এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • :|: | 2607:fb90:bd94:151f:f11d:6d37:d5a7:***:*** | ২৪ জুন ২০২৫ ২১:৫৯539569
  • টুক ওরা বে-ই। সে ফেবু থেকে হোক বা চ্যাটজিপিটি। 
  • a | 220.235.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ২১:৫১539568
  • এইখান থেকে saayebaraa না জিতলেই আশ্চর্য হব 
  • aranya | 2601:84:4600:5410:a4c7:f9b6:9133:***:*** | ২৪ জুন ২০২৫ ২০:১৭539567
  • ভয়াবহ বোলিং:-(
  • b | 14.139.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ১৭:৫৫539566
  • প্রথম ম্যাচে হারলে না হোয়াইটওয়াশ  হয়ে যায় !
  • b | 14.139.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ১৭:১০539565
  • তাও প্রথম দুটো টেস্টের পরে বুমরা থাকবে না। 
    মানে  0.5 বোলার। 
  • b | 14.139.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ১৭:০৮539564
  • দেড়খানা  বোলার আর  .5 টেলেন্ডার নিয়ে আর কিছু আশা করা মুশকিল। 
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৪ জুন ২০২৫ ১৭:০৪539563
  • কোন উইকেট পড়ছে না। শেষে ওরা জিতে না যায়! 
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৪ জুন ২০২৫ ১৬:১৫539562
  • অবশ্যই! নিচে ইরান, ইসরায়েল এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিয়ে একটি ব্যঙ্গধর্মী ছোট গল্প দিলাম, যার মধ্যে আছে রাজনৈতিক টানাপোড়েন, কল্পনা, এবং একটু রসবোধ।

    ---

    শান্তির সুইচ

    লিখেছেন: (আপনার নাম)

    ২০২9 সাল। মধ্যপ্রাচ্য অগ্নিগর্ভ। ইরান আর ইসরায়েলের মধ্যে চলছে রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনা। আর সেই উত্তেজনার মাঝে হঠাৎ করে আবার বিশ্বমঞ্চে আবির্ভাব হলেন—কে আর কেউ নন—ডোনাল্ড ট্রাম্প!

    এইবার তিনি নিজেকে পরিচয় দিচ্ছেন নতুন নামে: "The Great Peacemaker 2.0"। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আর নিজের চুলে আরো বেশি স্প্রে লাগিয়ে তিনি ঘোষণা করলেন:

    > “Only I can bring peace. I have the Ultimate Peace Switch™. Just trust me. It’s huge.”

    বিশ্ব নেতারা যখন রাশিয়া, চীন, ইউরোপ জুড়ে বৈঠকে ব্যস্ত, তখন ট্রাম্প তার ব্যক্তিগত রকেট “TRUMPSTAR-1” করে রওনা দিলেন তেহরান আর তেল আবিব সফরে।

    ---

    পর্ব ১: তেহরানের চা আর চশমা

    ইরানে পৌঁছে ট্রাম্প মোল্লাদের সাথে দেখা করলেন। তারা বিস্মিত হয়ে বলল:

    > “হুজুর, আপনি আবার প্রেসিডেন্ট হলেন কবে?”
    “আমি প্রেসিডেন্ট নই। আমি CEO of World Peace Inc.”

    মোল্লারা একটু ভেবে বলল, “আপনি কি আমাদের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলবেন?”
    ট্রাম্প বললেন, “না, বরং আপনাদের সাথে Trump Tower Tehran খুলবো। চাবি আমি এনেছি।”

    সবাই হেসে ফেলল। মনে মনে ভাবল, পাগল কিন্তু মিষ্টি পাগল।

    ---

    পর্ব ২: তেল আবিবে টাকলা এবং ত্রিভুজ

    ইসরায়েলে ট্রাম্প গিয়ে ঘোষণা দিলেন:

    > “ইরান শুধু আমাদের বন্ধু নয়, তারা এখন আমাদের real estate partner. আমরা মিলে এক বিশাল ‘Peace Mall’ বানাব যেখানে হুমাস আর কবাব একসাথে বিক্রি হবে।”

    ইসরায়েলি এক নেতা ফিসফিস করে বলল, “এই লোক বোধহয় সিনেট ভুলে বলিউডে এসেছে।”

    ---

    পর্ব ৩: সুইচ চাপা

    শেষে এক বিশাল নাটকীয় সভায়, ট্রাম্প সকল সংবাদমাধ্যমের সামনে সেই রহস্যময় Peace Switch বের করলেন। সেটা ছিল একটা গোলাপি রঙের টয়-সুইচ, যার ওপর লেখা ছিল — "DO NOT PRESS UNLESS YOU’RE ME"

    তিনি গম্ভীর মুখে বললেন:

    > “Now watch this. I will end the war in... 3... 2... 1—”

    তিনি সুইচ চাপলেন। কিন্তু সুইচ থেকে হঠাৎ বাজনার মতো শব্দ বের হল আর চারপাশে বুদ্বুদের মতো হালকা ধোঁয়া। তারপর বের হল একটা ছোট ড্রোন, তাতে বাজল “It’s a small world after all...”

    লোকজন হাঁ করে তাকিয়ে রইল।

    ট্রাম্প হাসলেন, “See? Everyone’s distracted. Now they’re not fighting. Peace!”
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৪ জুন ২০২৫ ১৬:১৪539561
  • "শেষ হয়েও হোল নাকো শেষ — কে বলেছে?"

    এই পঙ্‌ক্তিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি গভীর দার্শনিক বোধ বহন করে। এর অর্থ হল, কোনো কিছুর দৃশ্যমান বা বাহ্যিক সমাপ্তি মানেই তার প্রকৃত শেষ নয়। অনুভব, স্মৃতি, প্রভাব, কিংবা চেতনার জগতে তা বহাল থাকে — তাই সত্যিকারের শেষ বলে কিছু হয় না।

    এটি জীবন, সম্পর্ক, সৃষ্টি কিংবা চেতনার চক্রবৎ ধারাবাহিকতার প্রতি এক অন্তর্দৃষ্টি। শেষের মধ্যেও থাকে এক নতুন শুরুর বীজ।

    আপনি চাইলে এই পঙ্‌ক্তি নিয়ে একটি কবিতা বা ছোটগল্পও তৈরি করে দিতে পারি। বলবেন?
    চ্যাট জিপিটি  থেকে 
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৪ জুন ২০২৫ ১৬:০৮539560
  • ট্রাম্পের যুগে যুদ্ধ যেন ছোট গল্প - শেষ হইয়াও হোল নাকো শেষ। 
  • MP | 115.187.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ১৪:২৯539559
  • আমিও চ্যাটজিপিটি তে একটা গল্প লিখেছি অবশ্য ইংরেজিতে | ইসরাইল প্যালেস্টাইন ইস্যুর উপরে |
     
    Title: Shadows Across the Sky
    Part I: Europe to Zion (1930s–1948)
    Chapter 1: The Departure
    Leopold Weissmann smelled coal smoke and burnt hair in the Kraków air when the letter arrived. It was not signed by a friend, nor did it come with the black Nazi ink-stamp. It was a silent offer from a quiet channel, smuggled through a rabbi's cousin: a ship, a German permit, a future in Palestine.
    David, his cousin, looked over it with a hawk’s eye. “Jabotinsky would have taken it. So will we.”
    They did not speak of the neighbors who would never leave the ghetto. They did not speak of the money that changed hands between Zionist intermediaries and Nazi border guards. They boarded the train to Trieste. Then the ship.
    Chapter 2: A Home Not Theirs
    Haifa, 1948. The Karmi family prepared to leave in haste. Yusuf packed nothing but a Qur’an and a leather journal. Amira wrapped olives and goat cheese in cloth. Their three children cried and clung. The gunfire was near.
    The Stern Gang came that night. They told the neighbors to go. Or be made to go. And then the house was silent.
    Leopold and David walked in three days later. The house smelled of thyme and smoke. On the walls, children’s drawings. On the mantle, Arabic calligraphy. They painted over it. They told themselves it was empty. That they were returning, not invading.
    Part II: The Sabra Generation (1948–1982)
    Chapter 3: The Soldier’s Son
    Yonatan Weissmann, born under a eucalyptus tree in the new state of Israel, was raised with stories of exile and victory. He joined the IDF before his eighteenth birthday. Fought in Sinai, in the Golan, in Beirut.
    He told himself they were defending a home. But when he walked Haifa's streets, the names on the houses whispered different stories. And in his father’s sleep, Leopold still muttered in Polish.
    Chapter 4: Exodus Reversed
    Amira al-Karmi never saw her Haifa home again. Her son, Nizar, studied in Caracas and became an engineer. Her granddaughter, Layla, was born in Montreal. She grew up with stories of lemon trees and poems of exile.
    She earned a doctorate in colonial surveillance systems. Ironically, she was recruited to a joint Lockheed Martin-Mossad project at Harvard, studying autonomous drone behavior. Her job was her irony. Her weapon was her mind.
    Part III: Love in the Age of Drones (Present Day)
    Chapter 5: Remote Fire
    Eli Weissmann operated drones from a desert base near Beersheba. He saw targets as red squares. Cars, men, roofs, children. Once, a goat. He had never been to the old Karmi house, but he saw it from above, archived in satellite feeds.
    A tour brought him to Boston, where he met Layla. She was fierce, quiet, and sharp. He knew her last name but didn’t recognize the link.
    One night, she mentioned Haifa. Something about a house near a lemon grove. His skin went cold. That house was in a photo in his father’s office.
    Chapter 6: Ghosts of the House
    They argued. She challenged. He evaded. But something about her felt true. Her sorrow mirrored his unease.
    One day, he asked his father. “Who lived there before us?”
    His father frowned. “We didn’t steal. They left.”
    But Eli didn’t believe him. He dreamed of children’s drawings on old walls.
    Part IV: Unmaking the Past
    Chapter 7: A Bind of Blood and Sand
    Eli stopped flying drones. He learned Arabic. He asked Layla to take him to her people. Her uncle in Amman spat at him. “Your family stole our breath.”
    But Layla stayed by his side. “He is trying,” she said. “Trying matters.”
    Eli proposed. Not as a savior, but as a witness. As someone who wanted to stop erasing.
    Final Chapter: Lemon Trees Again
    They visited Haifa. The house was a luxury AirBnB.
    Layla stood in the garden. The lemon tree was still there, bark older than both their families.
    Eli reached out, barely touching a leaf.
    “We could plant a new one. Somewhere else. Together.”
    Layla didn’t reply. But she held his hand.
    And somewhere, quietly, the shadows over the sky shifted.
  • কালনিমে | 103.244.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ১২:৪৫539558
  • Chatgpt কে বলেছিলাম কলকাতায় warwolf নিয়ে গপ্প লিখতে - ভালোই লিখেছে ;)
     
     
    নাম: “চাঁদের রাতে কসবার কান্না”

    কলকাতার কসবা অঞ্চলে হঠাৎই শুরু হলো অদ্ভুত সব ঘটনা। প্রতিটি পূর্ণিমার রাতে কোনো না কোনো মানুষ নিখোঁজ হতে লাগল। কেউ বলে কুকুরের দল আক্রমণ করেছে, কেউ আবার জোছনার রাতে ছায়ার মতো এক ব‍্যক্তিকে দেখতে পেয়েছে, যার চোখ জ্বলছিল লাল রঙে।

    সায়ন্তন, এক কলেজপড়ুয়া ছাত্র, ঠিক করল রহস্যটা ভেদ করবেই। এক পূর্ণিমা রাতে সে ছাদে অপেক্ষা করছিল। রাত দেড়টা নাগাদ সে দেখতে পেল, পাশের বাড়ির শান্তশিষ্ট বনশ্রী কাকিমা হঠাৎই কাঁপতে কাঁপতে এক বিশাল নেকড়ের রূপ নিলেন! সায়ন্তন বুঝল — তিনি একজন ওয়ারউল্ফ!

    কিন্তু বনশ্রী কাকিমা কাউকে আঘাত করেননি। বরং চাঁদের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেললেন। তার চোখে জল।

    সায়ন্তন পরে জানল, এটা এক অভিশাপ — যে চাঁদের আলোয় মানুষ থেকে নেকড়ে হয়ে যান, কিন্তু নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না। সে ঠিক করল, অভিশাপ ভাঙার উপায় খুঁজবে।

    কলকাতার অলিতে গলিতে এখনও গুজব শোনা যায় — কসবার এক ছেলেই শহরকে রক্ষা করেছিল এক নেকড়ের কান্না থেকে।
  • Guruchandali | ২৪ জুন ২০২৫ ১১:১৭539557
  • এসে গেল গুরুচণ্ডা৯-র নতুন উদ্যোগ 'এ মাসের বই'। প্রতি মাসে নির্বাচিত কিছু বইকে তুলে আনা হবে পাঠকের দরবারে,থাকবে সেইসব বইয়ের উপর বিশেষ ছাড়। সঙ্গে চলুক বইগুলো নিয়ে আড্ডা-তর্ক-গল্প-আলোচনা। পড়া থাকলে রিভিউ পাঠিয়ে দিন গুরুচণ্ডা৯-র দপ্তরে guruchandali@gmail.com ঠিকানায়। 
     
    জুন মাস নিজেকে উদযাপনের মাস, প্রান্তিক যৌনপরিচয়যুক্ত মানুষদের সগর্বে পথে নামার মাস। তাই এ মাসের জন্য কিছু বাছাই বইয়ের উপর থাকছে বিশেষ ৩০% ছাড়। ২৪-৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত। 
     
    আমার যৌনতা - কুইয়ার কথা কও - সম্পাদনা- ঋষভ
    সমকামিতা ও বিবর্তন - সুদীপ্ত পাল
    My Letter to silence - নৈঃশব্দের পত্রগুচ্ছ - অর্চন মুখার্জি, অভিজিৎ মজুমদার
    অসুখ সারান - ঈপ্সিতা পালভৌমিক
    বস্টনে বংগে - বর্ন ফ্রি
    বঁধু, The Bride - অর্চন মুখার্জি 
     
    গুরুর নিজস্ব ঠেক ও ঠিকানা - 
    ১৫ বঙ্কিম চ্যাটার্জি স্ট্রিট, কলেজ স্কোয়ার
    (কফিহাউসের পাশের গলি শ্যামাচরণ দে স্ট্রিটে খাদির দোকানের পাশে)
    ফোন/ হোয়াটসঅ্যাপঃ +৯১৯৩৩০৩০৮০৪৩
     
  • Guruchandali | ২৪ জুন ২০২৫ ১১:০২539556
  • lcm | ২৪ জুন ২০২৫ ১০:০৩539555
  • এই ইন্ডিয়া-ইংল্যান্ড ক্রিকেট টেস্টে নাকি একটা বছর পঁচিশের ছেলে ক্যাপ্তেনি করছে, অবশেষে তরুণ দল ...
  • b | 14.139.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ০৯:৩৩539554
  • @ ২৪ জুন ২০২৫ ০১:৪২
    আরে না না দুনিয়া তো অনেক বড় , আমি লিডস টেস্ট এর কথা বলছিলাম 
  • ডিল | 71.23.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ০৮:১৭539552
  • Trump’s decision to pursue peace talks came swiftly after the US strikes. “He directed his team on Saturday night: ‘Let’s get on the phone… with the Iranians,’" the official told Reuters, quoting the president. “‘Get me Bibi. We’re going to make peace.’" The US had already engaged in five rounds of negotiations with Iran in the weeks leading up to the conflict, but those talks collapsed over Tehran’s insistence on continuing uranium enrichment. if the ceasefire holds, it may help calm domestic criticism while allowing Trump to reinforce his image as a dealmaker and peacemaker. The agreement reportedly followed hours of Oval Office discussions, including Trump’s direct call with Netanyahu
  • MP | 2409:4060:280:b8c9:5f13:b4e4:4fa0:***:*** | ২৪ জুন ২০২৫ ০৭:৫৬539551
  • আমার মনে হয় , ইরানে একজন মহিলা প্রেসিডেন্টের সময় এসেছে l ভদ্রমহিলার বয়স ৪৫ থেকে পঞ্চান্নের মধ্যে হবে l প্রেসিডেন্ট হবার আগে ভদ্রমহিলার অন্ততঃ তিনজন সন্তান থাকতে হবে তার পরবর্তীতে পার্টি চালাবার জন্য l প্রেসিডেন্ট হবার পরেই ভদ্রমহিলার প্রথম কাজ হবে , পরমাণু বোমা তৈরী এবং প্যালেস্টাইনের পাশে দাঁড়ানো l এরকম এক্জন মহিলা নেত্রী প্রয়োজন ইরান তথা সমগ্র মুসলিম দুনিয়ার l 
  • MP | 2409:4060:280:b8c9:5f13:b4e4:4fa0:***:*** | ২৪ জুন ২০২৫ ০৭:৪৬539549
  • https://x.com/mamadou_gamedev/status/1937142155283169753?t=-unw5wjJb8NKd5nSlI77wg&s=19.                 যুদ্ধের মধ্যেও তেহরানে বিয়ে করলো এই দম্পতি l মেয়েটি হিজাবও পড়ছেনা এটা লক্ষ করবার মত l তেহরানে শুনেছি বহুদিন ধরেই মেয়েরা হিজাব নিয়ে মাথা ঘামায়না l তবে এটাও শুনছি প্রবল চাপ আছে মেয়েদের তরফ থেকে (হিজাবী ও অহিজাবী দুজনেরই ) মোল্লাদের উপরে  , নিউক্লিয়ার বোমা বানাবার জন্যে l ইরানের মেয়েরা মোল্লাদের বলছে আমাদের পিছনে না লেগে দেশরক্ষা করতে সময় দাও l 
  • MP | 2409:4060:280:b8c9:5f13:b4e4:4fa0:***:*** | ২৪ জুন ২০২৫ ০৬:৪৯539547
  • ইরান ইসরাইলের মধ্যে সিজফায়ার হয়েছে শুনছি l ট্রাম্প জানিয়েছে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলে l আমি অবশ্য জায়নবাদীদের বিশ্বাস করিনা এতটুকু l 
  • lcm | ২৪ জুন ২০২৫ ০৬:৪১539546
  • "... তখন তো যুদ্ধটাই ছিল যাকে বলে কম্পালসারি ..."

    এটা ঠিক বুঝলাম না। যুদ্ধে হলে অনেক ক্ষেত্রে যোগদান কম্পালসারি সেটা না হয় বোঝা গেল, কিন্তু যুদ্ধ হলে তবেই না যোগদানের প্রশ্ন উঠছে। একজন চেঙ্গিজ খান, আর একজন আলেকজান্ডার - বাহিনী নিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে গেছিলেন মানে তো এই নয়, সারা দুনিয়ার মানুষ সর্বক্ষণ যুদ্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন। 
    আর ইতিহাস তো উল্লেখযোগ্য ঘটনার পরম্পরা নিয়ে, সেখানে যুদ্ধর কথা থাকে, কিন্তু দৈনন্দিন যুদ্ধহীন, হাই তুলে ঘামাচি মেরে  কেটে যাওয়া যে বোরিং জীবন, সে নিয়ে ইতিহাস কি করবে। 
    তবে হ্যাঁ, চ্যাটজিপিটি যে যুদ্ধের ডেফিনেশন দিয়েছে, মানে, নানারকমের যুদ্ধ... সে অবশ্য ...
  • kk | 172.56.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ০৫:২৩539545
  • হয়তো চেঙ্গিস খান, আলেকজান্ডারের ["চিচিঙ্গে" ও "গন্ডার" মনে পড়ে গেলো :-)]সময়ে এই মারমার কাটকাট ব্যাপারটা শুধু ঢাল তলোয়ার যাদের হাতে থাকতো তারাই করতো। আজকাল সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে সব্বাই হাতিয়ার পেয়ে মাঠে নেমে পড়েছে।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ০৫:০৬539544
  • কম্প্যাশন, এমপ্যাথি এসবের অবস্থা ভাবো চেঙ্গিজ খানের যুগে কী ছিল, অথবা আলেকজান্ডারের যুগে? তখন তো যুদ্ধটাই ছিল যাকে বলে কম্পালসারি, সেসব শিঙা বাজিয়ে বলাও হত তখনকার ইতিহাসকাররা সেইভাবেই বলেছেন। নিজের ক্ল্যানের সুরক্ষা আর অপরের উপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে যুদ্ধ ---এই তো ছিল অবস্থা।
    কিন্তু এখন তো হা রে রে রে অবস্থার তুলনায় সভ্য হয়েছি আমরা, মোটামুটি একটা বোঝাপড়া নিয়মতন্ত্র ইত্যাদি গড়ে সেই সমাজে থাকছি। কিন্তু ভেতরে ভেতরে সেই ক্ল্যানের যুগের হা রে রে রে অবস্থা বজায় রয়েছে।
    এই সামান্য একটা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, সেখানেই যেরকম হা রে রে রে দেখি, একেবারে প্রায় বিনা কারণে গালাগালি আর ট্রোলিং। সেইসব দেখে মনে হয় নিধিরাম সর্দাররাই যদি এরকম করে, তাহলে ঢাল তলোয়ার যাদের আছে, তাদের পক্ষে তো...
  • lcm | ২৪ জুন ২০২৫ ০৫:০৫539543
  • এর সঙ্গে চ্যাটজিপিটি কে আরও একটি প্রশ্ন করে ফেললাম -- 
    --- --- --- 
    প্রশ্নঃ  "যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই" এই বহু দশকের পুরোনো স্লোগান কি আজকের বাস্তবতায় ক্রমশ অচল হয়ে উঠছে?
     
    উত্তরঃ 
    স্লোগানটি অচল নয়, বরং অনেক ক্ষেত্রে আরও প্রয়োজনীয় হয়ে উঠছে, তবে এর কার্যকারিতা ও গ্রহণযোগ্যতা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে, কারণ আজকের যুদ্ধ ও সহিংসতার ধরন, এবং তা ঘিরে প্রচারণা ও রাজনীতি অনেক বেশি জটিল।

    কেন অনেকে ভাবছে "যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই" অচল হয়ে যাচ্ছে?
    1. বহুমাত্রিক যুদ্ধের বাস্তবতা:
      • আজকের যুগে যুদ্ধ মানে শুধু বোমা বা সেনা নয় — সাইবার যুদ্ধ, অর্থনৈতিক অবরোধ, তথ্যযুদ্ধ, জেনোসাইড— সবই যুদ্ধের রূপ।
      • শান্তির স্লোগান সেই জটিল যুদ্ধ বাস্তবতায় অনেক সময় সরল বা অপ্রতুল মনে হয়।
    2. প্রতিরোধের নৈতিকতা বনাম যুদ্ধবিরোধিতা:
      • দখলদারিত্ব, গণহত্যা বা নিপীড়নের বিরুদ্ধে যারা অস্ত্র তুলে নেয়, তাদের কাছে “শান্তি চাই” স্লোগান অনেক সময় নিষ্ক্রিয়তা বা নৈরাজ্য মেনে নেওয়া বলে মনে হয়।
      • যেমন: ফিলিস্তিন, কাশ্মীর বা ইউক্রেন প্রসঙ্গে।
    3. রাষ্ট্রীয় প্রচারণা ও বিভাজন:
      • শান্তির পক্ষে কথা বললেই অনেক সময় বলা হয় “দেশদ্রোহী”, “শত্রুর দোসর” — ফলে স্লোগানটি রাজনৈতিকভাবে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে।
    4. সোশ্যাল মিডিয়া ও ‘ভাইরাল রাগ’:
      • বর্তমান ডিজিটাল যুগে ক্রোধ, প্রতিশোধ, এবং দলবাজি ভাইরাল হয় বেশি, শান্তির মত সংযত কণ্ঠ সহজে ম্লান হয়ে যায়।
    কিন্তু কেন এটি এখনো প্রাসঙ্গিক এবং প্রয়োজনীয়?
    1. শান্তির চাহিদা কখনো ফুরায় না:
      • যুদ্ধ কখনোই স্থায়ী সমাধান দেয় না। মানুষ, বিশেষত সাধারণ নাগরিক, অবিরাম শান্তির খোঁজে থাকে।
    2. নতুনভাবে ভাবার প্রয়োজন:
      • "শান্তি চাই" বলার ধরন বদলাতে হবে — শুধুই স্লোগানে নয়, নৈতিক স্পষ্টতা, তথ্যভিত্তিক অবস্থান, এবং বিকল্প ন্যায়ভিত্তিক সমাধানের প্রস্তাব দিতে হবে।
    3. তরুণ প্রজন্ম ও বিশ্বনাগরিকতা:
      • পরিবেশ, অর্থনৈতিক বৈষম্য, রাজনৈতিক দমন ইত্যাদি ঘিরে বিশ্বব্যাপী নতুন শান্তি আন্দোলন গড়ে উঠছে — যারা যুদ্ধকে শুধু গোলাগুলিতে সীমাবদ্ধ না দেখে ব্যবস্থাগত সহিংসতার বিরুদ্ধেও শান্তির কথা বলছে।
    4. শান্তি মানেই নিস্ক্রিয়তা নয়:
      • এখন দরকার এমন এক শান্তির ভাষা যা প্রতিরোধের নৈতিকতা, বৈষম্যবিরোধিতা ও মানবিক ন্যায়বিচারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
  • lcm | ২৪ জুন ২০২৫ ০৪:৫৮539542
  • তো, জিগ্গেস করলাম চ্যাটজিপিটি কে ...
    ----- ----- 
    বিশ্বজুড়ে কি যুদ্ধের সমর্থনে আবেগ বাড়ছে ?

    ChatGPT said:

    প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী — “বিশ্বজুড়ে কি যুদ্ধের সমর্থনে আবেগ বাড়ছে?” এর উত্তর সহজ নয়, কারণ পরিস্থিতি অঞ্চল, সংস্কৃতি, রাজনীতি এবং ইতিহাস অনুযায়ী ভিন্ন।
     
    সারসংক্ষেপে:
     
    বিশ্বজুড়ে সাধারণ মানুষ যুদ্ধের বিপক্ষে, তবে কিছু নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপটে যুদ্ধকে সমর্থনের আবেগ বা মনোভাব বাড়ছে — বিশেষ করে জাতীয়তাবাদ, নিরাপত্তা, এবং প্রতিশোধমূলক আবেগের কারণে।
     
    যুদ্ধ-বিরোধী মনোভাব: এখনো অনেক বেশি প্রচলিত
    • বেশিরভাগ সাধারণ মানুষ শান্তি চায় — যুদ্ধ মানেই প্রাণহানি, উদ্বাস্তুতা, অর্থনৈতিক ধ্বংস এবং দীর্ঘস্থায়ী ট্রমা।
    • যুদ্ধের ভয়াবহতা এখন সোশ্যাল মিডিয়া ও সংবাদমাধ্যমে খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, যা অনেককে সচেতন ও যুদ্ধবিরোধী করে তোলে।

    তবে কিছু জায়গায় যুদ্ধ-সমর্থনের আবেগ বাড়ছে, কেন?
    1. জাতীয়তাবাদ ও পরিচয় রাজনীতি:
      • যেমন রাশিয়া, ইসরায়েল, ভারত, চীন, তুরস্ক কিংবা আমেরিকার কিছু অংশে — যেখানে দেশের স্বার্থ রক্ষার নামে সামরিক শক্তি বা আক্রমণাত্মক প্রতিক্রিয়া সমর্থন পাচ্ছে।
    2. প্রতিরক্ষা বা “ন্যায়যুদ্ধ” যুক্তি:
      • অনেকেই যুদ্ধকে আত্মরক্ষামূলক বা নৈতিক বাধ্যবাধকতা হিসেবে দেখে (যেমন: সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ, দখলদারিত্ব প্রতিরোধ)।
    3. প্রচারণা ও মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ:
      • কিছু দেশে রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত প্রচারমাধ্যম জনমতকে যুদ্ধপন্থী করে তোলে — যুদ্ধকে গৌরবময় বা দেশপ্রেম হিসেবে উপস্থাপন করে।
    4. অর্থনৈতিক স্বার্থ (military-industrial complex):
      • উন্নত দেশগুলোতে অস্ত্রশিল্প ও প্রতিরক্ষা খাত যুদ্ধ থেকে লাভবান হয়। তারা কখনও কখনও যুদ্ধকে দীর্ঘস্থায়ী করতে চায়।
    শান্তিকামী শক্তি এখনো প্রবল:
    • ইউরোপের অনেক দেশ, লাতিন আমেরিকা, দক্ষিণ এশিয়ার কিছু অংশ ও আন্তর্জাতিক সিভিল সোসাইটি এবং তরুণ প্রজন্ম — যুদ্ধবিরোধী অবস্থানে আছে।
    • জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক সংকট, অভিবাসন সমস্যা ইত্যাদি প্রসঙ্গে তরুণ প্রজন্ম যুদ্ধ নয়, সমাধান ও ন্যায়ের পক্ষে কথা বলছে।
    সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা দ্বিমুখী:
    • একদিকে, সোশ্যাল মিডিয়া যুদ্ধবিরোধী প্রতিবাদ ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করছে।
    • অন্যদিকে, ভুয়া খবর, ঘৃণাত্মক পোস্ট ও একপাক্ষিক প্রচার মানুষের আবেগকে উসকে দিয়ে যুদ্ধ-সমর্থনের আবহ তৈরি করতে পারে।
    উপসংহার:
    বিশ্বজুড়ে যুদ্ধের প্রতি সাধারণ মানুষের সমর্থন বাড়ছে না, বরং কিছু নির্দিষ্ট রাজনৈতিক, জাতীয় বা মিডিয়া-চালিত প্রেক্ষাপটে যুদ্ধকে সমর্থনের আবেগ দেখা যাচ্ছে। তবে বৃহত্তর জনমানসে এখনো শান্তি ও ন্যায়ের চাহিদা প্রবল।
  • kk | 172.56.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ০৪:৪৮539541
  • আগেও কি এমনি ছিলো? কী জানি! আমার মনে হয় সোশ্যাল মিডিয়া মানুষকে যখন নিজেকে অবাধে এক্সপ্রেস করার প্ল্যাটফর্ম দিলো, সেই সাথে সত্যি করে সামনে না আসার সুবিধা দিলো তখন মানুষের ভেতরের হিংস্রতা, তিক্ততা উজাড় করে দেবার একটা সহজ রাস্তাও তৈরী হয়ে গেলো। এই গুরুতেই তো দেখেছি আপাত অ্যানোনিমিটি কিম্বা ছদ্মবেশের ঢাল নিয়ে লোকে কী পরিমাণ উগ্র ব্যবহার করে! আগে হয়তো এই প্রবণতাগুলো ঘুমিয়ে থাকতো অনেকটা। তার ওপরে অতিরিক্ত স্ক্রিনটাইমের জন্য, আরো অন্যান্য কারণে মানুষের অ্যাটেনশন স্প্যান কমে গেছে, ধৈর্য্য, ফোকাস সব কমে গেছে। খেয়োখেয়ির পেছনে এগুলোরও হয়তো কিছু অবদান আছে। ঐ তুমি যেমন বললে, ছোট স্কেলে ভার্চুয়াল পাতায় সীমিত, বড় স্কেলে হলে দেশে দেশে লড়াই। নিজের মনের তিতিবিরক্তি, অশান্তি, অপূর্ণতা, ভয়, এগুলো থেকে পালাবার জন্য মানুষ মরিয়া হয়েও উঠেছে মনে হয়। এর জন্য সে যা হয় করবে। অন্যকে পিষে মুচড়ে দিতে হয় তো তাই দেবে। কম্প্যাশন, এম্প্যাথি এই জিনিষগুলোকে হয়তো আজকাল দুর্বলতা বলে ধরা হয়।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ০৪:৩৭539540
  • কেকে, মানুষের মধ্যে এত যুদ্ধোন্মাদনা দেখছি সোশাল মিডিয়ায়! দেখে ভাবছি, আগেও কি এরকমই ছিল? সোশাল মিডিয়া না থাকায় দেখা যেত না? তাহলে শান্তির ব্যাপারটা কি কেবলই ক্ষুদ্রসংখ্যক সাধুমহাত্মা ফকীর এনলাইটেন্ডদেরই শুধু? বাদবাকী আমজনতা হাউমাউখাউতেই ব্যস্ত?
    (বড়ো স্কেলে দেশ আক্রমণ, ছোটো স্কেলে গালাগালি আর ট্রোলিং ? )
  • kk | 172.56.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ০৪:৩১539539
  • অ্যান্ডর,
    না রে ভাই। আমি তো যা দেখি সবকিছুই চরম আনসার্টেন। আমার আজকাল মনে হয় এত ঘন কুয়াশা যে দু পা দূরে চোখ চলেনা, আর দাঁড়িয়ে আছি কোনো জলাজমিতে। এই নিয়েই থাকা। ভাল্লাগেনা! তুমি কেমন আছো?
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ০৩:৫১539538
  • কেকে, কেমন আছো? কিছু কি দেখতে পাচ্ছ ভবিষ্যতে কী হবে না হবে?
  • kk | 172.56.***.*** | ২৪ জুন ২০২৫ ০২:৪৬539537
  • ডিসি অনেকদিন আসেননা। আশা করি ভালো আছেন। আজ আঙুরের বার্বিকিউ স্যস বানালাম। আপনার কথা খুব মনে হচ্ছিলো। ভালো থাকবেন। আশা করি আপনার সুরসিক পোস্টগুলো আবার কখনো দেখতে পাবো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত