এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আগামীর অবয়ব

    dri
    অন্যান্য | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১১ | ২১৩৬২৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Dipanjan | ০৪ মে ২০২০ ১৩:১৪731090
  • "We are opposed around the world by a monolithic & ruthless conspiracy that relies primarily on covert means for expanding its sphere of influence–on infiltration instead of invasion" -- JFK

    Everything is a rich man's trick -

  • PM | 172.68.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৫:৪৯731091
  • কেপিএমজি অডিট প্রসংগে ---

    এনরন এর অডিট করেছিলো আর্থার অ্যান্ডারসন,
    https://www.nytimes.com/2002/01/15/business/enron-s-collapse-the-auditors-who-s-keeping-the-accountants-accountable.html

    লেহম্যান ব্রাদার্স এ অডিট করত E&Y

    "For many years prior to its demise, Lehman Brothers employed Ernst & Young (EY) as the firm’s independent auditors to review its financial statements and express an opinion as to whether they fairly represented the company’s financial position. EY was supposed to try to detect fraud, determine whether a matter should be publicly disclosed, and communicate certain issues to Lehman’s Board audit committee. After Lehman filed for bankruptcy, it was discovered that the firm had employed questionable accounting with regard to an unorthodox financing transaction, Repo 105, which it used to make its results appear better than they were. EY was aware of Lehman’s use of Repo 105, and its failure to disclose its use. EY also knew that Lehman included in its liquidity pool assets that were impaired. When questioned, EY insisted that it had done nothing wrong. However, Anton R. Valukas, the Lehman bankruptcy examiner, concluded that EY had not fulfilled its duties and that probable claims existed against EY for malpractice"

    https://som.yale.edu/case/2014/the-lehman-brothers-bankruptcy-d-the-role-of-ernst-young

    সত্যম এর অডিট করেছিলো PWC

    Suryanarayana Raju, and the then chief financial officer Srinivas Vadlamani of perpetrating the fraud. Satyam's auditors, Price Waterhouse's S. Gopalakrishnan and Srinivas Talluri, also figured among the accused. Three former senior officials of Satyam are also among the accused: vice-president G.

    https://www.livemint.com/Home-Page/jS33BnPzXSMnwbx9cFtplN/Auditors-in-on-Satyam-fraud-CBI.html

    Yes Bank অডিট করত বাটলিবয় ( E&Y)

    https://www.livemint.com/industry/banking/rbi-bars-ey-member-firm-s-r-batliboi-from-auditing-banks-for-a-year-1559572522465.html

    এবার KPMG

    KPMG to pay $50m penalty over altered audits
    https://www.sec.gov/news/press-release/2019-95

    PMG is in the middle of an unbelievably dirty cheating scandal that keeps on getting uglier
    https://boingboing.net/2019/06/19/quis-custodiet-ipsos-kpmg.html

    KPMG rocked by South African corruption scandal
    https://www.accountancyage.com/2017/09/27/kpmg-rocked-south-african-corruption-scandal/

    এবার আমাদের গ্রুপ কম্পানীর এক সাবসিডিয়ারির কথা। বিগ ৪ লাস্ট ৩ বছর অডিট করা সত্ত্বেও, পুরো ম্যানেজমেন্ট সেট আপ স্যাক করা হল গত সপ্তাহে। এই পুরো প্রসেস এখনো চলছে, ইন্ভেস্টিগেসন টিম হাড় হিম করা তথ্য পাচ্ছে

    তাই বিগ ৪ অডিট করে--- এটা ঢাল হিসেবে ব্যাবহার করতে চাইলে খুব মুসকিল
  • দ্রি | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৬:১৩731092
  • "২০১৯ সালে ফেড আয় করেছে ৫৫ বিলিয়ন ৬০৭ মিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে মেম্বার ব্যান্কগুলো ডিভিডেন্ড পেয়েছে ৭১৪ মিলিয়ন ডলার। বাকি পুরো লাভটা ট্রেজারিকে ফেরত দেওয়া হয়েছে।"

    'এর মধ্যে মেম্বার ব্যান্কগুলো ডিভিডেন্ড পেয়েছে ৭১৪ মিলিয়ন ডলার।' - এই লাইনটার সাথে ডিসেগ্রি। তাহলে কি ধরতে হবে ২০১৮ য় ডিভিডেন্ট দেওয়ার বদলে মেম্বার ব্যাঙ্কগুলোর থেকে টাকা চেয়ে পাঠিয়েছিল ফেড?

    ২০১৯ এ ফেডের টোটাল ইন্টারেস্ট ইনকাম হয়েছে ১০২ বিলিয়ান ডলারের কিছু বেশী। (এখানে একটা ইন্টারেস্টিং এক্সারসাইজ হতে পারে কত টাকার ইন্টারেস্ট ইনকাম ১০২ বিলিয়ান হতে পারে।) কিন্তু ইন্টারেস্ট এক্সপেন্স হয়েছে প্রায় ৪১ বিলিয়ান। এই ইন্টারেস্ট এক্সপেন্সটা কী? কত ডিভিডেন্ট দেওয়া হয়েছে সেটা পরিস্কার করে আইটেমাইজ করা নেই।

    এত কিছু ডিসকাসানের বেসিস হল এই পুরো হিসেবটা বিশ্বাস করে। অবশ্য প্রথম আলোচনাটা সেইভাবেই হওয়া উচিত।
  • S | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৬:১৫731093
  • এগুলো খুব বোকাবোকা কথা হয়ে যাচ্ছে। ফেডারাল এজেন্সির তো আর শেয়ার প্রাইস বাড়ানোর ব্যাপার নেই। বা লাভ বেশি হলে সিইও বেশি বোনাস পাবেনা। সেক্ষেত্রে অ্যাকাউন্টিং ফ্রড কেন করতে যাবে? যেখানে প্রতি বছর হাতে করে টাকা ট্রেজারিকে ফেরত দিতে হয়। এই সামান্য ব্যাপারগুলো বোঝাতে হলে তো মুশকিল।

    দুনিয়ার সব বড় কোম্পানির অডিট এরাই করে। আর সব অডিট কোম্পানিরই কিছু না কিছু স্ক্যাম আছে। তাহলে ধরে নিতে হয় যে সব কোম্পানিই অ্যাকাউন্টিং ফ্রড করে। আর বিগ ৪ তো অলরেডি স্ক্যাম করেই। সেক্ষেত্রে এক গুরুকে দিয়ে অডিট না করালে কাউকেই বিশ্বাস নেই।
  • S | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৬:২৬731094
  • ধুর এখানে কেউ কিস্যু জানেনা। অথ্চ এদিক সেদিক ইরিলিভ্যান্ট লিন্ক দিয়ে তর্ক করে।

    স্পষ্ট শেষ পাতায় লেখা আছে যে স্ট্যাটুটরি ডিভিডেন্ড দেওয়া হয়েছে ৭১৪ মিলিয়ন ডলার। ডিসেগ্রি করার কি আছে?

    সব তো ইনকাম স্টেটমেন্টে খুব সুন্দর করে আইটেমাইজড করে দেওয়া আছে। তাছাড়া নোট ৫ এ স্পষ্ট করে লেখা আছে। ফেডের কাজই হল ইন্টারেস্ট নেওয়া এবং দেওয়া। রেপো রেট আর রিভার্স রেপো রেট আছে।

    কেউ ফাইনান্সিয়াল স্টেটমেন্ট পড়তে জানেনা, বা ফেডের কাজকর্ম সম্বন্ধে কিচ্ছু জানেনা বা বলা যাতে পারে অর্থনীতি সম্বন্ধে কোনও আইডিয়া নেই - অতেব কনস্পিরেসি থিয়োরি আছে এইটাই তাহলে বোঝা গেল।

    তাহলে দ্রিয়ের এত লেখাপত্তরের কারণ হিজ ইগনোরেন্স।
  • দ্রি | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৬:২৯731095
  • "আমেরিকার সবকটা ন্যাশনাল এবং স্টেট-চার্টার্ড ব্যান্ক ফেডের মেম্বার। তাছাড়া কঙ্গ্রেসের নজরদারি থাকে। আর সব গভর্ণররা প্রেসিডেন্ট দ্বারা অ্যাপয়েন্টেড। ফলে কারোর একার দ্বারা খুব কিছু করা বেশ চাপের।"

    সব ব্যাঙ্কের তো একই পরিমাণ শেয়ার না থাকতে পারে। মেম্বারশিপের একটা লিস্ট দেখেছি। কিন্তু বিভিন্ন ব্যাঙ্কের স্টকের পার্সেন্টেজ কোথাও দেখিনি। যাদের বেশী আছে তারা ইনফ্লুয়েন্স করতে পারে। এমনও হতে পারে বেশ কিছু বড় বড় ব্যাঙ্কের (যাদের ফেডে মেম্বারশিপ আছে) অনেক এ ক্লাস শেয়ার কিছু অল্প সংখ্যক লোকের হাতে আছে। সেক্ষেত্রে ইনফ্লুয়েন্স আসতে পারে। ইনফ্লুয়েন্স আছে কি নেই ডিটারমিন করতে গেল এইসব ইনফো প্রথমে পাবলিক করতে হবে।

    "সরকারের কাছ থেকে ক্যাপিটাল নিলে সরকার ফেডকে যেরকম খুশি সেরকম চালনা করতে পারে, আরবিআইতেই দেখা যাচ্ছে।"

    তাহলে দেখা যাচ্ছে আপনি সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের সরকারী কন্ট্রোলের বিপক্ষে। আমি ভিন্নমত। মনে করি সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের সরকারী কন্ট্রোল থাকা উচিত। সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের পলিসি দেশের উপকারে আসছে কিনা সেই নিয়ে পার্লামেন্টে আলোচনা হওয়া উচিত। দেশের পাবলিককে অবগত করা উচিত। এটসেট্রা। এইরকম একটা এজেন্সির ইন্ডিপেন্ডেন্ট হওয়া একটা ইমপসিবল ব্যাপার। সরকার যদি কন্ট্রোল না করে, তাহলে অন্য কেউ (বিগ মানি) করবে।
  • S | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৬:৩৫731096
  • চালাকি ধরা পড়ে গেছে। এতদিন অনেক এদিক সেদিক ব্যাপার নিয়ে লিখত যেগুলোতে অন্তত আমার ধারণা খুব কম ছিল। এবারে ফেড নিয়ে লিখেছিল, ভেবেছিলে কেউ ব্যাপারটা জানেনা।

    ৭১৪ মিলিয়ন ডলার, যেটা স্পষ্ট লেখা আছে, নিয়ে ডিসেগ্রি দেখেই বুঝেছি আসল ফ্রড এখানে কে?

    পৃথিবীর প্রায় সব ইকনমিস্টরা চায় সেন্ট্রাল ব্যান্ক ইন্ডিপেন্ডেন্ড থাকুক। সেটা ইন্ডিয়াতে সরকারি পয়সায় চলেও থাকেনি। আজকে নয়, বহুদিন ধরেই।
  • দ্রি | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৬:৪৩731097
  • ফাইনান্সিয়াল স্টেটমেন্ট সত্যিই পড়তে জানিনা। খুব চেষ্টা করছি। কনস্পিরেসি থিওরির অব্শ্য অনেক কারণ আছে।

    তবে ৭১৪ মিলিয়ানের হিসেবটা এবার বুঝলাম। ২০১৮ র ডিভিডেন্ট পেয়েছিল ৯৯৯ মিলিয়ান।

    ৭১৪ মিলিয়ান খুব বেশী নয়। মোটে এইটুকু নেয়?
  • dc | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৬:৫১731098
  • ফেড চালায় সরকার আর সরকার চালায় ডিপ স্টেট। এই তো হলো ব্যপার। এর জন্য আবার ফিনান্সিয়াল স্টেটমেন্টের মতো বিশ্রী জিনিস কেন পড়তে হবে?
  • দ্রি | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৬:৫৩731099
  • "পৃথিবীর প্রায় সব ইকনমিস্টরা চায় সেন্ট্রাল ব্যান্ক ইন্ডিপেন্ডেন্ড থাকুক।"

    সরকারী কন্ট্রোল যেখানে নেই, সেখানে কি সত্যি 'ইন্ডিপেন্ডেন্ট'?

    ২০০৯ ফাইনান্সিয়াল ক্রাইসিসের সময় কিছু সেনেটার, কংগ্রেসম্যান বলেছিলেন বেলাউট মানিটা প্রায় গানপয়েন্টে বার করা হয়েছিল। প্রায় উইদাউট এনি ডিবেট অর ডিসকাসান। কঁগ্রেসের কি সত্যিই খুব সে আছে মনিটারী পলিসি এবং ক্রিটিকাল ফাইনান্সিয়াল ব্যাপারে?
  • S | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৬:৫৯731100
  • @ডিসি, আপনি তো আসল লিন্কটাই ভুলে গেলেন। ডিপ স্টেট চালায় ইউটিউব। ঃ))
  • S | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৭:০৩731101
  • সেন্ট্রাল ব্যান্ক সরকারের হাতে থাকলে আর সেখানে মোদি ট্রাম্পের মতন লোক বসলে তো খুব মুশকিল। সেইজন্যই একা কারোর হাতে না থাকাই ভালো।
  • দ্রি | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৭:০৭731102
  • "এগুলো খুব বোকাবোকা কথা হয়ে যাচ্ছে। ফেডারাল এজেন্সির তো আর শেয়ার প্রাইস বাড়ানোর ব্যাপার নেই। বা লাভ বেশি হলে সিইও বেশি বোনাস পাবেনা। সেক্ষেত্রে অ্যাকাউন্টিং ফ্রড কেন করতে যাবে? যেখানে প্রতি বছর হাতে করে টাকা ট্রেজারিকে ফেরত দিতে হয়। এই সামান্য ব্যাপারগুলো বোঝাতে হলে তো মুশকিল।"

    ফ্রড করার একটা মোটিভ আমি বলছি। ফেডের প্রচুর ইনকাম। সেই ইনকামের একটা পার্ট ইনফ্লুয়েন্শিয়াল কেউ (বা কারা) আত্মসাৎ করে দিচ্ছে। তারপর একটা ফ্রডুলেন্ট হিসেব পাবলিককে দেখাচ্ছে। আর এত বড় অ্যামাউন্ট যেখানে ইনভলভড, একটা অডিট কোম্পানীকে কিনে নেওয়া কোন ব্যাপারই না।

    জাস্ট একটা সম্ভাবনার কথা বললাম।
  • S | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৭:০৮731103
  • "২০০৯ ফাইনান্সিয়াল ক্রাইসিসের সময় কিছু সেনেটার, কংগ্রেসম্যান বলেছিলেন বেলাউট মানিটা প্রায় গানপয়েন্টে বার করা হয়েছিল। প্রায় উইদাউট এনি ডিবেট অর ডিসকাসান।"

    এটা মিথ্যা কথা। কারণ ঐ বিল হাউসেই দুবার ভোটে হারে।
  • S | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৭:১১731104
  • ফেডের টাকা কেউ খেয়ে নিচ্ছে? সিরিয়াসলি? সেইজন্য লোকগুলো মিলিয়ন ডলারের চাকরি ছেড়ে ফেডের দেশ-্দুলাখ ডলারের চাকরি করতে আসে? আর ট্রেজারি এমনি এমনি ছেড়ে দেবে?

    আগেও তো বললাম যে বোকাবোকা কথা হয়ে যাচ্ছে। আর ইগনোরেন্স বেড়িয়ে পড়ছে। ইউ আর জাস্ট কন্টিনিউয়িঙ্গ টু প্রুভ মি কারেক্ট।
  • দ্রি | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৭:১৩731105
  • "সেন্ট্রাল ব্যান্ক সরকারের হাতে থাকলে আর সেখানে মোদি ট্রাম্পের মতন লোক বসলে তো খুব মুশকিল। সেইজন্যই একা কারোর হাতে না থাকাই ভালো।"

    মোদি, ট্রাম্প তো ইলেক্টেড মানুষ। যে ইলেক্টেড হবে সে ডিসাইড করবে এটাই স্বাভাবিক। ডেমোক্রেসিতে যদি ভরসা রাখতে হবে। তা না হলে যদি গোল্ডম্যান স্যাক্সের হাতে চলে যায়, তবে তো ভোট দিয়েও তাকে সরানো যাবে না। মোদিকে অন্তত ভোট দিয়ে তাড়ানো যাবে।

    আপনি যদিও বললেন আমেরিকায় ফেডকে অনেক ব্যাঙ্ক, কংগ্রেস কন্ট্রোল করে। কিন্তু ক্রুশিয়াল সময়ে তো কংগ্রেসকে ডিবেটও করতে দেওয়া হয় নি।
  • দ্রি | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৭:২৩731106
  • " এটা মিথ্যা কথা। কারণ ঐ বিল হাউসেই দুবার ভোটে হারে।"

    সে আপনি বলতে পারেন। কিন্তু কংগ্রেসম্যান (বা সেনেটার) নিজের মুখে আমি এই কথা শুনেছি। ভোটের আগে যথেষ্ট ডিবেট হয়েছিল কী?

    অতদিন আগের ইন্টারভিউ খুঁজে পাব কিনা জানিনা।
  • S | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৭:২৪731107
  • বেইলাউটের পলিসি তৈরীর সঙ্গে ফেডের কোনও সম্পর্কই নেই। ট্রেজারির আছে। ওটা এগজিকিউটিভ আর লেজিস্লেটিভ ব্রান্চ নির্ধারণ করে।

    ফেডের প্রাইমারিলি দুটো কাজ - ইন্টারেস্ট নির্ধারণ করা। আর ব্যান্কিং রেগুলেশান দেখা।

    ট্রাম্প-মোদি থাকবে না কে বলেছে। রিইলেকশান আছে। সেইজন্য ফেডকে ব্যবহার করতে পারে। ইন্ডিয়ায় যেমন জোড় করে ডিমনিটাইজেশান করল নিজেদের রাজনৈতীক স্বার্থে। আরবিআইয়ের আপত্তি থাকা সত্ত্বেও। এটা তো মারাত্মক শিক্ষা পেল সব ইকনমিস্টরা যে কেন সেন্ট্রাল ব্যান্কের কাজকর্মে সরকারের নাক গলানো উচিত নয়।
  • দ্রি | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৮:০১731109
  • ডিমনিটাইজেশান কি সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের এরিয়া হওয়া উচিত? যদি সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের কাজ হয় ইন্টারেস্ট নির্ধারণ এবং ব্যাঙ্কিং রেগুলেশান?

    ডিমনিটাইজেশানের আসল কারণ কি ছিল সেটা একটা মিস্ট্রি। অফিশিয়ালি যেসব কথা বলা হয়েছিল (যেমন ব্ল্যাক মানি) সেগুলো সার্টেনলি কারণ নয়। আমার মনে হয় ফেক কারেন্সির অ্যামাউন্টটা সামলানোটা ছিল উদ্দেশ্য। বহুদিন ধরে প্রচুর ফেক কারেন্সি ভারতে ঢুকছিল। ফেক কারেন্সির টেকনলজিও একদম পার্ফেক্ট হয়ে গিয়েছিল ওভার আ পিরিয়ড অফ টাইম। কিন্তু টোটাল মানি সাপ্লাইতে পার্সেন্টেজ হিসেবে অনেক ফেক কারেন্সি ঢুকে গেলে এক ধরনের ডিস্টেবিলাইজেশান হয়। কারেন্সি চেঞ্জ করে দিলে ফেক মানি বিল্ড আপ করতে সময় লাগে। নতুন নোট ফেক করার টেকনলজি বানাতে হয়, নতুন মেশিন বসাতে হয়, ইত্যাদি। এটা মনে হয় ইন্টেলিজেন্সের ভিত্তিতে পোলিটিকাল ডিসিশান ছিল। ঠিক মনিটারী ডিসিশান নয়।

    ডিমনিটাইজেশানের সময় একটা নিউজ এসেছিল। করাচী বেসড ফেক নোট নির্মাতা জাভেদ খানানি মনিটাইজেশানের পর সুইসাইড করেছিল। খুব বেশী লস হয়েছিল বলে অ্যালেজেডলি।

    সিমিলার কারণে একবার রাশিয়াতে (বা ফর্মার সোবিয়েতে) কারেন্সি রিকল হয়েছিল। মানে ইন্টেলিজেন্স ইনফো ছিল প্রচুর পরিমাণ ফেক কারেন্সি দেশে ঢুকতে চলেছে।
  • dc | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৮:০৪731110
  • এইত্তো ডিমনির আসল কারনের হদিশ পাওয়া গেছে। জয় শ্রীরাম!
  • dc | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৮:১১731111
  • হাঁ তো আপ ক্রোনোলজি সমঝ লিজিয়ে। হাম ভিএইচপি কে তরফ সে পহলে ডিমনি কে লিয়ে আদরনিয় প্রধানমন্ত্রিজি কো বধাই দিয়ে। ফির উসকে বাদ হামারে অতিপ্রিয় সার পলিট্কাল বন্ড কা প্রোপোজাল লেকর আয়া। অওর উসকে বাদ হাম ইলেকশান হারে পর সরকার জিতে - কর্নাটক মে, গোয়া মে, মধ্য প্রদেশ মে। ডিমনি কা ক্রোনোলজি সমঝে না আপ? আব ইয়ে পড় লিজিয়ে হমারা বক্তব্যঃ

    https://vhp.org/media/%E0%A4%A8%E0%A5%8B%E0%A4%9F-%E0%A4%AC%E0%A4%82%E0%A4%A6-%E0%A4%95%E0%A4%B0%E0%A4%A8%E0%A5%87-%E0%A4%95%E0%A4%BE-%E0%A4%B5%E0%A4%BF%E0%A4%B9%E0%A4%BF%E0%A4%AA-%E0%A4%A8%E0%A5%87-%E0%A4%95%E0%A4%BF/
  • দ্রি | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৮:১৩731112
  • "ফেডের টাকা কেউ খেয়ে নিচ্ছে? সিরিয়াসলি? সেইজন্য লোকগুলো মিলিয়ন ডলারের চাকরি ছেড়ে ফেডের দেশ-্দুলাখ ডলারের চাকরি করতে আসে? আর ট্রেজারি এমনি এমনি ছেড়ে দেবে?"

    কেউ খেয়ে নিচ্ছে মানে যারা খেয়ে নিচ্ছে তাদের লোকদেরই ফেড এবং ট্রেজারীতে বসানো আছে।
  • S | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৮:১৯731113
  • ওরকম ভাবে কেউ টাকা খেতে পারেনা। একি মুদি দোকান নাকি যে কর্মচারি সুজোগ বুঝে টুক করে একদানা মিস্রি মুখে দিয়ে দিল।

    ফেডের সব কাজকর্মের আর ট্রান্জাকশানের প্রচুর অডিট হয়, মনিটারিং থাকে, প্রচুর ট্রেইল রাখা হয়। তাছাড়া ফেডের সবকটি চেয়ারম্যান প্রেসিডেন্ট দ্বারা অ্যাপয়েন্টেড।
  • দ্রি | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৯:০৭731115
  • ওকে। এবার শুনুন ১৯৮৩ সালে আর্চিবাল্ড রবার্টসের টেস্টিমনি আইডাহোর সেনেটেঃ

    Now to identify the real owners of the Federal Reserve which is your question sir, . . . Mr. Chairman, I would like to quote from sources from Switzerland and Saudi Arabia who were queried on the real owners of the Federal Reserve. Mr. Chairman and sir, we do not mean the managers of the twelve Federal Reserve banks who merely run the banks for the owners, the real owners. Nor do we mean the members of the Federal Reserve Board who merely make decisions in line and in consonance with the directions they receive from the real owners of the Federal Reserve. We certainly don't mean those who sit on the Open Market Committee of the Federal Reserve which we mentioned earlier in this presentation. We mean the real owners of the Federal Reserve. Mr. Chairman, this has been the best kept secret of this century. And it is the best kept secret because of a proviso on passage of the Federal Reserve Act. It was agreed that no information would be released on the Class A stockholders of the Federal Reserve. But, a Mr. R.E. McMaster, publisher of a newsletter, The Reaper, asked his Swiss and Saudi Arabian contacts which banks hold controlling interest in the Federal Reserve System. This was the answer received, and I quote, "Owner number one, Rothschild Banks of London and Berlin; Owner number two, Lazard Brothers Banks of Paris; Owner number three, Israel Moses Seif Banks of Italy; Owner number four, Warburg Bank of Hamburg and Amsterdam; Owner number five, Lehman Brothers Bank of New York; Owner number six, Kuhn, Loeb Bank of New York; Owner number seven. Chase Manhattan Bank of New York." Mr. Chairman, it is the Chase Manhattan Bank which controls all of the other eleven Federal Reserve Banks. Finally, "Owner number eight, Goldman, Sachs Bank of New York."

    Mr. Chairman, sir, there are approximately three hundred people, all known to each other and
    sometimes related to one another, who hold stock or shares in the Federal Reserve System. They comprise an interlocking, international banking cartel of wealth beyond comprehension.

    পুরো টেস্টিমনিটা পড়তে পারেন। খুব ইন্টারেস্টিং।
  • দ্রি | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৯:০৭731114
  • ওকে। এবার শুনুন ১৯৮৩ সালে আর্চিবাল্ড রবার্টসের টেস্টিমনি আইডাহোর সেনেটেঃ

    Now to identify the real owners of the Federal Reserve which is your question sir, . . . Mr. Chairman, I would like to quote from sources from Switzerland and Saudi Arabia who were queried on the real owners of the Federal Reserve. Mr. Chairman and sir, we do not mean the managers of the twelve Federal Reserve banks who merely run the banks for the owners, the real owners. Nor do we mean the members of the Federal Reserve Board who merely make decisions in line and in consonance with the directions they receive from the real owners of the Federal Reserve. We certainly don't mean those who sit on the Open Market Committee of the Federal Reserve which we mentioned earlier in this presentation. We mean the real owners of the Federal Reserve. Mr. Chairman, this has been the best kept secret of this century. And it is the best kept secret because of a proviso on passage of the Federal Reserve Act. It was agreed that no information would be released on the Class A stockholders of the Federal Reserve. But, a Mr. R.E. McMaster, publisher of a newsletter, The Reaper, asked his Swiss and Saudi Arabian contacts which banks hold controlling interest in the Federal Reserve System. This was the answer received, and I quote, "Owner number one, Rothschild Banks of London and Berlin; Owner number two, Lazard Brothers Banks of Paris; Owner number three, Israel Moses Seif Banks of Italy; Owner number four, Warburg Bank of Hamburg and Amsterdam; Owner number five, Lehman Brothers Bank of New York; Owner number six, Kuhn, Loeb Bank of New York; Owner number seven. Chase Manhattan Bank of New York." Mr. Chairman, it is the Chase Manhattan Bank which controls all of the other eleven Federal Reserve Banks. Finally, "Owner number eight, Goldman, Sachs Bank of New York."

    Mr. Chairman, sir, there are approximately three hundred people, all known to each other and
    sometimes related to one another, who hold stock or shares in the Federal Reserve System. They comprise an interlocking, international banking cartel of wealth beyond comprehension.

    পুরো টেস্টিমনিটা পড়তে পারেন। খুব ইন্টারেস্টিং।
  • দ্রি | 172.68.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৯:১১731117
  • "ওরকম ভাবে কেউ টাকা খেতে পারেনা। একি মুদি দোকান নাকি যে কর্মচারি সুজোগ বুঝে টুক করে একদানা মিস্রি মুখে দিয়ে দিল।"

    সেটা ঠিক। আমি যেটা বললাম সেটা নিশ্চয়ই খুবই নাইভ। কিন্তু এইসব লাইনে তো অনেক ঘাঁতঘোঁত আছে। ওগুলো ফাইনান্সে ডিগ্রিধারীরাই ভালো বলতে পারবে। তবে চোট্টামির কোন স্কোপ নেই এটা বিশ্বাস করা তো কনস্পিরেসি থিওরিতে বিশ্বাস করার চেয়েও শক্ত। আমি জাস্ট একটা সম্ভাবনার কথা বললাম। অ্যাকচুয়াল মীনস অ্যান্ড মেথডস নিশ্চয়ই অনেক কমপ্লিক্টেড।
  • S | 108.162.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৯:২৮731118
  • এই টেস্টিমনিটা পুরো মিথ্যা কথায় ভর্তি।

    ফেডের ক্যাপিটাল দেয় কমার্শিয়াল ব্যান্করা। সেখানে গোল্ডম্যান দিতেই পারেনা, কারণ গোল্ডম্যান হল ইনভেস্টমেন্ট ব্যান্ক। সবথেকে বড় মেম্বার হল ব্যান্ক অব আমেরিকা, জে পি মর্গ্যান, সিটি, ওয়াচোভিয়া, আর ওয়েল্স ফার্গো।

    এই টেস্টিমনিটা বিশ্বাস করা আর চাঁদে এক বুড়ি চড়্কা চালাচ্ছে বিশাস করা একই ব্যাপার।

  • S | 108.162.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৯:৩৩731119
  • এই টেস্টিমনিটার অদ্ভুত ব্যাপার হল যে সবকটা ব্যান্ক ইহুদীরা চালায়। এর থেকে একটা জিনিসই প্রমাণিতঃ

    কনস্পিরেসি থিয়োরি = অ্যান্টাই সেমিটিজম।

    নেহাত গ্যাস চেম্বার বানাতে পারছেনা। তাই কনস্পিরেসি থিয়োরি দিয়েই চালাচ্ছে।

    এখানে এত ব্যান্কের কথা বলা হয়েছে অথচ এদের ছাড়াও ওয়াল স্ট্রিটে বহু ব্যান্ক এবং ইনভেস্টমেন্ট ব্যান্ক আছে যেগুলো লিম্যানের থেকে বড় যেগুলোর নাম নেই। কারণ সেগুলোর নামে ইহুদীরা নেই।
  • S | 108.162.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ১৯:৩৭731120
  • "তবে চোট্টামির কোন স্কোপ নেই এটা বিশ্বাস করা তো কনস্পিরেসি থিওরিতে বিশ্বাস করার চেয়েও শক্ত।"

    আরেকটা নাইভ স্টেটমেন্ট.
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন