এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • নির্বাচিতা - ২ - নির্মলেন্দু গুণ

    tareq
    বইপত্তর | ২৭ ডিসেম্বর ২০০৫ | ১২১৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • tareq | 211.28.***.*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০০৫ ০২:২৩451419
  • ১১।

    স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো
    ----------------------------------------

    একটি কবিতা লেখা হবে তার জন্য অপেক্ষার উত্তেজনা নিয়ে
    লক্ষ লক্ষ উন্মত্ত অধীর ব্যাকুল বিদ্রোহী শ্রোতা বসে আছে
    ভোর থেকে জনসমুদ্রের উদ্যান সৈকতে: " কখন আসবে কবি?'

    এই শিশু পার্ক সেদিন ছিল না,
    এই বৃক্ষে ফুলে শোভিত উদ্যান সেদিন ছিল না,
    এই তন্দ্রাচ্ছন্ন বিবর্ণ বিকেল সেদিন ছিল না।
    তা হলে কেমন ছিল সেদিনের সেই বিকেল বেলাটি?
    তা হলে কেমন ছিল শিশু পার্কে, বেঞ্চে, বৃক্ষে, ফুলের বাগানে
    ঢেকে দেয়া এই ঢাকার হৃদয় মাঠখানি?

    জানি, সেদিনের সব স্মৃতি ,মুছে দিতে হয়েছে উদ্যত
    কালো হাত। তাই দেখি কবিহীন এই বিমুখ প্রান্তরে আজ
    কবির বিরুদ্ধে কবি,
    মাঠের বিরুদ্ধে মাঠ,
    বিকেলের বিরুদ্ধে বিকেল,
    উদ্যানের বিরুদ্ধে উদ্যান,
    মার্চের বিরুদ্ধে মার্চ...

    হে অনাগত শিশু, হে আগামী দিনের কবি,
    শিশু পার্কের রঙিন দোলনায় দোল খেতে খেতে তুমি
    একদিন সব জানতে পারবে; আমি তোমাদের কথা ভেবে
    লিখে রেখে যাচ্ছি সেই শ্রেষ্ঠ বিকেলের গল্প।
    সেই উদ্যানের রূপ ছিল ভিন্নতর।
    না পার্ক না ফুলের বাগান, -- এসবের কিছুই ছিল না,
    শুধু একখন্ড অখন্ড আকাশ যেরকম, সেরকম দিগন্ত প্লাবিত
    ধু ধু মাঠ ছিল দূর্বাদলে ঢাকা, সবুজে সবুজময়।
    আমাদের স্বাধীনতা প্রিয় প্রাণের সবুজ এসে মিশেছিল
    এই ধু ধু মাঠের সবুজে।

    কপালে কব্জিতে লালসালু বেঁধে
    এই মাঠে ছুটে এসেছিল কারখানা থেকে লোহার শ্রমিক,
    লাঙল জোয়াল কাঁধে এসেছিল ঝাঁক বেঁধে উলঙ্গ কৃষক,
    পুলিশের অস্ত্র কেড়ে নিয়ে এসেছিল প্রদীপ্ত যুবক।
    হাতের মুঠোয় মৃত্যু, চোখে স্বপ্ন নিয়ে এসেছিল মধ্যবিত্ত,
    নিম্ন মধ্যবিত্ত, করুণ কেরানী, নারী, বৃদ্ধ, বেশ্যা, ভবঘুরে
    আর তোমাদের মত শিশু পাতা-কুড়ানীরা দল বেঁধে।
    একটি কবিতা পড়া হবে, তার জন্যে কী ব্যাকুল
    প্রতীক্ষা মানুষের: "কখন আসবে কবি?' "কখন আসবে কবি?'

    শত বছরের শত সংগ্রাম শেষে,
    রবীন্দ্রনাথের মতো দৃপ্ত পায়ে হেঁটে
    অত:পর কবি এসে জনতার মঞ্চে দাঁড়ালেন।
    তখন পলকে দারুণ ঝলকে তরীতে উঠিল জল,
    হৃদয়ে লাগিল দোলা, জনসমুদ্রে জাগিল জোয়ার
    সকল দুয়ার খোলা। কে রোধে তাঁহার বজ্রকন্ঠ বাণী?
    গণসূর্যের মঞ্চ কাঁপিয়ে কবি শোনালেন তাঁর অমর-কবিতাখানি:
    "এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,
    এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।"

    সেই থেকে স্বাধীনতা শব্দটি আমাদের।

    ( চাষাভুষার কাব্য, ১৯৮১ )
  • tareq | 211.28.***.*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০০৫ ০২:৫৬451420
  • ১২।

    আমার জন্ম
    -----------

    তপ শেষে যখন বাল্মীকি তাঁর মুদিত নয়ন
    খুলিলেন, দেখিলেন লব নেই; চোখের সমুখে
    দিগন্তবিস্তৃত ধু-ধু শূন্য তপোবন প'ড়ে আছে।
    "কোথা লব, কোথা লব? ফিরে আয়।' ডাকিলেন মুনি,
    ফিরে এলো প্রতিধ্বনি, শিশু লব দিলো না উত্তর।
    এ কোন্‌ বিধির লীলা, ভাবিলেন চিন্তক্লীষ্ট মুনি:
    " শুন্য হাতে কী মুখে যাইব আজ সেই পূণ্যাশ্রমে,
    -- যেখানে অকল্পনীয় লব-হীন সীতার জীবন।

    যোগসিদ্ধ ঋষি তিনি, দৈববিদ্যা করায়ত্ত তাঁর,
    যদি সেই তপলব্ধ দৈবজ্ঞান করিলে প্রয়োগ
    মাতৃকোল পূর্ণ হয়, তৃপ্ত করে সীতার হৃদয়--
    তবে তাই হোক--, মহামন্ত্রে জন্ম নিল দেবশিশু।
    পেলো প্রাণ-চঞ্চলতা অবিকল লবের মতোন।
    যেহেতু নির্মিত কুশে, তার নাম রাখা হলো কুশ।

    না আমি নির্মিত নই বাল্মীকির কাল্পনিক কুশে,
    আমাকে দিয়েছে জন্ম রক্তঝরা অমর একুশে।

    (পৃথিবীজোড়া গান, ১৯৮২)
  • indo | 62.6.***.*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৪:৪১451421
  • এ-ও নির্মলেন্দু গুণের কবিতা? একদম প্রথম দিককার বুঝি?
  • tareq | 211.28.***.*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৯:০৫451422
  • ;-)
    ইন্দোদা,
    কী করে নিন্দে "না করতে" হয়, সে ব্যাপারে আমি তোমার কাছ থেকেই তালিম নেবো। :-)
    না হে, এগুলো একেবারে প্রথম দিককার নয়।
    দ্বিতীয়টি একটু বালক-সুলভ, এটা সত্যি। আর প্রথমটি বিষয়বস্তুর কারনে উতরে গেছে (আমার কাছে )। ওটা বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষন নিয়ে লেখা, যেদিন তিনি প্রথম লোকসম্মুখে স্বাধীনতার ডাক দিলেন।
  • tareq | 211.28.***.*** | ১৯ জানুয়ারি ২০০৬ ১২:৪৯451423
  • ১৩।

    হুলিয়া
    -------------

    আমি যখন বাড়িতে পৌঁছলুম তখন দুপুর,
    চতুর্দিকে চিক্‌চিক করছে রোদ্দুর-;
    আমার শরীরের ছায়া ঘুরতে ঘুরতে ছায়াহীন
    একটি রেখায় এসে দাঁড়িয়েছে।

    কেউ চিনতে পারেনি আমাকে,
    ট্রেনে সিগারেট জ্বালাতে গিয়ে একজনের কাছ থেকে
    আগুন চেয়ে নিয়েছিলুম, একজন মহকুমা স্টেশনে উঠেই
    আমাকে জাপটে ধরতে চেয়েছিল, একজন পেছন থেকে
    কাঁধে হাত রেখে চিৎকার করে উঠেছিল;- আমি সবাইকে
    মানুষের সমিল চেহারার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছি।
    কেউ চিনতে পারেনি আমাকে, একজন রাজনৈতিক নেতা
    তিনি কমিউনিস্ট ছিলেন, মুখোমুখি বসে দূর থেকে
    বারবার চেয়ে দেখলেন-, কিন্তু চিনতে পারলেন না।

    বারহাট্টায় নেমেই রফিজের স্টলে চা খেয়েছি,
    অথচ কী আশ্‌চর্য, পুনর্বার চিনি দিতে এসেও
    রফিজ আমাকে চিনলো না।
    দীর্ঘ পাঁচ বছর পর পরিবর্তনহীন গ্রামে ফিরছি আমি।
    সেই একই ভাঙাপথ, একই কালোমাটির আল ধরে
    গ্রামে ফেরা, আমি কতদিন পর গ্রামে ফিরছি।

    আমি যখন গ্রামে পৌঁছলুম তখন দুপুর,
    আমার চতুর্দিকে চিক্‌চিক করছে রোদ,
    শো-ঁশোঁ করছে হাওয়া।
    অনেক বদলে গেছে বাড়িটা,
    টিনের চাল থেকে শুরু করে পুকুরের জল,
    ফুলের বাগান থেকে শুরু করে গরুর গোয়াল;
    চিহ্নমাত্র শৈশবের স্মৃতি যেন নেই কোনখানে।

    পড়ার ঘরের বারান্দায় নুয়ে-পড়া বেলিফুলের গাছ থেকে
    একটি লাউডুগী উত্তপ্ত দুপুরকে তার লক্‌লকে জিভ দেখালো।
    স্বত:স্ফূর্ত মুখের দাড়ির মতো বাড়িটির চতুর্দিকে ঘাস, জঙ্গল,
    গর্ত, আগাছার গাঢ় বন গড়ে উঠেছে অনায়াসে; যেন সবখানেই
    সভ্যতাকে ব্যঙ্গ করে এখানে শাসন করছে গোঁয়ার প্রকৃতি।
    একটি শেয়াল একটি কুকুরের পাশে শুয়েছিল প্রায়,
    আমাকে দেখেই পালালো একজন, একজন গন্ধ শুঁকে নিয়ে
    আমাকে চিনতে চেষ্টা করলো- যেন পুলিশ-সমেত চেকার
    তেজগাঁয় আমাকে চিনতে চেষ্টা করেছিল।
    হাঁটতে- হাঁটতে একটি গাছ দেখে থমকে দাঁড়ালাম,
    অশোক গাছ, বাষট্টির ঝড়ে ভেঙ্গে যাওয়া অশোক,
    একসময়ে কী ভীষন ছায়া দিতো এই গাছটা;
    অনায়াসে দু'জন মানুষ মিশে থাকতে পারতো এর ছায়ায়।
    আমরা ভালোবাসার নামে একদিন সারারাত
    এ-গাছের ছায়ায় লুকিয়ে ছিলুম।
    সেই বাসন্তী, আহা, সেই বাসন্তী এখন বিহারে,
    ডাকাত স্বামীর ঘরে চার- সন্তানের জননী হয়েছে।

    পুকুরের জলে শব্দ উঠলো মাছের, আবার জিভ দেখালো সাপ,
    শান্ত-স্থির-বোকা গ্রামকে কাঁপিয়ে দিয়ে
    একটি এরোপ্লেন তখন উড়ে গেলো পশ্‌চিমে - -।
    আমি বাড়ির পেছন থেকে দরোজায় টোকা দিয়ে
    ডাকলুম,--- "মা'।
    বহুদিন যে-দরোজা খোলেনি,
    বহুদিন যে দরোজায় কোন কন্ঠস্বর ছিল না,
    মরচে-পরা সেই দরোজা মুহূর্তেই ক্যাচ্‌ক্যাচ শব্দ করে খুলে গেলো।
    বহুদিন চেষ্টা করেও যে গোয়েন্দা-বিভাগ আমাকে ধরতে পারেনি,
    চৈত্রের উত্তপ্ত দুপুরে, অফুরন্ত হাওয়ার ভিতরে সেই আমি
    কত সহজেই একটি আলিঙ্গনের কাছে বন্দী হয়ে গেলুম;
    সেই আমি কত সহজেই মায়ের চোখে চোখ রেখে
    একটি অবুঝ সন্তান হয়ে গেলুম।

    মা আমাকে ক্রন্দনসিক্ত একটি চুম্বনের মধ্যে
    লুকিয়ে রেখে অনেক জঙ্গলের পথ অতিক্রম করে
    পুকুরের জলে চাল ধুতে গেলেন; আমি ঘরের ভিতরে তাকালুম,
    দেখলুম দু'ঘরের মাঝামাঝি যেখানে সিদ্ধিদাতা গণেশের ছবি ছিল,
    সেখানে লেনিন, বাবার জমা- খরচের পাশে কার্ল মার্কস;
    আলমিরার একটি ভাঙ্গা- কাচের অভাব পূরণ করছে
    ক্রুপস্কায়ার ছেঁড়া ছবি।

    মা পুকুর থেকে ফিরছেন, সন্ধ্যায় মহকুমা শহর থেকে
    ফিরবেন বাবা, তাঁর পিঠে সংসারের ব্যাগ ঝুলবে তেমনি।
    সেনবাড়ি থেকে খবর পেয়ে বৌদি আসবেন,
    পুনর্বার বিয়ে করতে অনুরোধ করবেন আমাকে।
    খবর পেয়ে যশমাধব থেকে আসবে ন্যাপকর্মী ইয়াসিন,
    তিন মাইল বিষ্টির পথ হেঁটে রসুলপুর থেকে আসবে আদিত্য।
    রাত্রে মারাত্মক অস্ত্র হাতে নিয়ে আমতলা থেকে আসবে আব্বাস।
    ওরা প্রত্যেকেই জিজ্ঞেস করবে ঢাকার খবর:
    -- আমাদের ভবিষ্‌য়্‌ৎ কী?
    -- আইয়ুব খান এখন কোথায়?
    -- শেখ মুজিব কি ভুল করেছেন?
    -- আমার নামে কতদিন আর এরকম হুলিয়া ঝুলবে?

    আমি কিছুই বলবো না।
    আমার মুখের দিকে চেয়ে থাকা সারি সারি চোখের ভিতরে
    বাংলার বিভিন্ন ভবিষ্‌য়্‌ৎকে চেয়ে চেয়ে দেখবো।
    উৎকন্ঠিত চোখে চোখে নামবে কালো অন্ধকার, আমি চিৎকার করে
    কন্ঠ থেকে অক্ষম বাসনার জ্বালা মুছে নিয়ে বলবো:
    " আমি এসবের কিছুই জানি না,
    আমি এসবের কিছুই বুঝি না।'

    (প্রেমাংশুর রক্ত চাই, ১৯৭০ )
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন