এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • নষ্টলজি | 172.96.***.*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০১:১৭493544
  • জনৈক মিথ্যাবাদী পড়ে কেমুন যেন পিটির কতা মনে পল্ল গা
  • এলেবেলে | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০১:১৭493543
  • ধুর, চ্যালেঞ্জ নিবি কি না বল? নাহলে চেপে যা। লোক হাসাস নে।
     
    এই নে এক খাবলা রবীন্দ্রনাথ --- বাংলাদেশে হিন্দু-মুসলমান যখন ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী, পরস্পরের সুখ-দুঃখ নানা সূত্রে বিজড়িত, একের গৃহে অগ্নি লাগিলে অন্যকে যখন জল আনিতে ছুটাছুটি করিতে হয়, তখন শিশুকাল হইতে সকল বিষয়েই পরস্পরের সম্পূর্ণ পরিচয় থাকা চাই। বাঙালি হিন্দুর ছেলে যদি তাহার প্রতিবেশী মুসলমানের শাস্ত্র ইতিহাস এবং মুসলমানের ছেলে তাহার প্রতিবেশী হিন্দু শাস্ত্র ইতিহাস অবিকৃতভাবে না জানে তবে সেই অসম্পূর্ণ শিক্ষার দ্বারা তাহারা কেহই আপন জীবনের কর্তব্য ভালো করিয়া পালন করিতে পারিবে না।
    ... বাংলা বিদ্যালয়ে হিন্দু ছেলের পাঠ্যপুস্তকে তাহার স্বদেশীয় নিকটতম প্রতিবেশী মুসলমানদের কোনো কথা না থাকা অন্যায় এবং অসংগত
    ইংরাজি শিক্ষার যেরূপ প্রচলন হইয়াছে, তাহাতে ইংরাজের ইতিহাস, সমাজতত্ত্ব, আচার-বিচার আমাদের কাছে লেশমাত্র অগোচর থাকে না; অথচ তাহারা বহুদূরদেশী এবং মুসলমানরা আমাদের স্বদেশীয়, এবং মুসলমানদের সহিত বহুদিন হইতে আমাদের রীতিনীতি পরিচ্ছদ ভাষা শিল্পের আদান-প্রদান চলিয়া আসিয়াছে। অদ্য নূতন ইংরাজি শিক্ষার প্রভাবে আত্মীয়ের মধ্যে প্রতিবেশীর মধ্যে ব্যবধান দাঁড়াইয়া গেলে পরম দুঃখের কারণ হইবে। বাঙালি মুসলমানের সহিত বাঙালি হিন্দুর রক্তের সম্বন্ধ আছে, কথা আমরা যেন কখনো না ভুলি
     
    এই পাঠ্যপুস্তকগুলো কে লিখত?
  • দীপ | 2401:4900:3a19:905b:8420:fa10:84cd:***:*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০১:১৬493542
  • জনৈক মিথ্যাবাদীর দাবী, বিদ্যাসাগরের আগে বাংলা ভাষা নাকি উর্দু-ফারসি ভাষায় পরিপূর্ণ ছিল; জয়গোপাল তর্কালঙ্কার, বিদ্যাসাগর সেসব তুলে দিয়ে তৎসমবহুল বাংলা ভাষা শিখে বাংলাভাষার চূড়ান্ত ক্ষতি করেন। এদের উদ্দেশ্য রামপ্রসাদের লেখার একটি পাতা তুলে দিলাম। নেটে রামপ্রসাদের লেখার pdf পাওয়া যায়, আগ্রহী পাঠক একটু কষ্ট করে পড়ে নেবেন।
  • দীপ | 223.239.***.*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০১:০৮493541
  • জনৈক মিথ্যাবাদী দিনের পর দিন বলে গেছে বিদ্যাসাগর ইসলাম বিদ্বেষী ছিলেন, তাই আরবী-ফারসী বাদ দিয়ে তৎসমবহুল ভাষা শিখে বাংলা গদ্যের ক্ষতি করেছেন। এই ভণ্ডের উদ্দেশ্যে রবীন্দ্রনাথ কৃত বিদ্যাসাগরের মূল্যায়ন তুলে দিলাম। বাকি বিচার পাঠক করবেন।
  • এলেবেলে | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০১:০৮493540
  • রামছাগল, চ্যালেঞ্জ নিবি না শালা?
  • এলেবেলে | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০১:০৭493539
  • আবার সেই কুমীর ছানা প্রদর্শন! ওরে ছাগল, বিদ্যাসাগর চরিত কবে কোন উপলক্ষে লেখা? তারপর আর উনি কিছু লেখেননি? তার দু-চারপিস নমুনা দিলে সামলানো যাবে?
     
    আরেক গরু আইনটা চোখেও দেখেনি কিন্তু বাতেলাবাজি ছাড়বে না! বলি বাগদত্তা কন্যাদের পুনর্বিবাহের কথা বিদ্যাসাগর বলেছিলেন? তাঁর সঙ্গে বাকিদের তো এই নিয়েই লড়াই। তাহলে সব মিলিয়ে কী খাড়াইল? 
  • দীপ | 223.239.***.*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০১:০২493538
  • দীপ | 223.239.***.*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০১:০১493537
  • লে হালুয়া | 74.2.***.*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:৫৮493536
  • 'আইনটিতে এই শাস্ত্রব্যাখ্যাকে স্রেফ কাঁচকলা দেখানো হয়' ইহাই তো প্রমান করে শাস্ত্রব্যাখ্যাটি দোহাই ছিল! আসল উদ্দেশ্য বিল পাশ করানো।
  • এলেবেলে | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:৫৭493535
  • আগে বেসিকটা বুঝতে হয়, তারপরে গালাগালি দিতে হয়। নিজে কলেজে চাকরি করেন, এই বেসিকটা জানেন না যে ইনস্পেক্টরদের স্কুল স্থাপন করার অধিকারই নেই কিংবা কোনও দিনও ছিল না? 
  • এলেবেলে | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:৫৫493534
  • গর্দভপ্রবরকে প্রকাশ্যে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছি বিদ্যাসাগরের আগে কিংবা পরে একজন, কেবল একজন, সহকারী ইন্সপেক্টরের নাম উল্লেখ করুন যিনি ইহজীবনে একটি, কেবল একটি, সরকারি স্কুল স্থাপন করেছেন। কালকের মধ্যে না বলতে পারলে একদম সিধে করে দেব। অনেক অসভ্যতা অনেকদিন ধরে দেখছি। চ্যালেঞ্জ করলাম। অ্যাকসেপ্ট করুন।
  • দীপ | 2401:4900:3a19:905b:8420:fa10:84cd:***:*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:৫২493533
  • ছাগল আবার খেপে উঠেছে!
  • এলেবেলে | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:৫১493532
  • রামমোহনের সমসময়ে একফোঁটা ইংরেজি না পড়ে সমস্ত 'গৌণ' সম্প্রদায়ের মানুষ এক ফুৎকারে বেদ-পুরাণ-কোরান-জাতিভেদ- হিন্দু ও মুসলমানের বিভেদ - সব কিছুকে উড়িয়ে দেন। সে সমাজকে জড়বৎ বলে কোন মূর্খের দল? এটাই তো ব্রিটিশ অ্যাজেন্ডা। গরুরা আজও তার জাবড় কাটছে।
  • দীপ | 2401:4900:3a19:905b:8420:fa10:84cd:***:*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:৫১493531
  • আর জড়সমাজকে জাগানোর জন্য চাই শিক্ষা। তাই শিক্ষার বিস্তার করতে হবে। তৎকালীন সমাজের‌ মধ্যে শিক্ষাবিস্তার সবচেয়ে প্রয়োজনীয়। এই কাজটাই করেছিলেন বিদ্যাসাগর। 
    যদিও এর জন্য একশ্রেণীর গর্দভ বিদ্যাসাগরকে ব্রিটিশ দের ধামাধরা বুর্জোয়া শিক্ষাব্যবস্থার প্রতিষ্ঠাতা বলে গাল পাড়ে। ভুলে যায়, বিদ্যাসাগরকে পরাধীন দেশে সবকিছু লড়াই করে করতে হয়েছে। একদিকে লড়াই উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে, অন্যদিকে লড়াই রক্ষণশীল সমাজে রং সঙ্গে। এই দুই দিকে চূড়ান্ত লড়াই করতে করতে তাঁকে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য পথ করতে হয়েছে।
  • এলেবেলে | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:৪৮493530
  • 'শাস্ত্রের দোহাই না দিলে এই সমাজ বিধবাবিবাহ মেনে নেবে না' - সমস্ত রচনা বইতে এই অছিলার কথাই লেখা থাকে। কিন্তু আইনটিতে এই শাস্ত্রব্যাখ্যাকে স্রেফ কাঁচকলা দেখানো হয়। সেটা রচনা বইতে থাকে না। ব্রিটিশের তৈরি আইনের বিরুদ্ধে কোনও মিঞার ট্যাঁ-ফোঁ করার খ্যামতা হয়নি।
     
    আর গীতা একটি ঢপের চপ। খোদ রবীন্দ্রনাথের সেই নিয়ে উক্তি আছে।
  • এই দ্যাকো | 76.72.***.*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:৪৫493529
  • গঙ্গারামপুরের গঙ্গাফড়িং গোড়াটা ধইরে দিইচে। নইলে কোতায় যেতুম?
  • দীপ | 2401:4900:3a19:905b:8420:fa10:84cd:***:*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:৪২493528
  • ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র এই বিভাগ জন্মগত নয়, গুণগত। ভারতীয় দর্শন এটা খুব স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছে। গীতাতেই বলা হয়েছে, "গুণ ও কর্মের বিভাজন অনুসারে চতুর্বর্ণ সৃষ্টি হয়েছে। এই গুণগত ব্রাহ্মণত্বকেই বিদ্যাসাগর-রবীন্দ্রনাথ- বিবেকানন্দ নমস্কার জানিয়েছেন। 
    আর বিদ্যাসাগর জানতেন স্মৃতিশাস্ত্র থেকে বিধবা বিবাহের প্রমাণ দেখাতে না পারলে রক্ষণশীল হিন্দুসমাজ কোনোদিন তা মেনে নেবে না। এই রক্ষণশীল, জড়বৎ সমাজের নিজস্ব চিন্তাশক্তি, বিচারশীলতা কিছুই নেই। শাস্ত্রের দোহাই না দিলে এই সমাজ বিধবাবিবাহ মেনে নেবে না। সেজন্য‌ই তাঁকে স্মৃতিশাস্ত্রের প্রমাণ উত্থাপন করতে হয়েছিল।
    বিধবাবিবাহ অবশ্যই মূলত উচ্চবর্ণের সমস্যা, কিন্তু তাতে বিদ্যাসাগরের কাজের গুরুত্ব বিন্দুমাত্র কমেনা। তৎকালীন রক্ষণশীল সমাজকে জাগানোর জন্য প্রচণ্ড আঘাতের প্রয়োজন ছিল। আর সেই কাজটাই করেছিলেন বিদ্যাসাগর। তাই তিনি যুগপুরুষ।
  • বৃপুসোভা গোষ্ঠীর চ্যাংড়া | 76.72.***.*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:৪২493527
  • বন্ধুগন কঙ্গনাদেবী বলিচেন ২০১৪ সালে দেশে স্বাধীনতা এসচে। অ্যাকুন আমাগো অবতার এলেবেলেবাউ আমাদিগকে ব্রিটিশ পঙ্কিলতা হইতে উদ্ধার করিবেন। আপুনারা চুপ মেরে বসে থাকেন। দাগী আসামী হিসেবে ন্যাড়াবাবু মুখে সেলোটেপ সেঁটে লইবেন।
  • এলেবেলে | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:৪২493526
  • আপত্তি জানান আপত্তি জানান না
  • এলেবেলে | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:৩৮493525
  • শালা এই কারণে হুতোমকে এত শ্রদ্ধা করি --- আর কলকেতার ব্রাহ্মসমাজের জন্মতিথি উপলক্ষে ১১ই মাঘ পোপ দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর দি ফাষ্টের বাড়িতে যে বছর বছর একটা অন্নক্ষেত্তর হয়, তাতেও প্রসাদ পেয়েচিভাল কথা! ব্রাহ্মভোজের দিন ঠাকুর বাবুর মাঠের মত চণ্ডীমণ্ডপে ব্রাহ্ম ধরে না, কিন্তু প্রতি বুধবারের উপাসনার সময় সমাজে কেবল জোন দশ বারোকে চক্ষু বুজে ঘাড় নাড়তে সুর করে সংস্কৃত মস্জিয়া পড়তে দেখ্তে পাই, বাকিরা কোথায়? তাঁরা বোধ হয়, পোষাকী ব্রাহ্ম! না আমাদের মত যজ্ঞির বিড়াল?
  • এলেবেলে | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:৩৫493524
  • আসলে মস্তিষ্কে ব্রিটিশরা গজাল পুঁতে বুঝিয়ে দিয়েছে যে তারা না আসলে এদেশ কিছুতেই উদ্ধার হত না। কিছু গরুর মাথা থেকে আজ পর্যন্ত সে গজাল তুলে ফেলা যায়নি, ভবিষ্যতেও যাবে না
  • এলেবেলে | 202.142.***.*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:২৭493523
  • হ্যাঁ, সেই কারণেই তো দেবেন্দ্রনাথ যে দিন তাঁর সর্বকনিষ্ঠ দুই পুত্র সোমেন্দ্রনাথ ও রবীন্দ্রনাথের উপনয়ন দেন, সে দিন যে দালানে সমস্ত ব্রাহ্মণ্য বিধি মেনে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়, সেই দালান থেকে কেবল শূদ্র হওয়ার অপরাধ-এ ব্রাহ্মসমাজের অন্যতম প্রতিনিধি রাজনারায়ণ বসুকে বিতাড়িত করা হয়।
     
    সেই কারণেই রামমোহন নিজেই শূদ্রের অসাক্ষাতে বেদ ও উপনিষদ পাঠ-এ আপত্তি জানান। এসব তো বাউনদের প্রতি অচলা ভক্তির নিদর্শন নয়। সবই ওই  ফিরকি নেওয়া! কিন্তু গরুটি হাম্বা করলেও এটা জানে না যে রামমোহনের আগেই দুজন ব্রাহ্মণ কালাপানি পার হয়েছিলেন এবং তার জন্য তাঁদের কারও কাছে চক্ষুশূল হতে হয়নি। এটা অবিশ্যি কিরণ চৌধুরীতে নেই!
  • হেহে | 198.7.***.*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:২৪493522
  • মহায় আপুনার রেস্টুরেন্ট চালানো প্রকাশককে বলুন কলাবতী মুদ্রার সাইট বানাতে। গুচুতে বছরের পর বছর অন্তহীন রামু-বিদু চর্চা মেনে নিতে নারলাম।
  • এলেবেলে | 202.142.***.*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:২০493521
  • মচৎকার। দিব্যি ডোম বা গরু-ফরু বলা যাচ্ছে, তুইতোকারিও জায়েজ। এরাই আবার সামান্য কুঞ্চিত কেশদামের আঘাতে মুচ্ছো যায়। জাত দ্বিচারীর দল।
  • দীপ | 2402:3a80:196c:35cb:6900:e192:f399:***:*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:০৭493518
  • হুঁ হুঁ বাবা, সব্বাইকে চিনে নিয়েছে!
  • দীপ | 2402:3a80:196c:35cb:6900:e192:f399:***:*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:০৭493519
  • হুঁ হুঁ বাবা, সব্বাইকে চিনে নিয়েছে!
  • দীপ | 2402:3a80:196c:35cb:6900:e192:f399:***:*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:০৭493520
  • হুঁ হুঁ বাবা, সব্বাইকে চিনে নিয়েছে!
  • ওরে গরু | 139.64.***.*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:০৫493517
  • রামমোহন কালাপানি পেরিয়ে ব্রাহ্মণদের চক্ষশূল। তার কাছ থেকে প্রণামী নিতে ব্রাহ্মণদের জুতা খাওয়ার মত লাগত আর তাই দেখে রামমোহন ফিরকি নিত সেটা বুঝিস?
     
    রামমোহন ত এলবেলের মত গবেট ছিল না। তাই সে বুঝেছিল নিজেদের সমাজের গু সাফ করেই শাসক বৃটিশদের বিরুদ্ধে "political advantage and social comfort" পাওয়া যাবে। যারা মেয়েদের জ্যান্ত পোড়ায়, তারা কোন মুখে স্বাধীনতা চাইবে রে? কাদের জন্য স্বাধীনতা? সমাজ জত সংস্কারের দ্বারা ইকুয়ালিটির দিকে এগোবে, তত ইউনিভার্সাল জাস্টিসের কাছে যাওয়া যাবে। বৃটিশদের বিরুদ্ধে লড়া যাবে। এটা তুই না বুঝলেও ক্ষেতি নাই, রামমোহন দুশো বছর আগেই বুঝেছিল।
  • দীপ | 2402:3a80:196c:35cb:6900:e192:f399:***:*** | ০৬ জানুয়ারি ২০২২ ০০:০৫493516
  • ডোম পুরোহিত আবার নিষ্ঠাভরে শ্রাদ্ধ ও সপিণ্ডকরণে মনোনিবেশ করেছেন! কর্তব্যে এই অবিচলিত নিষ্ঠা সত্য প্রশংসার যোগ্য!
  • এলেবেলে | 202.142.***.*** | ০৫ জানুয়ারি ২০২২ ২৩:৪৯493515
  • গুরু না পড়লে যেমন এসবও জানা যেত না যে রামমোহন সতীদাহ প্রথা রদ করেন আর বিদ্যাসাগর বিধবাবিবাহ চালু করেন। ফলত তাঁদের কাজকর্মের বিশ্লেষণ করা মানে, তাও আবার জন্মের ২০০ কি ২৫০ বছর পরে, বিজেপির অ্যাজেন্ডাকে এন্ডোর্স করা হয়!
     
    তো কোন রামমোহন? না যিনি বেদকে ঈশ্বর-প্রত্যাদিষ্ট শাস্ত্র মনে করেন, শংকর যাঁর কাছে সমস্ত প্রশ্নের ঊর্ধ্বে, চোদ্দ গণ্ডা পুরাণকে যিনি প্রামাণ্য মনে করেন, মনু যাঁর কাছে পথ্য এবং গীতার ঢপের চপ যাঁর যুক্তিবিস্তারের অন্যতম ঢাল। এবং যিনি ব্রাহ্মসমাজে ব্রাহ্মণদের বিভিন্ন সময়ে ডেকে এনে নগদ প্রণামী দেন। এ লোক তো বিজেপির বাবা! 
     
    সব শেষে তিনি ধর্ম সম্পর্কে মোক্ষম কথাটি বলেন এই ভাষায় --- It is, I think, necessary that some change should take place in their religion, at least for the sake of their political advantage and social comfort.
     
    এ লোক তো পুরো মোহন ভাগবত। আর আদানি হচ্ছে এর একনিষ্ঠ অনুগামী দ্বারকানাথ।
     
    বিদ্যাসাগরের অনেক আগে থেকেই কেবল ত্রিবর্ণিক ছাড়া বাকি সমস্ত বর্ণের হিন্দুর মধ্যে বিধবাবিবাহ প্রচলিত ছিল, আর মুসলমানদের কাছে এটা কোনও ইস্যুই ছিল না। সাধে সুমিত সরকার বলেছেন The Rammohun-Dwarkanath section of our intelligentsia seems to have swallowed in toto this free-trader logic, and visualized a kind of dependent but still real bourgeois development in Bengal in close collaboration with British merchants and entrepreneurs. …The catastrophic decline in cotton handicrafts threw at least a million out of jobs in Bengal in “a revolution… hardly to be paralleled in the history of commerce.” The founding-father of our Renaissance remained utterly silent about such developments.
     
    এখনও যদি কেউ কিরণ চৌধুরীর যুগে পড়ে থেকে ইয়াব্বড় বাতেলা মারেন, তো আমি নাচার।
     
    সর্বোপরি বিজেপি যে জন্মলগ্ন থেকে ব্রিটিশের ধামাধরা, সেটা বোধহয় মনে পড়েনি। মোদী অত বোকা নয়। ঠিক রতনে রতন চিনে নিয়েছে। তাই উনিশ শতকের তিন বাঙালি 'রত্ন' - রামমোহন, বিবেকানন্দ আর অরবিন্দকে নিজের ট্যাঁকে পুরে ফেলেছে।  
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত