এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • . | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০৩:২২532387
  • ডেথ সার্টিফিকেট কে দেবে গো? কম্পিউটার?
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০৩:২০532386
  • এই ডাক্তারেরা যদি সাত পয়জার মেরে সবাই প্রাইভেটে চলে যায়, তখন কী করবে? যেতে তো পারেই। পাশ যারা করে গেছে, তারা লাইসেন্স পেয়ে গেছে, নিজেরাই প্রাইভেট প্র‌্যাকটিস করতে পারে। অবশ্য তাতে এদের কী যায় আসে? কম্পাউন্ডার বসিয়ে দেবে ডাক্তারের জায়্গায়। অনেক সুপার স্পেশালিটি তে বিল্ডিং আছে, কোনো ডাক্তার নেই, কম্পাউন্ডার ধরণের কেউ কেউ আছেন, সরকারী ওষুধ দিয়ে দেন।
  • . | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০৩:১৪532385
  • একটা বাচ্চা ইস্কুলে গেলে সেখানে টিফিন খেতে দেওয়া হয়, সেটা একরকম।
    একটা বাচ্চা ইস্কুলে না গেলে সেদিন দুপুরে তার খাবার জুটবে না, সেটা আরেক রকম।
    এই দ্বিতীয় বাক‍্যটা পশ্চিমবঙ্গর মত একটা ধনী রাজ্যে হওয়াটা দুর্ভাগ্যজনক এবং লজ্জাজনক।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০৩:১৩532384
  • এক্কেবারে তাই। মধ্যবিত্ত তো বটেই, রিকশাওয়ালা, গৃহসহায়িকা, খুচরোবিক্রেতা ইত্যাদি সবাই কোনোক্রমে কুলোতে পারলেই প্রাইভেট স্কুলে পাঠাচ্ছে সন্তানদের। আম্বানিদের রবরবা। গলা কেটে পয়সা নিচ্ছে। একধারসে। 'নে নে আরও নে' বলছে আবার অন্য লোকেরা।
  • . | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০৩:০৭532383
  • &/
    আমরা কেউ আর খোকাখুকি নই। পঞ্চাশের ওপরেই বয়স ( যাদের কাগজে কলমে কমানো আছে তারা ছোট সাজুক), আমাদের টাইম আর এখনকার টাইম এক নয়। রিক্সাওয়ালাও সন্তানকে বেসরকারি ইস্কুলে ভর্তি করতে চায়, মিডডে মীলের চক্করে পড়তে চায় না।
  • . | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০৩:০১532382
  • ও হ‍্যাঁ, ডাক্তারদের আন্দোলন প্রসঙ্গে। তাদের ওপর খুব মিষ্টি ব‍্যব্যবহার করা হয়েছে, ইত্যাদি। অন‍্য মুখ‍্যমন্ত্রী হলে পেঁদিয়ে বৃন্দাবন দেখিয়ে দিতো এইসব বুঝলাম। কৃষকদের আন্দোলন, শিক্ষকদের আন্দোলন, মেয়েদের আন্দোলন, এটসেট্রা এটসেট্রা... তাদের চেয়ে ঢের নমনীয় ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে ডাক্তার দের সঙ্গে ডায়ালগে ...। যাদপ্পুরে এরকম অনশনে নাকি পুলিশ পেঁদিয়ে লাট করে দিয়েছিল আগের জমানায়। তাহলে ডাক্তারদের সঙ্গে এমন মিত্তি মিত্তি করে কেন কথা বলা হয়েছে? হোয়াই? এতো ঘোর অন্যায়!
    আরে এটা বোঝে না কেন যে ডাক্তারদের প্রোফেশন দুনিয়ার প্রায় সব প্রোফেশনের চেয়ে আলাদা। বাকিগুলোয় নমনীয় না হলেও চলবে, কেউ না কেউ রিপ্লেস করে দেবে। কিন্তু ডাক্তাররা সবাই যদি একটা দিনের জন‍্যেও স্ট্রাইক/কর্মবিরতি করে, তাহলে আর দেখতে হবে না। কোনওরকম সার্টিফিকেট দেবার কেউ থাকবে না। তাই ওদের সঙ্গে সমঝে চলতে হয়।
  • r2h | 208.127.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:৫১532381
  • যাহ, আন্দোলনজীবিরা আবার কী করলেন?ঃ) শংখ ঘোষ লিখেছিলেন একটু আধটু চোখ না রাঙলে স্টপে যে থামে না বাস ট্রাম। আন্দোলন না করলে তো সরকার এমনিতেই সব ট্যাকাওলা ব্যাবসায়ীদের দিয়ে দেবে।

    তা, অ্যাণ্ডরের রেকমেন্ডেশন কী? কী হলে সব বেশ ভালো হতে পারে?
    তৃণমূল চলে গেলেই হবে, নাকি মিড ডে মিল তথা লঙ্গর বন্ধ করাটা প্রথম কাজ? না সিপিএম ফিরে এলে সব বেশ ভালো হবে?

    (আমার কী রেকমেন্ডেশন? তেমন কিছু না। শিক্ষা বা স্বাস্থ্য একটা লাভজনক ব্যবসা যতদিন থাকবে ততদিন এই চক্র থেকে বেরুনোর উপায় কম। কঠিন রকম সরকারী নজরদারী, এইসব প্রতিষ্ঠানের ওপর চড়া ট্যাক্স, ফিজ এবং মাইনের ওপর সরকারী নিয়ন্ত্রন, শিক্ষা খাতে বাজেট বাড়ানো - এসব হতে পারে। দিল্লিতে যেমন আতিশী সিংহ স্কুলের ভোল বদলে অনেক কিছু করেছেন কিন্তু বিত্ত অনুযায়ী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আলাদা হওয়া নিয়ে কিছু হয়েছে বলে শুনিনি। অন্যদিকে ত্রিপুরাতে সেই সময় বেসরকারী অপশন না থাকাতে সরকারী বা সরকারী অনুদানপ্রাপ্ত স্কুলের মান বিষয়ে নাগরিক নজরদারী দেখেছি।)
  • . | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:৫০532380
  • সবচেয়ে বড় কথা হলো যে এরাই সবচেয়ে বড় ভোটব‍্যাংক।
    যে দল বেশি আশা দেখায় তাকেই ভোট দেয়।
    অনুদান ভিক্ষা নয়। কিন্তু অনুদান যখন ভিক্ষা হয়ে যায় তখন বুঝতে হবে সমস‍্যা গভীরে। অনুদানের নিয়ম এবং ভিক্ষার নিয়ম ভিন্ন।
    এবার একটা কাজের কথা বলি।
    এই এত এত গরীব লোক তো আমাদের ভারত বা পশ্চিমবঙ্গে থাকার কথাই নয়। যথেষ্ট ধনী দেশ এবং রাজ্য। কী নেই সেখানে? একটা রাজ্যের ধনী হবার জন‍্য যা যা দরকার তার সব আছে। তবু  এত লোকে গরীব কেন? 
    যাদের ভোট দিয়ে আনে তারা ডাকাতি করে বলেই এই হাল জনগনের। তারপরে অনুদানের নাম করে যে টাকাটা ছুঁড়ে মারে, সেটা দেবার পরে ভিক্ষার মতই দেখায়। কন্ডিশন গুলোও অনুদানের মত নয়।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:৪০532379
  • এক্কেবারে তাই ডট। এইসব নানা 'সমস্যাকবলিত' লোকজন থাকবে বলেই রাজনীতি-ব্যবসাও টিঁকবে বহুলোকের। আন্দোলনজীবীরাও টিকবেন।
  • . | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:৩৮532378
  • সহমত @ &\ , এরা নিজেদের সন্তানদের ওসব ইস্কুলে পাঠাচ্ছে না। দূর থেকে ঐসব ইস্কুল দেখতে ভালোই লাগে। আরও অনেক কিছু ভালো লাগে জানো? যেমন বেশ অনেক লোক গরীব হয়েই থাকবে। গরীব মানুষদের দুঃখ কষ্ট থাকবে, অভাব থাকবে একটা বড়ো অংশ জুড়ে তাদের জীবনে। সেই অভাব থেকে মুক্তি পাবার চিন্তা আর চেষ্টাতেই তাদের জীবনের অধিকাংশ সময় কেটে যাবে। তাদের বাচ্চাদের জন‍্য সব কিছুই থাকবে, তবে অল্প অল্প করে। লিমিটেড পরিমান খাবার, লিমিটেড পরিমানে শিক্ষা, লিমিটেড পরিমানে কর্মসংস্থান। তারপরে আমরা তাদের সাহায‍্য করবো। এনজিও থাকবে তাদের সাহায্য করবার জন‍্য। আমরা তাদের জ্ঞান বিতরণ করব পুরো ডিউটি ফ্রি। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:৩৬532377
  • কথা হল, দুপুরে খেতে দেবার মতন আরও নানা সাম্গ্রী দেবার মতন ভালো ব্যব্স্থা হওয়া সত্ত্বেও শিক্ষিত মধ্যবিত্ত সেই সব স্কুলে আপন সন্তান পাঠায় না। ছাদফাটা স্কুল নয়, চকহীন স্কুল নয়, তাও।
  • r2h | 208.127.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:৩৫532376
  • ও আচ্ছা, গরীব লোকেদের জন্য স্কুল শিক্ষাটা তেমন কিছু না...

    সেরকম ভাবলে অবশ্য ইন্ডিকেটর হতে পারে।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:৩৪532375
  • কারণ 'স্কুলশিক্ষা' জিনিসটা শিক্ষিত মধ্যবিত্তের কাছেই প্রধানত সিরিয়াস জিনিস। অন্যবিত্তদের অন্যান্য প্রায়োরিটি আছে।
  • r2h | 208.127.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:৩২532374
  • এবার এটা...
    • &/  | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০১:৫৩
    • তখন স্কুলগুলো লঙ্গরখানা হয়নি, হাসপাতালও তুলোর বেশি ছিল।

    আমি কলকাতা এসে কলেজে সহপাঠী পেলাম সব সাউথ পয়েন্ট, পাঠভবন, সেন্ট লরেন্স, ডায়াসেশন ইত্যাদির ছাত্রছাত্রী, আমিইই একা সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত বাংলা মাধ্যম।

    তখন তাতে আলাদা কিছু মনে হয়নি, এখন মনে হয় ব্যাপার ওরকম ছিল। তবে কথা সেটা না, কথা হল কলকাতায় ঐসব স্কুলের দিকে স্রোতটা ঠিক কবে থেকে?
    এর সঙ্গে রাজ্য সরকারের যোগ, নাকি মুক্ত অর্থনীত, বিশ্বায়ন ইত্যাদিজনিত পরিবর্তনশীল অ্যাসপিরেশনের যোগ।
    আবার পবর ক্ষেত্রে প্রাথমিক থেকে ইংরেজি তুলে দেওয়ার ব্যাপারটা এই বহু আলোচিত 'শিক্ষিত মধ্যবিত্ত' শ্রেণীর ওপর খুবই নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছিল।
    তাতে সত্যিকারের লাভ ক্ষতি যাই হোক না কেন।

    তবে পরিসংখ্যান বা তথ্য ছাড়া এই সবই স্পেকুলেশন বই কিছু না।
     
    তবে, 'শিক্ষিত মধ্যবিত্ত'ই ইন্ডিকেটর কেন?
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:৩০532373
  • সেটাই তো। শিক্ষিত মধ্যবিত্ত কোথায় সন্তান পাঠায়, সেটাই হল ইন্ডিকেটার। যদি দুপুরে খেতে দেয় সে তো খুব ভালো কথা।
  • r2h | 208.127.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:২২532372
  • শিক্ষিত মধ্যবিত্ত, হ্যাঁ, সে তো বটেই। ওটা একটা বড় ব্যাপার। তবে সে লঙ্গরের দোষ না, তার জন্য পড়াশুনো ভালো হওয়া দরকার।

    লঙ্গর নিয়ে এত হেলাশ্রদ্ধাটা অনুদানকে ভিক্ষে বলার মতই লাগে আরকি।

    আমেরিকাতে যেমন দেখি স্কুল ক্যাফেটেরিয়াগুলিতে খাবার দাবারের ব্যবস্থা থাকে, অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শিক্ষার্থীরা বিনাপয়সায় লাঞ্চের আবেদন করতে পারে।
    এবার আমাদের দেশে প্রাথমিক শিক্ষায় এত বাজেট নেই, অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষক শিক্ষিকাদের অনেকটা কাজ করতে হয়।

    মা ত্রিপুরায় উ.মা স্কুলে বড়দিদিমনি ছিল কুড়ি বছর আগে- বারোশ + ছাত্র ছাত্রী- প্রাথমিক স্কুলের বাচ্চাদের মিড ডে মিলের দায়িত্বও নিতে হত - ক্লাস ওয়ান টু-র অনেক বাচ্চাদের খাইয়ে দাইয়ে মুখ ধুইয়ে থালা চামচ ধুয়ে দেওয়াও শিক্ষক শিক্ষিকারাই করতেন নাকি। শহরতলীর স্কুল, পড়াশুনোতে মন্দ না, নাটক আর খেলাধুলোয় রাজ্যস্তরের ভালো ভালো পুরস্কার পেত।
    এরকম স্কুল পবতেও অনেক আছে নিশ্চয়।
    তো, লঙ্গরটা বোধয় সমস্যা না। লঙ্গর চালিয়েও ভালো স্কুল হতে পারে।

    আবার লঙ্গর সমস্যা না মানে তৃনমূল চোর না - তাও না। আবার তৃণমূল চোর মানেই সিপিএয়েমের সময় গাছে গাছে গরু আর মাঠে মাঠে মাছ ছিল তাও নাঃ)

    তবে অনুদান, সামাজিক কল্যানমূলক কর্মসূচী - এসবকে তাচ্ছিল্য করা গোলমেলে বলে মনে হয়।
  • lcm | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:২১532371
  • সেই তারাপদ রায়, কবিতার নাম কৌতূহল, ফেসবুকে এক গুরুভাই এর পাতায় পেলাম, শেষের দুটো লাইন একটু ছিঁড়ে গিয়ে বেশ মানানসই হয়েছে -
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:১৪532370
  • ওই তুলোওয়ালা হাসপাতালেও এরা কেউ কোনোদিন যাবেন না।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:১৩532369
  • নিজেরা কনভেন্ট স্কুল বা ইন্দ্রনাথের স্কুলে পড়ে গ্যাট ম্যাট রাট্টাটুই ট্যাট, আর পরের দুঃখে চক্ষুজলে ভাসা। সবই বৃহত্তর মানবিকতার স্বার্থে ....
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:১০532368
  • আপন ঘরের বাচ্চাদের ভর্তি করুক, তবে তো! নইলে সবই যাকে বলে "আলগা আলগা হরিন্নাম"
  • r2h | 208.127.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:০৮532367
  • অবশ্য মিড ডে মিল ব্যাপারটায় কেন্দ্রের বড় ভূমিকা আছে - এখন আবার নাম পাল্টে পিএম পোষন হয়েছে।

    কিছু জিনিস আপাত দৃষ্টিতে অসুবিধাজনক মনে হয়, কিন্তু অন্য দৃষ্টিকোন থেকে দেখলে অন্যরকম মনে হয়।
    এই যে প্রাথমিক থেকে ইংরেজি তুলে দেওয়া নিয়ে এত নিন্দে - আমি নার্সারি থেকে ইংরেজি পড়েও কিছু দিগ্গজ হইনি, কিন্তু প্রথম প্রজন্মের পড়ুয়াদের স্কুল ছুট আটকানোতে শুনতে পাই ইংরেজি তুলে দেওয়া ভালো ভূমিকা নিয়েছিল পবতে। পরিসংখ্যান নেই যদিও।

    একই রকম ভাবে দরিদ্র অঞ্চলে ছোট শিশুর এক বেলার ভরপেট খাদ্য নিশ্চিত তাকে ইট ভাঁটার শ্রমিক হিসেবে কাজ নাও করতে হতে পারে - এটা একটা ভালো ব্যাপার।
    সত্যি অলতে কি মিড ডে মিলের বাজেট বাড়ানো নিয়ে কথা হওয়া উচিত - স্কুল শিক্ষকদের কাচে শুনি এই বাজেটে ঠিকঠাক খাওয়ানো কঠিন হয়ে পড়ে।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:০৫532366
  • আপত্তি থাকত না কিছুই যদি শিক্ষিত মধ্যবিত্ত নিজেদের সন্তানদের ওই লঙ্গরেই পাঠাতেন।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:০৪532365
  • বোষ্টমেরা বলে, ছি ছি, ওরা তো ইয়ে মানে কারণ পান করে, আরও যা যা করে সে অতি ভয়ংকর। ওদের কথা না বলাই ভালো।
  • r2h | 208.127.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:০২532364
  • আচ্ছা, লঙ্গরখানা ব্যাপারটা কী? মিড ডে মিল দেওয়া হয় বলে?

    পড়াশুনো হয় না, শিক্ষক নেই, চক ডাস্টার নেই, ছাদ দিয়ে জল পড়ে - এমন সব হতে পারে। কিন্তু লঙ্গরখানার ব্যাপারটা কী?

    এমনিতে, লঙ্গর ব্যাপারটা তো ভালো। অভুক্তকে খেতে দেওয়ার গণ রান্নাঘর। প্রতীচি ট্রাস্টের এই নিয়ে অনেক লেখাপত্র আছে। এখানে ১৭ পাতায় মিড ডে মিলের বিপক্ষের তর্ক নিয়ে কিছু আছে।
    https://www.pratichi.org/wp-content/uploads/2021/04/PossibilitiesMiddayMealProgramme.pdf
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০২:০১532363
  • কেকে, শাক্তেরা যেমন বলে, ওরে ভাই নবদ্বীপে নাকি এখন থেকে কেবল ন্যাড়া বোষ্টমদের বৃন্দাবনলীলে চলবে, আমরা কোথায় যাই?
  • kk | 172.58.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০১:৫৭532362
  • ১ঃ৪৩, দুনিয়ার তো তাইই দস্তুর ভাই। যে যে দলের সমর্থক, সে সে দলের সব ভালো দেখে আর জয়গান গায়। সব দলই তাই করে। কিবা বিজেপি, কিবা তৃণমূল, কিবা সিপিয়েম, কিবা কংগ্রেস। আর শুধু রাজনৈতিকই বা কেন? এইই তো সব ফিল্ডে সবসময় চলছে -- "যা আমি পছন্দ করি সে জিনিষের কোনো দোষ থাকতে পারেনা; যা তুমি পছন্দ করো তা তত ভালো না হবারই সম্ভাবনা বেশি।" রাইট ভিউ জিনিষটা সহজ নয় জানি, তাও অন্তত 'আমার মনে হওয়াটাই শেষ কথা' নয় এটুকু ভাবার মত ফ্লেক্সিবিলিটি থাকতো তো ভালো হতো।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০১:৫৩532361
  • তখন স্কুলগুলো লঙ্গরখানা হয়নি, হাসপাতালও তুলোর বেশি ছিল।
  • :|: | 174.25.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০১:৪৬532360
  • তাহলেই বুঝুন ৩৪ বছরের স্ট্যান্ডার্ডটা কেমন হয়েছিলো ;)
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০১:৪৩532359
  • সরকারি স্কুলগুলোকে বানিয়েছে লঙ্গরখানা, সরকারি হসপিটালগুলোকে বানিয়েছে 'তুলো পাওয়া যায় খালি'। তারপরেও "ভজ মুলো কহ মুলো লহ মুলোর নাম রে" করে নাচতে নাচতে কীর্তন গাইছে।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০১:৩৪532358
  • অনেকদিন অরিনবাবুকেও আর দেখি না। সেই যে বিপাসনায় গেলেন...
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত