এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সব ধর্মই একেকটি ঢপের চপ

    pi
    অন্যান্য | ০৩ আগস্ট ২০১১ | ৭৭৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 72.83.***.*** | ০৩ আগস্ট ২০১১ ১১:০৬482128
  • ডিডিদা, আজই লেখা শুরু হোক না কেন !
  • b | 203.199.***.*** | ০৩ আগস্ট ২০১১ ১৩:১৮482139
  • যাদবপুরের মিলনদার ক্যান্টিনে ঢপের চপ পাওয়া যেত। হায় সেই সুদিন
  • sda | 59.97.***.*** | ০৩ আগস্ট ২০১১ ১৩:৫৮482145
  • দু হাত তুলে সমর্থন।
  • Shibanshu | 117.195.***.*** | ০৩ আগস্ট ২০১১ ১৪:৫৮482146
  • মানা গেলোনা। ধর্ম মানেই নানা অখাদ্য ব্যাপার। তার সঙ্গে তেলেভাজার তুলনা করা অত্যন্ত অন্যায়। তার উপর এই বর্ষাকালে...
  • siki | 123.242.***.*** | ০৩ আগস্ট ২০১১ ১৫:২৪482147
  • :)
  • k | 61.12.***.*** | ০৩ আগস্ট ২০১১ ১৫:৫৫482148
  • সব থ্রেডের টাইটেল আজকাল ÏhouxphdjরেCH®LLÏVY®flQf - এরম দেখি ক্যানো? x-(
  • siki | 123.242.***.*** | ০৩ আগস্ট ২০১১ ১৬:৫৬482149
  • অভিনন্দন!

    আপনি ফায়ারফক্স ৫ ইনস্টল করেছেন। :-)))
  • ppn | 202.9.***.*** | ০৩ আগস্ট ২০১১ ১৭:২৩482150
  • এবং নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন "ঢপের চপ' আসলে ক্ষী! :)))
  • Nina | 12.149.***.*** | ০৩ আগস্ট ২০১১ ১৯:৩১482151
  • কই গেলেন ডিডি--ঢপের চপ কই?
  • ranjan roy | 122.168.***.*** | ০৩ আগস্ট ২০১১ ২৩:৩৫482129
  • সম্ভবত: বাংলাদেশের অধ্যাপক মুনীর চৌধুরি অথবা কবীর চৌধুরি বলেছিলেন :
    বর্বর মানুষের ধর্মই হল সংস্কৃতি, আর সংস্কৃতি হল সভ্য মানুষের ধর্ম।
    আমার বেড়ে লেগেছিল।
  • dukhe | 122.16.***.*** | ০৪ আগস্ট ২০১১ ০৯:৫৪482130
  • মিলনদার ক্যান্টিনের সভ্য কি তবে বর্বররাই ?
  • KUMAR DEEP | 119.3.***.*** | ০৯ আগস্ট ২০১১ ১৮:২৩482131
  • ধর্মো হোলো মুর্খো র স্বর্থোবদিদের অস্ত্রো, কিন্তু সরোল সোজ গোরিব মনুশের জিবোনের অনে্‌শা। ধর্মো অএ কিন্তু ইসে্‌সার জ নেই অ বিশোয়ে কোনো সোন্দেহো নেই।

  • Mridha | 192.88.***.*** | ২৪ আগস্ট ২০১১ ১৮:১১482132
  • When religion is a mean to control self, it is divine, but when it is used to control others its pure evil.
    ধর্ম যখন আত্ম নিয়ন্ত্রনে ব্যবহৃত হয়, তখন সেটা স্বর্গীয়। এর বিপরীতে পাশবিক।
  • pi | 128.23.***.*** | ২৭ আগস্ট ২০১১ ০৪:৪৩482133
  • এখানেই থাক এটা :

    http://indianstoday.in/8-crore-hindus-were-killed-by-muslim-kings-beca
    use-they-were-not-united/1316


    পালে পালে RSS এর জনতা এসে আজ এইসব লিংক দিয়ে পুরো তান্ডব নৃত্য করে বেরিয়েছে।
  • pi | 128.23.***.*** | ২৭ আগস্ট ২০১১ ০৪:৫৭482134
  • এই খবরটার সত্যাসত্য নিয়ে কারুর ধারণা আছে ?

    http://www.sanghparivar.org/muslim-youth-attacked-peaceful-janmashtami-rally-in-jabalpur

    http://www.ibtl.in/news/states/1137/muslim-youth-attacked-peaceful-janmashtami-rally-in-jabalpur

    মূলত: হিন্দুত্ববাদী সাইটগুলোর খবর। এই নিয়ে কিছু জনতা এন্তার প্রোপাগান্ডা চালিয়ে যাচ্ছে, বেশ কিছু লোকজনকে খেপিয়ে দেবার কাজেও সফল। খবরের সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করলে বলছে, সরকার নাকি অন্য মিডিয়াতে এটা আটকে দিয়েছে !
  • pingo | 68.***.*** | ২৭ আগস্ট ২০১১ ১০:১২482135
  • don'tfeedthetroll
  • Abul Khayer | 113.***.*** | ০৭ নভেম্বর ২০১১ ১৯:৪৬482136
  • বৈধ স্ত্রীর ঠাপ খেয়ে দাসীর গর্ভজাত অবৈধ পুত্রকে জবেহ করবার জন্য গোত্রপতি রওয়ানা করলেন পর্বত শীর্ষে যেনো কেউ তার ও অপকর্ম দেখতে না পায়; কতল করবার আগ মুহূর্তে মনে হলো এ কী করছি!? তখন জারজ শিশু পুত্রকে হত্যা না করে, দুম্বা কেটে পাত্র ভর্তি রক্ত নিয়ে গিয়েছিল। কারণ স্ত্রীর নির্দেশ ছিল দাসীর গর্ভজাত অবৈধ পুত্র সন্তানকে জবেহ করে তার রক্ত এনে দিতে হবে। সেই রক্তে তিনি গোসল করবেন। ঠ্যালার নাম বাবাজী, যথাজ্ঞা পালন ব্যতীত গোত্রপতি কী আর করবেন? তাই নিয়ে হাল আমলে চলছে তেলেসমাতি! আমি শুধু ভাবি, মানবজাতি ধর্মের পেছনে যে পরিমাণে অপব্যয় করেছে তা যদি বিজ্ঞান চর্চায় ব্যয়িত হতো...!! হায়রে মানব মন, এখনো গেলো না আধার...!!!
  • ranjan roy | 121.245.***.*** | ০৭ নভেম্বর ২০১১ ২১:৩৯482137
  • খয়ের ভাই,
    আপনার এই গল্পটিতে ধর্মের সম্পর্ক কি? খোলসা করে
    বলুন।
    আর আবহমান কাল, মানবজাতি, ইত্যাদি অনেক ধোঁয়াটে বড় বড় ব্যাপার। তার চেয়ে আজ আপনার আমার চারদিকে ধর্মের প্রাসংগিকতা, রূপ ইত্যাদি আলোচনা করে ঢপের চপ দেখান না!
  • Guruchandali | 72.83.***.*** | ০৭ নভেম্বর ২০১১ ২৩:১০482138
  • উপরের পোস্টটি নিয়ে গুরুর ফেসবুক গ্রুপের কিছু আলোচনা :
    --------------------------------------------------------------------
    SandeepDaskhantikathadada
    3hoursago·Like

    SushantaKar এমন ব্যখ্যা করে কি আপনি ঘটনার ঐতিহাসিকতাকে প্রকারান্তরে মেনে নিচ্ছেন?
    2hoursago·Like

    AbulKhayer"ঘটনার ঐতিহাসিকতা" আমার মানা না-মানার ধার ধারে না আদৌ। "প্রকারান্তরে" সুদূরের ঘটনা জাতীয় জীবনে সর্বব্যাপী অনিবার্যতায় যে বিভীষিকার জন্ম দিয়েছে সেই কুসংস্কার থেকে আপন জনগোষ্ঠীকে মুক্ত করতে কী করণীয় তাই ভাবনার বিষয়?
    2hoursago·Like

    SushantaKar কুসংস্কার থেকে নিশ্চয় মুক্ত করতে হবে। কিন্তু যদি ঘটনা ঐতিহাসিক হয় তবে আপনার কথা নিয়ে ভাবা যেতে পারে। তথ্য উৎস নিয়ে কৌতুহলী হওয়া যেতে পারে। যদি এমন হয়, যে আপনি যেমনটা লিখছেন তেমনটাই আছে আদি গ্রন্থে। তাহলেও লোককে সত্যটা জানানো ভালো। কিন্তু যদি স্রেফ আপনার কথা হয়, তবে, একটা প্রশ্ন, সুসংস্কার কি সত্যি এই পথে ছড়ানো যাবে? 'লাইক' দেবার আগে আমাকে এই প্রশ্নগুলো ভাবাচ্ছে।
    2hoursago·Like

    MilonMelaDada বিশ্বাসে মিলায় বস্তু । তর্কে বহু দুর । বানিয়ে মিলিয়ে সব ধর্ম সম্পর্কে এইরুপ ঘটনার অবতারনা করা যায় ।-
    2hoursago·Like

    AbulKhayerSushantaKar@ মিথের গায়ে চাপানো কাল্পনিক অতিকথনগুলো এমনভাবে লেপ্টে রয়েছে যে তা থেকে সত্য উদঘাটন এক দুরূহ কাজ। এক্ষেত্রে পৌরাণিক কাহিনী ও চরিত্রগুলোকে ত্‌ৎকালীন সমাজ বাস্তবতার ঐতিহাসিকতায় তুলনামূলক পর্যালোচনার নিরিখে এর গায়ে লেপ্টে থাকা রক্ত-মাংস তুলে কঙ্কালটাকে বের করে আনতে পারলে প্রকৃত সত্যের স্বাদ পাওয়া সম্ভব।
    মিথ ও মিথের শক্তির রয়েছে উৎস থেকে উদ্ভূত প্রবহমানতা, যা মোটেই স্থির নয় চলমান, বহমান। নিরন্তর বিবর্তিত হয়ে মিথ অর্জন করে প্রকাণ্ড শক্তি যাতে মানবিকতা কখনো কখনো অতিমানবিকতাও তাতে রক্ষিত হয়। পক্ষান্তের মিথ্যার কোনো সত্যিকারের উৎস মূল নেই। ভিত্তিহীন বাস্তবতা থেকে উদ্ভূত মিথ্যা সত্যের বিরুদ্ধাচারণ করে বিবর্তিত হয়ে প্রকাণ্ড পাশবিক শক্তি অর্জন করে মানবকে পশুরও অধম করে ফেলে!!! সব ধর্মেই এরকম মিথ্যা আছে। যেহেতু ধর্ম হচ্ছে বাস্তব সম্পর্কে মানব মনের কল্পনার এক উদ্ভট প্রতিচ্ছবি, সেহেতু ধর্মাশ্রয়ী কল্পনাগুলো মিথ্যার মোড়কে মণ্ডিত।
    প্রকৃত সত্য আর ধর্মীয় কল্পনা এ'দুয়ের মধ্যে ফারাক যোজন যোজন তথা ১৮০ ডিগ্রী। তথাপি ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানগুলো পালন করছি সামাজিকতা রক্ষার্থে। তার মানে আমি ধর্ম মেনে কাজটি করছি এমন নয়। ধর্মীয় এবং সামাজিক এদুটো সম্পূর্ণ পৃথক বিষয়। কিন্তু পরস্পর অবস্থান গায়ে জড়াজড়ি করে। এব্যাপারে আমার দৃষ্টভিঙ্গীটি পরিষ্কার আর তা হচ্ছে, "জনগণের পূজিত দেবতাপালকে অস্বীকার করে নয়, বরং যারা সেসব অনুমোদন করে আমি তাদের ঘৃণা করি।"
    2hoursago·Like
    GuruchandaliKolikaal এগুলো নিয়ে এখানে লিখতে পারেন : http://www.guruchandali.com/guruchandali.Controller?font=unicode&portletId=8&porletPage=2&contentType=content&uri=content1312349669830

    SushantaKar‎AbulKhayerদাদা পন্ডিত মানুষ। কিন্তু তাঁর কুসংস্কার বিরোধী ওমন কুৎসা রটবার পথ নিয়ে আবার গুরুর সাইটে গিয়ে আড্ডা দেবার সময় আমার এক্কেবারে নেই। তা সে যেকোনো ধর্ম নিয়েই হোক। কুৎসা রটবার কাজ সাম্প্রদায়িকদের, একে অন্যের বিরুদ্ধে তারা এই কাজই করে।
    2hoursago·Like

    AbulKhayerSushantaKar@ দাদা ভাই, ক্ষমো হে মমো দীনতা! অধম নগণ্য। কোনো কুৎসা নেই। এক্কেবারে জলব্‌ৎ তরলঙ! বহুকষ্টে বহু ক্রোশ পথ পায়ে হেঁটে পাওয়া এ পার্থিব সত্যবচন তাদেরই নিমিত্তে নিবেদিত, যাঁরা সত্যের পূজারী, সত্যানুসন্ধানী। কোনোভাবেই কাউকে হেয় করবার জন্য, করুর মন বা মননে আঘাত করবার অভিপ্রায়ে নয়।
    2hoursago·Like

    SushantaKar"তুলনামূলক পর্যালোচনার নিরিখে এর গায়ে লেপ্টে থাকা রক্ত-মাংস তুলে কঙ্কালটাকে বের করে আনতে পারলে প্রকৃত সত্যের স্বাদ পাওয়া সম্ভব।" সেই পর্যালোচনা আপনি করলে সেই পথ পরিক্রমার সঙ্গে পরিচিত করবারই অনুরোধ করলাম শুরুতেই। তা না করে এমন বললে কুৎসাই হয়। কুসংস্কারতো এই বলেও দূর করা যায় যে, এখনকার কুরবানী আসলে ত্যাগ অতি কম, মাংসের প্রতি লোভ বেশি। কুরবানির পশুকে বধ করে যে মানুষের আল্লাপোসনা--তখন এই প্রশ্নতো উঠেই পশুগুলো কি আল্লার প্রিয় নয় তবে। তাই যদি হয় তবে আর সেই আল্লার ইবাদত কেন? তেমনি স্‌ৎ পথ আরো প্রচুর আছে। লোকে বলে রাম শম্বুককে বধ করেছিলেন। সেই মুর্খেরা কি জানে ,যে শম্বুক পরমূহুর্তেই জেগে উঠে রামকে প্রণাম করেছিল তাঁকে মুক্তি দেবার জন্যে। তারপর বহুক্ষণ রাম স্বয়ং তাঁর সঙ্গে শাস্ত্রালোচনা করেছিলেন। রাজশেখর বসুর মূলের অনুবাদেই আছে।অএতাও সত্য। কেউ বলবে, পরেরটা প্রক্ষেপ। আগেরটা প্রক্ষেপ বলবার লোকো প্রচুর আছে।

    AbulKhayer সত্যটি খুবই নির্মম। এতোটাই যে এ বিষয়ে কোনো লেখা হজম করবার মতো বাস্তবতাও আমার দেশে অনুপস্থিত। তাই সংক্ষেপে তথা অল্প কথায় গুরুতে শুরু করেছি মাত্র। এমন কি গোত্রপতি বলেছি নাম পর্যন্ত উল্লেখ করি নি! এসব নিয়ে বিস্তর গবেষণা কর্ম আছে। সাগ্রহে করা কিছু নোটস রয়েছে। কিন্তু প্রকাশ করাটা ভীষণ বিপজ্জনক! বিশেষ করে শিক্ষিত আধুনিক কুসংস্কারমুক্ত বিজ্ঞান মনস্ক বলে যারা সাধারণ্যে পরিচিত তাদেরও দেখি বদহজম হয়ে যায়। তবে কুৎসা হিসেবে নেওয়ার কোনৈ কারণ দেখি না। আপনার অনুরোধ অধমের পাথেয়! শুভ কামনা রইলো।
    ----------------------------------------------------------------------
  • sayan | 115.184.***.*** | ০৮ নভেম্বর ২০১১ ২২:৩৪482140
  • কাজী মামুন'এর লেখা:
    ৭ই নভেম্বর, ২০১১
    ================

    ঈদের দিনেই বাংলাদেশে প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ প্রাণী কুরবানির নামে হত্যা করা হয় – সেটা নিষ্ঠুরতা। একটা প্রাণীকে হত্যা করা কোনো প্রকারেই ‘ত্যাগ’ হতে পারে না। টাকা দিয়ে হাট থেকে একটা প্রাণী কিনে ঐ দিন তাকে খুন করে মাংস খেয়ে বা বিলিয়ে কীভাবে মানুষ পবিত্রতা লাভ করে আমার মাথায় ঢোকে না। বলতে পারেন সব মাংস নিজে না খেয়ে অন্যদেরকেও দেওয়ার ভেতরে ত্যাগ আছে। কিন্তু একদিন দুবেলা মাংস খেয়ে কী পুষ্টি-ই বা লাভ করতে পারে মানুষ? পারে না। আমরা সবচেয়ে সুন্দর স্বাস্থ্যবান প্রাণীকে হত্যা করে উত্‌সব করব, খাব-খাওয়াবো—এটা আসলে ত্যাগের দোহাই দিয়ে শ্রেষ্ঠ ভোগের উত্‌সব। ইসলাম কোনোদিন সেই শিক্ষা দেয়নি।

    ইব্রাহীম (আ.) যে সরাসরি আল্লাহ্রর কাছ থেকে নির্দেশটা পেয়েছেন কুরআনে কিন্তু স্পষ্ট করে তেমন কিছু বলা নেই। কুরআনের সূরা আস-সাফ্‌ফাতে বলা আছে -
    ১০২: তারপর সে যখন বাবার সাথে চলাফেরা করার বয়সে উপনীত হলো, তখন ইব্রাহীম তাকে বলল: বেটা! আমি স্বপ্নে দেখি যে তোমাকে জবাই করছি; এখন তোমার অভিমত কি বলো। সে বলল: বাবা! আপনাকে যা আদেশ করা হয়েছে, তাই করুন। আল্লাহ চান তো আপনি আমাকে সবুরকারী পাবেন।
    ১০৩: যখন পিতা-পুত্র উভয়েই আনুগত্য প্রকাশ করল এবং ইব্রাহীম তাকে জবাই করার জন্যে শুইয়ে দিল।
    ১০৪: তখন আমি তাকে ডেকে বললাম: হে ইব্রাহীম -
    ১০৫: তুমি তো স্বপ্নকে সত্যে পরিণত করে দেখালে! আমি এভাবেই সত্‌কর্মীদের প্রতিদান দিয়ে থাকি।
    ১০৬: নিশ্চয়, এটা এক সুস্পষ্ট পরীক্ষা।

    এই স্বপ্নে আল্লাহ কর্তৃক আদিষ্ট হবার কোনো কথা উল্লেখ করা নেই। আর সূরা আন নিসার ৯৩ নং আয়াতে বলা আছে:

    যে ব্যক্তি স্বেচ্ছাক্রমে মুসলমানকে হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম, তাতেই সে চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তার প্রতি ক্রুদ্ধ হয়েছন, তাকে অভিসম্পাত করেছেন এবং তার জন্যে ভীষণ শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন।
    নবী ইব্রাহীমের ছেলে ইসমাইলও কিন্তু একজন নবী। সূরা আল আ’রাফ এর ২৮ নং আয়াতে আছে…আল্লাহ মন্দকাজের আদেশ দেন না। এমন কথা আল্লাহর প্রতি কেন আরোপ কর, যা তোমরা জান না। একজন মুসলমানকে (ইসমাইল) জবাই করার জন্য তার বাবাকে (আরেকজন মুসলমান) আল্লাহ বলবেন, এটা খুবই স্ববিরোধী।

    এবং আল্লাহ নিজেই ইব্রাহীমকে খুনের মতো পাপ থেকে বাঁচিয়েছেন – সূরা আস’সাফ্‌ফাতের ১০৭ নং আযাতের মাধ্যমে: আমি তার পরিবর্তে দিলাম জবাই করার জন্যে এক মহান জন্তু।

    তর্ক আসতে পারে এখানে ইসলামকে বিকৃত করা হচ্ছে। কিন্তু প্রকৃত এবং বিস্তারিত পাঠ ছাড়া ধর্মের মতো গূঢ বিষয় ধারণ করা অসম্ভব। আল্লাহ আমাদেরকে তার দর্শনকে সমুন্নত রাখতে বলেছেন এবং ভাঙতে নিষেধ করেছেন। প্রত্যেক ধর্মের একটা তঙ্কÄগত এবং একটা অনুষ্ঠানগত দিক আছে। অধিকাংশ মুসলমানেরা ধর্মের দোহাই দিয়ে এমন অনেক কাজ করেন যার কোনো দার্শনিক ভিত্তি নেই। অনুষ্ঠান-সর্বস্ব এই কুরবানি তাদের সদিচ্ছার কোনৈ পরিবর্তন আনে না। বরং এটা এখন স্থূলভোজ এবং সামাজিক অহংকারের একটা লক্ষ্যে পরিণত হয়েছে। সূরা হাজ্জ এর ৩৭ নং আয়াতে আছে—এগুলোর গোশত ও রক্ত আল্লাহর কাছে পৌঁছে না, কিন্তু পৌঁছে তাঁর কাছে তোমাদের মনের সদিচ্ছা।

    উপরোক্ত আয়াতগুলো পর্যালোচনা করলে এবং কেবলমাত্র সদিচ্ছা-ই যদি আল্লাহ্রর কাছে পৌঁছে তবে শুধু পশুহত্যা করেই কেন কুরবানি হবে? একটা পশুর জন্য সুস্থ সুন্দর আবাসস্থল নিশ্চিত করাও তো কুরবানির ভেতর পড়বে। যে পশুটা আপনি কুরবানি করবেন, তাকে যদি আদর করে মুক্ত করে দেন তাহলে কী সে আপনার জন্যে আল্লাহ্র কাছে বেশি বেশি দোয়া করবে না? সেটা কী আরও বড় সদিচ্ছার পরিচয় নয়? একটা পিপাসার্ত কুকুরকে জল দান করার জন্য যদি একটা মানুষ আজীবনের পাপমুক্ত হতে পারে, একটা পশুকে হত্যা করে একদিন পেটপুরে খেয়ে বা খাইয়ে কী তার থেকে বেশি আনন্দ পাওয়া যায়? অপ্রয়োজনীয হত্যা কখনও ইসলাম সমর্থন করে না। বরং তাদেরকে ভালোবাসা এবং মর্যাদা দেওয়াই ইসলামের বিধান কারণ তারাও আল্লাহ্র কাছে প্রার্থনা করে, তাদেরও প্রাণ আছে। এ কথা শিখতে বিশববিদ্যালয়ে যাওয়ার প্রয়োজন নেই যে, একটা প্রাণীর শুধু যে প্রাণ আছে তাই নয় তাদের সুখ-দু:খের অনুভূতি, আশপাশের পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে আচরণ করা ইত্যাদি।

    ইন্দোনেশিয়া মালয়শিয়া সহ এবং আরব রাষ্ট্রসমুহ সহ প্রায় সকল মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চল (উপমহাদেশ ব্যাতিত) এখন স্ল্যাটার হাউজে কোরবানি দিয়ে মাংশ গরিবদের বিলি-বন্টন করানো হয়।

    আমাদের দেশে "কে কত বড় গরু কোরবানি দিল সেটাও একটা আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে। এতে ত্যাগের কোন আদর্শ আছে বলে আমার মনে হয় না। এর বাইরে আরেকটা বীব্‌হ্‌ৎস দিকও আছে। ঈদের দিনটি, যে-দিনটি হবে আনন্দের, উৎসবের, ছোট ছোট শিশুদের জন্য যে-দিনটি হওয়া উচিৎ দৃষ্টিনন্দন; সেদিনটি হয়ে ওঠে হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ পশুর কোরবানির ফলে বীব্‌হ্‌ৎস, আতংকময়, বিশ্রী এবং পরবর্তীতে পুতিগন্ধময়। শিশুর মনগঠনে এর একটা প্রভাব নিশ্চয়ই পরে। আমাদের সমাজে সহিংসতা, রূঢ়তা , নির্মমতা, নিষ্ঠুরতা আর নির্দয় ঘটনার এত যে ছড়াছড়ি – এর পেছনে ছোট ছোট শিশুদেরকে এই জবাই করার মতো দৃশ্যের সাথে পরিচয় করানোর সম্পর্ক থাকতে পারে বলে মনে হয়। " (হাসান আজিজুল হক)

    ঈদের দিনেই বাংলাদেশে প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ প্রাণী কুরবানির নামে হত্যা করা হয় – সেটা নিষ্ঠুরতা। একটা প্রাণীকে হত্যা করা কোনো প্রকারেই ‘ত্যাগ’ হতে পারে না। টাকা দিয়ে হাট থেকে একটা প্রাণী কিনে ঐ দিন তাকে খুন করে মাংস খেয়ে বা বিলিয়ে কীভাবে মানুষ পবিত্রতা লাভ করে আমার মাথায় ঢোকে না। বলতে পারেন সব মাংস নিজে না খেয়ে অন্যদেরকেও দেওয়ার ভেতরে ত্যাগ আছে। কিন্তু একদিন দুবেলা মাংস খেয়ে কী পুষ্টি-ই বা লাভ করতে পারে মানুষ? পারে না। আমরা সবচেয়ে সুন্দর স্বাস্থ্যবান প্রাণীকে হত্যা করে উত্‌সব করব, খাব-খাওয়াবো—এটা আসলে ত্যাগের দোহাই দিয়ে শ্রেষ্ঠ ভোগের উত্‌সব। ইসলাম কোনোদিন সেই শিক্ষা দেয়নি।

    ইব্রাহীম (আ.) যে সরাসরি আল্লাহ্রর কাছ থেকে নির্দেশটা পেয়েছেন কুরআনে কিন্তু স্পষ্ট করে তেমন কিছু বলা নেই। কুরআনের সূরা আস-সাফ্‌ফাতে বলা আছে -
    ১০২: তারপর সে যখন বাবার সাথে চলাফেরা করার বয়সে উপনীত হলো, তখন ইব্রাহীম তাকে বলল: বেটা! আমি স্বপ্নে দেখি যে তোমাকে জবাই করছি; এখন তোমার অভিমত কি বলো। সে বলল: বাবা! আপনাকে যা আদেশ করা হয়েছে, তাই করুন। আল্লাহ চান তো আপনি আমাকে সবুরকারী পাবেন।
    ১০৩: যখন পিতা-পুত্র উভয়েই আনুগত্য প্রকাশ করল এবং ইব্রাহীম তাকে জবাই করার জন্যে শুইয়ে দিল।
    ১০৪: তখন আমি তাকে ডেকে বললাম: হে ইব্রাহীম -
    ১০৫: তুমি তো স্বপ্নকে সত্যে পরিণত করে দেখালে! আমি এভাবেই সত্‌কর্মীদের প্রতিদান দিয়ে থাকি।
    ১০৬: নিশ্চয়, এটা এক সুস্পষ্ট পরীক্ষা।

    এই স্বপ্নে আল্লাহ কর্তৃক আদিষ্ট হবার কোনো কথা উল্লেখ করা নেই। আর সূরা আন নিসার ৯৩ নং আয়াতে বলা আছে:

    যে ব্যক্তি স্বেচ্ছাক্রমে মুসলমানকে হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম, তাতেই সে চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তার প্রতি ক্রুদ্ধ হয়েছন, তাকে অভিসম্পাত করেছেন এবং তার জন্যে ভীষণ শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন।
    নবী ইব্রাহীমের ছেলে ইসমাইলও কিন্তু একজন নবী। সূরা আল আ’রাফ এর ২৮ নং আয়াতে আছে…আল্লাহ মন্দকাজের আদেশ দেন না। এমন কথা আল্লাহর প্রতি কেন আরোপ কর, যা তোমরা জান না। একজন মুসলমানকে (ইসমাইল) জবাই করার জন্য তার বাবাকে (আরেকজন মুসলমান) আল্লাহ বলবেন, এটা খুবই স্ববিরোধী।

    এবং আল্লাহ নিজেই ইব্রাহীমকে খুনের মতো পাপ থেকে বাঁচিয়েছেন – সূরা আস’সাফ্‌ফাতের ১০৭ নং আযাতের মাধ্যমে: আমি তার পরিবর্তে দিলাম জবাই করার জন্যে এক মহান জন্তু।

    তর্ক আসতে পারে এখানে ইসলামকে বিকৃত করা হচ্ছে। কিন্তু প্রকৃত এবং বিস্তারিত পাঠ ছাড়া ধর্মের মতো গূঢ বিষয় ধারণ করা অসম্ভব। আল্লাহ আমাদেরকে তার দর্শনকে সমুন্নত রাখতে বলেছেন এবং ভাঙতে নিষেধ করেছেন। প্রত্যেক ধর্মের একটা তঙ্কÄগত এবং একটা অনুষ্ঠানগত দিক আছে। অধিকাংশ মুসলমানেরা ধর্মের দোহাই দিয়ে এমন অনেক কাজ করেন যার কোনো দার্শনিক ভিত্তি নেই। অনুষ্ঠান-সর্বস্ব এই কুরবানি তাদের সদিচ্ছার কোনৈ পরিবর্তন আনে না। বরং এটা এখন স্থূলভোজ এবং সামাজিক অহংকারের একটা লক্ষ্যে পরিণত হয়েছে। সূরা হাজ্জ এর ৩৭ নং আয়াতে আছে—এগুলোর গোশত ও রক্ত আল্লাহর কাছে পৌঁছে না, কিন্তু পৌঁছে তাঁর কাছে তোমাদের মনের সদিচ্ছা।

    উপরোক্ত আয়াতগুলো পর্যালোচনা করলে এবং কেবলমাত্র সদিচ্ছা-ই যদি আল্লাহ্রর কাছে পৌঁছে তবে শুধু পশুহত্যা করেই কেন কুরবানি হবে? একটা পশুর জন্য সুস্থ সুন্দর আবাসস্থল নিশ্চিত করাও তো কুরবানির ভেতর পড়বে। যে পশুটা আপনি কুরবানি করবেন, তাকে যদি আদর করে মুক্ত করে দেন তাহলে কী সে আপনার জন্যে আল্লাহ্র কাছে বেশি বেশি দোয়া করবে না? সেটা কী আরও বড় সদিচ্ছার পরিচয় নয়? একটা পিপাসার্ত কুকুরকে জল দান করার জন্য যদি একটা মানুষ আজীবনের পাপমুক্ত হতে পারে, একটা পশুকে হত্যা করে একদিন পেটপুরে খেয়ে বা খাইয়ে কী তার থেকে বেশি আনন্দ পাওয়া যায়? অপ্রয়োজনীয হত্যা কখনও ইসলাম সমর্থন করে না। বরং তাদেরকে ভালোবাসা এবং মর্যাদা দেওয়াই ইসলামের বিধান কারণ তারাও আল্লাহ্র কাছে প্রার্থনা করে, তাদেরও প্রাণ আছে। এ কথা শিখতে বিশববিদ্যালয়ে যাওয়ার প্রয়োজন নেই যে, একটা প্রাণীর শুধু যে প্রাণ আছে তাই নয় তাদের সুখ-দু:খের অনুভূতি, আশপাশের পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে আচরণ করা ইত্যাদি। (rabbani-bdnews)

    কোরবানি যাতে আইয়ামে জাহেলিয়াতের মতো পশু নিধন অনুষ্ঠানের মহোৎসবে পরিণত না হয় এমন আশঙ্কা থেকেই সম্ভবত হযরত আবু বকর (রা:), হযরত ওমর (রা:) বা হযরত ইবনে আব্বাস (রা:)-এর মতো সাহাবীগণ কখনো পশু কোরবানি দিতেন না। (দ্রষ্টব্য : ইমাম সাফি, কিতাব-উল-ঊম্মা, ভল্যুম-২, পৃষ্ঠা ১৭৯)। সেসময় সাধারণত একটি গোত্রের সকল মানুষের পক্ষ থেকে একটি মাত্র পশু কোরবানি দেয়া হত। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) ও পুরো বনী হাসেম গোত্রের পক্ষ থেকে একটি পশু কোরবানি দিতেন। (দ্রষ্টব্য : নাহেল আল-আউতার, ভল্যুম-৫, পৃষ্ঠা ১৭৭)।” দোহাই : বেনজীন খান সম্পাদিত পশু কোরবানি : একটি বিকল্প প্রস্তাব (সংস্কার আন্দোলন, ১ম সংস্করণ, প্রকাশ ২০০৫)।
  • Trishakh | 210.4.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০১১ ১৬:৪৮482141
  • কাঠের পুতুল

    ধর্ম এসে খুলে দিলে দগ্‌ধ প্রতিকূল
    নিদ্রা ভেঙ্গে নেমে যায় প্রণীত ভুগোল।

    ধর্ম আচার আরতি সুবিধাবাদী ও মধ্যপন্থী
    ধর্ম ছাইভস্ম যুক্তিহীন, কুঁচকে দিলাম গ্রন্থি।
  • pi | 128.23.***.*** | ২৩ নভেম্বর ২০১১ ০০:৫৫482143
  • এখানে ছবি পেস্টানো যায় না। নইলে গুরুর ফে বু গ্রুপে যা সব ছবি (ও তার সাথে নানাবিধ বক্তব্য) দেওয়া হচ্ছে গত ক'দিন ধরে, এত সুতোর জন্য আদর্শ।
  • pi | 128.23.***.*** | ২৩ নভেম্বর ২০১১ ০০:৫৬482144
  • *এই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন