এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  গান

  • ঋতু গুহ

    Abhyu
    গান | ২৭ ডিসেম্বর ২০১১ | ৩৫৫৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • i | 124.17.***.*** | ১৬ মার্চ ২০১২ ১৫:৪৭505503
  • কাল রাতের বেলা গান এলো মোর মনে

  • i | 124.17.***.*** | ১৬ মার্চ ২০১২ ১৬:০৮505504
  • একি লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ


    মাঝে মাঝে তব দেখা পাই


    প্রভু আমার প্রিয় আমার


    আহা তোমার সঙ্গে প্রাণের খেলা


    তুমি যে এসেছ মোর ভবনে


  • i | 124.17.***.*** | ১৬ মার্চ ২০১২ ১৬:১২505505
  • কে বলেছে তোমায় বঁধু এত দু:খ সইতে

  • i | 124.17.***.*** | ১৬ মার্চ ২০১২ ১৬:১৫505506
  • আজকের মতো এই শেষ লিং

    আজি তোমায় আবার চাই শুনাবারে

  • Kaju | 121.242.***.*** | ১৬ মার্চ ২০১২ ১৬:১৯505507
  • এটা গী-আর্কাইভে আছে। "অপ্রতিম, তুলনারহিত"।
  • i | 134.168.***.*** | ০৩ জুলাই ২০১২ ১৭:৫৯505508
  • ওগো কাঙাল আমারে কাঙাল করেছঃ
  • i | 134.168.***.*** | ০৩ জুলাই ২০১২ ১৮:০১505509
  • চোখের জলের লাগল জোয়ার
  • Abhyu | 168.227.***.*** | ০৪ জুলাই ২০১২ ১৩:৫৮505510
  • http://my.anandabazar.com/content/%E0%A6%AC%E0%A7%9C%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BE-১৬

    ঋতু গুহ
    সৌমিত্র মিত্র
    কলকাতা, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২
    Ritu Guha

    সালটা খুব সম্ভবত ১৯৮৫। রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষে শিলিগুড়ি ও জলপাইগুড়িতে দু’টি রবীন্দ্রসন্ধ্যা। উদ্যোক্তারা আমার মারফত ঋতু গুহকে আমন্ত্রণ জানালেন। অত্যন্ত ‘মুডি’ ঋতুদি এককথায় সম্মত হেলন। দাবদাহে গোটা উত্তরবঙ্গ তখন পুড়ছে। শিলিগুড়ির অনুষ্ঠান শেষ করে আমরা জলপাইগুড়িতে। উদ্যোক্তারা একটি অতিথিশালায় থাকার ব্যবস্থা করেছিলেন। সেটি কোনও মতেই বাসযোগ্য নয়। ব্যস, ঋতুদির মুড নষ্ট। সাফ জানিয়ে দিলেন, গান গাইবেন না। এতক্ষণ হইচই করে থাকার পর আমাদের কপালেও ভাঁজ পড়ল। শেষমেশ জলপাইগুড়ি ক্লাবে থাকার ব্যবস্থা হল।
    রাতে গান শেষ হওয়ার পর আমরা জলপাইগুড়ি ক্লাবে ফিরে এলাম। ব্রিটিশ আমলে তৈরি চমৎকার প্রশস্ত ঘর, সামনে বারান্দা। বারান্দায় আমাদের গল্প শুরু হল। আর সেই মুহূর্তে শুরু হল অঝোর ধারায় বৃষ্টি। সমস্ত উত্তাপ কেটে গিয়ে এক স্নিগ্ধ বাতাবরণ। আর সেই মুহূর্তে এক অনন্য অভিজ্ঞতায় স্নাত হলাম আমরা। একের পর এক গান গেয়ে চলেছেন ঋতু গুহ। মনে পড়ে, শুরু করেছিলেন ‘ডাকছি যে তাপিত জনে...’ তার পরে ‘নির্জন রাতে নিঃশব্দ চরণপাতে...’, ‘আমি সন্ধ্যাদীপের শিখা...’ এক অনন্ত রবীন্দ্র ভুবন। এবং এক বারও গীতবিতানের পাতা না উল্টিয়ে। রাত কত তখন কারও খেয়াল নেই। হঠাৎ কে যেন বললেন, অনেক রাত হল, কাল ভোরে তো আপনাদের ট্রেন। ঋতু গুহর গলায় আবার গান— কার বাঁশি নিশিভোরে বাজিল। অন্য আর একটি সন্ধে। শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিনে তাঁর কর্নেল বিশ্বাস রোডের বাড়িতে ঋতু গুহর গান। সুভাষ মুখোপাধ্যায়, গীতা বন্দ্যোপাধ্যায় সে সন্ধ্যায় হাজির। এখানেই ঋতু গুহ গাইলেন, ‘বাজাও আমারে বাজাও...’ মালকোষ রাগে। আবার ‘মাঝে মাঝে তব দেখা পাই...’, তাল ছাড়া। ভুলিনি।

    আনন্দবাজার পত্রিকা
  • b | 135.2.***.*** | ০৪ জুলাই ২০১২ ১৫:৫৫505511
  • লিখেই ফেলি।

    একটা বিদেশী সন্ধ্যায় অতি সাবলীল গলায় একের পর এক গান, অনুরোধের আসরের মত। উনি সচরাচর 'চেনা' গান গাইতেন না, কিন্তু সেদিন আমাদের আবদারে 'আজ যেমন করে গাইছে আকাশ', 'তোমরা যা বলো তাই বলো', 'ও যে মানে না মানা' চোখের জলের লাগলো জোয়ার', সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে' আরো কত কি..শেষ করেছিলেন রাত একটার সময়ে, 'আজি যে রজনী যায়' , গানের শেষে আমাদের কারুর চোখ শুকনো ছিলো না। বলেছিলেন, 'জানো তো, খুব খারাপ রবীন্দ্রসংগীত হলেও আমি শুনি, ও (বুদ্ধদেব গুহ) বলে রেডিও বন্ধ করে দাও, কিন্তু আমি পারি না, কথাগুলো আমার এতো ভালো লাগে!'

    খেতে ভালবাসতেন (ভীষণ ফেভারিট ছিলো চীজ কেক), খাওয়াতেও। ওনার রান্না করা বাটার চিকেনের রেসিপিটা সর্ষেবাটার টইতে দেবখন।
  • maximin | 69.93.***.*** | ০৫ জুলাই ২০১২ ২২:০৯505513
  • i | 134.168.***.*** | ২৬ আগস্ট ২০১২ ১১:৪১505514
  • অন্য প্রমা থেকে ঋতু গুহ সংখ্যা প্রকাশিত এই বছরের গোড়ায়। লেখক তালিকায় সুভাষ চৌধুরী, সুধীর চক্রবর্তী, মায়া সেন, স্বপন সোম, অলক রায়চৌধুরী, আলপনা রায়, অভিরূপ গুহঠাকুরতা,পূবালী দেবনাথ এবং আরো অনেকে আছেন। এবং অবশ্যই বুদ্ধদেব গুহ। স্বয়ং ঋতুর দুটি লেখা আছে। আর আছে ওঁর এজাবৎ প্রকাশিত রেকর্ড ক্যাসেটের তালিকা।
    সংখাটি হতাশ করল বললেও কম বলা হয়। তবু এই সংখ্যাটির সঙ্গে এমনই এক ব্যক্তিগত শোক আর স্মৃতি জড়িয়ে রইল যে বইটি আমার সঙ্গে থেকে যাবে আমৃত্যু। সে অন্য গল্প।

    পত্রিকার বেশিরভাগ লেখাগুলিই লহ প্রণাম ধরণের। বা স্মরণসভায় বহুজনের ভীড়ে স্বল্প সময়ে পাঠ করার উদ্দেশ্যে লেখা। স্বপন সোমের লেখাটি স্বল্প পরিসরে ব্যতিক্রমী যদিও।সব মিলিয়ে হতাশাব্যঞ্জক। বুদ্ধদেব গুহর সাক্ষাৎকার পড়ে এত বিরক্তি জন্মাল, ভেবেছিলাম সম্পাদককে খুব কড়া করে লিখি কিছু। লিখি নি শেষ অবধি।

    তবু এর মধ্যে থেকে কিছু উদ্ধৃত করি এই টইতে।

    অলক রায় চৌধুরী লিখেছেন,
    " যেমন লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ প্রাণেশ হে। ... বিকশিত প্রীতিকুসুম -আয়াসসাধ্য কোমল গান্ধার আর শুদ্ধ মধ্যম, নিখাদ, রেখাবের খেলায় ঋতু স্বরকে ধ্বস্ত করেন না, স্বরের সঙ্গে কুস্তি লড়েন না, কাব্যকে হেয় করেন না-অবরোহণে পেলব করেন উচ্চারণ, যেমন লস্যির গেলাস বেয়ে দধির ঘন বাড়তি অংশগুলি ভূমির দিকে নামে ঠিক তেমনই।.... গানের শীলমোহর কি তবে একেই বলে?... মনে আছে রবীন্দ্রসদনে ঋতু গাইছেন, চিরসখা হে। হারমোনিয়ামে সুশীল চট্টোপাধ্যায়।... পাঁচ সাত মিনিটের গান শেষ হলে শ্রোতার নমিত হাততালি শুরু হয়, সেমিটোনে বাজে বাজতেই থাকে। উচ্চকিত হয় না। ঋতুকে কি সব বলতে বলতে সুশীল চট্টোপাধ্যায় ধীর পায়ে মঞ্চ ছাড়ছেন আর সদনের ব্যাকস্টেজে উপস্থিত তাবৎ শিল্পী-সংগঠকরা ঐ ঐশ্বরিল্ক পরিবেশনের পরে যেন শিল্পীর দিকে এগিয়ে যেতেও দ্বিধা দেখাচ্ছেন। এই আটপৌরে একশ শতাংশ সুশীল শ্রবণের পথ আজ মুছে গেছে রবীন্দ্রনাথের গানের লালমাটি থেকে।"

    শঙ্করলাল ভট্টাচার্য লিখছেন,...' সুডৌল, মসৃণ কন্ঠ এবং বিচারশক্তি মিলে এক দুর্ধার্ষ প্যাকেজ ছিল ঋতুর গান। বয়সের সঙ্গে সে কন্ঠে যোগ হয়েছিল এক্টা husk, নাদভাব, যা ওঁর কলি উচ্চারণে মেজাজ সৃষ্টি করত। বললে অদ্ভূত শোনাবে তবু বলতে হচ্ছে, একেবারে বাঙালি ঘরের কন্ঠের মধ্যেও ঋতু কোথায় যেন একটা বিলিতি ছোঁয়া আনতেন কোনও কোনও পরিবেশনেও নিছক পিয়ানো বাজিয়ে গাইতেন বলে নয়, একটা কন্ট্রাল্টো ( বিলিতি উচ্চাঙ্গে নি,নতম মহিলাস্বর) ধ্বনিদ্যোতনা সঞ্চার করতেন বলে। রবীন্দ্রনাথের ব্রক্ষ্মসংগীতগায়নে যে ধ্বনির অনুপম এক স্বাদ আছে। ... পল কক্সের ছায়াছবির শেষ দৃশ্যে ... ঋতুর গলায় গাওয়ানো মাঝে মাঝে তব দেখা পাই এর পিকচারাইজেশন দেখতে দেখতে ভাবছিলাম কবির গানের মর্ম তাহলে কী? ওহে হারাই হারাই সদা হয় ভয়, হারাইয়া ফেলি চকিতে নাকি এত প্রেম আমি কোথা পাব নাথ তোমারে হৃদয়ে রাখিতে? সেই থেকে এই প্রেমের আকাঙ্খা ও হারানোর উৎকন্ঠার মধ্যেই গানটা স্তব্ধ হয়ে আছে আমার মনের মধ্যে। কক্সের চিত্রায়ণ আর ঋতুর গায়নের দাক্ষিণ্যেই বলতে পারি। শেষ স্তবকের বিষয়বাসনা বিসর্জনের সংকল্প অব্ধি পৌঁছতে পারছি না।
    গানকে এমন কোনও উদ্বেগ ও আরাধনার মুহূর্তে বেঁধে রাখাকেই বলা যায় ব্যখ্যা। ইন্টারপ্রিটেশন। ... ঋতুদির বহুগানেই এই আঁচ পাই। যা হল অন্যের গানকে নিজের মতো করে জয় করে নেওয়া। যোহন, লুক ও মথি কথিত সুসমাচারের মতো কবির কিছু কিছু গান আমার কাছে এখন ঋতুগীত রবীন্দ্রগানের মতো।"
  • Abhyu | 85.137.***.*** | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০৮:৪৮505515
  • আমার যাবার সময় হল
  • Abhyu | 107.89.***.*** | ২১ এপ্রিল ২০১৩ ০১:০৯505516
  • সেই তো তোমার পথের বঁধু
  • swati | 194.64.***.*** | ২১ এপ্রিল ২০১৩ ১১:০৯505517
  • ২৫শে বৈশাখের দুপুর ...... রবীন্দ্রসদনের বাইরের প্রাঙ্গনে কবিপ্রণাম .... সে এক অন্য কোন যুগের গল্প বুঝি, এই জীবনের নয় ..... এক কিশোরী মুগ্ধতার ফুলে অঞ্জলি ভরে নিয়ে গিয়ে দাঁড়াত সেই গানের প্রান্তে..... 'আমি কেমন করিয়া জানাব -আমার জুড়াল হৃদয় জুড়াল' ...... অজস্র নিরুচ্চার প্রণাম রেখে আসত সেই অহঙ্কারী কন্ঠের মালকিনকে। সেই মুগ্ধতা আজও কমল না। প্রণাম, নিযুত প্রণাম তোমাকে হে ঋতু আর অজস্র ধন্যবাদ তাদের --- যারা গানগুলো, ব্যক্তিগত মুহূর্তগুলো ভাগ করে নিলেন এই সুতোয়।

  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন