৌলবাদীদের শক্তি আঁচ করতে পারেন নি। খুব খারাপ দিকে যাচ্ছে গোটা ব্যাপারটা।
    তসলিমা কিন্তু অনেক আগেই বিপদের আভাস দিয়েছিলেন।

    অরণ্য। আমাদের বন্ধু রেহনুমা আহমেদ এই ধরনের একটা কাজ করেছিলো। সারা পৃথিবীর ইসলাম অনুশীলনকারী মুসলমানেরা কিভাবে ইসলামী মৌলবাদের বিরোধীতা করছেন ইসলামের ভিতর থেকে। বইটার নাম ইসলামী চিন্তার পুণর্পঠন - সমকালীন মুসলমান বুদ্ধিজীবীদের সংগ্রাম। একুশে পাব্লিকেশন্স লিমিটেড, ঢাকা। ৪৩-৪৪ আজিজ কোঅপারেটিভ সুপার মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা ১০০০। প্রথম প্রকাশ মে ২০০৬।
  • pi | 78.48.***.*** | ০৭ মে ২০১৩ ০৭:৩৮587487
  • মঞ্চ পুলিশ উঠিয়ে দিয়েছে না ? আগে হেফাজতীরা মঞ্চ আক্রমণ করতে গিয়েছিল, পুলিশ তাদের হঠিয়ে দিয়েছিল, এইরকম শুনলাম।
  • aranya | 154.16.***.*** | ০৭ মে ২০১৩ ০৭:৫৭587488
  • এই বইটা যোগাড় করে পড়তেই হবে, থ্যাংকস কল্লোল-দা।

    খুবই খারাপ সময়, তাও বাংলাদেশ বলেই ভাবতে ইচ্ছে হয়, শেষ পর্যন্ত মৌলবাদ পরাস্ত হবে। এ তো আর মধ্যপ্রাচ্য নয়, বাংলার মাটিতে ধর্ম ছাড়াও সংস্কৃতি, ভাষা, গান - লালনের গান, সহজিয়া ভাবধারা - এসবের কিছু প্রভাব তো থাকা উচিত।

    বিপ্লব নিশ্চয়ই খুব ব্যস্ত, সময় করে লিখবেন এখানে।
  • কল্লোল | 111.63.***.*** | ০৭ মে ২০১৩ ১০:০৮587489
  • বইটার বহুল প্রচার হওয়া উচিত। মুস্কিল হলো পবয়ে পাওয়া যায় না। বাংলাদেশ থেকে আনাতে হবে।
  • কল্লোল | 111.63.***.*** | ০৭ মে ২০১৩ ১০:১৫587490
  • ফেবুতে একটা মারাত্মক ছবি দেখলাম। আমাদের বিপ্লব পোস্ট করেছে। হেফাজতীদের প্রচুর মানুষকে (বেশীরভাগই অল্পবয়ষ্ক) পুলিশ কান ধরে বলাচ্ছে - আমরা আর এরকম কাজ করবো না.....ইঃ। সেটা নিয়ে দেখলাম খুব মজা পাচ্ছে লোকজন। আমার তো ভয় হচ্ছে। এই মানুষগুলো তাদের গ্রামের মোল্লা-মৌলভীদের কথায় এসেছে। তারা মনে করে ইসলাম বিপন্ন। তাদের দিয়ে জোর করে এধরনের অপমানজনক কাজ করালে, তাদের প্রতিশোধ স্পৃহা বেড়ে যাবে। আরও মরিয়া হয়ে উঠবে। বাংলাদেশ সরকার-পুলিশ হাজারে হাজারে বাঙ্গালী তালিবানের জন্ম দিচ্ছে। এটা ভয়ানক।
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.***.*** | ০৭ মে ২০১৩ ১৮:১৯587491
  • কল্লোলদা,

    হেফাজত নিয়ে শিমুল আলাদা টই খুলেছে। সেখানে কিছু আপডেট দিয়েছে। এ দুদিনে একদম ঝড় বয়ে গেছে। ব্যস্ততা এতোই বেশী ছিলো যে, যাকে বলে 'কাজের চাপে পিষ্ট হইয়া সাংবাদিক নিহত।'

    ফেবুর ফটো-পোস্টটি ছিলো ফান-পোস্ট। তবে সত্যিকার অর্থে ঢাকায় আসা জেহাদী চেতনাটি আপনি যে রকম বলছেন, সে রকমই। নেপোয় মারে দই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন