এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ২০:৩৮493033
  • বিনা মন্তব্যে
     
     
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:b08f:3cad:2d90:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৯:৪৯493032
  • সপিন্ড ম্যারেজ অ্যাক্ট
     
    Section 3 in The Hindu Marriage Act, 1955
    3 Definitions. —In this Act, unless the context otherwise requires,—
    (a) the expressions “custom” and “usage” signify any rule which, having been continuously and uniformly observed for a long time, has obtained the force of law among Hindus in any local area, tribe, community, group or family:
    Provided that the rule is certain and not unreasonable or opposed to public policy; and Provided further that in the case of a rule applicable only to a family it has not been discontinued by the family;
    (b) “district court” means, in any area for which there is a city civil court, that court, and in any other area the principal civil court of original jurisdiction, and includes any other civil court which may be specified by the State Government, by notification in the Official Gazette, as having jurisdiction in respect of the matters dealt with in this Act;
    (c) “full blood” and “half blood”— two persons are said to be related to each other by full blood when they are descended from a common ancestor by the same wife and by half blood when they are descended from a common ancestor but by different wives;
    (d) “uterine blood”— two persons are said to be related to each other by uterine blood when they are descended from a common ancestress but by different husbands;
    Explanation. —In clauses (c) and (d), “ancestor” includes the father and “ancestress” the mother;
    (e) “prescribed” means prescribed by rules made under this Act;
    (f) (i) “ sapinda relationship” with reference to any person extends as far as the third generation (inclusive) in the line of ascent through the mother, and the fifth (inclusive) in the line of ascent through the father, the line being traced upwards in each case from the person concerned, who is to be counted as the first generation;
    (ii) two persons are said to be “sapindas” of each other if one is a lineal ascendant of the other within the limits of sapinda relationship, or if they have a common lineal ascendant who is within the limits of sapinda relationship with reference to each of them;
    (g) “degrees of prohibited relationship”— two persons are said to be within the “degrees of prohibited relationship”—
    (i) if one is a lineal ascendant of the other; or
    (ii) if one was the wife or husband of a lineal ascendant or descendant of the other; or
    (iii) if one was the wife of the brother or of the father's or mother's brother or of the grandfather's or grandmother's brother of the other; or
    (iv) if the two are brother and sister, uncle and niece, aunt and nephew, or children of brother and sister or of two brothers or of two sisters;
    Explanation .—For the purposes of clauses (f) and (g), relationship includes—
    (i) relationship by half or uterine blood as well as by full blood;
    (ii) illegitimate blood relationship as well as legitimate;
    (iii) relationship by adoption as well as by blood;
    and all terms of relationship in those clauses shall be construed accordingly.
     
  • Kausik Gh | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৯:০১493031
  • !!
    alkaline করে তোলার পদ্ধতির স্ক্রিনশটটা দিন, প্লিজ। রিটায়ার করার সময় হয়ে আসছে, একটা স্টার্ট আপ খুলে ফেলি। 
     
     
  • !! | 2601:247:4280:d10:dc8e:a81c:2383:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৮:৩৩493030
  • মনু হইতে রাঃ স্বা...
  • Kausik Gh | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৮:০৮493029
  • জয় যা লিখলেন জি সাহেবের প্রসঙ্গে, আপনি বিষয়টার গভীরে ঢুকে মন্তব্য করেছেন, স্পষ্ট যে আপনি এ ব‍্যাপারে মোটেও অনধিকারী নন। আমি পাতি আর্টসের ছাত্র, কিন্তু আমারও ঐ লেখা পড়ে মনে হয়েছে যে এ একেবারে ভুলভাল। কিছুদিন পর পর পশ্চিমে একেকটা বাজারকাঁপানো ঝোঁক আসে, আবার কিছু কিছু বাজারকাঁপানো চিন্তার লাইন পেরেনিয়ালি চলে। সেই সব ঝোঁকের, সেই সব চিন্তার লাইনে দেখতে পাই যাদের ক্রেডেনশিয়াল আছে এরকম লোকেরাও মাতামাতি করে।
    জি সাহেবের লেখাও আমার ঐরকমই লেগেছে। তবে জি-কে ধন্যবাদ, উনি লিখেছেন বলেই আপনার বক্তব্য শুনতে পেলাম।
    আজ স্কুলের গ্রুপে জি-এর লেখার লিঙ্কটা পাঠিয়ে রাখি। তারপরে আগামীকাল আপনার কথাগুলো চুরি করে টিচার্স রুম কাঁপিয়ে দিচ্ছি, নিশ্চিত থাকুন।
    হন্টন শেষ হলে লিখতে ভুলবেন না, এই বেচারি আর্টসের ছাত্রটিকে আলোকদান করার অনুরোধ রইলো।
  • Kausik Gh | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৮:০৪493028
  • রঞ্জন রায় এবং একক যা লিখেছেন, ওগুলো রাতে আবার পড়তে হবে (এইগুলো জানার জন্যই তো ভাটিয়া৯-তে উঁকি দিই)।
     
  • জয় | 82.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৭:৪২493027
  • বাকী পয়েন্টগুলো নিয়ে কামব্যাক করছি ঘন্টা দুয়েক পরে। এখন আমার হন্টনের সময়!
  • জয় | 82.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৭:৪১493026
  • ৪ক) সিমিত রিসোর্সের গল্পগাছা তো সেই ম্যালথাসের (১৭৯৮) সময় থেকেই, জনসংখ্যা তুলনায় খাবারের সংস্থান বাড়বে না- সুতরাং মানুষ মরবে (স্পেশিফিক্যালি সাদা আর্যদের সিলেক্টিভলি বাঁচাও) সামহাউ এখন ওভার পপুলেশন আর প্রবলেম নয়, ফুড প্রোডাক্সনেও নয় (ডিস্ট্রিবিউসনে এখনও আছে; আর ফুড সিকিউরিটির এনভায়ার্নোমেন্টাল ইত্যাদি কনসিকুয়েন্স।
  • জয় | 82.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৭:১৯493025
  • @ কৌশিক
     
    ডুমস ডে আর্গুমেন্ট যে কোন কারণেই হোক মেইনস্ট্রীম মিডিয়ায় গতি পাচ্ছে। ভুল বলা হল, শুধু মিডিয়ায় নয়- সিরিয়াস সায়েন্টিফিক রিসার্চেও। কিন্তু ডঃ হেনরী জির সায়েন্টিফিক আমেরিকানে লেখাটা মিডিয়া চর্চাই। জি মিডিয়ার জগতেরই, কিন্তু তাঁর ক্রেডেন্সিয়ালেকে প্রশ্ন তুলব সে শিক্ষা আমার নেই। কিন্তু লেখাটি সায়েন্টিফিক রাইটিং তো নয়ই, নিতান্ত বাজারী (সদ্য একটি চটি পাবলিশ করেছেন- "A Very Short History of Life on Earth", হস্তগত হয়েছে, কিন্তু পড়া হয় নি; তারই প্রোমোশন কি?) কিন্তু এতো ছিদ্রে ভর্তি যে সমস্ত উৎসাহ হারিয়ে ফেললাম কোন বড় উত্তর লেখার। 
    ১) ফার্টিলিটি রেট কমেছে, কিন্তু মর্টালিটি (মূলতঃ ইনফ্যান্ট মর্টালিটি)ও কমেছে। কিন্তু ফাইনাল ট্রেন্ড নিয়ে কোন  দুটো গ্রুপ একমত নয়। এখন ৭ বিলিয়ন মানুষ। ২১০০তে এটা ১১তে স্ট্যাগনেন্ট হবে না খুব স্লোলি বাড়বে না খুব স্লোলি কমবে (ফেজ ফাইভ) কেউ জানেনা। এব্যাপারে আমার গুরুদেব হান্স রসলিং। জি যে ল্যানসেট পেপারটার কথা বলেছেন তাতে TFR টোটাল ফার্টিলিটি রেটের স্ট্যাটিস্টিক্যাল মডেল রিপ্লেসমেন্ট রেট (২.১)এর কম দেখিয়েছে- কিন্তু একবারও এক্স্টিংশনের ভয় দেখায় নি। 
    ২) বেশী জেনেটিক ভ্যারিয়েসন কোন স্পেশিসের সারভাইভাল বাড়ায় এটা ওভার সিম্প্লিফিকেশন। জি যে রেফারেন্স দিয়েছেন তা বলছে শিম্পাঞ্জি দের জেনেটিক ভেরিয়েশন আমাদের তুলনায় বেশী। তারমানে এই নয় যে শিম্পাঞ্জিরা আমাদের তুলনায় বেশীদিন বাঁচবে এ পৃথিবীতে। অন্যান্য কোফাউন্ডিং ফ্যাক্টরগুলো ছেড়েই দিলাম, খুব গোদা করে ডারউইনের ইভোলিউশন বায়োলজি দেখি গোটা জিনোম ওয়াইড ভ্যারিয়েসন নয়, ছোট্ট একটা জায়গায় ছোট্ট একটা ভ্যারিয়েসন আপনার প্রজাতি বা প্রজাতির একটা অংশকে কোন ভাইরাস থেকে বাঁচাতে পারে বা বেশী সাসেপ্টিবল করতে পারে। ডঃ জি- "জিই... কোয়ালিটি! কোয়ান্টিটি নয়।"
    ৩) এটাও প্রোভেন নয় যে স্পার্ম কাউন্ট কমছে বা কোয়ালিটি ডিটেরিওট করছে। জি কোন রেফারেন্স দেন নি। আপনারা এইটা দেখুন (https://pubmed.ncbi.nlm.nih.gov/ 8612832/). মেটাঅ্যানালিসিসে ১৯৩৮এর রিসার্চ ঢুকিয়েছে যখন স্পার্ম কালেকশন ঠিকমত করে হত কিনা পেপারের অথররা সন্দেহ করেন। এই ড্যানিশ স্টাডিটাও দেখুন https://pubmed.ncbi.nlm.nih.gov/21629118/)
     
     
  • একক | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৬:৩৮493024
  • "পুরুষের শুক্র বেশি হলে পুত্র, স্ত্রীর শুক্র বেশি হলে কন্যা জন্মায়। দু’জনেরই সমান সমান হলে জোড়া সন্তান বা হিজড়ে জন্মায়। কিন্তু দুজনের শুক্র খুব অল্প হলে গর্ভ হয় না।(৩/৪৯)।"
     
    মনু বাবু "মেশানো " ব্যাপার টা  খুপ  সিরিয়াসলি নিয়েছিলেন দেকচি! ত মিশ্রণ যকন,  চাপ ও তাপের উল্লেখ নাই " 
     
    সেইযে মিশনে ছুটোব্যালায় শিকেচিলুম,  "...তাপে-চাপে প্রবল উত্তাপে মম শান্তি উপলব্ধি "
  • Ranjan Roy | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৬:৩৬493023
  • নিয়োগ ইত্যাদি নিয়ে আমার শেষ দু'পয়সাঃ
     কাশীরাম দাসের মহাভারতে দেখুন জন্মেজয়কে অশ্বমেধ যজ্ঞ করতে নিরস্ত করার প্রয়াসে কুলগুরু বশিষ্ঠ কী বলেছিলেনঃ
     " মাংসশ্রাদ্ধ--- গোমেধ, অশ্বমেধ,
      দেবর হইতে পুত্র কলিতে নিষেধ"।।
  • Ranjan Roy | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৬:৩২493022
  • কয়েক বছর আগে সল্ট লেক না কোথায় যেন উত্তম সন্তান উৎপাদনের জন্য টাকা নিয়ে প্রশিক্ষণ শিবির খোলা হচ্ছে বলে খবরের কাগজে পড়েছিলাম।
     অনেক বাপ-মা নাকি শাস্ত্রসম্মত উপায়ে আইআইটি /আই আই এম  এ ভাবী সন্তানের ভর্তি হওয়া সুনিশ্চিত করতে ওখানে নাম লিখিয়েছিলেন।
    তা সন্তানের জন্ম নিয়ে মনু মহারাজের ফান্ডা দেখুনঃ

    বিয়ে হয়ে গেল। এবার সন্তান জন্মের রহস্য জেনে নিন।

     

    n  প্রথম চারপ্রকারের বিয়ের ফলে ভদ্রজনের মান্য বেদাধ্যয়ন করা তেজস্বী পুত্র হয় । রূপ,গুণ, যশ ও প্রচুর ভোগের অধিকারী হয় এবং তার একশ’ বছর আয়ু হয়। কিন্তু বাকি চারটে নিকৃষ্ট বিয়ের ফলে নিষ্ঠুর,মিথ্যেবাদী এবং বেদ ও যাগযজ্ঞের প্রতি বিদ্বেষভাবাপন্ন পুত্র জন্মায়।(৩/৩৯.৪০, ৪১)।

    n  শোণিতস্রাবযুক্ত প্রথম চার রাত্রি, একাদশ ও ত্রয়োদশ রাত্রি এবং অমাবস্যাদি মনুর বিধিতে নিন্দিত। বাকি সময়ে গৃহস্থ স্ত্রীর প্রতি অনুরক্ত হয়ে রতিকামনায় দারগমন করবেন।(৩/৪৫,৪৬,৪৭)।

    n  ওই প্রশস্ত রাত্রিগুলোর মধ্যে  জোড় সংখ্যার রাতে, যেমন ষষ্ঠ ও অষ্টম, ছেলে হয় এবং বেজোড় সংখ্যার রাতে, যেমন পঞ্চম বা সপ্তম,  মেয়ে। তাই ছেলে চাইলে য জোড় সংখ্যার রাত্রিতে দারগমন করিবেন(৩/৪৮)।

    n   পুরুষের শুক্র বেশি হলে পুত্র, স্ত্রীর শুক্র বেশি হলে কন্যা জন্মায়। দু’জনেরই সমান সমান হলে জোড়া সন্তান বা হিজড়ে জন্মায়। কিন্তু দুজনের শুক্র খুব অল্প হলে গর্ভ হয় না।(৩/৪৯)।

  • Ranjan Roy | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৬:২৮493021
  • আসুর ও অন্যান্য বিবাহ

    n   প্রথম স্ত্রী তো নিজেদের বর্ণের হতে হবে।(প্রথম বিয়ে তো বংশরক্ষার জন্যে; পুত্রার্থে ক্রিয়তে ভার্যা) কিন্তু কামবশঃ ফের বিয়ে করতে চাইলে কন্যার যোগ্যতা নীচে দেওয়া হলঃ

    o   ব্রাহ্মণ – ব্রাহ্মণী ও তিন বর্ণের মেয়েকে।

    o   ক্ষত্রিয়— ক্ষত্রিয়া এবং বৈশ্য ও শূদ্রের মেয়েকে।

    o   বৈশ্য— বৈশ্য ও শূদ্রের মেয়েকে।

    o   শূদ্র- শুধু শূদ্রে্র মেয়েকে। (৩/১২-১৩)।

    n  কিন্তু ব্রাহ্মণের শূদ্র বৌ নিয়ে মনুমহারাজের বড্ড অস্বস্তি ছিল। গোটা পাঁচেক শ্লোকে অমন বিয়ে করলে ব্রাহ্মণের কী কী ঝামেলা হতে পারে তা’ নিয়ে সতর্ক করেছেন। দুটো তুলে দিচ্ছিঃ

    o   ব্রাহ্মণ শূদ্রাকে শয্যায় নিলে অধোগতি প্রাপ্ত হয়।তাতে পুত্রোৎপাদন করলে ব্রাহ্মণত্বই চলে যায়।(৩/১৭)।

    o   যে ব্রাহ্মণ শূদ্রার অধররস পান করেন, তার শ্বাস নিজের শ্বাসে যুক্ত করেন  এবং  গর্ভে সন্তান উৎপাদন করেন, তাঁর শুদ্ধি হয়না(৩/১৯)।

    মেয়েও পছন্দ হল, এবার বিয়ে। কিন্তু বিবাহ যে আট রকম। কোনটা করব কীভাবে ঠিক হবে? ঠিক হবে বরের জাত দিয়ে।

    কতরকম বিয়ে?

    n  বিয়ে আট রকমঃ ব্রাহ্ম, দৈব, আর্য, প্রাজাপত্য, আসুর, গান্ধর্ব, রাক্ষস ও পৈশাচ। এর মধ্যে প্রথম চারটি (ব্রাহ্ম থেকে প্রাজাপত্য) ব্রাহ্মণের জন্যে, রাক্ষস ও গান্ধর্ব ক্ষত্রিয়ের জন্যে, বৈশ্য ও শূদ্রের জন্যে আসুর প্রশস্ত। পৈশাচ বিবাহ কারোরই করা উচিত নয়।(৩/২১.২৪ ও ২৫)।

    n  কিন্তু কার নাম দুন্দুভি? কাকে বলে অরণি?

    o   ব্রাহ্মঃ বিদ্বান চরিত্রবান পাত্রকে আহ্বান করে কাপড়চোপড় উপহার  দিয়ে সম্মানিত করে কন্যাদান।(৩/২৭)

    o   দৈবঃ যজ্ঞের সময় কাপড়ে গয়নায় সাজিয়ে গুছিয়ে কন্যাকে পুরোহিতের নিকট দান।(৩/২৮)

    o   আর্যঃ বরের থেকে ধর্মার্থে একটি করে বৃষ ও গাভী নিয়ে কন্যাদান (৩/২৯)।

    o   প্রাজাপত্যঃ সোজা কথায় প্রজাপতির নির্বন্ধ।  ‘দুজনে একত্র হয়ে ধর্মাচরণ কর’ বলে বরের পূজো করে কন্যাদান(৩/৩০)। আজকাল হিন্দুমতে এ’রকম বিয়েই আকছার হচ্ছে।

    o   আসুরঃ বর যদি মেয়ের বাবা বা জ্ঞাতিদের যথাশক্তি ধন দিয়ে নিজের পছন্দের মেয়েকে বিয়ে করে।এটাও বহুদিন ধরে আমাদের দেশে চলে আসছে। (৩/৩১)।

    o   গান্ধর্বঃ ‘গান্ধর্বঃ স তু বিজ্ঞেয়ো মৈথুনাঃ কামসম্ভবঃ।। (৩/৩২)

      কন্যা ও বরের ইচ্ছানুসারে মিলন, মনুর মতে এই বিবাহ কামবশে মৈথুনেচ্ছায় ঘটে!আজকাল এরকমও হচ্ছে বটে, যাকে আমরা হরদম ‘লাভ ম্যারেজ’ বা প্রেম করে বিয়ে বলে থাকি।

     

    o   রাক্ষসঃ কন্যাপক্ষের লোকজনকে আহত বা হত্যা করে আর্তনাদ করতে থাকা কন্যাকে বলপূর্বক হরণ করে বিয়ে করা(৩/৩৩)।এটা হামলা এবং ধর্ষণ, যেমন ডাকাত দলের কান্ড ।

    o   পৈশাচঃ নিদ্রিতা, মদ্যাপানে বিহ্বল বা পাগল কন্যাকে নির্জনে সম্ভোগ করলে সর্বাধিক পাপজনক ও নিকৃষ্ট বিয়ে(৩/৩৪)। এটা অবশ্যই ধর্ষণ।

    একটা জিনিস খেয়াল করার মত। তখন বরকে কন্যাপণ দিতে হত, যদিও এই প্রথাকে মনু কয়েক জায়গায় গর্হিত এবং মেয়ের বাপের দিক থেকে এটা টাকার লোভে কন্যা বিক্রয় বলে নিন্দে করেছেন।কিন্তু লক্ষণীয় যে তখন আজকের মত মেয়ের বাবাকে যৌতুক দিতে হত না।

    অন্ততঃ মনুস্মৃতি তাই বলছে।বিয়ে হয়ে গেল। এবার সন্তান জন্মের রহস্য জেনে নিন।

     

    n  প্রথম চারপ্রকারের বিয়ের ফলে ভদ্রজনের মান্য বেদাধ্যয়ন করা তেজস্বী পুত্র হয় । রূপ,গুণ, যশ ও প্রচুর ভোগের অধিকারী হয় এবং তার একশ’ বছর আয়ু হয়। কিন্তু বাকি চারটে নিকৃষ্ট বিয়ের ফলে নিষ্ঠুর,মিথ্যেবাদী এবং বেদ ও যাগযজ্ঞের প্রতি বিদ্বেষভাবাপন্ন পুত্র জন্মায়।(৩/৩৯.৪০, ৪১)।

    n  শোণিতস্রাবযুক্ত প্রথম চার রাত্রি, একাদশ ও ত্রয়োদশ রাত্রি এবং অমাবস্যাদি মনুর বিধিতে নিন্দিত। বাকি সময়ে গৃহস্থ স্ত্রীর প্রতি অনুরক্ত হয়ে রতিকামনায় দারগমন করবেন।(৩/৪৫,৪৬,৪৭)।

    n  ওই প্রশস্ত রাত্রিগুলোর মধ্যে  জোড় সংখ্যার রাতে, যেমন ষষ্ঠ ও অষ্টম, ছেলে হয় এবং বেজোড় সংখ্যার রাতে, যেমন পঞ্চম বা সপ্তম,  মেয়ে। তাই ছেলে চাইলে য জোড় সংখ্যার রাত্রিতে দারগমন করিবেন(৩/৪৮)।

    n   পুরুষের শুক্র বেশি হলে পুত্র, স্ত্রীর শুক্র বেশি হলে কন্যা জন্মায়। দু’জনেরই সমান সমান হলে জোড়া সন্তান বা হিজড়ে জন্মায়। কিন্তু দুজনের শুক্র খুব অল্প হলে গর্ভ হয় না।(৩/৪৯)।

  • Ranjan Roy | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৬:২৩493020
  • নিয়োগপ্রথা

    প্রাচীন ভারতে নিয়োগপ্রথা ছিল । মহাভারতে কুরুবংশে দুই রাণী অম্বিকা ও অম্বালিকা নিঃসন্তান। তাই মাতা সত্যবতীর আগ্রহে সম্পর্কে দেবর বেদব্যাস এসে দুইরাণীর গর্ভে ধৃতরাষ্ট্র ও পান্ডু এবং শূদ্রাণীর গর্ভে বিদুরের জন্মের কারণ হয়েছিলেন। এবার দেখুন নিয়োগ নিয়ে মনু কী বলছেনঃ

    n  সন্তানের অভাবে পতি প্রভৃতি গুরুজনের দ্বারা সম্যকরূপে নিযুক্ত হয়ে নারী দেবর বা সপিন্ড [1](নীচের টীকা দেখুন)কারও থেকে সন্তানলাভ করতে পারে  , কিন্তু একটির বেশি নয়(৯/৫৯)।

    n  বিধবা নারীতে, নিয়োগ  ব্যাপারটা নিয়মমাফিক সম্পন্ন হলে তারপরে তারা দু’জন পুত্রবধূ ও বড় ভাইয়ের মতো আচরণ করবে(৯/৬২)।

    n  কিন্তু ব্রাহ্মণের বিধবা অন্য পুরুষের সঙ্গে এভাবে ‘নিযুক্ত’ হতে পারে না। তাহলে সনাতন ধর্ম নষ্ট হবে (৯/৬৪)।

    মনে হয় নিয়োগ বা বিধবার যৌনতা নিয়ে মনু দ্বিধায় ছিলেন, তাই সাবধান করছেন- একের বেশি সন্তান নয়, এরপর কামবশে ফের মিলিত হওয়া পাপ।(৯/৬১, ৬৩)।

    n  কিন্তু বিবাহ সংক্রান্ত মন্ত্রে কোথাও ‘নিয়োগ’ এর উল্লেখ নেই। বিবাহ বিধায়ক শাস্ত্রে কোথাও ‘বিধবা-বিবাহ’এর কথা বলা হয়নি।

    n  পন্ডিত দ্বিজগণ এই ‘নিয়োগপ্রথা’কে পশুধর্ম বলেছেন। এসব অধার্মিক বেনরাজার কীর্তি। উনিই কামের পরবশ হয়ে এসব শুরু করিয়ে পৃথিবীতে ‘বর্ণসংকর’ (বাস্টার্ড) সৃষ্টি করেছিলেন।(৯/৬৬,৬৭)।


    [1] সপিন্ডঃ মানে পিন্ড দানের অধিকারী।

    যেমন, (১)কোন ব্যক্তির পিতার থেকে ঊর্ধ্বতন (ঠাকুর্দা, তার বাবা এইভাবে) ছয় পুরুষ, মানে ৭ জন তার সপিন্ড এবং নিজের থেকে অধস্তন (ছেলে, নাতি, তার সন্তান এইভাবে ছয় জেনারেশন)ছয় পুরুষ, মানে ৬ জন তার সপিন্ড।

    এভাবে সে উপরের পিতা ও আরও ছয় জনের পিন্ডদানের অধিকারী এবং তার ছেলেকে ধরে নীচের ছয়জন তার উদ্দেশে পিন্ডদানের অধিকারী।

          (২) কিন্তু মায়ের দিক থেকে উর্ধ্বতন চার পুরুষ এবং মায়ের অধস্তন চার পুরুষ তার সপিন্ড।

  • নিয়োগপ্রথা | 2401:4900:3a0d:cce3:f998:22fd:a48b:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১৪:৪৯493019
  • ওফ
    সোশ্যাল মিডিয়ায় এ আলোচনা করাই ঠিক না। সুমহান ঐতিহ্য টৈতিহ‍্য ফিরিয়ে আনার ব‍্যাপারে উৎসাহী রাজনৈতিক ধারার কানে এসব পৌঁছলে কি হবে ভেবেছেন ? বিশেষত নিয়োগপ্রথা। ভিড় সামলানো যাবে কি ?
    দাতাগণের ঔদার্যমাখা ভিড় সামলানো চাপ হয়ে যাবে। এমনকি আধার, প‍্যান সব ফোটোকপি জমা দিতে হবে বললেও যা ভিড় হবে...
     
  • ওফ | 43.239.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১২:৪৫493018
  • এক একটা গল্প কাহিনি ধরে ধরে যেভাবে "সেকালের" সমাজ বিশ্লেষন চলছে তাতে চাড্ডিদের অ্যাজেন্ডায় আর অবাক হওয়ার কিছু বাকি নেই। সংস্কৃত ভাষায় কিছু লেখা থাকলেই তা "সেকালের" সমাজ ব্যবস্থার জাজ্বল্যমান সাক্ষ্য। তাই নিয়ে তর্ক বিতর্কেই এক জীবন কাটিয়ে দেওয়া যায়।
    এর পরে আর একটাই স্টেপ - সেই সুমহান অতীত ঐতিহ্য বর্তমানের মুসলিম ও খ্রীষ্টান লাঞ্ছিত ক্লেদাক্ত ভারতীয় সমাজে ফিরিয়ে আনতে হবে। ব্যস হয়ে গেল।
  • সিএস | 2405:201:8009:7998:cc6c:5373:b077:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১১:২৯493017
  • মুনি - ঋষি - ব্রাক্ষণ ইত্যাদিদের দিয়ে রাজপরিবারের মেয়েদের গর্ভ উৎপাদন প্রচলিত প্রথা ছিল, কুরু - পাণ্ডব বংশ ছাড়াও। মহাভারতের প্রথম দিকেও এরকম ঘটনা আছে, কোন একটা যুদ্ধের পরে রাজারা মরে গেলে রাণীরা কোন এক আশ্রমে যাচ্ছে, এরকম কিছু। ভুলে গেছি ডিটেলসটা, কিন্তু সেখানে সরাসরি বলা হয়নি যে সন্তান উৎপাদনের জন্যই যাচ্ছে, বুঝে নেওয়া যায়। তো এখানে মনে হয় না, মেয়েদের 'না' বলার অধিকার ছিল বা ঐ প্রথাটি অস্বীকারের ক্ষমতা ছিল।
  • Amit | 203.219.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১১:১৫493016
  • এখানে তো রাজবাড়ীর সদস্য হয়ে রাজনীতির বিচার করতে কেও আসেনি মনে হয়? সেযুগে রাক্ষস বিবাহ হতো ঠিক কথা। তো আজকের যুগের হিসেবে , আজকের মানসিকতার ভিত্তিতে ম্যাংগো লোকের দৃষ্টিতে সেই প্রথা সভ্য মনে হয় না অসভ্য ?
     
    ব্যাসদেব কে বেনিফিট অফ ডাউট দিতে এতো উতলা কেন হতে হচ্ছে ? তিনি কি অম্বিকা , অম্বালিকার কোনো পুরোনো বয়ফ্রেন্ড ? তার নিয়োগ প্রথায় প্রেফারেন্সের কোয়ালিফিকেশন কি ? কারণ একদিকে তিনি জেনুধারী সন্ন্যাসী। অন্যদিকে আবার সত্যবতীর পুত্র। এমনিতেও নিয়োগ প্রথায় ভলান্টিয়ার এর অভাব তো হওয়ার কথা নয়। এতো মহৎ উদ্দেশ্য যখন ? আফটার অল ব্যাসদেব তো আর রাজমিস্ত্রি নন যে আবাপ হাঁহাঁ করে ঝাঁপিয়ে পড়বে :)
     
    তো এতো মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে তিনি অম্বিকা অম্বালিকার কাছে গ্যালেন , ধরে নিচ্ছি এতে বেনিফিট অফ ডাউটে অম্বিকা অম্বালিকার পূর্ণ সহযোগ ছিল ( সৌর্স অজানা। কিন্তু বেনিফিট অফ ডাউট বোলে কথা). 
     
    কিন্তু এতো কিছু সত্ত্বেও তাদেরকে এই মহৎ উদ্দেশ্যটা সিম্পলভাবে বোঝাতে পারলেন না যে চোখ বন্ধ রাখলে ছেলে অন্ধ হবে ? তাহলে তো মহাভারত লিখতেই হতনা। এতে ই তো 
    বেনিফিট অফ ডাউট ঘেটে ঘ হয়ে যাচ্ছে। 
  • :|: | 174.25.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ১০:৪৫493015
  • রাক্ষস বিবাহে তো তুলে এনেই বিয়ে হয়! এতে সে সময়ে অস্বাভাবিক কিছু ছিলো কি? দ্রৌপদী প্রচন্ড স্বাধীনচেতা টাইপস ছিলেন বলে মনে হয়, তবু নিজের ইচ্ছে অনিচ্ছের বাইরেই থাকতে হয়েছে বহু সময়। রাজনীতিতে অনেক কিছু হয় তো! বহু যুগের এপার থেকে আমাদের আদার ব্যাপারীর দৃষ্টিতে রাজবাড়ীর বিচার করলে সবাইকেই সেক্স স্লেভ মনে হবে। ব্যাপারটা আনকমফোর্টেবল প্রশ্নের চরিত্রের জন্য না। "মূল প্রশ্ন" বলে কিছুই নেই -- সেটাই সমস্যা। 
  • | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ০৯:৪০493014
  • অম্বা অম্বিকা অম্বালিকা তিনজকেই ভীষ্ম তুলে এনেছিল। তাও নিজের জন্য নয়। এইটে পরিস্কার অপহরণ মেয়েদের সম্মতি অসম্মতির তোয়াক্কার কোন গল্পই নেই। একবার তুলে আনা তারপর যার জন্য আনা সে অপারগ হলে অন্য কাউকে 'নিয়োগ'  করা।
    অসম্মতি! হাঃ হাঃ হাঃ 
  • | 2601:247:4280:d10:dc8e:a81c:2383:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ০৯:৩০493013
  • পছন্দমত পতি নির্বাচনের স্বাধীনতা যদি থাকে তাহলে না বলার স্বাধীনতাও হিসেবমত থাকার কথা। পরিবারের পছন্দে/ গুরুজনের আদেশে বিয়ে না করা বা করা/ পাঁচ স্বামীর স্ত্রী হওয়া সবই সেখানে আছে তো! 
  • Amit | 203.219.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ০৯:১৮493012
  • হ্যা। যাকগে বলাই ভালো। মূল প্রশ্নটা যে আনকফর্টেবল বোঝা যাচ্ছে। তাই এতো গোল গোল ঘুরতে হচ্ছে। 
  • :|: | 174.25.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ০৮:১৩493011
  • অবশ্যই একবার আর দশবারে পার্থক্য আছে। উদ্দেশ্যে পার্থক্য আছে। কনসেন্টের প্রশ্নটা নতুন -- গোলপোস্ট সরিয়ে এখন তুললেন। তা সেটার উত্তরও তো আপনি অন্য প্রসঙ্গে আগেই দিয়ে রেখেছেন -- জানা নাই। তাই বেনিফিট অফ ডাউট দিয়ে বললুম "ছিলো"। যেমন এখনও মেয়েদের বাড়ির পছন্দে বিয়ে থেকে পণের বিরুদ্ধে মতামত দেওয়া -- সব কিছুরই স্বাধীনতা আছে কিন্তু দিনের শেষে সমাজ-সংসার-সমকাল সব কিছুকে মানিয়ে নিয়ে "সেক্স স্লেভ" পরিচিতির বাইরেও একটা জগৎ আছে। এইটাই মূল তফাৎ। আপনি জানেন কিন্তু একটা কনক্লুশনে পৌঁছে গেছেন বলে আর কিছু দেখতে পারবেননা। যাগ্গে! 
  • Amit | 203.219.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ০৭:৩৬493010
  • প্রশ্ন টা একবার স্পার্ম ডোনেট করা আর দশবার করার মধ্যে নয় সেটা আশা করি বোঝা যাচ্ছে ? মূল কথাটা একটা মেয়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যাওয়া। সেটা সিম্পলি রেপ - একবার হলেও তাই , দশবার হলেও তাই। 
     
    মূল প্রশ্নটা হলো ব্যাসকে না বলার স্বাধীনতা অম্বিকা বা অম্বালিকার ছিল কিনা ? 
  • :|: | 174.25.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ০৬:১৮493009
  • নিশ্চয়ই, ২৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১২:৪৬,
    ভালো লাগলে ​​​​​​​লিংকাবলী নিশ্চয়ই শেয়ার ​​​​​​​করবো। ​​​​​​​তবে ​​​​​​​নিজের মতামত ​​​​​​​দিয়ে এই ​​​​​​​বিষয়ে ​​​​​​​লিখতে গেলে ​​​​​​​এই জন্মে ​​​​​​​-- একবার বিদায় দে ​​​​​​​মা ​​​​​​​ঘুরে ​​​​​​​আসি ​​​​​​​-- বলে টুক ​​​​​​​করে ​​​​​​​সরে ​​​​​​​পড়া ​​​​​​​ছাড়া ​​​​​​​উপায় ​​​​​​​নাই।
  • :|: | 174.25.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ০৬:১৪493008
  • একবার স্পার্ম বা এগ ডোনেট করে বংশ রক্ষা করা আর সেক্স স্লেভ হিসেবে ব্যবহার করার মধ্যে যদি "মূল" তফাৎ নিজে থেকে কেউ না বুঝতে পারেন তাইলে তাঁকে  বোঝানো সিমপুলি অসম্ভব। 
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b143:3000:6c0f:487d:72ee:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ০৬:১১493007
  • ব্যাসকে তালিবান বলছেন? এবারে ট্রোল জুটবে কিন্তু। laugh
  • Amit | 203.219.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ০৫:৫২493006
  • আরে সেটাই তো বলছি। বলাটা ইনপোর্টান্ট নয় , সমাজের শোনাটা আসল ইম্পরট্যান্ট। এই যে আইসিস বা তালিবান মেয়েদের ধরে ধরে সেক্স স্লেভ বানাচ্ছে , তারা কি ইন্ডিভিজুয়াল এর সম্মতির অপেক্ষা করেছে ? এর সাথে ইন প্রিন্সিপাল মহাভারতের ব্যাস এর কেসটার মূল তফাৎ কোথায় ? 
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b143:3000:6c0f:487d:72ee:***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ০৫:০৮493005
  • সম্মতি ইন্ডিভিজুয়াল মেয়েরা দিতে পারত কিনা কথাটা একটু গোলমেলে। সম্মতি তো দিতেই বা না দিতেই পারত। সেটা শোনা হত কিনা তা ভিন্ন প্রশ্ন।
  • Amit | 203.219.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ ০৪:৪৪493004
  • সম্মতি ইন্ডিভিজুয়াল মেয়েরা দিতে পারতো কি না সেটা এখানে অস্পষ্ট। অম্বিকা অম্বালিকা না বললেও সেটা রাজবাড়িতে মানা হতো কিনা বা অন্য থ্রেট দেওয়া হতো কিনা সেটাও অস্পষ্ট। 
    যাকগে। সে যুগের কথা ছাড়া যাক। কথাটা হলো এই যুগেও এভারেজ ইন্ডিয়ান ছেলেদের মেয়েদের প্রতি সম্মান যত কম বলা যায় ততই ভালো। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত