এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অর্জুন | 43.23.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ২৩:২৭490470
  • গান্ধী তাঁর জহুরীর চোখ দিয়েই জওহরকে চিনেছিলেন। 
  • এলেবেলে | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ২৩:২২490469
  • প্রথমেই ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৯:৪৫-কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার সুপরামর্শটি মাথায় রাখব এবং চেষ্টা করব সেটা রক্ষা করার। কতদূর সফল হব সে বিষয়ে আগাম কিছু বলছি না।  
     
    রমিত, আমি জানি আপনার কোনও বাজে ইন্টেনশন নেই। কিন্তু আমি অত্যন্ত দুঃখিত। আজ সকালবেলা মন্তব্যটি চোখে পড়ায় সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এখানে আমি আর কাউকেই কোনও তথ্যসূত্র দেব না। তাতে আপনি আমাকে গাল দিতে পারেন, মিথ্যাবাদী বলতে পারেন, না জেনেই আসর গরম করার অভিযোগ করতে পারেন - কিন্তু আমি দেব না। শুধু জানিয়ে রাখি, গান্ধী নিয়ে লেখার সময়ে একদা এই সময়টা নিয়ে আমাকে অল্পবিস্তর পড়াশোনা করতে হয়েছিল। কাজেই এই সংক্রান্ত একটা কথাও মনগড়া নয়, প্রত্যেকটার সলিড এভিডেন্স আছে এবং সেগুলো একটা বই ঘাঁটলে পাওয়া যাবে না। যদি কখনও সুভাষকে নিয়ে পূর্ণাঙ্গ আকারে লিখি (যার যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে) তাহলে সেখানে এই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যসূত্র দেওয়া থাকবে, এটুকু বলতে পারি। আমি আবারও বলছি, আমি আপনার প্রশ্নের উত্তর না দিতে পারার জন্য অত্যন্ত দুঃখিত।
     
    রঞ্জনবাবু, শতরঞ্জ নিয়ে আপনি ভিন্ন মত পোষণ করতেই পারেন। আমি কেবল এই নিয়ে আমার মতটা জানিয়েছি মাত্র। প্রসঙ্গত একটা সিনেমা একটা গল্পের বিশ্বস্ত চিত্রণ নয়, সেখানে সীমাবদ্ধও নয়। মৃণালের ভুবন সোম বনফুলের গল্প থেকে তৈরি, ঋত্বিকের মেঘে ঢাকা তারা শক্তিপদ রাজগুরুর গল্প থেকে। কিন্তু সেখানে তাঁর মূল গল্পের থেকে সীমানাটাকে বিস্তৃত করেন এবং তার চিত্রভাষাও সম্পূর্ণ অন্যরকমের হয়ে ওঠে। একই ভাবে সত্যজিতও চারুলতায় ব্যাপক বদল ঘটান, যেমন ঘটান অরণ্যের দিনরাত্রিতেও। তখন কিন্তু চলচ্চিত্র যে আলাদা একটি শিল্পমাধ্যম এবং সেখানে মূল কাহিনির ভার্বাটিম রিপ্রেজেন্টেশনের দরকার পড়ে না ঘোষণা করে সত্যজিৎ অশোক রুদ্রের সঙ্গে দীর্ঘ তর্ক করেছিলেন। আর শতরঞ্জে নবাব ও সামন্তসর্দাররা যে এক লাখ সেনা পাঠাচ্ছেন, সেটা সিনেমার সংলাপেই আছে। তার কোনও প্রতিফলন আমি অন্তত দেখিনি।
  • অর্জুন | 43.23.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ২৩:২০490468
  • Jawaharlal Nehru was undoubtedly a protean product of Indian Renaissance. 
     
    রাজনীতিবিদ, দেশনেতা, চিন্তক, দার্শনিক, সুলেখক (উচ্চ পর্যায়ের), a statesman, a constitutionalist, a democrat, a humanist, an internationalist and a world leader. 
  • অর্জুন | 43.23.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ২৩:১১490467
  • "আরেকটা কথা, কাল এখানে যিনি সত্যজিৎ-ঋত্বিক বাইনারির খোঁচা দিয়েছিলেন, তিনি দেখলাম সুভাষ বনাম নেহরু বাইনারিতে তীব্র আগ্রহী! এবং গোটা আলোচনাটায় দুজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি - প্যাটেল এবং আজাদের নামোল্লেখ পর্যন্ত হয়নি, জিন্নার আসার তো প্রশ্নই ওঠে না।" 
     
    না,আমি বাইনারি ট্যানিনি। @দীপবাবু নেহেরুর প্রসঙ্গ এনেছেন সেই প্রেক্ষিতে নেহেরু- নেতাজীর কথা বলেছি। আপনি আপনার মত করে বুঝেছেন। সমস্যাটা আপনার। আমি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে কংগ্রেসের ইতিহাস পর্যালোচনা করতে বসিনি যে অন্যান্যদের নিয়ে আলোচনা করব। 
     
    আরেকটা কথাও জানিয়ে রাখি আমি সুভাষচন্দ্র বসুকে নেগেটিভ চরিত্র মনে করিনা। তাঁর নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা, তাঁর আত্মত্যাগ এবং দেশপ্রেম তুলনাহীন নিশ্চয় কিন্তু রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি সুদক্ষ ছিলেন না। তাঁর কোনো রাজনৈতিক দর্শন ছিল না। দেশকে ভালবেসে প্রবল আবেগ নিয়ে কিছুটা বাস্তব জ্ঞান রহিত হয়ে গা ভাসিয়েছিলেন। তাই তাঁর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড যথেষ্ট সমালোচনার দৃষ্টিতে দেখি। সুভাষ বাবু ফিরে এলেন না সেই সিম্প্যাথিতে ফুল মার্কস পেয়ে বেরিয়ে যান। 
     
    @দীপবাবুকে এটাই বলার নেতাজী প্রসঙ্গে নেহেরুকে বিচার করা যাবেনা। নেহেরুর আলোচনায় নেহেরুর পর্যালোচনা করতে হবে। এছাড়া '৪৭ র আগে পর্যন্ত এক ইতিহাস। '৪৭ র পরে অন্য। 
     
    সুভাষচন্দ্র বসুর প্রসঙ্গ এলেই বাঙালি যে আবেগ মথিত হয়ে ঐতিহাসিক তথ্য ইত্যাদিকে উহ্য করে তাঁকে স্বর্ণ মুকুট পরিয়ে দেয় সেটা এবার বন্ধ হওয়া প্রয়োজন। এই মানসিকতার জন্যে ইতিহাস চর্চাও বিঘ্নিত হয়েছে। 
     
    এছাড়া প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের ইতিহাস নিপুণ ভাবে পড়তে হবে। এ বিষয়ে অনেক মূল্যবান বই আছে। 
     
    আরেকটা কথা ঐতিহাসিক বিশ্লেষণ লেখালেখি ক্ষেখে 'আঁশবটিতে কাটব', 'কাঁটা ছেঁড়া করব' এগুলো প্রথমত ভদ্রসমাজের ভাষা হতে পারেনা। এগুলো বিদ্বেষের ভাষা। গুণ্ডামোর ভাষা। 
     
    তীক্ষ্ণ সমালোচনা বা নির্মম বিশ্লেষণ  'আঁশবটিতে' কাটা নয়। 
  • সম্বিৎ | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ২৩:০২490466
  • ঋত্বিক আর সত্যজিতের আর্টিস্টিক সেন্সিবিলিটি ('শিল্পের অনুভব' বললে ভাবটা ধরা যায়না) দু রকমের, প্রায় একে অপরের বিপরীতে। সত্যজিৎ নুয়ান্সড, ঋত্বিক অনেক সরাসরি। ঋত্বিকের দেশজ আর্ট, বিশেষতঃ যাত্রা, পটকথা - এসব থেকে তাঁর সেন্সিবিলিটি আহরণ করেন। সেসব এলিমেন্ট ব্যবহার করেন তাঁর ছবিতে। সেটাকে হয়ত সত্যজিৎ বলেছিলেন, "ঋত্বিকের ছবিতে হলিউডের প্রভাব নেই বললেই হয়।" অন্যদিকে সত্যজিৎ তিরিশ-চল্লিশের হলিউড ছবি দিয়ে তাঁর সেন্সিবিলিটি তৈরি করেছেন। সেইসঙ্গে নন্দলাল, বিনোদবিহারীর শিক্ষা। খুব স্পষ্টভাবেই বলেছেন শিল্পে 'ওরিয়েন্টাল স্কুল' ব্যাপারটা তাঁর পছন্দ নয়।
     
    এই সেন্সিবিলিটির জায়গা থেকে সত্যজিৎ ছবিতে পটভূমির সঙ্গে পুরোভূমির কন্ট্রাস্ট ধরতে চান, বিশেষতঃ যেসব ছবিতে পলিটিকাল স্টেটমেন্ট করছেন। 'অশনি সংকেত' কেন রঙীন, এর উত্তরে বলেছিলেন যে তখন প্রকৃতি যে কত সবুজ তা দেখিয়ে বলতে চেয়েছিলেন সেই দুর্ভিক্ষ আসলে মানুষের তৈরি, প্রকৃতি ছিল অকৃপণ। ঠিক সেইরকমভাবে শতরঞ্জ ছবি বেছেছিলেন এই কারণে যে দেশে যখন যুগান্তকারী পালাবদল চলছে, তখনও এলিট ক্লাস কন্ডুয়নে ব্যস্ত। 
     
    Q. Some critics have pointed out that the Lucknow visuals have not been exploited and common people have hardly been shown?
    A. There was very little scope in the story or in the historical aspect to move out of doors. The two chess players are by nature sedentary. Premchand gave them only one opportunity to go out and that too at the very end. I gave them one more when they discover that their chess pieces are missing and they are left with nothing to do.
     
    The two other major characters, Nawab Wajid Ali Shah and General Outram, also have no ostensible reason to move out of doors, nor have they anything to do with the people. Hence, the people are used only to provide period information (kite-flying, cock and ram-fights), while the city, and the outskirts of Lucknow provide the backdrop for the outdoor scenes. The film shows just as much of the city and its people as was called for by the screenplay.
     
    Q. You have made a basic departure from Premchand. You do not kill the chess players in the end. Do you think it was artistically or historically necessary?
    A. The fact that Meer and Mirza survive and continue to play chess is supposed to convey, that Nawabi did not end with the British takeover, that British domination did not materially affect upper class values and that the decadence in the upper classes was partly responsible for the consolidation of the British power.
     
  • Ranjan Roy | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ২২:৩৪490465
  • ফিল্মে উর্দু ডায়লগগুলি লিখেছিলেন (যতদূর মনে পড়ছে) শামা জাঈদী, বিখ্যাত মুম্বাই গণনাট্য সঙ্ঘের বামপন্থী  নাটক   ও "গরম হাওয়া" বলে ফিল্মমের  পরিচালক এম এস  সথ্যুর স্ত্রী।
    শিল্পের ভাষা লাউড বা সোচ্চার  হতে হবে কেন?  রায়মশায়ের ইতিহাসবোধ এবং ইংরেজ আমলের কোলকাতার ধনাঢ্য মধ্যমবর্গের রাজনীতির চমৎকার ফিল্ম 'চারুলতা'।  রায়ের ফিল্মে 'সব ব্যক্তিগতবোধই আসলে রাজনৈতিক'-- এই কথনটি যথাযথ মাত্রা পেয়েছে।
  • Ranjan Roy | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ২২:১০490464
  • এলেবেলে,
         এই পাতায় রায়বাবু ও ঘটকবাবু নিয়ে দলাদলি বাদ দিন , অন্ততঃ আমার ক্ষেত্রে। আমি আমার পোস্টে স্পষ্ট করেছি যে আমি দুজনেরই ভক্ত, দুটো আলাদা ঘরাণা বলেই মনে করি, ব্যস্‌। 
     এবার শতরঞ্জ কী খিলাড়ি । 
    কেন আপনার সংগে একেবারেই একমত হতে পারলাম না সেটা বলছি। কারণ আমি মূল গল্প ও সিনেমা দুটোই কয়েকবার (অন্ততঃ ন'বার) পড়েছি এবং দেখেছি।
     আপনার যে বর্ণনা-- সারা দিন দাবা খেলা, অবৈধ প্রণয় , রাজনীতি বা দেশের অবস্থা নিয়ে বেখবর, লড়াই না করা --সবেতে রায় মশায় মুন্সী প্রেম চান্দের মূল কাহিনীর প্রতি বিশ্বস্ত।  অ্যানাক্রনিজম? দেখা যাক।
    ডালহৌসী আউধের সিঙ্ঘাসন কেড়ে নিলেন ফেব্রুয়ারি ১৮৫৬। সিপাহী বিদ্রোহ শুরু হল মে, ১৮৫৭। কাজেই আপনার বক্তব্যে অ্যানাক্রনিজমের অভিযোগ দাঁড়াচ্ছে না। মূল গল্পে দুই সামন্ত প্রতিভু অলস, এবং দাবাখেলায় মগ্ন। নিজের বেগম ইত্যাদি নিয়ে কোন খেয়াল নেই। সেই সময়ের লক্ষনোউ নিয়ে ভেড়ার লড়াই পতঙবাজি এবং বিলাসী কবি রাজকাজে অমনোযোগী বাদশাহের বর্ণনা প্রেমচন্দের মূল কাহিনীর গোড়াতেই আছে।
        কিন্তু প্রেমচন্দের  সামন্তপ্রভুর সম্মানবোধ  টনটনে, একেবারে খপ পঞ্চায়েতের মত। তাই দাবার চালে চুরি্র অভিযোগ বা বেগমের চরিত্র নিয়ে কটাক্ষ হতেই বেরিয়ে পরে তলোয়ার। দুই বন্ধু অস্ত্র ধরেন একে অপরের বিরুদ্ধে, ক্ষতবিক্ষত হয়ে জমিতে পড়ে শেষ সময়ের অপেক্ষায়। এই জায়গায় লেখকের অমোঘ মন্তব্য -- এরা কাপুরুষ ছিলনা, বাহুতে শক্তি ছিল। কিন্তু নিজেদের দাবা খেলায় মগ্ন হয়ে ইংরেজের বড় দাবা খেলাটা দেখতে পেলনা, দেশের জন্য অস্ত্র ধরা হল না।
         
       এই বার রায়মশায়ের দুই নায়ক। তারা  বাইরে প্রেমচন্দের সামন্তপ্রভু, আসলে ইন্দিরার সময়ের বুদ্ধিজীবি (যেমন উনি নিজে)। ওরা দেশের ব্যবস্থা রাজনীতি সব জানে, কিন্তু স্থিতাবস্থার সুবিধেভোগী। ওরা পারিবারিক তলোয়ার খাপ থেকে বহুদিন বের করেনি। অপমানের প্রশ্নে পিস্তল থেকে গুলি চালায় কিন্তু এত অপদার্থ যে খুব কাছে থেকেও তাদের গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। তারা আত্মগ্লানিতে ভোগে। তাই জানে আজ বিনাযুদ্ধে লক্ষ্ণৌ দখল হচ্ছে (প্রেমচন্দ)। কিন্তু অন্ধকারে মুখ লুকিয়ে আবার ঘরে ফিরে দাবা খেলার কথা ভাবে।
      কিন্তু শেষটা? এইখানেই রায়মশায়ের ইতিহাসবোধ শিল্পসম্মত ভাবে প্রকাশ পায়।
     ওনার বানানো ডায়লগ সঞ্জীব কুমারের মুখেঃ এবার দাবা খেলব তবে দেশি নয়, ইংরেজি পদ্ধতিতে। (উজিরের জায়গায় কুইন বসিয়ে এবং পেয়াদা প্রথমবার দু'ঘর একসঙ্গে)।  ফল? স্পীড বাড়বে। "রেলগাড়ি জ্যায়সা তেজ রফতার। উজির সাহাব, আপ হট যাইয়ে। অব মালেকা ভিক্টোরিয়া তশরিফ লা রহী হ্যায়"।
    সরে যান, মন্ত্রীমশায়। এবার মহারাণী ভিক্টোরিয়া আসন গ্রহণ করছেন।
    আপনার মনে পড়বেই বৃটিশ রাজত্বে মার্ক্স কথিত রেলগাড়ির ভূমিকা এবং সিপাহীবিদ্রোহের পর কোম্পানির শাসনের অবসানে কুইনের রাজত্বের শুরু।
      আর ইন্দিরার এমার্জেন্সিতে বুদ্ধিজীবিদের একটি বড় অংশের চুপচাপ  বন্দনায় মেতে ওঠা।
     প্রেমচান্দ ছিলেন ওই অঞ্চলের ( বেনারসের কাছে লমহী গ্রামে জন্ম, কার্যস্থল এলাহাবাদ ও লক্ষনৌ)। জন্মেছিলেন ১৮৮০ সালে, ফলে আউধের ইতিহাস ও জন্মের ২৩ বছর আগের জীবনশৈলী ও সংস্কৃতি ভাল করেই জানতেন। সে ব্যাপারে রায়মশায় লেখকের প্রতি বিশ্বস্ত। ওঁর নিজস্ব মেটাফর ফিল্মের শেষভাগে। 
     , , 
  • | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ২১:৫৬490463
  • হাসান আজিজুল হক চলে গেলেন। 
  • lcm | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ২১:৪৪490462
  • অস্ট্রেলিয়া T-20 ক্রিকেটে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন হল, ফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে।
    নিউজিল্যান্ড ১৭২/৪ (কেন উইলিয়ামসন ৮৫)
    অস্ট্রেলিয়া ১৭৩/২ (মিচ মার্শ ৭৭, ডেভিড ওয়ার্নার ৫৩) (১৮.৫ ওভারে)

    একটা ব্যাপার দেখলাম, অস্ট্রেলিয়ার মেইন নিউজপেপারগুলোর ফ্রন্ট পেজে খবরটা ফলাও করে নেই, স্পোর্টস পাতায় আছে, বা কোনো কোনো কাগজে প্রথম পাতার নীচের দিকে ছোট করে। অবশ্য প্রিন্ট ভার্সানে থাকতে পারে। 
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ২১:২৬490459
  • @এলেবেলে
     
    নেতাজী যে ফলস ডেলিগেটদের ভোটে জিতেছিলেন,  নেহরু,  গানহী,  দের না মে বাাহিনী যে রাজনীতি। এই বিিিষয় গুলোর যে বই থেকে রেফারেন্স  দিছছেন একটু বলবেন ? জানাার  ইচ্ছে র জন্য  বল ছি, অন্য কারনে নয়
  • b | 117.205.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ২০:২৩490457
  • জয় ,
    এলিয়ট অবশ্যি পড়বেন ঃ 
     
    ভালো হয়ে উঠুন চট করে। 
     
  • প্লিজ ট্রাই করুন | 51.195.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৯:৪৫490456
  • এলেবেলে,

    আপনার লেখায় লোককে খোঁচানো বন্ধ করুন না। একটা, জাস্ট একটা, পোস্ট করুন যাতে কাউকে কোনো খোঁচানো নেই। দেখুন না চেষ্টা করে।

    জ্ঞানটা শুধু আপনাকে কেন, অন্যদের নয় কেন। কারণ, অন্যকে খোঁচানো আর নিজের পিঠ চাপড়ানো পার্টটুকু বাদ দিয়ে আপনার লেখা আমার ভালো লাগে। তাই আপনাকে বলছি।

    আপনাকে খোঁচা দিয়ে অনেক পোষ্ট হবে, কিন্তু আপনি যখন যেরকম মনে হবে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখুন, কন্তব্য করুন, কিন্তু খোঁচা যেন দেখতেই পাচ্ছেন না। কাউকে ভেড়া, ছাগল, মুর্গি কিচ্ছুটি বলছেন না। দেখুন না, পারবেন। দেখবেন ভালো লাগবে। এক সপ্তাহ প্লিজ ট্রাই করুন।

    তারপর দেখবেন সব ঠিক হয়ে গেছে। আপনি যত রেসপন্ড করবেন, তত ট্রোল হবে। পাঞ্চিং ব্যাগ দেখেছেন, ঘুঁষি খেয়ে পেন্ডুলামের মতন আবার ঘাতকের দিকে ঘুরে ফিরে আসে।

    - ধন্যবাদ
  • bangla font normal | 103.76.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৯:২৬490455
  •  
    দীপ্তেন্দার অনুপস্থিতিতে, অ্যান্ডর,
     
    ÏhejË nË¡he påÉ¡
    d¤®u k¡u lÏš²j BL¡n
    h®L®cl O¤j f¡u
    ®Ll¡e£l¡ f¡u AhL¡n


    e£lp Ïc®el ®n®o
    HL f¡®u c¡yÏs®u p¡lp
    ®pÏL ®f®m¡ plf¤yÏV ?
    Bj¡®cl S£h®e YÉ¡ysn


    YÉ¡ysn,YÉ¡ysn öd¤
    S£h®e ÏL ®eC ®L¡®e¡ ÏLj¡ ?
    ®fyu¡®S lp¤®e ®j®M
    Bm¤ ®T¡®m f¡yV¡l Nl£j¡ ?


    fËpæ ®N¡d¤Ïm e¡®j
    ÏcN®¿¹l Jf¡®l Ah¤T
    Bj¡l üš¡l j¡®T
    YÉ¡ys®nl ®S®N®R ph¤Sz



    a®h? ®L h®õ ®k öc¤ e¡ÏL ®f¡š¤o¡C jjÑØfn£Ñ Lh®a ÏmM®a f¡®l?
     
    হিজিবিজি তো দেখাচ্ছে না। কোন ব্রাউজারে দেখেছিলে নি অ স্ব ? ক্রোম এ ঠিকঠাক দেখাচ্ছে। খুব সমস্যা হলে ওয়ার্ডে কপি পেস্ট করে ফন্ট টা পালটে নিলেই হবে
  • bhul | 5.2.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৯:২২490454
  • প্রেমচাঁদের গপ্পোটা পাঠিয়ে দেবো? একটু পড়ে নেবেন, ছোট গপ্পো, বেশি সময় লাগবে না। পড়লেই বুঝতে পারবেন। দেখুন, আমরা সকলেই ভুলভ্রান্তি করি, আপনিও করেন, ওসব নিয়ে ভাববেন না।
  • এলেবেলে | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৯:১৮490453
  • যাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে লিখেছি, তিনি নিজেই জানিয়েছেন তিনি মূল গল্প ও সিনেমাটার গুণগ্রাহী। উত্তরটা কেবল তাঁর জন্যই লেখা হয়েছে। বাকিদের উতলা না হলেও চলবে।
  • পন্ডিতমশাই | 2a00:1dc0:caff:129::***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৯:১৫490452
  • পন্ডিতমশাই সতরঞ্জ কে ঐতিহাসিক ডকুমেন্টারি ভাবছেন, ভুলে মেরে দিয়েছেন যে ওটা সত্যজিতের অরিজিনাল গপ্পো নয়, ওটা মুন্সী প্রেমচাঁদের গপ্পো। সে গপ্পো পছন্দ নাই হতে পারে, কিন্তু তাইলে প্রেমচাঁদকে গিয়ে ধরুন।
  • এলেবেলে | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৯:১৩490451
  • এবারে ভেড়ার পাল একে একে ঢুকবে। তার আগেই কাটলাম।
  • সিনেমা পন্ডিত | 2a00:1dc0:caff:129::***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৯:০১490450
  • ঐ যে সিনেমা পন্ডিত এসে গেছেন, কোন সিনেমা কবে কোন হলে এসেছিল সেই তথ্যকে তিনি মনে করেন সিনেমা অ্যানালিসিস। আবার জানতে চান এমন তথ্য কোনো বোদ্ধার কাছে আছে কিনা। এমন সুগভীর চলচ্চিত্র বিশ্লেষণে আমরা মুগ্দ্ধ। ভারি সিনেমা পন্ডিত মানুষ।
  • এলেবেলে | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৮:৫৯490449
  • আরেকটা কথা, কাল এখানে যিনি সত্যজিৎ-ঋত্বিক বাইনারির খোঁচা দিয়েছিলেন, তিনি দেখলাম সুভাষ বনাম নেহরু বাইনারিতে তীব্র আগ্রহী! এবং গোটা আলোচনাটায় দুজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি - প্যাটেল এবং আজাদের নামোল্লেখ পর্যন্ত হয়নি, জিন্নার আসার তো প্রশ্নই ওঠে না। নেহরু ঠিক কোথায় রবীন্দ্রনাথকে আত্মীকরণ করেন, সেটাও বুঝিনি। বাই দ্য ওয়ে, সুভাষ যে ত্রিপুরীতে বাংলার ফলস ডেলিগেটদের ভোটে জিতেছিলেন - সেসব ওয়েল ডকুমেন্টেড। এটা কংগ্রেসের কালচার ছিল, কিন্তু এখানে সুভাষ এমন বাড়াবাড়ি করেন যে শেষ অবধি মন্ত্রিসভা গড়তে না পেরে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। এখানে আদর্শ-ফাদর্শ খুব জোলো শব্দ, মূল শব্দটা জোচ্চুরি। এবং সুভাষ সেটা করে তাল সামলাতে পারেননি। আর নেহরু বা গান্ধী ব্রিগেড নামকরণ আদৌ তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে নয়। ওখানেও সুবিধাবাদের রাজনীতি লুক্কায়িত ছিল এবং সুভাষ সে ব্যাপারে আজীবন অত্যন্ত দক্ষতার পরিচয় দিয়ে গেছেন।
     
     ইতিহাস নিয়ে চর্চা খুব ভালো জিনিস, কিন্তু একই সঙ্গে মাথায় রাখা ভালো ওই সময়ের ইতিহাসটা লিনিয়ার নয়, স্পাইর‍্যাল।
  • সৌমিত্র | 2a00:1dc0:caff:129::***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৮:৫৬490448
  • দীপবাবু,
    আপনি কি নেহেরুর সমালোচনা করতে চান, না সুভাষ বোসের প্রশংসা করতে চান - সেটা আগে ঠিক করুন। কিছুদিন সময় নিন। সেটা ঠিক হলে তারপর না হয় আবার পোস্ট করবেন। ধন্যবাদ।
  • এলেবেলে | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৮:৫০490447
  • রঞ্জনবাবু, কাল ০৪:৪৬-এ অতি নিরীহভাবে জানতে চাওয়া হয় ঋত্বিক ও মৃণালের ছবিগুলো কেমন চলেছিল, তার কোনও নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র আছে কি না। সঙ্গে একটা 'বোধহয়' আর একটা 'সম্ভবত' জুড়ে ঘোষিত হয় সত্যজিতের প্রতিটি ছবিই যথেষ্ট বাণিজ্যসফল। ও হ্যাঁ, তারও তথ্যসূত্র চাওয়া হয়। 'আড়াই খানা ছবি করিয়ে মৃণাল'-এর হিসেব আমি দিইনি, কারণ বধিরের সঙ্গে বাক্যালাপ বৃথা। আর যাঁরা সত্যজিতের প্রতিটি ছবিই যথেষ্ট বাণিজ্যসফল-টফল বলেন, সেই বিষয়ক তথ্যসূত্র তাঁদেরই দিতে বলেছিলাম। আসলে এটা যে অতি সেয়ানাগিরির সঙ্গে একটি ফাঁদ পাতা হচ্ছে, সেটা বুঝিনি। যেমন বুঝিনি সেখানেই লুকিয়ে আছে তীব্র বাইনারি কিংবা গ্রহণ-নস্যাতের খেলা।
     
    তো আমি ঋত্বিকের ছবি নিয়ে সর্বাধিক প্রামাণ্য তথ্যসূত্র দিই, তবে নাগরিক-তিতাস-যুক্তি তক্কো যে দর্শকের বিপুল চাহিদা থাকা সত্ত্বেও (প্রায় প্রতিটা শো হাউসফুল ছিল) হপ্তাদুয়েক পরে হল থেকে তুলে নেওয়া হয় - সেটার উল্লেখ করিনি।
     
    আজ সকালে সেই ফাঁদ এবং বাইনারি স্পষ্ট হয়েছে। ইতিমধ্যে বাকিরা ওই একই তীব্র বাইনারির চাষে আগ্রহী হওয়ায় যথেচ্ছ ব্যক্তি আক্রমণ অব্যাহত রাখেন (এবং কোনও কোনও অতি বিজ্ঞ আমার মন্তব্যে বাইনারির গন্ধ পান!)। অথচ আমি একবারের জন্যও ঋত্বিক শ্রেষ্ঠ, সত্যজিৎ শ্রেষ্ঠতর জাতীয় আখাম্বা যুক্তি দেখাইনি বরং বলেছি একটা পর্যায় পর্যন্ত সত্যজিৎ অত্যন্ত গুণী পরিচালক। এখন সেটা আপনি মানতেও পারেন, অগ্রাহ্যও করতে পারেন। কিন্তু গোপনে এই রোগের চিকিৎসা হয় কি না - জানতে চাওয়াটা অত্যন্ত কুরুচিকর। একজন প্রবীণ মানুষ এমনটা করবেন, সেটা ভাবিনি। কাজেই এই নিয়ে রণে ভঙ্গ দিয়েছিলাম সকালবেলাতেই। এবং অদ্ভূতভাবে আজ থেকে ভাটে কোনও নিননিছার আবির্ভাব ঘটেনি। তবুও নেহাত আপনি একটা প্রশ্ন করেছেন বলে এড়াতে পারলাম না। অন্য যে কেউ বললে হয়তো এড়িয়ে যেতাম। 
     
    গৌরচন্দ্রিকা বাদ দিয়ে সোজা শতরঞ্জ কি খিলাড়িতে আসি। আপনি যেহেতু বামপন্থী ঘরানার মানুষ সেহেতু বুঝবেন ব্যক্তিচেতনা এবং শ্রেণিচেতনায় যোজন ফারাক আছে। সত্যজিৎ আজীবন এই শ্রেণিচেতনাকে সযত্নে এড়িয়ে গেছেন এবং ব্যক্তিচেতনায় সমস্ত জোরটা দিয়েছেন। ফলে মূল বিষয়বস্তুটাই ঘেঁটে ঘ হয়ে গেছে। শতরঞ্জও তার ব্যতিক্রম নয়।
     
    আপনি জানেন, ১৮৫৭-র মহাবিদ্রোহে অযোধ্যায় বিদ্রোহের ব্যাপকতা ছিল সবচেয়ে বেশি। একই সঙ্গে সেখানে বিদ্রোহে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যাও ছিল সবচেয়ে বেশি। এই বিদ্রোহে তালুকদার থেকে গরিব চাষি হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল। ছিলেন অসংখ্য সামন্তসর্দারও। ছবিতে (সম্ভবত) বালকিষাণের মুখ থেকে আমরা জানতে পারি, ব্রিটিশদের সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য অযোধ্যার রাজা ও সামন্তসর্দাররা এক লাখ সেনা ও দশ হাজার কামান পাঠাচ্ছেন।
     
    এই পরিস্থিতিতে এই সামন্তসর্দারদের প্রতিভু হিসেবে সত্যজিৎ কাদের বেছে নেন? না সঞ্জীবকুমার আর সৈয়দ জাফরিকে (সিনেমায় সম্ভবত মীর ও মীরজা)। সারা ছবিতে তাদের কী কাজ? না দাবা খেলা। মানে এক দাবা ছাড়া তাদের জগতে আর কেউ নেই, কিচ্ছু নেই। যুদ্ধ-ফুদ্ধ করার সিনই নেই। এই কি অযোধ্যার সামন্তসর্দারদের প্রকৃত চরিত্র ছিল? না, প্রশ্নই ওঠে না। 
     
    কিন্তু সত্যজিৎ ওই ব্যক্তিচেতনাতে সীমাবদ্ধ হয়ে গিয়ে কিংবা তা হতে পেরে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করায় গোটা সিনেমায় অযোধ্যা মানে তুলে ধরেন ঘুড়ির লড়াই কিংবা ভেড়ার লড়াইকে। সেখানে কোত্থাও কোনও বিদ্রোহের আঁচ নেই। ফলত গোটা সিনেমার প্রায় ৯০% ইনডোর শ্যুটিং-এ ভর্তি। উপরি পাওনা সাবপ্লট হিসেবে ফরিদা জালাল ও ফারুক শেখের অবৈধ প্রণয়। অযোধ্যায় যে দ্রুতগতিতে রাজনৈতিক দাবা খেলাটি হয় সেটা মীর-মীরজা জানে না, জানার প্রয়োজনও বোধ করে না, এমনকি ছবির শেষ দিকে দাবা খেলা নিয়ে ঝগড়া তুঙ্গে উঠলে তারা একে অপরকে আক্রমণও করে না। এরা সামন্তসর্দার না গায়ে জামেয়ার শাল চড়ানো দুই বিগতযৌবন প্রৌঢ়? 
     
    ফলে শেষ অবধি ছবিটা মূল গল্পের যে স্পিরিট ছিল, তার বিপরীতমুখী বয়ান তৈরিতে সাহায্য করে আর আমরা হাঁ করে সত্যজিতের ডিটেলিং দেখতে দেখতে মুগ্ধ হই। একে অ্যানাক্রনিজম বলবেন না অন্য কিছু বলবেন?
  • /\ | 103.76.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৮:০২490446
  • http://www.philsp.com/homeville/FMI/k/k06080.htm#A4
     
    আর ডিসি,
    এখানের দুটি বই, Soviet Literature (Monthly) Magazine 1968#5/239, 1985#6(447) এর যদি সন্ধান পান, জানাবেন। সফট বা হার্ড। সায়েন্স ফিকশন বলেই  বললাম আপনাকে। 
     
  • সে | 193.192.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:৫৮490445
  • :-)
    বুঝে গেছি। বাদ্দিন।
  • দীপ | 2402:3a80:a4b:a8c2:fda4:6be9:9568:***:*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:৫৬490444
  • সুভাষ বোস সংসারও করলেন সন্তানও হলো, কিন্তু সাহস করে সেটা কারোকে বলতে পারলেন না।
    সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দিলেন কিন্তু বিপদ দেখে পলায়ন করলেন।
    এগুলো কী? 
     
    আপনার এই বক্তব্যের তথ্যসূত্র জানতে পারি?
  • সে | 193.192.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:৪৫490443
  • আর "নেতাজি" তকমাটাও "Herr Führer" এর হুবহু অনুবাদ। জানেন নিশ্চয়?
  • সে | 193.192.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:৪৩490442
  • সুভাষ বোস সংসারও করলেন সন্তানও হলো, কিন্তু সাহস করে সেটা কারোকে বলতে পারলেন না।
    সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দিলেন কিন্তু বিপদ দেখে পলায়ন করলেন।
    এগুলো কী? 
  • সে | 193.192.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২১ ১৭:৪০490441
  • আজাদ হিন্দ ফৌজ সম্পর্কে আপনার মতামত কী?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত