কোভিড ১৯অবশ্যই সাংঘাতিক ভাইরাল ইনফেকশন।কিন্তু কতকগুলো সত্যি তো উদঘাটনের দরকার আছে নাকি!?
ইনফেকশন রেট কতো আর ফ্যাটালিটি রেট কতো?ভিন্ন ভিন্ন দেশে এতো ভ্যারিয়েশন কেন?ইতালি,ব্রিটেন এ ফ্যাটা লিটি খুব বেশি,আমেরিকায় মাঝারি, জার্মানি,জাপানে,ইসরায়েল এ অপেক্ষা কৃত কম। একশপ্লনেশন দাঁড়ায় হয়, টেস্ট কম বেশি হচ্ছে বা ভাইরাসের ভিরুলেন্স এর কম বেশি আছে,অথবা দুটোই।সম্প্রতি জার্মানির একটি স্টাডি দেখিয়েছে,প্রবাবলি এসিম্পটম্যাটিক কেরিয়ার , সিমপটম্যাটিক দের তুলনায় দশ গুন বেশি।অর্থাৎ প্রচুর প্রচুর টেস্ট হলে ফ্যাতালিটি অনেক অনেক কমে যেতো।
দুই,দীপাঞ্জন এর সঙ্গে একমত।কমপ্লিট লক ডাউন এর চেয়ে,ম্যাসিভ স্ক্রিনিং,টেস্টিং,আইসলেশন,অনেক বেশি কার্যকরী পন্থা।এতে করে প্রচুর আর্থিক ক্ষতি কমতো।যেটা কিনা জন স্বাস্থ্য ব্যায় করা যেতো। পৃথিবী তে কভি ড ছাড়াও অনেক ভয়ংকর রোগ ও ব্যাধি আছে।
তিন, তড়িঘড়ি করে নেচার পত্রিকায় দিয়ে দেওয়া উচিত নয় যে এটা ন্যাচারাল ভাইরাস। ম্যানমেড মিসটেক নয় ।
চার,প্রচুর প্রশ্ন অজানা থাকছে।ইতালি,ফ্রান্স ,ব্রিটেন করোনা তে জর্জরিত কিন্তু পর্তুগাল নয়।
রাশিয়ায়, কেস সংখ্যা প্রচুর কিন্তু ডেথ টোল কম।
ইরানে প্রচুর কেস,ইরাকে বা অন্যান্য মধ্য প্রাচ্যের দেশ গুলোতে অতো নেই।
অস্ট্রেলিয়ায় কড়া লক ডাউন ছাড়াও কেস সংখ্যা কম।
পাঁচ, হু কেন কোন প্রমাণ বা বেসিস ছাড়াই বলছে কোভিড থেকে যেতে পারে।যেখান? সার্স বা মার্স পালিয়েছে।
চয়,সুইডেন কিন্তু হার্ড ইমিউনিট যুক্তিতে চালিয়ে গেলো।যদিও অনেক কিন্তু কিন্তু করছে।
ফাউচি বিদগ্ধ মানুষ।ওনার কথা ডাক্তারি মহল মানে।উনি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইনফেকশন এন্ড ইম্যুনোলোজির ডিরেক্টর।বহুবছর ধরে।কাজ করেছেন ক্লিনটন,বুশ,ওবামা,ট্রাম্প সবার সঙ্গে।
এতদিন ধরে একই পোস্টে থাকা,মানে ঘন্টুবাজ লোক।যাই হোক পাণ্ডিত্য তো অস্বীকার করা যায় না। এই বাজারে উনি আলটপকা মন্তব্য করবেন ই বা কেন?
সি ডি সি র কথা ছেড়ে দিলাম। ডিপ টিউবওয়েল।
যাকে ধরা হচ্ছে না।সে হলো হু।দুম দাম, এলোপাথাড়ি মন্তব্য করছে ও নিদান দিচ্ছে।
যেমন বলে দিলো, কোভি ড এর রি ইনফেকশন এর চান্স রয়েছে।কারণ কোরিয়ায় কিছু পজিটিভ কেস বেরিয়েছে।অর্থাৎ কভিড এর ইমিউনিট পোক্ত নাও হতে পারে।সেরোলোজী টেস্ট এর যৌক্তিকতা কমিয়ে দেয়।বিরাট ডিসিশন।কিন্তু খুব আলতো ভাবে ছড়ানো হলো।কিন্তু,সাম্প্রতিক রিপোর্টে বেরিয়েছে হয়তো rna রেমনেন্টস টেস্ট পজিটিভ এর কারণ। রী ইনফেকশন হবার চান্স খুব কম।
দুই, কোভিড চিরদিনের জন্য থেকে যেতে পারে, বা জীবন যাত্রার অঙ্গ হয়ে যেতে পারে। এর স্বপক্ষে কোন প্রমাণ দিতে দেখা যায় নি।
তিন, এখনও পর্যন্ত জানায় নি।কোন কোন দেশে খুব কম আর কোন কোন দেশে খুব বেশি সংক্রমণ ও ফ্যাটালিটি,কেন?
চার,চায়না তে যে এই মারাত্মক ইনফেকশন এপিডেমিক হয়েছে এবং হিউম্যান টু হিউম্যান স্প্রেড হচ্ছে,সেটা জানা সত্বও বিশ্ব কে জানতে দেরী করেছে।
হা,হা। কিন্তু ডিসি ভাটে আসুন।বয়েনসি নিয়ে আর নিউটন নিয়ে আর একপ্রস্থ হয়ে যাক।--))