এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • চুনসুরকি অলিগলি

    Sayantan
    বইপত্তর | ২৮ ডিসেম্বর ২০০৫ | ১৬২৩৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সায়ন | 59.249.***.*** | ০৬ জুন ২০১৪ ২৩:৫৭451314
  • অন্ধকারের পথ শেষ হয়ে যায়
    পড়ে থাকে রাত্রির বেলাভূমিতে অতৃপ্ত ঠান্ডা আকরিক
    দূরে আছড়ে পড়ে ঢেউয়ের পর ঢেউ
    অন্ধকার জোলো বাতাসে
    সমুদ্রতীর এখনও দেখেনি তাকে
    সে শুধু নিরন্তর অবগাহন
    সঙ্গে নিয়ে চলে বিস্মৃত উপকথা
    উন্মাদ ছুটে চলে একা বেলাভূমিতে অন্ধকারে
    তার পায়ের ধাক্কায় গড়ে ওঠে অদ্ভুত বালিমূর্তি
    তার মুখ দেখতে পাইনি এখনও -
    অনুভব করি সে ডুবে আছে এই বালিরাশির তলায়
    সাথে চুরমার ঢেউয়ের শব্দ বুকে
    টান দিয়ে বার করে আনি তবে সব
    যাকে দেখতে পাইনি অন্ধকারে
    ক্ষুধার মত খরতর যার আকর্ষণ দুর্নিবার
  • nina | 22.149.***.*** | ০৭ জুন ২০১৪ ০০:০৮451315
  • বাহ!
  • সায়ন | 59.249.***.*** | ০৭ জুন ২০১৪ ০০:৪৭451316
  • কোনও এক চাঁদের স্বচ্ছ্বতা
    আড়াল করেনি তার কথা
    ঈশ্বরের মত নীরবতা
    ঈশ্বরের মত গুঞ্জন

    তুমি কি জানো না তবে মন
    এতদিন যা কিছু লিখেছি
    এতদিন যেখানে রেখেছি
    কবিতার মত উন্মোচন

    সেইসব, সমস্ত শব্দের
    সীমা থেকে মুখরিত মন্ত্রের
    মত ধ্বনি ছিল স্বচ্ছ্বতার
    অপেক্ষায় কৃষ্ণরাধিকার
  • nina | 22.149.***.*** | ০৭ জুন ২০১৪ ০০:৫৮451317
  • বড় ভাল লিখিস রে সান্দা--মনটা উদাস হয়ে যায়
  • সায়ন | 59.249.***.*** | ০৭ জুন ২০১৪ ০১:৩২451318
  • স্যরি নীনাদি', উদাস মন হোয়ো না। আমি এমনিই :)
  • সায়ন | 59.249.***.*** | ০৭ জুন ২০১৪ ০১:৩৫451319
  • অন্ধকার চিরকাল বাইরের লোক
    অন্ধকারের মত দরজায় হুমড়ি খেয়ে পড়ে
    ফাঁক পেলে ঢুকে যায়
    পোষা বেড়ালটার মত পায়ে পায়ে ঘোরে
    সমস্ত দিন -
    রাত্রি হলে চোখ জ্বলে
    কেউ যদি মোম জ্বেলে রেখে
    ভাবতে বসে মৃত্যুদিন আজন্মের শোক
    চেপে ধরে বুক
    শ্বাসকষ্ট রক্তচাপ পাথরের ভার
    খুনীর মত রেখে চলে যায় একা অন্ধকার
  • সায়ন | 59.249.***.*** | ০৭ জুন ২০১৪ ০১:৩৯451320
  • আজ বলি, ভালোবাসি, ভালোবাসি -
    অঙ্গহীন প্রাণের ভাষায় অঙ্গীকার
    তোমার আত্মার কাছে
    দেহ চাই
    চাই আলিঙ্গন
    আজ আমার সঙ্গে চলে লক্ষ হাত
    লক্ষ লক্ষ প্রাণ
    কোটি কোটি রক্তকণা
    পৃথিবীর সমস্ত হৃদয়
    আজ দেখি
    ভালোবাসা কী করে ফেরাও
  • সায়ন | 233.227.***.*** | ০৮ জুলাই ২০১৪ ০০:৩১451321
  • এমন পুরনো দিনের কথা ভাবো মা তুমিও। কেমন করে মনের আনাচ-কানাচ থেকে তুলে নিয়ে আসো সেই সব জ্যাঠতুতো-খুড়তুতো দাদা-দিদি-ভাই-বোনেদের কথা যাদের সাথে অন্ধকারে একলা হারিকেন জ্বেলে চাটাই পেতে বসতে, পড়া করতে সবাই। চাটাইয়ের উনোট-বুনোটের কিছু চৌখুপরি পেনের কালিতে নীল, বাকি কিছুতে নাম লেখা। তুমি বলতে, তখন শত্রুতা ছিল না এত। ছিল না 'আমার ছেলেকে কথা শুনিয়েছে এত বড়ো সাহস"এর চোখরাঙানি। বলতে অনেক দেরী পর্যন্ত পুকুরের জলে পড়ে থেকে চোখ লাল করে ফেললে বড়ো দিদা একটা কঞ্চি নিয়ে জলের পাড়ে আসতো, 'এবার ওঠ সবক'টা জল থেকে'! আঙুলের চামড়া কুঁচকে যেত, স্নান-ফেরতা সবার গায়ে তখন পাঁকের গন্ধ। বলেছিলে, গাছের নীচু ডাল থেকে জলে ঝাঁপ দিতে গিয়ে পা কেটেছিল ঝিনুকভাঙায়। সবাইকে লুকিয়ে টুট্টুমামা লালওষুধ লাগিয়ে দিয়েছিল। মার্কিউরোক্রোম শুকিয়ে গেলে কেমন হোলির রঙের মত একটা সবজেটে ভাব আসে না! বলতে দালানে পাত পেড়ে সবার একসাথে খেতে বসার কথা। বড়ো দেয়ালঘড়িটার নীচে বসার একটা স্পেশ্যাল আসন। আর হুড়োহুড়ি হত পিছনে 'রাজা' লেখা কলাই করা থালাটার জন্য। সব থালাই সমান, শুধু ওই একটাই রাজা ছিল। অনেক পরে মনে পড়ে, ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার পরে যেদিন পুকুর থেকে মাছ ধরা হল, বড়ো-মেজো-সেজো জামাই খেয়ে উঠে গেলে তোমরা বসতে তারপর। একঘন্টা, দু'ঘন্টা... হাতের এঁটো সকড়ি হাতেই শুকোত... আমরা মাসতুতো ভাই-বোনেরা উঠে বসতাম লুডোর কাটাকুটি নিয়ে। দত্তদের আইসক্রিম কল থেকে কাঠি আইসক্রিম আসত আর সেগুলো ভেঙে ঘোলের শরবতে দিয়ে তোফা সেই গেলাসগুলো দু'হাতে ধরে থাকা। আমি প্রথম দেখেছিলাম সেই ময়ূর এমব্রয়ডারি করা ফোটোফ্রেমটা যাতে গোটা গোটা করে লেখা ছিল মধুর মিলন - বলেছিলে ওগুলো ক্লাসে শেখানো, টেবলক্লথ, রুমাল, সোয়েটার সমস্ত। অথবা কাঠ আর কাঁচের স্লাইডিং ডোর লাগানো সেই আলমারিটা, ভারি পাথরের গেলাসগুলো, পানের বাটা, হুঁকো এমন কত কী। অবাক হতাম, হয়ে হাঁ করে শুনতাম কেমন করে বিভিন্নরকম ছোটবেলার খন্ডবিখন্ড একসাথে মিলেমিশে যায়। সেই পুরনো ছবিটা মনে পড়ে... দাদু-দিদুন আর বড়ো'মা যেটায় চেয়ারে উপবিষ্টমান, আশেপাশে তোমরা চারবোন, একই ফুলছাপ ফ্রক পরনে সবার, কোলে খরগোশ :) ... নিয়েও এসেছিলে না? সঙ্গে করে, চূণীরঙা চোখ ঐগুলো, গোটা দশ বকম-বকম পায়রা। ঠাকুরের কুলুঙ্গীতে আনন্দমঠ ছিল, দেখেছি। খুঁজেপেতে দেবী চৌধুরাণী। পরে ব্ল্যাক-অ্যান্ড-হোয়াইট ছবিতে দেখেছিলাম তোমার হাতে 'এক ব্যাগ শংকর'।

    কেমন একা একা অস্পষ্ট তাকিয়ে এইসব ভাবো আজকাল। মনে করো ওই দৃষ্টি চিনি না আমি! করতে পারি না একাত্মবোধ। কোথাও তো ছুঁয়ে যায়ই কোনও চেনা কর্ড, তার চেনা স্বর, গন্ধ, মায়াময় তাকানো আমার মায়ের মত শান্ত করে রাখা। আমি তো চিনি ওইসব, কারণ এদের চিনেছি তোমার ছোটবেলার গল্পে, অথবা আমার শৈশব দিয়ে, যখন তোমার ইতিহাসের ছড়িয়ে থাকা টুকিটাকি আমি প্রথমবার আবিষ্কার করছিলাম। আমি সিঁদুরকৌটোর মাহাত্ম জানি নভেল-গল্প দিয়ে, চিরুনির একপাশ দিয়ে সিঁথিতে সিঁদুর পরতে শুধু তোমাকেই দেখেছি। আদব-কায়দার ঘেরাটোপে প্রতিটা সন্ধ্যে কেটেছে নতুনত্বের হাতছানিতে। সেই লাল-মেঝে বাড়িটার কোণে অথবা দূরতম আবডালে নানা সময়ে একটা বাচ্চা মেয়েকে দেখেছি তার নিজের মত করে বড়ো হয়ে ওঠার দিনগুলোয়। দালানের থাম পেরিয়ে টুকি করা একটা মুখ, আমবাগানের ফাঁকে লুকিয়ে থাকা সেই মেয়েটা গুনছে, গুনতেই থাকছে... উনিশ, কুড়ি, একুশ, বাইশ...
  • কল্লোল | 111.63.***.*** | ০৮ জুলাই ২০১৪ ১০:৪৫451322
  • সায়ন।
    তোর লেখা পদ্য বা গদ্য পড়লেই হৃদপদ্ম বেবাক ভেসে যায়। লেখাগুলি নিস্তব্ধ দুপুরে টোরির নিখাদে আলাপের মতো। বেদখল চৈতন্য, চেতন অবচেতনের মাঝে ভেসে যায়।
    ভালো থাক, আরও লেখ।
  • sosen | 24.139.***.*** | ০৮ জুলাই ২০১৪ ১২:১৬451324
  • আমার এক ব্যাগ শংকরটা হারিয়ে গ্যাছে, শুধু ব্যাগটা বাবার কাছে আছে। সবুজ ব্যাগ।
  • de | 190.149.***.*** | ০৮ জুলাই ২০১৪ ১৪:১০451325
  • অনেক দিন পর অনেকগুলো সান্দার লেখা পড়লাম পরপর - ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি হচ্ছে বাইরে - কমপিউটার স্ক্রীনে অলিগলির শায়েরী! কেয়াবাত সান্দা! আরো লিখো!

    আমার ব্যাগটা হারিয়ে গেছে, সবুজ ট্রান্স্পারেন্ট প্লাস্টিকের ব্যাগ, কমলা সুতোর হ্যান্ডেল - বইটা আমার কাছে, বম্বেতে!
  • nina | 78.37.***.*** | ১০ জুলাই ২০১৪ ০৬:২৯451326
  • সান্দা রে সান্দা রে--বড় মিঠে হাত তোর ---থামিস না ভাই চিরুনির একপাশ দিয়ে রাঙানো সেই দিনগুলির কথা আরও বল--
  • Div0 | 132.167.***.*** | ২৭ জুন ২০১৫ ০০:৪১451327
  • উদ্বুদ্ধ হয়েই ছিলাম। সিকির ট্র্যাভেলগ ছিটেফোঁটা অনুপ্রেরণা যোগাল আর কি।

    সহ্যাদ্রি পর্বতমালার পূর্বভাগ মালনাড (Malnad) রিজিয়ন, আক্ষরিক অর্থে Hills of rain, সেখানের পাহাড়ের নাম কুদ্রেমুখ (Horse Face), বেঁটেখাটো কিন্তু কর্নাটকের তৃতীয় সর্বোচ্চ (6214 ফীট) শৃঙ্গ। প্রাক্‌-বর্ষা আর বর্ষায় জোঁকের কামড় অগ্রাহ্য করে যেসব অস্থিরপ্রাণ জনতা পশ্চিমঘাট মূল্যানগিরি, ভদ্রা ওয়াইল্ডলাইফ স্যাংচুয়ারি, কেম্মনগুন্ডি পেরিয়ে বাইশ কিমি ট্রেক করবে বলে ছাতার আপিস সেরে শুক্রবার রাতে বেরিয়ে পড়ে (সঙ্গে সম্বল স্লিপিং ব্যাগ আর টর্চ), আমরা জনা বারো অতঃপর তাদের খাতায় নাম লেখালাম। প্ল্যান (!) খানিকটা এরকম - লুরু (ফ্রেজার টাউন) থেকে সাড়ে দশটায় বেরিয়ে চারশ' কিমি ড্রাইভ করার পর কালাসা। সেখানে গাড়ি রেখে জিপে করে আট কিমি চড়াই অফরোড উঠলে নাগেশ্বর রাও'এর বাড়ি। মালপত্র রেখে ফ্রেশ হয়ে লাঞ্চ প্যাক করে ট্রেক শুরু। প্রস্তুতি বলতে শুধু নীচ থেকে দু-তিন ডিবে নস্যি কিনে নেওয়া হয়েছিল। আর নিমতেল। বেরোনোর আগে ওই দুই মিশিয়ে কনুই আর হাঁটু পর্যন্ত বেশ করে তাকে মেখে নেওয়া। জোঁকেরা তামাক ভালোবাসেনা কিনা (হায় রে প্রস্তুতি!)। আর ব্যাকপ্যাকে বর্ষাতি ছিল। এরকম চব্বিশঘন্টা ননস্টপ বৃষ্টির জায়গা আর একটা দেখিনি। সে অবশ্য ঝর্নার বয়ে যাওয়া জলে জোঁকদের এমন ফ্রিস্টাইল সাঁতার কেটে যেতেও দেখিনি। বা তারা গাছের পাতা, ঘাসের শীষ, নুড়িপাথরের টঙে বসে এমন আমাদের জন্য অপেক্ষা করে থাকবে, তাই বা কে ভেবেছিল। (ফেরার পথে যখন অপেক্ষাকৃত শুকনো জমিতে উবু হয়ে বসে হাঁটুর ভাঁজ থেকে জোঁক ছাড়াচ্ছি, এক ভাবগম্ভীর গলা পাশ থেকে বললে, 'মেরো না... ওর শরীরে এখন তোমার রক্ত বইছে'। :-/

    ছবিগুলো মোটামুটি সাজিয়ে দিলাম -

    সামসে -> কালাসা -> হোমস্টে রূটে খানিকটা উঠে আসার পর, জিপের পিছনে লাফাতে লাফাতেঃ


    আদ্ধেক দল। বাকি আদ্ধেক পিছনে -


    ফরেস্ট অফিসের সামনে। এন্ট্রীর জন্য পারমিট লাগে -


    হোমস্টে'তে। চেনা মেঝের রঙ বইয়ের তাক জানলা ...


    তাদের রান্নাঘর, রুটির গন্ধ -


    চালের রুটি (আক্কি রোট্টি), সঙ্গে নারকেলের চাটনি -


    চলা শুরু। বৃষ্টিও -


    ভদ্রা টাইগার রিজার্ভের এই অংশটা পেরোতে হয়। প্রায় দুই কিলোমিটার একটা স্ট্রেচ -


    পাহাড়ি ঝোরা। কাঁচের মত জল। এবং লাখে লাখে জোঁক -


    দূরে বাবাবুডানগিরি। নীচে ফালি ফালি জঙ্গল চলে গেছে এদিক সেদিক -


    একসাথে ক্যামেরা, বর্ষাতি, জোঁক আর ব্যালেন্স সামলানো মুশকিল হচ্ছিল। তবু আরেকটু দাঁড়িয়ে দেখতে মন চায় -


    প্রায় পৌঁছে গেছি। তখনও জানি না দুই পা, ঘাড় আর গলা মিলিয়ে প্রত্যেককে গড়ে ছ'টা জোঁক ধরেছে। কিন্তু সাড়ে চার ঘন্টা এরকম ট্রেচারাস ট্রেইলে হাঁটার পর খুব একটা কিছু করতে মন চায় না। প্লাস, লাঞ্চ ছিল যেই ব্যাগটায় সেটা কে যেন কিছুক্ষণ নামিয়ে রাখার পর আবার তুলে নিতে ভুলে গেছিল। আমি দু'পিস ডেয়ারি মিল্ক দিয়ে পিত্তরক্ষা করি ও করাই -


    ...
    ...

    ফিরে আসার আগে ফটোসেশন -


    একটা কোলাজ -
  • Div0 | 132.167.***.*** | ২৭ জুন ২০১৫ ০১:০৬451328
  • এরাও ছিল। গেস্ট অ্যাপিয়ারেন্স, ভিলেন, লাইফ সেভার, প্রিয় বন্ধু ইত্যাদির রোলে -

    মা ও শিশুরা -


    সন্দিগ্ধ কুতুয়া -


    #%ঁ৳%#ঁ%


    পাহারাদার কুতুয়া -


    ছোট হাম্বা। মুখ ভ্যাঙাচ্ছিল -


    মোড়ল কুতুয়া -


    ন্যাচার‍্যাল মিনার‍্যাল ওয়াটার -


    গাছের পেয়ারা (হলই বা পাকা) -


    ছোট্ট বালিকার নাম রঞ্জিনী। পেয়ারা এবং গাছটা ওর। একটা ডেয়ারি মিল্ক দিয়ে সওদা হয় -
  • sosen | 177.96.***.*** | ১৭ মার্চ ২০১৬ ২১:৫৫451329
  • তুল্লাম।
  • সিকি | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৮ ১৬:২৭451330
  • আজ কী হল কে জানে, সব দোষ ঐ শ্লেট রঙের আকাশের হয় তো - অফিসে এসে খুলে বসলাম 'প্রিয় কবিতা'র টইটা। পাতা উল্টোতে উল্টোতে কীভাবে যেন এসে পৌঁছলাম চুনসুরকী অলিগলিতে। পাতার পর পাতা পড়ে যাচ্ছি নেশাগ্রস্তের মত, আর হাউমাউ করে কান্না পাচ্ছে।

    ও সান্দা, ওই হতচ্ছাড়া - তুই লিখবিনি আর?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন