অরবিন্দ আশ্রমে খেতে দেয় গমের খিচুড়ি। সে এক মারাত্মক জিনিস। ভাগ্যিস সঙ্গে ভালো মর্তমান কলা দেয়, তাই খিচুড়ি অল্প নিয়ে কুট কুট করে কলা খেতে খেতে সে পরীক্ষা উত্তীর্ণ হয়ে আসা যায়। ঃ-)
গুরুতে যে খিচুড়ির মহাকাব্যিক যাত্রা চলছে, তাতে ওটসের খিচুড়ি নিয়ে কিছু কি বলা হল কখনো?
ওটসের খিচুড়ি কি কেউ খান? রেসিপি রয়েছে?
টাটাবাবু এবার দেশদ্রোহী হলেন।
মন্ত্রীমশাই rant করেছেন।
সেই ভিডিও আবার নামিয়ে নেওয়াও হয়েছে।
রঞ্জনদা, করে দিয়েছি, তবে সম্পাদনা করুন-এ গিয়ে পাবলিশড- নো করে দেওয়া যায়।
অনলাইন আবাপ বা অন্য কিসে যেন দেখলাম ইয়েচুরি কোলকাতায় বলেছেন-- ন্যাশনাল লেভেলে তৃণমূলের সঙ্গে এক মঞ্চে আসতেই পারেন,যদিও বঙ্গে প্রশ্নই ওঠে না।
-এটা কতদূর সত্যি?
কেউ স্কুল কিনতে আগ্রহী ?
ডানদিকের ডিস্প্লেতে পিএম কেয়ার্স নিয়ে লেখাটা হঠাৎ দেখতে পাচ্ছি না কেন?
অ্যাডমিন
নেট স্লো হওয়ায় তিনবার পোস্ট হয়েগেছে। পরের দুটো ডিলিট করে দিন, প্লীজ। আমি 'সম্পাদনা'য় গিয়ে চেষ্টা করেছিলাম, পারি নি।
ধন্যবাদ
@lcm এটা কোন ইন্টারভিউ এর অংশ ?
প্রশ্ন: ভারতের স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষের সূচনা হতে চলেছে। উদ্যাপন করার সত্যি কিছু আছে কি?
অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়: আছে বইকি। আমরা আমাদের ‘সোনালি অতীত’ আলোচনা করতে গিয়ে ভুলে যাই, পঁচাত্তর বছর আগে ভারতীয়দের কী দুর্দশা ছিল। দুর্ভিক্ষ, অর্ধাহার-অনাহার, দরিদ্র ও দুর্বল মানুষের উপর নানা রকম অন্যায়-অবিচার, বিপুল বৈষম্য, এই ছিল তখন ভারতের চেহারা। মহিলাদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ছিল বড়জোর দশ শতাংশ, গড় আয়ু ছিল বত্রিশ বছর। আজ গড় আয়ু প্রায় সত্তর বছর, মেয়েদের সাক্ষরতার হার সত্তর শতাংশ। এমনকি দলিত সম্প্রদায়েও যেখানে ১৯৬১ সালে মাত্র দশ শতাংশ সাক্ষর ছিলেন, সেখানে ২০১১ সালে ছিলেন ৬৬ শতাংশ— যা জাতীয় গড়ের প্রায় কাছাকাছিই। স্বাধীনতার সময়ে কেউ কল্পনা করতে পারত না যে, সমাজে বা কর্মক্ষেত্রে কর্তৃত্বের পদে দলিত বা মহিলারা থাকবেন, উচ্চবর্ণের পুরুষও তাঁদের নির্দেশমতো কাজ করবেন। আজ প্রশাসনে, বাণিজ্যে, পরিষেবায়, সমাজ-সংস্কৃতির নানা সংস্থায় শীর্ষ পদে রয়েছেন দলিত ও মহিলারা। পঞ্চায়েত ব্যবস্থায় মেয়েরা এবং দলিতরা কেবল প্রধানের চেয়ারে বসে নেই, নেতৃত্বের চেহারাটাও বদলে দিচ্ছেন। তথ্যপ্রযুক্তি, ব্যাঙ্ক-সহ বিভিন্ন পরিষেবা ক্ষেত্রে, কর্পোরেট সংস্থার ‘সিইও’ পদে মেয়েদের দেখলে আর কেউ আশ্চর্য হন না। যে ভয়াবহ বৈষম্য ভারতে ছিল, তা থেকে অনেকটা এগিয়েছি আমরা।
বাঃ অনেক দিন পর জোয়ান বায়েজ শুনলাম, ধন্যবাদ র২্হ। ডাস্টি স্প্রিংফিল্ড শুনে নিন :-)
আমিও একটা শনিবারের গান দিই। এখানে অবশ্য খটখটে রোদ ভসভসে গরম।
নতুন ইউ পি
আজ বেশ সুন্দর ওয়েদার, আকাশে অল্প মেঘ, হাওয়া দিচ্ছে, নরম রোদ্দুর। এই তালে একটা থিম শুনে নিনঃ
**উইশলিস্টে
এলসিএম - "ব্রাউজারে বা ওএস লেভেলে কোনো থিম চেঞ্জ করলে তার কোনো এফেক্ট হবে কিনা তা তো জানি না।" - এফেক্ট হচ্ছেনা। আমার এন্ড্রয়েড11 আর ব্রেভ দুটোই ডার্ক থিম। কিন্তু এফেক্ট নেই।
সাইটে ডার্ক থিম দেওয়াটা উইসলিস্টে রাখা যায়? রাতে শুয়ে শুয়ে পড়তে সুবিধে, চোখে লাগে না।
পিঙ্ক প্যন্থার বেশ পুরোনো সিরিজ। আগে অনেক দেখেছি। বেশ মজার। একটা বোধহয় সিনেমাও হয়েছিল। সেটা অবশ্য দেখিনি
হালারার্সেনাল।
গবু,
ডার্ক থিম এনেবেলড - কোথায় - গুরু সাইটে? এখানে তো কালার স্কিমের চয়েস কিছু নেই। ব্রাউজারে বা ওএস লেভেলে কোনো থিম চেঞ্জ করলে তার কোনো এফেক্ট হবে কিনা তা তো জানি না।
এলসিএম, কোনো অপশন কি আছে যেটা দিয়ে ডার্ক থিম এনাবল করা যায়? ব্রেভ বা ক্রোম ব্রাউজার।
আমার এই লেখাটার কথাও মনে পড়ল।
একক, এটা পড়েছিলি?
হানুদা শ্রমজীবি লিখছ কেন, বানানটা তো শ্রমজীবী?
কাল সরকারী উদ্যোগের স্কুলে দূরশিক্ষা নিয়ে আলোচনায় এই লেখাটার কথা মনে হচ্ছিল
এলসিএম, খেরোর খাতায় আপলোডে সমস্যা হচ্ছে কালকের মতোই,কালকের টোটকা গুলি কাজ ও করছে না। মেসেজ কোরো গোটা মাল পাঠাবো, এখনকার ভাঙা কন্টেন্ট মুছে গোটা কনটৈন্ট তুলতে সাহায্য লাগবে
https://www.bbc.com/travel/article/20210812-adda-the-secret-to-bengali-conviviality
বিশ্বভ্রাতৃত্ব, আন্তর্জাতিকতাবাদ এসব বাদ দিয়ে প্রাদেশিকতায় মত্ত হলে বোঝা যাবে ওগুলো কথার কথা ছিল, কনভিকশন ছিল না।
জাতিস্বত্ত্বা বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ মনে করি কিন্তু তার জন্যে প্রাদেশিক না হলে, মানে অন্যদের লাঞ্ছনা না করেও হয়তো হওয়া যায়। কিছু যদি করতে হয় সেটা নিজেদের মধ্যেই হতে হবে। রেডিও চ্যানেলে বাংলা বলে না নিয়ে বিচলিত হলে নিজের আশেপাশে একশোটা লোককে শান্তিপূর্ণ ভাবে ওটা না শুনতে কনভিন্স করাতে পারলে আর চ্যানেলের মারোয়াড়ি মালিকদের গাল দিতে হয় না।
আজ যদি আমি দেখি তামিলনাড়ুতে বাংলা গান শোনালে সব সোনামুখ করে শুনছে, আমি তো তাই করবো। অন্যের সংস্কৃতিরক্ষার দায় নেই আমার।