এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • r2h | 134.238.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১৭:৩০543053
  • রঞ্জনদা, পড়লাম, কিন্তু কেন পড়তে বললেন বুঝলাম নাঃ)
  • ? | 103.244.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১৬:৪৫543052
  • the translation of Khulasat-ul-Tawarikh into the Urdu work Araish-i-Mahfil includes the translator's comments and additions. The translation, created by Mir Sher Ali Afsos, was commissioned by the Fort William College in Calcutta (now Kolkata) in the early 19th century. 
    Here is a breakdown of the source texts and the translated work:
    • Khulasat-ul-Tawarikh (The Essence of History): The original source is a Persian chronicle of Indian history written by Munshi Sujan Rai Bhandari in 1695.
    • Araish-i-Mahfil (The Ornament of the Assembly): The Urdu translation was commissioned in 1805 by Mr. J.A. Morrington, an official at Fort William College. 
    The translator's perspective and revisions
    Mir Sher Ali Afsos, the translator, did not produce a simple word-for-word translation. His changes reflect the common practice at Fort William College, where translations were often tailored to suit a specific purpose, such as creating new prose models in Urdu. 
    Specifically, Afsos's revisions include:
    • A historical record: The book's historical content was summarized for a new audience. It provides a geographical description of India and a history of its Hindu kings up to the advent of Islamic rule.
    • Significant commentary: Afsos also included his own extensive comments and commentary, going beyond the direct translation of the original text.
    • Linguistic modifications: The work was adapted to the Urdu language of the time, often with an inclination toward Persian literary styles. 
    ABOUT THE AUTHOR
    Mir Sher Ali was born around 1746 and wrote under the pen name ‘Afsos’. He is one of the famous writers of Fort William College. Even before his arrival in Calcutta, he had gained considerable fame as a poet and writer.

    He was the son of Mir Muzaffar Ali Khan.It was his residence in Lucknow which made him inclined towards poetry. Afsos sought correction from Mir Haidar Hairan. He was a frequent at several Mushairas which hosted the best poets of that time like Sauda, Mir, Mushafi, Insha, Jurat, and other greats of Lucknow’s poetry scene.
    At a meeting held with Colonel Scott through Nawab Raza Khan, a Lucknow chief and Nawab Asif Ud-Dawla's deputy, realized Afsos’s academic ability and sent him to Fort William College, Calcutta for five hundred rupees and enrolled among the writers over there.

    Afsos translated Saadi’s Gulistan into Urdu under the title Bagh-e-Urdu.This book could not be very successful because it is quite Persian-dominated. His second important work is ‘Khulaasat-ul-Tawaariikh’ which is a translation of Munshi Subha Rai's Persian book. Afsos passed away in 1809.
     
    এখানে বইয়ের ৮৬-৮৭ পাতায় আছে 
     
    " But when the compiler of the Khulasat-ut-Tawarikh states that the men and women do not wear any clothes, but remain naked, his meaning is this, that what peojDle would really call clothing themselves, that they do not do ; and this that he narrates, that all the out-door work is done entirely by women, the particulars of this matter are not at all established ; it might have been so in his time. But the clothes of the women also generally are something of the same nature, for they also are satisfied with one cloth, the name of which is sari ;* they put it on thus : first, they tie it a little above their navel, and let it hang down to their calves, and the rest of it they allow to fall down in front and round their backs and necks ; their heads generally remain uncovered, their feet moreover are also bare, and they do not wear shoes. "
  • ? | 103.244.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১৬:১৬543051
  • Araish-i-mahfil is an Urdu translation and adaptation by Meer Sher Ali Afsos in the early 19th century of the Persian chronicle Khulasat-ul-Tawarikh written in the late 17th century by Sujan Rai Bhandari ( / Munshi Subhan Rai Batalvi).

    Khulasat-ul-Tawarikh
    • Author: Sujan Rai Bhandari, a Hindu historian from Batala, Punjab, who served as a munshi (secretary) during the reign of the Mughal emperor Aurangzeb.
    • Original language: Persian.
    • Date: Completed around 1695 CE.
    • Content: It is an extensive historical chronicle covering the history of Hindustan (the northern Indian subcontinent) from ancient times up to the reign of Aurangzeb. The work also includes descriptions of the contemporary Mughal Empire. 
    Araish-i-mahfil
    • Author: Meer Sher Ali Afsos, an Urdu writer who was associated with Fort William College in Calcutta.
    • Date: Published in 1808.
    • Original language: Urdu, based on the Persian original.
    • Content: Afsos adapted and translated portions of Sujan Rai's work into Urdu. The book focuses on the history of the Hindu princes of Delhi, from the mythological figure Yudhisthira to the historical king Prithviraj Chauhan (Pithoura) (up to the arrival of Islamic rule), and includes descriptions of India's geography, customs, and religions. 
    • Purpose: The book was compiled for the British East India Company's Fort William College, which promoted the development of modern Indian languages to educate British administrators. It is an example of the kind of pragmatic Urdu prose encouraged by the college, which sought to create standardized texts for British officers.
    • Translation details: The translation was commissioned by Mr. J.H. Harrington (at the request of Mr. J. E. Morrington) and was completed in 1805. However, it only covers the portion of the book detailing the history of the Hindu kings of Delhi, stopping with the defeat of Prithviraj Chauhan in 1193.
    • Significance: Araish-i-Mahfil was a notable early work in modern Urdu prose. 
  • এলেবেলে | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:৫৮543050
  • ঠিক কথা। জেরেট যে বিষয়টাকে 'অস্বীকার' করছেন তার প্রমাণ হিসাবে একটা রেফারেন্স দিয়েছেন। যদিও সেটা তাঁর সব অনুবাদে নেই। এই অস্বীকারের প্রসঙ্গটা যদুনাথ সরকারের টীকাভাষ্য ছাড়া এডিশনে আছে।
     
    এই যে একবার আপত্তি থাকছে এবং অন্য বার আপত্তি থাকছে না, এটা (আমার মতে) জেরেটের দ্বিধার প্রকাশ।
     
    সে পাতার নির্দিষ্ট অংশের ছবিও দিলাম।
     
  • <> | 103.99.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:১০543049
  • বইগুলো আবার খুঁজে বার করতে হবে। public transaction আর জ্যারেটের মন্তব্য, এই দুই ভিত্তি করে লেখাগুলো বার করেছিলাম। archive.org এ জ্যারেটের অনুবাদেরই একাধিক কপি আছে কিন্তু সব কপিতে ওনার 'অস্বীকারের' মন্তব্যটা নেই।
  • এলেবেলে | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:০৮543048
  • ১ নং-এ 'দ্য পিপল' বলা হয়েছে। সেটা যে পুরুষরাই হবে, সেটা বুঝি স্বতঃসিদ্ধ? এখানে পুরুষদের উল্লেখ নির্দিষ্ট করে বলা হয়েছে কি? তাহলে সেই প্রশ্নটা আসছে না কেন? খাজনা হাজব্যান্ডম্যানদের থেকেই নেওয়ার দস্তুর। কাজেই ওটা গুরুত্বপূর্ণ নয়।
     
    ২ নং এর চিফ পাবলিক ট্র্যানসাকশনস ্মানে যদি নেহাতই হাটবাজারে সীমাবদ্ধ থাকে তাহলে কিছু বলার নেই।
     
    ১৭৮৪-র রেগুলেশন কিংবা ১৭৯৩-এর ২০ সংখ্যক ক্লজ নিয়ে যদি দু পয়সা দেন। 
  • ? | 103.244.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:০১543047
  • ১ নং এ মেয়েদের উল্লেখ কই? husbandman? সে তো অন্য জিনিস।
    আর ২ নং মানে তো হাট বাজার নাকি? 
  • এলেবেলে | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১৩:০৮543046
    • <> | 2405:201:802c:7858:f12f:59df:2845:***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ০১:০৬
    • এই যেমন, ক'দিন আগে পড়লাম আবুল ফজল লিখেছিলেন , বাংলার মেয়েদের public transaction এ যুক্ত থাকার কথা। তারপর এলেবেলে লিখলেন যে ওটা মেয়েদের রাজস্ব দিতে আসার কথা যা এক ইংরেজ অস্বীকার করেছিলেন । তো আইন - ই- আকবরি পড়ে ফেললাম, লাইনটাও পেলাম, সাহেবের মন্তব্যও পেলাম, সে মন্তব্য ডায়েরেক্ট ওনার নয়, উনি আর এক বই রেফার করেছিলেন, সে বই উনিশ শতকের প্রথম দিকে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ থেকে ঊর্দুতে ছাপা হয়েছিল, যে বই অন্য আর এক বইকে রেফার করেছিল (এই বইটা পাইনি) যা আওরংজেবের শাসনকালে ছাপা হয়েছিল যা হয়ত আবুল ফজলের বইকে রেফার করেছিল, সে এক জটিল কেস...
    সত্যি বলতে আইন-ই-আকবরিতে এত কিছু আমার অন্তত চোখে পড়েনি। সেখানে অনুবাদে এই বিষয়ে দুটো কথা বলা হয়েছে। 
    ১. The people are submissive and pay their rents duly. The demands of each year are paid by instalments in eight months, they themselves bringing mohars and rupees to the appointed place for the receipt of revenue, as the division of grain between the government and the husbandman is not here customary.
     
    ২. The chief public transactions fall to the lot of the women.
     
    আমি পুরো পাতাটার ছবিও দিলাম।
    এটা দেখে বা পড়ে কি বোঝা যাচ্ছে যে এটা "সাহেবের মন্তব্য" কিংবা মন্তব্যটি "মন্তব্য ডায়েরেক্ট ওনার নয়" অথবা "উনি আর এক বই রেফার করেছিলেন"?
     
    আবুল ফজল বাংলায় না এসে বাংলার মহিলাদের সম্পর্কে যদি এত গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ লিপিবদ্ধ করেন, তবে কি তা মূল্যহীন? 'চিফ পাবলিক ট্র্যানসাকশনস'-এর মধ্যে কাছারিতে খাজনা দেওয়ার প্রসঙ্গ আসবে না। 'চিফ' শব্দটা গুরুত্বহীন?
     
    'খোকা ঘুমোলো, পাড়া জুড়ালো, বর্গি এলো দেশে, বুলবুলিতে ধান খেয়েছে খাজনা দেব কিসে?' - এর কথক কি একজন পুরুষ নাকি এক মহিলা? খোকা ঘুমনোর অনুষঙ্গে কী মনে হয়? যদি মহিলা হয়, তাহলে তো সরাসরি খাজনা দেওয়ার প্রসঙ্গটা আসছে। এবং সেটা বাংলায় বর্গি হানার সময়কালে। তাহলে?
     
    আরও একটা কথা। বাংলার নারীরা যদি কাছারিতে খাজনা জমা না করতেই যেতেন, তাহলে ১৭৮৪ সালে কোম্পানি নতুন রেগুলেশনটা আনল কেন? কেন প্রায় একই নিষেধাজ্ঞা প্রথমে ১৭৯০-এর দশসালা বন্দোবস্ত ও পরে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তে প্রযোজ্য হবে?
     
    ১৭৮৪ সালের রেগুলেশন এবং দশসালা ও চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত সম্পর্কিত রেফারেন্স 
     
    রেফারেন্স দিলে-টিলে আবার বৃপুসোভা জাতীয় কঠোর বিকল্পের পরিশ্রম নেই জাতীয় মন্তব্য-টন্তব্য আসছে। এসব টিপ্পনি বা ট্রোল নতুন কিছু নয় বলে ফের রেফারেন্স দিলাম।
  • np | 106.206.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১২:১২543045
  • . | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১১:১৫543044
  • বং কানেকশনের সেই আম্রিগাবাসীদের মনে পড়ল।
  • . | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১১:১২543043
  • আজ থেকে পশ্চিমবঙ্গে এসাইআর শুরু হলো। 
    আশ্চর্যের কথাই বটে যে ভাটে শুধু বাসি বিরিয়ানির চোঁয়া ঢেকুর তোলা চলছে।
    চলুক laugh
  • Ranjan Roy | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১০:২১543042
  • অ্যানডর ও r2h,
    First post এর নেতাজির জন্মদিবসে প্রকাশিত লেখাটি, তথ্য ও যুক্তি পরম্পরা দেখুন।
    লিংক দিয়েছি।
     
    মূল লেখাটি দেখুন।
  • Ranjan Roy | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১০:১৭543041
  • করে দিলাম।
  • <> | 103.99.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১০:১৫543039
  • SIR - সকল দেশবাসীর ভোটাধিকার থাকার আদৌ দরকার আছে ? আলতো করে এবার হাওয়ায় ভাসবে, তেড়ে তক্কো হবে, সংবিধান তৈরীর সময়ে কী ডিবেট হয়েছিল, ইত্যাদি।
  • Ranjan Roy | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১০:১১543038
  • ঠিক। দেখছি।
    এসব ব্যাপারে আমি একটু ল্যাবা।
  • | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১০:০৪543037
  • রঞ্জনদা, ২৭ অক্টোবর ২০২৫ ২৩:৩০
    ফার্স্টপোস্টের লিংকটা দিলেই তো ল্যাঠা চোকে।  
  • | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ১০:০১543036
  • শুধু সার কেন মনরেগার টাকা না পাওয়া,  লেখাপড়া মোটামুটি উঠে যাওয়া ( মাঝে মাঝে অবশ্য বা মি কী ছিল কী হইয়াছে টাইপ দেখা যায়) কোনকিছু নিয়েই মাথাব্যথা নেই। বিভিন্ন  চাড প্রোপাগান্ডা একটু দেরীতে পড়ে তাই নিয়ে কদিন তাফাল তোলাই কাজ। 
  • আ খোঁ | 2402:3a80:4300:e4dd:178:5634:1232:***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ০৯:৩৮543035
  • খুব নিয়মিত না হলেও মোটামুটি গুরু পড়ি ও ফলো করার চেষ্টা করি। একটা জিনিস কেন জানি মনে হচ্ছে, এখানে যাঁরা নিয়মিত লেখেন বা মন্তব্য করেন তাঁদের পবতে এস আই আর সংক্রান্ত কোনো মাথাব্যথার সঙ্গে আশু কোনো যোগাযোগ বোধহয় নেই।
  • Ranjan Roy | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ০৯:৩২543034
  • বন্ধুগণ,
    আপনাদের আগ্রহ দেখিয়া আমি আচার্য যদুনাথ সরকারের একশ’ বছর আগে প্রকাশিত দু’টি বইয়ের--  Shivaji and his Times (১৯১৯)  এবং The House of Shivaji--ভিত্তিতে দুইটি নাতিদীর্ঘ লেখা দুই কিস্তিতে হরিদাস পাল বিভাগে পোস্ট করিয়াছি। 
     এখানে বর্তমান প্রাবন্ধিকের নিজস্ব মতামত না দিয়া আচার্য যদুনাথের বক্তব্য উদ্ধৃত করিয়া নির্ণয়ের ভার পাঠকের উপর ছাড়িয়াদেয়া হয়েছে।
    উক্ত বইদুটি আমি কোন মাকু-নকু-সেকু-লিবু হইতে নয়, বিজেপির অফিশিয়াল ইন্টারনেট লাইব্রেরি হইতে ডাউনলোড করিয়া পাঠ করিয়াছি। 
    ইহার ট্রিগারঃ আমার অনুজ প্রতিম শান্তিনিকেতনের জনৈক অধ্যাপক (কট্টর বিজেপি) চ্যালেঞ্জ  করিয়া বলিয়াছিলেন --আচার্য যদুনাথ পড়ে দেখুন, ওঁর সিদ্ধান্ত মেনে নেবেন কি? 
     
    আমি 'চ্যালেঞ্জ নিবি না শালা!' বাংলা সিনেমা দেখিয়া অনুপ্রাণিত। পাঠ করিয়া জানাইলাম-- আচার্যের সঙ্গে ১০০% সহমত। কিন্তু আপনি? তাঁহার উত্তরের প্রতীক্ষায় বছর ঘুরিয়া গেছে।
     
    আমার নিবেদনঃ উক্ত লেখা পড়িয়া বিতর্কে মাতিয়া উঠুন, ভাট জমিয়া উঠুক। বহুদিন আলুনি আলুনি লাগিতে ছিল।
    শম্ভাজী পর্ব কালি প্রাতে দিব। 
  • &/ | 107.77.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ০৯:০৩543033
  • কট্টর বামও  খুব  যে  ভালো  তা  বলা  যায়  না . বেশি  রিজিড হতে  গিয়ে  নিজেদের  মধ্যেই  বাওয়াল  লেগে  যায় , তারপর  যা  হয়  জানে  শ্যাম  পাল 
  • r2h | 134.238.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ০৮:২৮543032
  • কট্টর নয়- এইটা খুব ট্রিকি অবস্থান - অনেক সময়ই পাঁচিলে বসে বাদামভাজা খাওয়া টাইপ।
    একদিকে আমি নিজেকে সক্রিয় বামপন্থী কর্মী বলবো, অন্যদিকে ব্রাহ্মণ্যবাদী, ভেদাভেদমূলক কাজকর্মের প্রতি সহিষ্ণু থাকবো ও কখনও কখনও অংশগ্রহণও করবো - এতে বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট হলে বলে আমার ধারনা।
  • r2h | 134.238.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ০৮:০৮543031
    • aranya |  ২৭ অক্টোবর ২০২৫ ০১:৫৮
    • প্রবাসী বাঙালী-দের বিভিন্ন উদ্যোগের মধ্যে, আমার মনে হয়, খেলাধূলো যত বেশি হয়, ততই ভাল। 
     
    তার জন্য আর বাঙালীর কি দরকার, ও তো বিশ্বজনীন, তাও যদি ডান্ডাগুলি গোল্লাছুট লাঠিখেলা নৌকা বাইচ খেলা হতঃ)
    আমাদের ছোটবেলায় মেলায় টেলায় লাঠি খেলা, রণপা চড়া রিটায়ার্ড ডাকাত- এইসব হত, আশেপাশের দীঘি বা নদীতে নৌকা বাইচও হত।
    একবার আশে পাশের কোন নদীর ধারে একটা গোসাপ ধরা পড়েছিল, সে একেবারে লোকে লোকারণ্য, সন্ধ্যাদিদি আমাদের দেখাতে নিয়ে গেছিল।

    আমাদের এদিকে বাঙালী সংঘগুলির ক্রিকেট ফুটবল শাখা আছে, খুব তেড়েফুঁড়ে নিয়ম করে মন দিয়ে খেলে অনেকে। খেলার নেমন্তন্নগুলি অবশ্য সঙ্গত কারনেই আমি সবিনয়ে এড়িয়ে চলিঃ)
     
    • যদুবাবু | ২৬ অক্টোবর ২০২৫ ২৩:৩৩
    • ...প্রায় ডুবে যাচ্ছিলাম আর কী।
      ...অনাবাসী বিরিয়ানি আর রাবড়ি ...
     
    ওরে বাবা।
    ছোটবেলায় অতি দুর্লভ দুয়েকজন ছেলে ছোকরার কাছে সাঁতার কাটার জন্য গাড়ির চাকার টিউব থাকতো যাদের বাবা কাকা মামা পিসে কারও গাড়ির ব্যাবসা আছে - মনে হত এদের মত সুখী আর কেউ নেই। বিলিতি বইপত্রে ওরকম টিউব ওলা ছেলেদের জলে ঝাঁপানোর ছবি থাকতো।
    অবশ্য আমার এক মামাতো দাদুর গাড়ির ব্যবসা ছিল, কিন্তু সেই সুবাদে এক পুলিশের বাসে ফেলে যাওয়া হেলমেট ছাড়া কিছু লাভ হয়নি। সেই হেলমেটে পরবর্তীকালে উঠোন নিকোনোর গোবর রাখা হত।
    জলে হাবুডুবু খুবই ভয়ানক ব্যাপার, এমনিতে আমি অতি শৈশবে সাঁতার (পুরোপুরি সাঁতার না, হাত পা ছুঁড়ে ভেসে থাকা আরকি) শিখেছি, ঐরকমটা হয়নি, কিন্তু অনেক সময় অভ্যস্ত সাঁতারুদেরও গোলমাল হয়ে যায়।
    তবে ঢোঁড়া সাপ নৈমিত্তিক ছিল।
    তবে এতে মনে হল, এত মক্ষিকাচক্রে যাই, কেউ তো রাবড়ি খাওয়ায় না? পরবর্তী অধিবেশনে বলতে হবে, কী হে তোমাদের ব্যাপার, পার্বত্য ভার্জিনিয়াতে গান শোনার দর রাবড়িতে চলছে, আর এইখানে কী আমাদের বাঙাল পায়া হ্যায়?
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ০৮:০৭543030
  • কট্টর নয় বলেই তো আরও খোলা হাওয়া ছিল। একটা খোলা মন ধরণের ব্যাপার ছিল ঠিকই। ভেতরে ভেতরে 'সুযোগের অপেক্ষা' ছিল কিনা তা কেজানে। কিন্তু তখনকার উদ্যম উদ্যোগ, আয়াস আয়োজন এইসবই খোলা একটা পরিবেশ দিয়েছিল।
  • r2h | 208.127.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ০৬:৫১543029
  • তখন কী হচ্ছে, একদিকে বাম, ওদিকে দেওয়ালে রামকৃষ্ট ঠাকুরের ছবি, ছেলের পৈতেয় ধুম, পুজো কমিটির বিষ্টু হতে হতে সুভাষ চক্রবর্তীর আগে ব্রাহ্মণ পরে সিপিয়েম - তো, চেতনায় মূলগত কিছু না আরকি, যেখানে বিজ্ঞান মঞ্চে সংগঠন ভালো হবে সেখানে ঐ, যেখানে শনিপুজো করলে ভালো সেখানে ঐ।
  • r2h | 208.127.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ০৬:৪৬543028
  • আমি আবার এসব পরিবর্তনকে বিশাল ড্রাস্টিক কিছু হিসেবে দেখি না, মনে করি এঁরা সব 'সুযোগের অপেক্ষাতেই' ছিলেনঃ)

    দলীয় আনুগত্য একটা জিনিস, আর নৈতিক বা দার্শনিক অবস্থান আলাদা। আমরা যে সময়টাকে আজকাল বঙ্গীয় বামপন্থার স্বর্ণযুগ বলে ভাবি, সেই সময় বাংলায় বামই প্রকৃত দক্ষিণ, 'সহি' বামপন্থী হওয়াটা মোটামুটি কনফর্মিস্ট অবস্থান, তৎসংক্রান্ত কাজকর্মই মূলধারা।
    তো ঐ আরকি!

    ঐতিহাসিক ঘটনাবলীর পুনর্মূল্যায়ন হয়, দল টল বিষয়ে অবস্থান বদলায়, কিন্তু নৈতিক অবস্থান বদলে যাওয়া- কী জানি।
  • aranya | 2601:84:4600:5410:dc24:38ca:9359:***:*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ০৬:৩৭543027
  • &/, ঠিকই লিখেছ। স্কুল, কলেজের পুরনো ভারতীয় বন্ধুরা বিজেপি হয়ে যাচ্ছে, বাংলাদেশী কলেজ বন্ধু জামাতের গুণগান করছে - এ সব হচ্ছে, বয়স্ক মানুষ বদলে যাচ্ছে 
    কিন্তু আমার আরও খারাপ লাগে তরুণ প্রজন্ম, ছাত্ররা সাম্প্রদায়িক, মৌলবাদী হয়ে গেলে, কারণ তারাই ভবিষ্যৎ 
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ০২:৩৫543026
  • অরণ্যদা, শুধু নতুন জেনারেশন নয়, পোড়খাওয়া বর্ষীয়ান লোকেরাও। এই লোকেরা যারা ১৯৮০ বা ১৯৯০ এর দশকে রীতিমতন প্রাপ্তবয়স্ক ও জীবিকাযুক্ত, অনেকে সংসারী ও সন্তান মানুষ করছেন, সেই তখন ওঁদের মতামত ছিল একেবারে উদার ঝরঝরে গ্লোবাল (আজকের তুলনায় দেখতে গেলে)। অনেকেই তখন পাজামা পাঞ্জাবি পরে চাদর কাঁধে মিছিলে যেতেন, জাতিধর্মবর্ণ পরিচয়ের বাইরে একটা অন্যরকম বৃহত্তর জগৎ এর পরিচয় এঁদের কাছ থেকেই আমরা তখন পাচ্ছিলাম। সেইজন্যেই মানুষের পদবী আমাদের কাছে তখন আবছা হয়ে আসছিল, ইস্পাত, মানুষের মত মানুষ, পাহাড় ও স্তেপের আখ্যান, টেলিস্কোপ কী বলে ইত্যাদি তখন আমাদের কাছে মহাপৃথিবীর দরজা খুলে দিচ্ছিল। সেই যুগও গেল, সেই মানুষগুলো এখন অনেকেই আমরা-ওরা র মধ্যে পড়ে যাচ্ছেন। পরিবেশও বদলে যাচ্ছে।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ০২:২১543025
  • বৃপুসোভাদের রেফারেন্স স্বর্গ মর্ত্য হোরেশিও গোলাপ জোলাপ একাকার করে দেয়। একবার সেই বিলাতের ট্রেনে রবীন্দ্রনাথের খাতা হারানোর কেস নিয়ে ওরকম সব জটিল রেফারেন্সের পর রেফারেন্স রেফারেন্সের রেফারেন্স তার উপরে সাড়ে রেফারেন্স আসছিল। সে এক জটিল আবর্ত। কোথা দিয়ে কী আসছে, কোথায় তলিয়ে যাচ্ছে, সে একেবারে বার্মুডা ট্র‌্যাঙ্গেলের বাড়া কেস! স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ এর মধ্যে পড়লে হয়ত চোখ গোল গোল করে ক্ষুধিত পাষাণের ওই গল্পওলা লোকটার কাছ থেকে গল্প শোনার মত শুনতেন। শেষে তিনি নেমে যাবার পর দীর্ঘশ্বাস ফেলে বন্ধুকে বলতেন, আমাদের বোকার মত দেখে যা তা বুঝিয়ে গেল লোকটা! ঃ-)
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ০২:১৩543024
  • শিবাজীকে ছেড়ে কেউ শম্ভাজীকে নিয়ে পড়ল কেন, সেটা একটা প্রশ্ন। শিবাজীর ওই ফলের ঝুড়িতে (নাকি সন্দেশের ঝুড়িতে ) করে লুকিয়ে পালানোর ব্যাপারটা এতটাই ড্রামাটিক, শুধুমাত্র ওটা নিয়েই একটা ঝটাক সিনেমা হতে পারে। ধরে রাখনেওয়ালারা নাকি বেশ কিছুদিন টেরই পায় নি যে শিবাজী ফুড়ুৎ। ঃ-)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত