এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • আমাকে কবর দিও হাঁটুভাঙ্গার বাঁকে

    pi
    বইপত্তর | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ | ৩০৮২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Biplob Rahman | 202.164.***.*** | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৯:৩৯484261
  • Bury My Heart At Wounded Knee by Dee Brown

    So how proud are you of your heritage? Being a descendent of Irish, Scottish and Native American I can say it is a very shakey descendency and it's a wonder I even came to be. I have always been curious about my Native American ancestors, but that part of the family tree seems to only be passed down through family stories and not written anywhere. I have some cousins that easily pass as full blooded Indians. I have a cousin who was the Chief Prosecutor for the Navajo Nation, I'm not sure what he's doing now. For a while he wanted to open an Indian Motorcycle dealership on the reservation, so he could be an Indian selling Indians to Indians in Indian country. I thought it would be a worthy venture.

    Anyway, back to my original question. It seems as though being a white person is really starting to be tough. It's amazing what evils the white race has done under the guise of religion or even worse "Manifest Destiny." Manifest Destiny was a phrase that expressed the belief that the United States was destined to expand from the Atlantic seaboard to the Pacific Ocean by the white race. It's amazing how many humans were wiped out for land. Most of these humans were here first. How would you feel if today, Middle Easterners came to our land and said we would like to buy your land, if you don't sell it we will kill you. Then after we give them some they form concentration camps and force all white folks to live there. These camps also provide no food or shelter and the dark-skinned folks would supply scarce foods, in hopes of starving us out. That is exactly what white settlers/pioneers and explorers did to the Indegeneous Natives on the North American continent. And it is all documented and researched in the book "My Heart at Wounded Knee" by Dee Brown.

    Dee Brown's Bury My Heart at Wounded Knee was first published in the United States in 1970. Dee Brown incorporates a number of eyewitness accounts and official records offering a scathing indictment of the U.S. politicians, soldiers, and citizens who colonized the American West. Focusing mainly on the thirty-year span from 1860 to 1890, the book was the first account of the time period told from the Native-American point of view. It demonstrated that whites instigated the great majority of the conflicts between Native Americans and themselves. Brown began searching for the facts about Native Americans after he met several as a child and had a hard time believing the myths about their savagery that were popular among white people. Brown published his book a century after the events took place, but it was a timely publication, since many U.S. citizens were already feeling guilty about their country's involvement in the Vietnam War. Brown's book depicted, in detail, the U.S. government's attempt to acquire Native Americans' land by using a mix of threats, deception, and murder. In addition, the book showed the attempts to crush Native-American beliefs and practices. These acts were justified by the theory of Manifest Destiny, which stated that European descendents acting for the U.S. government had a God-given right to take land from the Native Americans.

    One of the many aspects that was the destruction of the Indian Nations was the fact that the U.S. would create these treaties in order to gain land that had some value, move the Indians to land of no value, and when the "other land" was found to have value, break the treaty and start the cycle over. There are many great quotes in this book that can help summarize the rest of this review.

    From Chief Joseph of the Nez Perces. Keep in mind it was the Nez Perces that saved the Lewis and Clark Expedition from starving and provided fresh horses.

    "It is cold and we have no blankets. The little children are freezing to death. My people, some of them, have run away to the hills and have no blankets, no food; no one knows where they are - perhaps freezing to death. I want to have time to look for my children and see how many of them I can find. Maybe I shall find them among the dead. Hear me, my chiefs! I am tired; my heart is sic and sad. From where the sun now stands I will fight no more forever."

    To show the arrogance of the politicians of the time this is from Governor Pitkin, governor of Colorado: "My idea is that unless removed by the government they [the Indians] must be necessarily exterminated."

    And this response by Senator John Logan to Sitting Bull's apology for not trusting the white man: "The government feeds and clothes and educates your children now, and desires to teach you to become farmers, and to civilize you, and make you as white men"
  • Biplob Rahman | 202.164.***.*** | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২০:২৫484262
  • বাংলাদেশের পাহাড়েও [হাঁটুভাঙা] কম হয় নি, শ্বেতাঙ্গদের জাতিগত রক্তপাতকেও যেনো আমাদের [দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনী]র নৃশংসতার কাছে নস্যি! পড়ুন, পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসী নিধনের ইতিহাস পড়ুন: Massacres in the CHT http://www.angelfire.com/ab/jumma/massacre.html
    ---
    এই চণ্ডাল নিজেও পাহাড়ের রোমহর্ষক আদিবাসী-গণহত্যার প্রত্যক্ষদর্শি পড়ুন: একটি রোমহর্ষক গণহত্যার কাহিনী http://mukto-mona.com/bangla_blog/?p=15587
  • Abul Khayer | 116.193.***.*** | ০৬ অক্টোবর ২০১১ ০০:০৯484263
  • পর্যালোচনা- "আমারে কবর দিও হাঁটুভাঙ্গার বাঁকে"-

    "বেরি মাই হার্ট অ্যাট ঊন্ডেড নী" তথা আমারে কবর দিও হাঁটু ভাঙ্গার বাঁকে বইটি বিখ্যাত মার্কিন লেখক ডি ব্রাউনের এক অনবদ্য সৃষ্টি। প্রামাণিক তথ্য, সরকারী নথিপত্র, আত্মজীবনীমূলক বইপুস্তক, গোত্রপ্রধানও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সাক্ষাৎকার ইত্যাদি ছেঁকে তিনি গেঁথে তুলেছেন উত্তর আমেরিকার পশ্চিম ভূ-ভাগ দখলের বহুবিধ ঘটনাকে।

    ক্রিস্টোফার কলম্বাসের আমেরিকায় পদার্পণের পর থেকে নানা জাতের ইউরোপীয় শ্বেতাঙ্গরা দলে দলে পাড়ি জমাতে থাকে নব্য আবিষ্কৃত ঐ গোলার্ধে। শুরু হয় কলোনাইজেশন তথা বসতিস্থাপন, জবরদখল, হত্যা ও লুণ্ঠন নির্বিচারে। সেখানকার আদি বাসিন্দা রেড ইন্ডিয়ানদের সবংশে নিধনে রাষ্ট্রীয়ভাবে পরিচালিত হয় সুপরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞ। মিসিসিপি-মিসৌরি পেরিয়ে, দিগন্ত বিস্তৃত প্রেইরীর বুক চিরে, রকি পর্বতমালা ডিঙ্গিয়ে মহাসমুদ্রের এপার থেকে যেয়ে ইউরোপীয় শ্বেতাঙ্গরা পঙ্গপালের মতো দখল করে নিচ্ছিল ব্ল্যাক হিলস ও ক্যালিফোরি্‌র্‌নয়ার স্বর্ণখনি, বনাঞ্চল, চারণক্ষেত্র, চাষযোগ্য জমি তথা সমগ্র ভূ-ভাগ। ধ্বংস হয়ে যাবার বিষাদময় ঐ কালপর্বে ব্যর্থ হয়ে যায় রেড ইন্ডিয়ানদেও আত্মরক্ষাও প্রতিরোধের যাবতীয় প্রচেষ্টা, যার আনুষ্ঠানিক পরিসমাপ্তি ঘটে ঊনডেড নী নামক এক পার্বত্য খাঁড়ির বাঁকে, খ্রীস্টীয় মহাপ্রভুর পঞ্জিকা মতে দিনটি ছিল ১৮৯০ অব্দের ২৯শে ডিসেম্বর

    রেড ইন্ডিয়ানদের কী কী কায়দায় চিরতরে বিলুপ্তির পথে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল এথনিক ক্লিনসিং-এর চিরায়ত সেই আমেরিকান মডেলটি স্বাধীন বাংলাদেশেও অনুসৃত হচ্ছে এবংবিধ উপলব্ধি থেকে বিশ্বখ্যাত এ বইটির অনুবাদক দাউদ হোসেন ভূমিকায় লিখেছেন, "আমাদের প্রাণপ্রিয় মাতৃভূমির পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ী ভূমিতে, যেখানে আবহমানকাল থেকে বসত করে আসছে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র এমনসব জনগোষ্ঠী যারা আমাদের অস্তিত্বে অস্তিত্বমান হয়ে আছে চাকমা, মারমা ইত্যাদি নামে, নিতান্ত উপজাতি হিসেবে। তেরো চৌদ্দটি গোত্রে বিভক্ত ছোট বড় এসব জনগোষ্ঠীর নিছক অস্তিত্ব রক্ষার বিষয়টি জটিল রূপ ধারণ করে আজ যেখানে এসে দাঁড়িয়েছে তাতে ইংরেজ আমলের কথা বাদ রাখলেও সেই পাকিস্তানী আমল থেকে আজ পর্যন্ত সেখানে কমবেশী মাত্রায় বিরাজ করছে এমন এক পরিস্থিতি যাকে আদৌ স্বাভাবিক বলা যাবে না। নির্বোধের আত্মসান্ত্বনার মত সেখানকার ঘটনাপ্রবাহকে আমরা মনদায়ী পন্থায় যেভাবেই বর্ণনা করি না কেন আদতে তা হচ্ছে কলোনাইজেশন, বহির্দেশীয় কলোনাইজেশন না হয়ে বরং তার স্বরূপটি দাঁড়িয়েছে আভ্যন্তরীণ কলোনাইজেশন তথা বসতিস্থাপন। নিতান্ত ক্ষুদ্রতর পরিসরে হলেও এটা সম্পাদিত হচ্ছে সেই একই পন্থায় যা ইউরোপীয় শ্বেতাঙ্গরা অবলম্বন করেছিল আমেরিকায়, অস্ট্রেলিয়ায় ও অন্যত্র। ...নিছক মানচৈত্রিক স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জিকির তুলে যারা এদেশের অস্থিমজ্জা, চিন্তা-চেতনা পাকিস্তানী আদলে গড়ে তুলতে চায় একমাত্র তারাই চাইতে পারে সমগ্র দেশে বিশেষত তার পার্বত্য অঞ্চলে অরাজকতা, উপদ্রুতাবস্থা ও দ্বন্দ্ব-সংঘর্ষ অব্যাহত থাকুক, নিকটতম প্রতিবেশীদের সঙ্গে সৌহার্দ্যের পরিবর্তে বৈরতিআ সৃষ্টি হোক। আমাদের জাতীয় ইতিহাসে চিহ্নিত এসব তামস শক্তিকে মোকাবিলা ও পরাভূত করতে না পারলে এক সাগর রক্ত পেরিয়ে যারা স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে এনেছিল তাদের স্বপ্ন ব্যর্থ হয়ে যাবে। তাদের কেউ-ই সম্ভবত এমন স্বপ্ন আদৌ দেখেনি যে, উদিত সেই সূর্যটি প্রচণ্ড দাবানল সৃষ্টি করে বিপর্যয় ও ধ্বংস ডেকে আনবে তারই আপন মানচিত্রের অংশবিশেষে। অপরিসীম নির্যাতন, দেশান্তরণ ও লাঞ্ছনায় নিষ্পিষ্ট হয়ে এই জনপদের কোন জনগোষ্ঠীই যেন চরম হতাশায় পড়ে কামনা না করে আমারে কবর দিও কর্ণফুলির বাঁকে। প্রকৃতপক্ষে আমাদের স্বাধীনতার সেই স্বপ্নটি ছিল অতীব মধুর, অপরূপ সুন্দর, যার মধ্যে মণ্ডিত ছিল আরও অনেক কিছু যা আমরা আজও অর্জন করতে পারিনি। তবে তা অর্জনে ডি ব্রাউনের এ বইটি যদি সামান্যতম অবদানও রাখতে পারে তাহলে পরিশ্রম আমাদের সার্থক হবে।"

    "১৯৭০-এ প্রকাশনার প্রথম বছরেই এটি খোদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই অর্জন করে সর্বাধিক বিক্রীত বইয়ের জাতীয় মর্যাদা যা অক্ষুণ্ন ছিল বছরাধিক কালব্যাপী। একই বছরে বিক্রির সংখ্যা ছাপিয়ে যায় ৪০ লক্ষের কোঠা। ইতোমধ্যেই এটি অনূদিত হয়েছে বিশ্বের ১৭টি ভাষায়। বাংলা সাহিত্যে রেড ইন্ডিয়ানদের ঘিরে এ জাতীয় বই সম্ভবত এটিই প্রথম। আজকের বিশ্বে মহাশক্তিধর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে নিবিড়ভাবে জানার লক্ষ্যে ডি ব্রাউনের কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে আমরাও বাংলাভাষীদেরকে অনুরোধ করবো তাদের কেউ যদি আদৌ এ বইটি পড়েন সেক্ষেত্রে পড়েন যেন অবশ্যই পূর্বমুখী হয়ে।"

    বইটির দাম শোভন- ৫০০.০০ ও সুলভ - ৩০০.০০ টাকা।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন