ভিনরাজ্য থেকে আসা পরিযায়ী শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ালেন রাজ্যপাল জগদীশ ধনকর। শুক্রবার সকালে টুইট করে লিখলেন, ‘ পরিযায়ী শ্রমিকদের উষ্ণ আমন্ত্রণ প্রাপ্য।’ পাশাপাশি লিখেছেন, সংক্রমণের আশঙ্কায় ভিনরাজ্য ফেরত শ্রমিকদের দূরে সরিয়ে রাখার প্রবণতা দুঃখজনক।
এতদিন পরে একটা মনপসন্দ টই দেখলাম, মনে হলো, যা মনে হয় লেখা যাবে,
পরে মনে হলো, 'যা মনে হয় না' তা কি কেউ লিখতে পারে আদৌ? পারেন আপনারা?
বস্তুত, যা মনে হয়, তাই তো লিখি ও বলি।
দূর দূর সে...
করোনায় আক্রান্তে চীনকে ছাড়ালো বাংলাদেশ, মোট আক্রান্ত ৮৪ হাজার +
4:f986:c665:f884 | ১৩ জুন ২০২০ ০৮:০৯
গদাম দিয়ে ফেরত পাঠানো হোক
(গদাম ইমোজি )
রবি ঘোষকে মনে পড়ছরের চোরে মাসতুতো ভাই, মাসির ছেলে।
*রবি ঘোষকে মনে পড়ছে। চোরের চোরে মাসতুতো ভাই, মাসির ছেলে।
টইয়ে লেখার নির্দেশিকা নিয়ে আলাদা টই নাই?
রজতাভ দত্তকে নতুন করে আবিষ্কার করলাম। কী শক্তিশালী অভিনয়!
ডিসি একটা টই খুলে লিখলে ভাল হত। এই টইটা ঠিক ধারাবাহিক লেখার জন্য নয়। আর বাংলা সাইটে একগাদা ইংরেজি পোস্ট দেখতে খারাপ লাগে। ইংরেজি লেখার অনেক জায়গা আছে তো।
মনে ভাবি, আসাম যাব; আসাম গেলে তুমায় পাবো।
নানা রঙের দিনগুলি
*হয়নি। আবার পোস্টাই
নানা রঙের দিনগুলি
তখন ঢাকা শহরে বাড়িগুলো অনেক নীচু ছিল। সে সব বাড়ি ঘিরে কৃষ্ণচূড়া গাছ ছিল। বাড়ির পেছনে ডোবা ছিল। ছাদে উঠে ঘুড্ডির সুতোয় মাঞ্জার আয়োজন ছিল।
মাঠওয়ালা ইস্কুল ছিল। বৃষ্টির দিনে কাদাপানি মাখামাখি হয়ে ফুটবল ছিল। মাস্টারদের বেত ছিল। নি ডাউন, কান ধরে ওঠবস ছিল। ছুটির পর ঘটি গরম ছিল।
সন্ধ্যে বেলা লোড শেডিং এর ব্যাকাপ হেরিকেন ঘষামাজা ছিল। সুর করে সাধু ভাষার পাঠ্যবই মুখস্ত ছিল। পড়ায় ভুল বা দুষ্টুমিতে মার হাতপাখার বাড়ি ছিল। নিরামিষ আলুর দমের তরকারির বাড়াবাড়ি ছিল।
পাশের বাড়ির সাদাকালো টিভির এন্টেনায় পায়রা ছিল। টারজান আর ক্যাস্পার কার্টুন শো ছিল। সাত সকালে রেডিওতে বিবিসির খবরে পূরবী বসু ছিল। লোক সংগীতে আব্দুল আলীম, নীনা হামিদের টান ছিল। রবিবার আকাশবাণী কলকাতা ছিল। বিশেষ রেডিও নাটক টিউনের বাহার ছিল।
মার অফিস কলিগ পিয়ন মামাদের সাইকেলে হাফ প্যাডেল মকশ করা ছিল। রমনা পার্কে দোলনা আর ফুচকা ছিল। বড়দের সিনে ম্যাগাজিনের ছবি লুকিয়ে দেখা ছিল। বাবার সাথে দোতলা বাসে ঘুরে জীবন সার্থক করা ছিল। আজম খানের পপ গানে জ্বালা ছিল।
"কিশোর বাংলা" "শাপলা শালুক" শিশুতোষ পত্রিকা ছিল। স্লেট চকের পর কাঠপেন্সিলে প্রমোশন ছিল। দেওয়াল জোড়া বইয়ের তাকে অনেক ভ. ই. লেনিন ছিল।
গ্ল্যাক্সো বেবী মিল্ক, ওভালটিন, হরলিক্স ছিল। ঘুমের ভেতর এন্ডারসন আর ঠাকুমার ঝুলি ছিল। মায়া, মায়া, মায়া ছিল। সব ছিল, সব ছিল, সব গেল।
বিপ্লব, ১৬.১১.২০১৮
বিশ্বব্যাপী মহামারি করোনাভাইরাসের মধ্যেই চলতি মাসে অযোধ্যায় বহুল আলোচিত বাবরি মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে হঠাৎ লাদাখে ভারত-চীন সীমান্ত যুদ্ধ উন্মাদনা তৈরি হওয়ায় রাম মন্দির নির্মাণের কাজ আপাতত স্থগিত রাখার ঘোষণা দিয়েছে ট্রাস্ট।
রাতের আকাশে উড়ছে ডিজিটাল ঘুড়ি
গারদ গারদ
ভাবো, ভাবা প্রাকটিস করো। ঋত্বিক
ঈডলিপেঁপেঈডলিপেঁপেঈডলিপেঁপে
চিলের কাছেই
লাল ঘুড়ি, নীল ঘুড়ি, রঙিন মাছ অফিসের কল
গাজর খাচ্ছে গজু; প্ল্যাকের গরম লাগে - ঝিমোচ্ছে পল......