এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • D | 2409:4060:205:6a1e:18b2:3e40:5ce2:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৩:০৯519815
  • COVID কি ফিরে আসছে ?
    শুনলাম তামিল অভিনেতা বিজয়কান্ত কভিড এ আক্রান্ত ছিল । আজ তার মৃত্যু হয়েছে ।
     
  • ইত্যাদি | 43.25.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ১২:৫৩519814
  • অরিনদা যা বলতে চাইলেন, সেই কমলবাবুর কথা, "সাফারিং-এর মধ্যে একটা গ্র্যাঞ্জার আছে"।
    ফেসবুক আর হোয়াটস্যাপ যেটা করেছে, ইউজারবেস, আমার প্রয়োজনের ইউজারবেস-এর মধ্যে, সেটাই ওদের ট্রাম্পকার্ড হয়েছে।
    রাশিয়ার লোকে সোশ্যাল মিডিয়া হিসেবে vk.com ব্যবহার করে। ওদের বিশেষ ফেসবুক করার দরকার হয়না। আমারও vk করার দরকার হয়না।
    সেলফি জিনিসটাকে ওভারপপুলারাইজ না করলে ফোনের ফ্রন্ট ক্যামেরার এত বেশি বোলবালা হত না। তাতে করে ভিডিও চ্যাট জিনিসটাও কম ব্যবহার হত।
    পুরোনো দুষ্প্রাপ্য বাংলা বই ও পত্রিকা বিক্রেতারা একধারসে ফেডিভারস ব্যবহার শুরু করলে ওখানেও ঢুঁ মারতে হবে, এখন যেমন টরেন্টের পাশে টেলিগ্রামে ঢুকতে হয়েছে, এই আর কি। 
    তো সবেরই কোথাও একটা শুরু থাকে। 
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:4831:94fd:22be:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৮:০৪519812
  • ""মানে বলতে চাইছি, ট্রাম্প/ মোদী / মমতা / ইউক্রেন / হামাস / ইস্রায়েল .... এসব কাজিয়া বাদেও অজস্র জিনিস আছে"
     
    এলসিএমদার সাথে একমত। কতো কি জিনিস আছে! এই তো লরেন্স লিভারমোর ল্যাবে ফিউশান এক্সপেরিমেন্টে নেট গেইন দ্বিতীয়বারের জন্য হলো। ওদিকে আবার লাইগো আর ন্যানোগ্র‌্যাভ মিলে লো ফ্রিকুয়েন্সি গ্র‌্যাভিটেশনাল ওয়েভ ডিটেক্ট করতে শুরু করেছে। কতো কি অবাক কান্ড হয়ে চলেছে! 
  • সমস্যা | 173.49.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৭:১৮519811
  • জীবন দুস্তর সমস্যাময়। 
    আসল সমস্যা হচ্ছে, একটা সমস্যায় যখন পড়ছি তখন ব্রেন তার সমাধান একবার মডেল করছে প্রি-ম্যামাল জীবন দিয়ে, একবার ম্যামাল কিন্তু বানরপূর্ব জীবন দিয়ে, একবার মডেল হচ্ছে বানরজীবনের অভিজ্ঞতা দিয়ে, তারপর ধরুন কৃষিপূর্ব-উত্তর এইসব অভিজ্ঞতার মডেল। অত কথার কি আছে - এই যে সোস্যাল মিডিয়াপূর্ব জীবন ও উত্তর জীবন - ব্রেন তো ঐ একটিই সমস্যার সমাধানকে ঐ দুই পদ্ধতিতেও মডেল করে ফেলল। এই হাজারো মডেলের জড়ামড়িতে মগজে তো নিরন্তর তাজ্ঝিম মাজ্ঝিম চলছে। 
     
    তার ওপরে আছে ফ্যাশান মডেলেরা। 
     
    বল মা তারা দাঁড়াই কোথা?  
  • Arindam Basu | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৬:৩৯519810
  • সে তো খুব ভাল কথা lcm, বালাই ষাট, আনকম্ফর্টেবল হতে হবে কেন? ;-)
  • lcm | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৬:১৮519809
  • নাহ! হাতিবাগান বা বেহালার কোনো ইউজার নেই, এমনকি আমাদের পাড়ার ছোট পুলিশ ডিপার্টমেন্টের গ্রুপ নেই যেখান থেকে আমি অটোমেটিক নোটিফিকেশন পেয়ে থাকি।

    আর, আমি খুব স্বাধীন এবং মুক্তভাবে ফেসবুক বা আমাজন ব্যবহার করি, যেমন, অনেক সময় দিনের পর দিন আমি এসবে যাই না, আবার যখন ইচ্ছে হয় যাই।

    শুধু আমাজন বা ফেসবুক বা কোনো সফ্টওয়্যার ব্যবহার নিয়ে নয়, জীবনের কোনো কিছুতেই আমার ইচ্ছে করে আনকম্ফোর্টেবল হবার বিন্দুমাত্র বাসনা নেই। আর, সর্বোপরি, আমি ৯৯% এর কাছে এবং মধ্যে থাকতে চাই।
  • অরিন | 2404:4404:1761:a900:2968:25f6:c002:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৫:৪০519808
  • lcm, "মানে বলতে চাইছি, ট্রাম্প/ মোদী / মমতা / ইউক্রেন / হামাস / ইস্রায়েল .... এসব কাজিয়া বাদেও অজস্র জিনিস আছে ফেসবুকে, সেগুলো একসাথে কোথায় পাবো।
    সেরকম যদি অন্য কোথাও পাই, অবশ্যই যাবো।"
     
    সব জায়গায় পাবেন, বরং ফেডিভারসে আরো ভালভাবে পাবেন, কারণ ডিসেন্ট্রালাইজড এবং ফেডারেটেড বলে আপনি যেকোন অ্যাপ থেকে অন্য যেকোন অ্যাপের কনটেন্ট ফলো করতে পারবেন। আপনি X থেকে ফেসবুক বা ইউটিউব ফলো করতে পারবেন না, কিন্তু আপনার যদি ধরা যাক ম্যাসটোডনের কোন সার্ভারে একাউন্ট থাকে, আপনি অন্য যেকোন ঐরকমের ফেডারেটেড সার্ভারের কনটেনট ফলো করতে পারবেন, ফলে আপনার কনটেনটের পরিধি বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে।
     
    অন্তত আমার কাছে কনটেন্টের গুরুত্ব যেমন রয়েছে, আমার নিজের স্বাধীনভাবে "মুক্ত" মাধ্যমের ব্যাপারটা আরো জরুরী । ইন্টারনেট বা ওয়েবকে ছোট ছোট গণ্ডীতে নিজেদের ব্যবসা চালানোর কাজে ব্যবহার করার অনৈতিকতা আমি সমর্থন করি না। 
     
    এই একই কারণে টুইটার, আমাজন, ফেসবুক এ সমস্ত সাইটগুলো আমি ব্যবহারও করি না, বরং এদের প্রভাব থেকে যতটা দূরে থাকা যায় ততই ভাল। স্বাধীন এবং মুক্ত সফটওয়্যার ব্যবহার করার মধ্যে একটা আনন্দের ব্যাপার আছে, সেটা যারা নিয়মিত ব্যবহার করেন না, তাদের পক্ষে উপলব্ধি করা মনে হয় না সম্ভব। ইচ্ছে করে আনকমফর্টেবল হওয়ার একটা অন্য রকমের লাইফ স্যাটিসফ্যাকশন আছে।
     
    এবং এটা একেবারেই জীবনের প্রেক্ষিতের প্রশ্ন, কনটেনটের ব্যাপার নয়। এবং এ ব্যাপারগুলো শুধু সফটওয়্যার বা মিডিয়ার নয় তো, জীবনের অন্যান্য অনেক কিছুরও। এগুলোর সঙ্গে একটা জীবনবোধ বা নীতিবোধের প্রশ্ন জড়িয়ে থাকতে পারে। 
  • lcm | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৪:৩৭519807
  • চাই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষ। ২-৩ বিলিয়ন হলে আরও ভালো।
    আর, ফেসবুকে প্রচুর সুস্থ সামজিক গ্রুপ আছে, প্রচুর ভালো কন্টেন্ট আছে। কয়েকজনের (তাদের মধ্যে এখানেও লেখেন কয়েকজন) লেখা/পোস্ট আমি ফলো করি, তাদের লেখার ওপর অন্যান্যদের কমেন্ট পড়তেও ভালো লাগে, সেগুলি আমি উপভোগ করি।
    একই সঙ্গে আমি নিউইয়র্কের বা কলকাতার কোনো এক ফটোগ্রাফি গ্রুপের মেম্বার হয়ে অসাধারণ সব ছবি দেখতে পাবো, আবার মাংস কেন ধোয়া উচিত নয় তাই নিয়ে থ্রেড পাবো, আলমা-ম্যাটারের গ্রুপের লোকজনের খবর পাবো.... মানে বলতে চাইছি, ট্রাম্প/ মোদী / মমতা / ইউক্রেন / হামাস / ইস্রায়েল .... এসব কাজিয়া বাদেও অজস্র জিনিস আছে ফেসবুকে, সেগুলো একসাথে কোথায় পাবো।
    সেরকম যদি অন্য কোথাও পাই, অবশ্যই যাবো।
  • Arindam Basu | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৪:১১519806
  • "ভালো অল্টারনেটিভ এলে মানুষ চলে যাবে।"
     
    আরে এলসিএম, এক্স আর ফেসবুকের  (এবং শুধু এই দুটোই নয়, আরো আছে) ভাল ওপেন সোর্স ফেডারাটেড অল্টারনেটিভ আর ইউজার বেস দুটোই আছে তো! ৬৫ লক্ষ মানুষ ফেডিভারস ব্যবহার করেন, সেটা কি কম?
     
    প্রথম শুরু হয়েছিল টুইটার ফেসবুকের বিশ্রী টক্সিক কালচারের বিপ্রতীপে একটা সুস্থ "সামাজিক মাধ্যম" গড়ে তোলার অভিপ্রায়ে, এখন সে দারুণ জনপ্রিয় পরিণত হয়েছে। 
  • lcm | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৩:৫২519805
  • ভালো অল্টারনেটিভ এলে মানুষ চলে যাবে।

    স্রেফ সোশ্যাল নেটওয়ার্কের সাইট/অ্যাপ এর সিস্টেম দুই দশক পেরিয়ে গেল। .... ফ্রেন্ডস্টার, হাই ফাইভ, অর্কুট, মাইস্পেস, রেডিট, ট্যুইটার, ফ্লিকার, টামব্লার, স্ন্যাপচ্যাট, পিন্টারেস্ট, ইন্সটাগ্রাম, গুগল প্লাস, ফেসবুক, কোরা, লিংকডইন, ইউটিউব, ভাইন, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম, টিকটক ... ... ...

    ইউজার বেস না বাড়লে (বা মার্জ না হলে), সেগুলোর ব্যবহারিক উপযোগিতা কমে যায়। এখানে কোন টুল কত দক্ষ সেটার চেয়েও বড় ব্যাপার হল কোন টুলের ইউজার বেস বড়।
  • অরিন | 2404:4404:1761:a900:2968:25f6:c002:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৩:১৪519804
  • hmmm বললেন, "People don't know what they want until you show it to them",
     
    এই কথাটা পড়তে কি ভাল লাগে, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে কাউকে বলা যাবে না। ধরুণ আপনি একটা অ্যাপ লিখছেন কি অন্য প্রোডাক্ট ডেভেলপ করছেন, যারা নিজেদের স্টার্টআপ কোচ না কি সব বলেন, সেই শ্রেণীর লোকের কাছে আপনার প্রোডাক্ট পেশ করতে গেলে জিজ্ঞাসা করবেন যে খান পঞ্চাশ ফোকাস গ্রুপ করে দেখেছেন কি জনতা আপনার তৈরী জিনিস চায় কি না। 
    (প্রত্যক্ষ বিতৃষ্ঞ অভিজ্ঞতা থেকে লিখলাম)
    :-)
  • অরিন | 2404:4404:1761:a900:2968:25f6:c002:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৩:০৩519803
  • lcm, সব জিনিসেরই খারাপ ভালো দিক আছে। এই বন্ধ সোর্স ডিজিটাল নেটওয়ার্ক গুলোর সূত্রে বেশ কিছু এড়ানো যেত এমন ধরণের সামাজিক সমস্যা দেখা দিয়েছে যার জন্য এইগুলো পরিহার করা আমার মনে হয় সমাজের মঙ্গলকর, বিশেষ করে যখন প্রচুর ভাল অলটারনেটিভ রয়েছে। তা সেটা সকলে মনে করবেন এমন ভাবার কোন কারণ নেই। 
  • lcm | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০২:৫৪519802
  • বছর দেড়েক আগের ঘটনা। আমার এক সহকর্মীর বন্ধু একটি ছোট ব্যবসা খুলতে চায়। একদিন কফি খেতে ডাকল। একটা বিশেষ কম্যুনিটির এক বিশেষ এজ গ্রুপের লোকেদের জন্য ও একটা প্রোডাক্ট বানাবে। ওর দাদু এটা বানাতে জানতেন, ওকে শিখিয়ে দিয়েছিল। এখন কথা হল, কি করে এই কম্যুনিটির ঐ এজ গ্রুপের কাস্টমারদের কাছে পৌঁছনো যায়। আমি জিগ্গেস করলাম, তোমার দাদু কি কিছু করেছিলেন এটা নিয়ে, বলল - দাদু চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তখন তো সোশ্যাল মিডিয়া ছিল না, রিচ আউট করা খুব ঝামেলার ছিল।
    যাই হোক, ঠিক হল, ফেসবুকে এটা করা হবে। ফেসবুকে অ্যাড সেটআপ এর সময় বিভিন্ন ক্রাইটেরিয়া দিয়ে টার্গেট অডিয়েন্স সেট করা যায়। একশো ডলার এর একটা অ্যাড ক্যাম্পেইন চালালো। ছ মাস বাদে আবার একশো। কিছুদিন আগে জানতে পারলাম, যে ওর জিনিস বিক্রি ভালো চলছে, মোটামুটি ভল্যুম, বাড়ছে। তবে এর পরে আর নিজে করে উঠতে পারবে না, লোক নিতে হবে। এখন আমাজনে দেবে ভাবছে, ফেসবুক ইউসেজ/ক্যাম্পেইন ডেটা আমাজনের সঙ্গে শেয়ার করে। বলল অনেক কাস্টমার নাকি খুশি হয়েছে যে এ জিনিস পাওয়া যাচ্ছে জেনে। একদিন লাঞ্চে খাওয়াবে বলল, ঐ দিনের আলোচনার জন্য কৃতজ্ঞতা স্বীকার করল।
  • lcm | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০২:৩৪519801
  • আমি কোনো স্পেশাল ক্লাসে বিলং করি না। এই যে ৪.৯৫ বিলিয়ন মানুষ, আমি তাদের একজন। আর প্রত্যেক তিন মাসে যে ৭৬ মিলিয়ন মানুষ ঢুকছে এই বৃত্তে, আমি সেই বৃত্তের মধ্যে।
  • lcm | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০২:২৯519800
  • আগে ছিল। যেমন আমি ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খুললাম। কয়েক মাস পরে তারা আমাকে কম সুদে লোন পাবার একটা বিজ্ঞাপণের কাগজ বাড়িতে পাঠাল। এটায় আমার সুবিধে হল, আমি জানতে পারলাম কোনো লোন দরকার হলে কীভাবে কত সুদে পাবো।

    আগে, পোস্টাল মেইল বাক্স খুলে গাদা গাদা ছাপানো চিঠি, বিজ্ঞাপণ আসত। তাতে খুব সুবিধে হত - এই যেমন, বাড়ির ফার্নেস পরিষ্কার করার এক দারুণ ডিল দেখলাম। বা, শস্তায় টিভি সারানোর অফার দেখলাম, আমাদের কাছেই আছে জানতাম না।

    এখন ডিজিটাল হয়েছে। কাগজ প্রিন্ট বন্ধ হয়েছে। আমার কাছে আমার যা দরকার সেসব জিনিস ডিজিটালি আসে। কাগজের ব্যবহার সত্যিই অনেক কমে গেছে। পেন, কালি ইত্যাদিও। বাছতেও হয় না। 
     
    সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার বা খারাপ দিক আছে, কিন্তু উপকারী দিকগুলো এত স্ট্রং যে এর ব্যবহার বেড়েই চলেছে। 
  • অরিন | 2404:4404:1761:a900:2968:25f6:c002:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০২:২৭519799
  • আপনি কি বলতে চাইছেন বুঝেছি। সেটাই তো লিখলাম, দেখে মনে হয় ব্যক্তিগত, তার পেছনের গল্পটা এই যে, আপনি একটি 'ক্লাসের' অন্তর্গত, :-)
    আসল ব্যাপারটা নৈর্বক্তিক। 
  • lcm | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০২:২২519798
  • না, না, তা কেন। আমি কোনটা ক্লিক করি, (বা, কোনটা করি না), কোন কনটেন্ট পড়ি, কোন ভিডিও দেখি, কোন গান শুনি - এ সব তথ্য ব্যবহার করে এরা আমাকে আমার পছন্দসই কনেটেন্ট পাঠায়। অ্যালগরিদম তো সেটাই। নইলে তো সেই আগের মতন, খবরের কাগজ বা ম্যাগাজিন খুলে, বা টিভি খুললে সেই গোদা বিজ্ঞাপন।
  • অরিন | 2404:4404:1761:a900:2968:25f6:c002:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০২:১৮519797
  • lcm, "আমি তো এরকম চাই। আমি চাই যে আমার ইচ্ছে, মর্জি অ্যানালিসিস করে আমাকে আমার পছন্দসই খাবার, পোষাক, খবর, ভিডিও, গান, বই, আর্টিকল... ইত্যাদি সাজেস্ট করুক বিভিন্ন সাইট। এতে আমার খুব সুবিধে হয়।"
     
    আপনার ব্যক্তিগত মর্জি অ্যানালিসিস করে প্রোডাক্ট তৈরী মনে হয় না অনলাইন রিটেলে বা সাইটে কেউ করে। মানে অনেকের চয়েস আপনিও সেই দলে পড়েন, এরকম হয়। 
     
    একদম বিস্পোক সলিউশন, সেটা একমাত্র খুব ছোট স্কেলে লোকাল রিটেলাররা হয়ত করতে পারেন, তাও ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকলে। 
  • lcm | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০২:১২519796
  • আর, প্যান্ডেমিকের সময় এই সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট ব্যবহার করে জীবিকা বজায় রেখেছেন (এখনও রাখছেন) এমন কয়েকজনকে চিনি, তারা তো এদের কাছে বেশ কৃতজ্ঞ।
  • hmm | 103.24.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০২:১২519795
  • some people say, "Give the customers what they want." But that's not my approach. Our job is to figure out what they're going to want before they do. I think Henry Ford once said, "If I'd asked customers what they wanted, they would have told me, 'A faster horse!'" People don't know what they want until you show it to them.
  • lcm | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০১:৫৩519794
  • আমি তো এরকম চাই। আমি চাই যে আমার ইচ্ছে, মর্জি অ্যানালিসিস করে আমাকে আমার পছন্দসই খাবার, পোষাক, খবর, ভিডিও, গান, বই, আর্টিকল... ইত্যাদি সাজেস্ট করুক বিভিন্ন সাইট। এতে আমার খুব সুবিধে হয়। আমি চাই কিউরেটেড পার্সোনালাইজড কনটেন্ট। এতে আমার সুবিধে হয়।
  • Arindam Basu | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০১:৪৭519793
  • দুটো সাংঘাতিক রকমের ভাল মন্তব্য |
    অরিত্র লিখছেন, "ইনফরমেশন ওভারলোড" এর আরেকটা রূপ যদি "ওভারলোড অফ চয়েসেস" হয় তাহলে আমার প্রথম এটা অনুভব হয়েছিল প্যান্টালুনস/শপার্স স্টপে। কয়েকবার গিয়েই মনে হতে শুরু করে এই overwhelmling number of choices (information) টাই ঠিকঠাক কেনাকাটার পথে অন্যতম অন্তরায় হয়ে দাঁড়াচ্ছে।"
     
    এইটাই বাজারের ধর্ম অরিত্র, আপনাকে নানান রকমের রকমারি জিনিস দেখিয়ে "চয়েস প্যারলিসিস" করিয়ে দেয়া, যাতে আপনি পুরোপুরি পণ্যে পরিণত হন। এর একটা উদগ্র প্রকাশ ফাস্ট ়ফ্যাশনের| বছর বছর নতুন জামাকাপড়, ফ্যাশন আসছে, যাচ্ছে, এপ্রিল মাসে বাজার/ব্যবসা স্থির করছে, তিন মাস আগেও যা ছিল হাল ফ্যাশনের, আজ সে তামাদি। কেন? সময় কে মেপেছে? কাদের প্রয়োজনে? এবং এদের এই নির্লজ্জ লোভেব বলি শুধু আমার আপনার মতন সাধারণ মানুষ নন, গোটা পৃথিবীকে তার দায় নিতে হচ্ছে (https://www.unep.org/news-and-stories/story/environmental-costs-fast-fashion) । এই নির্মম ফাস্ট ফ্যাশন একটি ক্লাইমেট ধ্বংসকারী আনসাসটেনেবল প্র্যাকটিস, শুধু তাই নয়, অত্যন্ত অমানবিক এবং নিষ্ঠুর (https://cleanclothes.org) । তা সত্ত্বেও জেনেশুনে আমরা কিন্তু আমাদের পাড়ার টেলার  মাস্টারের ছোট দোকানে কাপড় কিনে জামাকাপড় করাতে দিতে যাই না। যদিও সে মানুষটা আমাদের যাকে বলে সুন্দর, পছন্দসই "বিস্পোক" পোষাক তৈরী করে দিতে পারেন। আমরা প্রতি বছর, বা হয়ত কেউ কেউ প্রতিমাসে "মল"এ গিয়ে মলযোগ করি, বহুজাতিক সংস্থা থেকে কেনাকাটা করি। একই কথা ফাস্ট ফুডের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য (https://sintelly.com/articles/how-does-fast-food-impact-the-environment/)
     
    তো "ঠিকঠাক কেনাকাটা"র কোনটা ঠিক সেটা আমাদেরকেই স্থির করতে হবে | 
     
    কেকে, "এই জিনিষটা আমার অবজার্ভেশন যে আজকাল মানুষ প্রতিক্রিয়া দেনও খুব বেশি। সোশ্যাল মিডিয়ার নানান প্ল্যাটফর্ম পাবার পরে হয়তো এটা আরো বেড়েছে। এবার আমার মনে প্রশ্ন আসে, সবেতেই প্রতিক্রিয়া দেখানো, মতামত দেওয়াটা কি সত্যিই এত জরুরী?"
     
    এও ঐ একই ব্যাপার কেকে, এবং আজ থেকে তিপ্পান্ন বছর আগে, যখন না ছিল  ওয়েব, তথাকথিত সোস্যাল মিডিয়া দূর অস্ত, তখনই  অর্থনীতিবিদ হারবার্ট সাইমন ১৯৭১ সালে লিখেছিলেন, 
     
    > n an information-rich world, the wealth of information means a dearth of something else: a scarcity of whatever it is that information consumes. What information consumes is rather obvious: it consumes the attention of its recipients. Hence a wealth of information creates a poverty of attention and a need to allocate that attention efficiently among the overabundance of information sources that might consume it. (১)
     
    এ তো আজকের কথা নয়। 
     
    এই যে মানুষকে ক্রমাগত "প্রতিক্রিয়া দেবার" জন্য উস্কে দেয়া, উসকে যাওয়া মানুষও "জিততে হবে" বলে অনলাইন কমেন্ট করতে থাকেন,  এবং কমেন্ট করানো, এর কুচক্র থেকে বেরোতে গেলে  যে মানুষরা ভাবেন বেশী, পড়েন বেশী, প্রতিক্রিয়া কম দেন, তাঁদের একটা সদর্থক ভূমিকা নিতেই হবে | 
     
    বলা বাহুল্য সেটা মাধ্যমের ম্যানেজাররা করবেন না, কারণ আপনার ব্যক্তিগত কমেন্টে কারো কিছু যায় আসে না ঠিকই,  কিন্তু এলগরিদমের ট্রেনিং ভ্যালিডেশনে তার অপরিসীম মূল্য। ফলে আমরা, যারা , "হাঁদা পাবলিক", তাদের ক্রমাগত না উস্কোলে না নিত্য নতুন স্টিমুলেশন দিলে চলে কি করে? কাজেই এই 
     
    (১) Herbert Simon et.al. (1971): Desgining Organisations for an information-rich world.
     
     
  • lcm | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০১:৪৬519792
  • আমার ফেসবুক, গুগল, ইউটিউব, হোয়াটসয়াপ, লিংকডইন - এসব দারুণ লাগে। এসবের ব্যবহার বাড়াতে চাই। আরও সময় দিতে চাই। এসবের আগের দুনিয়ায় ফিরে যেতে চাই না।
  • aranya | 2601:84:4600:5410:b065:ca6f:8199:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০০:৩৫519791
  • প্রতিক্রিয়া , মতামত দেওয়া নিয়ে পোস্টগুলো ভাল । 
    কলেজের হোয়া গ্রুপে বিজেপি / আরএসএস সমর্থকদের সাথে তর্ক করে ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছি , লাভ কিছু হয় না। নীরবতা ই শ্রেয় হয়ত
  • aranya | 2601:84:4600:5410:b065:ca6f:8199:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০০:২৮519790
  • তুমি ই আমার রোল মডেল :-)
  • r2h | 208.127.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০০:২৬519789
  • অরণ্যদা, না, কর্মব্যস্ত আর কই, ব্যস্ত হওয়া উচিত কিন্তু কর্ম এলেই মতামতস্পৃহা, শিল্পচেতনা, কাব্যলিপ্সা ইত্যাদি জেগে ওঠে। এইসব যেন নৈমিষারণ্যের ঘাটলায় মার, কর্মরূপ বোধির অন্তরায়।
    অন্য সবাই ব্যস্ত, খুলিগুহায় নিরন্তর ঊর্দ্ধশ্বাস ছোটাছুটি, আমি চেয়ে চেয়ে দেখি সারাদিন।
  • aranya | 2601:84:4600:5410:b065:ca6f:8199:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০০:১০519788
  • হুতো এত কর্মব্যস্ত, দেখতেও ভাল লাগে :-) 
    পোচুর কফি খাও, আর কাজ কর। তোমাদের বয়সে --
    বাওবাব -টা বোধহয় শুধু আমারই চাওয়া, চাঁদের পাহাড়, আফ্রিকা ইঃ নিয়ে রোমান্টিসিজমের ফল 
  • বকলম -এ অরিত্র | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩ ২৩:১২519787
  • কেকে, "পাঁচটা জিনিষে আমার মতামত দেওয়া হলোনা, সেগুলো এসে চলে গেলো। সো হোয়াট? আমার মতামত কী এমন জরুরী জিনিষ?"
     
    নিজের কথা বলি। এমনিতে রাজনীতি থেকে দূরে থেকেও রাজনৈতিক পরিস্থিতি যখন এমন পর্যায়ে পৌঁছল যে মন আশঙ্কিত চঞ্চল হতে শুরু করলো, আমি বহমান রাজনৈতিক আলোচনায় মতামত দিতে শুরু করলাম। মনে একটা ধারণা/আশা থাকতো যে আমার মার্গদর্শী মতামতটি পড়লেই লোকের মনে "ঠিক ঠিক" বোধ জেগে উঠবে এবং বোধটি প্রসারিত হয়ে রাজনীতি কাঙ্ক্ষিত পথে বাঁক নেবে। সাধারণ মানুষ হয়েও রাজনীতিতে প্রভাব ফেলার ইচ্ছে অর্থাৎ নিজের তুচ্ছতা সম্মন্ধে অজ্ঞতাজনিত ছেলেমানুষী না থাকলে নিজের মতামতগুলো জরুরী মনে করার কারণ থাকতো না।
     
    এখন বরং মনে হয় আমাদের প্রতিক্রিয়া গুলোই রাজনীতির খাদ্য হয়ে পড়েছে। এটা তাদের সেন্টিমেন্ট অ্যানালিসিস করতে সাহায্য করে, হয়তো আমাদের মানসিক ভাবে ব্যস্ত রাখতে উপায় হয় এবং এটা তাদের আশ্বাস দেয় যে ভালো লাগুক না লাগুক মানুষ এখনও ব্যবস্থাটার সঙ্গে আছে। হয়তো প্রতিক্রিয়া দেওয়া বন্ধ করলেই কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনটি হয়। যে ব্যবস্থাটি ইদানিং আমাদের মতামত, ভালো লাগা না লাগার ধার ধারছে বলেও মনে হচ্ছে না, তার ঘটনাগুলো সম্পর্কে আমরা নিস্পৃহ হতে শুরু করলেই তাদের ভয়ডর লাগবে হয়তো। মানুষ যতই গুরুত্বহীন হয়ে পড়ুক, তাদের সহযোগিতা ও অনুষঙ্গ ছাড়া তো ব্যবস্থা চলবে না। এখন প্রতিক্রিয়া দেওয়া কমিয়েছি।
  • r2h | 165.***.*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩ ২১:৫৭519786
  • খুবই গূঢ় ব্যাপার স্যাপার। টেরিটোরি মার্ক করা আরকি। ভাম বিড়াল থেকে পিঁপড়ে, সিঙ্গি থেকে মানুষ, কেউ গন্ধ ছড়িয়ে, কেউ দস্তাবেজ, সে জমি হোক বা মতামত।
    এই যেমন আমার জামবাগানের একটা বাসনা হয়েছিল, গুরুর সমবেত ভদ্রজন আবার জামে সন্তুষ্ট না, তাঁদের চাই বাওবাব। শেষে আমি মর্মপীড়ের বানী শুনে পৃথিবীর এক কোনে অন্য কোন জাম বাগানের কল্পনা করেই সন্তুষ্ট রইলাম।

    তবে মতামতের ক্ষেত্রে ওরকম হয় না, নিজের চিন্তা নিজে করতে হয়। মতে না মিললে এবং ঝগড়া করতে না চাইলে লোকজনকে এড়িয়ে যেতে হয়, তাতে আবার লোকে অসামাজিক বলে, তবে তাতে কিছু না, কবি বলেছেন মুর্খ বড়ো, সামাজিক নয়, টুনির ঘরেও সে ধন আছে। আবার একেবারে মতামত না দিতে পারলে পিত্ত ঊর্দ্ধমুখী হওয়ার একটা সম্ভাবনা হয়, তার জন্যে আছে গুরুভাট।

    মুশকিল হল এই সবই আজাইরা কথা। চারটে প্রচ্ছদ প্রেসে পাঠাতে হবে এবং হায় দীর্ঘসূত্রিতা। লেখক সম্পাদক প্রকাশক খুলিগুহার যাবতীয় কর্তৃপক্ষ সবাই রোষকষায়িত হচ্ছেন, এদিকে ব্লার্ব আছে তো পুস্তক পরিচিতি নেই, নামাংকন আছে তো বইয়ের নাম সেন্সরে আটকাবে কিনা সেই নিয়ে চিন্তা। কারও ইন্টারেনেট খারাপ তো কারো কফি পার্কোলেটর জবাব দিয়েছে। হা হতোস্মি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত